চালের মূল্য কমাতে হবে

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৫ এএম

ধান বাংলাদেশে প্রধান ফসল, যার অন্যতম হচ্ছে আমন ধান। সেই আমন ধানের কাটা-মাড়াইয়ের ভরা মওসুমে চালের মূল্য বাড়ছে। বাজারে মোটা চাল কেজি প্রতি ৬০ টাকা। আর চিকন চাল কেজি প্রতি ৮০ টাকা। টিসিবির তথ্য মতে, গত এক মাসে সরু চালে ৪%, মাঝারি চালে ২.৫% ও মোটা চালে ৭% দাম বেড়েছে। এক বছরের ব্যবধানে গড়ে সব ধরনের চালের কেজিতে বেড়েছে ১৬%। চালের মূল্য আরো বাড়বে বলে জনমনে আশংকা সৃষ্টি হয়েছে। অথচ, একই সময়ে চাল রফতানিকারী এশিয়ার দেশগুলোতে চালের দাম কমেছে। বর্তমানে চালের মূল্য ভিয়েতনামে প্রতি টন ২১৭ মার্কিন ডলার, ভারতে ৪৯৭ ও থাইল্যান্ডে ৫০২ ডলার বলে খবরে প্রকাশ। এছাড়া, বিটিটিসির তথ্য মতে, গত এক বছরে চালের দাম বাংলাদেশে বেড়েছে ৭.১৪% আর আন্তর্জাতিক বাজারে কমেছে ২৪.১৯%। দেশে চালের মূল্য বৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের সংসার চালোনো কঠিন হয়ে পড়েছে। অনেকেই খাদ্য গ্রহণ কমিয়ে দিয়েছে। তাতে পুষ্টিহীনতার হার বাড়ছে। স্মরণীয় যে, কয়েক বছর যাবত দেশে মূল্যস্ফীতির হার বিশ্বের মধ্যে সর্বাধিক চলেছে, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। কতিপয় পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছিল সরকার, যা কার্যকর হয়নি! মূল্যস্ফীতির বিষয়টি মিডিয়ায়ও সর্বাধিক প্রচারিত হয়েছে।

অন্যদিকে, মানুষের আয় বৃদ্ধি পায়নি। বরং শিল্প-প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে বহু মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। উপরন্তু বেকারত্ব বিশ্বের মধ্যে সর্বাধিক হয়েছে। তাই মানুষ প্রয়োজন মতো খাদ্য গ্রহণ করতে পারছে না অনেক দিন থেকে। বিবিএসর তথ্য মতে, ‘২০২২ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মূল্যস্ফীতির সঙ্গে তাল মেলাতে পারেনি মজুরি বৃদ্ধির হার। এই সময়ে গড়ে যত মজুরি বেড়েছে, মূল্যস্ফীতি ছিল তার চেয়ে বেশি। ফলে সাধারণ ও সীমিত আয়ের মানুষের বাজার থেকে নিত্যকার পণ্য ও সেবা কেনার সামর্থ্য কমেছে।’ বিশ্ব ব্যাংকও বলেছে, ‘বাংলাদেশের ৭৩% মানুষের পুষ্টিকর খাদ্য কেনার সক্ষমতা নেই’। ফলে পুষ্টিহীনতার হার বেড়ে অনেক হয়েছে, যা শান্তি ও উন্নতির বড় অন্তরায়! এই পরিস্থিতিতে আসন্ন পবিত্র রমজানের সময়ে পণ্যমূল্য নিয়ে মানুষের মধ্যে দুঃশ্চিন্তা দেখা দিয়েছে! এই অবস্থায় আইএমএফ’র শর্ত অনুযায়ী সরকার গত ৯ জানুয়ারি দু’টি অধ্যাদেশের মাধ্যমে শতাধিক পণ্যের আমদানি শুল্ক ও সেবার ব্যয় বৃদ্ধি করেছে, যা মানুষের জন্য মরার উপর খাড়ার ঘার শামিল। খাদ্য ও বাণিজ্য উপদেষ্টা এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেছেন, ‘শতাধিক পণ্যের শুল্ক ও সেবার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে পণ্যমূল্য বাড়বে না। কিন্তু বাস্তবে সব পণ্যের মূল্য বেড়েছে। ফলে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে ব্যবসায়ী এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এই শুল্ক বৃদ্ধি ও সেবার ব্যয় বৃদ্ধি বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে। ভ্যাট না বাড়িয়ে সরকারি অপচয় ও খরচ কমানোর পরামর্শ দিয়েছে বিজ্ঞজনরা।

স্মরণীয় যে, পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ সংকটাপন্ন হয়ে পড়লে তা থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে আইএমএফ থেকে ৪.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিশেষ ঋণ গ্রহণ করেছিল অনেক কঠিন শর্তে তথা কর-জিডিপির হার বৃদ্ধি করার শর্তে। তার কঠোর সমালোচনা হয়েছিল সব মহল থেকেই। কিন্তু উক্ত ঋণ না নিলে দেশ আর্থিকভাবে দেউলিয়া হয়ে যেতো, যা দেশের জন্য চরম ক্ষতিকারক হতো। আর উক্ত ঋণের কর-জিডিপির হার বৃদ্ধির তথা ভর্তুকি কমানোর শর্তের কারণেই তখন জ্বালানির মূল্য বাড়ানো হয়েছিল। ফলে পরিবহন খাতে ব্যয় বেড়েছিল। এখন বৃদ্ধি করা হয়েছে বিপুল সংখ্যক পণ্যের আমদানি শুল্ক ও সেবার ব্যয়। ভবিষ্যতে কৃষি খাতের ভর্তুকি কমাতে হবে উক্ত ঋণের শর্ত অনুযায়ীই! সেটা হলে কৃষি উৎপাদনের ব্যয় অনেক বৃদ্ধি পাবে। উপরন্তু বর্তমান সরকার এক বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ নেওয়ার আবেদন করেছে আইএমএফ’র কাছে। এটা পেলে তাতেও কঠিন শর্ত থাকবে মনে হয়!

যা’হোক, চালের মূল্য বৃদ্ধির জন্য ছোট ব্যবসায়ী বড় ব্যবসায়ীকে দায়ী করছে। আর বড় ব্যবসায়ী চাল কলের মালিককে দায়ী করেছে। অপরদিকে, চলতি বছর চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে পৃথকভাবে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় ফসলহানিকে দায়ী করছে বিশেষজ্ঞ মহল। মার্কিন কৃষি বিভাগের মতে, বাংলাদেশে ওই বন্যায় ১৮ লাখ মেট্রিক টন ধান উৎপাদন কম হয়েছে। দেশের কৃষি বিভাগের মতে, বন্যার কারণে ধান-চাল উৎপাদনের টার্গেট পূরণ হয়নি। দ্বিতীয়ত: সরকার মজুদ বৃদ্ধি করার জন্য ধান-চাল ক্রয় করছে। এসব বিভিন্ন কারণে আমন ধানের ভরা মওসুমে চালের মূল্য বেড়েছে। অবশ্য চালের ঘাটতি পূরণ ও মূল্য স্বাভাবিক করার জন্য সরকার আমদানি শুল্ক ৬৩% থেকে ৩% করেছে। উপরন্তু প্রায় ৭ লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানি করার উদ্যোগ নিয়েছে। তন্মধ্যে কিছু চাল দেশে এসেছেও। বেসরকারিভাবেও চাল আমদানি করা হচ্ছে। তবুও চালের মূল্য বেড়েই চলেছে। ফলে মানুষের ক্ষতি অব্যাহত রয়েছে। চালের মূল্য কমিয়ে মানুষের কষ্ট কমাতে হবে এবং তা সরকারিভাবে। নতুবা দেশের জন্য মহা কল্যাণকর সংস্কার বাস্তবায়নও তিতা লাগবে মানুষের কাছে। চালের মূল্য কমানোর লক্ষ্যে সরকারিভাবে ঘাটতি চাল আমদানি করে ভর্তুকি মূল্যে সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রয় করতে হবে চাহিদা মাফিক। এ বছর চালের ঘাটতির পরিমাণ হতে পারে বন্যাজনিত ১২-১৩ লাখ মেট্রিক টন কম উৎপাদন এবং স্বাভাবিক ঘাটতি বার্ষিক ৬-৭ লাখ মেট্রিক টন। সাকুল্যে ২০ লাখ মেট্রিক টন চাল ঘাটতি হতে পারে, যার সবটাই সরকারিভাবে আমদানি করে ভর্তুকি মূল্যে সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রয় করতে হবে।

বেসরকারিভাবে শুল্কমুক্তভাবে আমদানিকৃত চালে মানুষ তেমন কোনো সুফল পাবে না। সুফল শুধু ব্যবসায়ীরাই ভোগ করবে। যেমন: মূল্যস্ফীতি কমানোর জন্য অনেক পণ্যের আমদানি শুল্ক কম/মওকুফ করা হয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কোনো পণ্যের মূল্যই কমেনি। শুল্কমুক্ত করার সুফল ভোগ করেছে ও করছে ব্যবসায়ীরা! চালের ক্ষেত্রেও তাই হবে। তাই ঘাটতি চাল সরকারিভাবেই আমদানি করতে হবে এবং তা ভর্তুকি মূল্যে সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রয় করতে হবে। সাধারণ মানুষের কাছে ভর্তুকি মূল্যে চাল পৌঁছানোর অন্যতম পথ হচ্ছে, ফ্যামেলি কার্ড, টিসিবির ট্রাক সেল এবং শিল্পাঞ্চলসহ সারা দেশের শ্রমিক ও গরিব মানুষের কাছে কার্ডের মাধ্যমে নিয়মিতভাবে চালসহ সব নিত্য পণ্য সরবরাহ করা। খাদ্য উপদেষ্টা সম্প্রতি বলেছেন, ‘ওএমএস’র সুবিধা বাড়ানোর চিন্তা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রতি উপজেলায় দুই টন করে চাল দেয়া হয়েছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে আগামী দুই মাস দেশের ৫০ লাখ উপকারভোগী মাত্র ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি করে চাল পাবে। এটা ভালো উদ্যোগ। তাই উপকারভোগীর সংখ্যা ও সময় বৃদ্ধি করা দরকার। এসব হলে বাজারে চালসহ নিত্যপণ্যের চাহিদা কমে যাবে। তখন বাধ্য হয়ে ব্যবসায়ীরাও পণ্যমূল্য কমাবে। ফলে খাদ্যপণ্যের মূল্য কমে গিয়ে স্বাভাবিক হবে। সরকারকে নিয়মিত বাজার তদারকির মাধ্যমে নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রয় নিশ্চিত করতে হবে। খাদ্য বিভাগ চালের সব বস্তায় ধানের জাত, মূল্য ও উৎপাদনের তারিখ লেখার নির্দেশ দিয়েছে, যা বাস্তবায়িত হলে চালের নামকরণ নিয়ে বাটপারি বন্ধ হবে। মূল্যও কমে যাবে। অপরদিকে, আসন্ন গম এবং ইরি-বোরো মওসুমে উৎপাদন বৃদ্ধি করার জন্য সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ, গম এবং ইরি-বোরো ধানের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হলে গম ও চালের ঘাটতি আরো বেড়ে যাবে। সে কারণেও মূল্য বেড়ে যাবে। তাই গম এবং ইরি-বোরো ধানের উৎপাদন বৃদ্ধি করা অতীব জরুরি। সে জন্য প্রয়োজনীয় কৃষি উপকরণ স্বল্প মূল্যে ও যথাসময়ে কৃষকের কাছে পৌঁছানো আবশ্যক। সর্বোপরি আসন্ন পবিত্র রমজানের জন্য প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহের ব্যবস্থা করা অপরিহার্য।

চালের মূল্য বৃদ্ধির কারণে ক্রেতাদের যেমন নাভিঃশ্বাস উঠেছে, তেমনি এখন সবজির মূল্য খুব কম হওয়ায় কৃষকের লোকসান হচ্ছে। সবজির দাম ঠিক-মতো না পাওয়ায় কিংবা বিক্রি না হওয়ায় কোথাও কোথাও কৃষক তার সবজি গরু ছাগলকে খাওয়াচ্ছে! সবজির বাম্পার ফলন হওয়ায় এবং অতিরিক্ত সবজি সংরক্ষণ করার তেমন ব্যবস্থা দেশে না থাকায় কৃষকরা বিগত দিনের ন্যায় এ বছরও সবজি নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছে। ফলে কৃষক উৎপাদনে নিরুৎসাহী হয়ে উঠতে পারে, যা দেশের ভবিষ্যতের জন্য চরম ক্ষতিকর।তাই কৃষকের সব ফসলের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে হবে। সে লক্ষ্যে ধান-চালসহ সব সবজির প্রয়োজনীয় সংরক্ষণাগার তৈরি করে তা সংরক্ষণ করতে হবে। উপরন্তু ফল-মুলও সংরক্ষণ করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রসেসিং সেন্টার গড়ে তুলতে হবে। তাহলে ফুল সিজনে যেমন কৃষক ফসলের ন্যায্য মূল্য পাবে, তেমনি সিজন শেষে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকায় ক্রেতারাও লাভবান হবে স্বল্প মূল্যে পেয়ে। অর্থাৎ দেশে প্রয়োজনীয় কৃষিভিত্তিক শিল্প প্রতিষ্ঠা করতে হবে। অপরদিকে, ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং উৎপাদন ব্যয় কমানোর জন্য কৃষিকে শতভাগ যান্ত্রিকীকরণ, সর্বত্রই সর্বাধুনিক উচ্চ ফলনশীল তথা হাইব্রিড বীজ ব্যবহার, স্বল্প সুদে প্রয়োজনীয় কৃষি ঋণ ও স্বল্প মূল্যে কৃষি উপকরণ প্রদান করতে হবে। সেই সঙ্গে দেশের সঠিক চাহিদা নির্ণয় করে সে মতে পরিকল্পনা মাফিক ফসল উৎপাদন করতে হবে। সরকারিভাবে নিয়মিত পরামর্শ দিতে হবে। তাহলে কৃষি পণ্যের উৎপাদন বেড়ে যাবে, মূল্য কমে যাবে, বিশ্বায়ন প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা সম্ভব হবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

স্মার্টফোনের দাসত্ব থেকে মুক্তির উপায়
দারিদ্র্য বিমোচনে যাকাত : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ
মেট্রোরেলের নিচের জায়গা অবৈধ দখলমুক্ত করতে হবে
পানির নিচে ডাটা সেন্টার
বিএনপিকে তার ভারতনীতি স্পষ্ট করতে হবে
আরও

আরও পড়ুন

খুশদীলের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে রংপুরের আটে আট

খুশদীলের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে রংপুরের আটে আট

বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অনেক দেশের ভিসা

বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অনেক দেশের ভিসা

মেডিকেল কলেজে শিক্ষক বাড়ানোর কথা ভাবছে সরকার

মেডিকেল কলেজে শিক্ষক বাড়ানোর কথা ভাবছে সরকার

ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি আজ

ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি আজ

গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে ১০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন

গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে ১০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন

অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে ইইউ

অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে ইইউ

ভারতের উদ্বেগের মধ্যে হাসিনা পরবর্তী বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হচ্ছে পাকিস্তান

ভারতের উদ্বেগের মধ্যে হাসিনা পরবর্তী বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হচ্ছে পাকিস্তান

সান্ত¡না খুঁজে পাচ্ছেন না, দুই দেশে কলঙ্কিত টিউলিপ

সান্ত¡না খুঁজে পাচ্ছেন না, দুই দেশে কলঙ্কিত টিউলিপ

দুর্নীতির মামলায় ইমরান খান ও বুশরা বিবির কারাদণ্ড

দুর্নীতির মামলায় ইমরান খান ও বুশরা বিবির কারাদণ্ড

বিদেশে টাকা পাচারের রাজনীতি মানুষ চায় না : পীর সাহেব চরমোনাই

বিদেশে টাকা পাচারের রাজনীতি মানুষ চায় না : পীর সাহেব চরমোনাই

শেখ পরিবারের রক্তের জন্যই দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন টিউলিপ -রিজভী

শেখ পরিবারের রক্তের জন্যই দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন টিউলিপ -রিজভী

নামাজ মু’মিনের জন্য মেরাজস্বরূপ

নামাজ মু’মিনের জন্য মেরাজস্বরূপ

ক্রেডিট কার্ডে বিদেশে বাংলাদেশিদের লেনদেন কমেছে

ক্রেডিট কার্ডে বিদেশে বাংলাদেশিদের লেনদেন কমেছে

স্বনির্ভর অর্থনীতির পথে দেশ

স্বনির্ভর অর্থনীতির পথে দেশ

বগুড়ার বিমানবন্দর দ্রুত চালুর দাবি

বগুড়ার বিমানবন্দর দ্রুত চালুর দাবি

আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে বাংলাদেশকে মানবাধিকার লংঘন বন্ধ করতে হবে : হিউম্যান রাইটস ওয়াচ

আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে বাংলাদেশকে মানবাধিকার লংঘন বন্ধ করতে হবে : হিউম্যান রাইটস ওয়াচ

হাজারীবাগের ট্যানারির গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

হাজারীবাগের ট্যানারির গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

জুলাই বিপ্লব ঘোষণাপত্র দেওয়া জরুরি : নুরুল হক নুর

জুলাই বিপ্লব ঘোষণাপত্র দেওয়া জরুরি : নুরুল হক নুর

গণঅভ্যুত্থানের ইশতেহারে বিএনপির ভূমিকা লিখতে হবে : জয়নুল আবদিন

গণঅভ্যুত্থানের ইশতেহারে বিএনপির ভূমিকা লিখতে হবে : জয়নুল আবদিন

নির্বাচনে রাজনৈতিক নেতাদের পরিবেশ রক্ষায় প্রতিশ্রুতি দিতে হবে

নির্বাচনে রাজনৈতিক নেতাদের পরিবেশ রক্ষায় প্রতিশ্রুতি দিতে হবে