সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল রোজার আবেগঘন স্ট্যাটাস

Daily Inqilab তরিকুল সরদার

০৬ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:২২ এএম | আপডেট: ০৬ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:২২ এএম

সময়ের জনপ্রিয় অভিনেতা তাহসান খান। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন অভিনেত্রী রাফিয়াদ রশিদ মিথিলাকে। তবে সুখের সংসারে হঠাৎ করে ধরে ভাঙ্গন। আলাদা হয়ে যায় দু'জনের গন্তব্য। বিচ্ছেদের দুই বছরের মাথায় মিথিলা গাঁটছড়া বাঁধে ওপার বাংলার চলচ্চিত্র নির্মাতা সৃজিতের সাথে।

 

 

কেটে গেছে আটটি বছর। নতুন করে প্রেম কিংবা বিয়ের গুঞ্জন শোনা জায়নি তাহসানের বিষয়ে। তবে সবাইকে অবাক করে দিয়ে কোনো রকমের পূর্বাভাস ছাড়া দ্বিতীয়বারের মতো বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন তাহসান খান। গত শনিবার (৪ জানুয়ারি) ভোর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাহসানের বিয়ের আয়োজনের ছবি ভাইরাল হয়। এরপর থেকেই নেটিজেনদের ভালোবাসায় সিক্ত হন নবদম্পতি।

 

 

গতকাল শনিবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়। এদিন সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে রোজা আহমেদের সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেছেন তাহসান। সেখানে দেখা যায় অভিনেতা একটি পাঞ্জাবি পরে আছেন এবং তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে একই রঙের শাড়ি পরেছেন স্ত্রী রোজা আহমেদ।

নববধূ রোজা আহমেদ কসমেটোলজির বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে। পড়াশোনা শেষ করেই কসমেটোলজি লাইসেন্স গ্রহণ করেন এবং নিউ ইয়র্কের কুইন্সে রোজাস ব্রাইডাল মেকওভার প্রতিষ্ঠান দাঁড় করান।

 

 

মিষ্টি বধূ রোজা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উভয় দেশেই ব্রাইডাল মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে কুড়িয়েছেন বেশ সুনাম। তাছাড়াও মেকআপ এক্সপার্ট হিসেবে তিনি নারীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন এবং অনেককে উদ্যোক্তা হতে সাহায্য করেছেন।

 

 

আলোচিত এই মেকআপ আর্টিস্ট সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব। রোজার বিজনেস পেজে রয়েছে তার অসংখ্য অনুসারী। তার ফেসবুক পেজ “রোজাস ব্রাইডাল মেকওভার” পেজে অনুসারী সংখ্যা নয় লাখের ওপরে।পছন্দ করেন ঘোরাফেরা করতে, দেশে থাকতে বেড়াতে গেছেন সাজেক, নাফাখুম, রাঙামাটিতেও।

 

 

এদিকে, নবদম্পতির বিয়ের পরই সামাজিক মাধ্যমে নতুন করে আলোচনায় ২০১৪ সালে বরিশালে ক্রসফায়ারে নিহত যুবলীগ নেতা ফারুক আহমেদ ওরফে ‘পানামা ফারুক’। ২০২৪ সালের ৪ জুন বাবা ফারুককে নিয়ে দেওয়া রোজা আহমেদের একটি আবেগঘন ফেসবুক স্ট্যাটাস ভাইরাল হয়েছে। যেখানে তিনি বাবার মৃত্যুর পর কঠিন বাস্তবতার চিত্র ও নিজ সফলতার গল্প তুলে ধরেছেন।

 

দীর্ঘ সেই পোস্টে রোজা লিখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ! এই মাত্র নিউইউর্ক সিটিতে আমার রোজাস ব্রাইডাল মেকোভার অ্যান্ড বিউটি কেয়ার সেলুনের ডেকোরেশন এবং সেটআপের কাজ শেষ হলো। সেলফিটা একটু আগেই তুলেছি। সাধারণত আমার অনেক ছবি তোলা হয় কিন্তু আজ এই সেলফিটা তোলার সময় চোখ থেকে পানি গড়িয়ে পড়ছিল। অনেক সময় ধরে কাঁদলাম। কিন্তু কী মনে করে কাঁদছি বা কেন কাঁদছি তা বুঝে উঠতে পারছিলাম না। আমি বাবা-মায়ের প্রথম সন্তান, তাই সবচেয়ে আদরের ছিলাম।’

 

তিনি লিখেন, ‘বাবা আমাকে সব সময় বলতেন, আমার ছোট্ট পরীটা কইরে। সেই সময় বরিশাল শহরে আমাদের পরিবারের বেশ প্রভাব ছিল। ছোট বেলায় কখনো কমতি পাইনি। এর বাসায় দাওয়াত, তার বাসায় দাওয়াত! আর যেতেই হবে কারণ আমাদের ছাড়া দাওয়াত অসম্পূর্ণ হবে। এমন দিন গিয়েছে, দিনে ৪টা দাওয়াতেও অংশ নিয়েছি। শুধু দেখা করে আসার জন্য। হঠাৎ বাবা আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন ওপাড়ে। যতদিনের হায়াত তিনি নিয়ে এসেছেন ততোদিন ছিলেন আমাদের সাথে। অভিযোগ তো অনেক জমা আছে, বাবার সেই ছোট্ট পরীটার কিন্তু অভিযোগ কার কাছে করব? আর বাবা শুধু আমাদের ছেড়ে চলে যায়নি, সাথে সাথে যে মানুষগুলো আমাদের এতো সম্মান করতেন তাদের ভালোবাসাও চলে গেল আমাদের উপর থেকে। আর সেই দিনই প্রথম বুঝতে পেরেছিলাম, যে ভালোবাসা আমরা পেয়েছি তা সবই বাবাকে ঘিরে আর সাথে অনেক অনেক স্বার্থ। বাবা চলে যাবার ঠিক ২ মাসের মাথায় আমার এক রিলেটিভের বিয়ে। আমরা অনেক ঘনিষ্ট ছিলাম একে ওপরের, কিন্তু বিয়েতে দাওয়াত পেলাম না। যে রিলেটিভরা সেই বিয়েতে অংশ নিয়েছে সবাই ফোন করতে শুরু করল মাকে। কেন আমরা গেলাম না, কোথায় আমরা? বরিশালে আছি কিনা এই সেই। সেদিন সারারাত বসে দেখেছি মায়ের সেই সরল মনের কান্না।’

 

রোজা বলেন, 'আপনারা লেখাটা পড়ে ভাবতে পারেন, দাওয়াত পাইনি বলে কাঁদছি? কিন্তু দাওয়াতের জন্য নয়, একি দালানে সবাই আনন্দ করছে, আমি, মা আর ছোট ভাই উৎস তখন বাসার এক কোণে। খুব চিৎকার দিয়ে বলতে ইচ্ছে হচ্ছিল, বাবা তুমি একটু দেখে যাও, যাদের জন্য এতো করেছ তারা আমাদের সব ফিরিয়ে দিচ্ছে।'

 

তিনি আরও লিখেন, ‘বাবা আমাদের জন্য অনেক কিছুই রেখে গেছেন উল্লেখ করে তিনি লিখেন, দাদা ভাইয়ের অনেক আছে কিন্তু কিছুই গুছানো না। কে বুঝেছেন যে এতো অকালে উনি চলে যাবেন আমাদের ছেড়ে! আর দাদার সব সম্পত্তিতেই চাচা-ফুফুদের ভাগ আছে। মায়ের খুব অল্প বয়সেই বিয়ে হয়েছে। পড়াশোনার সুযোগ পায়নি। আর আমি চলে আসি তাদের কোলে। আমার মা খুব সরল মনের, দিন দুনিয়ার কিছুই বুঝে না। সে যে নিজের ভয়েস রেইস করবে বা তার সেটা রেইস করার অধিকার আছে সেটা তার ধারণার বাহিরে। কখনো তার সেই সাহসটাই ছিল না যে শ্বশুরকে বলবে, বাবা আমাদের সম্পত্তিটুকু আমাদের বুঝিয়ে দেন। আর উৎস তো তখন অনেক ছোট। আমরা দুই ভাই-বোন তখন পিচ্চি পিচ্চি। আমাদের পড়াশোনার খরচ তখন একদম হিসাব করে টায় টায় দেয়া হতো মায়ের হাতে। তাই কিছু খেতে ইচ্ছে করলে বলতাম না যাতে উৎস যেটা চায় সেটা সে পায়। আমার দিক থেকে একটু কম হলেও সমস্যা নেই।'

 

পোস্টে নববধূ লিখেন, 'বাবা মারা যাওয়ার পর থেকেই প্রস্তাব আসা শুরু হয়। এই রিলেটিভ একে আনে ঐ রিলেটিভ ওকে আনে। সেই সময় আমি প্রথম ভয়েস রেইস করেছি, যে আমার বয়স কম আর বাবা মারা গেছে কি হয়েছে? বাবার আর আমার স্বপ্ন তো মারা যায় নি! ঐ দিন কথাটায় খুব মাইন্ড করেছিল আমার কাছে্র লোকজন। বড়দের মুখে মুখে কথা, আমি আর মানুষ হবো না। আর সেই থেকেই রটানো হয় কতো কথা। সারাদিন নাকি ছেলেদের সাথে ঘুরি, আমার বন্ধু-বান্ধব সার্কেল ভালো না, পর্দা করি না আরও কতো কি। মেয়েতো নিশ্চয়ই প্রেম করে আর না হলে এতো ভাল প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয়? আর প্রতিদিন এভাবেই বাসায় অভিযোগ আসা শুরু করে।'

রোজা আরও লিখেন, ‘আমার মা এতো অভিযোগ শুনতে শুনতে বলল, তুই আমাকে ছুঁয়ে বল এইসব অভিযোগ কি সত্যি। আমি মাকে ছুঁয়ে বললাম না মা সব মিথ্যা। আমি তো স্কুল আর বাসা বাদে কোথাও যাই না। এই বলে জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করলাম মায়ের সাথে। ওইদিনের পর থেকে মা আমার সাথে নিয়মিত কোচিংয়ে যেত আবার এসে বাসার সবার জন্য রান্না করতে হতো। খুব কষ্ট হয়ে যেত তার। তখন নিজের কাছে মনে হতো আমি সবার জন্য একটা বোঝা, সবক্ষেত্রেই আমার দোষ। দিনের পর দিন এভাবেই চলতে থাকে। হঠাৎ দাদাভাই অসুস্থ হয়ে পরেন, আর সেই থেকে আমার সাথে কোচিংয়ে যাওয়া বন্ধ করে মা। কারণ তাদের সেবা যত্ন করতে হতো মাকেই। তখন থেকেই একা একা চলা শুরু করলাম। একটা ফ্রেন্ড বলল ও স্টুডেন্ট পড়ায় আমি বললাম আমাকে একটা খুঁজে দিবি আমিও শুরু করতে চাই। বেশ একজন খুঁজতে গিয়ে দুজনকে পেয়ে গেলাম। কেজিতে পড়ে খুব অল্প টাকা বেতন। আর কোচিং এর পড়া আমার ভালো লাগত না তাই আমি নিজে নিজে বুঝে পড়তাম। কিন্তু বাসার কথা ছিল, কোচিংয়ে পড়তেই হবে। তাই কোচিংয়ের সময়টা আমি স্টুডেন্ট পড়াতাম লুকিয়ে লুকিয়ে। আর সেই টাকা জমিয়ে উৎসকে ঘুরতে নিতাম, কিছু একটা পছন্দ করলে কিনে দিতাম। বাবার যে আদর আমি পেয়েছি ও সেই আদর পায়নি তাই বাবার আদর হয়তো দিতে পারতাম না তবে কখনো যাতে আফসোস না করে সেই চেষ্টা চালিয়ে যেতাম।’

 

বেশ দীর্ঘ পোস্টে আরও বলেন, 'আমাকে যে কথা শুনতে হয়েছে আমি আর একটি মেয়েকেও সেই কথা শুনতে দিতে চাই না উল্লেখ করে তিনি লিখেন, শুরু করলাম মেকাপ ক্লাস। এক বছরে ৫০০+ মেয়েকে মেকাপ শিখালাম। শত শত মেয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াল। হঠাৎ একদিন মায়ের কল, যুক্তরাষ্ট অ্যাম্বাসিতে দাঁড়াতে হবে ইমেগ্রেশন ভিসার জন্য। বড় মামা অনেক আগে থেকে আবেদন করেছিল। দেখতে দেখতে ভিসা হয়ে গেল। উৎস আর মায়ের জন্য দেশ ছাড়তে হবে। একটু একটু করে যুক্তরাষ্ট্রে নিজের অবস্থান তৈরি করেছি।’

 

এছাড়াও লিখেছেন, নিজের ক্যারিয়ার, নিজের সার্কেল আর নিজের স্বপ্ন সব ফেলে অনিশ্চিত এক ভবিষ্যত নিয়ে চলে আসলাম ইউএসএতে। এখানে ইন্ডিয়ান, পাকিস্তানের প্রবাসীরাও আমার কাছে সাজা শুরু করল, ক্লাস করা শুরু করালাম। নিজেকে আবার এই দেশেও একজন প্রতিষ্ঠিত নারী উদ্যোক্তা হিসেবে দাঁড় করালাম। কসমেটোলজির মাধ্যমে স্কিন, হেয়ার এবং মেকাপ রিলেটেড স্টাডি করলাম কলেজে। আর সেখান থেকেই আজকের স্টুডিও। কসমেটোলজির ওপর নতুন করে আবার পড়াশোনা, লাইসেন্স নেয়া সব চ্যালেঞ্জ নতুন করে আবার ফেইস করেছি। সেলুনে সব থেকে এক্সপেন্সিভ এবং কোয়ালিটিফুল প্রডাক্ট দিয়ে সাজিয়েছি সিস্টেম ম্যানেজমেন্ট।'

 

সর্বশেষ তিনি লিখেন , 'কথাগুলো খুব আবেগ নিয়ে লেখা। শুরুতেই বলেছিলাম আমার মা একজন সরল মানুষ। বাবা মারা যাবার পর জীবনে উচ্চ স্বরে কথা বলতে পারে নাই, কখনো হাসতে দেখিনি। আর আজ সেই মা উচ্চ গলায় সবাইকে ফোনে বলে ‘হ্যাঁ আমার বড় মেয়ে রোজাই তো আমাকে দেখছে, আলহামদুলিল্লাহ।’ আল্লাহ অনেক ভালো রাখছেন আমাদের। সে হয়তো স্বপ্ন দেখতে পারেনি কিন্তু তার মেয়ে হিসেবে একটু হলেও নতুনভাবে বাঁচতে শিখাতে সাহায্য করেছি।
আজ খুব চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করছে, বাবা তোমার সেই ছোট্ট পরীটা অনেক বড় হয়েছে! আমার সব স্বপ্নের কেন্দ্রবিন্দু তুমি বাবা।'

 


বিভাগ : বিনোদন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মুক্তি পেয়েছে দ্য কিং অফ কিংস
কান উৎসবে পাম ডিঅর পাচ্ছেন রবার্ট ডি নিরো
বর্ষবরণে ‘চিত্রাঙ্গদা’র দু’টি প্রদর্শনী
ঢাকায় এসেছেন পাকিস্তানি গায়িকা আইমা বেগ
নতুন আঙ্গিকে মঞ্চে নাটক শেষের কবিতার
আরও
X

আরও পড়ুন

সম্প্রীতির দেশে আগুন লাগাতে চায় এরা কারা

সম্প্রীতির দেশে আগুন লাগাতে চায় এরা কারা

অর্থনীতিতে আমরা স্বস্তির জায়গায় রয়েছি : গভর্ণর

অর্থনীতিতে আমরা স্বস্তির জায়গায় রয়েছি : গভর্ণর

উৎসবের নামে মুসলিমদের শিরকের পথে ঠেলে দিচ্ছে সরকার

উৎসবের নামে মুসলিমদের শিরকের পথে ঠেলে দিচ্ছে সরকার

নির্বাচন নইলে আন্দোলন

নির্বাচন নইলে আন্দোলন

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্ব বাংলাদেশের জন্য সমৃদ্ধি বয়ে আনবে : আমিরাতের প্রেসিডেন্ট

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্ব বাংলাদেশের জন্য সমৃদ্ধি বয়ে আনবে : আমিরাতের প্রেসিডেন্ট

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

কালুরঘাট সেতুসহ ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের জায়গা পরিদর্শন রেল সচিবের

কালুরঘাট সেতুসহ ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের জায়গা পরিদর্শন রেল সচিবের

মডেল মেঘনা কারাগারে

মডেল মেঘনা কারাগারে

ফিলিস্তিনের জনগণের পক্ষে ঐক্য গড়ে তোলার আহবান গণসংহতি আন্দোলনের

ফিলিস্তিনের জনগণের পক্ষে ঐক্য গড়ে তোলার আহবান গণসংহতি আন্দোলনের

আসিয়ান অঞ্চলের বৃহত্তর স্বার্থে রোহঙ্গা সংকটের দ্রুত সমাধান দরকার :আসিয়ান অঞ্চলের বিশেষজ্ঞদের অভিমত

আসিয়ান অঞ্চলের বৃহত্তর স্বার্থে রোহঙ্গা সংকটের দ্রুত সমাধান দরকার :আসিয়ান অঞ্চলের বিশেষজ্ঞদের অভিমত

মানুষের অধিকার আদায়ে যারা রাজপথে লড়াই করে, তাদের নিঃশেষ করা যায় না : নূরুল ইসলাম বুলবুল

মানুষের অধিকার আদায়ে যারা রাজপথে লড়াই করে, তাদের নিঃশেষ করা যায় না : নূরুল ইসলাম বুলবুল

কিডনির পাথর অপসারণ বিষয়ে ডা. রফিকের আধুনিক চিকিৎসার প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন

কিডনির পাথর অপসারণ বিষয়ে ডা. রফিকের আধুনিক চিকিৎসার প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন

মহেশপুরে বাংলাদেশি যুবককে পিটিয়ে মারল বিএসএফ

মহেশপুরে বাংলাদেশি যুবককে পিটিয়ে মারল বিএসএফ

হানিফ ফ্লাইওভারে গাড়িচাপায় নারী নিহত

হানিফ ফ্লাইওভারে গাড়িচাপায় নারী নিহত

সেই ‘ক্রিম আপা’ কারাগারে

সেই ‘ক্রিম আপা’ কারাগারে

জলবায়ু ধর্মঘট পালিত

জলবায়ু ধর্মঘট পালিত

অন্তর্বর্তী সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোন অধিকার নেই : সেলিমা রহমান

অন্তর্বর্তী সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোন অধিকার নেই : সেলিমা রহমান

সোমবার দেশে ফিরবেন বিএনপি মহাসচিব

সোমবার দেশে ফিরবেন বিএনপি মহাসচিব

ভারতের সাথে সকল চুক্তি পর্যালোচনা করার দাবি সাইফুল হকের

ভারতের সাথে সকল চুক্তি পর্যালোচনা করার দাবি সাইফুল হকের

ফাঁদে আটকাচ্ছে না প্রশস্ত চাকার অটোরিকশা

ফাঁদে আটকাচ্ছে না প্রশস্ত চাকার অটোরিকশা