ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৩০ কার্তিক ১৪৩১

প্রশ্ন: মসজিদে পানাহারের শরয়ী বিধান কি?

Daily Inqilab ইনকিলাব

১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম

উত্তর: মসজিদের মূল কাজ ইবাদত: হাল যামানায় অনেক মসজিদেই বিশেষত বাজার বা মার্কেটর পাশে অবস্থিত মসজিগদগুলোতে ব্যাপকহারে পানাহার করা হয়। এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনাও হয় বেশ। তাই কুরআন-সুন্নাহর আলোকে মসজিদে পানাহারের হুকুম কি তার সংক্ষিপ্ত আলোচনা তুলে ধরা হলো। মসজিদ শব্দের অর্থ হলো সিজদা করার স্থান। এ থেকেই বুঝা যায় মসজিদ হলো মূলত ইবাদতের জায়গা। মসজিদে মূলত কী ধরনের কাজ হবে, সে বিষয়ে কুরআন মাজীদে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর এই মসজিদগুলো আল্লাহর জন্য। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কাউকে ডেকো না।’ (সুরা জিন, আয়াত : ১৮)। অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘এ সকল গৃহে অর্থাৎ মসজিদে কিছু লোক সকাল-সন্ধ্যা আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে, যে গৃহগুলোকে সম্মান দেখাতে এবং তাঁর নাম স্মরণ করতে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন।’ (সুরা নুর, আয়াত : ৩৫)।,বর্ণিত দুটি আয়াত থেকে প্রমাণিত হয় যে, মসজিদের মূল কাজ হলো ইবাদত। এক হাদিসে এসেছে, ‘একবার মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কিরামসহ মসজিদে নববীতে বসা ছিলেন। এ অবস্থায় এক গ্রাম্য লোক এসে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি সাল্লামের সাথে সাক্ষাত করলো। এরপর সে মসজিদের এক পাশে গিয়ে পেশাব করতে শুরু করলেন। সাহাবায়ে কিরাম এটি দেখে তাকে ধমকাতে লাগলেন এবং তার দিকে তেড়ে গেলেন। তা দেখে তিনি তাদেরকে এমন আচরণ করতে বারণ করলেন। যখন তার পেশাব করা শেষ হলো, তিনি তাকে কাছে ডাকলেন। [কোনো ধমক বা কঠোর আচরণ না করে কোমল ভাষায়] তাকে বললেন, দেখ, এ মসজিদ এমন স্থান নয়, যেখানে পেশাব করা যাবে; বরং এটা নির্মিত হয়েছে নামায আদায়, যিকর-আযকার, তাসবীহ-তাহলীল ও কুরআন তিলাওয়াত করার জন্য। তারপর তিনি সাহাবায়ে কিরামকে আদেশ করলেন, বালতিতে করে পানি এনে উক্ত স্থানে ঢেলে দাও। [বুখারী, হাদীস: ২২০; নাসায়ী, হাদীস: ৫৬] বর্ণিত হাদিসটি থেকেও প্রমাণিত হয় যে, মসজিদের মূল কাজ হলো ইবাদত।

হাদিসের আলোকে মসজিদে পানাহার: তবে বেশ কিছু হাদিস থেকে জানা যায় যে, মসজিদে পানাহারের সুযোগও আছে। মসজিদে খাবার গ্রহণের ব্যাপারে হাদিস শরিফে এসেছে, আবদুল্লাহ বিন হারেস (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘আমরা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে মসজিদে রুটি ও গোশত খেতাম।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৬৬৯)। অন্য হাদিসে এসেছে, হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রত্যেক কর্তিত খেজুর থেকে ডালসহ মিসকিনদের জন্য ১০ উসুক (১,৩০৪.১৬ কিলোগ্রাম) মসজিদে ঝুলিয়ে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস: ১৪৬৪)। এ ছাড়াও অনেক হাদিস থেকে জানা যায়, সুফফার শিক্ষার্থীরা মসজিদে থাকতেন। তাঁরা মসজিদে পানাহার করতেন। আর ইতিকাফের সময় তো মসজিদে খাওয়া-দাওয়া করা ছাড়া কোনো উপায় নেই। এসব বিবরণ থেকে বুঝা যায় যে, মসজিদে প্রয়োজনে পানাহার করা যাবে। তবে সেটি শর্তহীন নয়। মসজিদে পানাহারের জন্য কয়েকটি শর্ত রয়েছে।

মসজিদে পানাহার করার শর্তসমূহ: মসজিদের আদব রক্ষা করে, মানুষের নামাজ, জিকির, বয়ান, তালিমের ক্ষতি না করে মসজিদে পানাহার করা যাবে। তবে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই নি¤েœর আদবগুলো লক্ষ রাখতে হবে। ১. দাঁড়িয়ে পানাহার করা যাবে না। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘তোমাদের মধ্য থেকে কেউ যেন দাঁড়িয়ে পান না করে...।’ (মুসলিম, হাদিস : ২০২৪-২০২৫) ২. মসজিদে দুর্গন্ধযুক্ত খাবার যেমন—পেঁয়াজ, রসুন ইত্যাদি প্রবেশ করানো নিষিদ্ধ। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে ব্যক্তি এই দুর্গন্ধযুক্ত বৃক্ষ (পেঁয়াজ, রসুন) থেকে খাবার গ্রহণ করবে, সে যেন আমার মসজিদে না আসে।’ (বুখারি, হাদিস : ৮৫৩) ৩. মসজিদে এমন শব্দ করে খাওয়া যাবে না বা পানাহারের সময় এমন জোরে কথা বলা যাবে না, যার ফলে অন্যের নামাজ ও ইবাদতের ক্ষতি হয়। এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর মসজিদে তাঁর নাম স্মরণ করতে বাধা দেয় এবং তাঁর বিনাশসাধনের চেষ্টা করে, তার চেয়ে বড় জালিম আর কে? অথচ ভয়-বিহ্বল না হয়ে তাদের জন্য মসজিদে প্রবেশ করা সংগত ছিল না। পৃথিবীতে তাদের জন্য লাঞ্ছনা ভোগ ও পরকালে তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১১৪) ৪. সর্বোপরি পানাহারের কারণে মসজিদ যেন অপরিচ্ছন্ন ও দুর্গন্ধযুক্ত না হয় সে দিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘরসমূহে (মহল্লায়) মসজিদ নির্মাণ করতে বলেছেন এবং সেগুলোকে পরিচ্ছন্ন ও সুগন্ধিময় করে রাখতে বলেছেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৫৫; তিরমিজি, হাদিস: ৫৯৪)

চার মাজহাবের দৃষ্টিতে মসজিদে পানাহার: হাম্বলি মাজহাব মতে, মসজিদে পানাহারে কোনো অসুবিধা নেই। হাম্বলি মাজহাবের প্রসিদ্ধ কিতাব ‘কাশশাফুল কানায়ি আন মাতনিল ইকনায়ি’ গ্রন্থে রয়েছে, ‘মসজিদে ইতিকাফকারী ও ইতিকাফহীন মানুষের জন্য পানাহার করা বৈধ। কেননা আবদুল্লাহ বিন হারেস (রা.) সূত্রে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, আমরা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে মসজিদে রুটি ও গোশত খেতাম।’ সুতরাং মসজিদে পানাহার করতে কোনো অসুবিধা নেই। একইভাবে শাফেয়ি মাজহাব মতে, মসজিদে পানাহার করা বৈধ। এ বিষয়ে ইমাম নববী (রহ.) তাঁর ‘আল-মাজমু ফিল ফিকহিশ শাফেয়ি’ গ্রন্থে লিখেছেন, ‘মসজিদে খাওয়া, পান করা ও দস্তরখানা বিছানো বৈধ।’ তবে মালেকি মাজহাবে এ বিষয়ে কিছুটা ভিন্নমত পাওয়া যায়। মালেকি মাজহাব মতে মসজিদে শুকনো খাবার খেতে কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু বিনা প্রয়োজনে সাধারণ খাবার, তরল খাবার বা ভিজানো খাবার খাওয়া জায়েজ নেই। ইমাম বাজি (রহ.) মুআত্তা ইমাম মালেকের ব্যাখ্যাগ্রন্থ ‘আল-মুনতাকা’য় লিখেছেন, ‘মাবসুত’ নামক কিতাবে রয়েছে, ইমাম মালেক (রহ.) মসজিদে পানাহার করাকে মাকরুহ বলেছেন। মালেকি মাজহাবের প্রসিদ্ধ আলেম ইবনুল কাসিম বলেন, মসজিদে শুকনো খাবার খেতে কোনো অসুবিধা নেই। হানাফি মাজহাব মতে, মসজিদে ইফতার ও পানাহার বৈধ হলেও ইতিকাফের নিয়তে মসজিদে প্রবেশ করে ইফতার ও পানাহার করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। হানাফি মাজহাবের প্রসিদ্ধ কিতাব ‘আল-ফাতাওয়াল হিন্দিয়া’য় আছে- বিশুদ্ধ মত অনুসারে মুসাফির ও স্থানীয় সবার জন্যই মসজিদে পানাহার ও ঘুমানো জায়েজ। তবে উত্তম হলো বিনা প্রয়োজনে না ঘুমানো এবং না খাওয়া। বিষয়টি আরো বিস্তারিতভাবে অন্যত্র এভাবে এসেছে, ইতিকাফের নিয়ত ছাড়া মসজিদে ঘুমানো ও খাওয়া-দাওয়া করা মাকরুহ। তাই যদি কেউ মসজিদে ঘুমাতে বা খাওয়া-দাওয়া করতে চায়, তার জন্য উচিত হলো ইতিকাফের নিয়তে মসজিদে প্রবেশ করে ইচ্ছানুসারে আল্লাহর জিকির অথবা নামাজ পড়ে নেওয়া। এরপর অন্য কাজ করবে। হানাফি মাজহাবের অন্যান্য কিতাবে এসেছে, মসজিদে শুধু খেজুর ও পানি দ্বারা ইফতার করাতে অসুবিধা নেই। (রদ্দুল মুহতার : ২/৪৪৯, আহসানুল ফাতাওয়া : ৬/৪৫) এসব বিবরণ থেকে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে মসজিদে শর্তসাপেক্ষে পানাহার করা বৈধ। মসজিদে ইফতার ও পানাহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই মসজিদের আদব রক্ষা করতে হবে এবং পানাহারের কারণে মসজিদ যেন অপরিচ্ছন্ন ও দুর্গন্ধযুক্ত না হয় সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

লেখক: মুফতী পিয়ার মাহমুদ, মুফতী ও মুহাদ্দিস
জামিয়া আরাবিয়া মাখযানুল উলূম, তালতলা, মোমেনশাহী

 


বিভাগ : ইসলামী প্রশ্নোত্তর


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

সরকারি অফিসে দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকদের দিয়ে কাজ করানোর পর বখশিশ দেওয়া প্রসঙ্গে?
স্বামী স্ত্রীকে শর্ত লাগিয়ে তালাক দেওয়ার পর শর্ত উঠিয়ে নেওয়া প্রসঙ্গে।
কাউকে ঋণ দিয়ে বিনিময়ে তার কাছে থেকে ধান নেওয়া প্রসঙ্গে।
ডিভোর্সী মেয়েকে বিয়ে করায় ফ্যামিলি মেনে না নেওয়া প্রসঙ্গে?
প্রশ্ন : মিথ্যা বলা কেমন পাপ? মিথ্যার জন্যে পরকালে কিরূপ শাস্তি হবে? কোনো লজ্জাজনক কথা যেমন, ধূমপান করা প্রকাশ হওয়ার ভয়ে মিথ্যা বললে কি পাপ হবে?
আরও

আরও পড়ুন

গোদাগাড়ীর মাদ্রাসার ছাত্র চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর পূণর্ভবা নদীতে ডুবে মৃত্যু

গোদাগাড়ীর মাদ্রাসার ছাত্র চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর পূণর্ভবা নদীতে ডুবে মৃত্যু

শান্তি আলোচনার জন্য ইউক্রেনে বিশেষ দূত নিয়োগের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

শান্তি আলোচনার জন্য ইউক্রেনে বিশেষ দূত নিয়োগের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

এআই ফিচার নিয়ে নজর কাড়ল ভিভো ভি৪০ লাইট

এআই ফিচার নিয়ে নজর কাড়ল ভিভো ভি৪০ লাইট

শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালায় কিন্তু খালেদা জিয়া পালায় না-গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালায় কিন্তু খালেদা জিয়া পালায় না-গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

মণিপুরে পুড়িয়ে মারার আগে ৩ সন্তানের মাকে ভয়াবহ নির্যাতন

মণিপুরে পুড়িয়ে মারার আগে ৩ সন্তানের মাকে ভয়াবহ নির্যাতন

সমাজবিধ্বংসী ইসলামবিরোধী এবং খুনীদের সহযোগীকে উপদেষ্টা পরিষদে অন্তর্ভূক্ত করে উপদেষ্টা পরিষদকে কলঙ্কিত করা হয়েছে- কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন

সমাজবিধ্বংসী ইসলামবিরোধী এবং খুনীদের সহযোগীকে উপদেষ্টা পরিষদে অন্তর্ভূক্ত করে উপদেষ্টা পরিষদকে কলঙ্কিত করা হয়েছে- কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন

ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে সকল আলেম-ওলামাদের হত্যাকান্ডের বিচার করতে হবে মতবিনিময় সভায় মাহমুদুর রহমান

ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে সকল আলেম-ওলামাদের হত্যাকান্ডের বিচার করতে হবে মতবিনিময় সভায় মাহমুদুর রহমান

বাবরের দুই রেকর্ডের ম্যাচে পাকিস্তানের হার

বাবরের দুই রেকর্ডের ম্যাচে পাকিস্তানের হার

ইসরাইলের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় রাশিয়া, চীনের প্রশংসায় এরদোগান

ইসরাইলের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় রাশিয়া, চীনের প্রশংসায় এরদোগান

ইসলামী আন্দোলনের আমীর গণ বিপ্লবের মহানায়ক ছিলেন: মাও. জাফরী

ইসলামী আন্দোলনের আমীর গণ বিপ্লবের মহানায়ক ছিলেন: মাও. জাফরী

ভিয়েতনামে পুরস্কার জিতলো আফসানা মিমির সিনেমা প্রকল্প ‘রেড লাইটস ব্লু অ্যাঞ্জেলস’

ভিয়েতনামে পুরস্কার জিতলো আফসানা মিমির সিনেমা প্রকল্প ‘রেড লাইটস ব্লু অ্যাঞ্জেলস’

শিক্ষার্থীর উপর হামলার জের বিশ্বনাথ ডিগ্রি কলেজে মানববন্ধন

শিক্ষার্থীর উপর হামলার জের বিশ্বনাথ ডিগ্রি কলেজে মানববন্ধন

ইউরোপের প্রথম এআই গায়ককে নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

ইউরোপের প্রথম এআই গায়ককে নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

আইন পাসে বাধা, জার্মানির সংসদে বিরোধীতা চরমে

আইন পাসে বাধা, জার্মানির সংসদে বিরোধীতা চরমে

রাজশাহী মেডিকেল টেকনোলজি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অচল করে দেয়ার হুশিয়ারী

রাজশাহী মেডিকেল টেকনোলজি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অচল করে দেয়ার হুশিয়ারী

চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশ দুই বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেপ্তার

চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশ দুই বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেপ্তার

‘ফ্যাসিবাদের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদে ইরানে মানবাধিকার কর্মীর আত্মহত্যা

‘ফ্যাসিবাদের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদে ইরানে মানবাধিকার কর্মীর আত্মহত্যা

দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যের কোন বিকল্প নেই- এ জেড এম জাহিদ

দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যের কোন বিকল্প নেই- এ জেড এম জাহিদ

বগুড়ায় বাড়ছে ডেঙ্গু

বগুড়ায় বাড়ছে ডেঙ্গু

শাহজাদপুরে আ.লীগের সাবেক ২ এমপি কবিতা ও চয়ন ইসলামের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগে মামলা দায়ের

শাহজাদপুরে আ.লীগের সাবেক ২ এমপি কবিতা ও চয়ন ইসলামের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগে মামলা দায়ের