রোষানলে বিদ্রোহী নজরুল
৩১ আগস্ট ২০২৩, ০৮:১৫ পিএম | আপডেট: ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী প্রেক্ষাপটে অবির্ভাব ঘটেছিল বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের (১৮৯৯-১৯৭৬ খ্রি.) পৃথিবীর কোটি কোটি অবহেলিত, নিপিড়ীত, নির্যাতিত, শোষিত, বঞ্চিত মানুষের পক্ষের প্রতিবাদী কন্ঠস্বর ছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। তাই তিনি হয়ে উঠেছিলেন বিদ্রোহী। ডাক দিয়েছিলেন বিপ্লবের অত্যাচারের বিরুদ্ধে বিরামহীন সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান ধ্বনিত হয়েছিল তার বিদ্রোহী কবিতায়-
বিদ্রোহী রণক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত।
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না,
অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীমরণ-ভূমে রণিবে না .........
অথবা
আমি চির বিদ্রোহী বীর -
বিশ্ব ছড়ায়ে উঠিয়াছি একা চিরউন্নত শির।
কবির বিরুদ্ধে বার বার ভারতীয় ফৌজ দারি দন্ড বিধি অনুসারে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। নজরুল তাঁর প্রতিষ্ঠিত পত্রিকা “ধুমকেতুতে” প্রকাশিত “আনন্দ ময়ীর আগমনে” নামের কবিতার জন্য প্রথম দন্ডিত হন। নজরুলের আগেও কবি, সাহিত্যিক সরকারী রোষানলে পড়েছেন এবং দন্ডিত হয়েছেন। কিন্তু নজরুলের মতো কারা রুদ্ধ কবিকে নিয়ে বিক্ষোভ ব্যাপক আন্দোলন আর কারো ক্ষেত্রে ঘটেনি। এমনকি সে সময়ের বরণীয় ব্যক্তিত্ব রবীন্দ্রনাথ, দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ, সুভাষ চন্দ্র বসু ও নজরুলের জীবন রক্ষায় উদ্বগ্ন হয়ে পড়েছিলেন।
নজরুলের যে গ্রন্থটি প্রথম সরকারী রোষানলের কবলে পড়ে তা’ হলো তাঁর প্রবন্ধ সংকলন যুগবাণী (১৯২২ খ্রি.)। ১৯২২ সালে বাংলা সরকার ফৌজদারী বিধির ৯৯ (এ) ধারায় বইটি বাজেয়াপ্ত এবং গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তা’’ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
১৯২৩ সালের ১৬ জানুয়ারি আদালতের রায়ে নজরুল কে দোষী সাব্যস্ত করে বিচারক এক বৎসরের সশ্রম কারাদন্ড দিয়ে আলিপুর সেন্ট্রাল করাগারে পাঠিয়ে দেন। সম্পাদক হিসেবে আবেদন করলেও তাঁকে ডিভিশন দেয়া হলোনা।
সেখান থেকে তাঁকে আবার হুগলী জেলা করাগারে স্থানান্তর করা হয়। উল্লেখ্য নজরুল ইসলাম করাগারে থাকা অবস্থায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ‘বসন্ত’ নামক নাটকটি নজরুল ইসলামকে উৎসর্গ করেন। আমাদের জানামতে তৎকালীন অবিভক্ত ভারতবর্ষে একমাত্র মুসলমান কবি হিসেবে নজরুলকে রবীন্দ্রনাথ তাঁর এই বইখানা উৎসর্গ করেন।
জেল খানাতে বসেও কবি নজরুল বিভিন্ন ধরনের প্রতিবাদী কবিতা লেখা অব্যাহত রাখেন। পরবর্তীতে ভাঙ্গার গান কবিতায় তিনি লিখেছেন-
কারার ঐ লৌহ কপাট
ভেঙ্গে ফেল কররে লোপাট
রক্ত-জমাট
শিকল-পুজোর পাষান বেদী।
ওরে ও তরুণ ঈশান!
বাজা তোর প্রলয়-বিষাণ
ধ্বংস-নিশান
উড়–ক প্রাচীর প্রাচীর ভেদি।
আবার একদিন জেলের দারোয়ান এক টুকরো কাগজ (এত ছোট যাতে নজরুল ইসলাম লিখতে না পারে) ও কলম নজরুল ইসলামের কাছে এগিয়ে দিয়ে বললেন ‘তুমি নাকি খুব সুন্দর কবিতা লিখতে পারো? আমাকে একটা লিখে দাওনা? দুর্ভাগ্যের বিষয় ঐ কাগজটি এত ছোট ছিল জায়গার অভাবে মাত্র দু’ লাইনের একটা কবিতা লেখা সম্ভব ছিল।
নজরুল ইসলাম লিখলেন-
‘এদেশ ছাড়বি কিনা বল?
নইলে কিলের চোটে হাড় করিব জল’।
কবিতাটি পেয়ে জেলের দারোয়ান নজরুল ইসলামের দিকে ফিরে রহস্যময় হাসি দিয়ে চলে গেলেন। এছাড়া শিকল-পরার গানে তিনি লিখলেন- এই শিকল পরা ছল মোদের এ শিকল পরা ছল।
এই শিকল পরেই শিকল তোদের করব রে বিকল!! তোদের বন্ধ কারায় আসা মোদের বন্দী হতে নয়, ওরে ক্ষয় করতে আসা মোদের সবার বাঁধন-ভয়। এই বাঁধন পরেই বাঁধন-ভয়কে করব মোরা জয়, এই শিকল-বাঁধা পা নয় এ শিকল-ভাঙ্গা কল!!
হুগলি কারাগারে নজরুল ইসলামের সাথে খুব দুর্ব্যবহার করা হতো। এর এক বছর পরই ১৯২৪ সালের ২২ অক্টোবর ফৌজদারি বিধির ৯৯ (এ) ধারা অনুসারে গেজেট ঘোষণা (নং-১০৭২ পি) দ্বারা বিষের বাঁশী (১৯২৪ খ্রি.) নিষিদ্ধ হয়। উল্লেখ করা যেতে পারে “বিষের বাঁশী” দেশ দ্রোহ মূলক গ্রন্থ হিসেবে সরকারের বিভিন্ন নথিতে পাওয়া যায়। শুধু বইটি বাজেয়াপ্ত করেই ক্ষান্ত হননি সরকার। ১৯৪২ সালের ২৯ অক্টোবর চিফ কমিশনার সেক্রেটারিকে লেখা পুলিশ কমিশনার মিষ্টার টের্গাটের চিঠিতে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায় ১৯২৪ সালের ২৩ অক্টোবর পুলিশ বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে বিভিন্ন প্রকাশনা সংস্থা ও যাদের সঙ্গে নজরুলের ঘনিষ্ট সমপৃক্ততা ছিল এবং কবির হুগলির বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে “বিষের বাঁশী’র ৪৪ কপি বই আটক করে। অবশ্য ১৯৪৫ সালে বাংলা সরকারের এক বিজ্ঞপ্তিতে “বিষের বাঁশীর’র ওপর থেকে বাজেয়াপ্ত আদেশ প্রত্যাহার করা হয় তখন নজরুল সম্পূর্ণ বাকরুদ্ধ (১৯৪২ খ্রি.) এছাড়া ১৯৩০ সালে নজরুল ইসলাম ‘প্রলয় শিখা’ নামে একটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ করেন। কাব্যগ্রন্থে রাজমূলক কিছু শব্দ থাকায় তাঁর নামে আবার আদালতে মামলা করা হয়। শুরু হলো আবার পলাতক জীবন। এর আগে ১৯২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গান্ধী রাজনৈতিক এক কমীসূচিতে হুগলি সফরে এসেছিলেন। তাঁর সম্মানে নজরুল ইসলাম একটি গান লিখে তাঁকে উপহার পাঠান-
আজ না চাওয়া পথ দিয়ে কে এলে, ঐ কংশ কারার দ্বার ঠেলে,
আজ শব-শ্মশানে শিব নাচে ঐ, ফুল ফুটানো- পা ফেলে।
কবিতাটি পেয়ে গান্ধী-জি অত্যন্ত খুশি হলেন এবং নজরুল ইসলামের ভূয়সী প্রশংসা করলেন। এমনকি ভারতীয় ‘কংগ্রেস পার্টির’ জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী সঙ্গীত রচনার জন্য নজরুল ইসলামকে দায়িত্ব দেওয়া হলো। ১৯৩১ সালের ৪ মার্চ গান্ধীজির সঙ্গে ইংরেজদের বেশ কিছু বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় সেখানে কবি নজরুলের প্রসঙ্গটি উঠে আসে এবং ঐ চুক্তির ফলে নজরুল ইসলামের নাম মামলা থেকে প্রত্যাহার করা হয় এবং তাঁকে আর কারাগারে যেতে হয়নি। কবির পরবর্তী কাব্যগ্রন্থ “ভাঙ্গার গান” ও ফৌজ দারি বিধির ৯৯ (এ) ধারায় ১৯৪২ সালের ১১ নভেম্বর বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করে ব্রিটিশ সরকার। অবশ্য ব্রিটিশ শাসন বলবৎ থাকা অবস্থায় “ভাঙ্গার গা’নের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা ওঠেনি। এই বইটির দ্বিতীয় সংস্করণ বের হয় ১৯৪৯ সালে। “ভাঙ্গার গানে’র পর নজরুলের “প্রলয় শিখা” (১৯৩০ খ্রি.) গ্রন্থটি সরকারী রোষানলে পড়ে। বইটির প্রকাশক ছিলেন স্বয়ং নজরুল নিজেই। “প্রলয় শিখা” বাজেয়াপ্ত হয় ১৯৩১ সালে। বইটির সরকারী (বিজ্ঞপ্তি নম্বর ছিল ১৪০৮৭ পি) গ্রন্থটি বের হয়েছিল ১৯৩০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর। ভারতীয় ফৌজ দারি দন্ডবিধির ১২৪ (এ) এবং ১৫৩ (এ) ধারানুসারে বইটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ব্রিটিশ সরকার। “প্রলয় শিখা’র ওপর থেকে বাজেয়াপ্ত আদেশ প্রত্যাহার করা হয় ১৯৪৮ সালের ৬ ফ্রেব্রুয়ারি যার গেজেট বিজ্ঞপ্তি (নম্বর ছিল ৮৫ পি আর)। এই গ্রন্থটির জন্য স্বয়ং কবির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল।
“প্রলয় শিখা’র পর নজরুলের বাজেয়াপ্ত গ্রন্থ “চন্দ্র বিন্দু” (গান)। প্রকাশের সঙ্গে গ্রন্থটি বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। নজরুলের “প্রলয় শিখা” নিষিদ্ধ হওয়ার এক মাস পরই “চন্দ্র-বিন্দু” নিষিদ্ধ হয়। বইটির বাজেয়াপ্ত গেজেট ঘোষণার তারিখ ছিল ১৯৩১ সালের ১৪ অক্টোবর (বিজ্ঞপ্তি নং- ১৭৬২৫ পি) গ্রন্থটি ছিল ব্যঙ্গ রচনার সংকলন। গ্রন্থটির ওপর থেকে বাজেয়াপ্ত আদেশ উঠে যায় ব্রিটিশ আমলেই। গ্রন্থটির বাজেয়াপ্ত আদেশ প্রত্যাহার করেন ব্রিটিশ সরকার ১৯৪৫ সালের ৩০ নভেম্বর। নজরুলের যুগ বাণী, বিষের বাশী, ভাঙ্গার গান, প্রলয় শিখা ও চন্দ্রবিন্দু সহ মোট ৫টি গ্রন্থ ব্রিটিশ সরকার বাজেয়াপ্ত করে। বাংলা সাহিত্যে সমকালীন অন্য কোনো কবি বা সাহিত্যিকের এত গ্রন্থ একত্রে কখন ও বাজেয়াপ্ত হয়নি। নজরুলের ব্রিটিশ রোষানলে পড়ার অন্যতম কারণ হলো তিনিই প্রথম ভারতবর্ষের স্বাধীনতার কথা উচ্চারণ করেন।
নজরুলের যুগবানী, বিষের বাঁশী, ভাঙ্গার গান, প্রলয় শিখা, চন্দ্রবিন্দু এ পাচঁটি গ্রন্থ ছাড়া নজরুলের আরো অনেক লেখা ব্রিটিশের রাজ রোষে পড়ে। সেগুলো হলো- অগ্নিবীনা (১৯২২ খ্রি.), রুদ্র মঙ্গল (১৯২৬ খ্রি.), সর্বহারা (১৯২৬ খ্রি.), ফণীমনসা (১৯২৭ খ্রি.) সঞ্চিতা (১৯২৮ খ্রি.) যদি ও শেষ পর্যন্ত এ সব গ্রন্থ বাজেয়াপ্ত হয়নি। নজরুলের কবিতার নির্বাচিত সংকলন “সঞ্চিতা” বাজেয়াপ্ত না হলেও সরকারের রোষানলে পড়েছিল। নজরুলের প্রবন্ধ গ্রন্থ “রুদ্রমঙ্গল” ও নিষিদ্ধ করার জন্য সুপারিশ করেছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা, গোয়েন্দা এবং সরকারী আইন বিশারদরা আনুষ্ঠানিক ভাবে বইটি নিষিদ্ধ করা না হলেও এর প্রচার সে সময় নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
নজরুলের সংগ্রামী শ্রেণি চেতনার উজ্জ্বল স্বাক্ষরবাহী কাব্যগ্রন্থ “সর্বহারা” (১৯২৬ খ্রি.)। এ কাব্যটির জন্য ও তৎকালীন পুলিশ কর্মকর্তা স্যার চালস-টেগ্রার্ট এবং তৎকালীন পাবলিক প্রসিকিউটার রায় বাহাদুর তারকনাথ সাধু বইটি নিষিদ্ধ করার পক্ষে মতামত দেন। কিন্তু তাদের সুপারিশ সর্ত্তে¡ও শেষ পর্যন্ত ব্রিটিশ সরকার বইটি বাজেয়াপ্ত করেনি।
১৯৪১ সালের ৫ ও ৬ এপ্রিল কোলকাতার মুসলিম ইনস্টিটিউট হলে বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতির রজত জয়ন্তী উৎসব পালিত হয়। কবি এই উৎসবে সভাপতি হিসেবে জীবনের শেষ ভাষণ দান করেন। কবির বইগুলোর ওপর থেকে তৎকালীন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জোর দাবী উঠলেও এমনকি বঙ্গীয় আইন সভায় তা’ নিয়ে তুমুল আলোচনা হলেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে তাঁর কোনো বইয়ের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়নি ব্রিটিশ সরকার। তাঁর আগেই কবি ১৯৪২ সালের ১০ জুলাই সম্পূর্ণ বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন। এভাবে সুদীর্ঘ ৩৪টি বছর ধরে (১৮৯৯-১৯৭৬ খ্রি.) আয়ত নয়নে কবি শুধ ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থেকেছেন। কোনো কথাই বলতে পারেন নাই। ফুলের জল সায় চিরকালের মতোই কবি একেবারে নীরব হয়ে গেলেন।
বিভাগ : সাহিত্য
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ইবিতে হাতেনাতে ২ চোর আটক
ফুলপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু
ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের নিয়োগ করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মেজর এম.এ জলিলকে বীর উত্তম খেতাব ফিরিয়ে দিতে হবে : মেজর হাফিজ
সজাগ-সতর্ক না থাকলে হায়নারা আবারও পরিবেশকে বিনষ্ট করবে : এ্যানি
ইসলামী শক্তিগুলোর উত্থান ঠেকাতে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করতে চায় কেউ কেউ : ড. আহমদ আবদুল কাদের
ইসরায়েলি হামলায় গাজার এক নারী বন্দী নিহত, দাবি হামাসের
সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা পেপার মিলে ১০ শ্রমিক দগ্ধ
গাজীপুরের আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
পাঁচ ঘন্টা পর প্রশাসনিক ভবনের অবরোধ তুলে নিল জাবি শিক্ষার্থীরা
সোহরাওয়ার্দী-নজরুল কলেজে বহিরাগতদের হামলা ভাঙচুর,পরীক্ষা দিতে পারেননি শিক্ষার্থীরা
সাংবাদিক নূরুল কবিরকে হয়রানির ঘটনায় জামায়াত সেক্রেটারির উদ্বেগ
বিএনপি ক্ষমতায় এলে চাকরিপ্রত্যাশীদের ১ বছর রাষ্ট্র থেকে ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে: আমীর খসরু
মহারাষ্ট্রে ঐতিহাসিক জয়,মোদীর নেতৃত্বে বিজেপির নতুন উত্থান
‘গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর হাঙ্গার অ্যান্ড পোভার্টি’ জোটের সদস্য হয়েছে বাংলাদেশ
ইসলামাবাদের দিকে যাচ্ছে ইমরান খানের সমর্থকদের বিশাল বহর
আদালতের নির্দেশনায় ব্যাটারি চালিত রিকশা সমস্যার সমাধান হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ঢাকা-ভাঙ্গা-নড়াইল-খুলনা রেল পথে চলল পরীক্ষামূলক ট্রেন
"অবশেষে গুজব ছড়ানোর অভিযোগ নিয়ে প্রকাশ্যে আসলো সায়রা বানুর বার্তা"
এস আলমের মালিকানাধীন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহাসড়ক অবরোধ বিক্ষোভ