মুহাম্মদ (দ:) আল্লাহর রাসূল ও শেষ নবী
১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম
মহান আল্লাহ তাআলা,মানুষকে সৃষ্টির সেরা জাতি হিসাবে সৃষ্টি করেন। মানুষকে পরিচালনার জন্য যুগে যুগে নবী ও রাসুল (দ) এর উপর আসমানী কিতাব নাজিল করেন।মানবতার মহা মানব হযরত রাসুল (দ) এর প্রতি নাজিল করেন সর্ব শ্রেষ্ঠ আসমানি কিতার আল কোরআন। মহান আল্লাহ হযরত রাসুল (দ) মাধ্যমে নবুয়তের ধারা সমাপ্ত ঘোষনা করেন।আল্লাহ তাআলা রাসুল (দ) কে খাতামুন নাবিয্যীন বা সর্ব শেষ নবী হিসাবে অভিষিত করেন। বিশ^ নবীর প্রতি বিশ^াসের অন্যতম একটি অংশ হলো,‘তিনি সর্বশেষ নবী ও রাসুল,তারপরে আর কোন নবী বা রাসুল আসবে না’।
খাতামুন শব্দটি একটি আরবী শব্দ। যার অর্থ হলো,শেষ করা,সমাপ্ত করা,খতম করা,সীলমোহর করা ইত্যাদি। আল কোরআনে আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন,‘আল্লাহ তাআলা তাদের অন্তর ও কর্ণসমুহের উপর মোহর এটে দিয়েছে’।খাতামুন শব্দের বিপরিতে কোন শব্দ নেই। যে কোন বিষয় বস্তুর পরিসমাপ্তি ঘটাকে খাতামুন বলা হয়। এই জন্য তাকে খাতামুন নাবিয়্যীন বা শেষ নবী বলা হয়।আল্লাহ তাআলা ঘোষনা করেন,‘মোহাম্মদ তোমাদের মধ্যে কোন পুরুষের পিতা নন,বরং তিনি আল্লাহর রাসুল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্বজ্ঞ’। আল্লাহ তাআলা সুরা আহযাবে বলেন,‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তার রাসুলকে মেনে চলবে সে তো বিশাল বিজয় লাব করবে’।
খাতামুন নবী (দ) এর স্বপক্ষে দলিল হিসাবে অসংখ্য কোরআনের আয়াত ও মুতাওয়াতির সহীহ হাদীস বিদ্যমান রয়েছে। যা দ্বারা সুস্পট ভাবে বুঝা যায় যে, বিশ^ নবী রাসুল (দ) সর্ব শেষ নবী ও রাসুল। খাতামুন নবুয়ত দ্বারা,নবুয়তের পরিসমাপ্তির বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে।‘হযরত আবু হুরাইরা (রা) বলেন, রাসুল (দ) বলেন,ছয়টি বিষয়ের উপরে মর্যাদা ও বৈশিষ্ট প্রদান করা হয়েছে।১.্আমাকে ব্যাপক অর্থবোধক উচ্চাঙ্গের ভাব ও ভাষাময় বাক্য প্রদান করা হয়েছে।২.আমাকে ভীতি দিয়ে সাহার্য্য করা হয়েছে।৩.আমার জন্য যুদ্ধলদ্ধ গনীমত বৈধ করা হয়েছে।৪.পৃথিবীকে আমার জন্য পবিত্রতার উপাদান ও মসজিদ বানিয়ে দেওয়া হয়েছে।৫.আমাকে সকল সৃষ্টির প্রতি প্রেরণ করা হয়েছে এবং আমার দ্বারা নবী সমাপ্ত হয়েছে’।অন্য হাদীতে আবু হুরাইরা (রা) বলেন,রাসুল (দ) বলেন,বনি ইসরাইল সন্তানগণকে শাসন করতেন নবীগন। যখনই কোন নবী মৃত্যু বরন করতেন তখন অন্য একজন নবী তার স্থলাভিষিত্ত হতেন। আর আমার পরে কোন নবী নেই। কিন্তু খলীফাগণ থাকবেন এবং তারা সংখ্যায় অনেক হবেন। উপস্থিত সাহাবীগণ বলেন,আপনি আমাদেরকে তাদের বিষয়ে কি নির্দেশ দিচ্ছেন। তিনি (দ) বলেন,ধারাবাহিক ভাবে প্রথম ব্যক্তির পরে পরর্বতী ব্যক্তি এভাবে তাদের বাইয়াত বা আনুগত্যেও প্রতিজ্ঞা রক্ষা করবে এবং তাদেরকে তাদের প্রাপ্য অধিকার প্রদান করবে। আল্লাহ তাদেরকে তাদের অধীনস্থ জনগণ সর্ম্পকে জিজ্ঞাসা করবেন। সাদ ইবনু আবী ওয়াকা বলেন,হযরত রাসুল (দ) আলীকে বলেন,মুসার সাথে হারুনের মর্যাদা যেরুপ ছিল, আমার সাথে তোমার মর্যাদা সেরুপ।ব্যতিক্রম এই যে,আমার পরে কোন নবী নেই। আবু হুরাইরা (রা) বলেন, রাসুল (দ) বলেন,আমার ও আমার পুর্ববতী নবীদের উদাহরন এক ব্যক্তির মত যিনি একটি খুবই সুন্দর ও মনোরম ইমারত তৈরী করেছে, কিন্তু ইমরতের এক দিকে একটি ইটের জায়গা খালি রেখেছেন। মানুষেরা আশ্চর্য হয়ে এই মনোরম ইমারতের চারিদিকে ঘুরতে থাকে এবং বলতে থাকে এ ইটটি যদি স্থাপন করা হতো! তিসি বলেন আমিই এই সর্ব শেষ ইট,আমি সর্বশেষ নবী। জাবির ইবনু আবিদুল্লাহ (রা) থেকে ও অনুরুপ একটি হাদীস বর্ননা করা হয়েছে।হযরত জুবাইর ইবনু মুতয়িম (রা) বলেন,রাসুল (দ) বলেন,আপনার অনেক নাম আছে। আমি মোহাম্মদ এবং আমি একত্রিত হবো আহম্মদ এবং আমি মাহী।আমার মাধ্যমে আল্লাহ কুফর উচ্ছেদ করবেন এবং আমি হাশির আমার পদদ্বয়ের নিকটেই মানুষেরা কিয়ামতের দিন একত্রিত হবে এবং আমি আকিব যার পরে আর কোন নবী নেই। আনাস ইবনে মালিক (রা) বলেন,রাসুল (দ) বলেন,রিসালাত বা রাসুলের পদ এবং নবুওয়াত বা নবীর পদ শেষ হয়ে গিয়েছে কাজেই আমার পরে কোন রাসুল নেই এবং কোন নবীও নেই।জাবির ইবনু সামুরাহ (রা) বলেন, রাসুল (দ) বলেন, নিশ্চয় কিয়ামতের পুবেই অনেক ঘোর মিথ্যাবাদী ভন্ড নবীর আবিভাব ঘটবে। তোমরা তাদের থেকে সাবধান থাকবে।
বিশ^ নবী (দ) হাদীস দ্বারা স্পষ্ট ভাবে ঘোষনা করেন যে, তিনি আল্লাহর সর্বশেষ নবী ও রাসুল।তার আগমনের মাধ্যমে নবুয়ত ও রিসালাতের সমাপ্তি ঘটেছে।তার পরে কেউ যদি নবী বা রাসুল দাবী করে, তবে সে একজন ভন্ড বা মিথ্যাবাদী নবী।হাদীসের মুহাদ্দিসগণ গবেষনার মাধ্যমে নবুওয়াতের সমাপ্তির বিষয়ে ৩৭ জন সাহাবী থেকে সহীহ সনদে ৬৫টি হাদীস উল্লেখ্য করেন। ইসলামের চির শত্রুরা কোন ভাবেই মুহাদ্দিসদের চোখকে ফাকি দিতে পারেন নি। তারা যথা সময়ে মিথ্যা নবুয়ত দাবীদারদের চিহিৃত করে মুসলিম জাতিকে সতর্ক করেন।সারা বিশে^র মুসলমানরা যদি হযরত মোহাম্মদ (দ) কে শেষ নবী হিসাবে বিশ^াস না করে, তাহলে সে সরাসরি কাফের। যদিও সে রাসুল (দ) কে নবী ও রাসুল মনে করেন।মুলত সে আল কোরআন ও হাদীসের শিক্ষাকে দ্ব্যর্থহীন ভাবে অস্বীকার করেছে। কাজেই সে কাফির। ইসলামের ইতিহাসে সর্ব প্রথম খলিফা হযরত আবু বক্কর সিদ্দিক (রা) নবুয়তের মিথা দাবীদার মুসাইলামা ও তার অনুসারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন।কঠোর থেকে কঠোর ব্যবস্থ গ্রহন করে ছিলেন।যদিও তারা তাওহীদ রিসারাতকে বিশ^াস করত। কিন্তু হযরত রাসুল (দ) শেষ নবী হিসাবে বিশ^াস করত না।
সারা বিশে^ মুসলমানরা কাদিয়ানি গোষ্ঠিকে মুসলিম মনে করেন না। তারা ইসলামের চিহৃ ব্যবহার করে সহজ সরল মুসলমানদের সাথে স্বাভাবিক ভাবে প্রত্যাররুা করে যাচ্ছে।মারিশাস প্রজাতন্ত্রণ,দক্ষিন আফ্রিকার সুপ্রিম কোর্ট গুলো কাদিয়ানি বা আহমদিদেরকে মুসলিম সমাজ বর্হিভৃত একটি অমুসলিম ধর্মাবলি বলে ঘোষনা দিয়েছন। সুস্পষ্ট ভাবে ১৯১৯ইং সাল থেকে ১৯৮৫ ইং সাল পর্যন্ত বিভিন্ন মামলার রায়ে এ ঘোষনা দেন। ১৯৮৫ ইং সালে দক্ষিন আফ্রিকার ফেডারেল কোটে কাদিয়ানিদের দায়ের কৃত মামলাতে বিচার পতি মিঃইউলিয়ামস তাদেরকে অমুসলিম বলে সুস্পষ্ট রায় প্রদান করেন। কাদিয়ানি ধর্মের প্রবর্তক মির্জা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানি জন্ম গ্রহন করেন ভারতে। তারপর, ভারত সরকার কাদিয়ানিকে মুসলিম হিসাবে মানে না। গোলাম আহমদ কাদিয়ানির পিতা ছিল ইংরেজ সরকারের একজন দালাল। যা মির্যা নিজেই স্বীকার করে। ভারতে বৃটিশ সরকারের দালালী করার জন্য মির্যা কাদিয়ানিকে নবী হিসাবে দাড় করানো হয়েছে। মির্যা বলেন,‘ প্রতিশ্রুতি মসীহ সর্ম্পকে ওয়াদা অনুযায়ী আল্লাহ তাআলা আমাকে আকাশ থেেেক প্রেরণ করেছেন।যাতে আমি বাইতুল্লাহামে জন্ম হ্রহনকারি ও নাছেরায় প্রতিপালিত সে মহা পুরুষের বেশে মহামান্য বাণী ভিক্টোরিয়ার নেক ও পুণ্যময় উদ্দেশ্য সমুহে সাহায্য করতে পারি। খোদা আমাকে অশেষ বরকত দান করেছেন এবং আপন মসীহ বানিয়েছেন, যাতে তিনি মহাবানীর পবিত্র উদ্দেশ্য সমুহে স্বয়ং আকাশ হতে সাহায্য পৌছিয়ে দিতে পারেন’।(সেতারায়ে কায়সাবাহ-১০)।
স্বাধীন ভারতের সর্ব্বোচ আদালতের অতিরিক্ত বিচারপতি শ্রী নামভাট যোশী ১৯৬৯ সালের ২৮৮ নম্বও মামলার রায়ে বলেন,যে ব্যক্তি মির্জা গোলাম আহমেদ কে নবী মান্য করে,তাকে কখনো মুসলমান বলা য়ায় না। এভাবে আমরা জানতে পারি ১৯৭৪ ইং সালে সৌদি বাদশা মরহুম ফয়ছলের চাপের কারনে পাকিস্তানের ভুট্রো কাদিয়ানিদেরকে সংখ্যা লঘু অমুসলিম ঘোষনা করেন। পালা বদলের হাওয়ায় ক্ষমতার পরিবর্তন আসে। ১৯৪৭ ইং সালে দেশ বিভাগের সময় ব্রাক্ষম বাড়িয়া,চট্রগ্রামে মাত্র সামান্য কয়েক জন কাদিয়ানি ছিল।।আইয়ুব খানের শাসনামলে তার ব্যক্তিগত উপদেষ্টা ছিল মির্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানির দৌহিদ্র এম এ আহমদ। তার সোলা পরামশের্ পাকিস্তান সরকার কাদিয়ানি আমলাদের সাহায্যৃ সহযোগিতায় পঞ্চগড় জেলায় চিনি কলের পুর্ব পাশে আহমেদ নগরে কাদিয়ানিদের জন্য ২ শত একর জমি বরাদ্ধ করেন। সেখানে এখন আহমদ নগর নাম দিয়ে কাদিয়ানিদের বিরাট একটি কলোনি গড়ে উঠেছে।যা বর্তমান,বাংলাদেশে কাদিয়ানিদের তৎপরতার ভয়াবহ রুপ ধারন করেছে। জরিপে দেখা যায় ১৯৯০ সালের মে মাস পর্যন্ত সারা দেমে তাদের কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ১১০টি। তারা কৌশলে নিজেকে মুসলমান পরিচয়ে তুলে ধরে, মুসলমান সমাজে প্রবেশ করে।তারপর,সহজ সরল মুসলমানদেরকে কাফির,মুতাদ বানানো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।ধর্মীয় দিক থেকে মুসলমানরা বিরাট ক্ষতির স্বীকার হচ্ছে।্এমতাবস্থায় নিরব থাকা মানে কাদিয়ানিকে মেনে নেয়া। যা নিঃসন্দেহে প্রিয় নবী (দ) এর সাথে বিশ^াস ্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্রঘাতকতা ছাড়া আর কিছুই না।
কাদিয়ানিরা ‘ইসলামেই নবুওয়াত’ শিরোনামে একটি বই প্রকাশ করেন। যে বই শেষ নবী (দ) এর পর আরো নবী আসবে,সে কথা উল্লেখ্য করেছে। প্রকাশিত বইটি মুসলিম আকিদা বিশ^াসের মুলে চরম আঘাত হেনেছে। বাংলাদেশ সরকার সেই বইটি ১৯৮৫ইং সালের আগষ্ট মাসে নিষিদ্ধ ঘোষনা করেন। কাদিয়ানিরা হাইকোটে মামলা করে।হাইকোট ডিভিশনের বিচারপতি জনাব সুলতান আহমদ খান এবং বিচার পতি এ এম মাহমুদুর রহমান যথাযথ শুনানীর পর কাদিয়ানিদের আবেদন না মন্জুর করেন।বিচারপতি গণ হযরত মুহাম্মদ (দ) এর পরে, নবী আর্বিভুত হওয়ার আকিদাকে কুফরি বিশ^াস বলে ঘোষনা করেন। ১৯৯৩ ইং সালের এপ্রিল মাসে অন্য একটি মামলায় হাইকোট বিভাগের বিচারপতি মোহাম্মদ আব্দুল জলিল ও বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের গঠিত বেঞ্চ আইনের দৃষ্টিতে কাদিয়ানিদেরকে অমুসলিম হিসাবে রায় ঘোষনা করেন। বর্তমানে আমাদের দেশে অন্তবর্তী কালীন সরকার দেশ পরিচালনা করছেন। তাদের কাছে আমাদের দাবী,বাংলাদেশে বসবাসরত কাদিয়ানিদেরকে রাষ্ট্রীয় ভাবে অমুসলিম ঘোষনা করা হোক। যা মুসলমানদের ইমানের দাবী।
পরিশেষে বলতে চাই,খাতামুন নবুয়ত এর উপর ইসলামী আকিদা-বিশ^াস স্থাপন করা একটি গুরুত্ব পুর্ণ অধ্যায়। বিশ^ নবী (দ) আল্লাহর মনোনীত সর্বশেষ নবী ও রাসুল।তার মাধ্যমে পৃখিবীতে কিয়ামত পর্যন্ত নবুয়তের ক্রর্মধারা সমাপ্ত হয়েছে।তাওহীদ,রিসালাত,আখেরাত যেমন অকাট্য ও সন্দেহাতীত দলিল দ্বারা সু প্রতিষ্ঠিত। তেমনি ভাবে খাতামুন নবী বা সর্ব শেষ নবী রাসুল (দ) হওয়ার বিষয়টি অনুরুপ দলিল দ্বারা দ্ব্যর্থহীন ভাবে প্রমানিত। তাওহীদ,রিসালাত এবং আখিরাত অস্বীকার কারী যেমন কাফির মুরতাদ তেমনি ভাবে খাতামুন নবী হিসাবে রাসুল (দ)কে অস্বীকার কারী কাফির মুরতাদ।বিশ^ নবী (দ) এর পরে কেউ যদি নিজেকে নবী বলে দাবী করে, এরুপ দাবীদার নিসন্দেহে ভন্ড মিথ্যাবাদী ও দাজ্জ্যাল। সারা বিশে^র মুসলমানরা নিরব না থেকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাদিয়ানিদেরকে অমুসলিম ঘোষনার দাবীতে জোড়দার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এটাই হবে সত্যিকার ইমানের পরিচয়।
লেখক: সহকারী অধ্যাপক (আরবী), গ্রন্থকার, সাংবাদিক।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বিলুপ্তির পথে মাটির ঘর
চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
প্রতিবন্ধী স্কুল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই মৌসুমের উদ্বোধন
বিহারিরা কেমন আছে
লক্ষ্মীপুরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন
মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে
১৫ নারী ও শিশুকে হস্তান্তর
আবাসন ও গার্মেন্ট খাতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে
মেহেরপুরে বেড়েছে গরম কাপড় বিক্রি
কাশিয়ানীর হাট-বাজার নিষিদ্ধ পলিথিনে সয়লাব
অ্যানুয়াল বিজনেস কন্টিনিউয়িটি প্ল্যান ড্রিল ২০২৪ আয়োজন করলো ব্র্যাক ব্যাংক
সমস্যায় জর্জরিত আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
সবুজ গালিচায় হলুদের সমারোহ
আখাউড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নিউ ইয়র্কের আদালতে অভিযুক্ত লুইজি
কিউবায় সমাবেশ
ঈশ্বরদীতে দূর্বৃত্তের হামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আহত
থিনেস্ট স্বাস্থ্যের