কোরআনে বর্ণিত স্বৈরশাসকদের করুণ পরিণতি

Daily Inqilab মুফতি তাজুল ইসলাম কাওসার

১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম

মহান আল্লাহ যুগে যুগে স্বৈরশাসকদের পাকড়াও করেছেন। তারা নিজেদেরকে সর্ব ক্ষমতার অধিকারী ভেবেছিল, ঔদ্ধত্য দেখিয়েছিল ও যুলুম করেছিল। বিশ্ববাসীর জন্য আল্লাহ তাদেরকে এমন দৃষ্টান্ত স্বরূপ পেশ করেছেন। যাতে পরবর্তীগণ তা থেকে শিক্ষা লাভ করতে পারে। আল্লাহ তায়ালা বলেন –

আমি কারূন, ফিরাউন ও হামানকে ধ্বংস করেছিলাম। মূসা তাদের কাছে উজ্জ্বল নিদর্শন নিয়ে এসেছিল, কিন্তু তারা ভূমিতে দম্ভ করল, তারা আমার শাস্তি এড়াতে পারেনি। তাদের প্রত্যেককেই আমি তার পাপের কারণে পাকড়াও করেছিলাম; তাদের কারো প্রতি প্রেরণ করেছি প্রস্তরসহ প্রচন্ড ঝটিকা, কাউকে আঘাত করেছিল মহানাদ, কাউকে আমি ধসিয়ে দিয়েছিলাম ভূগর্ভে এবং কাউকে করেছিলাম নিমজ্জিত। আল্লাহ তাদের প্রতি কোন যুলুম করেননি; তারা নিজেরাই নিজেদের প্রতি যুলুম করেছিল। (আনকাবুত ২৯: ৩৯-৪০, ৪৩)

নিচে পৃথিবীর ক্ষমতাধর কয়েকজন যালিম শাসকদের যুলুম ও তাদের পরিণতি তুলে ধরা হল
ফিরাউন
ঐতিহাসিকগণ বলেন, কোরআনে বর্ণিত ফেরাউন বলতে দ্বিতীয় রামসিসকে বোঝানো হয়। তাফসিরে ইবনে কাসিরে তার পূর্ণ নাম ওয়ালিদ ইবনে মুসাইয়্যিব ইবনে রাইয়্যান বলা হয়েছে। এই জালিম শাসকের নাম পবিত্র কোরআনের ২৭ সুরায় ৭৪ বার বর্ণিত হয়েছে।

ফিরাউনের ঔদ্ধত্য ও যুলুম :
একবার ফেরাউন দুঃস্বপ্ন দেখে। পরে ব্যাখ্যাকারীর মাধ্যমে জানতে পারে, বনি ইসরাইল গোত্রে জন্মগ্রহণকারী এক পুত্রসন্তানের নেতৃত্বে ফেরাউনের রাজত্বের অবসান ঘটবে। তখন ফেরাউন গুপ্তচর লাগিয়ে দেয়, যেন কোনো পুত্রশিশুর জন্ম না হয়। পবিত্র কোরআনের ভাষায়, ফিরাউন জমিনে ঔদ্ধত্য প্রদর্শন করেছিল এবং সে তার অধিবাসীদের বিভিন্ন দলে বিভক্ত করেছিল। তাদের একটি শ্রেণীকে সে অত্যন্ত দুর্বল করে রেখেছিল, যাদের পুত্রদের সে যবাহ করত ও নারীদেরকে জীবিত রাখত। প্রকৃতপক্ষে সে ছিল বিপর্যয়সৃষ্টিকারী। (কাসাস ২৮ : ৪) বর্তমানে যেরকম একজন জালিম শাসকের অতিনিকটে কিছু চাটুকর নেতৃবর্গ থাকে ঠিক সেই সময় ফেরাউনের কাছে কিছু চাটুকর নেতৃবৃন্দ ছিল । কোরানের ভাষায়-

ফিরাউন সম্প্রদায়ের নেতৃবর্গ (ফিরাউনকে) বলল, আপনি কি মূসা ও তার সম্প্রদায়কে মুক্ত ছেড়ে দিবেন, যাতে তারা (অবাধে) পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারে এবং আপনাকে ও আপনার উপাস্যদের বর্জন করতে পারে? সে বলল, আমরা তাদের পুত্রদের হত্যা করব এবং তাদের নারীদেরকে জীবিত রাখব, আর তাদের উপর আমাদের পরিপূর্ণ ক্ষমতা আছে। (আরাফ ৭ : ১২৭)

ফিরাউন বলল, কী! আমি অনুমতি দেওয়ার আগেই তোমরা এই ব্যক্তির প্রতি ঈমান আনলে? নিশ্চয় এটা কোন চক্রান্ত। তোমরা এই শহরে পারস্পরিক যোগসাজশে এই চক্রান্ত করেছ, যাতে তোমরা এর বাসিন্দাদের এখান থেকে বহিষ্কার করতে পার। আচ্ছা, তোমরা শীঘ্রই এর পরিণাম জানতে পারবে। আমি তোমাদের হাত-পা বিপরীত দিক থেকে কেটে ফেলব তারপর তোমাদের সকলকে শূলে চড়াব। (আরাফ ৭ : ১২৩-১২৪)

ক্ষমতার দাপটে ঔদ্ধত্যে বিভোর ফিরাউন :
সে বলল, আমিই তোমাদের শ্রেষ্ঠ প্রতিপালক। পরিণামে আল্লাহ তাকে পাকড়াও করলেন আখেরাত ও দুনিয়ার শাস্তিতে। যে ভয় করে তার জন্য অবশ্যই এতে রয়েছে শিক্ষা। (নাযিয়াত ৭৯: ২৪-২৬)

ঔদ্ধত্যের কারণে ফিরাউন ও কওমের পরিণতি :
ফিরাউন ও তার বাহিনী জমিনে অন্যায় অহমিকা প্রদর্শন করেছিল। তারা মনে করেছিল তাদেরকে আমার কাছে ফিরে আসতে হবে না। সুতরাং আমি তাকে ও তার সৈন্যদেরকে পাকড়াও করলাম এবং সাগরে নিক্ষেপ করলাম। এবার দেখ, যালিমদের পরিণতি কী হয়ে থাকে! (কাসাস ২৮ : ৩৯-৪০)

আমি বনী ইসরাঈলকে সাগর পার করিয়ে দিলাম। তখন ফিরাউন ও তার বাহিনী যুলুম ও সীমালংঘনের উদ্দেশ্যে তাদের পশ্চাদ্ধাবন করল। পরিশেষে যখন সে ডুবে মরার সম্মুখীন হল, তখন বলতে লাগল, আমি স্বীকার করলাম, বনী ইসরাঈল যেই আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছে তিনি ছাড়া কোনও ইলাহ নেই এবং আমিও অনুগতদের অন্তর্ভুক্ত। (উত্তর দেয়া হল) এখন ঈমান আনছ? অথচ এর আগে তো তুমি অবাধ্যতা করেছ এবং তুমি অশান্তি সৃষ্টিকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলে। সুতরাং আজ আমি তোমার দেহটি রক্ষা করব, যাতে তুমি তোমার পরবর্তী কালের মানুষের জন্য নিদর্শন হয়ে থাক। (কেননা) আমার নিদর্শন সম্পর্কে বহু লোক গাফেল হয়ে আছে। (ইউনুস ১০ : ৯০-৯২)

১৮৮১ সালে মিসরের নীল নদের উপত্যকায় ফেরাউনের লাশ পাওয়া যায়। সম্পূর্ণ অবিকৃত ওই লাশ তখনো মমি হয়নি। ১৮৮১, মতান্তরে ১৮৯৮ সালে মমি করে ফেরাউনের লাশ সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়। সাগরে ডুবে মরার কারণে ফেরাউনের শরীরে স্পষ্ট লবণাক্ততা। ৩ হাজার ১১৬ বছরের অধিককাল ফেরাউনের লাশ সংরক্ষিত থাকে। কোরআনের একটি আয়াতেও এর সত্যতা পাওয়া যায়। ইরশাদ হয়েছে, ‘আজ আমি তোমার দেহ সংরক্ষণ করব, যাতে তুমি তোমার পরবর্তীকালের মানুষের জন্য নিদর্শন হয়ে থাকো...।’ (সুরা ইউনুস: ৯২)

কারূন ও তার পরিণতি:
কারূন ছিল মূসার সম্প্রদায়ের এক ব্যক্তি। কিন্তু সে তাদেরই প্রতি যুলুম করল। আমি তাকে এমন ধনভান্ডার দিয়েছিলাম, যার চাবিগুলো বহন করা একদল শক্তিমান লোকের পক্ষেও কষ্টকর ছিল। স্বরণ কর, তার সম্প্রদায় তাকে বলেছিল, দম্ভ করো না, নিশ্চয় আল্লাহ দাম্ভিকদেরকে পসন্দ করেন না। ...সে বলল, এসব তো আমি আমার জ্ঞানবলে লাভ করেছি। সে কি জানত না যে, আল্লাহ তার আগে এমন বহু মানবগোষ্ঠীকে ধ্বংস করেছিলেন, যারা শক্তিতেও তার অপেক্ষা প্রবল ছিল এবং লোকবলেও বেশি ছিল? অপরাধীদেরকে তাদের অপরাধ সম্পর্কে জিজ্ঞেসও করা হয় না। পরিণামে আমি তাকে তার প্রাসাদসহ ভূগর্ভে ধ্বসিয়ে দিলাম। তার স্বপক্ষে এমন কোন দল ছিল না যারা আল্লাহর শাস্তি থেকে তাকে সাহায্য করতে পারত এবং সে নিজেও পারল না আত্মরক্ষা করতে। ওই পরকালীন নিবাস তো আমি সেই সকল লোকের জন্যই নির্ধারণ করব, যারা পৃথিবীতে ঔদ্ধত্য দেখাতে ও ফাসাদ সৃষ্টি করতে চায় না। শেষ পরিণাম তো মুত্তাকীদেরই অনুকূল থাকবে। (কাসাস ২৮ : ৭৬,৭৮,৮১,৮৩)

নমরূদ ও তার পরিণতি:
পৃথিবীর ইতিহাসের প্রতাপশালী শাসকদের একজন নমরুদ। প্রায় পুরো পৃথিবী শাসনকারী চারজন পরাক্রমশালী শাসকের একজন মনে করা হয় তাকে। পৃথিবীতে সে-ই প্রথম নিজেকে খোদা দাবি করেছে। প্রজাদের সে নিজের উপাসনা করতে বাধ্য করে। হজরত ইবরাহিম (আ.) তাকে আল্লাহর পথে দাওয়াত দিলে বেশ ক্ষিপ্ত হয় এবং তাঁকে আগুনে পুড়িয়ে ফেলার আদেশ দেয়। কিন্তু ইবরাহিম (আ.)-এর জন্য আগুন শীতল হয়ে যায় এবং তিনি বেঁচে যান। নমরুদের ঔদ্ধত্য এতই বেড়ে গিয়েছিল যে সে আল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ করার ঘোষণা দিয়েছিল। আল্লাহ তাআলা ক্ষুদ্র মশা দিয়ে তার মৃত্যু নিশ্চিত করেন। পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াতে তার অবাধ্যতা ও সীমালঙ্ঘনের পরিণতির কথা এসেছে। ইরশাদ হয়েছে-
তুমি কি ঐ ব্যক্তির অবস্থা চিন্তা করনি, যাকে আল্লাহ রাজত্ব দান করার কারণে সে নিজ প্রতিপালকের (অস্তিত্ব) সম্পর্কে ইবরাহীমের সঙ্গে বিতর্কে লিপ্ত হয়? যখন ইবরাহীম বলল, তিনি আমার প্রতিপালক যিনি জীবনও দান করেন এবং মৃত্যু ঘটান। তখন সে বলল, আমিও তো জীবন দান করি ও মৃত্যু ঘটাই। ইবরাহীম বলল, আচ্ছা, আল্লাহ তো সূর্যকে পূর্ব থেকে উদিত করেন, তুমি তা পশ্চিম থেকে উদিত কর তো! এ কথায় সে কাফের নিরুত্তর হয়ে গেল। আর আল্লাহ এরূপ যালিমদের হেদায়াত করেন না। (বাকারা ২ : ২৫৮)

পৃথিবীতে প্রথম ঔদ্ধত্য প্রদর্শনকারী ছিল নমরূদ। সে-ই আসমান অভিমুখে টাওয়ার নির্মাণ করেছিল। আল্লাহ তাকে শায়েস্তা করার জন্য একটি মশা পাঠান। সেটি তার নাকে প্রবেশ করে। মশার জ্বালা থেকে বাঁচার জন্য তার মাথায় হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করা হত। তার রাজত্ব ছিল চারশত বছর। সে যেমন চারশত বছর পৃথিবীতে ঔদ্ধত্য প্রদর্শন করেছিল তেমনি আল্লাহ তাকে চারশত বছর এই আযাবে রাখেন। অতঃপর সে মৃত্যুবরণ করে। (তাফসীরে ইবনে কাসীর ২/৮৭৮)

বাস্তবিকই তাঁর পাকড়াও অতি মর্মন্তুদ, বড় কঠিন! যে ব্যক্তি আখেরাতের শাস্তিকে ভয় করে, তার জন্য এসব বিষয়ের মধ্যে বিরাট শিক্ষা রয়েছে। তা হবে এমন দিন, যার জন্য সমস্ত মানুষকে একত্র করা হবে এবং তা হবে এমন দিন, যা সকলে চাক্ষুষ দেখতে পাবে। আমি নির্দিষ্ট কিছু কালের জন্য তা স্থগিত রেখেছি মাত্র। (হূদ ১১: ১০২-১০৪)

কারুন
সুরা কাসাসে সম্পদশালী কারুনের দম্ভ, অবাধ্যতা ও ধ্বংসের কাহিনি বর্ণনা করা হয়েছে। বাইবেল ও তালমুদে কারুনের নাম পাওয়া যায় কোরহ। তাফসিরে তাবারিতে আছে, আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস (রা.)-এর মতে, ‘কারুন ছিল মুসা (আ.)-এর চাচাতো ভাই। মুসা (আ.) বনি ইসরাইলের এক অঞ্চলের নেতৃত্ব দিতেন এবং কারুন নেতৃত্ব দিত অন্য অঞ্চলের।’
কারুনের ছিল অঢেল সম্পত্তি। তার ধনভান্ডারের চাবিগুলো বহন করা একদল শক্তিশালী বাহিনীর পক্ষে ছিল কষ্টসাধ্য ব্যাপার। সম্পদের প্রাচুর্য তাকে ধোঁকায় ফেলে দিয়েছিল। সে অহংকার করত। কাউকে দান করত না। মুসা (আ.) তাকে বোঝালেন। আল্লাহর ভয় দেখালেন। আখিরাতের কথা বললেন। মানুষের প্রতি দয়ার্দ্র হতে বললেন। কাজ হয়নি। কিন্তু অবশেষে আল্লাহ তাআলা কারুনকে তার বাড়িঘরসহ জমিনে ধসিয়ে দেন।

পরিশেষে বলতে চাই আমাদের বাংলাদেশে একজন জালিম স্বৈরশাসক ছিল যার ঔদ্ধত্যে ও দম্ভের কারনে জনেগনকে মানুষ হিসেবে মুল্যায়ন করতনা গত ৫ ই আগস্ট সকাল বেলাও যর বাসভবনে দুপুরের রাজকীয় খাবর প্রস্তুত হয়েছিল আল্লাহর কি নির্মম পরিহাস সেই গরম খাবার আন্দোলনকারী ছাত্ররা খেয়ে বিজয় উপভোগ করেছে। আল্লাহ তা›য়ালা , আল ইমরানের ১৭৮ নম্বর আয়াতে বলেন -
অবিশ্বাসিগণ যেন কিছুতেই মনে না করে যে, আমি তাদেরকে যে সুযোগ দিয়েছি, তা তাদের জন্য কল্যাণকর। বস্তুতঃ আমি তাদেরকে এ জন্য সুযোগ দিয়েছি যে, যাতে তাদের পাপ বৃদ্ধি পায়।

লেখক: খতিব, রুপায়ন টাউন জামে মসজিদ, নারায়গঞ্জ।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বড়দিনের ধর্মীয় ইতিহাস ও তাৎপর্য
ইসলামি অর্থনীতির স্বরূপইসলামি অর্থনীতির স্বরূপ
হাজারো পীর-আউলিয়ার শিরোভূষণ সৈয়দ সুফি ফতেহ আলী ওয়াইসি (র.)
আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)
ঘুষ : দেয়া-নেয়া দুটিই অপরাধ
আরও

আরও পড়ুন

রোমাঞ্চকর ম্যাচে বার্সাকে হারিয়ে শীর্ষে আতলেটিকো

রোমাঞ্চকর ম্যাচে বার্সাকে হারিয়ে শীর্ষে আতলেটিকো

জেসুসের জোড়া গোলের রাতে আর্সেনালের বড় জয়

জেসুসের জোড়া গোলের রাতে আর্সেনালের বড় জয়

বিলুপ্তির পথে মাটির ঘর

বিলুপ্তির পথে মাটির ঘর

চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

প্রতিবন্ধী স্কুল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ

প্রতিবন্ধী স্কুল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ

কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই মৌসুমের উদ্বোধন

কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই মৌসুমের উদ্বোধন

বিহারিরা কেমন আছে

বিহারিরা কেমন আছে

লক্ষ্মীপুরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

লক্ষ্মীপুরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন

আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন

মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে

মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে

১৫ নারী ও শিশুকে হস্তান্তর

১৫ নারী ও শিশুকে হস্তান্তর

আবাসন ও গার্মেন্ট খাতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে

আবাসন ও গার্মেন্ট খাতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে

মেহেরপুরে বেড়েছে গরম কাপড় বিক্রি

মেহেরপুরে বেড়েছে গরম কাপড় বিক্রি

কাশিয়ানীর হাট-বাজার নিষিদ্ধ পলিথিনে সয়লাব

কাশিয়ানীর হাট-বাজার নিষিদ্ধ পলিথিনে সয়লাব

অ্যানুয়াল বিজনেস কন্টিনিউয়িটি প্ল্যান ড্রিল ২০২৪ আয়োজন করলো ব্র্যাক ব্যাংক

অ্যানুয়াল বিজনেস কন্টিনিউয়িটি প্ল্যান ড্রিল ২০২৪ আয়োজন করলো ব্র্যাক ব্যাংক

সমস্যায় জর্জরিত আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

সমস্যায় জর্জরিত আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

সবুজ গালিচায় হলুদের সমারোহ

সবুজ গালিচায় হলুদের সমারোহ

আখাউড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

আখাউড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

নিউ ইয়র্কের আদালতে অভিযুক্ত লুইজি

নিউ ইয়র্কের আদালতে অভিযুক্ত লুইজি

কিউবায় সমাবেশ

কিউবায় সমাবেশ