আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)
০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৮ এএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৮ এএম
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
অনুরূপভাবে আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তায়ালা মকসুদে বন্দেগী অর্থাৎ মহব্বতে ইলাহী অর্জন করার বর্ণনা করত : স্বীয় হাবীবে মুকাররাম (সা:)-এর এত্তেবা ও অনুসরণের নির্দেশ দিয়েছেন, তবে এখানেও তিনি রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর পবিত্র জবানের মাধ্যমেই ঘোষণা করিয়েছেন।
অর্থাৎ (হে প্রিয় হাবীব সা:) আপনি বলে দিন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তবে আমার পায়রবী কর, তখন আল্লাহপাক তোমাদেরকে মাহবুব বানিয়ে নেবেন। (সূরা আলে-ইমরান :আয়াত-৩১)।
তার পরিপূর্ণ উবুদিয়াত ও বন্দেগী প্রকাশের কেন্দ্র, মউত, হায়াত, ইবাদাত এবং সকল প্রকার কুরবানীর দর্শন বয়ান করত: সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরেছেন যে, এসব কিছু কেবল আল্লাহরই জন্য। ইরশাদ হয়েছে :
অর্থাৎ বলে দিন যে, নিশ্চয়ই আমার নামায এবং আমার হজ্জ্ব ও কুরবানী (সে মতে সকল বন্দেগী) এবং আমার জীবন এবং আমার মরণ আল্লাহর জন্যই নিবেদিত। যিনি সারা বিশ্বের প্রতিপালক। (সূরা আনয়াম : আয়াত-১৬২)। কুরআনুল কারীমের এই আয়াতের দর্শন ও হেকমতের নিরিখে নি¤েœাল্লিখিত ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণের প্রতি আমাদের চিন্তা ও ফিকিরকে প্রভাবিত করা জরুরি বলে মনে করছি। আসুন একটু চিন্তা করি।
(ক) ঈমান বিল্লাহর পূর্বে ঈমান বিররিসালাতের অপরিহার্যতা।
এতে কোনই সন্দেহের অবকাশ নেই যে, কুরআনুল কারীম আল্লাহপাকের কালাম। যার প্রতিটি শব্দ জবানে নবুওতের দ্বারা প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু এতদসত্ত্বেও আল্লাহর তাওহীদ মহব্বতে এলাহী অর্জনের উপায় এবং অন্যান্য আকায়েদ ও কর্মকা-ের উপর নির্ভরশীল আহকামের ঘোষণা ‘ক্বুল’ বল শব্দের দ্বারা করানো হয়েছে যে, হে প্রিয় মাহবুব! আপনি নিজ জবাবে বলুন, যেন মানুষ আপনার নিকট হতে শ্রবণ করে আমার খালেক ওমালেক, একক ও অদ্বিতীয় হওয়ার উপর ঈমান আনয়ন করে। আমার অস্তিত্ব এবং প্রভুত্ব ও অদ্বিতীয়ত্বের সটিক উপলব্ধি কেবলমাত্র আপনার সাহায্যেই সম্ভব। সুতরাং মুনাসেব ও উপযোগী হল এই যে, আমার অদ্বিতীয়ত্ত্বের ঘোষণাও আপনিই দান করুন, যেন মানুষ আপনার পবিত্র জবান হতে শ্রবণ করে আমার তাওহীদের পর ঈমান আনয়ন করে এবং এই ঈমানের পূর্বে তারা যেন আপনার রিসালাতের উপরও ঈমান আনে। সুতরাং যদি কোন ব্যক্তি হুজুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-এর নবুওত ও রিসালাতের উপর ঈমান না এনে আল্লাহকে মানতে চায়, তাহলে সে যা কিছুই হতে পারে কিন্তুু মুসলমান ও মুমিন হতে পারে না। ইসলামের আওতায় প্রবেশ করার জন্য ঈমান বিররিসালাতের মাধ্যমে ঈমান বিল্লাহ অর্জন করা জরুরি। এমনতারো ঈমানের দাবি যেখানে শুধু প্রভূত্বের স্বীকৃতি থাকে কিন্তুও নবুওত ও রিসালাতের অস্বীকৃতি প্রকাশ পায়, তাহলে ইহা আদতেই কুফর বা অবিশ্বাস ছাড়া কিছুই নয়। সুতরাং ‘ক্বুল’ বল শব্দের মাঝে এই দর্শন সক্রিয় আছে যে, হুযুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-কে মারেফাতে ইলাহীর একমাত্র উপায় স্থির করে তাওহীদের পরিচয়ের জন্য নবুওতের অঙ্গনের উপর বিচরণ ও মহব্বতে রাসূলের মধ্যে নিজের কপালকে ন্যস্ত করতে হবে। কেননা, অন্য কারও দ্বারা জাতে হত অর্থাৎ আল্লাহ পর্যন্ত পৌঁছার চিন্তা করাও অসম্ভব। মহাকবি ইকবাল বলেছেন :
অর্থাৎ দ্বীনের সবকিছুই দরবারে মোস্তফা (সা:) পর্যন্ত পৌঁছার নাম, যদি আমরা সেই দরবার পর্যন্ত পৌঁছুতে না পারি, তাহলে ঈমান দূরীভূত হয়ে যায় এবং আবু লাহাবী (অবিশ্বাস ও বিরোধিতা) অবশিষ্ট থাকে (ইকবাল : কুল্লিয়াতে আরমগানে হিজাজ, পৃষ্ঠা- ৬৯১)।
(খ) ‘ক্বুল’ বল শব্দের দ্বারা নির্দেশের গুরুত্ব ও ফজিলত বর্ধিত হয়।
কালামে ইলাহী (কুরআন) হুযুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-এর মাধ্যমে মানবতার নিকট পৌঁছেছে। ইহাতে কোন কোন স্থান এমন আছে, যেখানে কোন হুকুমের গুরুত্ব এবং ফজিলতের দৃষ্টিকোণ থেকে সুনির্দিষ্টভাবে আকৃষ্ট ও অনুরাগী করা জরুরি ছিল। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করার জন্যই ক্বুল শব্দের ব্যবহার করা হয়েছে। তাছাড়া কুরআনুল কারীমের ওই সকল স্থানসমূহ যেখানে ক্বুল শব্দ বলে কথা আরম্ভ করা হয়েছে, সেগুলো হুযুর আকরাম (সা:)-এর শানে তাওয়াক্কুলের (উপায় ও সহায়তার) উপর সর্বাংশে নির্ভরশীল। এই দৃষ্টিকোণের আলোকে স্পষ্টতই আয়াতে কুরআনের মধ্যে কুল শব্দের ব্যবহারের সক্রিয় হেকমতগুলোও বুঝা যায়। যেমন-উল্লিখিত আয়াতে কারীমা। ক্বুল বিফাদ্লিল্লাহি ওয়া বিরাহমাতিহি ফাবিজালিকা ফাল ইয়াফরাহু’। এর উপর চিন্তা করুন, তাহলে এতে অগণিত প্রচ্ছন্ন হেকমতসমূহ পরিদৃষ্ট হয়। এই আয়াতে কারীমার মধ্যে মহান আল্লাহতায়ালা ‘ক্বুল’ বল শব্দ ছাড়াও হুকুম করতে পারতেন যে, হে লোক সকল! আল্লাহর ফজল এবং তাঁর রহমত অর্জনের উপর আনন্দ উদযাপন কর, খুশি মানাও। কিন্তু তিনি এমনটি বলেনটি, বরং বর্ণনা বিন্যাস হচ্ছে এই যে, হে প্রিয় মাহবুব! এই কথাটি আপনি স্বীয় জবানের দ্বারা বিশ্ব মানবতার সামনে ঘোষণা করুন।
এ পর্যায়ে প্রশ্ন উঠে যে, নেয়ামত প্রদানকারী তো স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত। আর আনন্দ উদযাপনকারী হচ্ছে তার বান্দাহ। তিনি এই হুকুম বান্দাহদেরকে স্বয়ং নিজেও দিতে পারতেন। কিন্তু তিনি এমনটি কেন বলেননি যে, হে আমার বান্দাহগণ! আমার এই নেয়ামতের উপর খুশি উদযাপন কর। যেমন তিনি পূর্ববর্তী উম্মতগণকে সরাসরি উপলক্ষ করে নেয়ামতকে স্বরণ করার নির্দেশ প্রদান করেছিলেন। অথচ এই আয়াতে কারীমায় খুশি উদযাপন করার হুকুম হুযুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-এর জবানের দ্বারা কেন ঘোষণা করিয়েছেন? এই প্রশ্নের জবাব স্বয়ং আয়াতে কারীমাই প্রদান করেছে যে, স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা:) হচ্ছেন বিশ্বের সকল নেয়ামতের কারণ। আর যেহেতু এই নেয়ামতের উপলক্ষ আপনিই, এ জন্য আপনিই বলে দিন যে, হে লোকসকল! এই নেয়ামত বা আমার অস্তিত্ব, আমার প্রেরণ এবং আমার নবুওত ও রেসালাতের আকারে আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত দান করেছেন। এর উপর যত খুশিই উদযাপন কর না কেন, তা প্রয়োজনের তুলনায় কমই হবে।
(২) হুযুর নবীয়ে আকরাম (সা:) আল্লাহর ফজল এবং তার রহমত। সূরায়ে ইউনুসের আয়াত নম্বর ৫৮-তে দুটি জিনিসের অর্থাৎ আল্লাহর ফজল এবং রহমতের উপর খুশি উদযাপন করার হুকুম প্রদান করা হয়েছে। প্রশ্ন এই যে, এখানে ফজল এবং রহমতের উল্লেখ পৃথক পৃথক কেন করা হয়েছে? এবং এগুলোর দ্বারা মূল উদ্দেশ্যই বা কি?
কুরআনুল কারীমের বর্ণনা বিন্যাসের গতি-প্রকৃতির একটি ধারা ইহাও যে, যখন ফজল এবং রহমতের কথা উল্লেখ করা হয়, তখন এর দ্বারা হুযুর নবীয়ে আকরাম (সা:) এর পবিত্র সত্তাই বুঝায়। ইহার বিস্তৃত দিক পরবর্তীতে বয়ান করা হবে। প্রথমে আমরা এটাই দেখব যে, এই আয়াতে কারীমায় ফজল এবং রহমতের দ্বারা কাকে উদ্দেশ্য করা হয়েছে।
(ক) একটি জ্ঞানগর্ভ সূক্ষ্ম দিক-নির্দেশনা।
উল্লিখিত আয়াতে কারীমায় লক্ষ্য করলে দুটি জিনিসের উল্লেখ দেখতে পাওয়া যায়। যথা- (১) আল্লাহর ফজল (২) আল্লাহর রহমত। এই উভয় শব্দের মধ্যে সংযোগ রক্ষাকারী ‘ওয়াও’ বর্ণ রয়েছে। সাধারণ অসুল বা নীতি অনুসারে এমনটিই হওয়া উচিত ছিল যে, যেভাবে ফজল এবং রহমতের উল্লেখ পৃথক পৃথকভাবে হয়েছে, এই দুটির জন্য বিবৃত হরূফে ইশারাহ, জালিকা (ইহা) ও একইভাবে দ্বিচনের হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু এক্ষেত্রে এই নীতি বলবৎ রাখা হয়নি (অর্থাৎ একথা বলা হয়নি, তাদের উদ্দেশ্যে খুশি মানাও)। বরং বলা হয়েছে, তার উদ্দেশ্যে খুশি মানাও। যদি নির্দেশের দৃষ্টিকোণ থেকে এভাবে বলা যায়, যায়েদ এবং বকর ঘরে আসুক’। এভাবে নয় যে, ‘যায়েদ এবং বকর ঘরে এসেছে’। আগমনকারী যখন দু’জন তখন শব্দ ও দ্বিচনের ব্যবহার করা উচিত। এমনিভাবে আরবী ভাষায় জালিকা ইশারা এক বচনের জন্য ব্যবহৃত হয়। ইহার বিপরীতে যখন দ্বিবচন অথবা বহুবচনের উল্লেখ আসে, তবে ইহার জন্য ইশারা ও তরতীব অনুসারে জানিকা অথবা উলাইকা বলা হয়। এই নীতিকে মনে রেখে যদি উল্লিখিত আয়াতের উপর চিন্তা করা হয় তাহলে জানা যাবে যে, ফজল এবং রহমতের উল্লেখের পর এক বচনের ইশারা লওয়া হয়েছে। এর মধ্যে কি হেকম নিহিত আছে? কুরআনে কুরআনে কারীমা কি তার বর্ণনা বিন্যাসের নীতিকে বদলে দিয়েছে? না, এমনি কখনও হয়নি। তাহলে মানতে হবে যে, এক বচন ইশারা উভয়টির জন্যই জালিকা ব্যবহার করা হয়েছে। এবং এখানে ফজল এবং রহমত দ্বারা একই সত্তাকে বুঝানো হয়েছে। এই বর্ণনার রীতির মাধ্যমে এ কথার বিশ্লেষণ উদ্দেশ্য ছিল যে, মানুষ যেন কখনও আল্লাহর ফজল এবং রহমতকে অন্য কোন দিকে তালাশ করতে লেগে না যায়। বরং ভালোভাবে এই দিক-নির্দেশনটি যেন বুঝে লয় যে, আল্লাহ তাবারাকা ওয়াতায়ালা ফজল এবং রহমতকে মূলত একই সত্তার মধ্যে একত্রিত করে দিয়েছেন। সুতরাং একই মুবারক সত্তার কারণে শোকর আদায় করা হবে এবং আনন্দ ও খুশি উদযাপন করা হবে। এটাই স্বাভাবিক।
(খ) কুরআনের মাধ্যমে কুরআনের ব্যাখ্যা করা।
যদি আমরা উপরোল্লিখিত আয়াতের তফসির কুরআনের মাধ্যমে করত: কুরআনের অন্যান্য স্থানের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করি, তবে এই হাকীকত সূর্য হতেও সুস্পষ্ট হয়ে যায় যে, হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সা:)-এর সুমহান সত্তাই হল আল্লাহপাকের ‘ফজল এবং রহমত’। রহমত শব্দটির তফসির সূরা আম্বিয়ার ওই আয়াতের দ্বারা করা হয়, যাতে হুযুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-এর একটি গুণবাচক উপাধি রাহমাতুল্লিল আলামীন সারা বিশ্বের রহমত বলে বিবৃত হয়েছে। আল্লাহতায়ালা সুস্পষ্ট শব্দাবলীর দ্বারা হুযুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-কে রহমত সাব্যস্ত করত: এরশাদ করেছেন :
১। (রাসূলে মুহতাসীম!) আমি আপনাকে প্রেরণ করিনি কিন্তু সারা বিশ্বের জন্য রহমত স্বরূপ (প্রেরণ করেছি)। (সূরা আম্বিয়া : আয়াত-১০৭)। এই ঘোষণায় হুযুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-কে সারা বিশ্বের জন্য সর্বাংশে রহমত বানানো হয়েছে। এর মধ্যে শুধু কেবল ভূম-লই নয় বরং অন্যান্য সমুদয় বিশ্বও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এবং তাঁর রহমতের বৃত্ত সকল বিশ্বকেই পরিবেষ্টন করে রয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর পবিত্র সত্তাকে মুজাচ্ছাম রহমত (দেহাকৃতি বিশিষ্ট রহমত) বানানো, সকল শ্রেণীর মানুষের হেদায়েত ও পথ প্রদর্শনের জন্যই হয়েছে। আর এ জন্যই তাকে প্রেরণ করা হয়েছে। এতে প্রতিভাত হয়েছে যে, আল্লাহপাকের ফজল এবং তাঁর রহমত রাসূলে মুকাররম (সা:)-এর সুরতে প্রতিবিন্বিত হয়ে বিশ্ব পরিম-লে আবির্ভূত হয়েছে। (চলবে)
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
সউদী আরবকে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগের আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের
গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৩৬
যুক্তরাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ রফতানিতে চীনের নিষেধাজ্ঞা
বিক্ষোভের মুখে প্রত্যাহার দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক আইন
সিরিয়ার প্রেসিডেন্টকে সতর্ক করে যা বললেন এরদোগান
নভেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১৫.৬৩ শতাংশ
সৈয়দপুরে পিকআপের ধাক্কায় এক শ্রমিক নিহত
শিক্ষার্থীদের মারধর ও শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে শ্রমিকদের সঙ্গে খুবি শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় ষড়যন্ত্র বরদাস্ত করা হবে না : বিক্ষোভ মিছিলে খেলাফত আন্দোলন
আগরতলায় সহকারি হাইকমিশনে উগ্রবাদীদের হামলার প্রতিবাদে চাঁদপুরে খেলাফত মজলিস বিক্ষোভ
বগুড়ায় ম্যাজিষ্ট্রেটের সিল-স্বাক্ষর জাল করার অভিযোগে ৩ প্রতারক গ্রেফতার
পিলখানা হত্যা, শাপলা চত্বরে গণহত্যা ও ২৪'র গণহত্যার বিচারের জন্য ছাত্র ঐক্যের প্রয়োজন: শিবির সভাপতি
‘কুটনীতিকদের উপর আক্রমণ করে ভারত নিজেদের অসভ্য জাতি হিসেবে পরিচয় দিয়েছে’
ষড়যন্ত্র রুখতে সরকারের পাশে থাকবে বিএনপি
ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ইস্যু নিয়ে ব্যাপক মিথ্যা ও অপতথ্য ছড়ানোয় বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য
ইনকিলাব সাংবাদিকের বাসায় দুর্ধর্ষ চুরি
পঞ্চগড়ে বিএনপির আনন্দ মিছিল
অব্যবহৃত মসজিদ বা তার জায়গা সংরক্ষণ করা প্রসঙ্গে?
চা শ্রমিকের ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করুন