মাহে রমযানের আমল ও করণীয়

Daily Inqilab মুফতী পিয়ার মাহমুদ

১৩ মার্চ ২০২৫, ১২:১১ এএম | আপডেট: ১৩ মার্চ ২০২৫, ১২:৫৫ এএম

মাহে রমযানের বিশেষ বৈশিষ্ট
রমযান মাসের একটি বৈশিষ্ট হলো, কুরআন মাজীদ, তাওরাত, যাবুর, ই্িঞ্জল ও হযরত ইবরাহীম আ. এর সহীফাসহ প্রায় সকল প্রকার আসমানী কিতাব এ মাসেই অবতীর্ণ হয়েছে। [আল মুজামুল আওসাত,তবরানী, হাদীস:৩৭৪০] এ মাসে পূর্ণ কুরআন লওহে মাহফুজ থেকে প্রথম আকাশে অবতীর্ণ হয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর কুরআন মাজীদের সর্ব প্রথম ওহীও এ মাসেই অবতীর্ণ হয়। রমযানের অন্য কোনো ফযীলত বর্ণিত না হলেও এই একটি ফযীলতই তার মর্যাদা ও মহত্ত্ব প্রমাণের জন্য যথেষ্ট ছিল। মাহে রমযানের মর্যাদা ও মহত্ত্বের কথা বর্ণনা করতে গিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেন,রমযান মাস হলো সেই মাস, যাতে নাযিল হয়েছে কুরআন, যা মানুষের হেদায়াত ও সুপথ প্রাপ্তির সুস্পষ্ট নির্দেশ এবং হক ও বাতিলের মাঝে পার্থক্যকারী। কাজেই তোমাদের যে কেউ এ মাসটি পাবে, সে যেন অবশ্যই এ মাসের রোযা রাখে। [বাকারা:১৮৫]

মাহে রমযানের ফযীলত
সাহাবী আবূ হুরায়রা রা. বলেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যখন রমযানুল মুবারকের আগমন ঘটে, তখন দুষ্ট ও কুমন্ত্রনাদাতা শয়তান ও জিনদের শিকল পড়িয়ে আবদ্ধ করা হয় এবং বন্ধ করে দেওয়া হয় জাহান্নামের দরজাসমূহ। ফলে পুরো মাস কোনো দরজাই খোলা হয় না। আর খুলে দেওয়া হয় জান্নাতের দরজাগুলো। ফলে পুরো মাস কোনো দরজাই বন্ধ করা হয় না। একজন ঘোষক ঘোষণা করতে থাকে- হে কল্যাণের প্রত্যাশী! সামনে অগ্রসর হও। হে অকল্যাণের অন্বেষী! থেমে যাও। আর পরম করুণাময় আল্লাহ তাআলা অসংখ্য জাহান্নামীকে মুক্তি দেন এ মাসের প্রতি রাতে। [তিরমিযী: হাদীস:৬৮২; ইবনে মাজা:১১৮-১৮৯; মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা: হাদীস: ৮৯৬০] সাহাবী আবূ হুরায়রা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এ মাসে রয়েছে এমন একটি রাত, [শবে কদর] যা হাজার মাস অপেক্ষাও উত্তম। যাকে এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত করা হলো, তাকে সকল প্রকার কল্যাণ থেকে বঞ্চিত করা হলো। [আহমাদ, হাদীস: ৭১৮৪; নাসায়ী: ১/২৩০] এ ছাড়াও রমযানের আরও অনেক ফযীলত বর্ণিত হয়েছে। মাহে রমযানের সকল ফাযায়েল পেতে নি¤œ বর্ণিত আমলগুলো করা উচিত।

মাহে রমযানের আমল ও করণীয়
১. পুরো মাস রোযা রাখা। পুরো মাস রোযা রাখা প্রত্যেক মুসলমানের উপর ফরয। এটি এ মাসের প্রধান ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ আমল। তাই প্রতিটি মুসলমান পুরো মাস রোযা রাখবে। এ সম্পর্কে কুরআন মাজীদে ইরশাদ হয়েছে, হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর রোযা ফরয করা হয়েছে, যেভাবে ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর। যেন তোমরা মুত্তাকী হতে পার। (বাকারা:১৮৩) সাহাবী আবু হুরায়রা রা. এর বাচনিক মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘যখন তোমরা রমযানের চাঁদ দেখ, তখন থেকে তোমরা রোযা রাখ। আর যখন শাওয়ালের চাঁদ দেখ, তখন থেকে রোযা বন্ধ কর। যদি আকাশ মেঘলা থাকে, তাহলে ত্রিশ দিন রোযা রাখ। (বুখারী: হাদীস, ১৯০৯; মুসলিম: হাদীস, ১০৮০) উল্লেখিত আয়াত ও হাদীস দ্বারা এ কথা অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয় যে, রমযান মাসের রোযা ফরয ও ইসলামের অবশ্য পালনীয় বিধান। শরয়ী ওযর ব্যতীত তা না রাখার কোনো অবকাশ নেই। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে রোযাদারের জন্য রয়েছে অফুরন্ত ও অবারিত নেআমত এবং পুরুষ্কারের ওয়াদাও। সাহাবী আবু হুরায়রার রা. বাচনিক মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সওয়াবের আশায় রমযানের রোযা রাখবে, তার পূর্ববর্তী সকল গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারী, হাদীস: ১৮৬৩; মুসান্নাফে আবী শায়বা, হাদীস:৮৯৬৯) সাহাবী হযরত আবু উমামা রা.বর্ণনা করেন, আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাকে এমন কোনো আমলের কথা বলে দিন, যা আমাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবে। তিনি বললেন তুমি রোযা রাখ। কারণ রোযার সমকক্ষ কোনো কিছুই নেই। আমি দ্বিতীয় বার তাঁর নিকট এসে একই কথা বললে তিনি বললেন রোযা রাখ।( মুসনাদে আহমাদ, হাদীস:২২১৪৯; সুনানে নাসাঈ, হাদীস:২৫৩০) ২. প্রতি রাতে তারাবীহের নামায আদায় করা। এটি রমযানের রাতের বিশেষ আমল। সাহাবী আব্দুর রহমান ইবনে আউফ বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন ,আল্লাহ তাআলা তোমাদের উপর ফরয করেছেন রমযান মসের রোযা আর আমি সুন্নাত করেছি তারাবীর নামায। সুতরাং যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সওয়াবের আশায় রমযানের রোযা রাখবে এবং তারাবীহর নামায আদায় করবে, সে ঐ দিনের মত পবিত্র হয়ে যাবে, যেদিন সে মাতৃ উদর থেকে ভূমিষ্ঠ হয়েছিল। (সুনানে নাসাঈ: ১/২৩৯; মুসান্নাফে আবী শায়বা: ৫/২২৯-২৩০) ৩. অধিক পরিমাণে কুরআন মাজীদ তিলাওয়াত করা। হাদীস শরীফে এসেছে, হযরত জিবরাঈল আ. রমযানুল মুবারকের প্রতি রাতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে সাক্ষাত করতেন আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে কুরআন মাজীদ শুনাতেন। হযরত জিবরাঈল আ.ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কুরআন মাজীদ শুনাতেন [বুখারী, হাদীস:৬, ১৮৬৪] তাই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত রমযানে অধিক পরিমাণে কুরআন মাজীদ তিলাওয়াত করা। পূর্ববর্তী বুযুর্গদের জীবনী ঘাটলে পাওয়া যায় যে, তাঁরা নিজেরা এবং পরিবারের সদস্যগণ প্রতি রমযানে বহুবার কুরআন মাজীদ খতম করতেন। ৪. অধিক পরিমাণে দান-সদকা করা। দান-খাইরাত সর্বাব¯’াতেই অনেক বড় আমল। রমযানুল মুবারকে তার গুরুত্ব ও মর্তবা আরও বেড়ে যায়। হাদীস শরীফে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পৃথিবীর সকল মানুষ অপেক্ষা অধিক দানশীল ছিলেন। রমযানুল মুবারকে তাঁর দানের হাত আরও প্রসারিত হতো। [বুখারী, হাদীস:৬, ১৮৬৪] ৫. মাহে রমযানে অধিকহারে দুআ করা বিশেষত ইফতারের আগে। সাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ইফতারের সময় রোযাদার যখন দুআ করে, তখন তার দুআ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। অর্থাৎ তার দুআ কবূল হয়। [ ইবনে মাজা, হাদীস: ১৭৫৩] অন্য বর্ণনায় এসেছে, রমযানে রোযাদারের দুআ কুবূল হয়। [আহমাদ, হাদীস: ৮০৪৩; তিরমিযী, হাদীস:৩৫৯৮; ইবনে মাজা, হাদীস:১৭৫২] ৬. তাহাজ্জুদ নামায আদায় করা। তাহাজ্জুদ নামাযের ফযীলতের কথা কম-বেশি সকলেরই জানা। রমযানে যেহেতু সাহরীতে উঠাই হয়, তাই একটু আগে উঠে কয়েক রাকআত তাহাজ্জুদ পড়া খুবই সহজ। এর দ্বারা সারা বছর তাহাজ্জুদ আদায়ের অভ্যাসও গড়ে উঠতে পারে। তাই এ ব্যাপারে সকলের যতœবান হওয়া উচিত। ৭. লাইলাতুল কদর তালাশ করতে থাকা। কুরআন মাজীদে ইরশাদ হয়েছে, ‘কদরের রাত হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ।’ [সূরা কদর] সাহাবী আবূ হুরায়রা রা. এর বর্ণনায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সওয়াবের আশায় কদরের রাতে ইবাদতে মশগুল থাকবে, তার পূর্ববর্তী সকল গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে। [বুখারী, হাদীস:২০১৪] বিভিন্ন হাদীস দ্বারা এ কথা প্রমণিত হয় যে, লাইলাতুল কদর পুরো রমাযানের যে কোনো রাতেই হতে পারে। তবে রমাযানের শেষ দশকে হওয়ার সম্ভবনাই প্রবল। তাই লাইলাতুল কদরের অপার ফযীলত লাভের নিমিত্তে পুরো রমযান একে তালাশ করতে থাকা উচিত। না পারলে অন্তত শেষ দশকে কোমর বেঁধে লাগবে এর অনুসন্ধানে। ৮. রমযানের শেষ দশকে ইতিকাফ করা। শবে কদর প্রাপ্তির সবচেয়ে সহজ ও উত্তম উপায় হলো, রমযানের শেষ দশকে ইতিকাফ করা। ইতিকাফের রয়েছে অনেক ফযীলত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদীনায় আগমনের পর অন্য অনেক আমল মাঝে-মধ্যে ছেড়ে দিলেও মৃত্য পর্যন্ত ইতিকাফের আমল কোনো সময় ছাড়েননি। এরপর তার পূণ্যবতী জীবন সঙ্গিনীগণও ইতিকাফ করেছেন। [বুখারী: হাদীস, ২০২৬; মুসলিম: হাদীস, ১১৭২] সাহাবী ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ইতিকাফকারী সর্ব প্রকার পাপ হতে মুক্ত থাকে এবং অন্যরা বাইরে আমল করে যে নেকী লাভ করে সে ইতিকাফে থেকে বাইরের আমলগুলো না করেও সেই পরিমাণ নেকী লাভ করে। [ইবনে মাজা: ১৭৮১] ৯. বেশি বেশি নফল আদায় করা। এক বর্ণনায় এসেছে, যে ব্যক্তি রমযান মাসে একটি নফল আদায় করল, সে যেন অন্য মাসে একটি ফরয আদায় করল। আর যে ব্যক্তি রমযান মাসে একটি ফরয আদায় করল, সে যেন অন্য মাসে ৭০টি ফরয আদায় করল। [শুআবুল ঈমান, বায়হাকী, হাদীস:৩৩৩৬, ৩/৩০৫ -৩০৬] তাই এই সুযোগে অধিক পরিমাণে নফল ইবাদতের অভ্যাস গড়ে তোলা যায় সহজেই। কাজেই রমযানে অলস ও অনর্থক কাজে সময় ব্যয় না করে অধিক পরিমাণে নফল ইবাদত করা উচিত। ১০. রোযাদারকে ইফতার করানো। হাদীসে এসেছে, যে ব্যক্তি কোনো রোযাদারকে ইফতার করাবে, তার সকল গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে। তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেওয়া হবে এবং তাকে সেই রোযাদারের সমান সওয়াব দেওয়া হবে। এতে রোযাদারের সওয়াব হ্রাস করা হবে না। [শুআবুল ঈমান, বায়হাকী, হাদীস: ৩৩৩৬] ১১. অধিকহারে লা ইলাহ ইল্লাহ পড়া। ১২. অধিকহারে ইস্তিগফার পাঠ করা। ১৩. আল্লাহর কাছে জান্নাত চাওয়া। ১৪. জাহান্নাম থেকে মুক্তি চাওয়া। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘এ মাসে তোমরা চারটি কাজ বেশি পরিমাণে কর। দুটি কাজ এমন, যা দিয়ে তোমরা তোমাদের প্রভুকে সন্তুষ্ট করবে। আর দুটি কাজ এমন, যা তোমাদের নিজেদেরই খুব প্রয়োজন। যে দুটি কাজ দিয়ে তোমরা তোমাদের প্রভুর সন্তুষ্টি অর্জন করবে তা হলো, ১. লা ইলাহ ইল্লাহ এর সাক্ষ্য প্রদান। ২. আল্লাহর নিকট ইস্তেগফার করা। অর্থাৎ, নিজের গুনাহের জন্য তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। আর যে দুটি বিষয় তোমাদের নিজেদেরই অধিক প্রয়োজন তা হলো, ১. তোমরা আল্লাহ তায়ালার কাছে জান্নাত প্রার্থনা করবে। ২. আর জাহান্নাম থেকে আশ্রয় চাইবে।’ [ ইবনে খুজাইমা : হাদিস ১৮৮৭; শুআবুল ঈমান, বায়হাকী, হাদীস:৩৩৩৬] ১৫. প্রত্যেক মুমিনের কর্তব্য হলো সর্বদা গুনাহ মুক্ত থাকা। বিশেষ করে রমযানে এ ব্যাপারে বেশী যতœবান হওয়া উচিত। কারণ গুনাহ রোযার রুহকে নষ্ট করে দেয়। এ ছাড়া রমযানে আমলের ফযীলত ও প্রতিদান যেমন বেশি, গুনাহের ক্ষতি ও ভয়াবহতাও তেমন বেশি। এভাবে পুরো রমযান মাস কাটানো গেলে আমাদের রমযান হয়ে উঠবে প্রাণবন্ত ও জীবন্ত রমযান। লাভ করা যাবে মাহে রমযান সংক্রান্ত বর্ণিত সকল ফাযায়েল। আল্লাহ আমাদের তাওফীক দান করুন।

লেখক : ইমাম ও খতীব, মসজিদুল আমান, গাঙ্গিনারপাড়, মোমেনশাহী


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

রোহিঙ্গাসংকট: সমাধানের পথ খুলুক দ্রুত
মাইজভা-ার শরিফ : ঐশ প্রেক্ষিত
রমজানে খাদ্য গ্রহণে সচেতন হোন
রমজানের রহমত-মাগফিরাত-নাজাতের বানে ভেসে যাক পাপ
আল্লাহ ছাড়া কোন আশ্রয়স্থল নাই
আরও
X

আরও পড়ুন

'মার্চ ফর গাজা'‌ কর্মসূচিতে ঢুকে নাশকতা চালাতে পারে আ'লীগ, গোয়েন্দা তথ্যে আশঙ্কা

'মার্চ ফর গাজা'‌ কর্মসূচিতে ঢুকে নাশকতা চালাতে পারে আ'লীগ, গোয়েন্দা তথ্যে আশঙ্কা

স্ত্রী চলে যাওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল করলেন স্বামী, ভিডিও ভাইরাল

স্ত্রী চলে যাওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল করলেন স্বামী, ভিডিও ভাইরাল

ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের ডাক মালদ্বীপের ৫৪টি সংগঠনের

ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের ডাক মালদ্বীপের ৫৪টি সংগঠনের

চারুকলায় আগুনে পুড়ল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো  ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

চারুকলায় আগুনে পুড়ল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

চেন্নাইকে লজ্জার রেকর্ড উপহার দিল কলকাতা

চেন্নাইকে লজ্জার রেকর্ড উপহার দিল কলকাতা

গাজার মানুষ না খেয়ে আছে, চিকিৎসা পাচ্ছে না : ডব্লিউএইচও

গাজার মানুষ না খেয়ে আছে, চিকিৎসা পাচ্ছে না : ডব্লিউএইচও

ট্রাম্পের নতুন নির্বাহী আদেশে গৃহস্থালি পানির বিধিনিষেধ বাতিল

ট্রাম্পের নতুন নির্বাহী আদেশে গৃহস্থালি পানির বিধিনিষেধ বাতিল

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিললো ২৮ বস্তা টাকা

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিললো ২৮ বস্তা টাকা

‘মার্চ ফর গাজা’র জন্য প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী, লাখো মানুষের ঢলের অপেক্ষা

‘মার্চ ফর গাজা’র জন্য প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী, লাখো মানুষের ঢলের অপেক্ষা

গাজা-সিরিয়ায় ইসরাইলের আক্রমণ নিয়ে এরদোগানের সতর্কবার্তা

গাজা-সিরিয়ায় ইসরাইলের আক্রমণ নিয়ে এরদোগানের সতর্কবার্তা

বিতর্কিত ওয়াকফ বিল নিয়ে উত্তাল ভারতের মুর্শিদাবাদ

বিতর্কিত ওয়াকফ বিল নিয়ে উত্তাল ভারতের মুর্শিদাবাদ

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

জুলাই গণঅভ্যুত্থান উজ্জীবিত আশার প্রতীক: মেক্সিকোতে স্বাধীনতা দিবসের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত মুশফিক

জুলাই গণঅভ্যুত্থান উজ্জীবিত আশার প্রতীক: মেক্সিকোতে স্বাধীনতা দিবসের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত মুশফিক

গাজা ‘পৃথিবীর দোযখে’ পরিণত হয়েছে, সংকট চরমে

গাজা ‘পৃথিবীর দোযখে’ পরিণত হয়েছে, সংকট চরমে

উত্তাল কলকাতা, মোদি-অমিত শাহের কুশপুত্তলিকা দাহ

উত্তাল কলকাতা, মোদি-অমিত শাহের কুশপুত্তলিকা দাহ

হার দিয়ে পিএসএল শুরু রিশাদের দলের

হার দিয়ে পিএসএল শুরু রিশাদের দলের

শেরাটন ভবনের মালিকানা বিতর্কের অবসান, হিস্যা বুঝে নিল ডিএনসিসি

শেরাটন ভবনের মালিকানা বিতর্কের অবসান, হিস্যা বুঝে নিল ডিএনসিসি

দেশের সাংবিধানিক নামে ‘জনকল্যাণ’ শব্দ চায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

দেশের সাংবিধানিক নামে ‘জনকল্যাণ’ শব্দ চায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

ছাগলনাইয়ায় অবৈধভাবে মাটি কাটার অভিযোগে সাতটি পিক-আপ জব্দ ও দুইটি এস্কেভেটর অকেজো

ছাগলনাইয়ায় অবৈধভাবে মাটি কাটার অভিযোগে সাতটি পিক-আপ জব্দ ও দুইটি এস্কেভেটর অকেজো

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ বিলের বিরুদ্ধে  রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিবাদ জানাতে হবে : মাওলানা আহমদ হাসান ফুলতলী

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ বিলের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিবাদ জানাতে হবে : মাওলানা আহমদ হাসান ফুলতলী