মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেলেন সিরিয়াল কিলার
০১ মার্চ ২০২৪, ১২:১২ এএম | আপডেট: ০১ মার্চ ২০২৪, ১২:১২ এএম
মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের টেবিলে শুইয়ে ফিতা দিয়ে আটকে দেয়া হয়েছে সিরিয়াল কিলার হিসেবে অভিযুক্ত থমাস ক্রিচ’কে। এরপরই চলতে থাকে তার শরীরে প্রাণঘাতী ওষুধ প্রবেশ করানোর জন্য আইভি লাইন স্থাপন। কিন্তু তার কোনো শিরা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। ফলে বার বার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু কোনোভাবেই সফল হচ্ছিলেন না সংশ্লিষ্টরা। ফলে ইঞ্জেকশন প্রয়োগের মাধ্যমে তার মৃত্যুদ- শেষ পর্যন্ত স্থগিত করা হয়। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের ইডাহো রাজ্যে এ ঘটনা ঘটে। জেল কর্তৃপক্ষ বলেছে, বুধবার ৭৩ বছর বয়সী থমাসের শরীরে শিরা খুঁজে পেতে এক ঘণ্টা চেষ্টা করা হয়। ইডাহো ডিপার্টমেন্ট অব কারেকশন্স (আইডিওসি) পরিচালক হোশ তেওয়াল্ট বলেন, থমাস ক্রিচের বাহুতে এবং পায়ে আটবার চেষ্টা করা হয় ইঞ্জেকশন দেয়ার জন্য শিরা খুঁজে পেতে। কিন্তু প্রতিবারই ব্যর্থ হয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। ইডাহো ম্যাক্সিমাম সিকিউরিটি ইনস্টিটিউশনের দক্ষিণে রাজ্যের রাজধানী বোইসে’তে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, সময়সীমা বা পরবর্তী করণীয় কি হবে সে সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা নেই। সামনের দিনগুলোতে এসব নিয়ে আলোচনা করবো। স্থানীয় কেটিভিবি টিভি স্টেশনের সাংবাদিক ব্রেন্ডা রড্রিগুয়েজ বলেছেন, এ প্রক্রিয়া চালানোর কোনো পর্যায়ে গুরুতর বেদনা বোধ করেননি থমাস ক্রিচ। তবে তিনি প্রক্রিয়া চালানোর এক পর্যায়ে চিকিৎসকদের বলেছিলেন, তার পায়ে বেশ ব্যথা করছে। একদম শেষ মুহূর্তে মৃত্যুদ- যখন স্থগিত হলো, তখন থমাস ক্রিচ উপরের দিকে তাকিয়ে ছিলেন। মৃত্যুদ- কার্যকর প্রত্যক্ষ করতে চারজন প্রত্যক্ষদর্শীকে নেয়া হয়েছিল। তার মধ্যে ব্রেন্ডা রড্রিগুয়েজ অন্যতম। তিনি বলেন, থমাস ক্রিচ মুখে কিছু শব্দ করছিলেন। তবে তা তার মুখ থেকে বেরিয়ে আসছিল না। তাকে দেখে মনে হয়েছে, তিনি স্বস্তিতে আছেন। অভিযুক্ত থমাস ক্রিচ কমপক্ষে ৪০ বছর ধরে মৃত্যুদ- মাথায় নিয়ে আছেন। ইডাহোতে গত ১২ বছরের মধ্যে তাকেই প্রথম ইঞ্জেকশন প্রয়োগ করে মৃত্যুদ- দেয়া হচ্ছিল। ১৯৮১ সালে নিজের সেলমেটকে হত্যার দায়ে তাকে মৃত্যুদ- দেয়া হয়। অন্য ৫টি মামলায় তাকে অভিযুক্ত করার সময় তিনি ছিলেন জেলবন্দি। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে আছে কয়েক ডজন হত্যা মামলা। সিএনএন।
বিভাগ : আন্তর্জাতিক
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ভিনিসিয়ুসের হাতে উঠছে ব্যালন ডি'অর?
হল্যান্ডের গোলে জিতে সবার উপরে সিটি
বেনাপোলে গৃহবধূকে বালিশ চাপায় শ্বাসরোধ করে হত্যা, আটক -৪
এত সংস্কারের কথা হচ্ছে, কিন্তু গরিব মানুষের কথা ভাবছি না: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
সিটি ব্যাংক এর এজেন্ট ব্যাংকিং পয়েন্টে দেয়া যাবে মেটলাইফের প্রিমিয়াম
বাজার পরিদর্শনে উপদেষ্টা আসিফ
জুলাই বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে আলোচনা সভা
সুন্দরগঞ্জে গৃহবধূর একসঙ্গে তিন ছেলের জন্ম, দর্শকের উপচে পড়া ভীর
গৌরনদীতে শিক্ষকের চড়থাপ্পরে পরীক্ষাথীর্র কানের পর্দা ফেটে গুরুতর আহত
প্রেসিডেন্টের অপসারণ ইস্যুতে সিদ্ধান্ত জানায়নি বিএনপি
নোয়াখালীতে গাছের ঢাল কাটতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু
প্রেসিডেন্ট অপসারণ: ‘পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত’
ডিএমপিতে যুক্ত হচ্ছে ভারতের মাহিন্দ্রা গাড়ি
অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘বিপ্লবী সরকার’ ঘোষণার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট
গাজী ছিলেন একজন আপোষহীন সাংবাদিক নেতা - সিকৃবি ভিসি ড. মো. আলিমুল ইসলাম
মারাত্মক শব্দদূষণ
তারেক রহমানের ঐতিহাসিক দায়
দলে গণতন্ত্র চর্চা অপরিহার্য
বিএনপি এখন সংশোধিত -জামালপুর জেলা বিএনপির সভাপতি
রফতানির বিপুল সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে