শনিবার শপথ নেবেন মোদি
০৬ জুন ২০২৪, ১২:২৬ এএম | আপডেট: ০৬ জুন ২০২৪, ১২:২৬ এএম
ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেছেন, ম্যান্ডেটে স্পষ্ট, জনগণ মোদি, তার ঘৃন্য রাজনৈতিক পদ্ধতি এবং তার ব্যক্তিগত শৈলীর বিরোধিতা করেছে। তিনি এ ফলাফলকে মোদির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ধাক্কা, সেইসাথে একটি স্বতন্ত্র নৈতিক পরাজয় বলে বর্ণনা করেছেন। গতকাল দিল্লিতে ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে ব্লক নেতাদের বৈঠকে তিনি একথা বলেন। এদিকে একই দিন নয়া দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে শেষ হয়েছে এনডিএর শরিক দলগুলির বৈঠক। বৈঠকে হাজির ছিলেন তেলুগু দেশম পার্টির প্রধান চন্দ্রবাবু নায়েডু, জনতা দল ইউনাইটেড নেতা নীতীশকুমার সহ অন্যান্য শরিক গুলির নেতা। বৈঠকে চন্দ্রবাবু ও নীতীশ তাদের সমর্থনপত্র প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দিয়েছেন বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।
গতকাল স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা থেকে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে শুরু হয় এনডিএ’র দলগুলির বৈঠক। প্রায় ১ ঘণ্টা চলে আলোচনা। এর পর একে একে বেরিয়ে আসেন শরিক দলের নেতারা। বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে তা নিয়ে এখনও কেউ মুখ খোলেননি। তবে প্রধানমন্ত্রীকে চন্দ্রবাবু নায়েডু ও নীতীশ কুমার তাদের সমর্থনপত্র দিয়ে দিয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। বৈঠকে নীতীশ কুমার বলেন যত দ্রুত সম্ভব নতুন সরকার গঠন হওয়া উচিত। সূত্রের খবর, গতকাল সন্ধ্যায় প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে নতুন সরকার গঠনের দাবি জানান প্রধানমন্ত্রী মোদি। এদিন সন্ধ্যায় কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের বাসভবনে বসে ইন্ডিয়া জোটের বৈঠক। সেখানে অংশগ্রহণ করে ২৭টি দল। গতকাল বিকালেই ১৭তম লোকসভা ভঙ্গ করার ঘোষণা করেন প্রেসিডেন্ট দ্রৌপদী মুর্মু। মন্ত্রিসভার সুপারিশের ভিত্তিতে লোকসভা ভঙ্গ করেন তিনি। শনিবার ফের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।
এনডিএ সভায় নাইডু এবং নীতীশ কুমারের উপস্থিতি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ তাদের দলগুলোর সমর্থন বিজেপির জন্য সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য অত্যাবশ্যক। এই নির্বাচনে বিজেপি ২৪০টি আসন পেয়েছে যা ২৭২ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সংখ্যা থেকে ৩২টি আসন কম। ফলে সরকার গঠনের জন্য তার মিত্রদের ওপর নির্ভর করার প্রয়োজন।
ভারতের নির্বাচন কমিশন মঙ্গলবার ফলাফল ঘোষণা করে জানায় যে, বিজেপি ২৪০টি আসন জিতেছে, আর কংগ্রেস পেয়েছে ৯৯টি আসন। বিজেপি ২০১৯ সালের সাধারণ নির্বাচনে ৩০৩টি আসন এবং ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে ২৮২টি আসন জিতে। এতে দৃশ্যমান হয় যে, বিজেপির জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে এবং তারা একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে।
এদিকে গতকাল ইন্ডিয়া ব্লকের বৈঠকে যোগদান করেন বহু নেতা। তারা হলেন- ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের মল্লিকার্জুন খাড়গে, সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, কেসি ভেনুগোপাল, এনসিপির শরদ পাওয়ার, সুপ্রিয়া সুলে, ডিএমকের এম কে স্ট্যালিন, টিআর বালু, এসপির অখিলেশ যাদব, রামগোপাল যাদব, আইএনসির প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্র, তৃণমূলের অভিষেক ব্যানার্জি, এসএস (ইউবিটি)’র অরবিন্দ সাওয়ান্ত, আরজেডির তেজস্বী যাদব, সঞ্জয় যাদব, সিপিআই(এম)-এর সীতারাম ইয়েচুরি, এসএস (ইউবিটি)-এর সঞ্জয় রাউত, সিপিআই’র ডি রাজা, জেএমএম-এর চম্পাই সোরেন, কল্পনা সোরেন, এএপি’র সঞ্জয় সিং, রাঘব চাড্ডা, সিপিআই (এমএল)-এর দীপঙ্কর ভট্টাচার্য, জেকেএনসি’র ওমর আবদুল্লাহ, আইইউএমএল-এর সাইয়্যেদ সাদিক আলী শিহাব থাঙ্গল, পিকে কুনহালিকুট্টি, কেসিএম-এর জোসে কে. মানি, থিরুমাবলাভান ভিসিকে থিরু থোল, আরএসপি’র এন কে প্রেমচন্দ্রন, (এমএমকে), এমএইচ জাওয়াহিরুল্লাহ, এআইএফবি জি দেবরাজন, (কেএমডিকে)-এর থিরু ইআর এশ্বরন এবং ভিসিকে’র ডি রবিকুমার।
মল্লিকার্জুন খাড়গে জোটের সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা ভাল লড়াই করেছি, ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করেছি, দৃঢ়ভাবে লড়াই করেছি’। মল্লিকার্জুন খাড়গে জোটের সদস্যদের সম্বোধন করে বলেন, লড়াইয়ে তাদের ঐক্যবদ্ধ এবং দৃঢ় প্রচেষ্টার কথা স্বীকার করেছেন। খাড়গে জোর দিয়ে বলেন, ম্যান্ডেটে স্পষ্ট, জনগণ মোদি, তার ঘৃন্য রাজনৈতিক পদ্ধতি এবং তার ব্যক্তিগত শৈলীর বিরোধিতা করেছে। তিনি এ ফলাফলকে মোদির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ধাক্কা, সেইসাথে একটি স্বতন্ত্র নৈতিক পরাজয় বলে বর্ণনা করেছেন। জনগণের স্পষ্ট সিদ্ধান্ত সত্ত্বেও খাড়গে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন যে, মোদি তাদের ইচ্ছাকে ক্ষুণ্ন করতে এবং ম্যান্ডেটের বার্তা উপেক্ষা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
চার মন্ত্রণালয় চান নীতীশ কুমার : ভারতের জাতীয় নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ্যে আসার সঙ্গে সঙ্গেই ভারতীয় রাজনীতিতে এই মূহূর্তে সব থেকে আলোচিত নাম নীতীশ কুমার। লোকসভা নির্বাচনের পর নীতীশ তুমি কার? এই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে ভারতীয় রাজনীতিতে। জেডিইউ যে বিজেপির দিকেই ঝুঁকে সেকথা বলাই বাহুল্য। তবে নীতীশ কুমার বরাবরই রাজনীতিতে তার এবং তার দলের স্বার্থ ছাড়া কোনও কিছুই করেননা। আর হাতি গর্তে পড়েছে, এবার তো ব্যাঙে যা করার তাই করবে। বিজেপি ব্যাকফুটে যেতেই পালটা তাদের সঙ্গে এবার দর কষাকষি শুরু করে দিলেন নীতীশ কুমার। নরেন্দ্র মোদিকে তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী পদে আনতে, পাল্টা নীতীশ দাবি করতে চলেছেন ৪জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর পদ।
জনতা দল ইউনাইটেডের হাতে রয়েছে ১২জন এমপিদ। অন্ধ্র প্রদেশের টিডিপিও সমর্থন দিতে চলেছে বিজেপিকে। কিন্তু সমস্যা তৈরি করতে চলেছেন নীতীশ কুমার। শোনা যাচ্ছে কেন্দ্রের তরফে রাজ্যের জন্য বরাদ্দ অর্থ বাড়ানোর জন্য দাবি জানাবেন তিনি, চাইবেন চার ক্যাবিনেট মন্ত্রণালয়। তাতেই শেষ নয়, পাশাপাশি বিহারে দ্রুত নির্বাচনেরও দাবি জানাতে চলেছেন তিনি। এবার নীতীশ কুমার যদি ১২টি আসনের জন্য এত কিছু চান, সেক্ষেত্রে চন্দ্রবাবু নাইডুও যে বসে থাকবেন না, তা বলাই বাহুল্য। নির্বাচনের আগেই অবশ্য জেডিইউকে জানানো হয়েছিল, তাদের তিনটি ক্যাবিনেট মন্ত্রণালয় এবং একটি রাষ্ট্রমন্ত্রী দেয়া হবে, এক্ষেত্রে আরও একটি রাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ জেডিইউ বাড়াতে চাইছে, পাশাপাশি চারটি ক্যাবিনেট মন্ত্রণালয় চাইছে।
তিহাড়েই বন্দি থাকবেন কেজরিওয়াল : আপাতত তিহাড়ে জেলেবন্দি থাকতে হবে। রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টে খারিজ হয়ে গেল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের অন্তর্র্বতীকালীন জামিনের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে জামিনে মুক্ত হয়ে লোকসভা ভোটের প্রচার চালান কেজরিওয়াল। জামিন ফুরনোর আগেভাগে অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে রাজধানীর নিম্ন আদালতে অন্তর্র্বতীকালীন জামিনের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন করেছিলেন। এদিন তা খারিজ করল আদালত।
রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টে অতিরিক্ত ৭ দিন জামিন চেয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। ওই মামলা উঠেছিল বিচারক কাবেরী বাওয়েজার বেঞ্চে। শুনানিতে কেজিরর আইনজীবী বিবেক জৈন জানান, তিনটি বিভিন্ন ওজন যন্ত্রে আলাদা করে ওজন নেয়া হয়েছে কেজরিওয়ালের। যদিও আদালতে তরফে জানানো হয়, প্রয়োজনীয় শারীরিক পরীক্ষা নীরিক্ষার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পাশাপশি আদালতের তরফে আরও বলা হয়, অন্তর্র্বতীকালীন জামিন কেন চাইছেন এই বিষয়ে স্পষ্টভাবে জানাতে হবে। রোববারই তিহাড় জেলে ফিরেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। আর তিনি ফেরার পরই জেল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুললেন আপ নেতারা। তাদের অভিযোগ, কেজরিওয়ালকে তার সেলে কুলার দেয়া হয়নি। এদিকে তিনটি বিভিন্ন ওজন যন্ত্রে আলাদা করে ওজন নেয়া হয়েছে কেজরিওয়ালের, এই অভিযোগও করেছেন তারা। যদিও সব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে তিহাড় কর্তৃপক্ষ।
জেলে বসেও ভোটে জিতলেন আবদুল রশিদ-অমৃত পাল : ভারতের লোকসভা নির্বাচনে জেলে বসেও জয়ী হলেন কাশ্মীরের জনপ্রিয় নেতা ও সাবেক বিধায়ক ইঞ্জিনিয়ার শেখ আবদুল রশিদ ও পাঞ্জাবের খাদুর সাহিব আসন থেকে দাঁড়ানো খালিস্তানি বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা অমৃত পাল সিং। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, কারাবন্দি নেতা শেখ আবদুল রশিদ সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ২০ মে, পঞ্চম দফার ভোটের মাত্র দুই সপ্তাহ আগে তার হয়ে প্রচার শুরু করেছিলেন তার মেয়ে। অবশেষে নির্বাচনে জিতেও গেলেন তিনি। এদিকে, ভারতের নির্বাচন কমিশনের (ইসিআই) ওয়েবসাইটের মতে, অমৃতপাল সিং জয়লাভ করেছেন দেড় লাখেরও বেশি ভোটের ব্যবধানে। প্রসঙ্গত, কারাগারে থাকা খালিস্তানি নেতা অমৃতপাল সিং পাঞ্জাবের খাদুর সাহিব আসন থেকে ভারতের লোকসভায় লড়েছেন। কংগ্রেস প্রার্থী কুলবীর সিং জিরার বিরুদ্ধে নির্বাচন করেছেন তিনি।
যোগীর রাজ্যে ‘মোদি ঝড়’ রুখে দিল অখিলেশ-রাহুল জুটি : আশি বনাম বিশের লড়াই। দু’বছর আগে বিধানসভা ভোটে উত্তরপ্রদেশে হিন্দু-মুসলিম জনসংখ্যার অনুপাতের সেøাগান দিয়ে মেরুকরণের তাস খেলে বাজিমাত করেছিলেন যোগী আদিত্যনাথ। এ বারের লোকসভা ভোটে ভারতের বৃহত্তম অঙ্গরাজ্যে (জনসংখ্যার নিরিখে) হিন্দুত্বের আবেগ উস্কে দিতে বিজেপির মূল অস্ত্র ছিল, নব্বইয়ের দশকে ধূলিসাৎ করে দেয়া বাবরি মসজিদের জমিতে গড়ে তোলা রামমন্দির। ভোটের ফল বলছে রামমন্দিরের রাজ্যেই ‘মোদি ঝড়’ ঠেকিয়ে দিয়েছেন সমাজবাদী পার্টি (এসপি)-র প্রধান অখিলেশ যাদব এবং তার সহযোগী কংগ্রেস।
উত্তরপ্রদেশের ৮০টি লোকসভা আসনের মধ্যে ৩৭টিতে জিতে একক বৃহত্তম দল হয়েছে এসপি। সহযোগী কংগ্রেস জিতেছে ছ’টিতে। অন্য দিকে, যোগী আদিত্যনাথের রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল জিতেছে ৩৩টি লোকসভা আসনে। সহযোগী আরএলডি (রাষ্ট্রীয় লোকদল) দু’টি, আপনা দল (এস) একটিতে। নাগিনা আসনে একক শক্তিতে লড়ে জিতেছেন দলিত সংঘঠন ভীম আর্মির প্রধান তথা আজাদ সমাজ পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চন্দ্রশেখর আজাদ ওরফে রাবণ। বারাণসীতে ২০১৪ সালে ৩ লাখ ৭১ হাজার এবং ২০১৯ সালে ৪ লাখ ৭৯ হাজার ভোটের ব্যবধানে জেতা মোদি এ বার ১ লাখ ৫২ হাজার ভোটে হারিয়েছেন কংগ্রেসের অজয় রাইকে। অন্য দিকে, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী রায়বরেলীতে প্রথম বার লড়ে জিতেছেন প্রায় ৪ লাখ ভোটে! সূত্র : টিওআই, হিন্দুস্থান টাইমস, ইন্ডিয়া টুডে।
বিভাগ : আন্তর্জাতিক
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
আগের শিরোপা ‘বাই চান্স’ আসেনি,মেয়েরা প্রমাণ করেছে: সাবিনা
অকস্মাৎ মৃত্যু ইসলামে কাম্য নয়
হাসিনা পালিয়ে না গেলে দেশে গৃহযুদ্ধ শুরু হতো: ইসমাইল সম্রাট
কেরানীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ,আহত ১০
দস্তগীরের বানোয়াট প্রশ্নের সমুচিত জবাব দিলেন ম্যাথু মিলার
বাংলাদেশের মাটিতে যত খুন হয়েছে, বিচার বহির্ভূত হত্যকান্ড হয়েছে সবার বিচার এই মাটিতেই হবে; শামা ওবায়েদ
রাসুল সা. এর জীবনাদর্শই আদর্শ রাষ্ট্র গঠনের একমাত্র চাবিকাঠি- সিলেটে জমিয়ত মহাসচিব মাওলানা আফেন্দী
অলরাউন্ডারদের তালিকায় তিনে মিরাজ, শীর্ষ বোলার রাবাদা
ডেঙ্গু প্রতিরোধে চাই সচেতনতা
শিক্ষাব্যবস্থায় ইসলামী জ্ঞান-গবেষণার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে
চুয়াডাঙ্গার সীমান্তবর্তী মাছপাড়ায় অবৈধ ৬টি স্বর্ণের বারসহ চোরাচালান কাজে ব্যবহৃত ১টি মোটরসাইকেল উদ্ধার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে হবে
মানবাধিকারের নামে সমাকামিতা প্রমোট করা জনগণ মানবে না
ইসরাইলি হামলায় আরও ১০২ ফিলিস্তিনি নিহত
পর্তুগাল জমিয়তের উলামায়ে ইসলামের কাউন্সিল সম্পন
শিক্ষার সব স্তরে 'ইসলাম শিক্ষা' বাধ্যতামূলকসহ ৭ দাবি
আয়রন ডোমের আদলে তুরস্কের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ
ইরান সামরিক বাজেট তিন গুণ বাড়াবে
রহস্যঘেরা মায়া সভ্যতার শহরের খোঁজ মেক্সিকোয়
উষ্ণায়নের প্রভাবে মাউন্ট ফুজিতে তুষারপাতে বিলম্ব