মাইকেল মধুসূদন দত্ত ও তার ভুবন

Daily Inqilab জোবায়ের আলী জুয়েল

২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:২৩ এএম | আপডেট: ২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:২৩ এএম

জন্ম ২৫ জানুয়ারীযে সব বিশিষ্ট লেখকের লেখনীর স্পর্শে বাংলা সাহিত্য ধন্য হয়েছে মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাঁদের অন্যতম। উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে বাংলা সাহিত্যে ইউরোপীয় চিন্তা এবং চেতনার সার্থক প্রতিফলন ঘটান মাইকেল মধুসূদন দত্ত। বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক কবি ও নাট্যকার মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি যশোর জেলার কেশবপুরের অন্তর্গত কপোতাক্ষ নদের তীরে সাগরদাঁড়ি গ্রামের বিখ্যাত দত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা রাজনারায়ণ দত্ত। মাতা জাহ্নবী দেবী। বাংলা কাব্যে তিনিই অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তণ করেন।
মধুসূদনের প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় তার মা’ জাহ্নবী দেবীর কাছে। জাহ্নবী দেবীই তাকে রামায়ণ, মহাভারত, পুরাণ প্রভৃতির সঙ্গে সুপরিচিত করে তোলেন। সাগরদাড়িতেই মধুসূদনের বাল্যকাল অতিবাহিত হয়। তেরো বছর বয়সে মধুসূদন কলকাতায় আসেন। স্থানীয় খিদিরপুর স্কুলে কিছুদিন পড়ার পর তিনি তদানীন্তন হিন্দু-কলেজের (বর্তমানে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়) জুনিয়র বিভাগে ভর্তি হন। ১৮৪১ সালে তিনি এই কলেজের সিনিয়র বিভাগে প্রবেশ করেন। মেধাবী ও কৃতি ছাত্ররূপে তার সুনাম ছিল। কলেজে অধ্যয়ন কালে তিনি নারী-শিক্ষা বিষয়ে প্রবন্ধ লিখে স্বর্ণপদক লাভ করেছিলেন।
মধুসূদনের চোখে তখন মহাকবি হবার প্রবল স্বপ্ন। বিলেত যাবার জন্য তিনি তখন মরিয়া হয়ে উঠেছেন। বিলেতে যাবার সুবিধা হবে এই ভেবে তিনি ১৮৪৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি হিন্দুধর্ম ত্যাগ করে খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করেন। নামের শেষে যোগ করেন “মাইকেল” যদিও শেষ অবধি তাঁর সে সময় আর বিলেত যাওয়া হয়নি। ধর্মান্তরিত হওয়ার ফলে পিতার রোষানলে পড়ে ত্যাজ্যপুত্র হলেন। খ্রিষ্ট ধর্ম গ্রহণ করায় একই বছর হিন্দু কলেজ থেকে তাঁকে বিতাড়িত করা হয়। পরবর্তীতে তিনি শিবপুরস্থ বিশপস কলেজে ভর্তি হন। এ সময় তিনি গ্রিক, ল্যাতিন ও সংস্কৃতি ভাষা রপ্ত করেন। খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণের ফলে পিতা-মাতা, আত্মীয় স্বজন থেকে তিনি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। এক সময় পিতা তাকে অর্থ সাহায্য বন্ধ করে দেন।
১৮৪৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর মধুসূদন জীবিকার অন্বেষণে মাদ্রাজ গমন করেন। সেখানে প্রথমে তিনি এক অনাথ আশ্রমে মাদ্রাজের “অরফান মেইল আসাই লামের স্কুলে” শিক্ষকতার চাকরী পান সামান্য বেতনে। ১৮৪৮ সালের ৩১ জুলাই বিয়ে করলেন রেবেকা ম্যাকটাভিশকে। রেবেকা ছিলেন শ্বেতাঙ্গিনী। তার পিতা-মাতার পরিচয়ও সঠিকভাবে নির্ণয় করা কঠিন। মাদ্রাজেই কবির আত্মপ্রকাশ ঘটে। মাদ্রাজ থেকেই কবি শিখে নেন হিব্রু, ফরাসি, ইতালিয়ান, তামিল ও তেলেগু ভাষা। এখান থেকেই তার প্রথম কাব্য ঞযব ঈধঢ়ঃরাব খধফরব প্রকাশিত হয়। কবি এই বই প্রকাশ করতে গিয়ে ধার দেনাতেও পড়ে যান। এ সময় মাদ্রাজের বিখ্যাত দৈনিক পত্রিকা “ঝঢ়বপঃধঃড়ৎ” এর সহকারী সম্পাদক হিসেবে তিনি কাজ শুরু করেন। এছাড়াও মাদ্রাজের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ইংরেজি ভাষায় তার বহু প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়।
মাইকেল মধুসূদন দত্ত প্রথম বিয়ের এক বছর পরই তেরো বছরের কিশোরী অ্যামেলিয়া হেনরিয়েটা সোফিয়ার প্রেমে পড়ে যান এবং তাকে স্ত্রী রূপে গ্রহণ করেন। এদিকে ১৮৫৫ সাল অবধি রেবেকার সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের সময়ে মাইকেলের ঔরষে তার প্রথম স্ত্রী রেবেকার গর্ভজাত সন্তানের সংখ্যা দাড়ায় চারে-কেনেথ বার্থা, ফিবি রেবেকা সালফেন্ট, জর্জ জন ম্যাকটাভিস ডটন ও মাইকেল জেমস ডটন।
১৮৫৬ সালের ২৮ জানুয়ারি মাদ্রাজে স্ত্রী-সন্তানদের ফেলে রেখে কবি ফিরে আসেন কলকাতায়।পরে হেনরিয়েটাও মাদ্রাজ ছেড়ে চলে আসেন মাইকেল মধুসূদন দত্তের কাছে। হেনরিয়েটাও চারটি সন্তান জন্ম দিয়েছিলেন। দুটি সন্তান জন্মেছিল কলকাতায় এবং দুটি জন্মেছিল ফ্রান্সের ভের্সাইয়ে। ভের্সাইয়ে একটি কন্যা সন্তান জন্মের পরই মারা যায়। হেনরিয়েটার সন্তানেরা হলেন-এলাইজা শমিষ্ঠা দত্ত, মেঘনাদ মিল্টন দত্ত, আলবার্ট নেপোলিয়ান দত্ত।
কলকাতায় জীবিকা নির্বাহের জন্য তাঁকে বহুবিচিত্র পেশা গ্রহন করতে হয়। প্রথমে পুলিশ আদালতের করণিক ও পরে তিনি দোভাষীরূপে চাকরি করেন। ১৮৬২ সালে তিনি কিছুকাল কলকাতার “হিন্দু প্যাট্রিয়ট” পত্রিকা সম্পাদনারও কাজ করেন। এ বছর পিতার সম্পত্তি থেকে তার বেশ কিছু অর্থপ্রাপ্তি ঘটে এবং তিনি ১৮৬২ সালের ৯ জুন ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য বিলেত গমন করেন। ১৮৬৩ সালে তিনি স্বপরিবারে ফ্রান্স গমন করেন এবং সেখানকার ভের্সাই নগরীতে দিনযাপন শুরু করেন। সেখানে তিনি অর্থের তীব্র সঙ্কটে পড়েন। এ বিপদে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর তাঁকে অর্থ সাহায্য করেন। ১৮৬৬ সালের নভেম্বর মাসে তিনি লন্ডনের “গ্রেজ ইন বিশ্ববিদ্যালয়” থেকে ব্যারিস্টারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং ১৮৬৭ সালের জানুয়ারি মাসেই দেশে ফিরে আসেন এবং কলকাতা হাইকোর্টে আইন ব্যবসা শুরু করেন। 
মধুসূদন নাট্যকার হিসেবেই প্রথম বাংলা সাহিত্যের অঙ্গনে আত্মপ্রকাশ করেন। এই সময় তিনি বাংলায় অনুবাদ করেন রামনারায়ন তর্করতেœর (১৮২২-১৮৮৬ খ্রি.) রতœাবলী (১৮৫৯ খ্রি.) নাটক। রামনারায়ন তর্করতেœর “রতœা বলীর” (১৮৫৪ খ্রি.) ইংরেজী অনুবাদ করতে গিয়েই মাইকেল মধুসূদন দত্ত সর্বপ্রথম বাংলা নাটকের সঙ্গে সুপরিচিত হন। মাইকেল মধুসূদন দত্তের অন্যান্য নাটকগুলো হলো- শমিষ্ঠা (১৮৫৯ খ্রি.), একেই কি বলে সভ্যতা (১৮৬০ খ্রি.), বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ (১৮৬০ খ্রি.), পদ্মাবতী (১৮৬০ খ্রি.), কৃষ্ণকুমারী (১৮৬১ খ্রি.) ও সর্বশেষ নাটক মায়া কানন (১৮৭২ খ্রি.)। এরপর তাঁর রচিত হয় কাব্য- তিলোত্তমা সম্ভব কাব্য (১৮৬০ খ্রি.), মেঘনাদ বধ ১ম খন্ড [মহাকাব্য] (১৮৬১ খ্রি.), মেঘনাদ বধ ২য় খন্ড [মহাকাব্য] (১৮৬১ খ্রি.), ব্রজাঙ্গনা কাব্য (১৮৬১ খ্রি.), বীরাঙ্গনা কাব্য [পত্র কাব্য] (১৮৬২ খ্রি.), চতুর্দশপদী কবিতাবলী (১৮৬৬ খ্রি.), হেক্টর বধ [গদ্য কাব্য] (১৮৭১ খ্রি.)। তিনিই বাংলায় প্রথম সনেট রচনা করেন এবং তার নাম দেন “চতুর্দশ পদী”। “বিষ না ধর্নুগুণ” সর্বশেষ নাটক রচনা শুরু করেন। শেষ পর্যন্ত এটি তিনি সমাপ্ত করে যেতে পারেন নি। এছাড়াও তাঁর একটি ইংরেজি নাটক জওতওঅ: ঊগচজঊঝঝ ঙঋ ওঘউওঅ (১৮৪৯-১৯৫০ খ্রি.) ইউরেশিয়ান পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। 
মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪-১৮৭৩ খ্রি.) বাংলা কাব্য সাহিত্যে আধুনিক যুগের প্রবর্তক। এদিক থেকে তাঁকে বিপ্লবী কবি হিসেবে গুরুত্ব প্রদান করা হয়। মধ্যযুগের কাব্যে দেবী-দেবীর মহাত্মসূচক কাহিনীর বৈশিষ্ট্য অতিক্রম করে বাংলা কাব্য ধারায় মনবতাবোধ সৃষ্টি পূর্বক আধুনিকতার লক্ষণ ফুটানোতেই মাইকেল মধুসূদন দত্তের অতুলনীয় কীর্তি প্রকাশিত হয়েছে। উনবিংশ শতাব্দীর নব জাগরণের প্রথম প্রাণ পুরুষ মাইকেল। মধ্যযুগের বৈষ্ণব কবিরা বাংলা কবিতার যে রূপ মাধুর্য রেখে গিয়েছিলেন মাইকেল মধুসূদনের সযতœ প্রয়াসে তাতে যোগ হয়েছিল নতুন তেজস্বিতা নতুন গতিবেগ। উনিশ শতকের বৈচিত্রহীন বাংলা কবিতার ছন্দ ও বিষয় মুক্তি ঘটে মাইকেল মধুসূদন দত্তের হাতে। অসাধারণ সেবা আর সহজাত শিল্পী প্রতিভার সমন্বয়ে তিনি বাংলা কবিতায় আনয়ন করেন অফুরন্ত সম্ভাবনা। সনেট বা চতুর্দশপদী কবিতা মধুসূদনের সেই অনন্য সাধারণ শিল্পী প্রতিভার উজ্জ্বল স্বাক্ষর। সনেট রচনা করে বাংলা সাহিত্যে একটি নতুন যুগের প্রবর্তনের মাধ্যমে মাইকেল মধুসূদন দত্ত আশ্চর্য প্রতিভার যে উজ্জ্বল স্বাক্ষর রেখে গেছেন তা’ চিরদিন অম্লান হয়ে থাকবে। একশ’টি সনেট নিয়েই ১৮৬৬ সালে বেরিয়েছিল তার চতুর্দশপদী কবিতাবলি। তিনি সনেট রচনা করেছিলেন ইতালিয়ান কবি পেত্রাকের অনুকরণে। সাহিত্য ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন সব্যসাচী। একান্ত আকস্মিকতায় তাঁর আবির্ভার স্বল্প সময়ে আশ্চর্য প্রতিভার বিকাশ এবং বাংলা নাটক ও কাব্যে যুগস্রষ্টা হিসেবে তাঁর বৈশিষ্ট্য বাংলা সাহিত্যের অঙ্গনে পরম বিস্ময়। 
মধুসূদনের বাবা মা তাঁর বিয়ে ঠিক করলে তিনি বিয়ে তো করেনইনি উল্টো বিয়ে এড়ানোর উদ্দেশ্যে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করেন। এ অসাধারণ পদক্ষেপ তিনি নিয়েছিলেন ১৮৪৩ সালে ৯ ফেব্রুয়ারি যা’ এই প্রবন্ধে আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু তার আগের শতাব্দীগুলোতে এরকম ঘটনা কল্পনা করা যেত না। কবি হওয়ার জন্য বিলেত যাওয়ার পরিকল্পনা, ভাগ্যের অন্বেষণে মাদ্রাজে চলে যাওয়া, সেখানে এক শ্বেতাঙ্গ মহিলাকে বিয়ে করা, ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য বিলেত যাওয়া সবই তিনি করেছিলেন নিজের ইচ্ছা হয়েছিল বলে, অন্য কারো ইচ্ছা-অনিচ্ছার তিনি তোয়াক্কা করেন নি। ইংরেজ শিক্ষা এবং ইউরোপীয় চিন্তার প্রভাবেই এটা সম্ভব হয়েছিল।
মধুসূদনের শেষ জীবন চরম দু:খ দারিদ্র্যের মধ্যে দিয়ে অতিবাহিত হয়। ঋণের দায়, অর্থাভাব, অসুস্থতা, চিকিৎসাহীনতা ইত্যাদি কারণে তাঁর জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। আইন ব্যবসায় তিনি তেমন সাফল্য লাভ করতে পারেন নি। শেষ জীবনে মধুসূদন উত্তর পাড়ার জমিদার জয়কৃষ্ণ মুখার্জির লাইব্রেরি ভবনে দ্বিতলে বসবাস করতেন। নাবালক ছেলে মেয়ের কথা ভেবে তার মন সর্বদাাই কেঁপে উঠতো। ছেলে মিল্টন ও আলবার্ট নেপোলিয়ন কি তাহলে অভূক্ত অবস্থায় মারা যাবে ? আদরের দুলালি শমিষ্ঠার কী হবে ?
মাত্র ৪৫ বছর বয়সে গলায় ঘা’ সহ অনেক জটিল রোগ বাসা বাঁধে মধুসূদনের দেহে। এর মধ্যেও অতিমাত্রায় মদ্যপান করাতে মৃত্যুকে যেনো তিনি টেনে আনছিলেন। আদরের মেয়ের কথা চিন্তা করে অবশেষে কন্যাদায় গ্রস্থ পিতা মধুসূদন তেরো বছর বয়সী কন্যাকে পাত্রস্থ করলেন দ্বিগুন বয়সী বেকার যুবক অ্যাংলো ইন্ডিয়ান উইলিয়াম ওয়াল্টার এভান্স ফ্লয়েডের সঙ্গে।
১৮৭৩ সালের ২৯ জুন রোববার বেলা দুইটার সময় মহাকবি মধুসূদন দত্ত বন্ধু, জামাতা, পুত্র-কন্যা পরিবেষ্টিত আলীপুর জেনারেল হাসপাতালে কপর্দকহীন অবস্থায় শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৪৯ বছর।
মহাকবির শবদেহ মৃতাগারে ফেলে রেখে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের পাদরিরা তাঁর শেষকৃত নিয়ে বাগ্যুদ্ধে লিপ্ত হলেন। মধুসূদনের বন্ধুরা তাঁর শবদেহ শ্মশানে নেয়ার যাবতীয় আয়োজন করেছিলেন কিন্তু মধুসূদন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করায় সেপথও তাঁর চিরতরে রূদ্ধ হয়ে যায়।
বন্ধু রেভারেন্ট কৃষ্ণ মোহন ঘোষ মধুসূদন কে খ্রিষ্টান কবরস্থানে সমাহিত করার অনুমতির জন্য লর্ড বিশপ রবার্ট মিলমানের কাছে ধরনা দিয়েও ব্যর্থ হলেন। গ্রীষ্মের প্রচন্ড ভ্যাপসা গরমে কবির মরদেহ মর্গে পঁচতে আরম্ভ করলো। তখন সংস্কার মুক্ত অমিতেজ পাদরী রেভারেন্ট ডক্টর পিটার জন জার্বো খ্রিষ্টান পাদরী বিশপের অনুমতি ছাড়াই শবদেহ সমাহিত করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করলেন।


বিভাগ : সাহিত্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

জাবিতে নিয়োগ বোর্ড ঘিরে ছাত্রলীগের 'শোডাউন', চাপে ভিসি!

জাবিতে নিয়োগ বোর্ড ঘিরে ছাত্রলীগের 'শোডাউন', চাপে ভিসি!

আশুলিয়ায় ২৪ ঘন্টায় ছয় জনের মরদেহ উদ্ধার

আশুলিয়ায় ২৪ ঘন্টায় ছয় জনের মরদেহ উদ্ধার

ফায়ার সার্ভিস ও আবহাওয়া অধিদপ্তরকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ স্থায়ী কমিটির

ফায়ার সার্ভিস ও আবহাওয়া অধিদপ্তরকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ স্থায়ী কমিটির

বিএনপি তাদের শাসনামলে পাকিস্তানের দালাল হয়ে জনগণকে শোষন ও অত্যাচার করত-আইনমন্ত্রী

বিএনপি তাদের শাসনামলে পাকিস্তানের দালাল হয়ে জনগণকে শোষন ও অত্যাচার করত-আইনমন্ত্রী

সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী

সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী

আখাউড়ায় শঙ্কায় থাকা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর আকুতি

আখাউড়ায় শঙ্কায় থাকা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর আকুতি

বসুন্ধরায় নান্দনিক বানিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে জেসিএক্স

বসুন্ধরায় নান্দনিক বানিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে জেসিএক্স

প্রিমিয়ার লিগের মৌসুম সেরা খেলোয়াড় ফিল ফোডেন

প্রিমিয়ার লিগের মৌসুম সেরা খেলোয়াড় ফিল ফোডেন

স্মার্ট দেশ উপহার দিতে নিরন্তর কাজ করছে সরকার : পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

স্মার্ট দেশ উপহার দিতে নিরন্তর কাজ করছে সরকার : পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

যে কোন মূল্যে জীবন দিয়ে দেশ বিরোধী অপশক্তিকে মোকাবেলা করবো : নাছিম

যে কোন মূল্যে জীবন দিয়ে দেশ বিরোধী অপশক্তিকে মোকাবেলা করবো : নাছিম

দালালীকে পেশা হিসাবে নেওয়া প্রসঙ্গে।

দালালীকে পেশা হিসাবে নেওয়া প্রসঙ্গে।

ইসলামী আন্দোলনের নেতা অধ্যাপক বেলায়েত হোসেনের দাফন সম্পন্ন

ইসলামী আন্দোলনের নেতা অধ্যাপক বেলায়েত হোসেনের দাফন সম্পন্ন

সুনামগঞ্জে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন

সুনামগঞ্জে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন

যক্ষা রোগ প্রতিরোধে ওয়ার্ডভিত্তিক প্রচারণা

যক্ষা রোগ প্রতিরোধে ওয়ার্ডভিত্তিক প্রচারণা

ভালুকার সেই শিশু দত্তক নিতে ৪ আবেদন, সিদ্ধান্ত রোববার

ভালুকার সেই শিশু দত্তক নিতে ৪ আবেদন, সিদ্ধান্ত রোববার

বিএনপি ভোট বর্জন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে : শামসুজ্জামান দুদু

বিএনপি ভোট বর্জন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে : শামসুজ্জামান দুদু

বড় পরিসরে আর. কে. মিশন রোডে ব্র্যাক ব্যাংকের শাখা উদ্বোধন

বড় পরিসরে আর. কে. মিশন রোডে ব্র্যাক ব্যাংকের শাখা উদ্বোধন

স্যানিটেশন কর্মীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা দিতে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন সমঝোতা

স্যানিটেশন কর্মীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা দিতে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন সমঝোতা

প্রোটিন উদ্ভাবনে নতুন উদ্যোক্তাদের সুযোগ দিচ্ছে ইউএসএসইসি-এর পিচ-টু-ফর্ক

প্রোটিন উদ্ভাবনে নতুন উদ্যোক্তাদের সুযোগ দিচ্ছে ইউএসএসইসি-এর পিচ-টু-ফর্ক

ইসরাইলি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে

ইসরাইলি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে