বাংলাদেশের উপন্যাসে ভাষা আন্দোলন
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০১ এএম

বাংলা উপন্যাস সাহিত্যে মহান ভাষা আন্দোলনকে চিত্রিত করেছেন অনেক ঔপন্যাসিক। জহির রায়হান(১৯৩৫-১৯৭২) ‘আরেক ফাল্গুন’ উপন্যাস রচনা করেন ১৯৫৫ সালে ২১ ফেব্রুয়ারি পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে। এটি ভাষা আন্দোলনভিত্তিক প্রথম উপন্যাস। উপন্যাসটিতে ১৯৪৮ থেকে ১৯৫২ হয়ে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত চলমান আন্দোলন, জনতার সম্মিলন, ছাত্রছাত্রীদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ, তাদের প্রেম-প্রণয়ফুটে উঠেছে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের তিনবছর পরে আসা আরেকটি ফাল্গুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শহীদ দিবস পালনের প্রস্তুতি নেয় সরকারি বাধাকে উপেক্ষা করে। সেই সঙ্গে তাদের অন্যায় নীতি প্রতিহত করার বলিষ্ঠ ভূমিকা নেয় শিক্ষার্থীরা। এই কাহিনিকে উপজীব্য করে এ উপন্যাসটি রচনা করেন জহির রায়হান।
বস্তুত, ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর বাংলা রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পায়নি। পরেও শহীদদের আত্মত্যাগের যথাযথ মূল্যায়ন হয়নি। এমনকি সরকারের দমন-পীড়ন নীতি আরো জোরদার হয়। এদিকে ভাষা শহীদদের স্মরণে নির্মিত শহীদ মিনার শাসকের পদতলে পিষ্ট হয়েছে। ঔপন্যাসিক উপন্যাসটি শুরু করেছেন সিপাহী বিদ্রোহের নির্মম স্মৃতি বিজরিত পুরান ঢাকায় অবস্থিত ভিক্টোরিয়া পার্কের বর্র্ণনা দিয়ে। এরপরই দেখাযায়, সাদাশার্ট, সাদাপ্যান্ট পরিহিত নগ্নপায়ে একটি ছেলে নবাবপুরের দিকে হেঁটে যাচ্ছে। এই ছেলেটিই উপন্যাসের নায়ক মুনীম। উপন্যাসটিতে আরো বেশকিছু চরিত্র রয়েছে। তারা হলেন- সালমা, রেনু, বানু, নীলা, আসাদ, কবিরসহ আরো অনেকে। সকলেরই নগ্ন পা। কাহিনি পরিক্রমায় লেখক এ উপন্যাসে অনেকগুলো চরিত্রের সংমিশ্রণ ঘটিয়েছেন, প্রতিটি চরিত্রই কাহিনির গতিশীলতাকে তরান্বিত করেছে। আর এ সকল চরিত্রের ভূমিকা পাঠকের কাছে উপন্যাসের আবেদনকে বহুগুণ বাড়িয়ে তুলেছে।
বলা বাহুল্য, এ সকল চরিত্রের দাবি হলো মহান ভাষাশহীদদের সম্মানজানানো আর বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি আদায় করা। তাদের এ অহিংস আন্দোলনে তারা তিনদিন নগ্নপায়ে থেকে, রোজা রেখে আর কালোব্যাজ ধারণের মাধ্যমে আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যায়। ওদিকে স্বৈরাচারী সরকার শহীদ দিবস পালন করতে না দিতে বদ্ধ পরিকর। আর সেই কারণে সরকার মিছিল, মিটিংকে বেআইনি ঘোষণা করেছে। এমনকি রাজপথের স্লোগানের উপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। কিন্তু ছাত্র সমাজ এ নিষেধাজ্ঞা মানতে নারাজ। ২১ ফেব্রুয়ারির আগের রাতেই বিভিন্নবিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের হলগুলোতে ছাত্র-ছাত্রীরা সারারাত জেগে রইলো। কারো কারো কোরাস গানে মুখরিত হতে থাকলো ক্যাম্পাস। ‘ভুলবোনা, ভুলবোনা একুশে ফেব্রুয়ারি।’সরকারবিরোধী নানা স্লোগানে প্রকম্পিতহতে থাকলোহলগুলোর ছাদ। রাতেইপুলিশঢাকা মেডিকেলকলেজের হোস্টেলে আক্রমণকরে। এসময় স্বৈরশাসকের পেটোয়াবাহিনীঅনেককেই গ্রেফতারকরে।এ খবর ছড়িয়েপড়লেপরেরদিনবিভিন্নশিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে সকাল বেলাশতশতশিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে হাজিরহয়। প্রতিবাদস্বরূপ সেখানেকালোপতাকাউত্তোলনকরাহয়। কিন্তু সেখানেওপুলিশনগ্নহামলাচালায়তাদের উপর। পুলিশ গ্রেফতারকরেঅনেককে। কিন্তু পুলিশেরগাড়িতে উঠেও তারা স্লোগানদিতে থাকে এই বলে- ‘বরকতেরখুনভুলবোনা, শহীদদের খুনভুলবোনা। শহীদ স্মৃতি, অমর হোক।’
উপন্যাসের শেষ দৃশ্যপটটি যে কোনোপাঠককেইভীষণভাবে আন্দোলিতকরবে। সেখানেশতশতশিক্ষার্থীকেজেলেঢুকানোহচ্ছে। তাদের সংখ্যা দেখে আরনামডাকতেডাকতে বিরক্ত হয়ে উঠছে জেলার। তখন কেউ একজনবলে ওঠে- ‘এতেই ঘাবড়ে গেলেননাকি? আসছেফাল্গুনেআমরাকিন্তু দ্বিগুণহবো।’
বস্তুত, জহিররায়হানের‘আরেকফাল্গুন’উপন্যাসেরশিল্পমূল্য অপরিসীম। উপন্যাসটিরপরতেপরতে লেখকেরবিপ্লবী চেতনারবহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। সমকালীন বাংলাউপন্যাস সাহিত্যে ‘আরেকফাল্গুনে’র অবস্থানতাই শীর্ষে। কাহিনিবিনির্ম১াণ ও চরিত্রচিত্রণে লেখকেরমুন্সিয়ানারপরিচয়সুস্পষ্ট।
শওকত ওসমান (১৯১৭-১৯৯৮) এর ‘আর্তনাদ’ উপন্যাসটি ১৯৮৫ সালে প্রকাশিত হয়। উপন্যাসটি একুশের চেতনা ও বাঙালির ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত। উপন্যাসের সময়কাল ১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগের সময়কাল থেকে ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। বস্তুত, ১৯৪৭ সালের দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত ও পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর পূর্ববাংলায় বসবাসকারীদের ফের সা¤্রাজ্যবাদী কায়দায় আবদ্ধ করে রাখা হয়। ‘১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর থেকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা নিয়ে বিতর্ক ওঠে। উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ঘোষণা করেন তৎকালীন পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ। আরবি হরফে বাংলা লেখার ষড়যন্ত্র কিংবা বাংলাকে ইসলামিকরণের অভিসন্ধি থেকে রক্ষার জন্য পূর্ববাংলায় ১৯৪৮ সালের গোড়ার থেকে আন্দোলন ঘনীভূত হয়। অবশেষে ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারিতে এদেশের কতিপয় যুবকের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে পেতে হয় বাংলা ভাষার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি।’ (অনীক মাহমুদ, বাংলা কথাসাহিত্যে শওকত ওসমান, পৃষ্ঠা-৫৬)
শওকত ওসমানের ‘আর্তনাদ’ উপন্যাসে আলী জাফর নামে এক কেরানির আত্মত্যাগের কাহিনি বর্ণিত হয়েছে। নিন্মমধ্যবিত্ত গ্রামীণ চাষি পরিবারের সন্তান আলী জাফর উচ্চ শিক্ষার জন্য ঢাকায় এসেছিল। দরিদ্র পিতার সাংসারিক অসচ্ছলতার কারণে তাকে লজিং থাকতে হয়েছে। অবশেষে কলেজের হোস্টেলে সিট পেলেও পিতার দরিদ্রতার কারণে লেখাপড়ার শেষ অবধি পৌঁছানো সম্ভবপর হয়ে ওঠেনি। যে কারণে তাকে কেরানির চাকরি নিতে বাধ্য হতে হয়েছিল। কলেজের শিক্ষাজীবনে আলী জাফর ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েছিল। এসময় সে প্রগতিশীল রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত অধ্যাপক সালামত আলীর সান্নিধ্য লাভ করে। সেইসঙ্গে সে মুসলিম সমর্থক অধ্যাপক জোশে নগীব উদ্দিনের সাহচর্যও লাভ করে। এই দুই অধ্যাপকের মধ্যে নানা কারণে সালামত আলীকেই তার বেশি ভালো লেগেছিল। কলেজের ছাত্রনেতা আলাওলের মতো বন্ধুদের সঙ্গেও সম্পর্ক ছিল তার। এদিকে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন দানা বেঁধে উঠলে নগীব উদ্দিন উর্দুর সমর্থক আর সালামত আলী বাংলা ভাষার সমর্থক হয়ে ওঠেন। সালামত আলী বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বিবৃতি দিয়েছেন, অপরদিকে নগীব উদ্দিন বাংলা হরফে উর্দু শেখার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। এরমধ্যে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটি ৪ ফেব্রুয়ারিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২১ ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী ভাষার জন্য ধর্মঘটের ডাক দেওয়ার। এদিকে ২০ ফেব্রুয়ারি সরকার দেশে ১৪৪ ধারা জারি করে। অধ্যাপক সালামত আলী কলেজ থেকে ফেরার পথে এ ঘোষণা শুনতে পান। পরদিন তিনি পত্রিকায় দেখতে পেলেন শিক্ষার্থীরা দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ে মিটিংয়ের ডাক দিয়েছে যে, ১৪৪ ধারা অমান্য করবে কিনা। এ বিষয়টি পত্রিকায় দেখে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মিটিংয়ে হাজির হলেন। যথারীতি সিদ্ধান্ত মোতাবেক ছাত্ররা দশ জন, দশজন করে গেটের বাইরে গিয়ে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করতে লাগলো। পুলিশ ক্ষিপ্ত হয়ে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করতে থাকে। এতে ছাত্ররা প্রতিরোধ গড়ে তুললে অসম লড়াই শুরু হয়ে যায়। একপর্যায়ে ঘাতক পুলিশের দ্বারা আলী জাফর গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।
শওকত ওসমানের ‘আর্তনাদ’ উত্তম পুরুষে রচিত একটি বর্ণনাধর্মী উপন্যাস। এটিতে ছোট ছোট ঘটনা প্রবাহের মধ্যদিয়ে মানুষের জীবন ও ঐতিহাসিকতার বিস্তারিত বিবরণ উঠে এসেছে। উপন্যাসের অন্তর্নিহিত ভাবের সঙ্গে নামকরণ যথার্থ হয়েছে। উপন্যাসে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মিছিলের উপর পুলিশের গুলি বর্ষণের পর ঘটনাস্থলে আত্মচিৎকারে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। একদিকে কাঁদানে গ্যাস-বোমার আর্তনাদ, অপরদিকেভাষাসংগ্রামী বিপ্লবীদের জীবন হননের আর্তনাদে আকাশ-বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। লেখকের ভাষায় : ‘শুরু হলো কাঁদুনে গ্যাস বোমার আর্তনাদ। মানুষের আর্তনাদ তলিয়ে দেওয়ার জন্যই ত এমন নিদারুণ শব্দের আয়োজন সভ্য এই সমাজে’। আলী জাফর গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুর কোল ঢলে পড়বার মুহূর্তেও শেষ আর্তনাদ ছিল ‘আহ! এত রক্ত ছিল এ শীর্ণ শরীরে জননী বাংলা।’ উপন্যাসের শুরুতে লেখক শহীদ আলী জাফরের পিতার শোকের মধ্যে আরেকটি আর্তনাদ ফুটিয়ে তুলেছেন। পিতার আর্তনাদে গোটা বাসের যাত্রীসকল বিমূঢ় হয়ে উঠেছিল। সন্তানের লাশের খোঁজে এলেও শেষঅবধি সে লাশের সন্ধান পায়নি। তখন সে বাসের মধ্যেই ডুকরে কেঁদে ওঠে- ‘কি দোষ করেছিল আমার ছেলে? ওরা কেনো তাকে গুলি করে মারল? কি দোষ- কি দোষ করেছিল সে? আহ্!’ বলাবাহুল্য, এ আর্তনাদ বাসের সকল যাত্রীর হৃদয়ে প্রতিবাদের দাবালন জ্বেলে দিয়েছিল। বাস্তবতার নিরিখে দেখা যায় একুশের হত্যাকা-ের পর দেশব্যাপী ভাষা আন্দোলন আরো তীব্র আকার ধারণ করে। লেখক আলী জাফরের শোকার্ত পিতার আর্তনাদ, তার মায়ের আর্তনাদ, তার পরিবার ও প্রতিবেশীদের আর্তনাদ নিজস্ব চৈতন্যে ধারণ করেছেন। ‘আর্তনাদ’ ভাষা আন্দোলনের উপর লিখিত একটি কালোত্তীর্ণ সৃষ্টি।
সেলিনা হোসেনের অধিকাংশ উপন্যাসে আঞ্চলিক জীবনের পটে মানুষের অস্তিত্ব সংগ্রামের আবহমান সত্যের রূপায়ণ তুলে ধরা হয়েছে। তিনি তাঁর উপন্যাসে সমকালীন মধ্যবিত্তের সত্তা সংকটের মর্মমূল স্পর্শ করেছেন। ‘আত্মভূক চেতনাশ্রয়ী, ব্যক্তি স্বার্থবাদী এবং টিকে থাকার পরিতৃপ্ত জীবন পরিধির মধ্যেও তাঁর চৈতন্য প্রেম ও সত্যের অমিয় সম্ভবনাকে নির্দেশ করেছে। তেমনিভাবে ভাষা সংগ্রামের আবহমান সত্যের রূপায়ন তাঁর উপন্যাসে বিধৃত হয়েছে। তাঁর ‘যাপিত জীবন’ (১৯৮১) ও ‘নিরন্তর ঘন্টাধ্বনী’ (১৯৮৫) উপন্যাস দু’টি ভাষা আন্দোলনভিত্তিক উপন্যাসে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের এক গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যতিক্রমী প্রাণ প্রবাহের সুর অনুরণিত হয়েছে।
সেলিনা হোসেনের ‘যাপিত জীবন’ ভাষা আন্দোলনের চেতনাবাহী উপন্যাস। কিন্তু এ উপন্যাসে দেশ বিভাগের ফল, উম্মুলিত অস্তিত্বের আর্তনাদ এবং পারিবারিক পরিম-লে সংঘটিত ঘটনা প্রবাহের সঙ্গে রাজনৈতিক ঘটনা ধারার অর্ন্তময় যোগসূত্র রচিত হয়েছে। জাফরের জীবন ও সংগ্রামের মধ্যে এ উপন্যাসের মৌল বক্তব্য নিহিত থাকলেও তার আত্মদানের প্রেরণায় সমষ্টি অস্তিত্বের যে রূপান্তর, সেখানেই সেলিনা হোসেনের জীবন জিজ্ঞাসার শেকড় প্রথিত হয়েছে। তার ‘নিরন্তর ঘন্টাধ্বনি’ সুস্পষ্ট রাজনৈতিক ঘটনা ও বক্তব্য নির্ভর উপন্যাস। উপন্যাসের পরিণামী চিত্র, ঘটনা এবং তার প্রতিক্রিয়ার রূপায়নে সেলিনা হোসেনের শিল্পদৃষ্টি তীক্ষè সংকেতময় ও গূঢ়সঞ্চারী।
লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক।
বিভাগ : সাহিত্য
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

কটিয়াদি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক প্রেষণে স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত!

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত ও মানববন্ধন

সুন্দরবনের কটকা অভয়ারণ্য পর্যটন কেন্দ্রের নড়বড়ে সিঁড়ি যেন পর্যটকদের মরন ফাঁদ

ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে রাজু ভাস্কর্যের সামনে নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ইসরায়েলকে অবিলম্বে গণহত্যা-জবরদখল থামাতে হবে : সাদা দল

গোয়ালন্দে ইজিবাইক ও চাঁদার টাকাসহ আটক ৩

ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে মিছিল-স্লোগানে উত্তাল ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়

তদ্বিরের মাধ্যমে বরিশালে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৬ মাসের এডহক কমিটি গঠন নিয়ে বেপরোয়া নেতারা

ইন্টারনেটের দাম আরো কমাতে কাজ করছে সরকার : ফয়েজ আহমদ

গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে মরক্কোতে ব্যাপক বিক্ষোভ

ভারতে নতুন ওয়াকফ আইন, কী পরিবর্তন হতে যাচ্ছে?

নারায়ণগঞ্জের সাবেক মেয়র আইভীর ছোট ভাইয়ের মৃত্যু, বাদ আসর জানাযা

সিএন্ডবি রোডে অবৈধ পার্কের বিধ্বস্ত গার্ডসেড ১১ হাজার ভোল্টের বিদ্যুৎ লাইন ও ট্রান্সফর্মার মৃত্যুঝুকি হয়ে উঠেছে

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে সায়েন্সল্যাবে বিক্ষোভ মিছিল

হুথিদের বিরুদ্ধে মার্কিন সামরিক অভিযানে ব্যয় বিলিয়ন ডলার ছাড়ালেও প্রত্যাশিত ফল আসেনি

ফরিদপুরে মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা আটক

নভেম্বর ২০, ২০২৪—আমাদের হৃদয়ে চিরকালের জন্য খোদাই করা একটি দিন

শুল্ক আরোপ নিয়ে নানা দেশে টানাপোড়েন, অটল অবস্থানে ট্রাম্প

ভারতের ২১ শহরে তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে

সুনামগঞ্জে শুরু হয়েছে দেশীয় জাতের বোরোধান কাটা