ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১১ আশ্বিন ১৪৩১
আহসাননামা-২

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের দুই শ’কোটি টাকা আত্মসাত

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম

কাগুজে প্রতিষ্ঠান খুলে ব্যাংক থেকে অর্থ সরানোই তার মূল লক্ষ্য। ব্যাংকিং এবং নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কখনও শেয়ার কিনে, কখনও ডিরেক্টরশিপ নিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেন তিনি। প্রতারণা,জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ লোপাটই তার নেশা। এ হেন এই লুটেরার নাম শহীদুল আহসান। ‘আহসান গ্রুপ’ তথা এজি গ্রুপ’র কর্ণধার হিসেবেই যিনি সমধিক পরিচিত। সরকারদলীয় কতিপয় ব্যক্তিকে সামনে রেখে তিনি গত দেড় দশক ধরে চালিয়ে যাচ্ছেন লুটপাট। এই সময়ের মধ্যে তিনি হাতিয়ে নিয়েছেন শত শত কোটি টাকা। লুণ্ঠিত অর্থের সামান্যকিছু দেশে বিনিয়োগ দেখিয়ে পুরো অর্থই পাচার করেন বিভিন্ন দেশে। শহীদুল আহসান এবং তার ভাইদের অর্থ লোপাটের বিষয়টি বহু আগেই ধরা পড়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি ইউনিট-বিএফআইইউ। তার আর্থিক অপরাধের বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এবং পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)তে সংস্থাটি বহু আগেই প্রতিবেদন পাঠায়। কিন্তু অদৃশ্য ইশারায় শহীদুল আহসানের টিকিটিও স্পর্শ করেনি কোনো সংস্থা।
ফ্রড মাস্টার শহীদুল আহসান : গভীর তথ্যানসুন্ধানে জানা যায়, নোয়াখালিতে জন্ম দেশের অর্থনৈতিক খাতের লুটেরা শহীদুল আহসানের। বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচারিত প্রোফাইলে রয়েছে তার ব্যক্তি জীবন সংক্রান্ত ইতিবাচক সব তথ্য। যেমন তার বায়োডাটায় উল্লেখ রয়েছে, শহীদুল আহসান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজ বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পর ধীরে ধীরে নিজেকে শিল্পপতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন শহীদুল আহসান। আই-পে সিস্টেম, আহসান গ্রুপ ও প্রিয় ডটকমের চেয়ারম্যান শহীদুল আহসান সংবাদভিত্তিক টেলিভিশন ডিবিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ডেইলি অবজারভারের পরিচালক-ইত্যাদি ইত্যাদি। মূলত: ব্যাংকিং ও নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে শত শত কোটি টাকা লুণ্ঠনই তার নেশা ও পেশা। প্রতারণা,জালিয়াতি,ব্যাংক লুটের মতো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড আড়াল করতেই তিনি কোথাও তিনি ‘শিল্পপতি’, ‘ব্যবসায়ী’, কোথাওবা ‘মিডিয়া মুঘল’ হিসেবে পরিচয় দেন। অপরাধ আড়াল করতেই বাদ বাকি পরিচয়গুলোকে কাজে লাগান এজি গ্রুপের মালিক শহীদুল আহসান।
শহীদুল আহসানের আবির্ভাব হয় বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় নিজেকে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদের ঘনিষ্ঠজন পরিচয়ে গর্ব বোধ করতেন। যদিও ব্যরিস্টার মওদুদও তাকে খুব একটা পাত্তা দিতেন না। স্বার্থের টানাপড়েনে এক সময ব্যারিস্টার মওদুদ এবং শহীদুল আহসানের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়। শহীদুল যোগাযোগ শুরু করেন আওয়ামী লীগের তৎকালিন সাধারণ সম্পাদক আবদুল জলিলের সঙ্গে। একপর্যায়ে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের পরিচালকও হন। আবদুল জলিল বাণিজ্যমন্ত্রী থাকাকালে শহীদুল বিভিন্ন বাণিজ্যিক কোটা নিয়ন্ত্রণ করতেন। আব্দুল জলিলকেও কেনাবেচনা করতেন। এ ঘটনা আব্দুল জলিলের কাছে ধরা পড়ে গেলে শহীদুল আহসানকে দূরে সরিয়ে দেন। এক পর্যাযে পরিচালক পদ থেকেও বাদ দেয়া হয় শহীদুল আহসানকে।
এরপর তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ‘দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স’। সেখানেও তার নানা ধরণের অনিয়ম-দুর্নীতি চলতে থাকে। একপর্যায়ে আব্দুল জলিলের হাতেপায়ে ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। জলিল তাকে ক্ষমা করলে শহীদুল পুনরায় মার্কেণ্টাইল ব্যাংকের পরিচালক পদে আসীন হন। এরপর থেকে শুরু হয় তার নামে- বেনামে ঋণ জালিয়াতি। ঋণ জালিয়াতি সম্পর্কে শহীদুল আহসানের কোনো রাখঢাকও নেই। তার কথা স্পষ্ট। বলেন, ‘যারা আমাদের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ উত্থাপন করেছে তাদের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ দিচ্ছি।
বেনামী প্রতিষ্ঠানে ঋণ নিয়ে দুই ব্যাংক লুট :
শহীদুল শহীদুল আহসান পর পর ২টি বেসরকারি ব্যাংকে গ্রাহকের রাখা আমানতের টাকা অর্থ লুট করেছেন। ছোট-বড় অসংখ্য কাগুজে প্রতিষ্ঠান তৈরি করে অন্যান্য ব্যাংক থেকেও তিনি হাতিয়েছেন শত শত কোটি টাকা। দেশের ভেতরে তার রয়েছে নামে বেনামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। গড়েছেন বিপুল অবৈধ সম্পদ। ভয়াবহ আর্থিক কেলেংকারি আড়াল করতেতিনি ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছেন একটি স্যাটেলাইট টিভি ও ইংরেজী দৈনিককে। একাধিক সংবাদ মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ঢালছেন অর্থ। আর্থিক খাতে শহীদুল আহসান একজন খল নায়ক। কিন্তু মিডিয়ার কল্যাণে তাকে মানুষ জানে ‘নায়ক’ হিসেবে। তবে দুদকসহ একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা তাকে নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে দীর্ঘ দিন ধরে। তাই তার মুখোশ উন্মোচন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, এজি গ্রুপের মালিক শহীদুল আহসানের বিরুদ্ধে দুদক আইনের ১৯ ও ২০ ধারা ও কমিশন বিধিমালার ২০ বিধিসহ ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬০ ধারা অনুসারে তদন্ত চলছে। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের আগ্রাবাদ ও মাদামবিবির হাট শাখা পরিদর্শনকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক অনুসন্ধানে এ অনিয়ম ধরা পড়ে। এটিকে ‘ ফৌজদারি অপরাধ’ গণ্য করে বিএফআইইউ একটি অনুসন্ধান প্রতিবেদন প্রণয়ন করে। প্রতিবেদনে বলা হয়, মাদামবিবির হাট শাখা ‘মেসার্স রিজেন্ট কর্পোরেশন’র নামে ২০১১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত গুলশান শাখার গ্রাহক ‘মেসার্স ফ্রেন্ডস ট্রের্ডাস’-এর অনুকূলে টিএসপি সার কেনার নামে ২ কোটি টাকা করে মোট ১০ কোটি টাকার ৫টি স্থানীয় ঋণপত্র খোলা হয়।

বিধি মোতাবেক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জামানতের বিপরীতে ১০ শতাংশ মার্জিন রেখে সর্বোচ্চ ২ কোটি টাকার লোকাল এলসি খোলার অনুমোদন দিতে পারেন। কিন্তু রিজেন্টের ক্ষেত্রে এ নিয়ম মানা হয়নি।
এ ছাড়া আগ্রাবাদ শাখা থেকেই ‘মেশমার্ক লিমিটেড’ নামে আরেকটি শিপ ব্রেকার্স প্রতিষ্ঠানের নামে ক্ষমতার অপব্যবহার করে এবং বোর্ডের অনুমতি ছাড়াই ঋণ মঞ্জুর করান শহীদুল আহসান। মঞ্জুরকৃত ঋণের ওই অর্থ আবার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর ও পুনরায় স্থানান্তর করা হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শনকালে ধরা পড়ে। এ খাতে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ৯ কোটি ৭৬ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন বলা হয়েছে।
কাগুজে প্রতিষ্ঠান মিশম্যাক শিপ ব্রেকিং :
মেসার্স তিতাস এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজের অনুকূলে ফান্ডেড ঋণ সুবিধার অনুমোদন বা মঞ্জুরি না থাকা সত্ত্বেও একই দিনে ৫টি প্যাড অ্যাকাউন্টে প্রায় ৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকার এলসিমূল্য পরিশোধ করা হয়। কিন্তু গুদামে ওই পরিমাণ মাল পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উল্লেখিত দুই কোম্পানির কাছে ব্যাংকের পাওনা অর্থ ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।আগ্রাবাদ শাখার গ্রাহক ‘মেসার্স মিশম্যাক শিপ ব্রেকিং ইন্ড্রাস্ট্রি’র পক্ষে ডেফার্ড এলসিমূল্য ফোর্সড লোন পরিশোধের মাধ্যমে পরিশোধ করা হয়। কিন্তু এলসির বিপরীতে জাহাজের মালামালের ওপর শাখার কোনো মনিটরিং নেই। ফলে বিক্রীত অর্থ আদায় হচ্ছে না। এতে ১২২ কোটি ৫৯ লাখ টাকা সমন্বয়ের সম্ভাবনা খুবই কম।
অনুমোদনের আগেই প্রধান শাখার ক্রেডিট অ্যাডমিন বিভাগের ডেবিট ইন্সট্রাকশনের মাধ্যমে আগ্রাবাদ শাখার গ্রাহক মিশম্যাক শিপ ব্রেকিংয়ের অনুকূলে প্রোফার্মা ইনভয়েসের বিপরীতে ২০ কোটি টাকার টার্ম লোন দেওয়া হয়, যা পরবতীতে ২১ কোটি ৮২ লাখ টাকা ছাড়িয়ে যায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রাহক মেসার্স মিশম্যাক শিপ ব্রেকিং ইন্ডাস্ট্রিজের মালামাল না থাকায় ও মনিটরিং না থাকায় ১২২ কোটি ৫৯ লাখ টাকা এবং ২১ কোটি ৮২ লাখ টাকার মোট ১৪৪ কোটি ৪১ লাখ টাকার আর্থিক ক্ষতির সম্মুখিন হতে পারে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক। দুদকের একটি সূত্র জানিয়েছে, দুটি প্রতিষ্ঠানই শহীদুল আহসানের বেনামি প্রতিষ্ঠান।
এ ক্ষেত্রে তিনি প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মকর্তা তার নাম ব্যবহারের মাধ্যমে প্রতারণা করে কোটি কোটি টাকা নিয়েছেন বলে দুদকের তৎকালিন কমিশনার (তদন্ত) মো: সাহাবুদ্দিন চুপ্পু বরাবর অভিযোগও (চঠি নং-১৫৬৩৪) করে। এতে বলা হয়েছে, ওই কর্মকর্তাকে না জানিয়ে ২০১১ সালে এক চুক্তির মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা মাসিক সম্মানীতে মাকের্টিং বিভাগে চাকরি দেন। কিন্তু ২০১৩ সাল পর্যন্ত তাকে কোনো সম্মানি, বেতন-ভাতা দেয়া হয়নি। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে তার নাম ব্যবহার করে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন। তার ব্যাংক হিসাব থেকে ২০১১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর টাকা ও গ্যারান্টার না থাকা সত্ত্বেও ৫টি এলসি খোলেন। এতে তার কাছে জোর করে স্বাক্ষর নেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে ২০১৩ সালে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের অনিয়ম শোনার পর শহীদুল আহসানের কাছে কাগজ চাইলে তিনি তা দেননি।
শহীদুল আহসান চায়না থেকে বিভিন্ন সময়ে ডিএপি এবং টিএসপি সার সরাসরি আমদানি করে চট্টগ্রামে তার নিজের গুদামে রাখতেন। আমদানিকৃত সারের উপর তিনি সরকারি ভর্তুকি নেন। ভর্তুকি সার ডিলার ব্যতীত বিক্রি নিষেধ কিন্তু তিনি খোলা বাজারে বিক্রি করেছেন।
ওই কর্মকর্তা চিঠিতে বলেন, আমি শহীদুল আহসান সাহেবের কোম্পানিতে চাকরি করতাম। তার নির্দেশে ব্যাংক হিসাব খুলি এবং ট্রেড লাইসেন্স নেই। তার নির্দেশে সার আমদানি সংক্রান্ত কাগজ স্বাক্ষর করে ব্যাংকে জমা করি। কিন্তু শর্ত অনুসারে এলসির বিপরীতে কোনো জামানত দেইনি। শহীদুল সাহেব ব্যাংক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশ করে লোকাল এলসি খোলেন। এলসির ইনভয়েসিং অনুসারে আমদানিকৃত সার আমার গুদামে জমা করা হয়েছে এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ব্যাক টু ব্যাক এলসির টাকা এসআইবিএলের গুলশান শাখায় প্রতারণামূলক জমা করা হয়।
এটা সংশ্লিষ্ট শাখার কর্মকর্তাদের চাপ দিয়ে করানো হয়েছে বলে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা লিখিতভাবে অভিযোগ করেছেন। তাদের অভিযোগ, তিনি (শহীদুল আহসান) পরিচালক এবং তার বেনামি প্রতিষ্ঠানের নামে বেআইনিভাবে ঋণ দেয়ার জন্য আমাদের দিয়ে জোর করে সই করিয়ে নেন। কিন্তু তিনি ওই সব ঋণের বিপরীতে কোনো অর্থ পরিশোধ না করায় ভবিষ্যতে আমরা বিপদে পড়তে পারি। এ ধরনের বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে তিনি প্রায় ২০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এ বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ অনুসন্ধানের জন্য শহীদুল আহসানের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের খোঁজ নিচ্ছে দুদক।
শহীদুল আহসানের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ রয়েছে, ঢাকার পুরানা পল্টনে ‘স্বদেশ টাওয়ার’টির মালিক শহীদুল আহসান। এই ভবন তিনি মার্কেন্টাইল ব্যাংকের কাছেই ভাড়া দিয়েছেন। তা-ও আবার বাজারদরের চেয়ে চার গুণ বেশি দামে। ভাড়া ও অগ্রিম বাবদ বিপুল অর্থও নেয়া হয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংক থেকে। দুদক এ বিষয়ে পৃথকভাবে অনুসন্ধান চালালেও তার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ফুলবাড়ীতে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১ আহত ৪

ফুলবাড়ীতে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১ আহত ৪

কৃষিকেই প্রধান অবলম্বন করতে হবে

কৃষিকেই প্রধান অবলম্বন করতে হবে

দৈনন্দিন সমস্যার সমাধানে জোরালো পদক্ষেপ নিতে হবে

দৈনন্দিন সমস্যার সমাধানে জোরালো পদক্ষেপ নিতে হবে

বাংলাদেশকে সম্মানিত করেছেন ড. ইউনূস

বাংলাদেশকে সম্মানিত করেছেন ড. ইউনূস

জবিতে ট্রেজারার পদে আলোচনায় বিবিএর তিন শিক্ষক

জবিতে ট্রেজারার পদে আলোচনায় বিবিএর তিন শিক্ষক

এভাবে চলতে দিতে পারি না আমরা : জাতিসংঘ

এভাবে চলতে দিতে পারি না আমরা : জাতিসংঘ

নীতি-আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়েছেন মুফতি রুহুল আমীন উলামা পরিষদ গোপালগঞ্জ

নীতি-আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়েছেন মুফতি রুহুল আমীন উলামা পরিষদ গোপালগঞ্জ

পশ্চিমা নৈতিকতার মৃত্যু ঘটেছে গাজায় : এরদোগান

পশ্চিমা নৈতিকতার মৃত্যু ঘটেছে গাজায় : এরদোগান

ঝাড়খন্ডে বিজেপি জিতলে এনআরসি

ঝাড়খন্ডে বিজেপি জিতলে এনআরসি

তথ্য সংশোধন ও সংযোজনের জন্য বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শহিদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ

তথ্য সংশোধন ও সংযোজনের জন্য বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শহিদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ

ইসরাইল-হিজবুল্লাহ সংঘর্ষ কেবল যুক্তরাষ্ট্র থামাতে পারবে : লেবানন

ইসরাইল-হিজবুল্লাহ সংঘর্ষ কেবল যুক্তরাষ্ট্র থামাতে পারবে : লেবানন

গাজায় সর্বাত্মক যুদ্ধের বিরুদ্ধে বিশ্বনেতাদের হুঁশিয়ারি

গাজায় সর্বাত্মক যুদ্ধের বিরুদ্ধে বিশ্বনেতাদের হুঁশিয়ারি

অভ্যুত্থানবিরোধীদের মৃত্যুদ- কার্যকর করছে মিয়ানমার জান্তা, উদ্বেগ

অভ্যুত্থানবিরোধীদের মৃত্যুদ- কার্যকর করছে মিয়ানমার জান্তা, উদ্বেগ

১৫তম বিসিএস ফোরামের আহবায়ক কমিটি গঠন

১৫তম বিসিএস ফোরামের আহবায়ক কমিটি গঠন

শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ভুঁইয়া পরিবারের

শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ভুঁইয়া পরিবারের

ইসলামে মানবসম্পদ ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব

ইসলামে মানবসম্পদ ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব

ওলিদের আল্লাহপ্রেম

ওলিদের আল্লাহপ্রেম

আসন্ন দূর্গাপূজা উপলক্ষে জেলা জামায়াতের সাথে পূজা কমিটির মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

আসন্ন দূর্গাপূজা উপলক্ষে জেলা জামায়াতের সাথে পূজা কমিটির মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

বিদ্রোহী সীমালংঘনকারীদের জন্য কেউ কাঁদে না

বিদ্রোহী সীমালংঘনকারীদের জন্য কেউ কাঁদে না

প্রশ্ন: চিরদিন কাহারও কি সমান যায়?

প্রশ্ন: চিরদিন কাহারও কি সমান যায়?