‘বংশ গৌরব’ বর্ণবাদী গোঁড়ামি

Daily Inqilab জাফর আহমাদ

০৮ মার্চ ২০২৩, ১০:০৫ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১০:৪৪ পিএম

“হে মানব জাতি, আমি তোমাদেরকে একজন পুরুষ এবং একজন নারী থেকে সৃষ্টি করেছি। তারপর তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোষ্ঠীতে বিভক্ত করে দিয়েছি যাতে তোমরা পরস্পরকে চিনতে পারো। তোমাদের মধ্যে যে অধিক পরহেজগার সে-ই প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর কাছে অধিক মর্যাদার অদিকারী। নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাজ্ঞানী ও সবকিছু সম্পর্কে অবহিত।”(সুরা হুজরাত:১৩)
খান্দান, বংশ, গোত্র ও গোষ্ঠী, বর্ণ, ভাষা, দেশ ও জাতীয়তা এ গুলো অহংকারের হোতা। পৃথিবীর সর্বপ্রথম যেই পাপীষ্ট গুনাহের খাতায় নাম লিখিয়েছিল সে হলো, শয়তান। প্রথম যে গোনাহের কারণে শয়তান আল্লাহর হুকুমকে মানতে অস্বীকার করেছিল সেটি হলো, বর্ণবাদী অহংকার। তার অহংকার সৃষ্টি হয়েছিল জন্মগত শ্রেষ্টত্বকে ভর করে। সুরা বাকারায় আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ “আমি ফিরিস্তাদেরকে বলেছিলাম ঃ আদমকে সেজদা কর। সকলেই সেজদা করলো। কেবল ইবলিশ করলো না। সে অস্বীকার ও অহংকার করলো। সে কাফেরদের অর্ন্তভুক্ত হয়ে গেল।” সুরা আরাফে বলা হয়েছে ঃ “আল্লাহ জিজ্ঞেস করলেন,“আমি তোকে হুকুম দিয়েছিলাম তখন সেজদা করতে তোকে বাধা দিয়েছিল কিসে”? সে জবাব দিলে: “আমি তার চাইতে শ্রেষ্ট। আমাকে আগুন থেকে সৃষ্টি করেছো এবং ওকে সৃষ্টি করেছো মাটি থেকে”।(আয়াত:১২) অর্থাৎ তার মধ্যে বর্ণবাদের অহংকার ও বিদ্বেষ দাঁনা বেধে উঠেছিল। ফলে সে-ই পৃথিবীর প্রথম নিকৃষ্ট কীট, যে কি না আল্লাহর আদেশকে অমান্য করলো এবং তাঁর লানত নিয়ে কিয়ামত তক্ তাকে বেঁচে থাকতে হবে।
বংশ গৌরব একটি বিরাট গোমরাহী, যা থেকে মানব জাতিকে সংশোধনের করার জন্য উল্লেখিত আয়াতটি নাযিল হয়েছে। যে বিষয়টি আবহমান কাল ধরে বিশ্বব্যাপী মানুষের মধ্যে বিপর্যয় সৃষ্টির কারণ হিসাবে বিদ্যমান রয়েছে। সেই গোমরাহী হচ্ছে, বংশ, বর্ণ, ভাষা, দেশ এবং জাতীয়তার গোঁড়ামী ও সংকীর্ণতা। প্রাচীন যুগ থেকে প্রত্যেক যুগে মানুষ সাধারণত মানবতাকে উপেক্ষা করে তাদের চারপাশে কিছু ছোট ছোট বৃত্ত টেনেছে। এ বৃত্তের মধ্যে জন্মগ্রহণকারীদের তারা আপনজন গণ্য করেছে আর বৃত্তের বাইরে জন্মগ্রহণকারীদের পর মনে করেছে। কোন নৈতিক ভিত্তির ওপর নির্ভর করে এ বৃত্ত আঁকা হয়নি বরং নিজেদের অহংকারী খেয়াল-খুশি ও জন্মের ওপর ভিত্তি করে এ বৃত্ত টানা হয়েছে। কোথাও এর ভিত্তি একই খান্দান, গোত্র ও গোষ্ঠীতে জন্মগ্রহণ করা এবং কোথাও একই ভৌগলিক এলাকায় কিংবা এক বিশেষ বর্ণ অথবা একটি বিশেষ ভাষাভাষি জাতির মধ্যে জন্মগ্রহণ করা । তাছাড়া এসব ভিত্তির ওপর নির্ভর করে আপন ও পরের বিভেদ রেখা টানা হয়েছে।
এ মানদ-ে যাদেরকে আপন বলে মনে করেছে, পরদের তুলনায় তাদের কেবল অধিক ভালবাসা বা সহযোগীতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেনি বরং এ বিভেদনীতি ঘৃণা, শত্রুতা, তাচ্ছিল্য ও অবমাননা এবং জুলুম ও নির্যাতনের জঘণ্যতম রূপ পরিগ্রহ করেছে। কুরআনের সুষ্পষ্ট নির্দেশনার বাইরে গিয়ে এ ভেদনীতি সমাজ সভ্যতায় এমনভাবে ভিত্তিমূল গেড়েছে, যার প্রভাব থেকে কেউ রক্ষা পায়নি। আলেম-ওলামা, জ্ঞানী-বুদ্ধিজীবি ও যারা সমাজে সুশীল বলে পরিচিত, তাদের অনেকেই এই সংকীর্ণ বৃত্তের বাইরে তাদের বিবেককে নিয়ে যেতে পারেননি। তাদের জ্ঞান গরিমা নির্দিষ্ট গ-ির বাইরে নিয়ে গিয়ে মুক্ত আবহাওয়ায় অবগাহন করাতে পারেনি। ফলে ভেদনীতির সমর্থনে দর্শন রচনা করা হয়েছে। মতবাদ-বিশ্বাস আবিস্কার করা হয়েছে। আইন তৈয়ার করা হয়েছে। নৈতিক নীতিমালা রচনা করা হয়েছে। বিভিন্ন জাতি ও রাষ্ট্র এটিকে তাদের স্থায়ী ও স্বতন্ত্র বিধান রচনা করে বাস্তবে অনুসরণ করছে। এর ভিত্তিতেই ইহুদীরা নিজেদেরকে আল্লাহর মনোনীত সৃষ্টি বলে মনে করেছে এবং তাদের বিকৃত ধর্মীয় বিধি-বিধানে অ-ইসরাঈলিরা অধিাকার ও মর্যাদার ক্ষেত্রে তাদের থেকে নি¤œ পর্যায়ে রয়েছে। খৃষ্টানরাও ইহুদী নীতি অবলম্বন করে নিজেদেরকে শ্রেষ্টতর গণ্য করেছে। এ ভেদনীতিই হিন্দুদের মধ্যে বর্ণাশ্রমের জন্ম দিয়েছে যার ভিত্তিতে ব্রাহ্মনদের শ্রেষ্টত্ব প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। উচ্চ বর্ণের লোকদের তুলনায় সমস্ত মানুষকে নীচ ও অপবিত্র ঠাওরানো হয়েছে এবং শ্রদ্রদের চরম লাঞ্ছনার গভীর খাদে নিক্ষেপ করা হয়েছে। কালো-সাদার মধ্যে পার্থক্য টেনে আফ্রিকা ও আমেরিকায় কৃষ্ণাংগদের ওপর যে অত্যাচার চালানো হয়েছে তা ইতিহাসের পাতায় যাওয়ার প্রয়োজন নেই, কারণ তার ধারাবাহিকতা এখনো অব্যাহত আছে এবং প্রতিটি মানুষ নিজ চোখে প্রতিদিনই দেখতে পারে।

এ ধরণের বিভেদনীতি মারাত্মক ধ্বংসাত্মক গোমরাহী। এ গোমরাহীর সংশোধনের জন্যই কুরআনের এ আয়াত নাযিল হয়েছে। আয়াতটিতে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক সত্য বর্ণনা করা হয়েছে:

এক, আমাদের সবার মূল উৎস এক। একমাত্র পুরুষ এবং একমাত্র নারী থেকে আমাদের গোটা জাতি অস্তিত্ব লাভ করেছে। বর্তমান পৃথিবীতে আমাদের যত বংশধারা দেখা যায় প্রকৃতপক্ষে তা একটিমাত্র বংশধারার বিভিন্ন শাখা-প্রশাখা যা একজন মা ও একজন বাপ থেকে শুরু হয়েছিল। এ সৃষ্টি ধারার মধ্যে কোথাও এ বিভেদ এবং উচ্চ নীচের কোন ভিত্তি নেই। অথচ আমরা এ ভ্রান্ত ধারণায় নিমজ্জিত আছি। একই আল্লাহ আমাদের ¯্রষ্টা। এমন নয় যে, বিভিন্ন মানুষকে ভিন্ন ভিন্ন আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। একই সৃষ্টি উপকরণ দ্বারা আমরা সৃষ্টি হয়েছ্,ি এমন নয় যে, কিছু সংখ্যক মানুষকে কোন পবিত্র বা মূল্যবান উপাদানের দ্বারা সৃষ্টি করা হয়েছে এবং অপর কিছু মানুষ অপবিত্র বা নিকৃষ্ট উপাদানে সৃষ্টি হয়েছে। মূলত: একই নিয়মে একই উপাাদনে আমাদের সকলকে সৃষ্টি করা হয়েছে। এমন নয় যে, আমাদের জন্ম লাভের নিয়ম-পদ্ধতি ভিন্ন ভিন্ন। তাছাড়া আমরা একই পিতা-মাতার সন্তান। এমনও নয় যে, সৃষ্টির প্রথম দিককার মানব দম্পতির সংখ্যা ছিল অনেক এবং তাদের থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ আলাদা আলাদা জন্মলাভ করেছে।

দুই, মুল উৎসের দিক দিয়ে এক হওয়া সত্ত্বেও আমাদের বিভিন্ন জাতি গোত্রে বিভক্ত হওয়া ছিল একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। একথা স্পষ্ট যে, সমগ্র গোটা মানব সমাজের একটি মাত্র বংশধারা আদৌ হতে পারতো না। বংশ বৃদ্ধির সাথে সাথে বিভিন্ন খান্দান ও বংশধারার সৃষ্টি হওয়া এবং তারপর খান্দানের সমন্বয়ে গোত্র ও জাতিসমূহের পত্তন হওয়া অপরিহার্য ছিল। অনুরূপ পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে বসতি স্থাপনের পর বর্ণ, দেহাকৃতি, ভাষা এবং জীবন যাপন রীতিও অবশ্যম্ভাবীরূপে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু প্রকৃতিগত এ পার্থক্য ও ভিন্নতার দাবী এ নয় যে, এর ভিত্তিতে উচ্চ ও নীচ, ইতর ও ভদ্র এবং শ্রেষ্ঠ ও নিকৃষ্ট হওয়ার ভেদাভেদ সৃষ্টি হবে, একটি বংশধারা আরেকটি বংশধারার ওপর কৌলিন্যের দাবী করবে, এক বর্ণের লোক অন্য বর্ণের লোকদের ওপর শ্রেষ্ঠত্বের দাবী করবে এবং তাদেরকে হেয় ও নীচ মনে করবে। যদি এমনটি করা হয় তবে অবশ্যই তা শয়তানের অনুসারী হিসাবেই করা হবে। শয়তান জন্মের শ্রেষ্ঠত্বের ওপর ভর করেই আদমকে সম্মান প্রদর্শন করেনি। অহংকারে নিমজ্জিত হয়ে সে আল্লাহর হুকুমকে অমান্য করেছিল। ভেদাভেদ হবে স্্েরফ পরিচিতির স্বার্থে, বিন্দুমাত্র অন্য চিন্তা গোমরাহীর নামান্তর। আল্লাহ তা’আলা সৃষ্টি প্রকৃতি যে জিনিসকে পারস্পরিক পরিচয়ের উপায় বানিয়েছেন শুধু শয়তানী মূর্খতা সে জিনিসকে গর্ব ও ঘৃণার উপকরণ বানিয়ে নিয়েছে এবং বিষয়টিকে জুলুম ও সীমালংঘনের পর্যায়ে পৌঁছে দিয়েছে। কিন্তু ইসলাম এসব নীতিকে কখনোই সমর্থন করে না।

তিন, মানুষের মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের বুনিয়াদ হলো তাকওয়া। মানুষের মধ্যে মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের বুনিয়াদ যদি থেকে থাকে এবং হতে পারে তাহলে তা হচ্ছে নৈতিক মর্যাদা। জন্মগতভাবে সকল মানুষ সমান। কেননা তাদের মুল উৎস এক। একমাত্র পুরুষ এবং একমাত্র নারী থেকে গোটা জাতি অস্তিত্ব লাভ করেছে। তাদের সকলের সৃষ্টিকর্তা এক, তাদের সৃষ্টির উপাদান ও নিয়ম-পদ্ধতি এক এবং তাদের সবার বংশধারা একই পিতামাতা পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছে। সুতরাং মানুষ যেখানেই জন্ম গ্রহণ করুক না কেন সেটি দেখার বিষয় নয়। বরং যে মুল জিনিষের ভিত্বিতে এক জন অপর জনের ওপর মর্যাদা লাভ করতে পারে তা হচ্ছে এই যে, সে অন্য সবার তুলনায় অধিক আল্লাহ ভীরু, মন্দ ও অকল্যাণ থেকে দুরে অবস্থানকারী এবং নেকী ও পবিত্রতার পথ অনুগমনকারী। রাসুল সঃ মক্কা বিজয়ের সময় কা’বার তাওয়াফের পর বক্তৃতা করেছিলেন তাতে তিনি বলেন ঃ “সমস্ত প্রশংসা সেই আল্লাহর যিনি তোমাদের থেকে জাহিলিয়াতের দোষ-ত্রুটি ও অহংকার দুর করে দিয়েছেন। হে লোকেরা! সমস্ত মানুষ দু-ভাগে বিভক্ত। এক, নেক আমলদার ও পরহেযগার-যারা আল্লাহর দৃষ্টিতে মর্যাদার অধিকারী। দুই, পাপী ও দুরাচার যারা আল্লাহর দৃষ্টিতে নিকৃষ্ট। অন্যথায় সমস্ত মানুষই আদমের সন্তান। আর আদম মাটির সৃষ্টি।”(তিরমিযি) অন্য এক হাদীসে উল্লেখ আছেঃ “আল্লাহ তা’আলা তোমাদের চেহেরা-আকৃতি ও সম্পদ দেখেন না, বরং তিনি তোমাদের অন্তর ও কাজ-কর্ম দেখেন।”(মুসলিম, ইবনে মাযাহ) ইসলাম সাম্য-সংহতির অনুপম শিক্ষা শুধুমাত্র ব্যক্তি চরিত্রে নয়, বরং মানুষের পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাষ্ট্রীয় জীবনসহ আন্তর্জাতিক পরিম-লে বাস্তবায়ন করেছে। যেখানে উচ্চ নীচ, ছুত-ছাত এবং বিভেদ ও পক্ষপাতিত্বের কোন অস্তিত্ব নেই। মানবিক সাম্য ও ঐক্য সে সমাজকে এমনি ফুলে-ফলে সুশোভিত করে, যা পৃথিবীর আর কোন ধর্ম বা ব্যবস্থায় সামান্যতমও পরিলক্ষিত হয় না। প্রকৃত পক্ষে আমরা মুত্তাকী হতে পারছি না বিধায় ইহুদী-খৃষ্টানদের ন্যায় বিকল্প পথে মর্যাদার সন্ধান করে ফিরছি। আর এ জন্য আমরাও বংশ, বর্ণ, ভাষা, দেশ এবং জাতীয়তার ভিত্বিতে মর্যাদার বৃত্ত গড়ে তুলেছি। এ নির্দিষ্ট বৃত্তের মধ্যেই আমাদের সামজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সকল কর্মকা- পরিচালিত হয়।

প্রকৃতপক্ষে কে গুণাবলীর দিক দিয়ে উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন মানুষ আর কে নীচু মর্যাদার মানুষ তা আল্লাহই ভাল জানেন। মানুষ নিজেরা নিজেদের উচ্চ নীচের যে মানদ- বানিয়ে রেখেছে আল্লাহর কাছে তা গ্রহণযোগ্য নয়।

লেখক: সাবেক উপাধ্যক্ষ, গোসিংগা সিনিয়র মাদ্রাসা

 

 

 

 


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

রোনলদোহীন নাসের জিতল মানে ম্যাজিকে

রোনলদোহীন নাসের জিতল মানে ম্যাজিকে

গাজায় শান্তি আলোচনায় মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় থাকতে চাইছে না কাতার?

গাজায় শান্তি আলোচনায় মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় থাকতে চাইছে না কাতার?

মণিপুরী ছাত্র‌দের জন্য একটি আলাদা হোস্টেল তৈরির প্রতিশ্রুতি দিলেন সিসিক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী

মণিপুরী ছাত্র‌দের জন্য একটি আলাদা হোস্টেল তৈরির প্রতিশ্রুতি দিলেন সিসিক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী

আবুধাবীতে চালু হলো ইউএস বাংলার ফ্লাইট

আবুধাবীতে চালু হলো ইউএস বাংলার ফ্লাইট

বিশ্বকে বাঁচাতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধের দাবি তরুণদের

বিশ্বকে বাঁচাতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধের দাবি তরুণদের

ইরানের হামলার বিষয়ে প্রশ্ন এড়িয়েই যাচ্ছেন ব্লিনকেন

ইরানের হামলার বিষয়ে প্রশ্ন এড়িয়েই যাচ্ছেন ব্লিনকেন

রাজশাহী পবায় ট্রাক চাপায় তিন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত, আহত ৩

রাজশাহী পবায় ট্রাক চাপায় তিন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত, আহত ৩

নিউইয়র্কে সোনালী এক্সচেঞ্জের গ্রাহক সমাবেশ ও ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

নিউইয়র্কে সোনালী এক্সচেঞ্জের গ্রাহক সমাবেশ ও ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

বিমানবন্দর এলাকায় বাসের ধাক্কায় এক প্রকৌশলী নিহত

বিমানবন্দর এলাকায় বাসের ধাক্কায় এক প্রকৌশলী নিহত

ফিলিস্তিন জাতিসংঘের সদস্য না হওয়ায় দুঃখ প্রকাশ আরব দেশগুলোর

ফিলিস্তিন জাতিসংঘের সদস্য না হওয়ায় দুঃখ প্রকাশ আরব দেশগুলোর

সুনামগঞ্জের দেখার হাওরে কৃষকদের নিয়ে ধান কাটলেন কৃষিমন্ত্রী

সুনামগঞ্জের দেখার হাওরে কৃষকদের নিয়ে ধান কাটলেন কৃষিমন্ত্রী

সিলেটের উপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে ৬০ কি:মি বেগে বজ্র বৃষ্টি সহ দমকা হাওয়া !

সিলেটের উপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে ৬০ কি:মি বেগে বজ্র বৃষ্টি সহ দমকা হাওয়া !

আনোয়ারায় হিট স্ট্রোকে শাহজাদা ছালেহ আহমদ (৭৪) শাহর মৃত্যু

আনোয়ারায় হিট স্ট্রোকে শাহজাদা ছালেহ আহমদ (৭৪) শাহর মৃত্যু

দুবাই পানিতে তলিয়ে যাবার কারণ ক্লাউড সিডিং?

দুবাই পানিতে তলিয়ে যাবার কারণ ক্লাউড সিডিং?

জার্মানির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ জেলেনস্কির

জার্মানির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ জেলেনস্কির

নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে আইসিসি, জরুরি বৈঠক তলব

নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে আইসিসি, জরুরি বৈঠক তলব

বান্দরবানে অপহৃত সেই ব্যাংক ম্যানাজার কে চট্টগ্রামে বদলী

বান্দরবানে অপহৃত সেই ব্যাংক ম্যানাজার কে চট্টগ্রামে বদলী

মূল্যস্ফীতিই অর্থনীতিতে বড় সমস্যা

মূল্যস্ফীতিই অর্থনীতিতে বড় সমস্যা

খাদের কিনারে মধ্যপ্রাচ্য

খাদের কিনারে মধ্যপ্রাচ্য

সেনাপ্রধান এসএম শফিউদ্দিন আহমেদের প্রশংসনীয় বক্তব্য

সেনাপ্রধান এসএম শফিউদ্দিন আহমেদের প্রশংসনীয় বক্তব্য