ঢাকা   মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৭ পৌষ ১৪৩১

হজ্জে মাবরুর কি ও কেন

Daily Inqilab জাফর আহমাদ

১৪ জুন ২০২৩, ০৮:১৫ পিএম | আপডেট: ১৫ জুন ২০২৩, ১২:০১ এএম

আমরা প্রায়শই হজ্জে গমণকারী আল্লাহর মেহমানদের জন্য দোয়া করি, ‘আল্লাহ আপনার হজ্জকে ‘হজ্জে মাবরুর’ হিসাবে কবুল করুন’। খুব ভালো একটি দু’আ। কিন্তু আমরা অনেকেই হয়তোবা জানিনা ‘মাবরুর’ কি? এবং হজ্জে কেন এ শব্দটিকে জুড়ে দেয়া হলো। ইসলামের অন্যান্য স্তম্ভ তথা সালাত, সওম ও যাকাতের বেলায় এ শব্দটি ব্যবহার করা হলো না কেন? এমনটি বললেও তো হতো যে, ‘আল্লাহ আপনার হজ্জকে কবুল করুন’। সুপ্রিয় পাঠক! সত্যি সত্যিই হজ্জের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাতের জন্য “মাবরুর” অত্যন্ত জরুরী। এবং মাবরুরসহ হজ্জ কবুল হওয়া অনেক অনেক সৌভাগ্যের বিষয়। চলুন, আমরা জেনে নেই “মাবরুর” কাকে বলে?

মাবরুর আরবী শব্দ, যা র্বিরুন শব্দ থেকে এসেছে। যার অর্থ হলো: মানুষের প্রতি ভাল আচরণ করা, অন্যের প্রতি কর্তব্য পালন করা এবং অন্যের অধিকার পূরণ করা। এবং বিররুন-এর বিপরীতধর্মী তিনটি কাজ না করা। এক, কারো সাথে ঝগড়া না করা। দুই, অশালীন কাজ না করা। তিন, গুনাহ না করা। এখন বলুন, হজ্জের সাথে এর সম্পর্ক কি? সম্মানিত হাজী সাহেবান ভালো বলতে পারবেন, পুরো হজ্জ অনুষ্ঠানের জন্য ‘বিররুন’ কতটুকু প্রয়োজন। হজ্জের পদে পদে অর্থাৎ বাড়ী থেকে মক্কায় পৌঁছা, হজ্জের কার্য সম্পাদন করে বাড়ী ফেরা পর্যন্ত ‘বিররুন’-এর প্রয়োজনীয়তা অতীব জরুরী। প্রায় কোটি মানুষের বিশাল সম্মেলন ‘বিররুন’ ছাড়া এর শৃংখলা বজায় রাখা ও সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন কোনটিই সম্ভব নয়। একটু বিস্তারিত বর্ণনা দিলেই বুঝতে পারবেন হজ্বের মতো একটি বিশাল অনুষ্ঠানের জন্য মাবরুর কতটা প্রয়োজন। প্রায় অর্ধ কোটি আল্লাহর মেহমান ও ব্যবস্থাপনা নিয়োজিত বিভিন্ন স্তরের লোকজন মিলে প্রায় এক কোটি মানুষের মধ্যে আপনি স্বতন্ত্রভাবে আল্লাহর একজন সম্মানিত মেহমান। আপনি ই্হরামের কাপড় পড়ে মৃত ব্যক্তি সেজেছেন। মৃত ব্যক্তি তো কোন কথা বলতে পারে না, নড়াচড়া করতে পারে না। আপনি নিজেকে আল্লাহর অনন্ত পথের যাত্রী ভাবুন এবং আপনি সেভাবে নিজের মুখটি শুধুমাত্র আল্লাহর যিকরে রত রেখে পুরো হজ্জ অনষ্ঠানটি সম্পন্ন করুন। নিজের আভিজাত্য, মহাসম্মানিত পদবী, আকাশচুম্বী সামাজিক মর্যাদা ও সম্মান এই কয়দিনের জন্য ভুলে যান। কিছু দিনের জন্য নিজের আমিত্বকে ভুলে যান। মনে করুন, আমি আল্লাহর একজন নগন্য গোলাম বা দাস। এই কয়দিন আমি কারো কাছ থেকে সম্মান, মর্যাদা বা অন্যান্য সামাজিক কোন কিছুই পেতে চাই না বরং আমি আমার সাথী আল্লাহর অন্যান্য সম্মানিত মেহমানদের সকল প্রকার চাহিদা ও প্রয়োজন নিজের সাধ্যমত পূরণ করবো। নিজেকে তাঁদের জন্য বিলিয়ে দিবো। তাঁদের প্রতি ভালো আচরণ করবো। প্রতিটি কাজে তাদের অগ্রাধিকার দিবো তবেই আপনার হজ্জটি হবে হজ্জে মাবরুর। এভাবে প্রত্যেক আল্লাহর মেহমান যদি আপনার মতো নিজেদের বানাতে পারে তবে বিশাল এ হজ্জ অনুষ্ঠানটি বেহেস্তী অনুষ্ঠানে পরিণত হবে এবং প্রত্যেকের হজ্জ হবে ‘হজ্জে মাবরুর’। এটিই হলো হজ্জে মাবরুরের মূল হাকিকত।

সবচেয়ে বড় যে বিষয়টি এখানে বিশেষভাবে স্মরতব্য তাহলো: বিরাট এই সম্মেলন কেন্দ্র থেকে ৪০/৪৫ দিনের ক্রমাগত বিররুন এর অনুশীলনের কারণে আপনার চরিত্রে ‘বিররুন’ স্থায়ীভাবে বাসা বাঁধবে। আপনি যখন দেশে আসবেন তখন আপনার প্রতিবেশী আপনার সমাজ আপনার চরিত্রে বিররুর এর প্রতিফলন দেখতে পাবে। আপনি হজ্জে যাওয়ার আগের মানুষের সাথে বর্তমান মানুষটির ভিন্নতা খুঁজে পাবে। আপনি আগে খারাপ আচরণ করতেন, গালিগুলোজ করতেন, নিজের স্বার্থ রক্ষায় মরিয়া উঠতেন, মানুষের অধিকারের ব্যাপারে উদাসীন ছিলেন কিন্তু এখন তার একটিও নেই। এখন আপনি পুরোদস্ত একজন ভালো মানুষ। মানুষের সাথে ভাল আচরণ করেন, আগে মানুষের দু:খ-কষ্টে আপনার মন কাঁদতো না কিন্তু এখন আপনার অন্তরাত্মা কেঁদে উঠে, আগে ঝগড়াটে ছিলেন কিন্তু এখন ঝগড়া এড়িয়ে যান, আগে কথায় কথায় মুখ থেকে অশ্লীল-অশালীন কথা বেড়িয়ে আসতো এখন ভালো দ্বারা জবাব দেন। এগুলো হলো আপনার হজ্জে মাবরুর কবুল হওয়ার লক্ষণ। আপনার সমাজ এক বাক্যে বলে উঠবে এ গুলো আপনার হজ্জের সুফল।

মনে রাখবেন, ইহরাম বেঁধে যখন আপনি আল্লাহর মেহমান হওয়ার নিয়্যাত করেন, তখন শয়তান খুবই নাখোশ হয়। আর আপনি যদি হজ্জে মাবরুর-এর আশা নিয়ে সেই ধরণের আচরণের উপর অটল অবিচল থাকতে পারেন, তখন শয়তান হতাশ হয়। এই জন্য ইহরাম বাঁধার পর পরই শয়তান আপনাকে হজ্জে মাবরুর থেকে কিভাবে বিচ্যুত করা যায় তার আপ্রাণ প্রচেষ্টা চালাবে। প্রচেষ্টার কিছু উদাহরণ নি¤েœ উল্লেখ করা হলো:

উদাহরণ-১, বিমান বন্দরে ঢোকার আগে অথবা পরে আপনি ইহরাম কাপড় পড়লেন। বিমান অফিসের সকল ফরমালিটি শেষ করে শুনলেন আপনাদের নির্ধারিত বিমানটি ১ ঘন্টা বা আরো বেশী সময় বিলম্ব হবে। আপনার মেযায বিগড়ে গেলো। মৃত ব্যক্তি জেগে উঠলো আর বিভিন্ন ধরণের মন্তব্য শুরু হয়ে গেলো। এটি আপনার মাবরুর হজ্জে প্রথম আঘাত। উদাহরণ-২, বিমানে আপনাদের নিয়ে আকাশে উড়লো। বাথরূমে লাইন ধরেছেন, প্রতিযোগীতা ও বিরক্তিবোধ। আরে লোকটি এতক্ষণ কি করে। অনেক কষ্টের পর বাথরুমে ঢুকে দেখলেন পুরোটাই ময়লা করে রাখা হয়েছে, গেয়োঁ, অসভ্য বা অন্যান্য ভাষায় মন্তব্য শুরু করলেন। মাবরুর হজ্জে আঘাত হানলেন।

উদাহরণ-৩, জেদ্দা বিমান বন্দরে নামলেন। আপনার বিমানের মতো আরো অনেকগুলো বিমান অবতরন করেছে। সাদা কাপড়ে লক্ষ মানুষের ভিড়। এখান থেকে ছাড়া পেতে আপনাকে অনেক বেগ পেতে হবে। ৭/৮ ঘন্টার সফরের ধকল ইতিমধ্যে আপনার মেযাযকে গরম করে রেখেছে। টোটাল অব্যবস্থাপনার জন্য সৌদি সরকারের মন্তব্য করে বসলেন। মাবরুর হজ্জে আঘাত হানলেন। উদাহরণ-৪, ইমিগ্রেশন শেষে বাইরে উচু তাঁবুর নিচে ৫০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ঘন্টার পর ঘন্টা বাসের জন্য অপেক্ষা। যে কোন মন্তব্য মুখ থেকে বেরিয়ে আসতে পারে। বাস এলো, সাথীদের ডিঙিয়ে ভালো সিটের জন্য প্রতিযোগীতা, অন্যের গায়ে ধাক্কা, মন্তব্য বেরিয়ে এলো। মাবরুর হজ্জে আঘাত হানলেন।

উদাহরণ-৫, মক্কা বা মদীনায় ছোট্র একখানি রুম, যেখানে ২ জন একটু স্বাচ্ছন্দ্যভাবে থাকতে পারে। সেখানে ৪ জনের বরাদ্দ। এজেন্সীকে গালি। হারাম থেকে দূরে, এজেন্সীকে গালি। রুচিসম্মত খাদ্য পাননি এজেন্সিকে গালি। যিয়ারায় বা মক্কা থেকে মদীনা, মদীনা থেকে মক্কায় ভালো যানবাহনের ব্যবস্থা করতে পারেনি, এজেন্সীকে গালি। মাবরুর হজ্জে আঘাত হানলেন।

উদাহরণ-৬, রুমমেটদের আচার আচরণ, বাথরুম ও এসি ব্যবহার বা অন্যান্য বিষয় যা আপনার সাথে খাপ খায় না। উপড়ের আলোচনায় বলেছিলাম আপনি নিজেকে ভুলে যাবেন। কিন্তু যাননি, রুমমেটদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেন। মাবরুর হজ্জে আঘাত হানলেন। উদাহরণ-৭, হাজরে আসওয়াদ একটি পাথরমাত্র। এর প্রতি আবেগ-অনুভুতি অত্যন্ত প্রবল। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একে চুমু খেয়েছেন তাই আমরা চুমু খাই, এটি মুস্তাহাব সুন্নত। এটি যরয, ওয়াযিব ও মুয়াক্কাদা সুন্নাত নয়। কিন্তু মানুষকে কষ্ট দেয়া হারাম। ধাক্কা-ধাক্কি করে হাজরে আসওয়াদে চুমু খাওয়া হজ্জে মাবরুরের সম্পুর্ন বিরোধী।

উদাহরণ-৮, তাওয়াফ শেষে দু’রাকাত নামায পড়বেন। এজন্য মাকামে ইবরাহিম-এর কাছাকাছি পড়া উত্তম। কিন্তু এই উত্তম কাজ করতে গিয়ে অন্যের কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ান। সরে এসে একটু নিরিবিলি জায়গায় খুশু-খুজুর সহিত নামায পড়–ন। তাওয়াফের নামায কি আপনি সারাজীবন পড়তে পারবেন? সুতরাং মাতাফ বা মাকামে ইবরাহিম থেকে সরে এসে নিরিবিলি স্থানে মনোযোগের সাথে দু’রাকাত সালাত আদায় করুন।

উদাহরণ-৯, রাসুলের দেশে গেছেন সুতরাং সর্বদা সুন্নাতে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর উপর থাকার চেষ্টা করবেন। বেদা’আত থেকে দুরে থাকবেন। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে কোন কিছু চাইবেন না। বাকি গোরস্থানে যাবেন সুন্নাতের ওপর থাকবেন, উহুদে যাবেন, মসজিদে কুবায় যাবেন সেখানেও সুন্নাত অনুযায়ী আচরণ করবেন। উদাহরণ-১০, বিশাল এ হজ্জ অনুষ্ঠানটিতে অংশগ্রহণকারী আল্লাহর মেহমানগণ যদি বিশৃংখল হয় তবে কোন দেশ কোন বাহিনীর পক্ষে কি সম্ভব হবে একে নিয়ন্ত্রণে আনার। কেউ আপনার পায়ে ব্যথা দিবে, কেউ আপনার হাতে ব্যথা দিবে, কেউ আপনার জায়গায় বসে পড়বে, প্রতি মহুর্তে কেউ না কেউ আপনাকে কষ্ট দিবে। আপনি সবকিছু এই ক’দিনের জন্য ভুলে যান। নিজের আমিত্বকে কন্ট্রোল করুন। তবেই আপনার হজ্জ হবে হজ্জে মাবরুর। উদাহরণ-১১, সবচেয়ে দু:খের বিষয় হলো, দর্শনীয় স্থানগুলোতে গিয়ে বিকল্প পথে বরকত খোঁজ করা। বিভিন্ন ধরণের বিদা’আত ও শিরকে লিপ্ত হওয়া। প্রতিটি দর্শনীয় স্থানে বিভিন্ন ভাষায় সর্তকবাণী লিখা থাকার পরও হাজী সাহেবান বেদা’আত ও কুসংস্কারে লিপ্ত হন। বিদা’আত ও শিরক আপনার কষ্টের ও মূলবান পুরো হজ্জ অনুষ্ঠানটি বরবাদ করে দিবে।

এভাবে ৪০/৪৫ দিন যদি বিররুন-এর চর্চা করেন, আশা করা যায় আপনার এই চরিত্রের ধারাবাহিকতা আপনার পরবর্তি জীবনে বলবৎ থাকবে। আপনার জাতি আপনাকে একজন ভিন্ন মানুষ হিসাবে দেখতে পাবে এবং আপনার জন্য দোয়া করবে। আপনার এই চরিত্র আপনার পরিবার ও সমাজকে অবশ্যই প্রভাবিত করবে।
লেখক: ইসলামী চিন্তাবিদ, গবেষক


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার অনুপম দৃষ্টান্ত মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা:)
আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)
ভারত উপমহাদেশে মুসলিম সভ্যতার জাগরণে আবুল হাসান আলী নদভির শিক্ষাচিন্তা
মুহাম্মদ (সা:)-এর বিশেষ দু’টো নূর
বড়দিনের ধর্মীয় ইতিহাস ও তাৎপর্য
আরও

আরও পড়ুন

দীর্ঘ ১৪ দিন পর চালু হলো পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ উৎপাদন

দীর্ঘ ১৪ দিন পর চালু হলো পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৭ দিন মৃত সন্তানকে বহন করেছিল, ফের মা হল সেই ওরকা তিমি

১৭ দিন মৃত সন্তানকে বহন করেছিল, ফের মা হল সেই ওরকা তিমি

এনআরবিসি ব্যাংকের বামেলকো কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

এনআরবিসি ব্যাংকের বামেলকো কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

স্মৃতি হারিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান দুর্ঘটনায় ২ জীবিত!

স্মৃতি হারিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান দুর্ঘটনায় ২ জীবিত!

মাধ্যমিকে কোডিং ও এআই প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে

মাধ্যমিকে কোডিং ও এআই প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে

১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ট দেয়ার ঘোষণা বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের

১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ট দেয়ার ঘোষণা বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের

’৭২-এর সংবিধান ‘রক্তে লেখা’ নয় : ধর্মনিরপেক্ষতা সেক্যুলারিজম ও সমাজতন্ত্র অনাহুত

’৭২-এর সংবিধান ‘রক্তে লেখা’ নয় : ধর্মনিরপেক্ষতা সেক্যুলারিজম ও সমাজতন্ত্র অনাহুত

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সব তথ্য প্রকাশ করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সব তথ্য প্রকাশ করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা

স্বৈরাচার খোঁড়ল থেকে মাথা বের করছে

স্বৈরাচার খোঁড়ল থেকে মাথা বের করছে

চোখের চিকিৎসায় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ও ইস্পাহানী চক্ষু হাসপাতালের যৌথ উদ্যোগ

চোখের চিকিৎসায় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ও ইস্পাহানী চক্ষু হাসপাতালের যৌথ উদ্যোগ

এবার বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ায় কৃষক পরিবারে নেই নবান্ন উৎসব

এবার বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ায় কৃষক পরিবারে নেই নবান্ন উৎসব

হলুদে হলুদে ছেয়ে গেছে অভয়নগর মাঠ

হলুদে হলুদে ছেয়ে গেছে অভয়নগর মাঠ

যৌক্তিক সময়ে এদেশের মানুষ নির্বাচন দেখতে চায় -শামা ওবায়েদ

যৌক্তিক সময়ে এদেশের মানুষ নির্বাচন দেখতে চায় -শামা ওবায়েদ

চার বছরের প্রতিবন্ধী শিশুকে হত্যা : মা আটক

চার বছরের প্রতিবন্ধী শিশুকে হত্যা : মা আটক

আসামিদের ৬ লাখ টাকায় খালাসের চেষ্টার অভিযোগ

আসামিদের ৬ লাখ টাকায় খালাসের চেষ্টার অভিযোগ

মীরসরাই সীমান্তে অবৈধপথে ঢুকছে ভারতীয় গরু

মীরসরাই সীমান্তে অবৈধপথে ঢুকছে ভারতীয় গরু

মতলবে শেড তৈরি করে বাড়ির আঙিনায় ডাঁটা বা ডাঁটা শাক চাষ

মতলবে শেড তৈরি করে বাড়ির আঙিনায় ডাঁটা বা ডাঁটা শাক চাষ

একটি ব্রিজ বদলে দিতে পারে হাজারো মানুষের দুঃখ-কষ্ট

একটি ব্রিজ বদলে দিতে পারে হাজারো মানুষের দুঃখ-কষ্ট

মানহীন বীজে লোকসানে ঝিনাইদহের কৃষক

মানহীন বীজে লোকসানে ঝিনাইদহের কৃষক

খুশদিলের শেষের ঝড়ে রংপুরের বড় সংগ্রহ

খুশদিলের শেষের ঝড়ে রংপুরের বড় সংগ্রহ