ইহ্রাম বাঁধার তাৎপর্য
২১ জুন ২০২৩, ০৮:০৩ পিএম | আপডেট: ২২ জুন ২০২৩, ১২:০১ এএম
হজ্জের তিনটি ফরযের মধ্যে ইহরাম বাঁধা একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরয। ইহরাম অর্থ কোন বস্তু বা কর্মকে নিজের জন্য হারাম করে দেয়া। উমরা বা হজ্জ গমনিচ্ছুক ব্যক্তি ইহরামের মাধ্যমে এমন কিছু বিষয় নিজের উপর হারাম করে দেয় যা স্বাভাবিক অবস্থায় তার জন্য হালাল ছিল। সুনির্দিষ্ট কতগুলো মীকাত থেকে ইহরাম বাঁধতে হয়। দৈনন্দিন ব্যবহৃত সকল কাপড় ছেড়ে দিয়ে সেলাইহীন সাদা চাদর ও একটি সেলাইহীন লুংগী পরিধান করা। দৈনন্দিন ব্যবহার্য তথা আড়ম্ভরপূর্ণ সকল কাজ পরিত্যাগ করে দীন ভিক্ষুকের মতো আল্লাহর দরবারে হাজির দেয়া। যেমন কোন প্রকার সুগন্ধি, আতর, তৈল ও সাবান ব্যবহার না করা, আচকান, জামা, পায়জামা, পেন্ট, গেঞ্জি ইত্যাদি কোন ধরণের সেলাই করা পোষাক ও পা ঢেকে যায় এমন জুতা পরিধান না করা। ইহরামের বাঁধার পর শরীরের কোন অংশের লোম বা চুল, নখ কর্তন না করা, স্ত্রী সংগম , আলিঙ্গন, চুমু বা শৃংগার জাতীয় কথা বা আচরণ না করা, শিকার না করা বা শিকারে সাহায্য না করা, কোন প্রকার পোকা, মাকড়, কীট পতঙ্গ এমনকি নিজের শরীরে অবস্থানকারী উকুন বা মশা না মারা। অশ্লীল কথা-বার্তা, ঝগড়া-বিবাদ না করা।
ধনী-দরিদ্র, বাদশা-ফকির, কালো-ধলা, উত্তম-অধম ভেদাভেদহীন ও বর্ণ-বৈষম্যহীন একই পোষাকে সেই মহান প্রভুর দরবারে ধরনা দেয়ার এক মহাসম্মিলন, যেই প্রভু কারো প্রভাব প্রতিপত্তি বা বিশেষ কোন মর্যাদার আলোকে বিচার করেন না। বিশেষ কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর জন্য সেখানে বিশেষ কোন ব্যবস্থাপনা নেই। দেশে তিনি মকমলের নরম বিছানা ব্যবহার করেন বটে কিন্তু মুযদালিফায় বিশাল খোলা আকাশের নীচে, বালি কণা ও পাথরের টুকরাযুক্ত মাঠে সারা রাত থাকতে হবে। এখানে ভুলে যেতে হবে নিজের অর্থবিত্ত ভৈবব ও পদমর্যাদার গৌরব। ধনী গরিব মিলে মিশে সকলেই একসাথে একাকার হয়ে যাবেন শুধুমাত্র একটি আশায়, তাহলো মহান রবের রহমত, করুণা ও ক্ষমা। সকলেই সমস্বরে বলবে ‘হে আল্লাহ আমি হাজির! আমি হাজির, তোমার কোন শরীক নেই। আমি হাজির এটা নিশ্চিত যে তোমারই সব প্রশংসা, সব নিয়ামত এবং বাদশাহী। তোমার কোন অংশীদার নেই।’
মীকাত হলো, মক্কায় হজ্জ উদ্দেশ্যে আল্লাহর ঘরের কাছে পৌঁছার আগে এমন কতগুলো সুুনির্দিষ্ট পয়েন্ট নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে যেগুলো আল্লাহর ঘর তথা আল্লাহর সম্মাান, ইজ্জত ও বুযর্গির সীমানা। সুতরাং এই পয়েন্টগুলো অতিক্রম করার আগেই আল্লাহর ঘর তথা আল্লাহর সম্মানে দুনিয়ার সকল প্রকার আভিজাত্য, বিশেষ কোন মর্যাদা, দুর্দূ- প্রতাপ-প্রতিপত্তি পিছনে ঠেলে দিয়ে একমাত্র আল্লাহ সুবহানাহু তা’আলার বড়ত্ব, তাঁর শান-শওকত ও রাজা-ধিরাজ, আজিজ ও কাদির এবং ব্যক্তি নিজে একজন সামান্যই দীন ভিক্ষুকের মতো এলোকেশে ধূলোমলিন বদনে, যেন কারো জন্যে পাগল প্রায় অবস্থায় এই চৌহদ্দির মধ্যে প্রবেশ করবো। হাদীসে পাওয়া যায়,‘যমীনবাসীদের নিয়ে আল্লাহ ফেরেশতাদের সাথে গৌরব করে বলেন,“আমার বান্দাদের দিকে তাকিয়ে দেখ তারা ধূলিমলিন অবস্থায় এলোকেশে দূরদুরান্ত থেকে এসেছে আমার রহমতের আশায়, অথচ আমার আযাব তারা দেখেনি। কাজেই আরাফাহর দিনে এত অধিক সংখ্যক লোককে জাহান্নাম থেকে আমি মুক্তি দিয়ে দিচ্ছি যা অন্যদিন তারা পায়নি।”
৫টি মিকাত মূলত আল্লাহর ঘরের সম্মানের চৌহদ্দি। এই চৌহদ্দিতে প্রবেশ করার পর মনে করতে হবে তুমিই পৃথিবীর সবচেয়ে দূর্বল প্রাণী। কাউকে মারা তো দুরের কথা কাউকেও আঘাত করার ক্ষমতাও তোমার নেই। তুমি দুনিয়ার সবচেয়ে দামী পোষাক-পরিচ্ছদ পরিধান করার ক্ষমতা রাখো, কিন্তু তাঁর দরবারে হাজিরার জন্য তোমাকে এই সামান্য মূল্যমানের একই ধরনের একই রংয়ের দু’টুকরো পোষাক পড়তে হবে। আতর, সেন্ট দামী মূল্যমানের সুগন্ধি মেখে আধুনিক মানুষ সেজে বাহাদুরি করার অভ্যাস এ পয়েন্টে পরিত্যাগ করেই তবে তাঁর কাছে হাজির হতে হবে। দুনিয়ার অনেক মানুষের ওপর তোমার প্রচ- প্রভাব, যার ওপর মন চায় অত্যাচারের ষ্টীম রোলার প্রয়োগ করতে পারো, এমনকি যাকে মন চায় হত্যাও করতে পারো। কিন্তু এ পয়েন্ট অতিক্রম করার পর তোমাকে মানুষ তো দুরের কথা একটি ছোট্র প্রাণীকে সামান্যতম আঘাত করার ক্ষমতাও তুমি রাখো না।
ইহরাম ছাড়া মীকাত অতিক্রম করা নিষিদ্ধ। হজ্জ ও উমরা পালনকারী প্রত্যেকে অবশ্যই ইহরাম পড়েই কেবল মীকাত অতিক্রম করতে পারবে। কাবার চারদিকে একটা নির্ধারিত দূরত্ব বজায় রেখে মীকাতগুলো নির্ধারণ করে গেছেন রাসুলুল্লাহ স:। মীকাতগুলো হলো:
১.যুল হুলাইফা: এ স্থানটি এখন ‘আবইয়ারে আলী’ নামে পরিচিত। এটি মক্কা শহর থেকে ৪২০ কি:মি: এবং মসজিদে নববী থেকে ১৩ কি:মি: দূরে অবস্থিত। মদীনাবাসী এবং এ পথ দিয়ে যারা আসে তারা এখান থেকে ইহরাম বাঁধবে।
২.জুহফা: এটি লোহিত সাগর থেকে ১০ কি:মি: ভেতরে রাবেগ শহরের কাছে। জুহফাতে চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় রাবেগ থেকে এখন লোকেরা ইহরাম বাঁধে। জম্মুম উপত্যকার পথ ধরে মক্কা শহর থেকে এটি ১৮৬ কি:মি: দুরে অবস্থিত। সিরিয়া, লেবানন, জর্দান, ফিলিস্তিন, মিশর, সুদান, মরক্কো, আফ্রিকার দেশসমূহ ও আরবের উত্তরাঞ্চলীয় কিছু এলাকার লোকেরা এখান থেকে ইহরাম বাঁধে।
৩.কারনুল মানাযীল স্থানটি এখন ‘সাইলুল কাবীর’ নামে প্রসিদ্ধ। মক্কা থেকে এর দুরত্ব ৭৮ কি:মি:। রিয়াদ, দাম্মাম, তায়েফ, কাতার, কুয়েত, আরব আমিরাত,বাহরাইন, ওমান, ইরাক, ইরানসহ উপসাগরীয় রাষ্ট্রসমূহ এ পথ দিয়ে আসে।
৪.ইয়ালামলাম একটি উপত্যকার নাম বলে জানা যায়। এটি মক্কা থেকে ১২০ কি:মি: দুরে অবস্থিত। এলাকাটি সা’দিয়া নামেও পরিচিত। ইয়ামিন, বাংলাদেশ, ভারতবর্ষ, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও দক্ষিণ এশিয়াসহ পূর্বেও লোকজনের মীকাত এটি।
৫. যাতুইরাক মক্কা শহর থেকে ১০০ কি:মি: দুরে অবস্থিত। ইরাকবাসীর মীকাত এটি।
পূর্বেই বলেছি এই মীকাতগুলো মূলত: আল্লাহর ঘর তথা খানায়ে কা’বার সম্মানের চৌহদ্দি। সুতরাং এই চৌহদ্দি অতিক্রম করে মহান রবের দরবারের দোরগোড়ায় পৌঁছানের আগেই নিজেকে সামলে নেয়া বা থমকে যাওয়া। এই থমকে যাওয়ার নাম হলো ইহরাম অর্থাৎ নিজের সকল প্রকার আভিজাত্য, প্রভাব প্রতিপত্তি, দৈনন্দিন অভ্যাস বা চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ভালো হোক বা মন্দ এগুলো নিজের ওপর এই চৌহদ্দির আগেই ঝেড়ে ফেলে দিয়ে বা হারাম করে তবেই কেবল নির্ধারিত পোষাকে তা অতিক্রম করা যাবে। এই সম্মান এতটাই স্পর্শকাতর যে কেউ যদি ভুলক্রমে তা অতিক্রম করে ফেলে, ইসলামী চিন্তাবিদগণ বলেছেন, ফিরে এসে নতুন করে ইহরাম বেঁধে পুনরায় প্রবেশ করবে।
প্রকৃতপক্ষে হজ্ব, কুরবাণী ও খানায়ে কা’বার কথা উচ্চরিত হলেই যেই নামটি খুত দ্রুত হৃদয়ের আয়নায় ভেসে আসে, তিনি হলেন মুসলিম জাতির অবিসংবাদিত নেতা ও পিতা হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সাল্লাম। পিতা-পুত্র মিলেই বিশ্ব ইসলামী স্কৃতির এই কেন্দ্রটি পূণর্নির্মাণ করেছিলেন। লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ছিল, এখান থেকে বিশ্ব মুসলিম শিরক উচ্ছেদের দীক্ষা নিয়ে যার তার এলাকায় শিরক উচ্ছেদের আন্দোলন গড়ে তুলবে। মানুষকে অসংখ্য মিথ্যা প্রভুর নাগপাশ থেকে মুক্ত করে এক মহান প্রভু আল্লাহর দিকে নিয়ে আসবে এবং এমন একটি শিরকমুক্ত সমাজ কায়েম করবে যেখানে কেবলমাত্র আল্লাহর সার্বভৌমত্বই কায়েম থাকবে। বাইতুল্লাহ নির্মাণের প্রক্কালে হযরত ইব্রাহিম তাঁর ভবিষ্যত উত্তরসূরী প্রাণপ্রিয় পুত্র হযরত ইসমাইল আ:-কে সাথে নিয়ে যেই দু’আগুলো করেছিলেন, তন্মধ্যে একটি দু’আর তাৎপর্য সম্মানিত হাজীগণ অনুধাবন করার অনুরোধ করছি। মহান আল্লাহ তা’আলা বলেন, ““স্মরণ কর সেই সময়ের কথা যখন ইবরাহিম দু’আ করেছিল,“হে আমার রব! এ শহরকে নিরাপত্তার শহরে পরিণত করো এবং আমার ও আমার সন্তানদেরকে মূর্তিপূজা থেকে বাঁচাও। হে আমার রব! এ মূর্তিগুলো অনেককে ভ্রষ্টতার মধ্যে ঠেলে দিয়েছে, (হয়তো আমার সন্তানদেরকেও এরা পথভ্রষ্ট করতে পারে, তাই তাদের মধ্য থেকে) যে আমার পথে চলবে সে আমার অন্তর্গত আর যে আমার বিপরীত পথ অবলম্বন করবে, সে ক্ষেত্রে অবশ্যি তুমি ক্ষমাশীল ও মেহেরবান। হে আমার রব! আমি একটি তৃণ পানিহীন উপত্যাকায় নিজের বংশধরদের একটি অংশকে তোমার পবিত্র গৃহের কাছে এনে বসবাস করিয়েছি। পরওয়ারদিগার! এটা আমি এ জন্য করেছি যে, এরা এখানে নামায কায়েম করবে। কাজেই তুমি লোকদের মনকে এদের প্রতি আকৃষ্ট করো এবং ফলাদি দিয়ে এদের আহারের ব্যবস্থা করো, হয়তো এরা শোকরগুজার হবে। হে পরোয়ারদিগার! তুমি জানো যা কিছু আমরা লুকাই এবং যা কিছু প্রকাশ করি। Ñআর যথার্থই আল্লাহর কাছে কিছুই গোপন নেই, না পৃথিবীতে না আকাশেÑ“শোকর সেই আল্লাহর, যিনি এ বৃদ্ধ বয়সে আমাকে ইসমাঈল ও ইসহাকের মতো পুত্র দিয়েছেন। আসলে আমার রব নিশ্চয়ই দোয়া শোনেন। হে আমার রব! আমাকে নামায প্রতিষ্ঠাকারী করো এবং আমার বংশধরদের থেকেও (এমন লোকদের উঠাও যারা এ কাজ করবে)। পরওয়ারদিগার! আমার দোয়া কবুল করো। হে পরওয়ারদিগার! যেদিন হিসেব কায়েম হবে সেদিন আমাকে, আমার পিতামাতাকে এবং মুমিনদেরকে মাফ করে দিয়ো।” (সুরা ইবরাহিম: ৩৪-৪১)
সুতরাং সম্মনিত হাজী সাহেবান! ইহরাম বেঁধে কোথায় হাজিরা দিতে যাচ্ছেন এবং হাজিরা দেয়ার সময় কি বলছেন তা ভালোভাবে অনুধাবন করবেন। বিশেষ করে শিরকমুক্ত সমাজ কায়েমের কথা বলছেন। আপনার জীবনে যদি কোন শিরক থেকে থাকে, অবশ্যই তা পরিহার করতে হবে। মনে রাখতে হবে শিরক একটি জুলুম। শিরকের গুনাহ আল্লাহ মাফ করবেন না। শিরক সমস্ত নেক আমলকে ধ্বংস করে দেয়। এ শিরক বর্তমানে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে আমাদের সমাজের রন্দ্রে রন্দ্রে প্রবেশ করেছে। জীবনের সর্বক্ষেত্রে সর্বাবস্থায় এ শিরককে পরিত্যাগ করতে হবে। কারণ শিরক মুক্ত জীবন ও সমাজ গঠণ করার জন্যই হযরত ইবরাহীম আঃ ও হযরত মুহাম্মদ সাঃ আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন।
দ্বিমুখী নীতি পরিহার করে,পরিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে হবে:-জন্মসূত্রে মুসলমান নয় বরং একজন পরিপূর্ণ মুসলিম হতে হবে, সারা জাহানের প্রভুর উদ্দেশ্যে নিজেকে উৎসর্গ করতে হবে, নিজেকে তার নিকট সোপর্দ করতে হবে। জীবনের প্রতিটি কথা ও কাজ কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী হতে হবে।
হজ্ব চেতনার অনুধাবন :-হজ্জের অনুষ্ঠানগুলো ঐতিহাসিক চেতনাকে সামনে রেখে পালন করতে হবে। আর এ চেতনাকে হযরত ইবরাহীম আঃ ও হযরত ইসমাইল আঃ ন্যায় শিরক উচ্চেদে এবং মানুষকে অসংখ্য মিথ্যা রবের নাগপাশ থেকে মুক্ত করার আপোষহীন সংগ্রামের কাজে ব্যবহার করতে হবে এবং এ সংগ্রাম নিজ নিজ এলাকায় ছড়িয়ে দেয়ার বাধ্যতামূলক দায়িত্ব পালন করতে হবে। তবেই হজ্জের স্বার্থকতা ও সুফল পাওয়া যাবে এবং আল্লাহর হাজিরা খাতায় উপস্থিতি নিশ্চিত করা যাবে।
লেখক: ইসলামী চিন্তাবিদ, গবেষক
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি আর হাসিনার ভরসা ভারতে -দুলু
বাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা
চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত
এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে
ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী
আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ
বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক
ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন
কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু
আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী
সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের
পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন
শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন