দ্বীনের মশালচি অনন্য প্রতিভা হজরত আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী (রহ.)
১২ জুলাই ২০২৩, ০৮:৪০ পিএম | আপডেট: ১৩ জুলাই ২০২৩, ১২:০০ এএম
আগামী ১০ই জুলাই ২০২৩ইং তারিখে বিলাতে অন্যতম ইসলাম প্রচারক ওলীয়ে কামিল হজরত আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী (রহ.)’র তৃতীয় বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী ব্রিকলেন জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। মাহফিলে ব্রিটেনের বিভিন্ন শহর থেকে আল্লামা দুবাগী (রহ.) এর ভক্ত ও মুরিদানসহ সর্বস্তরের মুসলমানদের সমাগম হবে। এতে বক্তব্য রাখবেন দেশ-বিদেশের প্রখ্যাত পীর-মাশায়িখ, আলিম-উলামা, ইসলামী চিন্তাবিদ, শিক্ষাবিদ, বিভিন্ন্ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব।
আরবীতে বহুল প্রচলিত কথা আছে;“উহিব্বিছালীনা ওয়া লাস্তু মিনহুম, লাআল্লাল্লাহা ইয়ারজুকুনি ছালাহান।” অর্থাৎ-আমি ছালেহীন (নেককারদের) অন্তর্ভুক্ত নই, কিন্তু তাদের প্রতি আমার ভালোবাসা এ আশায় যে,তাদের অসিলায় আল্লাহ আমাকেও সৎ লোকদের অন্তর্ভুক্ত করবেন।
একজন অপরিচিত আধ্যাত্মিক সাধক আল্লাহর মকবুল বান্দা যার নাম পরিচয় অজানা অবস্থায় তাঁর সান্নিধ্য লাভের সৌভাগ্য কল্পনাতীত হলেও অপ্রত্যাশিত ভাবে পরিচয় হয়ে যায়। বিলাতের মত দূর দেশে অবস্থানরত আল্লাহর মহান ওলিয়ে কামেল, আন্তর্জার্তিক খ্যাতি সম্পন্ন ইসলামী চিন্তাবিদ, যার নাম হজরত আল্লামা মুফতি মোহাম্মদ মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী (রহ.)।
চার পাঁচ বছর পূর্বে প্রথম পরিচয়ের সুযোগ হলেও প্রায় এক যুগ তাঁর সুনাম ও কীর্তির কথা জানতে পেরেছিলাম, কিন্তু কখনো সাক্ষাৎ লাভের আশা করতে পারিনি। তাঁর সাথে যোগাযোগ স্থাপনের আশাও ছিল ক্ষীণ, তবে সর্ব প্রথম তাঁর রচিত বিখ্যাত গ্রন্থ “মীলাদে বেনযীর” পাঠ করে এ মহান লেখকের অসাধারণ প্রতিভা, যোগ্যতা, দক্ষতার যে পরিচয় মিলে, তাই এ লেখককে দারুণভাবে অভিভুত ও মুগ্ধ করে। এর পরের রচনাটি ছিল “মানাছুল মুফতী” এবং তৃতীয় রচনাটি ছিল “টুপী- সুন্নাত ও প্রতীক”। তিনটি রচনারই মূল পান্ডুলিপি গভীর মনোযোগ সহকারে দেখার সুযোগ হয়েছিল। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ “মীলাদে বেনযীর” ঢাকা হতে ২০০৭ সালের জানুয়ারী মাসে প্রথম প্রকাশিত হয়। মো: অলিউর রহমান চৌধুরী প্রকাশিত এ রচনাটির ৫ম পৃষ্ঠার একটি অভিমত ভাগে এ লেখকেরও তিন পৃষ্ঠার একটি বক্তব্য স্থান পেয়েছে। আলোচনার সুবিধার্থে এ অভিমত হতে সামান্য উদ্ধৃত করতে চাই;
“যুগ চাহিদার তাগিদে এবং এই অভাব পূরণে কঠোর শ্রম সাধনা ও গবেষণাধর্মী মনোভাব ও নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে যে সব মনীষী এগিয়ে এসেছেন তাদের মধ্যে আমাদের মতে এমন এক ব্যক্তিত্ব শীর্ষ স্থানের অধিকারী যিনি বাংলাদেশ নয়, বিদেশে অবস্থান করছেন বিধায় আমরা অনেকেই তাঁর নাম পরিচয় সম্পর্কে খুব কমই অবগত। লন্ডনের মত দূর দেশে অবস্থানকারী একজন বাংলাদেশী, নবী প্রেমে আসক্ত একজন আলেমে দ্বীন এ ক্ষেত্রে যে অপূর্ব খেদমত আনজাম দিয়েছেন তা রীতিমত বিস্ময়কর, অবাক করার মত। তাঁর এ মহা মূল্যবান গ্রন্থের নাম যথার্থই “মীলাদে বেনযীর” বাংলা ভাষায় এটি সর্ব প্রথম নির্ভরযোগ্য হিসেবে গণ্য হবে।“
প্রমাণ পঞ্জীতে হজরত মাওলানা ২৩০টি গ্রন্থের নাম উল্লেখ করেছেন এবং এতে প্রমাণিত হয় যে, “মীলাদে বেনযীর” বাংলা ভাষায় এমন একটি অসাধারণ গ্রন্থ, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বাস্তবিকই তুলানাহীন। মীলাদে বেনযীর গ্রন্থে আরবি, ফারসি, ঊর্দু প্রভৃতি ভাষায় রচিত গ্রন্থাবলী হতে উদ্ধৃতি আনা হয়েছে। প্রতিশ্রুত পয়গম্বর বেদপুরাণ, বৌদ্ধ শাস্ত্র, পার্শি ধর্ম শাস্ত্র (জিন্দাবস্তা ও দাসাতির), তাওরাত, বাইবেল ইত্যাদি ছাড়াও অসংখ্য মূল আরবি গ্রন্থের উদ্ধৃতি বরাত সহ উল্লেখ করা হয়েছে। সূচিপত্র হতে যা স্পষ্ট। ঊর্দু ভাষায় প্রকাশিত “মানাছুল মুফতি” পুস্তকটির বঙ্গানুবাদ ছাপা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য হজরত মাওলানা মুফতি সৈয়দ আমিমুল এহসান মোজাদ্দেদী বরকতি (রহ.) রচিত “আদাবুল মুফতী” আরবি ভাষায়। এটি মাদ্রাসা ছাত্রদের পাঠ্য সূচীর অন্তর্ভূক্ত। “মানাছুল মুফতী” বাংলায় প্রকাশিত, মাদ্রাসার শিক্ষক ও ছাত্র সমাজ এর দ্বারা সরাসরি উপকৃত হতে পারেন। মুফতি হওয়ার জন্য এ শাস্ত্রের নানা দিক সম্পর্কে অবগত হওয়া দরকার। মুফতী ও ফতোয়া সম্পর্কে অবহিত হওয়ার জন্য “মানাছুল মুফতী” অতি প্রয়োজনীয় পুস্তক। এটি রচনার ক্ষেত্রেও আল্লামা মুফতি দুবাগী সাহেব (রহ.) বহু গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থের বরাত দিয়েছেন। এ শাস্ত্রে পূর্ণ জ্ঞান লাভ না করে ফতোয়া দান করা অনুচিত। ইসলামে ফতোয়া নাবিসী একটি অতি আবশ্যকীয় শাস্ত্র। হজরত আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী (রহ.) এর সম্ভবত সর্ব শেষ রচনা “টুপী- সুন্নাত ও প্রতীক” ব্যবহৃত বিষয়টি রসূলুল্লাহ (সা:) এর অসংখ্য সুন্নতি অভ্যাসের মধ্যে এটিও একটি এবং সাধারণ ভাবে অনেক মুসলমানেরই অভ্যাস তা পরিধান করা। হজরত আল্লামা দুবাগী (রহ.) তাঁর শেষ জীবনে টুপী পরিধানের উপর কেন এত অধিক গুরুত্ব আরোপ করেন এরূপ প্রশ্ন দেখা দেয়া অস্বাভাবিক নয়, তবে তিনি টুপীর ওপর কলম ধরলেন, সে জবাব তাঁর জবানী শুনা যাক “লেখকের কথা” শিরোনামে পুস্তকের ভুমিকায় তিনি এক ভক্ত ছাত্র ও যুক্তরাষ্ট্রের ইমাম ও খতীবের এই অভিযোগ- বর্তমান যুগে এমন কিছু কিছু আলেমও টুপী ব্যতীত ইমামতিও করতে আরম্ভ করেছেন। খতীব সাহেবকে তারা টুপীর প্রয়োজন নেই বা এটা পরা সুন্নত নয় বলেও জানায়। টুপী ত্যাগীদের জবাবে আল্লামা সাহেব তাঁর এ বৃদ্ধ বয়সে পুস্তকটি রচনা করেন। নামাজে টুপী পরা সুন্নত- এর সমাধানে তিনি কোরআন ও বহু হাদীসের আলোকে এবং ৯৩টি প্রসিদ্ধ কেতাবের বরাতে প্রমাণ উপস্থাপন করেন। এটি এক অসাধারণ পুস্তক- এতদসংক্রান্ত এই লেখকের অভিমতও এ পুস্তকে স্থান পেয়েছে।
“মীলাদে বেনযীর”, “মানাছুল মুফতী” এবং “টুপী- সুন্নাত ও প্রতীক” এ তিনটি পুস্তক সম্পর্কে বিশেষ ভাবে মতামত ব্যক্ত করার উদ্দেশ্য হচ্ছে এগুলো প্রকাশিত হওয়ার পূর্বে এ লেখকের বারবার গভীরভাবে অধ্যয়ন করার সুযোগ হয়েছে। এদিক থেকে বিনা দ্বিধায় বলা যায় যে, লেখকের দর্শণ-সাক্ষাতের সুযোগ না ঘটলেও তাঁর রচিত এ কিতাবগুলো আত্মিক ভাবে লেখককে তাঁর খুবই ঘনিষ্ট করে তুলেছিল। আর সে সুবাদে লেখকের মনের মানুষটি সম্পর্কে হালকা ভাবে তার অভিব্যক্তিও প্রকাশ করেছিলেন। তাঁর সাথে ফোনালাপে পরিচয় তার পরের ঘটনা। এ সময় তিনি আশা প্রকাশ করেছিলেন যে, তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ঊর্দু পান্ডুলিপি “আল মাসায়েলুন নাদেরাহ” -এর বাংলা সংস্করণ তিনি জীবদ্দশায় দেখে যেতে আগ্রহী, কিন্তু দুর্ভাগ্য তিনি তা দেখে যেতে পারলেন না। উক্ত পান্ডুলিপি সহ হজরত আল্লামা দুবাগী (রহ.) এর প্রকাশিত গ্রন্থাবলীর একটি পূর্ণ সেট তাঁর ছোট সাহেবজাদা প্রিয় ভাজন মাওলানা ক্বারী ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুর রহমান চৌধুরীর মাধ্যমে হস্তগত হয়েছিল। তবে বলে রাখতে চাই, হজরত আল্লামা দুবাগী (রহ.) এর প্রতিটি পুস্তক পুস্তিকা একদিকে যেমন সুচিন্তিত, গবেষণাধর্মী তথ্য বহুল এবং যুগ চাহিদার আলোকে রচিত, তেমনি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত মতাদর্শের সঠিক প্রতিধ্বনি । হজরত আল্লামা দুবাগী (রহ.) বিভিন্ন সময় রচিত পুস্তকাদির মধ্যে “ফাদ্বায়েলে শবে বরাত”, “শবে কদরের তাৎপর্য”, “দোয়ার মাহাত্ম্য”, “পূণ্যের দিশারী”, “এতিম প্রসঙ্গে”, “ফাতেহা ও কবর যিয়ারতের মাছাইল”, “কদমবুছির তথ্য” এবং “ছুন্নত ও নফল নামাজের জরুরী মাছাইল” প্রভৃতি বাংলা ভাষায় প্রকাশিত। পুস্তকগুলোর নাম হতে বিষয়বস্তুর গুরুত্ব সহজে অনুমান করা যায়। বিলাতের ন্যায় পশ্চিমা সভ্যতা সংস্কৃতি কবলিত দেশের বুকে যে জবানী কলমী জেহাদের মাধ্যমে ইসলামের মহান শিক্ষা ও চিরন্তন বাণী করে তিনি যে মহৎ কীর্তি স্থাপন করে গেছেন, তা রীতিমত অনন্য-অসাধারণ। পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত প্রভাবিত মুসলিম তরুণ তরুণীরা যেভাবে সঠিক পথ অনুসরণে ব্যর্থ হয়ে বিপথগামী ও বিভ্রান্ত হচ্ছে এবং ইসলামের বিরুদ্ধে প্রচার প্রচারণায় প্রভাবিত হয়ে ইসলাম হতে দূরে সরে যাচ্ছে, যার অশুভ প্রভাব প্রতিক্রিয়া আমাদের দেশের তথা কথিত শিক্ষিত সমাজেও প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে। এমতাবস্থায় আল্লামা দুবাগী (রহ.) এর রচনাবলী এ প্রতিকুল পরিস্থিতিতে ইতিবাচক ভুমিকা রাখবে নি:সন্দেহে। কেননা তাঁর অখন্ডনীয়, নির্ভূল প্রমাণাদি কোরআন হাদীসের আলোকেই উপস্থাপিত, বিতর্কের কোন সুযোগ নেই। শবে বরাত বিরোধী এক বিশেষ মহল বাংলাদেশেও সক্রিয়। তাদের অপপ্রচারে কেউ বিভ্রান্ত না হলেও তারা শবে বরাতের আগমন উপলক্ষে তৎপর হয়ে উঠে, যাতে সরল মুসলমনাদেরকে সাময়িক ভাবে হলেও বিভ্রান্ত করা যায়। হজরত আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী (রহ.) “ফাদ্বাইলে শবে বরাত” পুস্তকটি রচনা করে সকল বিরুদ্ধবাদীর মুখ বন্ধ করে দিয়েছেন। তিনি কোরআন শরীফের সকল তফসীর গ্রন্থ এবং হাদীসের প্রামাণ্য গ্রন্থ সমূহের অকাট্ট দলীল দ্বারা এরাতের বিশেষ ফদ্বীলত ও গুরুত্ব প্রমাণ করেন। এ সম্পর্কে তিনি বলেন;“তবে সাম্প্রতিক কালে কিছু আলেমের লেবাসধারী লোক উক্ত ফদ্বীলতপূর্ণ রাতটি উদযাপনের ক্ষেত্রে তাদের লেখনী, বক্তৃতা ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে নানাবিধ ফতোয়া দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। বিশেষ করে বৃটেনে ইদানিং কিছু অপরিণামদর্শী আলিম উক্ত মোবারক রাত উদযাপন করা থেকে মানুষকে বিরত রাখতে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে। এমনকি কোন কোন এলাকায় উক্ত রাতে মসজিদ তালাবদ্ধ করে রাখার মত গর্হিত কাজও করতে শোনা যায়। (চলবে)
লেখক: বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, লেখক, গবেষক, ইতিহাসবিদ ও দৈনিক ইনকিলাবের সহকারী সম্পাদক (অবঃ)।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ঝিনাইগাতীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটিসহ ৪ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
গফরগাঁওয়ে ভিজিডির ৫১ বস্তা চুরি
গোলাপগঞ্জে মাদক সেবনের অপরাধে দুই জনকে জরিমানা ও কারাদণ্ড
ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়ন থেকে রাজনৈতিক দলগুলো শিক্ষা নেয়নি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
ঢাকাকে উড়িয়ে আসর শুরু রংপুরের
নিজ জমিতে যাওয়া হলো না সিলেটে এক ব্যবসায়ীর : হামলা করলো যূবদলনামধারী ভূমিখেকো চক্র
প্রতারণার দায়ে অনন্ত জলিলের বিরুদ্ধে সমন জারি
রেকর্ড পুনরুদ্ধার করে শাহিদির ২৪৬, রেকর্ড গড়ল আফগানিস্তানও
‘ইসলাম প্রচার প্রসারে সউদী সরকার ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে’
টেলিটকের দুটি স্পেশাল ডাটা প্যাকেজের উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র তৈরি করবে সরকার: প্রেস সচিব
এসিআই লিমিটেড ২০ শতাংশ নগদ এবং ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে
এবার ছাত্রদল সভাপতির পাশে দাঁড়ালেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কোয়ালিফাইয়ারের বাধা টপকাতে চায় রংপুর
খুশদিলের শেষের ঝড়ে রংপুরের বড় সংগ্রহ
চোখের চিকিৎসায় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ও ইস্পাহানী চক্ষু হাসপাতালের যৌথ উদ্যোগ
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সব তথ্য প্রকাশ করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা
১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ট দেয়ার ঘোষণা বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের
এনআরবিসি ব্যাংকের বামেলকো কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
১৭ দিন মৃত সন্তানকে বহন করেছিল, ফের মা হল সেই ওরকা তিমি