কোমল হৃদয় আল্লাহর এক মহামূল্যবান দান
২৩ মে ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ২৩ মে ২০২৪, ১২:০৪ এএম
কোমল হৃদয় আল্লাহর এক বিশেষ দান। কোমল হৃদয়, কোমল মনের অধিকারী ব্যক্তি সামাজিকভাবে অত্যধিক সম্মানের পাত্র হিসাবে পরিগণিত হন। এটি এমন একটি দূর্লভ গুণ, যেটির প্রভাবে ব্যক্তির চরিত্রে আরো কতগুলো সুন্দর ও বিরল গুণ ও বৈশিষ্ট্যের সমাহার ঘটে। যেমন যিনি কোমল হৃদয়ের অধিকারী, তিনি সাধারণত নম্র-ভদ্র, মিষ্টভাষী, সুন্দর ব্যবহার, মানবিক আচরণ, পরশ্রীপরায়ণ, কল্যাণকামী, সহানুভূতিশীল, দয়ার্দ্র, নির্লোভী, নিরহংকারী ও নি:স্বার্থবাদী স্বভাবের হয়ে থাকেন। মনে রাখা প্রয়োজন, আল্লাহর ৯৯টি নামের অধিকাংশই কোমলতা, রহমত ও দয়া-মায়ার স্বাক্ষর বহন করে। যেমন তিনি রাহমান (পরম দয়ালু), তিনি আর রাহীম (পরম করুণাময়), তিনি আর রাউফুম বিল ইবাদ (বান্দার প্রতি অতীব দয়ালু), এমনিভাবে তিনি আসসালাম (পরম শান্তিদাতা), আল কারীম (মহাঅনুগ্রহশীল), আল ওয়াদুদ (মহত্তম বন্ধু), আল বাররু (কল্যাণদাতা), আল আফুব্বু (ক্ষমাকারী উদারতা প্রদর্শনকারী), আন নাফিউ (উপকারকারী)। হযরত ওমর ইবনে খাত্তাব রাঃ হতে বর্ণিত, একবার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সম্মুখে কিছু যুদ্ধবন্ধি আনা হলো, তিনি দেখলেন তাদের মধ্যে একজন মহিলা দৌঁড়াচ্ছে। তার স্তনযুগল থেকে দুধ নিস্বুত হচ্ছে এবং তার ছোট্র শিশুটিকে বুকে জড়িয়ে দুধ পান করাচ্ছে। এ দেখে নবী আকরাম সঃ বললেন, তোমরা কি চাও যে এ মহিলা তার সন্তানকে অগ্নিতে নিক্ষেপ করুক। আমরা বললাম, আল্লাহর কসম-তার যদি শক্তি থাকে তবে সে যেন আগুণে নিক্ষেপ না করে। এতদশ্রবনে তিনি বললেন, আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি উক্ত মহিলার চেয়েও অধিকতর দয়াল্।ু যেমন স্নেহশীলা মা তার সন্তানকে স্নেহ করে।”(বুখারী)
আল্লাহর প্রিয়জনরাও এ গুণে গুণান্বিত ছিলেন। যেই গুণি মহামানবরা যুগে যুগে কালে কালে তাঁদের গুণ দ্বারা পৃথিবীকে সিক্ত করে গেছেন। তাঁদের এ গুণের বদৌলতে কত পথহারা পথিক সঠিক পথের দিশা পেয়েছে। হযরত আদম আ: থেকে শেষনবী মানবতার মহান বন্ধু মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন এ গুণের শ্রেষ্ট উদাহরণ। স্বয়ং আল্লাহ তা’আলা শেষনবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কোমল হৃদয়ের প্রসংশা করেছেন। আল্লাহ তা’আলা বলেন, “আপনি যে, কোমল হৃদয় হতে পেরেছেন, সে আল্লাহ তা’আলার অনুগ্রহেরই ফল। কিন্তু আপনি যদি কঠিণ হৃদয় ও কর্কশভাষী হতেন তাহলে তারা সকলে আপনাকে ছেড়ে চলে যেত।”(ইমরানঃ১৬) তিনি যেমনি ছিলেন আদর্শের প্রতীক, তেমনি ছিলেন দয়ার স্বাক্ষর। স্নেহ-ভালবাসা, বিনম্র স্বভাব প্রসবিনীর মত তার জীবন থেকে নিঃস্বৃত হয়ে গোটা মানব জাতিকে সিঞ্চিত করেছে। তাঁর জীবন চরিতের বিশাল ভূবলে প্রবেশ করলে দেখতে পাবেন বিশাল জীবনের প্রায় পুরো অংশই দয়া আর অনুকম্পা দখল করে আছে। বাস্তবচক্ষে যতটুকু অবশিষ্ট দেখবেন, সেটুকুর জন্য আপনি গভীর মনযোগ নিবদ্ধ করলে বুঝতে পারবেন যে, একটি জাতিকে বিশাল ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য সামান্য কতকের ওপর যতটুকু বঠোরতা অবলম্বন করা দরকার মনে করেছেন ততটুকু তিনি করেছেন। এটি বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর প্রতি দয়া প্রদর্শন করা হলো। মক্কা বিজয়ের প্রাক্কালে মক্কার সন্নিকটে মুসলিম বাহিনী পৌঁছলে আবু সুফিয়ান মুসলমানদের শক্তি আন্দাজ করতে এসে ধরা পরে যান। এই সেই আবু সুফিয়ান ইসলামের বিরোধীতায় যিনি ছিলেন অনন্য সাধারণ। একাাধিকবার তিনি মদীনা আক্রমনসহ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে হত্যার জঘন্য ষড়যন্ত্র ফেঁদেছিলেন। সে মহুর্তে প্রথম উচিত কাজ ছিল তাকে হত্যা করা। কিন্তু না, যখন তাকে মানবতার মহান বন্ধুর সামনে আনা হলো, তিনি তার দিকে করুণার দৃষ্টি প্রসারিত করে বললেন: ‘যাও, আজ আর তোমাকে কোনো জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে না। আল্লাহ তোমাকে ক্ষমা করে দিন। তিনি সমস্ত ক্ষমা প্রদর্শনকারীর চেয়ে শ্রেষ্ঠ ক্ষমা প্রদর্শনকারী।’ যিনি পরে ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করেন।
আপনি যদি এভাবে চিন্তা করেন, যে মক্কার কঠিণ পাথুরে হৃদয়গুলো মানবতার চরম বিপর্যয়ের মুখোমুখ দাঁড়িয়েছিল, যারা হানাহানিতে সামাজিক ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে পৌঁছে গিয়েছিল, পৃথিবী থেকে দয়া-মায়া বিদায় নিয়েছিল, পিতা তার সন্তানকে জীবন্ত কবর দিতে ছিল-এ অবস্থা যুগ যুগ ও কাল কাল ধরে চলে আসছিল-এহেন পরিস্থিতি থেকে মাত্র ২৩ বৎসরের ব্যবধানে একটি জাতিকে মানবতার সর্বোচ্চ শিখরে নিয়ে যাওয়া কি যাই-তাই ব্যাপার? তাহলে কিভাবে সম্ভব হলো? নিম্নের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারবো যে, তিনি তৎকালীন অধঃপতিত সমাজকে ধ্বংসের গভীর খাদ থেকে উদ্ধারের নিমিত্তে এর ইতিবাচক দিকের ওপর অত্যধিক গুরুত্ব দিয়েছিলেন। সর্বপ্রথম তিনি মানুষের মন-মননে ‘আল্লাহ ও আখিরাতের ভয়’ জাগ্রত করার কাজে মনোনিবেশ করেছিলেন। এ জন্য তিনি নেতিবাচক তথা উদ্যতভাব, খরগহস্ত ও কর্কষভাষী হননি। বরং তাঁর মনের সবটুকু দরদ ঢেলে দিয়ে, একান্ত অকৃত্রিম হিতাকাংঙী সেজে ও অত্যন্ত কোমলভাবে মানুষকে বুঝিয়েছেন। যার স্বীকৃতি স্বয়ং আল্লাহ ত’আলা উপরে উল্লেখিত সুরা আলে ইমরানের ১৬ নং আয়াতে দিয়েছেন। আল্লাহ তা’আলা আরো বলেন, “হে নবী, ভালো ও মন্দ কখনো সমান হতে পারে না। মন্দকে ভালো পন্থায় প্রতিরোধ করো। তখন দেখবে, তোমার সাথে যার শুত্রুতা, সে তোমার অন্তরঙ্গ বন্ধুতে পরিণত হয়েছে। ( হা-মীম আস সেজদা-১৮) তিনি মানুষদেরকে তাওহীদ, রেসালাত, আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন এবং সমাজ কায়েমের আহবান জানাতেন। আল কুরআনে অঙ্কিত আখিরাতের ভয়াবহ দৃশ্য উপস্থাপণ করতেন। পাশাপাশি চুরি, ব্যভিচার, সন্তান হত্যা. মিথ্যা বলা, রাহাজানি করা, আল্লাহর পথ থেকে মানুষকে ফিরানো প্রভৃতি কাজ থেকে বিরত রাখা ও তাদের মনে ঘৃণা জন্মানোর চেষ্টা করেন। তার লক্ষ্য ছিল আত্মার পবিত্রতা সাধন, মন মানসে মলিনতা, শোষণ এবং জৈবিক ও পাশবিক পংকিলতা সমুহ প্রক্ষালন করে মানুষের শ্রেষ্টত্বের মর্যাদাকে পুনরুদ্ধার করা। এ লক্ষ অর্জনে প্রথমেই তিনি তরবারীর কাছে নয় বরং হেদায়াতের আলোর প্রয়োজনীয়তাকেই অগ্রাধিকার দিয়েছেন। হাত, পা ও মাথাকে নত করার আগে মানুষের মনের ব্যকুলতার প্রয়োজনীয়তার অনুভব করেছেন। শারীরিক বশ্যতার আগে আত্মার আনুগত্যশীলতাকে উজ্জীবিত করেছেন। কারণ আল্লাহর ভয় যার মনকে বিচলিত করে না, মানুষের ভয় তাকে কিভাবে বিচলিত করবে ? সুতরাং দয়া-মায়া, সহানুভূতিশীল, কোমলতার কোন বিকল্প নাই। বর্তমান পৃথিবীর যুদ্ধ যুদ্ধ নীতিগুলো থেকে সহজেই অনুমান করতে পারি। এ ধরনের নেতিবাচক নীতি দ্বারা দেশ আর জনপদ ধ্বংসই হবে কিন্তু ফলপ্রসু কিছু বাস্তবায়িত হবে না। মুসলিম শরীফের হাদীসে বর্ণিত, আল্লাহ যেদিন আকাশ পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, সেদিন রহমত বা দয়াও সৃষ্টি করেছিলেন।” (সংক্ষেপিত) হযরত আবু হোরায়রা রাঃ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি এই হুজরার বাসিন্দা সত্যায়িত সত্যবাদী আবুল কাসেম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, দয়া দূর্ভাগাদের থেকে তিরোহিত করা হয়।” রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেন,“দয়ালুদের প্রতি আল্লাহ দয়া প্রদর্শন করেন। তোমরা পৃথিবীবাসীদের দয়া করো,আকাশের মালিক তোমাদের দয়া করবেন। দয়া আল্লাহর আত্মীয়। যে ইহার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে সে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক স্থাপন করলো। যে ইহার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলো সে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলো।” (তিরমিযি) কোমলতা বা দয়া বিবর্জিত হৃদয় সাধারণত উৎপীড়ক ও অত্যাচারী হয়ে থাকে। দয়াদ্র হৃদয় মহান দয়ালুরই করুণার দান। যার হৃদয়ে দয়ার উদ্রেগ হয়না মনে করতে অবশ্যই দয়ার আধার মহা মহিম রহিম ও রাহমানের দয়া থেকে সে বঞ্চিত আছে। কারণ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,“যে ব্যক্তি মানুষের ওপর দয়া করে না আল্লাহ তা’আলা তার প্রতিও রহমত বর্ষণ করেন না। (বুখারী) অন্য এক হাদীসে বণির্ত হয়েছে কঠিণ হৃদয় ব্যক্তি আল্লাহ নৈকট্য থেকে দুরে অবস্থান করবে। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কঠিণ অন্তর এবং অশ্রুহীন চক্ষুকে নাফরমান বলে আখ্যা দিয়েছেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,“যতক্ষণ পর্যন্ত দয়াদ্র না হবে ততক্ষণ প্রকৃত মু’মিন হতে পারবে না। (তাবরানী)
যারা আল্লাহ তা’আলা, নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবায়ে কেরামের এ গুণের অধিকারী হতে পারবেন না তিনি আল্লাহর বান্দাহ, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উম্মত ও সাহাবায়ে কেরামের আদর্শের অনুসারী দাবী করার অধিকার রাখেন না। অতিতের অনেক জাতি তাদের কঠিন হৃদয় ও নির্দয়তার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে। আল কুরআনে এদের কঠিণ হৃদয় ও জুলুম-নির্যাতন ও ধ্বংসের ইতিহাস বিস্তারিতভাবে বর্ণিত হয়েছে। আমাদের মধ্যে এমন চরিত্রের লোক পাওয়া খুব সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে, যারা সামান্য ক্ষমতা পেলে অথবা সামান্য ধন-সম্পদের মালিক হলে, তাদের থেকে দয়া-মায়া ও অনুকম্পা দূরীভূত হয়ে যায়। এটি কোন মুমিন ও মুসলমানের বৈশিষ্ট্য হওয়া ঠিক নয়। তাই বলে ইসলাম দয়াকে পূঁিজ করে অন্যায়কে প্রশ্রয় দিতে বলে না। ইসলাম অপাত্রে দয়ার অনুমতি প্রদান করে না। ইসলাম কঠোরতাকে অনুমতি দেয় সেই জায়গায় যেখানে লক্ষ লক্ষ ও কোটি মানুষের স্বার্থ ও জীবন-মরণ জড়িত। লক্ষ-কোটি মানুষের প্রতি দয়া স্বরূপ কতিপয় ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর ওপর কঠোরতা অবলম্বন দয়ারই নামান্তর। দয়া এমন একটি গুণ যার কারণে খুনীকে ফাঁসির কাষ্ঠে দেয়া হবে। দয়া মানে অন্যায় ও ফাসাদসৃষ্টিকারীকে জেলের প্রাচীরাবদ্ধ করা হবে। এ জন্য আল্লাহ তা’আলা বলেন,“ হে বুদ্ধিমানগণ! কেছাছের (শাস্তির বদলা) মধ্যে তোমারদের জন্য জীবন রয়েছে। অবশ্যই তোমরা ভয় করবে।(আল কুরআন) পূর্বেই বলা হয়েছে যে সাহাবায়ে কেরাম কাফেরদের ব্যাপারে ছিলেন বজ্রকঠোর, কিন্তু নিজেদের মধ্যে রহমদিল। কারণ কতিপয় কাফেরের কারণে তৎকালীন পরিবেশ দুর্বিসহ হয়ে উঠেছিল। কেহ যাতে জুলুমের শিকার না হয় এ জন্য আল্লাহ তা’আলাও ‘ওয়াহিদিল কাহ্হার’ নাম ধারণ করেন বা করবেন। দুনিয়ায় যারা মানুষকে জুলুম-নির্যাতন করে সুখে-স্বচ্ছন্দে আরামে দিনাতিপাত করছে, তিনি মাজলুমের পক্ষে ঐ সমস্ত জালেমদের বিচার করবেন না তা হতে পারে না। ডাক্তার রোগীর শরীরে অস্ত্রপাচার করেন দয়ার বশবর্তি হয়েই। সুতরাং শতকোটি মানুষের জীবন-মরণের জায়গায় কঠোরতা অবলম্বন না করলে তিনি শতকোটি মানুষের প্রতি জুলুম করেছেন বলে ধরা হবে।
লেখক: ইসলামি চিন্তাবিদ ও কলামিষ্ট।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত
এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে
ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী
আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ
বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক
ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন
কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু
আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী
সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের
পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন
শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন
টেকসই উন্নয়নের কথা মাথায় রেখেই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য নীতি করার তাগিদ
লোকসংগীত শিল্পী নিপা আহমেদ সারাহ্ এর একক সঙ্গীত সন্ধ্যা
বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি ও হার্ট ফাউন্ডেশনের কর্মশালা
বাফেদার ৩১তম এজিএম অনুষ্ঠিত
পাকিস্তান থেকে যেসব পণ্য নিয়ে এবার এলো জাহাজ