ঢাকা   রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১

মানুষের সম্মানে আল্লাহর আয়োজন

Daily Inqilab আবদুল কাইয়ুম শেখ

২০ জুন ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২০ জুন ২০২৪, ১২:০৫ এএম

যদি কোথাও কোন সম্মানিত অতিথি আগমন করেন, তাহলে তার আগমনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন ধরনের আয়োজন করা হয়। অভ্যাগত ব্যক্তির গমনস্থলকে পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন, পরিপাটি ও অনুকূল করা হয়। প্রাকৃতিক পরিম-ল ও পারিপার্শ্বিক অবস্থাকে অতিথির যোগ্য ও উপযুক্ত রূপে গড়ে তোলা হয়। আগন্তুকের অসুবিধা হয় এমন সব অন্তরায় ও প্রতিবন্ধকতা দূর করা হয়। বিভিন্ন উপায়ে অতিথির মর্যাদা প্রকাশ করা হয় ও সম্মান জানানো হয়। অতিথির আহার, বিহার, শান্তি, সুখ ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়। বিশ্ব প্রতিপালক আল্লাহ মানব সম্প্রদায়কে তার প্রতিনিধি হিসেবে সম্মানিত অতিথি রূপেই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। তাই তিনি মানুষের সম্মানার্থে ও তাদের প্রয়োজন পূরণের নিমিত্তে নানা রকম আয়োজন করেছেন।

সৃষ্টির পর সেজদার নির্দেশ: আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যা নির্দেশ করেন ফেরেশতারা তাই পালন করে। তারা কখনো আল্লাহ তাআলার আদেশের অন্যথা করে না। সব সময় মহান আল্লাহর ইবাদত বন্দেগিতে নিয়োজিত থাকে। এ কারণে ফেরেশতারা মনে করত, তারা সবচেয়ে সম্মানিত। তাদের চেয়ে সম্মানিত আর কেউ হতে পারে না। এজন্য মহান আল্লাহ তার প্রতিনিধি হিসেবে মানুষ সৃষ্টি করার ইচ্ছায় ফেরেশতাদের সঙ্গে পরামর্শ করলে তারা বলল, পৃথিবীতে মানুষ এসে ঝগড়া-ফাসাদ করবে ও খুন-খারাবিতে জড়িত হবে। তারা আপনার প্রতিনিধিত্ব করার যোগ্য নয়, বরং আমরা সব সময় আপনার ইবাদত-বন্দেগিতে নিযুক্ত রয়েছি। অতএব, মানুষ সৃষ্টি করার কোন প্রয়োজন নেই। তখন আল্লাহ তাআলা ফেরেশতাদের ধারণাকে মিথ্যা সাব্যস্ত করে তার প্রতিনিধিত্ব করার যোগ্য করে মানুষ সৃষ্টি করে তাদের সম্মানিত করেন। শুধু তাই নয়, হযরত আদম আলাইহিস সালামকে সৃষ্টি করার পর মর্যাদা প্রকাশার্থে ফেরেশতাদেরকে তার সামনে সেজদাবনত হওয়ার নির্দেশ দেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যখন আমি তাকে সুষম করব ও তাতে আমার রুহ ফুঁকে দেব, তখন তোমরা তার সম্মুখে সেজদায় নত হয়ে যেয়ো।’ (সুরা সাদ, আয়াত : ৭২) আল্লাহ তাআলার নির্দেশ পাওয়ার পর ইবলিস ছাড়া সব ফেরেশতা হযরত আদম আলাইহিস সালাম-এর সামনে সেজদাবনত হয়। এ সময় মহান আল্লাহ ক্রোধান্বিত হয়ে বলেন, হে ইবলিস! তুই আদমকে সেজদা করলে না কেন? তুই কি নিজেকে বেশি সম্মানিত মনে করিস? ইবলিস উত্তর দেয়, আমি আগুনের তৈরি আর সে মাটির তৈরি। আগুন ঊর্ধ্বগামী আর মাটি নি¤œগামী। তাই আমি সম্মানিত। হযরত আদম আলাইহিস সালামকে সম্মান করে সেজদাবনত না হয়ে এই যুক্তি তুলে ধরায় আল্লাহ তাআলা রাগান্বিত হয়ে বলেন, ‘বের হয়ে যা, এখান থেকে। কারণ, তুই অভিশপ্ত। তোর প্রতি আমার এ অভিশাপ বিচার দিবস পর্যন্ত স্থায়ী হবে।’ (সুরা সাদ, আয়াত : ৭৭-৭৮)

আসমান ও জমিন সৃষ্টি: আল্লাহ তাআলা মানুষের সম্মানার্থে আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন। আসমান থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করার মাধ্যমে জমিনে বিভিন্ন প্রকার শস্য ও উদ্ভিদ উৎপন্ন করে এগুলোর দ্বারা মানুষের জীবন চলার পথ সহজ করেছেন। আসমান ও জমিন মানুষের সেবায় নিয়োজিত রয়েছে। মানবজাতির প্রয়োজনে আসমান ও জমিন সৃষ্টি করার ঘোষণা দিয়ে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যে পবিত্রসত্তা তোমাদের জন্য ভূমিকে বিছানা এবং আকাশকে ছাদ স্বরূপ স্থাপন করে দিয়েছেন।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ২২) বিশ্ব প্রতিপালক আল্লাহ পৃথিবীকে বসবাসের উপযোগী করার পর মানুষ পাঠিয়েছেন। তিনি লোকদের পরীক্ষা করতে চান কে ভালো কাজ করে ও কে মন্দ কাজ করে। ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনিই আসমান ও জমিন ছয় দিনে তৈরি করেছেন। তার আরশ ছিল পানির উপরে। তিনি তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান যে, তোমাদের মধ্যে কে সবচেয়ে ভাল কাজ করে।’ (সুরা হুদ, আয়াত : ০৭) আল্লাহ তাআলা মানুষের সুযোগ-সুবিধার জন্য পৃথিবীকে চলাচলের উপযোগী করেছেন। ভূপৃষ্ঠে বিচরণকালে মানুষ যেন জীবিকা নির্বাহ করতে পারে সেই ব্যবস্থাও করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্যে পৃথিবীকে সুগম করেছেন। অতএব, তোমরা তার কাঁধে বিচরণ কর এবং তার দেওয়া রিযিক আহার কর। তারই কাছে পুনরুজ্জীবন হবে।’ (সুরা মুলক, আয়াত : ১৫)

গ্রহ, উপগ্রহ ও নক্ষত্রমালা সৃষ্টি: মহাবিশ্বে সৌরজগৎ নামে এক সুবিশাল জগৎ রয়েছে। সেই জগতে সূর্যকে কেন্দ্র করে বহু গ্রহ ও উপগ্রহ প্রদক্ষিণরত আছে। বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস ও নেপচুন হলো গ্রহ। এসব গ্রহের প্রতিটির রয়েছে এক বা একাধিক উপগ্রহ। আমরা যে পৃথিবীতে বাস করছি তা ক্ষুদ্র একটি গ্রহ মাত্র। এছাড়া রয়েছে আরো বহু নিহারিকা ও ছায়াপথ। এগুলোর সবই আল্লাহ তাআলা মানুষের সম্মানে সৃষ্টি করে তাদের সেবায় নিয়োজিত রেখেছেন। মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনিই তোমাদের কাজে নিয়োজিত করেছেন রাত্রি, দিন, সূর্য ও চন্দ্রকে। তারকাসমূহ তারই নির্দেশে কর্মে নিয়োজিত রয়েছে। নিশ্চয়ই এতে বোধশক্তিসম্পন্নদের জন্যে নিদর্শনাবলি রয়েছে।’ (সুরা নাহল, আয়াত : ১২) আল্লাহ তাআলা আরো বলেছেন, ‘তিনিই তোমাদের জন্য নক্ষত্রপুঞ্জ সৃজন করেছেন যাতে তোমরা স্থল ও জলের অন্ধকারে পথ প্রাপ্ত হও। নিশ্চয় যারা জ্ঞানী তাদের জন্যে আমি নির্দেশনাবলি বিস্তারিত বর্ণনা করে দিয়েছি।’ (সুরা আনআম, আয়াত : ৯৭)

রাত দিনের সৃষ্টি: জীবন জীবিকার প্রয়োজনে কর্মমুখর থাকা অপরিহার্য। কিন্তু কোন মানুষের পক্ষে বিরামহীনভাবে কাজ করে যাওয়া সম্ভব নয়। উদ্যমতার সঙ্গে কর্ম করার জন্য মাঝে মাঝে বিশ্রাম প্রয়োজন। তাই আল্লাহ তাআলা মানুষের কাজের প্রয়োজনে দিন ও বিশ্রামের প্রয়োজনে রাত সৃষ্টি করেছেন। দিন কর্মযজ্ঞে নিয়োজিত থাকার ও রাত বিশ্রাম করার অনুকূল সময়। মানুষের সম্মানার্থে মহান আল্লাহ এই সময় সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্য তৈরি করেছেন রাত, যাতে করে তোমরা তাতে প্রশান্তি লাভ করতে পার, আর দিন দিয়েছেন দর্শন করার জন্য। নিঃসন্দেহে এতে নিদর্শন রয়েছে সে সব লোকের জন্য যারা শ্রবণ করে।’ (সুরা ইউনুস, আয়াত : ৬৭) আল্লাহ তাআলা আরো বলেছেন, ‘আমি তোমাদেরকে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি। তোমাদের নিদ্রাকে করেছি ক্লান্তি দূরকারী। রাত্রিকে করেছি আবরণ। দিনকে করেছি জীবিকা অর্জনের সময়।’ (সুরা নাবা আয়াত : ০৮-১১)

ফল ফলাদি সৃষ্টি: আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, পেয়ারা, ডালিম, পেঁপে, নাশপাতি, আপেল, কমলা, ডুমুর, খেজুর, আঙ্গুর, কলা, লেবু, তেঁতুল, জামরুল, বরই, বেল ও নারিকেলসহ রকমারি ফল পৃথিবীতে রয়েছে। এগুলোর সবই আল্লাহ তাআলা মানুষের সম্মানে তাদের আপ্যায়নের জন্য সৃষ্টি করেছেন। এদিকে ইঙ্গিত করে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘আর আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করে তোমাদের জন্য ফল-ফসল উৎপাদন করেছেন তোমাদের খাদ্য হিসাবে। অতএব, আল্লাহর সাথে তোমরা অন্য কাউকে সমকক্ষ করো না। বস্তুতঃ এসব তোমরা জান।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ২২) আল্লাহ তাআলা আরো বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্যে আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছেন। এই পানি থেকে তোমরা পান কর এবং এ থেকেই উদ্ভিদ উৎপন্ন হয়, যাতে তোমরা পশুচারণ কর। এ পানি দ্বারা তোমাদের জন্যে উৎপাদন করেন ফসল, যয়তুন, খেজুর, আঙ্গুর ও সর্বপ্রকার ফল। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীলদের জন্যে নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা নাহল, আয়াত : ১০-১১) আরো ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি জলধর মেঘমালা থেকে প্রচুর বৃষ্টিপাত করি, যাতে তা দ্বারা উৎপন্ন করি শস্য, উদ্ভিদ ও পত্রঘন উদ্যান।’ (সুরা নাবা আয়াত : ১৪-১৭)

নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগ: উচ্চতম পদ পদবীর অধিকারী কোন ব্যক্তিসত্তা যখন সমুন্নত মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয় তখন তার জন্য নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগ করা হয়। মানুষ আল্লাহ তাআলার শ্রেষ্ঠতম সৃষ্টি। তাই তিনি তাদের নিরাপত্তার জন্য নিরাপত্তারক্ষী নিযুক্ত করেছেন। মানুষের সামনে ও পেছনে সব সময় নিরাপত্তারক্ষী ফেরেশতারা নিয়োজিত রয়েছে যারা লোকদের নিরাপত্তা দিয়ে চলেছে। আল কুরআনে এসেছে, ‘তার পক্ষ থেকে অনুসরণকারী রয়েছে তাদের অগ্রে ও পশ্চাতে, আল্লাহর নির্দেশে তারা ওদের হেফাযত করে।’ (সুরা রাদ, আয়াত : ১১) আরো ইরশাদ হয়েছে, ‘অবশ্যই তোমাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত আছে। সম্মানিত আমল লেখকবৃন্দ। তারা জানে যা তোমরা কর।’ (সুরা ইনফিতার, আয়াত : ১০-১২)

জীবজন্তু বাঁচিয়ে রাখা: পৃথিবীতে এমন লক্ষ লক্ষ প্রজাতির জীব-জন্তু রয়েছে যেগুলোর সঠিক পরিসংখ্যান জানা নেই। যত জন্তু, জানোয়ার, কীট, পতঙ্গ ও পোকা-মাকড় দুনিয়ায় রয়েছে তাদের অস্তিত্ব কেবল মানুষের সম্মানার্থেই টিকিয়ে রাখা হয়েছে। যেদিন পৃথিবী হতে মানুষের অস্তিত্ব লীন হয়ে যাবে সেদিন পৃথিবীতে আর কোন প্রাণী ও কীট-পতঙ্গ অবশিষ্ট থাকবে না। আল কুরআনে এসেছে, ‘যদি আল্লাহ লোকদের তাদের অন্যায় কাজের কারণে পাকড়াও করতেন, তবে ভুপৃষ্ঠে চলমান কোন জন্তুকেই ছাড়তেন না। কিন্তু তিনি প্রতিশ্রুত সময় পর্যন্ত তাদেরকে অবকাশ দেন। অতঃপর নির্ধারিত সময়ে যখন তাদের মৃত্যু এসে যাবে, তখন এক মুহুর্তও বিলম্বিত কিংবা তরাম্বিত করতে পারবে না।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৬১)

বিপুল ক্ষমতা দান: বাহ্যিক দৃষ্টিতে মনে হয় আসমান, জমিন ও পর্বতমালা খুবই শক্তিশালী। এগুলোর শক্তির সামনে মানুষের শক্তি নিতান্ত তুচ্ছ। কিন্তু বাস্তবিকপক্ষে আসমান, জমিন ও পাহাড়-পর্বতের কিছুই মানুষের চেয়ে শক্তিমান নয়। কেননা আল্লাহ তাআলা দ্বীন, ধর্ম ও ইবাদত-বন্দেগি করার মহান দায়িত্ব মানুষের স্কন্ধে অর্পণ করার পূর্বে আসমান, জমিন ও পাহাড়-পর্বতের সামনে পেশ করেছিলেন। কিন্তু তারা এই দায়িত্ব নিতে দুর্বলতা ও অক্ষমতা প্রকাশ করেছিল। অথচ মানুষ আবহমানকাল থেকে দক্ষতার সঙ্গে এই দায়িত্ব পালন করে চলেছে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আমি আকাশ, পৃথিবী ও পর্বতমালার সামনে এই আমানত পেশ করেছিলাম, অতঃপর তারা একে বহন করতে অস্বীকার করল ও এতে ভীত হল; কিন্তু মানুষ তা বহন করল। নিশ্চয় সে জালেম-অজ্ঞ।’ (সুরা আহযাব, আয়াত : ৭২)

লেখক: শিক্ষক, জামিয়া ইসলামিয়া ইসলামবাগ, চকবাজার, ঢাকা-১২১১


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা