মুসলিম পরিবারের রূপরেখা ও বর্তমান অবস্থা
২০ জুন ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২০ জুন ২০২৪, ১২:০৫ এএম
নারী পুরুষের বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ সময়টা হচ্ছে দাম্পত্য জীবন। দাম্পত্য জীবন থেকেই পরিবারের সৃষ্টি। শহর ও গ্রামে সর্বত্র স্বামী স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে একক পরিবার বিদ্যমান। পরিবার গঠনের পূর্ব শর্ত হচ্ছে বিবাহ। সমাজে বিবাহ বন্ধন দুভাবে প্রচলিত। এক. মুসলিম নিয়ম অনুযায়ী। দুই. সম্পর্কের বিয়ে। সম্পর্কের বিয়ের মূলে রয়েছে আবেগময়তা। ক্ষেত্র বিশেষে আবেগ হয় জীবনের বড় শত্রু। আবেগের চরম পরিণতি কখনো ব্যর্থ কখনো ধ্বংস। জীবন মানে বাস্তবতার যুদ্ধ। আবেগময় মনের আবেগের সময় সংকীর্ন। বিয়ে শুধু নারী পুরুষ দুজন আর দুটি শরীরের মিলন নয় বরং দুটি বংশের রীতি নীতি ও চরিত্রাদর্শের সম্মেলন। সম্পর্কের বিয়েতে বিশ্বাসী ছেলে মেয়েরা দুটি শরীরের পারস্পরিক মিলন কে প্রাধান্য দেয় কিন্তু এ মিলনের ভেতরে যে নিহিত রয়েছে ব্যক্তি মনের চিরায়িত স্বত্ত্বা, পারিবারিক, সামাজিক ও ধর্মীয় বদ্ধমুল ধারণা, তারা তা বুঝার ক্ষমতা রাখেনা। যখন বাস্তবতা এসে ধরা দেয়, তখন প্রথমেই সৃষ্টি হয় কলহের। অশান্তির ধূমায়িত শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে শুরুতেই হয়ে যায় বহুলাংশে ডিভোর্স। এ ডিভোর্স যেন আজকের সমাজে ষ্টাইলে পরিণত হয়েছে, হবেই বা না কেন ? এ ডিভোর্সের মধ্যে যে রয়েছে পাশ্চাত্য সমাজের যৌন সুরসুরি, যার আগমন ঘটেছে আজ থেকে পাঁচ দশক পূর্বে । পিতৃতান্ত্রিক পরিবারে স্ত্রীর উপর স্বামীর কর্তৃত্ব এবং স্বামীর সংসারে স্ত্রী অধিকার প্রাপ্যের মধ্যে যখন সমন্বয়ের অভাব দেখা দেয় তখন আবেগের প্রভাব ভাটা পরে। সম্পর্কের বিয়েতে শুধু ছেলে মেয়ে দুজনের সম্পর্কই হয়না, হাদিস মোতাবেক তৃতীয় পহ্ম অদৃশ্য জগত থেকে তাদের প্রণয় প্রেমকে তালের পাখার শীতল হাওয়ায় মাতিয়ে তোলে। হাদিসে আসছে যখন দুটি নারী পুরুষ একত্রিত হয় তখন তৃতীয় পক্ষ শয়তান এসে তাদের মধ্যে উপস্থিত হয়। শয়তান মানুষের প্রকাশ্য সর্বক্ষণিক নিকটতম শত্রু। শয়তান মানুষের সর্বদা ক্ষতি সাধনে তৎপর। ইসলাম যাকে বৈধতা দিয়েছে শয়তান মানুষের মনোজগতে প্রবেশের ক্ষমতা স্বাপেক্ষে তা থেকে বিরত থাকতে এবং ইসলাম যাকে হারাম ঘোষণা করেছে, শয়তান তাকে ভালো বলে প্ররোচিত করে থাকে। কুদৃষ্টি হচ্ছে শয়তানের তীর। শয়তান এ তীর যার প্রতি নিক্ষেপ করে, তার রক্ষা পাওয়ার উপায় বড়ই কঠিন। শয়তানের তীর বিদ্ধ ব্যক্তির মধ্যে নেশার জন্ম নেয়, সে নেশা হলো প্রেম। এ প্রেমের নেশা মদের চেয়ে মারাতœক। সুতরাং সম্পর্কের বিয়েতে অবলম্বন কৃত পথ শয়তানের প্ররোচিত অবৈধ সম্পর্কের জাল। এ জালে জড়িত দম্পতির জীবনে নেমে আসে ঘোর দুর্যোগ। মানুষ ব্যতিত সমস্ত প্রাণীর মধ্যে একই জিনিস বিদ্যমান রয়েছে তাহলো প্রবৃত্তি। শুধু মানুষের মধ্যে আল্লাহ তায়ালা দুটি জিনিস দিয়ে রেখেছেন তাহলো প্রবৃত্তি ও বিবেক - জ্ঞান। মানুষের মধ্যে যখন বিবেকের পরাজয় ঘটে তখন সে প্রবৃত্তির তাড়নায় হারামের প্রতি ধাবিত হয়। সমস্ত অপরাধের মুলে রয়েছে শয়তানের চক্রান্ত যার সম্পর্কে কম মানুষের ধারনা রয়েছে। মুসলিম রীতিতে বিবাহের বিষয়টা পাত্র পাত্রী এবং উভয় অভিভাবক মন্ডলীর সমন্বয়ে সংগঠিত হবার নিয়ম রয়েছে। পিতৃ অভিভাবক পাত্রের জন্যে উপযুুক্ত পাত্রীর সন্ধান করে থাকে এবং পাত্রী পক্ষও পাত্রীর জন্যে উপযুক্ত পাত্র নির্বাচন করে থাকে। উভয় পক্ষের অভিভাবকবৃন্দের তথ্যানুসন্ধানের মিল হলে তদানুযায়ী পাত্র-পাত্রীকে এবং পাত্রী-পাত্রকে দেখার অনুমতি রয়েছে। পাত্রী দেখার ব্যাপারে শরিয়তের বিধান হচ্ছে, পাত্র পক্ষ থেকে একমাত্র পাত্রই পাত্রীকে দেখতে পারবে অন্য কোনো পুরুষ মানুষের দেখার অনুমতি নেই। তবে মহিলা অভিভাবকের দেখার অনুমতি রয়েছে। বিয়ের কাজে অভিভাবকদের ভূমিকার মুখ্য কারণ জীবন বোধ সম্পর্কে তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা। সন্তান বয়সের অনভিজ্ঞতার কারণে ভুল করে বসলে সারা জীবন তোষানলে জ্বলা ছাড়া উপায় থাকেনা। সব পিতামাতাই সন্তানের কল্যাণ চায়। এ কারণে বিয়ের কাজে ছেলে মেয়েকে তাদের অভিভাবকদের সিদ্ধান্তকে অগ্রাধিকার দেয়ার তাগিদ রয়েছে। পারিবারিক কাজে সাফল্যের মূলে রয়েছে পারিবারিক পরামর্শ। পরামর্শ মতে কাজ করা সুন্নাতি বিধান। বিয়ের কাজের পাত্র পাত্রীর সুচিন্তিত মতামত তার সাথে অভিভাবকদের মতামত এবং উপস্থিত চারজন অভিভাবকের স্বাক্ষরে সংগঠিত কাজে আল্লাহর রহমতে কল্যাণ বয়ে আনে। এ ক্ষেত্রে শয়তানের পরাজয় ঘটে। সুরা ইয়াছিনের ৩৬ নং আয়তে আল্লাহ তায়ালা বলেন “ওয়ামিন আনফুছিহিম ওয়া মিম্মা লা ইয়ালামুন”। অর্থাৎ প্রত্যেককে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করা হয়েছে।
দাম্পত্য জীবনের সুখের মুলে রয়েছে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে অফলঁংঃসবহঃ. পৃথক সত্তার দুজন পৃথক মানুষের মিলনে হয় একটি দাম্পত্য জীবন। বিষয়টি যেমন কঠিন তেমনি সহজ। দুজন সত্তাধারী মানুষ সমান তালে না চলে একজন আর একজনকে অনুসরণ করার তাগিদ ইসলামে রযেছে। এ ক্ষেত্রে স্ত্রীর নিজের অস্তিত্ব কে স্বামীর অস্তিত্বের সাথে মিলিয়ে স্বামীর আনুগত্য স্বীকার করে নেয়াই উত্তম পন্থা। পতিই সতী নারীর গতি , পতি ভক্তিই সতী নারীর সর্বাপ্রেক্ষা বড় পুণ্য। এ বিশ্বাসে বিশ্বাসী হয়ে যে স্ত্রী স্বামীকে ভালোবাসে সে দম্পতী হয় জান্নাতি। স্বামী স্ত্রী একজন অপরজনের প্রতি সহানুভূতিশীল হলে তারা আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে পুরস্কৃত হয়। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আইয়ুব রা. থেকে বর্ণিত, রসুলে আকরাম সা. ইরশাদ করেন, “মহিলা যদি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে রমজানের রোজা রাখে, তার সতীত্ব রক্ষা করে এবং স্বামীর হুকুম মেনে চলে, তাকে বলা হবে “তুমি যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা সে দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ কর”।
নয়-দশ বছর বয়সে সন্তান কে নামাযের তাগিদ দেয়া ইসলামের বিধান।
আল্লাহ কে বিশ্বাস করা এবং তার আদেশের আনুগত্য করার পরম উদাহরণ হচ্ছে নামাজ। নামাজ পড়তেই হবে এ ধারণা সন্তানের মনে বদ্ধমূল ধারণার জন্ম দেয়া পিতা-মাতার কর্তব্য। সিজদায় নিজেকে উৎসর্গ করার এ দৃশ্যপট আল্লাহর উপসনার প্রামান্য চিত্র সিরাতুল মুস্তাকিমের পথিকৃত সুখময় জীবন লাভ করা যায়, পালন না করলে দোযখের আগুনে জ্বলতে হবে- এ বিশ্বাস সন্তানের মনে জন্মাতে হবে পিতা-মাতাকেই। পরিবারের প্রতি নির্দেশ সূরা ত্ব-হার-১৩২নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন- “ওয়ামুর আহলাকা বিছ ছালাতি ওয়াছ ত্বাব্বির”- অর্থাৎ তোমার পরিবারকে নামাজের আদেশে অবিচলিত থাকো। সন্তানকে নামাজে অভ্যস্ত করার এ কোরানিক নির্দেশ পালন পিতা-মাতার দায়িত্ব। এ নির্দেশ সুচারু রুপে পালন করলে তবেই সন্তান হবে নামাজী, হবে আদবী, বিনয়ী এবং পিতা-মাতার বাধানুগত। পরিতাপের বিষয় হচ্ছে সন্তান এবং সকলের প্রতি এ ধর্মীয় বিধান জানা সত্ত্বেও কেও মানার কাজ করেনা। যার ফলে সন্তান কে নিয়ে সংসারে অশান্তির তিক্ততা গোটা পরিবারকে বিষিয়ে তুলছে তবু কোনো পক্ষের হুস হচ্ছেনা। সৃষ্টি লগ্ন হতেই মানব প্রজন্মেও সুতিকাগার হচ্ছে পরিবার। মাতা হচ্ছে মানব প্রজন্মের রাণী। মায়ের কোল পবিত্র হলে সন্তানাদি হয় বাধ্যানুগত। পরিবার হয় সন্তান সুখে সুখি। অপবিত্র মায়ের উদর হতে মানুষ হন্তারক ব্যভিচারী, মদপেয়ী ও বখাটে সন্তানের জন্ম লাভ বিচিত্র কিছু নয়। এ কথা মা জাতিকে ভাবতে হবে। বর্তমান মায়েরা ঈড়হপবরাব করার সাথে সাথে কল্পনা করে তার পেটের সন্তান যেন: অমুক নায়ক-নায়িকা, গায়ক-গায়িকা, ক্রিকেটার-ফুটবলারের মত হয়। বাস্তবে অনেকটা তাই দেখা যাচ্ছে।
সন্তান বেড়ে ওঠার সাথে সাথে তাকে পরিবার থেকে ধর্মীয় শাসনে অভ্যস্ত করা অনিবার্য। পিতা-মাতাকে অবশ্যই তার সন্তানকে চারিত্রিক পবিত্রতা ও পর্দার গুরুত্ব শিখাতে হবে। পর্দার সাথে চরিত্রের ঘনিষ্টতা বিদ্যমান। মেয়েদের ক্ষেত্রে পর্দার গুরুত্ব অধিক। পারিবারিক মন্ডলে রেখে তাকে সচ্চরিত্র- এবং সততাপূর্ণ জীবনের জন্য বাইরের পরিবেশ ক্ষতিকর যা বুঝানোর দায়িত্ব পিতা-মাতার। মেয়েদের বাইরে অবাধে চলাফেরার সুযোগ দেয়া চরম বোকামী। জাতি হিসেবে আমরা মুসলিম। ধর্মের প্রতি বিশ্বাস অনুযায়ী আমাদের পাপ-পূর্ণের ফল ভোগ করতে হবে তার জন্যে রয়েছে বেহেশত ও দোযখ। কবর, হাশর,মিজান ও পুলছেরাতের কঠিন ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে নামাজ, রোজা, হালাল-হারাম পালন ছাড়া উপায় থাকবে না। সুরা তাহরিমের ৬ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন “হে মুমিনগণ তোমরা নিজেদেরকে এবং তোমাদের পরিবার পরিজনকে রক্ষা করো অগ্নি হতে যার ইন্দন হবে মানুষ ও পাথর।” পর্দা আমাদের জন্যে ফরজ। পর্দার মূলে রয়েছে পবিত্রতা রক্ষা। নারী-পুরুষের ইজ্জতের গ্যারান্টি প্রদান করেছে ইসলাম। যে আল্লাহতায়ালা আমাদের মানুষ রুপে সৃষ্টি করেছেন, সেই আল্লাহতায়ালাই তার বান্দার ইজ্জতের হেফাজতের জন্যে বিধানজারী করেছেন। এটা অবশ্যই ভাবতে হবে এবং তদানুযায়ী আল্লাহর নির্দেশ পালনে পাওয়া যাবে দুনিয়া ও আখেরাতের শান্তিময় জীবন, অমান্য কারীর পরিনাম দোযকের শাস্তি।জাহিলী যুগের নগ্নতা আজ হাজার গুণবৃদ্ধি পেয়ে সমাজকে গ্রাস করেছে। ঘরে-বাইরে প্রকাশ্যে ব্যভিচার আজ মহামারী রুপ ধারণ করেছে। পাশ্চাত্যের উষ্ণ যৌন হাওয়া আজ মুসলিমদের মন মগজে বাসা বেঁধেছে। এ বাসা হতে পয়দা হচ্ছে আল্লাহর নাফরমানী বান্দা, পিতামাতার পাপের ফসল অবাধ্যকারী সন্তান। দোযকের মধ্যে ব্যভিচারী নারীর লজ্জাস্থান হতে দুর্গন্ধময় পূঁজ বের হবে। সে দুর্গন্ধে দোযকীরা তাদের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে উঠবে এবং তাদের ধীক্কার দিবে। সে দুর্গন্ধ কিংদাংশ দুনিয়ায় আসলে দুনিয়াবাসী মানুষ সে দুর্গন্ধে মারা যেত। অন্য এক হাদিসে আসছে “ব্যভিচারী নারী পুরুষকে দোযকের মধ্যে একটি গর্তে উলঙ্গ অবস্থায় আগুনে জ্বালানো হবে। সে গর্তে থাকবে দুটি দরজা। নিচের দরজা সংকীর্ণ উপরের দরজা প্রশস্ত। দোযকীরা দৌড়াদৌড়ি করে উভয় দরজা দিয়ে পালাতে চেষ্টা করবে কিন্তু আগুন তাদের সামনে বাধা হয়ে দাড়াবে। এমনি ভাবে ব্যভিচারী নারী পুরুষ দোযকের আগুনে জ্বলতে থাকবে অনন্তকাল। আল্লাহর বিধান অমান্য করে যারা ব্যভিচারে মত্ত, তাদের পরিণতির কথা কোরানে সুরা নুরের ১৯ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন- “যারা বিশ্বাসীদের মধ্যে অশ্লীলতার প্রসার কামনা করে তাদের জন্যে রয়েছে ইহকালে ও পরকালে মর্মন্তুদ শাস্তি।” এ আয়াতের বর্ণনায় স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, ব্যভিচারীগণ শুধু পরকালেই কঠিন শাস্তি ভোগ করবেনা বরং দুনিয়াতেও তারা কঠিন শাস্তিতে গ্রেফতার হবে যার কাছে সে হবে বড় অসহায়। শারিরীক কষ্টের মর্মন্তুদ পরিস্থিতিতে ভোগ করবে মরম যন্ত্রনা। (চলবে)
লেখক. শিক্ষাবীদ গবেষক ইসলামী চিন্তাবীদ।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
পাকিস্তানে কয়লা খনিতে হামলা,তেহরানের তীব্র নিন্দা
১০০ বছর পর এভারেস্ট পর্বতারোহীর দেহাবশেষ উদ্ধার
ব্যবহারকারীদের ‘ক্ষতি ও সুরক্ষা’ দিতে ব্যর্থ টিকটকের বিরুদ্ধে মামলা
ইরানের তেল খাতের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার সাথে যুদ্ধের সমাপ্তি চায় ইউক্রেন
অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার উদ্যোগের প্রতি সমর্থন জানালো জাতিসংঘ
গণহত্যাকারী ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করলো নিকারাগুয়া
ইমরানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই এর বিক্ষোভের ঘোষণা
এক ঘণ্টায় ইসরায়েলে ১০০ রকেট নিক্ষেপ হিজবুল্লাহর
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে ৫৪ বছর ধরে একই আঙিনায় চলছে নামাজ ও পূজা
ভারতীয় দুই নাগরিক আটক
যশোরে সাবেক এমপিসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
আজ মধ্যরাত থেকে মাছ ধরায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
বাখরাবাদ পাইপলাইন প্রকল্প পরিদর্শন জ্বালানি উপদেষ্টার
বিএনপি ও জামায়াত নেতৃবৃন্দেরর সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
সিন্ডিকেট দমন করে নিত্যপণ্যের দাম কমান : হাসনাত আব্দুল্লাহ
পূজামণ্ডপে ছিনতাই, ৪ জনকে ছুরিকাঘাত, আটক ৩
ভবিষ্যতে জর্ডান নদী পর্যন্ত সীমান্ত বিস্তৃত করার উচ্চাকাঙ্ক্ষা ইসরাইলের
গাজায় জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২২
জিজ্ঞাসাবাদ শেষে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করেছেন আজহারী