ঢাকা   রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১

ইসরাইল কি অপরাজেয়?

Daily Inqilab ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৭ এএম | আপডেট: ০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৭ এএম

হিব্রু ভাষায় ইসরাইল অর্থ আল্লাহ্র দাস। এটি হলো ইয়াকুব (আ.)-এর অপর নাম। দু’জন নবীর নাম দু’টি করে ছিল। ইয়াকুব বিন ইসহাক বিন ইবরাহিম (আ.)। ঈসা (আ.) ছিলেন বনু ইসরাইলের শেষনবী। আরেকজন হলেন শেষনবী মুহম্মদ (সা.)। যার অপর নাম আহমাদ। তিনি ছিলেন ইবরাহিমের জ্যেষ্ঠ পুত্র ইসমাঈল বংশীয়। এই বৈমাত্রেয় হিংসার কারণে ইহুদি-নাছারারা চিরকাল মুসলমানদের শত্রু। যেমন আল্লাহ বলেন, ‘ইহুদি-নাছারারা কখনোই তোমার উপর সন্তুষ্ট হবে না, যে পর্যন্ত না তুমি তাদের রীতির অনুসরণ কর’ (বাক্বারাহ ১২০)।

ইহুদি-নাছারা পরাশক্তি প্রভাবিত জাতিসংঘ কর্তৃক ১৯৪৮ সালে জবরদস্তীভাবে ফিলিস্তিনের শতকরা ৯৭ ভাগ সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমদের অধিকাংশকে হতাহত ও বিতাড়িত করে কথিত ‘ইসরাইল রাষ্ট্র’ প্রতিষ্ঠা করা হয়। শুরুতে বলা হয়েছিল ইসরাইল ও ফিলিস্তিন দু’টিই পৃথক পৃথক রাষ্ট্রের মর্যাদা পাবে। কিন্তু ইসরাইল রাষ্ট্র হিসাবে সঙ্গে সঙ্গে জাতিসংঘের স্বীকৃতি পেলেও ফিলিস্তিন আজও পায়নি। ফলে শুরু থেকেই চলছে বিতাড়ন ও রক্তক্ষরণের ইতিহাস। বর্তমানে তার ক্রান্তিকাল চলছে। ইহুদি ও নাছারা উভয় জাতি আল্লাহ্র অভিশপ্ত ও পথভ্রষ্ট (তিরমিযী হা/২৯৫৪)। এ বিষয়ে আল্লাহ বলেন, ‘এটা এ কারণে যে, তারা আল্লাহ্র আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করত এবং নবীগণকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। আর এ কারণে যে, তারা অবাধ্যতা করেছিল এবং তারা সীমালংঘন করত’ (বাক্বারাহ ৬১)। এরপরেও তারা দুনিয়ায় কীভাবে বেঁচে থাকবে, সে বিষয়ে আল্লাহ বলেন, ‘তাদের উপর লাঞ্ছনা অবধারিত করা হয়েছে, যেখানেই তারা থাকুক না কেন, কেবলমাত্র আল্লাহ্র অঙ্গীকার ও মানুষের অঙ্গীকার ব্যতীত। আর তারা নিজেদের উপর আল্লাহ্র ক্রোধকে ফিরিয়ে নিয়েছে এবং তাদের উপর পরমুখাপেক্ষিতা অবধারিত হয়েছে। এটা এজন্য যে, তারা আল্লাহ্র আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে এবং নবীগণকে অন্যায়ভাবে হত্যা করেছে। কেননা ওরা অবাধ্য হয়েছিল এবং সীমালংঘন করত’ (আলে ইমরান ১১২)।

এখানে ইহুদিদের স্থায়ী লাঞ্ছনার কথা বলা হয়েছে। তবে তারা বাঁচবে কেবল দু’ভাবে। এক. আল্লাহ্র অঙ্গীকার। আর সেটি হলো তাদের নারী-শিশু এবং সাধক ও উপাসকরা, যারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হয়নি। দুই. মানুষের অঙ্গীকার। আর সেটি হলো, মুসলমান বা অন্যদের সাথে সন্ধিচুক্তি দ্বারা। যেমন, তারা এখন টিকে আছে কতিপয় পরাশক্তির উপর ভর করে। সম্প্রতি তারা কয়েকটি মুসলিম দেশের সাথেও সন্ধিচুক্তি করেছে। এভাবেই তাদের পরমুখাপেক্ষিতা প্রলম্বিত হবে এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত তারা লাঞ্ছিত হয়েই থাকবে। একইভাবে পাশ্চাত্যের খ্রিষ্টান জগত সুদী অর্থনীতিতে ফুলে-ফেঁপে উঠলেও এবং মারণাস্ত্রের জোরে পরাশক্তির দাবিদার হলেও তারা সারা পৃথিবীর মানুষের ঘৃণার পাত্র। কারণ, তারা পথভ্রষ্ট। তারা শেষনবীকে পেয়েও তাঁকে মানেনি এবং ইসলাম কবুল করেনি। প্রতি রাক‘আত সালাতে সূরা ফাতিহা পাঠের মাধ্যমে মুসলিম উম্মাহ প্রতিদিন তাদের ‘অভিশপ্ত’ ও ‘পথভ্রষ্ট’ বলে এবং তাদের পথে না যাওয়ার জন্য আল্লাহ্র নিকটে সিরাতুল মুস্তাক্বীমের হেদায়াত প্রার্থনা করে থাকে।

মিথ্যা ও প্রতারণা ইহুদি-নাছারাদের মজ্জাগত। শেষনবী মুহম্মদ (সা.)-এর সাথে তাদের প্রতারণা ছিল ইতিহাস প্রসিদ্ধ, যার জন্য আল্লাহ্র হুকুমে তিনি তাদের মদীনা থেকে উৎখাত করেন। কুরআনে এটাকে ‘আউয়ালুল হাশর’ বা প্রথম উৎখাত বলা হয়েছে। অতঃপর তাদের শেষ হাশর হবে ক্বিয়ামতের দিন। এতে ইঙ্গিত রয়েছে যে, ইহুদিরা বিশ্বের কোথাও শান্তির সাথে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে পারবে না। আজও তারা খ্রিস্টান নেতাদের সহায়তায় মুসলিম বিশ্বের সাথে প্রতারণা করেই চলেছে। কখনো মিত্রবাহিনী সেজে, কখনো জাতিসংঘের সাইনবোর্ড নিয়ে, কখনো গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের নামে নিজেদের জন্য ‘ভেটো’ ক্ষমতা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদকে কুক্ষিগত করে তারা বিশ্বব্যাপী শোষণ-নিপীড়ন ও সন্ত্রাস চালিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে এযুগের হালাকু নেতানেহুর মাধ্যমে ফিলিস্তিনে তারা যে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে আধুনিক বিশ্বে তার তুলনা কেবল তারাই।

দুঃখ হয়, মুসলিম দেশগুলির নেতাদের জন্য। এতকিছুর পরেও তারা ইহুদি-নাছারা পাশ্চাত্য পরাশক্তিকেই ফিলিস্তিনে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখার জন্য কাতর আহ্বান জানাচ্ছেন। অথচ, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলি যদি একযোগে মাত্র একমাস আমেরিকা ও তার সহযোগী দেশগুলিতে তেল রফতানি বন্ধ রাখে, তাহলে এক সপ্তাহের মধ্যে ইসরাইলের যুদ্ধের চাকা বন্ধ হতে বাধ্য।

আমরা মনে করি যে, মুসলিম বিশ্বকে নিজেদের শিরদাঁড়া সোজা করে দাঁড়াতে হবে এবং তাদের আল্লাহ পাক তেল ও গ্যাস সহ যেসব অমূল্য স¤পদ দান করেছেন, সেগুলির পরিকল্পিত ব্যবহারে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। জনৈক মার্কিন বিশেষজ্ঞের মতে ‘আমেরিকার স¤পদ ফুরিয়ে আসছে। বর্তমান শতাব্দীতেই তাদের চূড়ান্ত ধস প্রত্যক্ষ করা যাবে’। বরং এটাই বাস্তব যে, ফিলিস্তিনসহ বিভিন্ন দেশে আমেরিকার দ্বৈতনীতি তার নৈতিক ভিত্তি ধ্বংস করে দিয়েছে। এখন তার অর্থনৈতিক ভিত্তি ধ্বংস হওয়ার অপেক্ষা মাত্র। আর সেটা খুব সহজেই সম্ভব যদি মুসলিম রাষ্ট্রগুলি তাদের অস্ত্র ব্যবসার ফাঁদে না পড়ে। বর্তমানে বিশ্বে যে পরিমাণ অস্ত্র রফতানি হয় তার ৩৯ শতাংশ ওয়াশিংটনের। ১৯২৯-১৯৩৯ সালের মার্কিন মহামন্দার দশকে কেবলমাত্র অস্ত্র ব্যবসাই তাদেরকে উদ্ধার করে, যাতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের (১৯৩৯-১৯৪৫) কারণ ঘটে। যার ফলে ৫ থেকে ৮ কোটি মানুষ নিহত হয়। ‘ট্রুথ আউট’-এর তথ্য মতে, মার্কিন অস্ত্র রফতানির প্রায় ৪৩ শতাংশ যায় মধ্যপ্রাচ্যে। সেখানে শীর্ষ গ্রাহক হলো সউদী আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত, যাদের নেতৃত্বে বিগত ৮ বছরে মুসলিম রাষ্ট্র ইয়ামনকে ধ্বংসের দারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ফলে সেখানে আনুমানিক ৩ লক্ষ ৭৭ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। ২০২২ সালের ৬ জুনের হিসাব আনুযায়ী, ৮০টি দেশে যুক্তরাষ্ট্রের ৭৫০টি সামরিক ঘাঁটি এবং ১৫৯টি দেশে মোট ১ লক্ষ ৭৩ হাজার সেনা মোতায়েন আছে। এতে যে বিপুল পরিমাণ মানববিধ্বংসী অস্ত্রের ব্যবহার হয়, তার জোগানদাতা মারণাস্ত্র প্রস্তুতকারী শিল্পমালিকেরা। এরাই পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষভাবে মার্কিন পররাষ্ট্র নীতির প্রণেতা। বিভিন্ন গণতান্ত্রিক দেশে সরকারি ও বিরোধী দলকে পরস্পরের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়ে এরা সুবিধা লোটে। গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজায় ব্যাপকভাবে যে বোমা হামলা চলেছে ও অবাধে নারী-শিশু ও অসহায় মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, তা বন্ধের জন্য ১৫ সদস্যের জাতিসংঘ ‘নিরাপত্তা পরিষদে’ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের বিপক্ষে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র ‘ভেটো’ দিয়েছে।

প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নিজেই ইহুদি এবং অস্ত্র ব্যবসার সুবিধাভোগী। তাই ইচ্ছা করলেও তিনি অস্ত্র শিল্প মালিকদের বিরুদ্ধে যেতে পারবেন না। ফলে আল্লাহ্র গজব নেমে এসেছে ব্যাপকভাবে। অথচ, তাদের উচিত ছিল আফ্রিকার মরু-অধ্যুষিত দেশ নামিবিয়ার উত্তরাঞ্চলে মাটির নিচে সুপেয় পানির যে বিশাল আধার আবিষ্কৃত হয়েছে, যা দিয়ে আগামী অন্তত ৪০০ বছর এতদঞ্চলের লাখো মানুষের প্রয়োজন মেটানো সম্ভব হবে, সেটি উঠিয়ে ব্যবহার করা। কেবল নামিবিয়া নয়, বরং প্রত্যেক দেশেরই মাটির নিচে আল্লাহ বান্দার জন্য ভবিষ্যতে প্রয়োজনীয় সকল রুজির উৎস সঞ্চিত রেখেছেন (লোকমান, ২০)। বান্দার উচিত ছিল পরস্পরে যুদ্ধ না করে সেগুলি উঠিয়ে জনকল্যাণে বিতরণ করা।

বর্তমান ইউরোপ সমগ্র পৃথিবীর তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ উত্তপ্ত হচ্ছে তাদের পাপের কারণে। ২০২৩ সালে সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানল, হিট স্ট্রোক, ভারী বৃষ্টিপাত এখানেই দেখা গিয়েছে। আমেরিকায় আত্মহত্যার হিড়িক পড়েছে। ইউরোপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চীন-রাশিয়াসহ বাকি বিশ্বের পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলি জীবাশ্ম জ্বালানি পুড়িয়ে আবহাওয়াকে তপ্ত করছে। ফলে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। ফল ও ফসল বিনষ্ট হচ্ছে। বৃদ্ধি পাচ্ছে খাদ্য সংকট। পৃথিবীর তিন চতুর্থাংশ পানি হওয়া সত্ত্বেও সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে সর্বত্র। মানুষের স্বভাবে দেখা দিয়েছে নিষ্ঠুরতা ও আত্মকেন্দ্রিকতা। বস্তুবাদী আমেরিকার হিংস্র থাবায় প্রতিনিয়ত রক্তাক্ত হচ্ছে ফিলিস্তিন। মানবতা সেখানে ভূলুণ্ঠিত।

গাজায় হামাসের হাতে এখনও বন্দি থাকা ১৩৩ ইসরাইলি বন্দিকে ফিরিয়ে আনতে নেতানিয়াহু সরকারের ব্যর্থতার বিরুদ্ধে ইসরাইল জুড়ে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। আমেরিকায় ইসরাইলি দূতাবাসের সামনে সেখানকার ইহুদিরা ‘জেনোসাইড’ (গণহত্যা) সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দিয়েছে। জাতিসংঘের হিসাব মতে, গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ অধিবাসী বাস্তুচ্যুত হয়েছে। খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে সেখানকার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছে। অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরাইল গাজার ওপর ব্যাপকভাবে অবরোধ আরোপ করে রেখেছে। হাজার হাজার মানুষ খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছে। প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম ত্রাণবাহী ট্রাক ও লরী সেখানে প্রবেশ করছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে যে, সেখানে এখন পর্যন্ত ৩৬ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ৭৬ হাজারের বেশি মানুষ। ফিলিস্তিনিদের বোবা কান্নায় ভারী হচ্ছে আকাশ-বাতাস। আল্লাহ সবই দেখছেন। তাঁর প্রতিশোধ নেমে আসবেই। যেমন এসেছে ইতিপূর্বেকার বহু অপরাজেয় জালেম শক্তির উপর। আজকের ইসরাইলও তাই অপরাজেয় নয়। ইতিহাস থেকে তাদের নাম মুছে যাওয়াটাও বিচিত্র নয়।

 

লেখক: আমীর, আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ ও সাবেক প্রফেসর, আরবী বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা