ঢাকা   রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১

সংবাদ, সংবাদপত্র ও সাংবাদিক

Daily Inqilab আফতাব চৌধুরী

০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৭ এএম | আপডেট: ০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৭ এএম

আমাদের দেশে মানুষ দুভাগে বিভক্ত। প্রথম, শাসক শ্রেণী, দ্বিতীয় হল, শাসিত শ্রেণী। আমাদের সমাজের শাসক শ্রেণীর কেউ কেউ সর্বদা শাসকের গুণাবলী নিয়ে স্বঅবস্থানে থাকতে চাননা। তারা কখনও কখনও শোষকে পরিণত হতে অভ্যস্ত। স্বার্থ, লোভ, প্রতিহিংসা ইত্যাদি এ জাতীয় লোকদের শোষকে পরিণত করে। আবার কখনও কখনও প্রশাসনের নির্লিপ্ততা দেখে আরেক ধরনের লোক জš§ লাভ করে। তারা নিজেদের সমাজের শাসক দাবী করলেও বস্তুত তারা এক ধরনের চরিত্রহীন। এদের কোন আদর্শিক পরিচয় নেই। এদের লাগামহীন পদচারণায় আমাদের সমাজ বহু আঘাতে জর্জরিত। খুন, রাহাজানি, ছিনতাই দুর্নীতি, অপহরণ, জবরদখল, ধর্ষণ, উত্যক্তকরণ ইত্যাদি আঘাতে আমাদের সমাজ আজ বিষিয়ে উঠেছে। এ দু’ধরনের শাসক শ্রেণীর শিকার হল সাধারণ মানুষ। সাধারণ মানুষের করার কিছুই নেই। অশিক্ষা, অসচেতনতা, অদূরদর্শিতা, সর্বোপরি শোষকশ্রেণীর শোষণের ভয় ও আর্থিক সংকটের কারণে আমাদের সাধারণ মানুষেরা একেবারে নির্বাক। সাধারণ মানুষের বিচার চাওয়ার দুটি পথ আছে। প্রথম পথটি হল, প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা। দ্বিতীয়টি হল, সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের মাধ্যমে সমগ্র জাতির সহযোগিতা কামনা করা। তবে প্রথম ধারক বাহকরা তাদের দায়িত্ব থেকে অনেক দূরে সরে পড়েছে। তাদের কাছে লোভ, দুর্নীতি ও সে^চ্ছাচারিতা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে জনগণের বন্ধু বলে তাদের যে পরিচয় ছিল তা আজ ধূলোয় মিশেছে। জনগণের একমাত্র ভরসা সংবাদপত্র ও সাংবাদিক। এ শ্রেণীটি সাধারণ মানুষের বন্ধু, সেবক ও পথনির্দেশক। তারা সমাজের স^চ্ছ, সৎ, আদর্শবান, নীতিবান ও সচেতন ব্যক্তি। সমাজের অন্যায়, অনিয়ম, অবিচার, জোর, জুলুম ও অনৈতিক কার্যক্রমের বিরোধিতা করা হল তাদের নৈতিক দায়িত্ব। সর্বোপরি তারা সমাজের একটি সৎ নীতিমালাকে সামনে রেখে পরিচালিত হয়। তথাপি অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আজকের সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের এক অংশ তাদের নৈতিক ও মৌলিক কাঠামো থেকে বিচ্যুত হতে চলেছে। সমাজের যে শ্রেণীটি সাংবাদিকদের শ্রদ্ধা করে, বিশ্বাস করে, এবং দিক নির্দেশক বলে মনে করে তাদের কেউ কেউ আজ বিভ্রান্ত বোধ করছে। আজকাল সংবাদপত্রের পাঠক, কোন কোন সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের অনিরপেক্ষ মানসিকতা, রাজনৈতিক দলের অনুসরণ, ব্যক্তিগত মতবাদ ও বিশ্বাস প্রকাশের মানসিকতা, সর্বোপরি লোভ ও ব্যক্তিগত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ করার প্রবণতাকে কখনও মেনে নিতে চাননা কিংবা মেনে নিতে পারেননা। কেননা সাধারণ জনগণের কাছে সাংবাদিকদের পরিচয়টা অন্যরকম। সাধারণ জনগণ সাংবাদিক, সংবাদপত্র ও সংবাদকে তাদের মুক্তির নিরপেক্ষ হাতিয়ার বলে মনে করে। এও মনে করে যে, সাংবাদিকের চরিত্র হবে আলাদা এবং দায়িত্ব ও কর্তব্য বোধ থাকবে সর্বাগ্রে। কারও পক্ষাবলম্বন কিংবা তোষামোদ স¤পর্কে সাধারণ জনগণ যা বিশ্বাস করে সেটাই সংবাদপত্র সংবাদ ও সাংবাদিকদের মূল কাঠামো। এ প্রসঙ্গে দু’একটি উদ্ধৃতি বিষয়টিকে আরো স্পষ্ট করে তূলবে। যেমন -American Society of News paper Editors ১৯৭৫ সালে সাংবাদিকতার একটি নীতিমালা প্রণয়ন করে। নীতিমালার ভূমিকার পরে যা বলা হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হল, সংবাদ, সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের স^চ্ছতা। যেমন বলা হয়েছে, সংবাদ ও মতামত আদান প্রদানের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হচ্ছে জনসাধারণের কল্যাণ নিয়ে ভাবনা-চিন্তা এবং বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটকে জানিয়ে তদনুযায়ী ন্যায়বিচারের উপর আলোকপাত করা। সাংবাদিকগণ যারা স^ীয় স^ার্থ হাসিলের জন্য পেশাগত দায়িত্ব কর্তব্যকে জলাঞ্জলি দেয় তারা জনগণের আস্থাহীন হয়ে পড়ে। উক্ত নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, Good faith with the reader is the foundation of Good journilism. . সংবাদ, সংবাদপত্র ও সাংবাদিকের স^চ্ছতা প্রসংগে বিখ্যাত ওয়াশিংটন পোষ্ট একটি নীতিমালা প্রণয়ন করে, যা নিম্নরূপ: ১। কোন ষ্টোরি স^চ্ছ নয় যদি এতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বাদ পড়ে। সত্যকে চাপা দিয়ে মিথ্যাকে প্রচার করা স্বচ্ছতা নয়। ২। কোন ষ্টোরি স^চ্ছ নয় যদি এতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে গিয়ে প্রাসঙ্গিক বিবরণে information বাদ পড়ে। ৩। কোন ষ্টোরি স^চ্ছ নয় যদি জ্ঞাতে কিংবা অজ্ঞাতে পাঠককে বিভ্রান্ত করে। ৪। কোন ষ্টোরি স^চ্ছ নয় যদি সংশ্লিষ্ট রিপোর্টার কৌশলে পক্ষপাত অবলম্বন করেন কিংবা প্রতিশব্দ কৌশল প্রয়োগের আবেগ লুকাতে চান।

বর্তমানে আমাদের সংবাদপত্র, সাংবাদিক ও সংবাদের উপরোক্ত গুণাবলী খুব কমই দৃষ্টিগোচর হয়। আমরা এ কথা শতভাগ নিশ্চিতভাবে বলতে পারি যে, আমাদের দেশে প্রচারিত সংবাদপত্র সমূহের অধিকাংশই কোন না কোন রাজনৈতিক মতবাদের অনুসারী, তা পত্রিকা সমূহের সংবাদের অবয়ব আমাদেরকে স্পষ্টভাবে বলে দেয়। সচেতন পাঠক মহল সংবাদ পাঠ মাত্রই তা দ্রুত অনুভব করতে সক্ষম হন। খুব সহজেই বলতে পারেন কোন মতবাদের অনুসারী পঠিত পত্রিকা। কোন পত্রিকা ডানপন্থি কিংবা বামপন্থি, কোন পত্রিকা জাতীয়তাবাদী কিংবা ধর্ম নিরপেক্ষতাবাদের অনুসারী, কোন পত্রিকা ইসলামের অনুসারী, আবার কোন পত্রিকা সমাজতন্ত্রের অনুসারী। সর্বোপরি কোন পত্রিকার স¤পাদক বা প্রকাশক কোন মতবাদের অনুসারী তাও তাদের পরিবেশিত সংবাদ পাঠেই আচ করা যায়। সচেতন পাঠক মহল তখনই হতাশাগ্রস্ত হয়ে সংবাদপত্রের উপর আস্থা হারিয়ে ফেলেন। যখন একই ঘটনাকে এক পত্রিকার লেখা হয় হালাল কিন্তু অপর পত্রিকায় লেখা হয় হারাম। কিংবা শুধু মাত্র রিপোর্টারের ব্যক্তি বিশ্বাসের জোরে দিনকে রাত আবার রাতকে দিন বানিয়ে ফেলার অপচেষ্টা করা হয়।

সচেতন পাঠক যারা সবচেয়ে বেশি হতাশাগ্রস্ত হন ঐ সময়ে, যখন কোন সাংবাদিক বা সংবাদপত্র তাদের অনুসরণকৃত মতবাদের দোষ-ত্রুটি রক্ষায় ওকালতির মাধ্যমে সত্যকে গোপন করার চেষ্টা করেন। এ কারণেই বোধহয় আমাদের দেশে দুর্নীতির মাত্রা দিনের পর দিন অপ্রতিরোধ্য হয়ে পড়েছে। আমরা এটাও সংবাদপত্রের পাতায় দেখতে পাই যে, একটি পত্রিকা, কোনও একটি দুর্নীতির রিপোর্ট করলে, অপর পত্রিকা দুর্নীতিকে জায়েজ করতে নিয়মিত কলম যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়ে, যা কখনও কোন সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কাছ থেকে জাতি কিংবা পাঠক সমাজ প্রত্যাশা করেনা। আবার দেখা যায়, লেখকদের অনেক বাজে লেখা, ফিচার, কিংবা রিপোর্ট পত্রিকায় প্রকাশ করা হয় ব্যক্তি মূল্যায়নকে অগ্রাধিকার দিয়ে। কিন্তু যখন কোন পত্রিকায় তার অনুসরণকৃত মতবাদের বিরোধিতা করে কোন মূল্যবান ও বস্তুনিষ্ঠ প্রবন্ধ ফিচার বা রিপোর্ট প্রকাশের জন্য পাঠানো হয় তখন তা অবমূল্যায়ন করা হয়, যা মতামত প্রকাশের নিরপেক্ষতাকে এবং যে কোন বিষয়ে একটা সঠিক পথ আবিস্কার করতে বাধা প্রদান করে।

আবার এক শ্রেণীর সংবাদপত্র রয়েছে, তাদের কাছে কে কি লিখেছে সেটা দেখার বিষয় নয়। সংবাদপত্রের পৃষ্ঠা পূর্ণ করতে লেখা প্রয়োজন তা যে ধরনেরই হোক তা প্রকাশ করে দেওয়া হয়। এতে কোন নিয়ম, নীতিমালা নেই। নেই কোন দিক নির্দেশনা। ফলে দেখা যায় সমাজে নাম সর্বস^ সাংবাদিকের দৌরাত্ম বৃদ্ধি পাচ্ছে। গ্রামীণ জনপদের নিরীহ মানুষ Í নাম সর্বস^ সাংবাদিকদের কাছে প্রতারিত হচ্ছে। এমনও ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে, কোন পত্রিকায় একবার কারো কোন সংবাদ ছাপা হলেই তিনি সহজে সাংবাদিক বনে যান। তখন ব্যক্তি নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বিপদগ্রস্ত মানুষকে জি¤িম করে মোটা অংকের চাঁদা দাবি করে, এমন সংবাদও আমরা পত্রিকায় পেয়ে থাকি। যার ফলে প্রকৃত সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের প্রতি জনগণের আস্থা অবনতিশীল হতে চলেছে।

মফস^ল এলাকা কিংবা ছোট শহর এলাকায় এমন কিছু সাংবাদিক রয়েছেন, যাদের কাছে সাংবাদিকতার কোন জ্ঞান যেমনি নেই তেমনি কার্যকর কোন পরিচয়ও নেই। এ শ্রেণীর সাংবাদিক মানুষকে প্রতারিত করছেন হরহামেশা, অথচ আমাদের দেশের সংবাদপত্রসমূহ তাদের লেখক, রিপোর্টার কিংবা সাংবাদিকদের ব্যাপারে কোন রকম নীতিমালা প্রণয়ন করেনি। এমনও হয়, একই পত্রিকায় একই মফস^লের একাধিক সংবাদদাতা সংবাদ প্রেরণ করে থাকেন। ফলে মফস^লে একই পত্রিকার একাধিক সাংবাদিক হওয়ার কারণে একাধিক সাংবাদিকের কাছে মানুষ বিভিন্নভাবে প্রতারিত হচ্ছেন। এ স¤পর্কে সংবাদপত্রের মালিক ও স¤পাদকের চিন্তা ভাবনা করা উচিত। এ ধরনের সাংবাদিকদের কারণে সংশ্লিষ্ট সংবাদপত্র সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অপরদিকে সংবাদপত্রকে ব্যবসায়িক হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করতে গিয়ে যে সমস্ত সংবাদপত্র প্রকাশক লেখক ও সংবাদদাতাদের মুল্যায়ন করেনা সে সমস্ত পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদদাতার রিপোর্টকে পুঁজি করে কোন কোন ব্যক্তি নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। কেননা তিনি মনে করেন যে, তিনি কারও কাছে দায়বদ্ধ নন। আবার এক শ্রেণীর নামসর্বস^ পত্রিকা রয়েছে যেগুলোর প্রচারিত কপি বাজারে আসেনা। এ সমস্ত পত্রিকা এক চাঞ্চল্যকর ব্যবসা চালিয়ে আসছে যেটি স¤পর্কে প্রকৃত সাংবাদিক বা কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি নেই বললেই চলে। এ সমস্ত পত্রিকা নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিতে আগ্রহী একদল তরুণ শ্রেণীকে বারংবার সাংবাদিক নিয়োগ শিরোনামে প্রতিষ্ঠিত পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে সাংবাদিক নিয়োগের নামে, নাম সর্বস^ নিয়োগপত্র দানের মাধ্যমে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে, যা সাংবাদিকতার পবিত্র পেশাকে কলংকিত করছে।

অভিজ্ঞ মহলের মতে, সাংবাদিকদের ব্যাপারে বিশেষ করে মফস^ল সাংবাদিকদের ব্যাপারে বিধি প্রণয়ন করতে হবে। প্রতিটি লেখককে লেখার মান অনুযায়ী স¤মানী দানের ব্যবস্থা করা হলে নতুন লেখক সৃষ্টি হওয়ার পাশাপাশি মান স¤পন্ন লেখা বেরিয়ে আসবে, যার মাধ্যমে পত্রিকার মান বৃদ্ধির পাশাপাশি সুনামও বৃদ্ধি পাবে। পত্রিকায় সকল ধরনের মতামত প্রকাশের ফলে সংবাদপত্রের নিরপেক্ষতা প্রমাণিত হয়। ফলে সচেতন পাঠক মহলের নিকট ঐ পত্রিকার গ্রহণযোগ্যতা গুরুত্ব সহকারে বৃদ্ধি পায়। এতে পত্রিকার বিক্রয় বৃদ্ধি পায়। সাথে সাথে ব্যবসায়িক সাফল্য আসে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা