ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১

বিএনপি ও তার শরিকদের মধ্যে গঠনমূলক আত্মসমালোচনা শুরু

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

২১ মে ২০২৪, ১২:১০ এএম | আপডেট: ২১ মে ২০২৪, ১২:১০ এএম

গত ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের পর ৪ মাসের বেশি সময় পার হয়েছে। এই ৪ মাসে রাজনীতি বলতে গেলে স্থবির হয়ে আছে। মির্জা ফখরুল জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর প্রথমে চিকিৎসার জন্য সপরিবারে সিঙ্গাপুর যান এবং সেখান থেকে ফিরে এসে সপরিবারে পবিত্র ওমরাহ পালন করেন। ওমরাহ থেকে ফিরে আসার পর তিনি সমস্ত বিরোধী রাজনৈতিক দলের সাথে আলাপ-আলোচনা শুরু করেছেন। ধারাবাহিকভাবে তিনি একটির পর একটি বিরোধী রাজনৈতিক দল ও জোটের সাথে আলাপ-আলোচনা করে যাচ্ছেন। এসব আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে গত আন্দোলনে কোথায় ভুল ছিল, আর কোথায় সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল সেগুলো পর্যালোচনা করা হচ্ছে। যেখানে যেখানে দুর্বলতা ছিল সেই পয়েন্টগুলো চিহ্নিত করা হচ্ছে। এটি একটি ভালো পদক্ষেপ। কারণ, কঠোর বাস্তব হলো এই যে, যদিও ৯৫ শতাশং মানুষ ভোট দিতে যায়নি, কিন্তু তারচেয়েও কঠোর বাস্তব হলো, ৯৫ শতাংশ মানুষ ভোট না দেওয়া সত্ত্বেও সরকার টিকে গেছে। বিরোধী দলসমূহ চেয়েছিল বর্তমান সরকারের অপসারণ এবং তার পরিবর্তে একটি নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন। তারা আরো চেয়েছিল, বর্তমান নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন। কিন্তু এগুলোর কোনো দাবিই তারা আদায় করতে পারেনি। একথা ঠিক যে, তারপরেও ঐ ৯৫ শতাংশ মানুষ তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি। এটিই বিএনপিসহ বিরোধী দলসমূহের খুব বড় প্লাস পয়েন্ট।

এর মধ্যে একাধিক বিরোধী দল বিভিন্ন আলোচনা সভায় বিগত নির্বাচনী
ফলাফল এবং তাদের সাফল্য বা ব্যর্থতা নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলছেন। মির্জা ফখরুল, নজরুল ইসলাম খানসহ বিএনপি নেতারা বিভিন্ন বিরোধী দলের সাথে বৈঠক করে যাচ্ছেন। কিন্তু গত বুধবার গণতন্ত্র মঞ্চের সাথে তাদের ম্যারাথন বৈঠক হয়েছে। বিএনপি চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে এই সভা শুরু হয় সন্ধ্যা ৭টায়। ২ ঘণ্টাব্যাপী অত্যন্ত গঠনমূলক আলোচনার পর সভা শেষ হয় রাত ৯টায়। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে সভায় কী আলোচনা হয়েছে সেটি বিএনপি বা গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা সাংবাদিকদের বলেননি। কিন্তু কিছু কিছু বিষয় দুই একটি পত্রপত্রিকায় চলে এসেছে। এছাড়া যারা অনুসন্ধানী সাংবাদিক হিসেবে বিশেষ পরিচিত তারা দুই একটি মূল্যবান তথ্য বের করেছেন।

এসব তথ্য থেকে একটি বিষয় পরিষ্কার যে, শরিক দলগুলো এবার নিরপেক্ষভাবে নিজেদের আত্মসমালোচনা করছেন এবং এসব আত্মসমালোচনা গঠনমূলক হচ্ছে। বিএনপি ছাড়া অন্যান্য যে বিরোধী দল রয়েছে তার মধ্যে জামায়াতে ইসলামী এবং গণতন্ত্র মঞ্চ নিয়েই রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের আগ্রহ বেশি। জামায়াত নিয়ে আগ্রহ বেশি, কারণ জামায়াত সংগঠন হিসেবে মজবুত। ভুল হোক আর শুদ্ধ হোক, অনেকে মনে করেন যে, আগামী দিনে বিএনপির নেতৃত্বে বিরোধী দলসমূহ যদি কোনো সরকার পতন আন্দোলন শুরু করে সেক্ষেত্রে জামায়াতকে সরাসরি আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত করতে হবে। কারণ, একটি সুশৃঙ্খল দল হিসেবে যেকোনো সভায় হাজার হাজার মানুষকে হাজির করার সক্ষমতা তার আছে।

গণতন্ত্র মঞ্চ নিয়ে মানুষের আগ্রহ এই কারণে যে, দল হিসেবে বা জোট হিসেবে মঞ্চ ছোট হলেও এখানে আছেন একাধিক অভিজ্ঞ ও পোড় খাওয়া রাজনৈতি নেতা। আ স ম আব্দুর রব এবং মাহমুদুর রহমান মান্না সেই পাকিস্তান আমল থেকেই প্রথমে ছাত্রলীগ এবং পরে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন। স্বাধীনতার ৬ মাস পর নীতিগত বিরোধের কারণে সিরাজুল আলম খানের নেতৃত্বে তারা আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে আসেন এবং জাসদ গঠন করেন। অর্ধ শতকের বেশি সময় ধরে তারা পলিটিক্স করছেন।

॥দুই॥
অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে যে, শুধু গত বুধবারের বৈঠকেই নয়, ইলেকশনের পর থেকেই গণতন্ত্র মঞ্চ বিএনপিকে একটি প্রশ্ন লাগাতার করে যাচ্ছে। আর সেটি হলো, বিগত ২/৩ বছর হলো বিএনপির নেতৃত্বে তারা সকলেই সভা করেছেন এবং মিছিল করেছেন। দেখা গেছে, প্রায় প্রতিটি সভা অনুষ্ঠানের পূর্বে একদিকে আওয়ামী লীগের ঝটিকা বাহিনী এবং অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের সভা বা মিছিল করায় পর্বত প্রমাণ বাধা সৃষ্টি করেছে। যখন তখন যেখানে সেখানে আওয়ামী লীগ বিশেষ করে ছাত্রলীগ হামলা করেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ক্যাডারদের প্রহারে শত শত বিএনপি ও অন্যান্য বিরোধী দলীয় নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। গণতন্ত্র মঞ্চ নাকি বিএনপিকে প্রশ্ন করেছে, বিএনপি সভা ডাকলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কয়েক হাজার কর্মী সমবেত হয়। কিন্তু বিগত ১৬ বছরে একবারও আওয়ামী হামলার মুখে বিএনপি নেতাকর্মীরা ঘুরে দাঁড়ায়নি কেন? ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়সহ বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মারপিট করে ছাত্রলীগ ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করে রেখেছে। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অনেকগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকার বিরোধী ছাত্ররাই সংখ্যায় বেশি। কেন তারা আওয়ামী লীগ ও ছাত্র লীগের সন্ত্রাসকে প্রতিরোধ করেনি?

গণতন্ত্র মঞ্চের এক নেতা কয়েক দিন আগে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সামনে এক সমাবেশে একটি তীক্ষ্ম প্রশ্ন করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ২৮ অক্টোবর ১০ লক্ষ লোকের সমাবেশ হয়েছিল। সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সাউন্ড গ্রেনেড বিষ্ফোরণ করে ১০ লক্ষ লোকের সমাবেশ পন্ড করে দেয়। সেদিন ঐ ১০ লক্ষ লোককে ঘুরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়নি কেন? সুখের বিষয় এই যে, গণতন্ত্র মঞ্চের নেতৃবৃন্দের এইসব সুতীক্ষ্ম প্রশ্নের পর বিএনপি নেতৃবৃন্দ মোটেই ক্ষুব্ধ হননি। বরং স্ট্যান্ডিং কমিটির মিটিং করে তারা এসমস্ত প্রশ্ন উত্থাপন করবেন এবং এসব প্রশ্নের আলোকে আগামী দিনের আন্দোলনের কৌশল নির্ধারণ করবেন। দৈনিক ইনকিলাবের এই কলামিস্ট জানতে পেরেছেন, বিরোধী দলসমূহের সাথে বিএনপির এই ধারাবাহিক আলোচনা শীঘ্রই শেষ হচ্ছে। তবে এরপর তারা নিজেরা এসব পর্যালোচনা করবেন। এগুলো করতে করতে কোরবানী ঈদ এসে যাবে। তারপর আসবে বর্ষাকাল। সুতরাং ঘর গুছিয়ে, বৃহত্তর ঐক্য সুদৃঢ় করে মাঠে নামতে অক্টোবর মাস পার হয়ে যাবে। হয়তো নভেম্বরে তারা আবার রাজপথে নামবে। তার আগে রাজপথ প্রকম্পিত হবে বলে মনে হয় না। তবে দলগুলো আলাদা আলাদাভাবে আলোচনা সভা, খন্ড মিছিল, মানববন্ধন ইত্যাদি করবে।

॥তিন॥
রাজনৈতিক ফ্রন্ট এখন কিছুটা স্তিমিত থাকলে কী হবে, অর্থনৈতিক ফ্রন্ট বেশ গরম হয়ে উঠেছে। দেশের প্রতিষ্ঠিত অর্থনীতিবিদ, যারা এতদিন পর্যন্ত অর্থনীতির মধ্যেই তাদের বক্তব্য সীমাবদ্ধ রাখতেন এবং এক ধরনের ধরি মাছ না ছুঁই পানি বা তথাকথিত নিরপেক্ষতা বজায় রাখতেন, তারা এবার পাদপ্রদীপের অন্ধকার থেকে আলোয় বেরিয়ে এসেছেন। তারা এখন সরকার বা আওয়ামী লীগের নাম না ধরলেও সরকারের ভ্রান্ত অর্থনীতি এবং অর্থনীতির বেহাল দশা নিয়ে মুখ খুলেছেন।

গত ১৬ মে বিআইডিএসে অনুষ্ঠিত এক আলোচন সভায় বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্পষ্ট ভাষায় বলেন যে, কর্তৃত্ববাদী শাসনেও কতগুলো ক্ষেত্রে রাজনীতিকরণ বা দলীয়করণ করা উচিৎ নয়। উদাহরণ স্বরূপ তিনি বলেন যে, বাংলাদেশ ব্যাংককে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়া উচিত। আওয়ামী ঘরানার অর্থনীতিবিদ হিসেবে চিহ্নিত বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফরাস উদ্দিন বলেন যে, গভর্নরের পদটির মেয়াদ হওয়া উচিত ৬ বছর। তাকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়া উচিত এবং ৬ বছরের আগে তাকে বদলি করা উচিত হবে না। ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেন যে, সরকারি আমলাদের প্রমোশনের ভিত্তি হওয়া উচিত তাদের পারফরমেন্স, দলীয় আনুগত্য নয়। তিনি অভিযোগ করেন যে, সরকার কিছু লোককে নীতিবহির্ভূত সুবিধা দেয়। ফলে একটি প্রতিযোগিতামূলক উদ্যোক্তা শ্রেণি তৈরি হচ্ছে না। ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদের যে, উক্তিটি সকলের বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করে সেটি হলো, মানবাধিকার এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে তুচ্ছ জ্ঞান করলে চলবে না। জনগণকে যদি জনসম্পদে পরিণত করা না যায় তাহলে শুধুমাত্র বড় বড় অবকাঠামো নির্মাণ করে যে উন্নয়ন দেখানো হয়, সেটি টেকসই হয় না।

অর্থনীতিবিদ এবং বিআইডিএসের মহাপরিচালক বিনয়ক সেন বলেন যে একটি দেশকে উন্নত দেশে পরিণত করার ক্ষেত্রে একদলীয় সরকার তেমন কাজে আসে না। ফরাস উদ্দিন বলেন যে, সরকার যদি চায় যে, অর্থনীতিবিদরা তাদের হুকুমবর্দার হবে তাহলে মস্ত বড় ভুল হবে। সরকারের উচিত হবে অর্থনীতিবিদদের কথা মনোযোগ সহকারে শোনা এবং যেগুলো যুক্তিযুক্ত কথা সেগুলো বাস্তবায়িত করা।

ফরাস উদ্দিন অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সমস্যা বলে মনে করেন খেলাপি ঋণ। যে দেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ হয় ১ লক্ষ ৪৫ হাজার কোটি টাকা, যে দেশে বিদেশে মুদ্রা পাচারের পরিমাণ হয় লক্ষ কোটি টাকা, সেই দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি তো দূরের কথা, দ্রুত হ্রাস পেতে থাকবে।

॥চার॥
দেখা যাচ্ছে যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি খাদের কিনারে এসে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী ১৫ মে পর্যন্ত বিদেশি রিজার্ভের পরিমাণ ১৮ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী সেটির পরিমাণ ১৩ বিলিয়ন ডলারের সামান্য নিচে। ১৮ বিলিয়ন ডলার বড়জোর তিন মাসের আমদানির খোরাক। আর ১৩ বিলিয়ন ডলার বড়জোর আড়াই মাসের আমদানির খোরাক। অবস্থা যা দাঁড়িয়েছে, তাতে অর্থনীতির অব্যবস্থাপনা একদিন জগদ্দল পাথর হয়ে সরকারের বুকে চেপে বসবে। ফরাস উদ্দিন বলেন, এ থেকে আশু মুক্তির পথ লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা, যা বিদেশে পাচার হয়েছে, সেগুলো ফিরিয়ে আনা এবং খেলাপি ঋণ আদায় করা। কোনো অবস্থায় সামান্য কিছু টাকা দিয়ে খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিল করা যাবে না।

আওয়ামী ঘরানার হলেও ফরাস উদ্দিন সঠিক কথাই বলেছেন। এর আগে আরেক আলোচনা সভায় তিনি বলেছেন যে, শত শত কোটি টাকার ঋণ খেলাপি এবং হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারকারীরা ক্ষমতার চারপাশে ঘোরাফেরা করছেন। এদেরকে কঠোর হাতে দমন না করলে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানো তো দূরের কথা, খাদের কিনারা থেকে একেবারে খাড়া নিচে পড়ে যাবে।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার