ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১

অর্থ পাচারকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

২৫ মে ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২৫ মে ২০২৪, ১২:০৫ এএম

দুবাইয়ে বিনিয়োগ এখন টক অব দ্য ওয়ার্ল্ড। সেখানে বিদেশি বিনিয়োগের হিড়িক পড়েছে। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ধনী দেশের ন্যায় এশিয়া অঞ্চলের গরিব দেশগুলোর ব্যবসায়ী, আমলা ও রাজনৈতিকদের সংখ্যা ও বিনিয়োগের পরিমাণও কম নয়। এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন ফাঁস করেছে ‘দুবাই আনলকড’ নামে অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড করাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্ট (ওসিসিআরপি) ও নরওয়ের সংবাদমাধ্যম ই-টোয়েন্টিফোর। এতে অংশ নিয়েছে ৫৮টি দেশের ৭৪টি সংবাদমাধ্যম। ফাঁসকৃত এ তথ্য ওসিসিআরপির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে গত ১৫ মে। বর্ণিত সংবাদমাধ্যমগুলোর মধ্যে অন্যতম যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সাময়িকী ফোর্বস। এ ফাঁস হওয়া তথ্যে ২০২০ থেকে ২০২২ সালের তথ্য রয়েছে। এ ব্যাপারে বিনিয়োগকারীদের সংশ্লিষ্ট দেশে সোরগোল চলছে সর্বাধিক। মিডিয়াতেও সর্বাধিক হাইলাইট হয়েছে। একই অবস্থা বাংলাদেশেও। কারণ, উক্ত ফাঁস হওয়া তথ্যে দুবাইয়ে ৩৯৪ জন বাংলাদেশির ২ হাজার ৬৩৬ কোটি টাকা মূল্যের ৬৪১টি সম্পত্তির তথ্য রয়েছে। অপরদিকে, গত ১৭ মে বিবিসির খবরে প্রকাশ, গত কয়েক বছরে দুবাই, আবুধাবি, আজমান ও শারজাহতে বহু বাংলাদেশি নিজের নামে বা অন্যের নামে বাড়ি, ভিলা, ফ্ল্যাট, হোটেল, মোটেল কিনেছেন। পাশাপাশি পাম জুমেইরা, দুবাই মেরিনা কিংবা বিজনেস বে’র মতো বিলাসবহুল এলাকাগুলোতে ভিলা ও হোটেল কিনেছেন কেউ কেউ। সংযুক্ত আরব আমিরাতে এখন বাংলাদেশি মালিকানা আছে এমন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে প্রায় এক লাখ। বাংলাদেশ থেকে বিপুল অর্থ পাচারের ঘটনা এটাই প্রথম নয়। ইইউ ট্যাক্স অবজারভেটরির সম্প্রতি প্রকাশিত ‘অ্যাটলাস অফ অফশোর ওয়ার্ল্ড’ শীর্ষক প্রতিবেদন মতে, বিশ্বের ‘ট্যাক্স হেভেন’ দেশগুলোতে বাংলাদেশি নাগরিকদের প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার অফশোর সম্পদ রয়েছে, যা বাংলাদেশের মোট জিডিপির প্রায় ১.৩%। তন্মধ্যে ৬০ হাজার কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে এশিয়ার ট্যাক্স হেভেনগুলোতে, বাকিটা ইউরোপ ও আমেরিকায়। ইতোপূর্বে গত ৪ মে, ২০২২ আইসিআইজে প্রকাশিত প্যান্ডোরা পেপারসের চূড়ান্ত তালিকায় অনেক বাংলাদেশির নাম প্রকাশিত হয়েছে, যারা গোপনে অন্য দেশে বিপুল সম্পদ বিনিয়োগ করেছে। টিআইবি গত ৯ আগস্ট’ ২০২২ বলেছে, জিএফআই’র তথ্যানুযায়ী, ২০০৮-১৫ মেয়াদে চালান জালিয়াতির মাধ্যমে পাচার হওয়া অর্থের পরিমাণ বছরে ৮.২ বিলিয়ন ডলার, যা হালনাগাদ তথ্য প্রাপ্তি সাপেক্ষে ইতোমধ্যে কমপক্ষে ১২ বিলিয়ন ডলারের বেশি হবে। ‘ক্রমবর্ধমান অর্থ পাচার বাংলাদেশের জন্য এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। সর্বোপরি বাজুস নেতারা গত ১৩ আগস্ট, ২০২২ বলেছেন, অবৈধভাবে দেশে স্বর্ণ চোরাচালানের মাধ্যমে প্রতিবছর প্রায় ৭৩ হাজার কোটির টাকা বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। দেশের অর্থ পাচারের এরূপ নজির আরো রয়েছে। স্মরণীয় যে, এই অর্থ পাচারকারীরা দেশ-বিদেশে পরিবার-পরিজন নিয়ে বিলাসী জীবন যাপন করার পর এসব অর্থ পাচার করেছে বিভিন্ন দেশে। ইতোপূর্বে বাংলাদেশিদের কানাডাস্থ বেগম পাড়া, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে সেকেন্ড হোম ইত্যাদির খবর ফলাও করে প্রচারিত হয়েছে। জিএফআই এর তথ্য মতে, গত ৯০ দশক থেকে বাংলাদেশ থেকে গড়ে বছরে পৌনে এক লাখ কোটি টাকা পাচার হচ্ছে। তাদের মধ্যে ৮৫% ব্যবসায়ী। তারা আমদানি-রফতানির ক্ষেত্রে আন্ডার ইনভয়েস ও ওভারইনভয়েসের মাধ্যমে বিপুল অর্থ পাচার করছে। ডিজিটাল কারেন্সির মাধ্যমেও অর্থ পাচার ক্রমান্বয়ে বাড়ছে! বিপুল অর্থ পাচারের কারণে বাংলাদেশের বছরে গড়ে প্রায় ২-৩% জাতীয় প্রবৃদ্ধি কম হচ্ছে। সরকার ‘ন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজি ফর প্রিভেন্টিং মানি লন্ডারিং অ্যান্ড কমব্যাটিং ফাইন্যান্সিং অব টেরোরিজম ২০১৯-২১’ শীর্ষক একটি কৌশল পত্র তৈরি করেছে। তাতে দেশ থেকে অর্থ পাচারের গন্তব্য হিসেবে ১০টি দেশ তথা যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, কেইমান আইল্যান্ড ও ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডসের কথা বলা হয়েছে। এর বাইরে আরো কিছু দেশ রয়েছে। এসব দেশে অর্থ পাচারের প্রধান মাধ্যম হলো হুন্ডি-হাওলা।

পাচার করা অর্থের বেশিরভাগ কালো টাকা তথা অবৈধ পথে উপার্জিত, যাকে বলে দুর্নীতি। যা মাদক কারবার, মানব পাচার, ভূমি দস্যুতা, ব্যাংকের ঋণ খেলাপি, অবৈধ ব্যবসা, শেয়ার কেলেঙ্কারি, চোরাকারবারী, ঘুষ ইত্যাদির মাধ্যমে অর্জিত। এভাবে দেশের কিছু লোক রাতারাতি ধনী হয়েছে। তাই কিছু লোক দ্রুত অতি ধনী হওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একনাগারে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছে কয়েকবার। অথচ বাংলাদেশের আর্থসামাজিক অবস্থা অনুযায়ী সৎ পথে থেকে অতি ধনী কেন ধনী হওয়ারও সম্ভাবনা নেই। তাই দ্রুত অতি ধনী হওয়াদের অর্থ অবৈধভাবে উপার্জিত নিঃসন্দেহে। টিআইয়ের দুর্নীতির সূচকেও বাংলাদেশ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছে, বেশ কয়েক বছর ধরে শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্ত দেশগুলোর কাতারে রয়েছে। যেমন: টিআইয়ের দুর্নীতির ধারণাসূচক প্রতিবেদন- ২০২৩ মতে, বিশ্বের সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১০তম, যা আগের বার ছিল ১২তম। স্মরণীয় যে, বেশ কয়েক বছর জাতীয় বাজেটে নির্ধারিত কর দিয়ে কালো টাকাকে সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাও করেনি তারা। দ্বিতীয়ত এই বিপুল কালো টাকা যদি দেশের বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ হতো, তাহলে দেশের উন্নতি ত্বরান্বিত হতো, বেকারত্ব হ্রাস পেত। কিন্তু তাও হয়নি। তাই সার্বিকভাবে অর্থ পাচারকারীরা দেশের উন্নতির প্রধান শত্রু। তবুও এই অর্থ পাচারকারী/দুর্নীতিবাজদের তেমন কোনো শাস্তি হয়নি। অথচ, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হয়েছে বহুবার। এ নিয়ে ব্যাপক হুংকারও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু গর্জন অনুযায়ী বর্ষণ হয়নি! গত ১৩ সেপ্টেম্বর’ ২০২৩ প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন, বিচার বিভাগসহ দেশের সব বিভাগে দুর্নীতি ক্যান্সারের মতো ছেয়ে গেছে। দুর্নীতি যাতে কমানো যায়, সেই উদ্যোগ নেওয়া হবে। সম্প্রতি প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেছেন, দেশে দুর্নীতি ক্যান্সারের মতো ছড়িয়ে পড়েছে। প্রাক্তন পরিকল্পনামন্ত্রীও বলেছেন, দুর্নীতি বেড়েছে। গত ১৮ মে অনুষ্ঠিত ব্যাংক একীভূতকরণ শীর্ষক এক বিতর্ক অনুষ্ঠানে সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ বিভিন্ন নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলোতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সংস্কৃতি হারিয়ে যাচ্ছে। ফলে প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারছে না। বর্তমানে ব্যাংকিং খাতে নৈরাজ্য এমন পর্যায়ে উপনীত হয়েছে যে, আইএমএফের পরামর্শক্রমে ব্যাংক একীভূতকরণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হচ্ছে’। উক্ত অনুষ্ঠানে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, ‘ঋণ জালিয়াতি, ঋণ খেলাপি, অর্থ পাচার বাংলাদেশের আর্থিক খাতের সবচেয়ে বড় কালো দাগ। ব্যাংকের টাকা মেরে দিয়ে ব্যক্তি বিশেষের আরাম আয়েশ, ভোগ-বিলাস দেশের অর্থনীতিতে ক্যান্সারের আকার ধারণ করেছে’। উল্লেখ্য যে, দুর্নীতিবাজরা ঠিক মতো আয়করও দেয় না। এছাড়া, ব্যবসায়ীদের অনেকেই খরিদ্দারের আদায়কৃত ভ্যাটও ঠিক মতো সরকারি খাতে জমা দেয় না। তাই দেশের কর জিডিপির হার বৈশ্বিকভাবে সর্বনি¤œ দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম! দেশে আয় বৈষম্য সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে! দুর্নীতির কারণে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগও কাক্সিক্ষতভাবে হচ্ছে না। তাই কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে না। বেকারত্ব বেড়েই চলেছে!

অর্থ পাচারকারী ও দুর্নীতিবাজরা মোটামুটি চিহ্নিত। ফোর্বস, জিএফআই, ইইউ ট্যাক্স অবজারভেটরি ইত্যাদির তথ্য এবং দেশের সাম্প্রতিক নির্বাচনগুলোতে প্রার্থীদের অনেকের হলফনামায় অবিশ্বাস্য সম্পদ বৃদ্ধির হিসাব ইত্যাদি তার জ্বলন্ত প্রমাণ। তবুও কারো শাস্তি হয়নি। বরং তারা সমাজে ও রাষ্ট্রীয়ভাবে ভিআইপি, সিআইপি ইত্যাদিতে ভূষিত হয়েছে। রাজনীতির কর্তৃত্বও দখল করেছে। ফলে দেশের রাজনীতি দূষিত হয়ে পড়েছে! তথাপিও দুদক এ ব্যাপারে নির্বাক। দুদক মূলত দুর্নীতির রাঘব বোয়ালদের বাদ দিয়ে কতিপয় চুনোপুঁটি ও কিছু বিরোধী দলের নেতাকে নিয়েই ব্যস্ত রয়েছে। তাই স্মরণকালের মধ্যে শুধু একজনের অর্থ পাচারের টাকা দেশে ফেরত এনেছে সিঙ্গাপুর থেকে। তাও সরকারের বিরোধী মতের হওয়ার কারণে! দেশের প্রাক্তন ক্রিকেটার ও বর্তমানে এমপি মাশরাফি সম্প্রতি বলেছেন, আমরা একশ’ টাকার চোরকে ধরে গাছে বেঁধে ব্যাপক পেটাই আর একশ’ কোটি টাকার চোরকে সালাম দেই। সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য গত ১৯ মে বলেছেন, ‘যারা কর দেয় না টাকা পাচার করে তারা অনেক বেশি শক্তিশালী’। এটাই দেশের বাস্তবতা। প্রকৃত গণতন্ত্র, সুশাসন ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো সত্যিকারভাবে স্বাধীন ও শক্তিশালী না হওয়ায় এটা হয়েছে।

কিন্তু অর্থ পাচারকারী ও দুর্নীতিবাজরা যতই শক্তিশালী হোক রাষ্ট্র তথা সরকারের চেয়ে শক্তিশালী নিশ্চয়ই নয়। সরকারকে এ ব্যাপারে কঠোর হতে হবে, শক্তি প্রদর্শন করতে হবে। অর্থ পাচারকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

লেখক:সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার