ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১

চীনের নেতৃত্বে নতুন বিশ্বব্যবস্থা দ্রুত গড়ে উঠছে

Daily Inqilab ইনকিলাব

০২ জুন ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০২ জুন ২০২৪, ১২:০৪ এএম

বিশ্ব এক নতুন ধারায় বা ‘নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডারে’ প্রবেশ করতে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্ব ও তার পশ্চিমা মিত্রদের আধিপত্য এবং মোড়লগিরির দিন ক্রমেই শেষ হয়ে আসছে। বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের দেশে দেশে তাদের খবরদারি, ধমক ও ধ্বংসাত্বক নীতি উপেক্ষা করে দেশগুলো বের হয়ে আসছে। তারা পশ্চিমা আধিপত্যবাদের পরিবর্তে শান্তি, সমৃদ্ধি এবং পারস্পরিক সুসম্পর্কের ভিত্তিতে একজোট হচ্ছে, যেখানে কারো করতলে নয়, বরং স্বকীয়ভাবে প্রত্যেকেই আত্মমর্যাদা নিয়ে বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। বিশ্বে এই পরিবর্তন বা নতুন ধারা দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। পরিবর্তনের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে চীন সাথে রাশিয়া। বলা যায়, পরিবর্তনশীল যুগের পুরধার ভূমিকা পালন করছে চীন। সাউথ আমেরিকা থেকে নর্থ আমেরিকা, আফ্রিকা এবং বিশ্বের সমৃদ্ধ অঞ্চল মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সাথে চীন আধিপত্যের পরিবর্তে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার নীতি অর্থাৎ অর্থনৈতিক, প্রযুক্তি, যোগাযোগ ব্যবস্থা, মহাকাশ বিজ্ঞান, কৃষি, নতুন মুদ্রানীতি ইত্যাদি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। বাস্তবিকই দেশগুলোর সাথে তার সমতাভিত্তিক গভীর সম্পর্ক ক্রমাগত গভীর ও বিকশিত হচ্ছে। এ সপ্তাহে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদেশগুলোর নীতি পরিবর্তন করে দেয়ার বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী ঘটনা চীন ঘটিয়ে দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার চীনের বেইজিংয়ে চীন-আরব সহযোগিতা ফোরামের দশম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনে মূল বক্তব্য দেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, চীন-আরব বন্ধুত্বের চেতনাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে, ‘পাঁচটি প্রধান সহযোগিতার নিদর্শন’ তৈরি করতে এবং চীন-আরব অভিন্ন ভবিষ্যতের কমিউনিটি নির্মাণকে ত্বরান্বিত করতে আরব পক্ষের সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক চীন। তিনি বলেছেন, চীন ও আরব দেশের বন্ধুত্ব প্রাচীন সিল্ক রোড বরাবর বন্ধুত্বপূর্ণ আদান-প্রদান, জাতীয় মুক্তির জন্য পাশাপাশি লড়াই এবং জাতীয় নির্মাণ প্রক্রিয়ায় উইন-উইন সহযোগিতা থেকে উদ্ভূত। নতুন শতাব্দী থেকে, চীন-আরব স¤পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। চীন, চীন-আরব অভিন্ন ভবিষ্যত কমিউনিটি নির্মাণকে ত্বরান্বিত করতে ইচ্ছুক। চীন, আরব পক্ষের সাথে জীবন ও স্বাস্থ্য, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সবুজ ও নি¤œ কার্বন, আধুনিক কৃষি এবং মহাকাশ তথ্যের ক্ষেত্রে ১০টি যৌথ পরীক্ষাগার নির্মাণ করবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করা হবে, বাস্তব অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে যৌথভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার করা হবে, এবং একটি ঐকমত্য-ভিত্তিক বৈশ্বিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রশাসন ব্যবস্থা গঠনের প্রক্রিয়া এগিয়ে নেয়া হবে। দুপক্ষ যৌথভাবে মহাকাশ আবর্জনা পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র, বেইতৌ ব্যবহারিক সহযোগিতা উন্নয়ন কেন্দ্র, মানববাহী মহাকাশ অন্বেষণ এবং বেসামরিক বিমান ক্ষেত্রে সহযোগিতা করবে। পারস্পরিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের মাধ্যমে চীন ও আরব আরও অনেক বিষয় নিয়ে কাজ করবে বলে শি জিন পিং বলেছেন। শি জিনপিং ঘোষণা করেছেন যে, চীন ২০২৬ সালে দ্বিতীয় চীন-আরব শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করবে। এদিকে, শি জিনপিং গত শুক্রবার বেইজিংয়ে বাহরাইনের বাদশাহ শেখ হামাদ বিন ইসা আল-খলিফার সাথে বৈঠক করেন। বাদশাহ হামাদ চীনে রাষ্ট্রীয় সফর করছেন এবং চীন-আরব দশম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। দুই রাষ্ট্রপ্রধান চীন ও বাহরাইনের মধ্যে সার্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্বের স¤পর্ক প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছেন। শি জিনপিং জোর দিয়ে বলেছেন, চীন জাতীয় সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা রক্ষা করতে, স্বাধীন উন্নয়নের পথ অনুসরণ করতে, বাহরাইনের ২০৩০ অর্থনৈতিক উন্নয়ন ভিশন এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ উন্নয়ন কৌশল বেছে নিতে বাহরাইনকে সমর্থন করে। বাহরাইনের সাথে জ্বালানি স¤পর্ক, বিনিয়োগ, পরিবহন, নতুন শক্তি, ডিজিটাল অর্থনীতি এবং বেল্ট অ্যান্ড রোড-এর উচ্চমানের যৌথ নির্মাণকে উন্নীত করতে আরও ফলপ্রসূ সহযোগিতা চালাতে ইচ্ছুক চীন। শি জিনপিং জোর দিয়ে বলেছেন, ফিলিস্তিন ইস্যুতে চীন ও বাহরাইন একই অবস্থানে রয়েছে। ফিলিস্তিনি সমস্যার একটি প্রাথমিক সার্বিক, ন্যায়সঙ্গত এবং দীর্ঘস্থায়ী সমাধানের জন্য বাহরাইন এবং অন্য আরব দেশগুলোর সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক বেইজিং। বাদশাহ হামাদ বলেছেন, চীন যখন ভালোভাবে উন্নয়ন করতে পারে তখনই অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলো ভালোভাবে বিকশিত হতে পারবে এবং বিশ্বের বহু মেরুকরণ প্রক্রিয়া এগিয়ে যেতে পারবে। অন্যদিকে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ ৪ থেকে ৮ জুন চীনে রাষ্ট্রীয় সফর করবেন। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, এ সফরে চীন-পাকিস্তান সর্বকালীন কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের স¤পর্কের বৃহত্তর উন্নয়ন হবে এবং নতুন যুগে অভিন্ন কমিউনিটি গঠনে নতুন অগ্রগতি অর্জিত হবে।

বিশ্বের এক মেরু থেকে আরেক মেরুর বিভিন্ন দেশে চীন যেভাবে বন্ধুত্বসুলভ আচরণের মাধ্যমে পারস্পরিক উন্নয়ন ও সহযোগিতার মাধ্যমে প্রভাব বিস্তার করছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের পৃথিবী ছোট হয়ে আসছে। তার সাথে সেই পুরনো আধিপত্যবাদী কিছু দেশ ছাড়া আর কাউকে দেখা যাচ্ছে না এবং তাদের প্রভাব-প্রতিপত্তি বিশ্ব উপেক্ষা করে নতুন যুগ গঠন প্রক্রিয়ায় চীনের সাথে কাজ করছে। প্রত্যেকটি দেশ নিজের জনগণের উন্নয়ন এবং আত্মমর্যাদার সাথে বিশ্বে তুলে ধরার পথ ধরেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলোর খবরদারিমূলক বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞাসহ আক্রমণাত্মক আচরণকে থোড়াই কেয়ার করছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, যুক্তরাষ্ট্র এখন তার গৃহদাহ সামলাতে পারছে না। ফিলিস্তিনে ইসরাইলের গণহত্যার প্রতিবাদে দেশটির অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার হাজার শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করেছে এবং করছে। তাদের দমনে জো বাইডেন প্রশাসন পুলিশি ব্যবস্থা নিয়ে গ্রেফতার করে জেলে ঢুকিয়েছে। গত রমজানে মুসলমান নেতৃবৃন্দ ফিলিস্তিন ইস্যুতে হোয়াইট হাউসে জো বাইডেনের ইফতার পার্টি বর্জন করে। দেশটির এসব আভ্যন্তরীণ ঘটনায় তার অবস্থান অনেকটা নড়বড়ে হয়ে গেছে। ইসরাইলকে অস্ত্র দিয়ে ফিলিস্তিনিদের গণহত্যায় সহযোগিতা করার যুক্তরাষ্ট্রের এই নীতির বিরোধিতা শুধু তার শিক্ষার্থীরাই নয়, তার মিত্রদেশের শিক্ষার্থীরাও প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে। ফলে বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদেশগুলোর অবস্থান অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে, ফিলিস্তিন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান মধ্যপ্রাচ্যে তার মিত্রদেশগুলো ভালোভাবে নেয়নি। তারা তার একচ্ছত্র প্রভাব থেকে বের হয়ে চীন, রাশিয়া যে নতুন যুগের সূচনা করছে, সেদিকে ধাবিত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু দেশ হিসেবে পরিচিত ইরানের সাথে সউদী আরবের দীর্ঘকালের বৈরি সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। এক্ষেত্রে শি জিন পিংয়ের ভূমিকা রয়েছে। সউদী আরবের সার্বিক বৈশিষ্ট্য বদলে দেয়া এবং দেশটির একচ্ছত্র অধিপতি মোহাম্মদ বিন সালমান খুব শিঘ্রই ইরান সফর করবেন বলে পত্রিকার সংবাদ থেকে জানা গেছে। এটা সউদী আরবের দীর্ঘদিনের বন্ধু যুক্তরাষ্ট্রের গালে চপেটাঘাতের শামিল। মধ্যপ্রাচ্যের অন্যদেশগুলোও এখন চীনের নতুন যুগের সূচনার প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেছে। উপমহাদেশে পাকিস্তান যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে ঘনিষ্ট ছিল, সেও এখন যুক্তরাষ্ট্রের দিক থেকে অনেকটাই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। রাতের আঁধারে আফগানিস্তান থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের পলায়নের পর দেশটির নতুন সরকার চীনের সাথে ঘনিষ্টভাবে কাজ করছে। দক্ষিণ আমেরিকা ও আফ্রিকার বহু দেশে চীন অনেক আগে থেকেই ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ, প্রযুক্তি সহায়তা, অবকাঠামো ও যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পারস্পরিক বন্ধুত্বের মাধ্যমে সহযোগিতা করে তার বলয়ে যুক্ত করে নিয়েছে এবং নিচ্ছে। সেসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রকে আউট করে দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ব হাতেগোনা কিছু দেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। এখন চাইলেই যুক্তরাষ্ট্র ছোট-বড় কোনো দেশের উপরই ছড়ি ঘোরাতে পারছে না, পারবেও না। যুক্তরাষ্ট্রের এহেন পরিণতির মূলে রয়েছে তার অহং ও দ্বিচারিতা এবং ‘ডিভাইড অ্যান্ড রুল’ নীতি। স্বাভাবিক কারণেই চীন-রাশিয়ার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে, যেখানে বন্ধুত্ব, মানবাধিকার ও সমঝোতাভিত্তিক উন্নয়ন এবং শান্তির বারতা রয়েছে। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বাহরাইনের বাদশাকে স্পষ্ট করে বলেছেন, চীন দৃঢ়ভাবে ১৯৬৭ সালের সীমান্তের উপর ভিত্তি করে, পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী হিসেবে পূর্ণ সার্বভৌমত্বের সাথে স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে সমর্থন করে। ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য হতে সমর্থন করে।

এক ফিলিস্তিন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা বিশ্বে ‘একঘরে’ হয়ে পড়ছে। তাদের অন্যায় ও অন্যায্য এবং মানবাধিকারবিরোধী নীতি বাকি বিশ্ব প্রত্যাখ্যান করেছে। পক্ষান্তরে, মানবিক ও সহযোগিতামূলক নীতির কারণে চীন, রাশিয়া বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়নের নিয়ামক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের নেতৃত্বে শান্তি ও সমৃদ্ধির নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার দ্রুত বিকশিত ও পতিষ্ঠিত হবে বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। তারা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের উচিৎ বিশ্ববাস্তবতা উপলব্ধি করে তথাকথিত মোড়লগিরি বাদ দিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিজেদের যুক্ত করা।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার