ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১

ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় যথোচিত গুরুত্ব দিতে হবে

Daily Inqilab মো. জাহিদুল ইসলাম

০৩ জুন ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০৩ জুন ২০২৪, ১২:০১ এএম

নিত্য প্রয়োজনীয় ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক্স জিনিসপত্র ব্যবহারের পর যখন নষ্ট হয়ে যায় তখনই এটি বর্জ্যে পরিণত হয়, যা ই-বর্জ্য নামে পরিচিত। পরিত্যক্ত টিভি, ফ্রিজ, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, রাউটার, ক্যামেরা, এয়ারকন্ডিশনার, মাইক্রোওভেন, ইলেকট্রিক তার, সুইচ, সার্কিট বোর্ড, বাল্ব, ওয়াশিং মেশিন, মুঠোফোন, ডিভিডি প্লেয়ার, বাচ্চাদের ইলেকট্রনিক খেলনা সামগ্রী ইত্যাদি এসব হচ্ছে ইলেকট্রনিক বর্জ্য বা ই-বর্জ্য । মোট কথা হলো, নষ্ট এবং অব্যবহৃত সকল ধরনের ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসই হলো ইলেকট্রনিক বর্জ্য বা ই-বর্জ্য। নতুন নতুন সংস্করণের ডিভাইস বিদায় জানাচ্ছে পুরোনো ডিভাইসকে। দিন দিন বাড়ছে ই-বর্জ্যরে স্তূপ। প্রতিবছর বিশ্বে ই-বর্জ্য শতকরা ৫-১০% হারে বাড়ছে এবং এই বর্জ্যরে শতকরা ৫% ভাগের বেশি পুনরুদ্ধার করা যায় না। বিশ্বজুড়ে ই-বর্জ্য ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। মূলত ই-বর্জ্যরে দূষণ অনেকটা মোবাইল ফোন টাওয়ার থেকে নির্গত অদৃশ্য দূষণের মতো নিরবে কাজ করে। বিষয়টা এমন যে ক্ষতি হচ্ছে কিন্তু কারণ সহজে নিরূপণ করা যাচ্ছে না। ফলে ই-বর্জ্যেের রেডিয়েশনে আমরা মারাত্মক রোগ-ব্যাধিতে আক্রান্ত হলেও সেটি ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে।

ই-বর্জ্য বেশি জমা হচ্ছে নি¤œ ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে। এতে রয়েছে মারাত্মক রেডিয়েশন। পরিবেশ এবং মানবজাতির উপর এই ক্ষতিকর রেডিয়েশনের প্রভাব ব্যাপক এবং হুমকি স্বরূপ। ই-বর্জ্য হতে নির্গত রেডিয়েশন বিভিন্নভাবে পরিবেশের ওপর প্রভাব বিস্তার করছে। বিশেষ করে ব্যবহৃত ইলেকট্রনিক সামগ্রীতে নানা ধরনের উপাদান থাকে। যেমন- ক্যাডমিয়াম, লিডঅক্সাইড, সিসা, কার্বন, সিলিকন, বেরিলিয়াম, ফাইবার গ্লাস, পারদসহ নানা ধাতব উপাদান। ইলেকট্রনিক সামগ্রী নষ্ট হয়ে গেলেও উপাদানগুলো নিঃশ্বেষ হয় না। বর্জ্যরে মধ্যেই অন্তর্নিহিত অবস্থায় বিদ্যমান থাকে। আর এসব বর্জ্যই যুগ যুগ ধরে মারাত্মক হুমকির কারণ হয়ে পরিবেশ এবং মানব জাতির ওপর ক্ষতিকর প্রতিফলিন ঘটায়। এগুলো পচনশীল নয় বিধায় পরিবেশের যথেষ্ট ক্ষতিসাধন করে। ফলে মাটি, গাছপালা, ফসল ও জীববৈচিত্র্যের ওপর ব্যাপক ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। এই ক্ষতিকর প্রভাবের কারণে ধীরে ধীরে জলবায়ুর পরিবর্তনও ঘটতে থাকে। বছরের পর বছর নদী বা সমুদ্রের পানিতে ফেলা হচ্ছে ইলেকট্রনিক বর্জ্য। বর্তমানে জীববৈচিত্র্য ও মানবসভ্যতার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে এই ই-বর্জ্য।

বৈশ্বিকভাবে ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ক্রমবর্ধমান ব্যবহার ও তাদের অপেক্ষাকৃত স্বল্প আয়ুষ্কালের কারণে ই-বর্জ্য বর্তমানে ক্ষতিকারকের আনুপাতিক হারে ক্রমবর্ধমান। ই-বর্জ্য কমাতে আমাদের প্রত্যেকের সচেতনতার বিকল্প নেই। ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দ্রুত পরিকল্পনা না নিলে আগামীতে এগুলো জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ তথা জলবায়ু সংকটের মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করবে। যত্রতত্র ই-বর্জ্য ফেলার কারণে এতে থাকা নানা ক্ষতিকর উপাদান মাটি ও পানির সঙ্গে মিশে যাচ্ছে। ফলে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ দূষণ। মাটির সঙ্গে মিশে যাওয়া এসব ক্ষতিকর উপাদান সবুজ উদ্ভিদের মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে। ই-বর্জ্যেের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা নেই। আমরা অনেকেই বিষয়টিকে খুব সহজভাবে দেখি। এটি যে পরিবেশ ও জলবায়ুর জন্য মারাত্মক হুমকি তা হয়তো অনেকেরই অজানা। অজানা রয়েছে এর প্রভাবে মানুষের মৃত্যুও ঘটতে পারে সেই তথ্যও। ই-বর্জ্য ব্যক্তির স্বাস্থ্যঝুঁকির পাশাপাশি পরিবেশের ওপরও বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলছে। যথাযথ ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না থাকায় দূষিত করছে পানি, বায়ু এবং মাটি। বাড়াচ্ছে পরিবেশের তাপমাত্রা এবং বিনষ্ট করছে জমির উর্বরতাও। এখনই এই ই-বর্জ্য নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে আগামীর স্মার্ট প্রযুক্তির যুগে ভয়াবহ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে সমগ্র বিশ্ব।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, পুরোনো ইলেকট্রনিক সামগ্রী ভাঙারির দোকানে দোকানিরা প্রয়োজনে এ বর্জ্যগুলোকে রোদের তাপে শুকায়। আবার অনেকেই বর্জ্যগুলোকে দোকানে না রেখে রাস্তার পাশে ফেলে রাখে। এর ফলে রোদের তাপে ‘ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট’ (আইসি) থেকে মারাত্মক বিকিরণ নির্গত হতে থাকে। শুধু রোদেই নয় এসব ই-বর্জ্য মাটির নিচে চাপা দিলে কিংবা পানিতে ফেলে দিলেও ক্ষতিকর বিকিরণ নির্গত হতে থাকে। অনেক সময় নষ্ট কম্পিউটার, ল্যাপটপ এবং অন্যান্য যন্ত্রাংশ বর্জ্য মাটিতে পুঁতে ফেলা হচ্ছে, যা থেকে তৈরি হচ্ছে বিষাক্ত ল্যাকটেটস। এটি মাটির নিচে পানিকে দূষিত করছে। এ ছাড়া বাসাবাড়ির আশপাশে দীর্ঘদিন ফেলে রাখা ই-বর্জ্য থেকেও ভয়াবহ মাত্রার স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। অন্যদিকে দেশের বড় বড় সরকারি-বেসরকারি অফিসগুলোতে নষ্ট হয়ে যাওয়া ইলকট্রনিক যন্ত্র পড়ে থাকে। এগুলো একদিকে যেমন ই-বর্জ্যরে সংখ্যা বৃদ্ধি করছে, পাশাপাশি স্বাস্থ্য ঝুঁকির সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর যত্রতত্র ফেলে রাখার কারণে ই-বর্জ্যরে রেডিয়েশন রিসাইকেলের মাধ্যমে মানবদেহে দ্রুত প্রবেশ করে।

ই-বর্জ্য যে শুধু পৃথিবীতে এবং সাগর মহাসাগরে উদ্বেগের কারণ শুধু তাই নয়, মহাকাশেও এই বর্জ্য এখন চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মহাকাশে যতো বেশি রকেট যাচ্ছে সেখান থেকে ততো বেশি মহাকাশ বর্জ্য তৈরি হচ্ছে, যা মহাকাশের পাশাপাশি পৃথিবীকেও দূষণের কবলে ফেলছে। রকেটের মাধ্যমে কার্বন ডাই অক্সাইড তৈরি হচ্ছে, যা পৃথিবীর জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ। স্যাটেলাইট, মহাকাশযান বা বাতিল স্যাটেলাইট থেকে এসব বর্জ্য তৈরি হয়েছে। বর্তমানে মহাকাশে কোটি কোটি টুকরা বর্জ্য ছড়িয়ে রয়েছে, যার মধ্যে খুব অল্প পরিমাণ বর্জ্য শনাক্ত করা হয়েছে। পৃথিবীর কক্ষপথ ধীরে ধীরে বিশৃঙ্খল হয়ে উঠছে। ফলে স্যাটেলাইটের নিরাপত্তা দিন দিন কঠিন হয়ে পড়ছে। মহাকাশের বর্জ্য বা ধ্বংসাবশেষের টুকরাগুলোর মধ্যে প্রায়ই সংঘর্ষ ঘটে। এভাবে সংঘর্ষ হতে থাকলে জিপিএস, মুঠোফোনের ডেটা, আবহাওয়া পর্যবেক্ষণের স্যাটেলাইটসহ যোগাযোগের স্যাটেলাইটগুলো ধ্বংসের মুখে পড়তে পারে। বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে মহাকাশে থাকা ১ মিলিমিটারের চেয়েও ছোট বর্জ্য বা ধ্বংসাবশেষ শনাক্ত করার পাশাপাশি লেজারের মাধ্যমে সেগুলোর গতিপথ বদলে ধ্বংসের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

প্রযুক্তিগত অগ্রগতির দ্রুতগতি দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ক্রমবর্ধমান ব্যবহারের কারণে ই-বর্জ্য বিশ্বব্যাপী একটি ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ। বিশ্বব্যাপী প্রতিনিয়তই ই-বর্জ্য ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। এটি স্বাস্থ্যের ঝুঁকির পাশাপাশি পরিবেশগত ভারসাম্যহীনতার অন্যতম উদ্বেগজনক কারণ। ই-বর্জ্যরে অনুপযুক্ত নিষ্কাশন ও ব্যবস্থাপনা পরিবেশ ও স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। সভ্যতার ক্রমবিকাশের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দিন দিন মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত থেকে আরও উন্নততর হচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তির যুগে প্রতিনিয়তই বাড়ছে নানা ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ব্যবহার। বিগত ১০ বছরে প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়েছে ৫০ থেকে ৬০ গুণ। বর্তমান বিশ্বে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হবে, যে কোনো প্রকার ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে না। ইলেকট্রনিক যন্ত্রের ব্যবহার প্রতিটি মানুষের প্রতিদিনকার জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছে। আর যা না হলে বর্তমানে একদিনও কল্পনা করা প্রায় অসম্ভব। ওই ডিভাইস আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে গেছে।

পৃথিবীতে কোনো কিছুই চিরস্থায়ী নয়, ইলেকক্ট্রনিক ডিভাইসও এর বাইরে নয়। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ডিভাইসের কর্মক্ষমতা বিরাজমান থাকে। এরপর কর্মক্ষমতা হারিয়ে অকার্যকর হয়ে পড়লে তার জায়গা হয় ঘরের কোণায়, আবর্জনার স্তূপে, ভাঙারি দোকানে কিংবা পরিবেশের আনাচে কানাচে। তাই গুরুত্ব দিতে হবে পুরোনো সামগ্রীর ব্যবহার বাড়ানোর ওপর। ইলেক্ট্রনিক বিপ্লবের সঙ্গে সঙ্গে আস্তে আস্তে যোগ হতে শুরু করেছে ইলেক্ট্রনিক বর্জ্য সমস্যা। ই-বর্জ্য সচেতনতা তৈরি করতে না পারলে জীবনকে সহজ করে তোলা প্রযুক্তিই হতে পারে আমাদের প্রাণনাশের প্রধান কারণ। তাই ই-বর্জ্য নিয়ে সকলের সচেতনতা খুবই জরুরি। একবিংশ শতাব্দীতে এসে যে কয়েকটি বিষয় বিশ্ববাসীর মনযোগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো ইলেকট্রনিক ডিভাইস। ই-বর্জ্যকে জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম একটি নিয়ামক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পুরোনো ও নষ্ট মোবাইল ফোন সেট, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, অকেজো ও অব্যবহৃত ইলেকট্রনিকস যন্ত্রপাতি ফেলে দেওয়ার যোগ্য হলেও তা মোটেও ফেলনা নয়। এসব ই-বর্জ্যরে মধ্যে লুকিয়ে থাকে তামা, দস্তা, রুপা, স্বর্ণ, প্লাটিনাম বা প্যালাডিয়ামের মতো মূল্যবান ধাতু। এমনকি এসব ই-বর্জ্য থেকে পাওয়া প্লাস্টিকও বেশ দামে বিক্রি হচ্ছে। সঠিক পদ্ধতিতে ই-বর্জ্য রিসাইকেল শিল্পের প্রসার ঘটাতে পারলে ভবিষ্যতে এই ই-বর্জ্যই পরিবর্তন করতে পারবে হাজারো মানুষের ভাগ্যের চাকা। যেটা ব্যবহারের জন্য একেবারেই উপযোগী নয় সেটা ফেলে দিতেই হবে। কিন্তু আমরা যদি ই-বর্জ্যকে সঠিক পদ্ধতিতে রিসাইক্লিং করতে পারি তাহলে এর আর্থিক সম্ভাবনাও আছে।

লেখক: নেটওয়ার্ক টেকনিশিয়ান, আইসিটি সেল, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার