ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১

’৪৭-এর ভারত ভাগ নিয়ে মহল বিশেষের আহাজারি

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৮ এএম | আপডেট: ০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৮ এএম

কথায় বলে, ভূতের পা নাকি পেছন দিকে চলে। আমাদের দেশে এক শ্রেণীর বুদ্ধিজীবী রয়েছেন, যারা এখনও ৭০/৮০ বছর আগে কী ঘটেছিল, কাদের দোষে ঘটেছিল, সেগুলো চর্চায় ব্যস্ত। এই ধরনের বুদ্ধিজীবী বাংলাদেশে আমরা দেখি তথাকথিত বামপন্থী বা কমিউনিস্টদের মধ্যে। আর দেখি আওয়ামী লীগের এক শ্রেণীর বুদ্ধিজীবী এবং পলিটিশিয়ানের মধ্যে। এখনও অসংখ্য বাম এবং আওয়ামী তরিকার বুদ্ধিজীবী আছেন তারা ঐ বিষয়টি নিয়ে মহাগবেষণায় ব্যস্ত যে, ভারত কেন ভাগ হয়েছিল? কে এই ভাগের জন্য দায়ী? এদের মধ্যে একজন হলেন এমিরেটাস প্রফেসর সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। গত বছরের বইমেলায় তার একটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। নাম, ‘সাতচল্লিশের দেশ ভাগে গান্ধি ও জিন্নাহ’। বইটিতে মাত্র দুইটি অধ্যায়। একটি গান্ধির ওপর। আরেকটি জিন্নাহর ওপর। গান্ধি সম্পর্কে তিনি কোমল। জিন্নাহ সম্পর্কে কর্কশ। তিনি পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লিখে দেখাতে চেয়েছেন যে, গান্ধির কোনো সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক আদর্শ ছিল না। তার একমাত্র রাজনৈতিক লক্ষ্য ছিল অখ- ভারত। যেকোনো মূল্যে ভারতকে অখ- রাখা। আর জিন্নাহর রাজনৈতিক লক্ষ্য ছিল, যেকোনো মূল্যে দেশ বিভাগ, অর্থাৎ পাকিস্তান কায়েম। গান্ধি এবং জিন্নাহর রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি আমার প্রগাঢ় শ্রদ্ধা রয়েছে। তারা একটি বিশেষ রাজনৈতিক আদর্শে বা লক্ষ্যে বিশ^াসী হতেই পারেন। রাজনৈতিক বিশ^াসের জন্য কেউ ভালো বা খারপ হতে পারেন না।

কিন্তু দেশ বিভাগ অর্থাৎ ভারত বিভক্তি ভুল ছিল এসব কথা আজ বলে লাভ কি? সেই ভুল কি আজ ৭৭ বছর পরে সংশোধন করা যেতে পারে? আর সংশোধন করলেই বা কার ফায়দা?

যদি কমিউনিস্ট এবং এক শ্রেণীর আওয়ামী পন্থী ৭৭ বছর আগে দেশ বিভাগ ভুল ছিল বলে সিদ্ধান্ত নেন তাহলে ব্যাপারটি কী দাঁড়াচ্ছে? আমরা তো তাহলে ’৪৭ সালের ১৪ আগস্টের পূর্বাবস্থায় ফিরে যাই। তাহলে কি বাংলাদেশের অস্তিত্ব থাকে? ’৪৭ সালে পূর্ব পাকিস্তান হয়েছিল বলেই ’৭১ সালে ঐ একই পূর্ব পাকিস্তানের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ করা হয়েছে। সেই বাংলাদেশ আজ স্বাধীন। আমরা কি স্বাধীনতা বিসর্জন দিয়ে ভারতে ফিরে যাবো? ’৪৭ ভুল হয়েছে বলে আমরা যদি স্বীকার করি, তাহলে আমরাই শুধুমাত্র ভারতে ফিরে যাবো। কিন্তু পাকিস্তান তো ’৪৭ ভুল ছিল বলে মনে করে না। ওরা তো স্বাধীন পাকিস্তান হিসেবে থেকেই যাবে।

৭৭ বছর পর কঠোর বাস্তবে এই দেখা যাচ্ছে যে, ভারত বিভক্তি নয়, বাংলা বিভক্তি নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। ভারত বিভক্তি বলতে তো পাঞ্জাব ও বাংলার বিভক্তি বোঝায়। অখ- পাঞ্জাবের বৃহত্তর অংশ এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ পাকিস্তানে যোগ দিয়েছে। আর পাঞ্জাবের অপেক্ষাকৃত ছোট অংশ এবং পাঞ্জাবের হিন্দু ও শিখ জনগোষ্ঠি ভারতে যোগ দিয়েছে। কিন্তু ঐ শিখ সম্প্রদায় অনেক দিন থেকে ভাবছে যে, হিন্দুদের সাথে মিলে ভারতে যোগ দেওয়াটা ভুল ছিল। তাই তারা পাঞ্জাবের শিখ জনগোষ্ঠি অধ্যুষিত এলাকাকে খালিস্তান নাম দিয়ে স্বাধীন খালিস্তান রাষ্ট্র গঠন করতে চায়।
পাশবিক শক্তি প্রয়োগ করে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি সেই স্বাধীনতা আন্দোলন দমন করেন। শিখদের পবিত্র স্থান স্বর্ণ মন্দির ঘেরাও করে খালিস্তান আন্দোলনের নেতা সন্ত জর্নাল সিং ভিনদ্রেনওয়ালাসহ ৭৫০ জন স্বাধীনতাকামী শিখকে হত্যা করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। তবে শিখরা বীরের জাতি। তাদের নীতি হলো, ইটটি মারলে পাটকেলটি খেতে হবে। তাদের নেতা ভিনদ্রেনওয়ালা এবং সহযোদ্ধাদের হত্যা করার প্রতিশোধের সংকল্প তখনই গ্রহণ করে তারা। খুনের বিপরীতে পাল্টা খুন নৈতিকভাবে সমর্থনযোগ্য নয়। কিন্তু শিখরা ইন্দিরা গান্ধির দুই শিখ দেহরক্ষী সতবন্ত সিং এবং বিয়ান্ত সিং ক্লোজ রেঞ্জ থেকে গুলি করে ইন্দিরা গান্ধিকে হত্যা করে। এই হত্যাকা-কে অন্যেরা সমর্থন করুন আর নাই করুন, কিন্তু শিখরা মনে করে যে, এভাবেই তারা স্বর্ণ মন্দির ম্যাসাকারের প্রতিশোধ নিয়েছে।

॥দুই॥
আজও তাদের আন্দোলন থামেনি। ভারতভুক্ত পাঞ্জাবের এখানে সেখানে হঠাৎ করে খালিস্তানের আওয়াজ উঠছে। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ এর এজেন্টরা কানাডা গিয়ে খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জরকে হত্যা করেছে। এই হত্যাকা- নিয়ে কানাডা এবং ভারতের সম্পর্ক এখন তলানীতে। ইন্ডিয়ান স্পাই এজেন্টরা আমেরিকাতেও খালিস্তান আন্দোলনের নেতাকে হত্যা করার প্রচেষ্টা চালায়। কিন্তু মার্কিন গোয়েন্দারা পূর্বাহ্নে ঐ হত্যা পরিকল্পনা জানতে পেরে পরিকল্পনা বানচাল করে। ‘র’ এর কার্যকলাপ নিয়ে কানাডা যতখানি উচ্চকণ্ঠ, আমেরিকা ততখানি নয়। কারণটি হলো, ভূরাজনীতি এবং ভূরণকৌশল বা জিও স্ট্র্যাটেজি।

বাংলাদেশে দেশ বিভাগ ভুল ছিল, এসব কথা বলে লাভ নাই। কারণ, হাতে গোনা দুই চার শত লোক ছাড়া বাংলাদেশের ১৭ কোটি ২০ লক্ষ মানুষের কেউই বাংলাদেশের স্বাধীন সত্ত্বাকে বিলোপ করার প্রচেষ্টা বা চক্রান্তকে জীবন দিয়ে হলেও রুখে দাঁড়াবে।

বলছিলাম, জিও পলিটিক্স ও জিও স্ট্র্যাটেজির কথা। আগেও বলেছি, ভুল যদি কোথাও হয়ে থাকে তাহলে সেটা দুই বাংলার বাউন্ডারি লাইন টানার ব্যাপারে। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন যে, নেহরু এ ব্যাপারে অটল ছিলেন। তার বক্তব্য ছিল, হিন্দু-মুসলমান প্রশ্নে যদি ভারত ভাগ হতে পারে তাহলে একই প্রশ্নে বাংলাকেও ভাগ করতে হবে। তিনি এও বলেছিলেন যে, প্রয়োজন হলে জেলা ভিত্তিতে বাংলাকে ভাগ করতে হবে। অর্থাৎ যে জেলায় হিন্দু বেশি সেই হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা ভারতে যাবে, আর জেলায় মুসলমান বেশি সেই জেলা পাকিস্তানে যাবে। সেই ভিত্তিতেই বাউন্ডারি লাইন টানা হয়েছে। কিন্তু সেখানেও লর্ড মাউন্ট ব্যাটেন এবং স্যার সিরিল র‌্যাডক্লিফ হিন্দুদের ফেভার করেছেন। মুর্শিদাবাদ ছিল মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল। খুলনা ছিল হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল। মাউন্ট ব্যাটেন ফর্মুলা অনুুযায়ী মুর্শিদাবাদ পূর্ব পাকিস্তানে আর খুলনা পশ্চিমবঙ্গে যুক্ত হওয়ার কথা। কিন্তু তারা মুর্শিদাবাদকে পশ্চিমবঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করে খুলনাকে পূর্ব পাকিস্তানে যোগ করে দেন। উদ্দেশ্য, কলকাতা মহানগর। এটি ছিল প্রেসিডেন্সি বিভাগের অন্তর্গত। কলকাতা পাওয়ার জন্য তারা খুলনা পূর্ব পাকিস্তানকে দিয়ে দেয় এবং মুর্শিদাবাদ নিজেদের দখলে রাখে।

॥তিন॥
এগুলো সব ৭৭ বছর আগের ঘটনা। এসব আজ বলে লাভ নাই। আওয়ামী লীগের একটি শ্রেণী এবং সিপিবির ফর্মুলা মোতাবেক ভাষার ভিত্তিতে রাষ্ট্র হয় না। যদি হতো তাহলে দুই বাংলা এক থাকতো। ১৯৭১ সালে আমরা পাকিস্তান থেকে বেরিয়ে এসেছি। তারপরে কিন্তু এক ভাষার দোহাই দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ স্বাধীন বাংলাদেশে যোগ দেয়নি, অথবা বাংলাদেশও পশ্চিমবঙ্গের সাথে মিলিত হয়ে ভারতভুক্ত হয়নি। এক ভাষা সত্ত্বেও উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া দুইটি আলাদা রাষ্ট্র। বেলুচিস্তানের একটি অংশ পাকিস্তানে এবং আরেকটি অংশ ইরানে পড়েছে। উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ মূলত পাঠানদের বাসভূমি। সেই পাঠানদের একটি অংশ পাকিস্তানে এবং অপর অংশ আফগানিস্তানে।

ধর্মভিত্তিক ভারত বিভক্তি যদি কঠোরভাবে পালন করা হতো তাহলে সমগ্র বাংলা এবং আসাম স্বাধীন রাষ্ট্র হতো। সেক্ষেত্রে ভারত ভেঙ্গে তিনটি রাষ্ট্র হতো। সোহরাওয়ার্দী, আবুল হাশিম, শরৎ বসু এবং কিরণ শংকর রায় অখ- যুক্তবাংলা চেয়েছিলেন। তাদের ফর্মুলায় আসাম এবং সমগ্র বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ) একটি স্বাধীন দেশ হতো। নাম বঙ্গাসাম। কিন্তু সেগুলো কিছুই হয়নি।

॥চার॥
সুতরাং পুরনো কথা বলে কোনো লাভ নাই। যেটি ছিল পূর্ব পাকিস্তান এবং যেটি এখন বাংলাদেশ, সেখানে তো নির্ভেজাল গণতন্ত্র থাকার কথা। থাকার কথা ধনবণ্টনে গরিব ও বড়লোকদের মধ্যে যতদূর সম্ভব সমতা বজায় রাখা। এখন সেটি বাংলাদেশে নাই। বাংলাদেশের পলিটিক্যাল স্ট্রাকচার এবং পলিটিক্যাল কালচার বদলে গেছে। সংবিধানে গণতন্ত্র লেখা থাকলেও এটি আর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নাই। অধিকাংশ মানুষ বলেন, বাংলাদেশ একটি অথোরেটারিয়ান স্টেট বা কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্র। গত ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের পর এটি এখন আর প্লুটোক্র্যাসিও নাই। জেনারেল আজিজকে যে আইনের অধীনে স্যাংশন দেওয়া হয়েছে সেটি হলো অ্যান্টি ক্লেপ্টোক্র্যাসি আইনে। অর্থাৎ আমেরিকার দৃষ্টিতে বাংলাদেশ এখন একটি ক্লেপ্টোক্র্যাটিক রাষ্ট্র। উইকিপিডিয়ার সংজ্ঞা অনুযায়ী ক্লেপ্টোক্র্যাসি বলতে বোঝায়, এমন একটি সরকার যার দুর্নীতিগ্রস্ত নেতারা (ক্লেপ্টোক্র্যাট) জনগণের সম্পদ এবং তারা যে জমি শাসন করে তা আত্মসাৎ করার জন্য রাজনৈতিক ক্ষমতা ব্যবহার করে, সাধারণত বৃহত্তর জনসংখ্যার ব্যয়ে সরকারি তহবিল আত্মসাৎ বা অপব্যবহার করে।

ইংরেজি ডেইলি স্টার ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর বলেছিল, এই নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ বহুদলীয় গণতন্ত্র থেকে এক দলীয় শাসন ব্যবস্থায় পা রাখলো (ঋৎড়স গঁষঃর চধৎঃু ঃড় ঙহব চধৎঃু). গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর সেই ডেইলি স্টার বলেছে, একদলীয় শাসন ব্যবস্থা থেকে ব্যক্তিকেন্দ্রিক শাসন ব্যবস্থায় বাংলাদেশ প্রবেশ করলো। আমেরিকার নামকরা বাংলাদেশি অধ্যাপক ড. আলী রিয়াজ বলেছেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর কর্তৃত্ববাদ থেকে ব্যক্তিকেন্দ্রিক শাসন ব্যবস্থায় (ঋৎড়স অঁঃযড়ৎরঃধৎরধহরংস ঃড় চবৎংড়হধষরংবফ জঁষব) বাংলাদেশ প্রবেশ করেছে।

সুতরাং, ৭৭ বছর আগেকার ভারত বিভাগের পোস্ট মর্টেম করে কোনো লাভ নাই। পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত আজাদ কাশ্মীর এবং ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের ৯০ শতাংশ মানুষ মুসলমান এবং তাদের ভাষা কাশ্মীরী। তারপরেও শুধুমাত্র সামরিক শক্তির জোরে ভারত কাশ্মীরের দুই তৃতীয়াংশ দখল করে আছে। আজ যদি কাশ্মীরে গণভোট হয় তাহলে ৯০ শতাংশ কাশ্মীরী স্বাধীন হবে। অন্তত ভারত থেকে যে বেরিয়ে আসার পক্ষে রায় দেবে সে ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নাই। এই অমোঘ সত্য জানার পরেও বিশ^ বিবেক নির্বাক। এটাই হলো পরিবর্তিত জিও পলিটিক্স ও জিও স্ট্র্যাটেজি।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার