বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের দ্রুততম কৌশল
০৫ জুন ২০২৪, ১২:১১ এএম | আপডেট: ০৫ জুন ২০২৪, ১২:১১ এএম
বাংলাদেশের রয়েছে দৃষ্টান্তমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গল্প। বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে গত এক দশকে এ দেশের জিডিপি গড়ে সাড়ে ছয় শতাংশ হারে বেড়েছে। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক বিভিন্ন প্রতিকূলতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে যেতে সাহায্য করেছে এর স্থিতিশীলতা এবং এর পেছনে রয়েছে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করার কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য। অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হিসেবে রয়েছে ১৭ কোটি জনসংখ্যা এবং বিশ্বব্যাপী রেমিট্যান্স প্রাপ্তিতে ৭তম অবস্থান। এই জনশক্তি শুধু একটি বৃহত্তম ভোক্তা বাজারের সৃষ্টি করে না, বরং একটি সম্ভাবনাময় উদ্যোক্তা পরিবেশ ও গড়ে তুলেছে। স্থানীয় উদ্যোক্তাদের সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবন, আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতির বিকাশের একটি মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। ২৫০০টি সক্রিয় স্টার্ট-আপ এবং সেই সাথে বছরে ২০০টি নতুন উদ্ভাবনী প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ গতিশীল এবং উদ্ভাবনের নিদর্শন সৃষ্টি করছে। এছাড়াও বাংলাদেশের রয়েছে অত্যন্ত উর্বর ও আবাদযোগ্য জমি, যা জনসংখ্যার জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য উৎপাদনে সক্ষম। খাদ্যে স্বয়ংস¤পূর্ণতা মূল্যস্ফীতি কমাতে এবং জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর পাশাপাশি, বাংলাদেশ গত এক দশকে ৮.৪ শতাংশ ক্রমবর্ধমান প্রবৃদ্ধি নিয়ে পোশাক শিল্পের অন্যতম প্রধান প্রস্তুতকারক হিসেবে তার শক্ত অবস্থান গড়ে তুলেছে। পোশাক শিল্প পণ্যের উৎপাদন ক্ষমতা সম্প্রসারণে বিনিয়োগের ধারাবাহিকতা, কৌশলগত রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল প্রতিষ্ঠা এবং বিশাল শ্রমবাজার ভবিষ্যতেও উন্নয়নে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
গত এক দশকে উৎপাদন খাত আকর্ষণীয় ১৫.১ শতাংশ ক্রমবর্ধমান হারে প্রবৃদ্ধি লাভ করেছে, যা এশিয়ার অনেক সমকক্ষ দেশকে ছাড়িয়ে গেছে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নও তার ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের উপর। এছাড়াও এক বিশাল অনানুষ্ঠানিক অর্থনৈতিক খাত রয়েছে, যা সার্বিক অর্থনীতির উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রযুক্তি চালিত অফশোর আউটসোর্সিং এবং অনানুষ্ঠানিক উৎসের মাধ্যমে আয়, যা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ব্যক্তি পর্যায়ে বিশেষ অবদান রাখার পাশাপাশি জনসাধারণের ক্রয়ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করছে। এই অনানুষ্ঠানিক প্রবাহ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রতিকূলতা মোকাবিলায় সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। অর্থনীতির এই অন্তর্নিহিত বৈশিষ্ট্যগুলি প্রবৃদ্ধির জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি সরবরাহ করেছে। এই প্রবৃদ্ধির বেশিরভাগই কোনো উল্লেখযোগ্য প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ ছাড়াই এবং আর্থিক খাতের দুর্বলতা সত্ত্বেও অর্জিত হয়েছে।
অনাবিষ্কৃত ও উপেক্ষিত খাতসমূহ ঃ
অর্থনৈতিক প্রতিকূলতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা মহামারি মোকাবেলার সক্ষমতা যেকোনো দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। অন্য দেশের মতো বাংলাদেশকেও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জনে বিভিন্ন প্রতিকূলতার মুখোমুখি হতে হয়। যদিও পোশাক এবং কৃষির মতো খাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে, তবুও নিঃসন্দেহে এমন কিছু খাত রয়েছে যেখানে সুযোগগুলিকে স¤পূর্ণরূপে কাজে লাগানো হয়নি। কিছু সম্ভাবনাময় খাতে জোর দিয়ে বাংলাদেশ তার অর্থনৈতিক সহনশীলতা আরো বাড়াতে পারে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে,
১. অর্থনীতির বহুমুখীকরণ: শুধু পোশাক শিল্পের মতো কয়েকটি প্রধান খাতের উপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল না থেকে প্রযুক্তি, পরিষেবা এবং অন্যান্য উৎপাদন খাতের উন্নয়ন করা, যা প্রধান খাতগুলোতে প্রভাব ফেলে এমন সংকট মোকাবিলা করতে সাহায্য করবে। কিন্তু বর্তমানে এর অগ্রগতি নামমাত্র।
২. অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ: কার্যকরী অবকাঠামো যেমন যোগাযোগ ব্যবস্থা, জ্বালানি ব্যবস্থা এবং ডিজিটাল অবকাঠামো সংস্কারের মধ্য দিয়ে দেশের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা, যা বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সহায়ক হতে পারে। অবশ্য এ বিষয়ে কিছু অগ্রগতি লক্ষ করা গেলেও আরো দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন।
৩. মানব স¤পদ উন্নয়ন: শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, এবং দক্ষতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণে বিনিয়োগের মাধ্যমে মানবস¤পদের কর্মদক্ষতা এবং অভিযোজন ক্ষমতা বাড়ানো যেতে পারে, যা অর্থনীতিকে বাহ্যিক ধাক্কাগুলির জন্য আরও সহনশীল করে তুলবে। দুর্ভাগ্যবশত, আমাদের শ্রমশক্তির মান এখনো আশাব্যঞ্জক নয়। আমাদের সবচেয়ে মূল্যবান স¤পদ, জনশক্তির উন্নয়ন ঘটলে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে অর্থনীতিতে এবং এ বিষয়টিকে অবশ্যই অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত।
সম্ভাবনাময় এই খাতগুলোকে নজরে আনলে বাংলাদেশর অর্থনৈতিক স্থিতিস্থাপকতার পোক্ত অবস্থান তৈরি হবে এবং ভবিষ্যতের বিভিন্ন প্রতিকূলতাগুলি কার্যকরভাবে মোকাবেলা করার সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
অর্থনীতির প্রধান ঝুঁকিসমূহঃ
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং স্থিতিশীলতা অর্জনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সত্ত্বেও আর্থিক খাত এখনো একটি ব্যতিক্রম হিসাবে পিছিয়ে রয়েছে, যার পেছনে নিয়ন্ত্রকদের অদূরদর্শিতা, সুশাসনের অভাব এবং আর্থিক পণ্যের সীমাবদ্ধতা দায়ী। দীর্ঘস্থায়ী সমস্যাগুলির পাশাপাশি সাম্প্রতিক সংকটগুলো হলো বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে ডলারের ঘাটতি এবং উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি। দুই বছরেরও কম সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৫% হ্রাস পেয়েছে এবং বাংলাদেশি টাকা ৩০% এরও বেশি অবমূল্যায়িত হয়েছে, যা বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করেছে। বর্তমানের ১৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে থাকা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এবং আর্থিক হিসাবের ৮.৩ বিলিয়ন ডলারের ঘাটতি আমাদের বাহ্যিক হিসাবের ভারসাম্য বজায় রাখার চ্যালেঞ্জ নির্দেশ করে। উপরন্তু, ২০২৩ সালের মার্চ থেকে মুদ্রাস্ফীতি ৯% এর উপরে রয়েছে এবং গত দুই বছরের এর গড় হার দাঁড়িয়েছে ৯.০৪%। বিশ্বব্যাপী পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি, স্থানীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন এবং পণ্যদ্রব্য সরবরাহ সংক্রান্ত প্রতিবন্ধকতা সমূহ মূলত এই উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির জন্য দায়ী। দীর্ঘায়িত উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি, ব্যক্তি পর্যায়ে ক্রয় ক্ষমতা এবং সঞ্চয় উভয়ই হ্রাস পেয়েছে এবং তথাপি আর্থিক খাতের তারল্য আরো কমিয়ে দিয়েছে, যা ইতিমধ্যে সরকারের অর্থায়নের চাপে সংকুচিত।
ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির খারাপ স¤পদের পরিমাণ বেড়েই চলেছে, যা বাংলাদেশে একটি কার্যকর ঋণ বাজার প্রতিষ্ঠার মূল অন্তরায়। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে খেলাপি, পুনঃতফসিলকৃত এবং অবলোপনকৃত ঋণ মিলিয়ে ব্যাংকিং খাতের মোট দুর্দশাগ্রস্ত স¤পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩.৭৮ ট্রিলিয়ন টাকা। ডিসেম্বর ২০২৩-এ কেবল খেলাপি ঋণের পরিমাণই ছিল ১.৪৫ ট্রিলিয়ন টাকা, যা মোট ঋণের ৯ শতাংশ। সেই সাথে এ খাতের মূলধনের ঘাটতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭,৫০৬ কোটি টাকা। পুঁজিবাজার, যা আর্থিক বাজারের আরেকটি অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের নির্ভরযোগ্য উৎস। তবে আমাদের দেশে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের আস্থা এখনো ফিরে আসেনি। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বাজারে আকর্ষণীয় প্রাথমিক শেয়ার তালিকাভুক্তি থেকে শুরু করে বন্ড মার্কেটের ভিত্তি স্থাপন এবং এসএমই ও এটিবি বোর্ডের মতো প্ল্যাটফর্ম চালু করা পর্যন্ত সকল প্রচেষ্টাই পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করছে। বাজারকে মৌলিকভাবে দৃঢ় করার জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার বিভিন্ন সময়োপযোগী উদ্যোগ থাকা সত্ত্বেও, বিনিয়োগকারীদের কম অংশগ্রহণ এবং বাজারের তারল্য সংকট অব্যাহত রয়েছে।
আর্থিক খাত হলো অর্থনীতির হৃদ¯পন্দন। অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে এবং সমস্ত প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে প্রবৃদ্ধির সুযোগগুলো কাজে লাগাতে এই খাতে ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বিদ্যমান সমস্যাগুলি রাতারাতি সমাধান নাও হতে পারে, তবে আমরা আমাদের সম্ভাবনা এবং প্রতিকূলতা উভয়কে কাজে লাগিয়ে একটি কার্যকরী দ্রুত কৌশলগত পন্থা অবলম্বন করতে পারি।
আর্থিক খাতের পুনরুদ্ধারে প্রবাসী আয়ের যথোপযুক্ত এবং সৃজনশীল ব্যবহার ঃ আমাদের অন্যতম প্রধান বাহ্যিক আর্থিক লাইফলাইন, প্রবাসী আয়কে আমরা আর্থিক খাতের বহুমুখী সমস্যা সমাধান করার জন্য ব্যবহার করতে পারি। উল্লেখ্য, প্রবাসী আয়ের প্রায় অর্ধেক, মোটামুটি ২০ বিলিয়ন ডলার, অবৈধ চ্যানেলের মাধ্যমে আসে। যদি আমরা এটিকে বৈধ চ্যানেলের মাধ্যমে আনতে পারি, তাহলে বৈদেশিক মুদ্রার বাজারকে স্থিতিশীল করাসহ খুব সহজেই রিজার্ভ পুনরুদ্ধার করা যেতে পারে। সুতরাং, আমাদের অবৈধ চ্যানেল থেকে বৈধ চ্যানেলে প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বাড়ানো এবং এর যথোপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। প্রথমত, বৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠাতে প্রবাসী শ্রমিকদের আরও বেশি উৎসাহিত করতে, বর্তমানে দেয়া অন্যান্য সুবিধাগুলির পাশাপাশি স্থানীয় মুদ্রার ৫-১০ শতাংশ বেশি অবমূল্যায়িত একটি বিশেষ বিনিময় হার দেওয়া উচিত। অধিকন্তু, আমাদের প্রবাসীদের জন্য নতুন সঞ্চয় এবং বিনিয়োগের মাধ্যম তৈরি করতে হবে, যা তাদের করমুক্ত ও সুবিধাজনক হারে (১২%-১৪%) রিটার্ন দেবে এবং প্রবাসীদের বিনিয়োগকৃত মূলধন সরকার অথবা একটি ভাল মূলধন স¤পন্ন প্রতিষ্ঠানের গ্যারান্টি দ্বারা সমর্থিত থাকবে। দ্বিতীয়ত, প্রবাসিদেরকে দীর্ঘমেয়াদি ইনভেস্টমেন্ট ভেহিকেল ইস্যু করার মাধ্যমে দুটি বিশেষ আর্থিক স্থিতিশীলতা তহবিল তৈরি করা যেতে পারে, যার একটি দুর্বল ব্যাংকগুলোকে পুনঃমূলধনীকরণে ব্যবহার করা যেতে পারে এবং অন্যটি তালিকাভুক্ত কো¤পানিগুলিতে বিনিয়োগের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্যাংক তহবিলটি শুধু ব্যাংকিং সেক্টরে স্থিতিশীলতা এবং আস্থা পুনরুদ্ধার করার জন্য ব্যবহার করা হবে। আর্থিক সঙ্কটে থাকা ব্যাংকগুলোকে পুনঃমূলধনীকরণের পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর বাজারভিত্তিক টেকওভারকে ত্বরান্বিত করবে এবং প্রবাসী বিনিয়োগকারীদেরকে যথাযথ রিস্ক অ্যাডজাস্টেড রিটার্ন নিশিত করবে।
ক্যাপিটাল মার্কেট তহবিলটি ব্যবহার করার হবে অবমূল্যায়িত সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের জন্য এবং দুর্দশাগ্রস্ত কো¤পানিগুলোকে সফলভাবে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করতে, যেখান থেকে উল্লেখযোগ্য লাভের সুযোগ থাকবে। প্রবাসী আয়ের সম্ভাব্যতাকে সর্বাধিক বাড়ানোর জন্য এই কৌশলগত পদ্ধতির প্রয়োগ, দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা কার্যকরভাবে সমাধান করার সাথে সাথে আর্থিক খাতের পুনরুদ্ধারকে ত্বরান্বিত করবে। তবে, কোনো উদ্যোগই তার প্রত্যাশিত ফলাফল আনতে পারবে না, আর্থিক খাতে শক্তিশালী কর্পোরেট গভর্নেন্স ছাড়া, যার লক্ষ্য হবে আর্থিক অদূরদর্শিতা, ভুল বরাদ্দ এবং দুর্নীতি দূর করা।
লেখক: বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের
মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি
শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল
‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের
সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ
গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই
নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি
স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে
বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন
গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন
চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ
সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে
নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন
ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা
আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন
গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক
ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার
উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার