ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১

পর্যটন খাতে আয় বাড়াতে হবে

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

০৬ জুন ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৬ জুন ২০২৪, ১২:০৩ এএম

সুযোগ পেলেই মানুষ ঘুরে বেড়ায়- এ বাড়ি থেকে ও বাড়ি, এ গ্রাম থেকে সে গ্রাম, জন্মভূমি থেকে ভিনদেশে। এখন তো মহাকাশেও ভ্রমণ শুরু হয়েছে। মানুষের এ ভ্রমণের জন্য থাকা, খাওয়া, যাতায়াত, বিনোদন ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রচুর ব্যয় হয়। তাতে অনেক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। তাই পণ্ডিতদের মতে, একজন পর্যটকের কারণে ১১ জন মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। উপরন্তু জাতীয় আয় বৃদ্ধি পায়। ফলে উন্নতি ত্বরান্বিত হয়। তাই বেশিরভাগ দেশ স্বীয় দেশের পর্যটন খাতের উন্নতির জন্য ব্যাপক প্রচেষ্টা চালায়, যার ফলস্বরূপ বহু দেশের জাতীয় আয়ের প্রধান উৎস হয়ে উঠেছে পর্যটন আয়। গত বছর চীনের সিচাং অঞ্চলে (তিব্বতে) ৫ কোটি ৫১ লাখ ৭০ হাজার পর্যটক ভ্রমণ করেছে। তাতে সরকারের ৬.৫ কোটি ইউয়ানের অধিক আয় হয়েছে বলে সিচাং অঞ্চলের চেয়ারম্যান বলেছেন গত ২৩ মে। চীনের অন্য অঞ্চলের পর্যটন আয় আরো বেশি। স্পেনের স্থানীয়দের মধ্যে ‘ট্যুরিজম ফোবিয়া’ সৃষ্টি হয়েছে। জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থার তথ্য মতে, ২০২৩ সালে স্পেনে দর্শনার্থীর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৩০ লাখ। তবে অচিরেই তা বেড়ে ৮.৫ কোটিতে পৌঁছবে বলে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের আকাক্সক্ষা। বর্তমানে স্পেনের বার্ষিক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন খাতের অবদান ১২-১৩%। ফ্রান্সে গত বছরে পর্যটকদের সংখ্যা ২০২২ সালের তুলনায় ৭০ লাখ বেড়ে ১০ কোটিতে পৌঁছেছে। জাপানের কোথাও কোথাও পর্যটকদের প্রচণ্ড ভিড় ঠেকানার জন্য উঁচু করে দেওয়াল দেওয়া হয়েছে। এরূপ অবস্থা বিশ্বের বেশিরভাগ দেশেই। বর্তমনে পর্যটন খাত বিশ্ব অর্থনীতিতে ২.২৩ ট্রিলিয়ন ডলার অবদান রাখছে। বিশ্ব ভ্রমণ ও পর্যটন সংস্থার প্রেসিডেন্ট জুলিয়া সিম্পসন সম্প্রতি বলেছেন, ‘বছরে বৈশ্বিক জিডিপি ২.৩% হারে বাড়ছে বলে অর্থনীতিবিদদের অভিমত। কিন্তু পর্যটন খাতের ক্ষেত্রে বছরে বৃদ্ধির হার ৫.১%’। অর্থাৎ দ্বিগুণেরও বেশি।

কিন্তু বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে উল্টো। অর্থাৎ বাংলাদেশে পর্যটন খাতের আয় নগণ্য! অথচ বাংলাদেশ একটি অনন্য দেশ। এ দেশে রয়েছে বিশ্বের প্রধান ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন, বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত, অসংখ্য নদী-নালা, খাল-বিল, হাওর-বাঁওর, মনোরম পাহাড়ি এলাকা, প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন, বহু পীর অলি আউলার মাজার ও ধর্মীয় তীর্থস্থান। এছাড়া, রয়েছে অনেক প্রাচীন স্থাপনা। যেমন: লালবাগ কেল্লা, ষাটগম্বুজ মসজিদ, পাহাড়পুর ও ময়নামতির বৌদ্ধবিহার ইত্যাদি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। উপরন্তু দেশটি সবুজ শ্যামল শস্য ভাণ্ডারে ভরপুর। দেশের বেশিরভাগ মানুষ খুবই অতিথিপিরায়ন। সব মিলে কবির ভাষায় এমন নয়নাভিরাম দেশ পাবে নাকো কোথাও, সে যে আমার প্রিয় বাংলাদেশ। অর্থাৎ বাংলাদেশ পর্যটকদের জন্য একটি ভূস্বর্গীয় দেশ। তবুও বাংলাদেশে পর্যটনের আয় খুব কম। যুক্তরাজ্যের সারে বিশ্ববিদ্যালয় ও ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের যৌথভাবে প্রণীত ‘ভ্রমণ ও পর্যটন সূচক-২০২৪’ মতে, বিশ্বের ১১৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১০৯তম (২০১৯ সালে ছিল ১১৩তম ও ২০২২ সালে ছিল ১১০তম), ভারত ৩৯তম, শ্রীলঙ্কা ৭৬তম, পাকিস্তান ১০১তম, নেপাল ১০৫তম। এ তালিকার শীর্ষ রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, দ্বিতীয় স্পেন, তৃতীয় জাপান। এছাড়া, তালিকার সর্বনিম্ন রয়েছে ক্যামেরুন, সিয়েরা লিওন ও মালী। এই সূচকে ১৭টি মাত্রা, ১৭টি স্তম্ভ ও ১০২টি পৃথক নির্দেশক ব্যবহার করা হয়েছে। যার প্রধান হচ্ছে- সহায়ক পরিবেশ, ভ্রমণ ও পর্যটন বিষয়ক নীতি, অবকাঠামো ও সেবা, পর্যটন ও ভ্রমণের সম্পদ এবং দীর্ঘস্থায়িত্ব। এই সূচকে ৭ পয়েন্টের মধ্যে বাংলাদেশের পয়েন্ট ৩.১৯। সূচকে ব্যবহৃত মানদণ্ডের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সবচেয়ে ভালো করেছে পর্যটন ও ভ্রমণ বিষয়ক সম্পদের মানদণ্ডে। যেমন: প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সাংস্কৃতিক আকর্ষণ সরাসরি ঠিক বিনোদনের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়, এমন বিষয়ের উপস্থিতি। আর সবচেয়ে খারাপ করেছে ‘পর্যটন ও ভ্রমণের স্থায়িত্ব’ সূচকে। এই সূচকটি গত ২১ মে প্রকাশিত হয়েছে এবং তাতে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় ও দক্ষিণ এশিয়ায় সবার পরে বাংলাদেশের অবস্থান! অন্যদিকে, আইএলও’র প্রতিবেদন-২০২২ মতে, এশিয়া অঞ্চলে পর্যটন শিল্পে নারীদের অংশগ্রহণের হার: বাংলাদেশে ১৪.৬%, ভারতে ১৬.০১%, পাকিস্তানে ২.৪%, আফগানিস্তানে দশমিক ২%, নেপালে ৬০.৩%, ভুটানে ৪৭%, ভিয়েতনামে ৬৫.০১%, কম্বোডিয়ায় ৬০%, জাপানে ৬২.৪%, নিউজিল্যান্ডে ৬১.৫%, পিলিপাইনে ৫৫.৫%, অস্ট্রলিয়ায় ৫৫%, সিঙ্গাপুরে ৫৫%, ফিজিতে ৪৭.৬%। অপরদিকে, ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিলের ২০২২ সালের তথ্য মতে, বাংলাদেশের ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের অবদান জিডিপিতে ২.২% এবং কর্মসংস্থানে ১.৮%। বর্তমানে এর তেমন হেরফের হয়েছে বলে মনে হয় না। অথচ জিডিপিতে এই খাতের অবদান মালদ্বীপের ৩০%, শ্রীলংকার ১২%, নেপালের ৬%, ভুটানের ৫.৫% ও ভারতের ৪.৫%।

বাংলাদেশের পর্যটন খাতের আয় অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম! এই দৈন্যদশার জন্য প্রধান দায়ী হচ্ছে- প্রয়োজনীয় উন্নত যোগাযোগ, যানবাহন, দক্ষ দোভাষী ও ড্রাইভার, নিরাপত্তা, থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা, বিনোদন ইত্যাদির অভাব। উপরন্তু বাংলাদেশের সব ধরণের দূষণ, ভোগান্তি, ভ্রমণ ব্যয়, যানজট এবং চাঁদাবাজি ব্যাপক। এসব নানা কারণ বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে পর্যটকদের মধ্যে চরম অনীহা রয়েছে। তাই ভ্রমণ ও পর্যটন আয়ের বৈশ্বিক তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান তলানিতে। দ্বিতীয়ত: বাংলাদেশে পর্যটন খাতে যেটুকু আয় হয়, তার বেশিরভাগ দেশীয় পর্যটকভিত্তিক। বিদেশি পর্যটকের হার খুব কম। ২০২৩ সালে দেশে বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা ছিল ৬.৫৫ লাখ মাত্র। তারও অধিকাংশই এসেছিল ব্যবসায়িক কাজে। এসব নিয়ে তথা বাংলাদেশের পর্যটন খাতের সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে ব্যাপক বক্তৃতা-বিবৃতি এবং লেখালেখি হয়েছে। কিন্তু তাতে তেমন কোনো লাভ হয়নি। যাহা পূর্বং তাহা পরংই রয়ে গেছে। অথচ, করোনাত্তোর বেশিরভাগ দেশে পর্যটন আয় হু হু করে বাড়ছে। ব্যতিক্রম শুধু বাংলাদেশে! অথচ, বাংলাদেশ থেকে অসংখ্য মানুষ প্রতিনিয়তই বিভিন্ন দেশে যাচ্ছে ভ্রমণে। ২০২৩ সালে এর সংখ্যা ছল ১.৫ থেকে ২ লাখ।উল্লেখ্য যে বাংলাদেশের পর্যটন খাতের উন্নতির জন্য সরকারিভাবে পর্যটন কর্পোরেশন, ট্যুরিজম বোর্ড ছাড়াও বেসরকারিভাবে অনেক ট্যুর অপারেটর আছে। টোয়াবের সদস্য সংখ্যা ৮৫৫ জন। পর্যটন কেন্দ্রের নিরাপত্তার জন্য টুরিস্ট পুলিশ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ২০১৩ সালে।

বিশ্ব ভ্রমণ ও পর্যটন কাউন্সিলের (ডব্লিউটিটিসি) সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পর্যটন খাত যেভাবে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে, তাতে ২০৩৩ সালের মধ্যে বৈশ্বিক পর্যটন খাতের আকার ১৫.৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে, যা ২০১৯ সালের তুলনায় ৫০% বেশি। উপরন্তু পর্যটন খাতে ২০৩৩ সালে ৪৩ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ২০১৯ সালে যেখানে ৩৩ কোটি ৪০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান ছিল। সর্বোপরি বৈশ্বিক অর্থনীতিতে তখন এই খাতের হিস্যা বেড়ে দাঁড়াবে ১১.৫%। বিশ্লেষকদের মতে, যেসব দেশ যথাযথ নীতি প্রণয়ন এবং তা বাস্তবায়ন করবে, তারা এই বাজারের হিস্যা তত বেশি নিতে পারবে। ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের এই ভবিতব্য বিশাল বাজারের অংশীদার হওয়ার জন্য ইতোমধ্যেই বহু দেশ উদ্যোগ নিয়েছে। যেমন: চীনের টার্গেট চার লাখ কোটি ডলার। সেটা হলে দেশটির জাতীয় অর্থনীতিতে এ খাতের হিস্যা হবে ১৪.১%। যুক্তরাষ্ট্রের টার্গেট তিন লাখ কোটি ডলার। সেটা হলে দেশটির জাতীয় অর্থনীতিতে এ খাতের হিস্যা দাঁড়াবে ১০.১%। ধর্মীয় দিক দিয়ে অত্যন্ত রক্ষণশীল দেশ সৌদি আরবসহ মধ্য প্রাচ্যের অন্য মুসলিম দেশগুলোরও টার্গেট বিশাল। এ ব্যাপারে সম্প্রতি দ্য ন্যাশনাল নিউজ-এ প্রকাশ, সৌদি আরব ২০৩০ সালের মধ্যে আন্তর্জাতিক দর্শনার্থীদের সংখ্যা দ্বিগুণ করে সাত কোটিতে উন্নীত করার পরিকল্পনা করেছে। এছাড়া দেশটি দশকের শেষ নাগাদ সামগ্রিক পর্যটনকে ১৫ কোটিতে উন্নীত করার টার্গেট রয়েছে। এতে সফল হলে দেশটিতে এ খাতে আরো ১৩ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। একইভাবে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ওমানও পর্যটনের জন্য উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। সে মতে, ২০৩০ সালের মধ্যে আঞ্চলিক পর্যটনকে ১২ কোটি ৮৭ লাখে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এভাবে সংশ্লিষ্ট এলাকার অন্য দেশগুলোও পর্যটন খাতের ব্যাপক উন্নতির উদ্যোগ নিয়েছে। অর্থাৎ মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলো তাদের অর্থনীতিকে জ্বালানি তেলনির্ভরতা থেকে বের করে আনার লক্ষ্যে পর্যটন খাতের উন্নতির দিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছে।

বিশ্বের অন্য অঞ্চলের দেশগুলোও তাই করছে। তাই বাংলাদেশকেও পর্যটন আয় বাড়াতে হবে। সে লক্ষ্যে দেশের পর্যটন খাতের উন্নতির জন্য বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। তাহলে জিডিপি ও কর্মসংস্থানে পর্যটন খাতের অবদান বর্তমানের চেয়ে তিন-চারগুণ বেশি হবে। তাতে দেশের দারিদ্র্য ও বেকারত্ব হ্রাস পাবে। উন্নতির ধারা অব্যাহত থাকবে এবং টেকসই হবে। উল্লেখ্য যে, এলডিসি উত্তরণের পর বাণিজ্য ও ঋণের ক্ষেত্রে বড় সংকট সৃষ্টি হবে বলে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে আশংকা সৃষ্টি হয়েছে। পণ্ডিতদেরও অভিমত একই। তাই সম্ভাব্য সংকট মোকাবেলা করে উন্নতির ধারা অব্যাহত রাখার জন্য কৃষি ও কর্মমুখী শিক্ষার পাশাপাশি পর্যটন খাতের উন্নতির দিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। সে জন্য দেশের পর্যটনের প্রতিবন্ধকতাগুলো দ্রুত দূর করাসহ দেশের পর্যটন আকর্ষণগুলোকে ব্যাপকভাবে প্রচার করতে হবে অনবরত। উপরন্তু পর্যটন খাতের কর্মীদের আন্তরিকতা ও দক্ষতার উন্নতি ঘটাতে হবে।

সর্বোপরি দেশের পর্যটন শিল্পের অসীম সম্ভাবনার পূর্ণ সদ্ব্যবহারের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদেশি বিনিয়োগ আনার ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়া, দেশের প্রধান পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে বিদেশিদের জন্য সংরক্ষিত পৃথক ‘পর্যটন এলাকা’ তৈরি করা যেতে পারে যেখানে তারা নিরাপদে, নিঃসংকোচে বিচরণ এবং পছন্দের খাদ্যপানীয় গ্রহণ করতে পারে। এছাড়া, সার্কভুক্ত দেশগুলোতে ভ্রমণের ক্ষেত্রে ভিসা মুক্ত করা যেতে পারে। এটা হলে বাংলাদেশসহ সার্কভুক্ত দেশগুলোর পর্যটন আয় অনেক বেড়ে যাবে। সরকাররে লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে দেশে ৫৫ লাখ বিদেশি পর্যটক আনা। এ জন্য দেশ বিদেশের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে পর্যটন খাতে বিনিয়োগ করার জন্য আহ্বান ও সহযোগিতা করা হলে দেশের পর্যটন খাতের ব্যাপক উন্নতি হয়ে আয় ও কর্মসংস্থান অনেক বেড়ে যাবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

গাছে গাছে আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

ঈশ্বরগঞ্জে মহাসড়কে কাঁচাবাজার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার