ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট ২০২৪ | ৭ ভাদ্র ১৪৩১

আশুরার উল্লেখযোগ্য ঘটনা

Daily Inqilab মুফতি আহমদ আবদুল্লাহ

১৬ জুলাই ২০২৪, ১২:০৯ এএম | আপডেট: ১৬ জুলাই ২০২৪, ১২:০৯ এএম

ইসলামি বর্ষপঞ্জীর প্রথম মাস মুহররম। মুহররম মাসের ১০ তারিখই আশুরা নামে অভিহিত। অনেকগুলো তাৎপর্যমণ্ডিত ঘটনা এ দিনে সংঘটিত হয়েছিলো। দিনটি ইসলামের ইতিহাসে অতীব গুরুত্বের দাবিদার। হজরত আদম (আ.)-এর তওবা মহররমের দশম দিন তথা এই আশুরায় কবুল হয়েছে। বর্ণিত আছে, তিনি দীর্ঘ ৩০০ বছর কান্নার পর আশুরার দিন তাঁর তওবা কবুল হয়। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)। এ দিনে হজরত নূহ (আ.)-এর জাহাজ মহাপ্লাবন শেষে জুদি পাহাড়ে (বর্তমানে আরারাত পর্বত শ্রেণিতে) এসে স্থির হয়। (মুসনাদে আহমদ)। আল্লাহতায়ালা হজরত ইদ্রিস (আ.)-কে আশুরার এ দিনে উঁচু মর্যাদায় আসীন করেন। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)। হজরত ইবরাহিম (আ.) আশুরার দিনে জন্মগ্রহণ করেন এবং আল্লাহতায়ালা এ দিনে তাকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করেন ও আগুন থেকে মুক্তি দেন। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)। হজরত ইউসুফ (আ.) এ দিনে জেল থেকে মুক্তি পান। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)। আল্লাহতায়ালা এ দিনে হজরত মুসা (আ.) ও তার উম্মতকে মুক্তি দিয়েছিলেন এবং ফেরাউন ও তার বাহিনীকে পানিতে ডুবিয়ে ধ্বংস করেছিলেন। (মুসলিম)। এ দিনে হজরত ইউনুস (আ.) মাছের পেট থেকে মুক্তি পান। (তাম্বীহুল গাফিলীন)। এই দিনেই হজরত সোলাইমান (আ.)-কে উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন বাদশাহী দেয়া হয়েছিল। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)। এ দিনে হজরত ঈসা (আ.)-কে আকাশে উঠিয়ে নেওয়া হয়। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)। আরশ, কুরসী, আসমান-জমিন, চন্দ্র-সূর্য, তারকা, বেহেশত এ দিনেই সৃষ্টি করা হয়েছে। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)। এ দিনেই সর্বপ্রথম আসমান থেকে জমিনে বৃষ্টিপাত হয়েছিল। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)। আশুরার দিন পূর্ববর্তী আম্বিয়ায়ে কেরাম (আ.)ও রোজা রাখতেন। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে উম্মতে মুহাম্মদির ওপর আশুরার রোজা ফরজ ছিল। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার পর আশুরার রোজা নফল রোজায় পরিণত হয়। এ দিনেই হুজুর (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র, বেহেশতি যুবকদের সরদার হজরত ইমাম হুসাইন (রা.) শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করেন।

এভাবে যতগুলো ঘটনা এদিনে অর্থাৎ আশুরার দিনে সংঘটিত হয়েছে, সবগুলোই সমগ্র উম্মাহর জন্য, গোটা মানবজাতির জন্য ছিলো রহমত। আর এরই কৃতজ্ঞতাস্বরূপ ছিলো সিয়াম পালন। ইহুদিরা কেবল আশুরার দিনেই সিয়াম পালন করতো। প্রিয়নবী (সা.) ইহুদিদের ইবাদত-বন্দেগীর সঙ্গে ইসলামি ইবাদতের স্বাতন্ত্র্য প্রতিষ্ঠিত করবার নিমিত্তে আশুরা দিবসের সঙ্গে নবম দিবসেও সিয়াম পালনের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ‘তোমরা নবম ও দশম মুহররমের রোজা রাখো এবং ইহুদিদের খেলাফ করো অর্থাৎ তাদের মতো কেবল একদিন সিয়াম পালন করো না।’ মোটকথা, খিলাফতে রাশিদা পর্যন্ত সমগ্র উম্মাহর মধ্যে এ দিনটিকে তাৎপর্য ও মর্মবাণী উল্লেখিত ঘটনাবলির ভেতরই সীমিত ছিলো। আর এ কারণেই দিনটিকে মুসলিম জাতি পবিত্র ও বরকতময় মনে করেন। ৬১ হিজরির এ দিনটিতেই এমন একটি ঘটনা সংঘটিত হয়, যা উল্লেখিত সকল ঘটনাকে ছাপিয়ে ওঠে দিনটিকে একটি অনন্য ও স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য দান করে। আর তা হলো, এ দিনেই প্রিয়নবী (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র, খাতুনে জান্নাত হজরত ফাতেমা (রা.)-এর কলিজার টুকরা হজরত হুসাইন (রা.) কারবালা প্রান্তরে ইয়াজিদ বাহিনীর হাতে নির্মম ও নৃশংসভাবে শাহাদাত বরণ করেন। কারবালার এই হৃদয়বিদারক ঘটনা সেইদিন থেকে যত অশ্রু ঝরিয়েছ, পৃথিবীর সৃষ্টি থেকে আজ পর্যন্ত অন্য কোনো ঘটনা সেই পরিমাণ অশ্রু ঝরাতে পেরেছে কিনা সন্দেহ।

হজরত আলী (রা.)-এর শাহাদাতের পর হজরত মুয়াবিয়া (রা.) সমঝোতাক্রমে মুসলিম জাহানের এককভাবে খিলাফত লাভ করেন এবং পরবর্তীতে ২০ বছর একাদিক্রমে খিলাফত পরিচালনা করেন। অতঃপর তিনি তার পুত্র ইয়াজিদকে পরবর্তী খলিফা হিসেবে মনোনয়ন দিয়ে যান। ইচ্ছায় কিংবা অনিচ্ছায় সবাই এ মনোনয়ন মেনে নিলেও যে কয়েকজন সিংহদিল আল্লাহর বান্দা তা মেনে নিতে পারেননি, তাদের মধ্যে হজরত হুসাইন (রা.)-এর নাম ছিলো সর্বাগ্রে। তিনি ইয়াজিদকে স্বেচ্ছাচারী, অযোগ্য ও অপদার্থ হিসেবে খলিফা হবার সর্বাংশে অনুপযুক্ত মনে করেন। তার হাতে বায়আত করতে অস্বীকার করেন। হজরত মুয়াবিয়া (রা.) তার জীবতকালে এ বিষয়ে হজরত হুসাইন (রা.)-এর ওপর কোনোরূপ পীড়াপীড়ি না করার নীতি মেনে চললেও তার ইনতেকালের পর তৎপুত্র ইয়াজিদ সে নীতিকে উপেক্ষা করে বায়আতের জন্য পীড়াপীড়ি করতে থাকে। এমনকি যেকোনো মূল্যে ইয়াজিদ হজরত হুসাইন (রা.)-এর বায়আত গ্রহণে কৃতসংকল্প হয়। ওদিকে হজরত হুসাইন (রা.) ও সুবিপুল মর্যাদার অধিকারী মহান সাহাবায় কেরাম এবং বিরাট সংখ্যক মর্যাদাবান তাবিঈর উপস্থিতিতে ইয়াজিদের মত একজন বিলাসী ও ক্রীড়া-কৌতুকপ্রিয় অনির্ভরযোগ্য স্বভাব চরিত্রের ব্যাক্তির হাতে বায়আত করতে এবং তাকে খলিফা হিসেবে মেনে নিতে কীভাবে রাজী হতে পারেন? তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে, ইয়াজিদের তুলনায় হাজারগুণে গুণান্বিত উত্তম আখলাক বিশিষ্ট যোগ্য লোক উম্মাহর মধ্যে এখনও রয়েছে। তদুপরি তার মনোনয়নের ভেতর মুসলিম উম্মাহর সত্যিকার মতামতের প্রতিফলন ঘটেনি এবং খুলাফায়ে রাশেদার আমলে মহান খলিফা চতুষ্টয়ের অনুসৃত কোনো নীতি কিংবা আদর্শও অনুসরণ করা হয়নি। অতএব, তার দ্বারা মহান খলিফা চতুষ্টয়ের আদর্শ অনুসরণ বা ইসলামি খিলাফতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হাসিল করা আদৌ সম্ভব নয়। ইয়াজিদের জানা ছিলো যে, রাসুল (সা.)-এর দৌহিত্র হজরত হুসাইন (রা.) কর্তৃক তার বায়আতকে অস্বীকারের প্রভাব ও প্রতিক্রিয়া সাধারণের ওপর কী হতে পারে। ফলে সে পীড়াপীড়ি মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং যেকোনো মূল্যে বায়আত নিতে দৃঢ় সংকল্প হয়।

এমতাবস্থায় হজরত হুসাইন (রা.) ইয়াজিদের এর হাত থেকে নিষ্কৃতি পাবার আশায় মক্কায় আশ্রয় গ্রহণ করেন। ইতোমধ্যে ইরাক থেকে হজরত হুসাইন (রা.)-কে কুফায় আগমনের আহ্বান ও তার প্রতি সর্বপ্রকার সাহায্য-সমর্থনের দৃঢ় আশ্বাসসূচক অসংখ্য চিঠি হাজির হয়। তাদের আহ্বান ও সাহায্য-সমর্থনের আশ্বাস কতটা আন্তরিক তা সরেজমিন দেখার জন্য তিনি আপন চাচাতো ভাই হজরত মুসলিম বিন আকিল (রা.)-কে কুফায় পাঠান। হজরত মুসলিম (রা.) কুফায় অনুকূল পরিবেশ লক্ষ্য করে হজরত হুসাইন (রা.)-কে কুফায় আগমনের সবুজ সংকেত প্রদান করেন।

ইয়াজিদ পরিস্থিতি মুকাবেলার উদ্দেশ্যে কুফার গভর্নর নুমান ইবনে বশীরের স্থলে উবায়দুল্লাহ ইবনে জিয়াদকে নিযুক্ত করেন। এদিকে হজরত হুসাইন (রা.)-কে কুফার পথে অবরোধপূর্বক যেকোনো মূল্যে বায়আত গ্রহণের নির্দেশ দেন। উবায়দুল্লাহ ইবনে জিয়াদ কুফায় ক্ষমতার বাগডোর হাতে নিয়েই হজরত মুসলিম বিন আকিল (রা.)-কে হত্যা করে এবং একদল সৈন্য নিয়ে প্রেরণপূর্বক হজরত হুসাইন (রা.)-এর আগমনে বাধা দেয়। এক পর্যায়ে উভয় কাফেলা কারবালা নামক স্থানে উপনীত হয় এবং সামনাসামনি অবস্থান গ্রহণ করে। হজরত মুসলিম বিন আকিল (রা.) শাহাদতের পূর্বেই হজরত হুসাইন (রা.)-কে বিশ্বস্ত লোক মারফত কুফার লোকদের বিশ্বাসঘাতকতা সম্পর্কে অবহিত করে পেছনে ফেরার অনুরোধ জানিয়ে যান। কিন্তু হজরত হুসাইন (রা.) ‘তাকদীরের লিখন অখণ্ডনীয়’ এই বলে হাসিমুখে সকল অবস্থা ও প্রতিকূলতা মুকাবিলায় দৃঢ় সংকল্প হন। তার কুফা গমনে বাধা দানকারীদের মধ্যে হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.), হজরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.), হজরত আবু সাইদ আল খুদরী (রা.), হজরত জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.), হজরত সাইদ ইবনুল মুসায়্যাব (রা.)-এর ন্যায় সাহাবি ও তাবিঈ ছিলেন।

ইতোমধ্যে আমর ইবনে সাদ-এর নেতৃত্বে ইবনে জিয়াদ প্রেরিত আরও একটি বিরাট বাহিনী ময়দানে এসে উপস্থিত হয়। এদের প্রতি ইবনে জিয়াদের নির্দেশ ছিলো, যেকোনো মূল্যে বায়আত গ্রহণের। হজরত হুসাইন (রা.) এবং তার আত্মীয়-বান্ধব ও মুষ্টিমেয় সাথী অন্যায়ের সামনে মাথা নত করবার বিপরীতে সত্য রক্ষায় শাহাদাতকে অগ্রাধিকার দেন। এ সময় ইবনে জিয়াদ-এর কাছে হজরত হুসাইন (রা.)-এর কাফেলাকে পানি বন্ধ করার নির্দেশ পৌঁছে। অনন্যোপায় হয়ে তিনি শক্তি প্রয়োগে পানির ওপর নিজের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন এবং উদারতা ও মহানুভবতার চরম পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন পূর্বক প্রতিপক্ষকে পানি ব্যাবহারের অনুমতি প্রদান করেন।

অবশেষে সংঘর্ষ অনিবার্য হয়ে দেখা দেয়। ইয়াজিদ বাহিনীর পক্ষ থেকে প্রথম তীর নিক্ষিপ্ত হলে যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। প্রথমে দ্বন্দ্ব যুদ্ধ শুরু হয়। এতে হুসাইন (রা.) পক্ষের পাল্লা ভারী হওয়ায় আমর ইবনে সাদ একযোগে ব্যাপক আক্রমণের নির্দেশ দেয়। আসলে এ ছিলো যুদ্ধের নামে এক অসম যুদ্ধ। সুসজ্জিত চার হাজার সেনার বিরুদ্ধে পদাতিক ও অশ্বারোহী মিলিয়ে নারী-শিশু বাদে মাত্র ৭২ জনের একটি ক্ষুদ্র দলের এ যুদ্ধকে যুদ্ধ বলা যায় না। হজরত হুসাইন (রা.) ও তার আত্মীয়-বান্ধবরা কোনো অবস্থাতেই অন্যায়ের কাছে মাথা নত না করে ন্যায়ের জন্য নীতির কাছে একটি পরম ও প্রিয় সত্যের জন্য জীবন উৎসর্গ করে আল্লাহর পিয়ারা হতে চেয়েছিলেন। পরবর্তীতে বংশধরদের জন্য একটি অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় মহত্তম নজির সৃষ্টি করতে চেয়েছিলেন, যা উম্মাহকে এমনিভাবে মহত্তর আদর্শ ও লক্ষ্যের জন্য কোরবানি পেশ করতে অনুপ্রাণিত করবে। আর এখানেই তাদের সাফল্য। যুদ্ধে হজরত হুসাইন (রা.) ও তাঁর আত্মীয় সবাই শাহাদাত বরণ করেন।

লেখক: প্রিন্সিপাল, শ্যামপুর কদমতলী রাজউক তাকওয়া মাদরাসা ঢাকা।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

তেল, চিনি ও আলুর দাম কমাতে ৭ দিনের আল্টিমেটাম

তেল, চিনি ও আলুর দাম কমাতে ৭ দিনের আল্টিমেটাম

মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তদন্তে ঢাকায় জাতিসংঘের প্রতিনিধি দল

মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তদন্তে ঢাকায় জাতিসংঘের প্রতিনিধি দল

‘চীন-ফিলিপিন্স বিরোধে মার্কিন হস্তক্ষেপ অগ্রহণযোগ্য’

‘চীন-ফিলিপিন্স বিরোধে মার্কিন হস্তক্ষেপ অগ্রহণযোগ্য’

গাজায় ৬ ইসরাইলি জিম্মির মরদেহ উদ্ধার

গাজায় ৬ ইসরাইলি জিম্মির মরদেহ উদ্ধার

মিমিকে ধর্ষণের হুমকি, সাইবার ক্রাইমে অভিযোগ অভিনেত্রীর

মিমিকে ধর্ষণের হুমকি, সাইবার ক্রাইমে অভিযোগ অভিনেত্রীর

ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ৩ উপজেলা

ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ৩ উপজেলা

কন্ট্রোল রুম চালু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড, ছুটি বাতিল

কন্ট্রোল রুম চালু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড, ছুটি বাতিল

গোমতী নদীর পানি বিপদসীমার উপরে প্রবাহিত, দুই পাড়ে রাত জেগে হাজার হাজার লোকজন পাহারা দিচ্ছে

গোমতী নদীর পানি বিপদসীমার উপরে প্রবাহিত, দুই পাড়ে রাত জেগে হাজার হাজার লোকজন পাহারা দিচ্ছে

ইসরায়েলের সামরিক ঘাঁটিতে ফের হিজবুল্লাহর হামলা

ইসরায়েলের সামরিক ঘাঁটিতে ফের হিজবুল্লাহর হামলা

অজান্তেই মায়ের প্রেমিককে গুলি চালিয়ে দিল ২ বছরের শিশু, এরপর……

অজান্তেই মায়ের প্রেমিককে গুলি চালিয়ে দিল ২ বছরের শিশু, এরপর……

বিনা নোটিশে পানি ছেড়ে দেওয়ায় ভারতের কাছে ব্যাখ্যা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ

বিনা নোটিশে পানি ছেড়ে দেওয়ায় ভারতের কাছে ব্যাখ্যা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ

ঢাবির কনসার্ট স্থগিত, বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান

ঢাবির কনসার্ট স্থগিত, বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান

বন্যাকবলিত এলাকায় ত্রাণ কার্যক্রম চালুর ঘোষণা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের

বন্যাকবলিত এলাকায় ত্রাণ কার্যক্রম চালুর ঘোষণা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের

এবার জাহাঙ্গীর কবির নানকের বাসায় অভিযান

এবার জাহাঙ্গীর কবির নানকের বাসায় অভিযান

বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন করলেন জেনিফার লোপেজ

বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন করলেন জেনিফার লোপেজ

পশ্চিম আফ্রিকার প্রথম ভাসমান সোলার প্যানেল ঘানায়

পশ্চিম আফ্রিকার প্রথম ভাসমান সোলার প্যানেল ঘানায়

ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে ফাতাহ কমান্ডার নিহত

ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে ফাতাহ কমান্ডার নিহত

খালেদা জিয়াকে নিয়ে সিনেমা নির্মান বন্ধে লিগ্যাল নোটিশ

খালেদা জিয়াকে নিয়ে সিনেমা নির্মান বন্ধে লিগ্যাল নোটিশ

আজ ঢাকায় আসছে জাতিসংঘ মানবাধিকার সংস্থার তদন্তের অগ্রবর্তী দল

আজ ঢাকায় আসছে জাতিসংঘ মানবাধিকার সংস্থার তদন্তের অগ্রবর্তী দল

বাংলাদেশের বন্যা নিয়ে ‘ঠাট্টা’, জি মিডিয়ার ওয়েবসাইট হ্যাক

বাংলাদেশের বন্যা নিয়ে ‘ঠাট্টা’, জি মিডিয়ার ওয়েবসাইট হ্যাক