ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট ২০২৪ | ৭ ভাদ্র ১৪৩১

প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর : প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে বিশাল ফারাক : কোটা আন্দোলনে অস্থির দেশ

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

১৬ জুলাই ২০২৪, ১২:০৯ এএম | আপডেট: ১৬ জুলাই ২০২৪, ১২:০৯ এএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিগত ১ মাস ৭ দিনের মধ্যে এশিয়ার সবচেয়ে বড় দুইটি দেশ সফর করেছেন। দেশ দুটি হলো, ভারত এবং চীন। এর মধ্যে ভারতে তিনি ১৪ দিনের মধ্যে দুইবার সফর করেছেন। স্বভাবতই রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মধ্যে তুমুল জল্পনা-কল্পনার সৃষ্টি হয় যে, ভারতে সফর শেষ করে আসতে না আসতেই আবার ১২ দিনের মাথায় তিনি ভারত সফর করতে গেলেন কেন? এসব প্রশ্ন এজন্যই বাতাসে ভেসে বেড়ায় যে, সাধারণত দেশের প্রেসিডেন্ট বা প্রধানমন্ত্রী এত শর্ট গ্যাপে একই দেশ দুইবার সফর করেন না। তাহলে কি এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল, যে কারণে তাকে ১২ দিনের ব্যবধানে আবার ভারত যেতে হলো?

এমন আরেকটি ঘটনা ঘটেছে তার চীন সফর নিয়ে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৮ জুলাই রাষ্ট্রীয় সফরে চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে যান। রাষ্ট্রীয় সফরসূচি ছিল ৮ জুলাই থেকে ১১ জুলাই। ১১ জুলাই সন্ধ্যায় বা রাতে তার স্বদেশের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার কথা। কিন্তু তিনি তার সফর সংক্ষিপ্ত করেন। ১১ জুলাইয়ের নির্ধারিত সফরসূচি বাতিল করে ১০ জুলাই রাত ১০টায় তিনি বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন এবং বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ১২টায় ঢাকা পৌঁছেন। হঠাৎ করে এভাবে রাষ্ট্রীয় সফর সংক্ষিপ্ত করার নজির খুব কম। নজির যে একেবারে নাই, তা নয়। অনেক সময় দৈব দুর্বিপাক হয়, বন্যা বা সাইক্লোন হয় অথবা অভ্যন্তরীণ অনেক বড় মাত্রায় গোলযোগ হয়। এসব ক্ষেত্রে রাষ্ট্র বা সরকার প্রধানকে সফর কাট শর্ট করে তাড়াহুড়ো করে দেশে ফিরতে হয়।

প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার কারণ সম্পর্কে দুইজন হাই অফিসিয়ালের দুই ধরনের বক্তব্য পাওয়া যায়। প্রধানমন্ত্রীর সদ্য নিযুক্ত প্রেস সেক্রেটারি নাইমুল ইসলাম খান বলেন যে, তিনি রাতেই রওয়ানা করে রাতেই ফিরেছেন এই কারণে যে, এর ফলে একটা দিন বেঁচে গেল। ঐদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন যে, প্রধানমন্ত্রীর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল অসুস্থ। প্রধানমন্ত্রী বেইজিং সফরকালে তার কন্যা তার সফরসঙ্গী হবেন, এমন সিডিউল ছিল। মা হিসেবে অসুস্থ কন্যাকে সময় দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী তড়িঘড়ি করে দেশে ফিরেছেন। এক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিবের চেয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কথাই অধিকতর গ্রহণযোগ্য।

আমি প্রধানমন্ত্রীর এই দুই সফর বিশেষ করে চীন সফর নিয়েই আজ লিখবো। কিন্তু এর মধ্যে গত ১৩ দিন হলো কোটা সংস্কার নিয়ে ছাত্ররা রাজপথে নেমেছেন। আন্দোলনটি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে সরকার এবং আওয়ামী লীগ একদিকে এবং অন্যদিকে ছাত্র সমাজ বলতে গেলে মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড়িয়ে গেছেন। লেখাটি আমি লিখছি রবিবার। প্রকাশিত হবে মঙ্গলবার। এই মঙ্গলবারের মধ্যে পরিস্থিতি কী দাঁড়ায় সেটি এই মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়। তবে এই আন্দোলন নিয়ে রবিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সরকার এবং আন্দোলনকারীদের অবস্থান জানা গেছে।

॥দুই॥
গত ১৩ জুলাই সরকারের দুই মন্ত্রী কোটা আন্দোলন নিয়ে কথা বলেছেন। তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আরাফাত বলেছেন যে, বিষয়টি আদালতের বিবেচনাধীন। সুতরাং এটি নিয়ে এখন তার পক্ষে কিছু বলা সম্ভব নয়। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ১৩ জুলাই পরিষ্কার বলে দিয়েছেন যে, সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বাইরে যাওয়া কোনো অবস্থাতেই সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়। ১৪ জুলাই বিকালে প্রধানমন্ত্রী তার চীন সফরের ওপর এক সাংবাদিক সম্মেলন করেন। এই সংবাদ সম্মেলনে কোটা সংস্কার আন্দোলন সম্পর্কে তাকে প্রশ্ন করা হয়।

উত্তরে ইংরেজি ডেইলি স্টারের ১৪ জুলাই বাংলা অনলাইন সংস্করণ মোতাবেক তিনি বলেন, কোটা নিয়ে ধ্বংসাত্মক আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৮ সালে কোটা বাতিলের ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের অফিসে আক্রমণ, মানুষের ওপর আঘাত, কিছু জ্ঞানীগুণী আছেন যারা ঘরের মধ্যে বসে মিথ্যা অপপ্রচার রেকর্ড করে ছেড়ে দিচ্ছেন, এসব দেখে আমি আমি খুব বিরক্ত হয়ে যাই। তখন এক পর্যায়ে বলি কোটা বাদ দিলাম।’ চীন সফর শেষে দেশে ফিরে রবিবার বিকেল ৪টার দিকে গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘উদ্দেশ্যটা ছিল, আগে দেখা কোটা বাদ দিলে অবস্থাটা কী হয়। এখন কী অবস্থা হয়েছে সেটা দেখতে বেশি দূর যাওয়া লাগবে না। এবারই দেখেন, ফরেন সার্ভিসে মাত্র দুই জন মেয়ে চাকরি পেয়েছেন। আর পুলিশ সার্ভিসে চার জন মেয়ে চান্স পেয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘কোটা বন্ধ করার আজকে ফলাফলটা কী দাঁড়াল। আমাদের দেশের সব এলাকা সমানভাবে উন্নত নয়। কোনো কোনো এলাকায় অনগ্রসর সম্প্রদায়ও আছে। সেইসব এলাকার মানুষের কি কোনো অধিকার থাকবে না। কোটা বন্ধ করে দেওয়ার পরে ২৩টি জেলা থেকে একজনও পুলিশে চাকরি পাননি।’

কোটার ব্যাপারে এখন সরকারের কোনো কিছু করার সুযোগ নেই মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধারা ক্ষুব্ধ হয়ে মামলা করেছেন। মামলা করার পর আদালত যখন কোনো রায় দেন তখন সরকারের নির্বাহী বিভাগের কিছু করার থাকে না। কারণ, আদালতের বিষয় আদালতেই সমাধান করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘যারা আন্দোলন করছেন তারা আইন মানবেন না, আদালত মানবেন না, সংবিধান কী তারা চিনবেন না, সরকার কীভাবে চলে সে সম্পর্কে তাদের ধারণা নেই, জ্ঞান নেই। আমাদের সংবিধান কী বলে সেটা তাদের জানা উচিত। আদালত থেকে তাদের সমাধান আনতে হবে; আদালত তাদের বক্তব্য উপস্থাপনের সুযোগ দিয়েছেন। তারা আদালতে গিয়ে তাদের কথা বলুক।’

ঐদিকে আন্দোলনকারী ছাত্ররা ১৪ জুলাই বিকাল ৩টায় সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে। তারা ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় থেকে মিছিল নিয়ে বেরিয়ে শাহবাগ যায়। পুলিশ সেখানে বাধা দিয়েছিল । সেই বাধা ডিঙ্গিয়ে মিছিলটি গুলিস্তানের জিরো পয়েন্টে এলে পুলিশ বাধা দেয়। অতঃপর ১২ জন ছাত্রনেতা বঙ্গভবনে যান। সেখানে প্রেসিডেন্টের মিলিটারি সেক্রেটারির কাছে তারা ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করে। তারা আশা প্রকাশ করেছে যে, সরকার যেন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পার্লামেন্টের বিশেষ অধিবেশন আহ্বান করে তাদের দাবি মেনে নিয়ে সংবিধান সংশোধন করে। তাদের দাবি হলো, অনগ্রসর এলাকা এবং প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা সংরক্ষণ করা যাবে। মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের সন্তানদেরকেও কোটায় রাখা যাবে। তবে সব মিলিয়ে সরকারি চাকরির ৫ শতাংশের বেশি কোটা রাখা যাবে না। এই মর্মেই সংবিধান সংশোধন করতে হবে। তারা আরো বলেছে যে, সরকার যেন এমন পদক্ষেপ না নেয় যার ফলে তাদের আরো কঠোর কর্মসূচিতে যেতে হয় এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়। দেশের মানুষ এখন উদগ্রীব হয়ে উৎকণ্ঠা নিয়ে সময় পার করছে। সুপ্রিম কোর্ট বলেছে যে, ৭ আগস্ট এই মামলার শুনানি হবে। সরকার বলছে যে, সুপ্রিম কোর্টের রায়ের আগে কিছু করা যাবে না। এখন ছাত্ররা ৭ আগস্ট পর্যন্ত ধৈর্য ধরবে কিনা সেটি আমরা জানি না। আমরাও উদ্বেগ এবং উৎকণ্ঠার সাথে ৭ আগস্ট পর্যন্ত প্রতীক্ষা করছি।

॥তিন॥
ফিরে আসছি প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে। আজ স্থানাভাবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত বলা যাবে না। তবে একটি বিষয় উল্লেখ না করলেই নয়। প্রধানমন্ত্রী চীন গিয়েছিলেন ৮ জুলাই। কিন্তু তার ৪/৫ দিন আগে থেকেই মেইনস্ট্রিম পত্রিকা বলে জাহিরকারী এক শ্রেণীর ইংরেজি ও বাংলা পত্রিকায় প্রতিদিন খবর বের হয় যে, প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন প্রকল্পের প্রস্তাব নিয়ে চীন যাচ্ছেন। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে চীন থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার ব্যয় হবে। এখানে উল্লেখ করা দরকার যে, ১০ লাখে হয় ১ মিলিয়ন। আর ১ হাজার মিলিয়নে হয় ১ বিলিয়ন। আর ১ হাজার বিলিয়নে হয় ১ ট্রিলিয়ন। ২০ বিলিয়ন ডলার চাট্টিখানি কথা নয়।

এর মধ্যে বাংলাদেশের আশু প্রয়োজন ডলার সংকট মোচন এবং বাজেট সাপোর্ট। ডলার সংকট মোচনের জন্য ইতোপূর্বে ৫ বিলিয়ন ডলারের সমান চীনা মুদ্রা ইউয়ান বাংলাদেশ আশা করেছিল। বাজেট সাপোর্টের জন্য ২ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ আশা করেছিল। কিন্তু সফর শেষে দেখা গেল, কোনো ঋণ দেওয়া হয় নাই। গ্রান্ট বা অনুদান হিসেবে দেওয়া হয়েছে ১ বিলিয়ন চীনা ইউয়ান, যেটি মার্কিন ১ দশমিক ৩৭ মিলিয়ন ডলারের সমান। আর বাংলাদেশি মুদ্রায় এটি ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকার সমান। ৫ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশি মুদ্রায় হয় ৫৮ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা। এখান থেকেই বোঝা যায় যে প্রত্যাশা এবং প্রাপ্তির মধ্যে কী বিশাল ফারাক।

অবশ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ১৪ জুলাইয়ের সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছেন যে, ঋণ এবং অনুদান মিলে চীন ২ বিলিয়ন ডলার দেবে। এজন্য সহসাই একটি চীনা প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে আসবে। যাই হোক, এসম্পর্কে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী যে যৌথ ঘোষণা দিয়েছেন সেখানে ১ দশমিক ৩৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের অনুদানের বেশি কিছু বা অতিরিক্ত কিছু বলা হয়নি।

প্রধানমন্ত্রীর এই সফরের আঞ্চলিক ও ভূরাজনৈতিক তাৎপর্য ও গুরুত্ব নিয়ে ভারতের ‘ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’, ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া গ্রুপের ‘ইকোনমিক টাইমস’, ভারতের উত্তর প্রদেশের ‘ফার্স্ট পোস্ট’, জার্মানীর বন থেকে প্রকাশিত ‘দ্য মিরর এশিয়া’ এবং চীনের সরকারি মুখপত্র ইংরেজি ‘গ্লোবাল টাইমস’ গুরুত্বপূর্ণ সংবাদসহ রাজনৈতিক বিশ্লেষণ প্রকাশ করেছে। আমি আশা করছি, দেশের মধ্যে তেমন অসাধারণ গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা না ঘটলে, আগামী মঙ্গলবার ওপরে উল্লেখিত পত্রিকাসমূহের বিশ্লেষণের আলোকে প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরের ভূরাজনৈতিক ও ভূকৌশলগত গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করবো, ইনশাআল্লাহ। তবে আজ শেষ করার আগে গ্লোবাল টাইমসের রাজনৈতিক ভাষ্যের অংশবিশেষ নিচে তুল ধরছি।

Xi stressed that China supports Bangladesh in adhering to an independent foreign policy, following a development path that suits its national conditions, safeguarding national sovereignty, independence and territorial integrity, and opposing any external interference.অনুবাদ: ‘চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এই বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দেন যে, একটি স্বাধীন পররাষ্ট্র নীতি অনুসরণে চীন বাংলাদেশকে সমর্থন করবে। এ ব্যাপারে তারা এমন একটি উন্নয়নের পথ অনুসরণ করবে, যেটি তার জাতীয় স্বার্থের অনুকূল হয় এবং যেটি তার জাতীয় সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা এবং ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষা করে এবং যে কোনো ধরনের বৈদেশিক হস্তক্ষেপের বিরোধিতা করে।’
যারা কূটনীতির ভাষা বোঝেন তারা বিলক্ষণ বুঝতে পেরেছেন যে, চীনের একচ্ছত্র নেতা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং গ্লোবাল টাইমসে প্রকাশিত উপরোক্ত বক্তব্যের মাধ্যমে বাংলাদেশকে কী বার্তা দিলেন।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ব্রিক্সের সদস্যপদের জন্য আজারবাইজানের আবেদন

ব্রিক্সের সদস্যপদের জন্য আজারবাইজানের আবেদন

গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনায় অচলাবস্থা

গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনায় অচলাবস্থা

জার্মানিতে চিপ কারখানা নির্মাণের জন্য ৫০ বিলিয়ন ইউরো ভর্তুকি দিচ্ছে ইইউ’র

জার্মানিতে চিপ কারখানা নির্মাণের জন্য ৫০ বিলিয়ন ইউরো ভর্তুকি দিচ্ছে ইইউ’র

রাজনৈতিক শূণ্যতা পূরণে স্বপনের মত মেধাবী রাজনীতিকের প্রয়োজন : বাংলাদেশ ন্যাপ

রাজনৈতিক শূণ্যতা পূরণে স্বপনের মত মেধাবী রাজনীতিকের প্রয়োজন : বাংলাদেশ ন্যাপ

তেল, চিনি ও আলুর দাম কমাতে ৭ দিনের আল্টিমেটাম

তেল, চিনি ও আলুর দাম কমাতে ৭ দিনের আল্টিমেটাম

মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তদন্তে ঢাকায় জাতিসংঘের প্রতিনিধি দল

মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তদন্তে ঢাকায় জাতিসংঘের প্রতিনিধি দল

‘চীন-ফিলিপিন্স বিরোধে মার্কিন হস্তক্ষেপ অগ্রহণযোগ্য’

‘চীন-ফিলিপিন্স বিরোধে মার্কিন হস্তক্ষেপ অগ্রহণযোগ্য’

গাজায় ৬ ইসরাইলি জিম্মির মরদেহ উদ্ধার

গাজায় ৬ ইসরাইলি জিম্মির মরদেহ উদ্ধার

মিমিকে ধর্ষণের হুমকি, সাইবার ক্রাইমে অভিযোগ অভিনেত্রীর

মিমিকে ধর্ষণের হুমকি, সাইবার ক্রাইমে অভিযোগ অভিনেত্রীর

ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ৩ উপজেলা

ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ৩ উপজেলা

কন্ট্রোল রুম চালু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড, ছুটি বাতিল

কন্ট্রোল রুম চালু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড, ছুটি বাতিল

গোমতী নদীর পানি বিপদসীমার উপরে প্রবাহিত, দুই পাড়ে রাত জেগে হাজার হাজার লোকজন পাহারা দিচ্ছে

গোমতী নদীর পানি বিপদসীমার উপরে প্রবাহিত, দুই পাড়ে রাত জেগে হাজার হাজার লোকজন পাহারা দিচ্ছে

ইসরায়েলের সামরিক ঘাঁটিতে ফের হিজবুল্লাহর হামলা

ইসরায়েলের সামরিক ঘাঁটিতে ফের হিজবুল্লাহর হামলা

অজান্তেই মায়ের প্রেমিককে গুলি চালিয়ে দিল ২ বছরের শিশু, এরপর……

অজান্তেই মায়ের প্রেমিককে গুলি চালিয়ে দিল ২ বছরের শিশু, এরপর……

বিনা নোটিশে পানি ছেড়ে দেওয়ায় ভারতের কাছে ব্যাখ্যা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ

বিনা নোটিশে পানি ছেড়ে দেওয়ায় ভারতের কাছে ব্যাখ্যা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ

ঢাবির কনসার্ট স্থগিত, বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান

ঢাবির কনসার্ট স্থগিত, বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান

বন্যাকবলিত এলাকায় ত্রাণ কার্যক্রম চালুর ঘোষণা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের

বন্যাকবলিত এলাকায় ত্রাণ কার্যক্রম চালুর ঘোষণা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের

এবার জাহাঙ্গীর কবির নানকের বাসায় অভিযান

এবার জাহাঙ্গীর কবির নানকের বাসায় অভিযান

বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন করলেন জেনিফার লোপেজ

বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন করলেন জেনিফার লোপেজ

পশ্চিম আফ্রিকার প্রথম ভাসমান সোলার প্যানেল ঘানায়

পশ্চিম আফ্রিকার প্রথম ভাসমান সোলার প্যানেল ঘানায়