ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮ পৌষ ১৪৩১

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে

Daily Inqilab মো. খালিদ হাসান

৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৩ এএম | আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৩ এএম

সৈকতের গা ঘেঁষে মেরিন ড্রাইভ। একপাশে পাহাড়, অন্যপাশে সুনীল সমুদ্র। রোদ ঝলমলে দিনের শেষে সন্ধ্যা নামার অপেক্ষা। দিগন্তে অস্তগামী সূর্য তার রক্তিম আভা ছড়িয়ে দিচ্ছে পশ্চিম আকাশে। প্রকৃতির যেন এক সুনিপুণ শিল্পী তুলির আঁচড়ে প্রতিমুহূর্তে বদলে দিচ্ছে দৃশ্যপট। সৈকতে ছড়িয়ে থাকা পর্যটকদের ক্যামেরাগুলো ব্যস্ত। সূর্যাস্তের এই অসাধারণ দৃশ্যকে বন্দি করার প্রয়াসে। কয়েক মিনিট যেতে না যেতেই সূর্য বঙ্গোপসাগরের নীল জলরাশিতে মিলিয়ে গেল।

কক্সবাজারের পাঠুয়ারটেকের সৈকত প্রতিদিন একইভাবে প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে আবার সন্ধ্যা নামতেই সব কেমন যেন স্তব্ধ হয়ে যায়। সৈকতের এই একঘেয়ে জীবনচক্রের অংশ হয়ে উঠেছে ছোট্ট সবুজও। বয়স পাঁচ কিংবা ছয় হবে কিন্তু জীবন তাকে অনেক আগেই বড়ো করে তুলেছে। মাথার চুল এলোমেলো, গায়ের রং শ্যামলা হলেও রোদে পুড়ে তা যেন আরও ফ্যাকাশে। পরনে এক টুকরো ছেঁড়া জামা, পায়ে ফিতা বদলানো স্পঞ্জের স্যান্ডেল। ডানে হাতে এক ঝুড়ি আনারকলি ফল, বাম হাতে বেতের তৈরি গোলাকার স্ট্যান্ড নিয়ে নিত্যদিনের মতো সৈকতে হেঁটে চলে।

সবুজের বাবা বছর দুয়েক আগে মাছ ধরার ট্রলার নিয়ে সমুদ্রে গিয়েছিলেন। সেই যে গেছেন আর ফেরেননি। প্রথম প্রথম বাবার ফেরার অপেক্ষায় ছিল সবুজ, কিন্তু আস্তে আস্তে সে বুঝে গেছে, বাবা আর ফিরবেন না। মায়ের মুখে শোনা নানা গল্পে সমুদ্র যে কত ভয়ংকর হতে পারে, সে কথা তার জানা হয়ে গেছে। মা সৈকতে পান-বিড়ি বিক্রি করেন। আয় যা হয় তাতে দুজনের সংসারে তিনবেলার ভাত জোটে না। সবুজের হাতে আনারকলি ফলের ঝুড়ি ধরিয়ে দেন বাড়তি কিছু পয়সা আয়ের আশায়। মায়ের চোখে যে বেদনা সে তা বুঝতে পারে কিন্তু এর চেয়ে বেশি কিছু করার সামর্থ্য তার নেই।

সবুজের মতো আরও অনেক শিশুর জন্য কক্সবাজারের সৈকত নিছক পর্যটনকেন্দ্র নয়, বরং তাদের জীবন ও জীবিকার একমাত্র অবলম্বন। কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে প্রতিদিন এমন অসংখ্য শিশু কাজ করে যারা পর্যটকদের কাছে সামান্য কিছু বিক্রি করে বা শরীর মেসেজ করে পরিবারের অন্ন জোগানোর চেষ্টা করছে। তাদের চোখে-মুখে ক্লান্তি আর এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের ছাপ।

কক্সবাজারসহ সারাদেশের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে পথশিশুদের সঠিক সংখ্যা নির্ণয় করা দুরূহ। ইউনিসেফের সহায়তায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ‘সার্ভে অন স্ট্রিট চিলড্রেন ২০২২’ শীর্ষক জরিপ প্রকাশিত হয় ২০২৩ সালে। জরিপে রাস্তাঘাটে বসবাসকারী শিশুদের মোট সংখ্যা না থাকলেও ইউনিসেফ বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, এ সংখ্যা দশ লক্ষাধিক হতে পারে। ৯০ শতাংশ ছিন্নমূল শিশুশ্রমে জড়িত। ছেলেদের মধ্যে ৯২ শতাংশ এবং মেয়েদের মধ্যে ৮৪ শতাংশ বিভিন্ন কাজে জড়িত। সমীক্ষার তথ্য বলছে, প্রতি ৫ জনে একজন ছিন্নমূল শিশু ভাঙারি সামগ্রী সংগ্রহ করে বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে। এরপর সবচেয়ে বেশি জড়িত ভিক্ষাবৃত্তিতে। এছাড়া ১৫ শতাংশ শিশু দোকান, রেস্তোরাঁ, চায়ের দোকানে কাজ করে এবং ৯ শতাংশ শিশু পথেঘাটে ফেরি করে বেড়ায়।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত পথশিশু জরিপের ফলাফল অনুযায়ী, প্রধানত ৩৭ দশমিক ৮ শতাংশ পথশিশু দারিদ্র্য। এই শিশুরা বেশিরভাগই জীবনের প্রথম ধাপ থেকেই বাধ্য হয় কাজ করতে। জরিপের তথ্য বলছে, ছিন্নমূল শিশুরা কুলির কাজ, পরিবহন শ্রমিকের কাজ, গাড়ি মেরামত, কলকারখানা, গৃহকর্মী, পানি বিক্রি, ফুল বিক্রি, নির্মাণ কাজ, গাড়ি ধোয়া, ময়লা সংগ্রহ এবং টয়লেট পরিষ্কারসহ নানা কাজে নিয়োজিত আছে। অথচ, কর্মক্ষেত্রে যোগদানের সর্বনিম্ন বয়স সংক্রান্ত আইএলও কনভেনশন ১৩৮ অনুসমর্থন করেছে বাংলাদেশ। এই কনভেনশন অনুসারে ১৪ বছরের নিচে কাউকে কাজে নিয়োগ দেওয়া যাবে না। পড়াশোনার সুযোগ কিংবা শিক্ষার প্রতি আগ্রহ জন্মানোর অবসর তাদের হয়ে ওঠে না। প্রাথমিক শিক্ষা তো দূরের কথা, নৈতিক শিক্ষাও পায় না। যে কারণে কোনটা ন্যায় বা অন্যায় তারা বুঝতে পারে না। এতে করে নানা ধরনের অপরাধেও জড়িয়ে যাচ্ছে ছিন্নমূল শিশুরা। পরিবারের অর্থনৈতিক চাহিদা, উপার্জনের তাগিদ এবং অনানুষ্ঠানিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার অপ্রতুলতা অন্যতম চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। ইউনিসেফের তথ্য অনুযায়ী, ৯৫ দশমিক ৫ শতাংশ পথশিশু প্রাতিষ্ঠানিক বা অপ্রাতিষ্ঠানিক কোনো ধরনের শিক্ষাগ্রহণ করছে না। কক্সবাজারে এই হার আরও কম কেননা এখানকার শিশুরা পর্যটকদের উপর নির্ভরশীল এবং প্রতিদিনের উপার্জন তাদের পরিবারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রেও ছিন্নমূল শিশুরা অনেক পিছিয়ে রয়েছে। অপুষ্টি, সংক্রমণ এবং পানিবাহিত রোগের শিকার হওয়ার আশঙ্কা তাদের মধ্যে অনেক বেশি। বিশেষ করে, অপুষ্টিজনিত সমস্যা তাদের শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে মারাত্মক প্রভাব ফেলে। এছাড়া অপর্যাপ্ত সুপেয় পানি ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার যথাযথ ব্যবস্থার অপ্রতুলতার সুযোগে অন্যান্য স্বাস্থ্যগত জটিলতা বেড়ে যাচ্ছে। ছিন্নমূল শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার সুযোগ অত্যন্ত সীমিত। অনেক সময় স্থানীয় স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোতে যাওয়ার সামর্থ্যও তাদের থাকে না।

কক্সবাজারের মতো পর্যটন এলাকায় ছিন্নমূল শিশুদের জন্য আরও একটি বড়ো ঝুঁকি হলো শোষণ এবং পাচারের সমূহ আশঙ্কা। পর্যটকদের দ্বারা শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন ও হয়রানির ঘটনা হরহামেশাই ঘটে থাকে। অনেকে শিশুশ্রমে বাধ্য হয়, একইসাথে ন্যায্য মজুরি থেকেও বঞ্চিত থাকে। ৭৯ শতাংশ পথশিশু জীবনের কোনো একপর্যায়ে মানসিক, শারীরিক ও যৌন নিপীড়নের শিকার হয়। পথশিশুদের প্রতি চারজনের মধ্যে তিনজন পড়তে বা লিখতে পারে না, যা জীবনভর তাদের জন্য প্রতিবন্ধক হিসেবে রয়ে যায় এবং তাদেরকে নির্মম ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দেয়।

সবুজের মতো শিশুরা জীবনের খুব অল্প বয়সেই শিখে যায় সংগ্রাম কাকে বলে। তারা জানে জীবনের প্রত্যেক দিন একটি যুদ্ধ। এই যুদ্ধ হয়তো অন্যদের কাছে অদৃশ্য অথচ, তাদের কাছে পরম বাস্তবতা। সৈকতে ঘুরে বেড়ানো পর্যটকদের কাছে সামান্য কিছু বিক্রি করা, কিংবা ছোটোখাটো কাজ করে দিন কিছু পয়সা আয়ের মধ্যে দিয়ে তারা শিখেছে কীভাবে এই কঠিন জীবনযুদ্ধে টিকে থাকতে হয়। মাঝেমধ্যে সবুজ সমুদ্রের দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। কোথাও কি বাবাকে খুঁজে পেতে পারে? সমুদ্রের গর্জন শুনে কখনো কখনো তার মনে হয় সমুদ্রের গভীর থেকে বাবার ডাক ভেসে আসছে। সহসায় সে বাস্তবে ফিরে আসে। সমুদ্রের অদূরের ঢেউগুলো তার কাছে দীর্ঘশ্বাসের মতো ধরা দেয়। সবুজ জানে না তার ভবিষ্যৎ কী কিন্তু তার জীবন যুদ্ধের কোনো বিরাম নেই। হয়তো কোনোদিন সে তার বাবার মতোই সমুদ্রের পথে পা বাড়াবে। তার ছোট্ট মনে অনেক প্রশ্ন, অনেক কৌতূহল। কিন্তু তার জীবন সংগ্রাম এতটাই তীব্র যে সেই কৌতূহল মিটানোর ফুরসত হয়ে ওঠে না।

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সুরক্ষার লক্ষ্যে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সমাজসেবা অধিদফতরের মাধ্যমে দুইটি পৃথক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- চাইল্ড সেনসিটিভ সোশ্যাল প্রটেকশন ইন বাংলাদেশ (সিএসপিবি) প্রকল্প ও সার্ভিসেস ফর চিলড্রেন এট রিস্ক (স্কার) প্রকল্প। এছাড়া শিশু অধিকার ও শিশুর সামাজিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ইউনিসেফের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় দেশব্যাপী চাইল্ড হেল্পলাইন ১০৯৮ এর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। শিশু আইন, ২০১৩ বাস্তবায়নের মাধ্যমে শিশুদের প্রতি সহিংসতা, নির্যাতন ও অবহেলা হ্রাসের মাধ্যমে ভারসাম্যপূর্ণ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলা এবং উহা প্রতিকারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার লক্ষ্যে এসব কর্মসূচি অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রেখেছে।

বিভিন্ন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ছিন্নমূল শিশুদের জন্য নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। বিশেষ করে, এনজিওগুলো এই শিশুদের জন্য শিক্ষার সুযোগ, স্বাস্থ্য সেবা এবং পুনর্বাসনের নানা কর্মসূচি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। তবে এ উদ্যোগগুলো যথেষ্ট নয়। যদিও কিছু এনজিও শিশুদের শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে, কিন্তু পর্যাপ্ত অর্থনৈতিক সুরক্ষা না থাকায় অনেক শিশুরাই সেই সুযোগের বাইরে থেকে যাচ্ছে। শিশুদের পুনর্বাসনের জন্যও নির্দিষ্ট কিছু কর্মসূচি রয়েছে, কিন্তু তা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে এখনও নানা ধরনের চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে।

এ সকল অঞ্চলের ছিন্নমূল শিশুদের সামগ্রিক উন্নয়নে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সিএসআর কর্মসূচির আওতা সম্প্রসারণ অত্যন্ত আবশ্যক। তাদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি করতে হবে। তাদের জন্য বিশেষ শিক্ষা কর্মসূচি এবং ভ্রাম্যমাণ বিদ্যালয়ের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে শিশুদের জন্য মোবাইল ক্লিনিক চালু করা জরুরি। শিশুদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোর আইন প্রয়োগ এবং সচেতনতা বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। এছাড়া পর্যটকদের সহযোগিতায় সামাজিক উদ্যোগ গ্রহণ করে শিশুদের জন্য প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা যেতে পারে।

আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই সবুজের মতো এই শিশুদের জীবনে নতুন সম্ভাবনার আলো জ্বালাতে পারে। রাষ্ট্রের বিভিন্ন অংশীজনের ছোটো ছোটো উদ্যোগগুলোই তাদের জন্য বড়ো পরিবর্তনের দুয়ার খুলতে পারে। একদিন নিশ্চয়ই তাদের জীবনের আকাশ রঙিন আলোয় ভরে উঠবে আর তাদের জীবনের গল্পগুলো রচিত হবে আনন্দ, গৌরব ও সাফল্যের অক্ষরে। সমাজের ভালোবাসা আর সমর্থন পেলে এই শিশুরাই হয়ে উঠবে আগামী দিনের সম্ভাবনার প্রতীক।

লেখক: সহকারী তথ্য অফিসার, তথ্য অধিদফতর, ঢাকা।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

যৌতুকের কুফল
চিকিৎসায় আস্থা ফেরাতে পারলে ভারতনির্ভরতা কমবে
বিজয় লাভের জন্য বিজয়ী মানসিকতা পূর্বশর্ত
জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র জারির আল্টিমেটাম
ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
আরও

আরও পড়ুন

মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি. এর সাথে শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটাল লি. এর মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি. এর সাথে শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটাল লি. এর মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে জারি করা ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে জারি করা ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

ভারত গেল জাতীয় ইয়ুথ ও জুনিয়র হ্যান্ডবল দল

ভারত গেল জাতীয় ইয়ুথ ও জুনিয়র হ্যান্ডবল দল

নতুন বছরে রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের শুভেচ্ছা বিনিময়

নতুন বছরে রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের শুভেচ্ছা বিনিময়

ফরিদপুরে ভলভো ব্যাটারির সিসা কারখানায় বিস্ফোরণে তিন শ্রমিক দগ্ধ

ফরিদপুরে ভলভো ব্যাটারির সিসা কারখানায় বিস্ফোরণে তিন শ্রমিক দগ্ধ

শনিবার থেকে মাসব্যাপী ‘চট্টগ্রাম ফুল উৎসব’ শুরু

শনিবার থেকে মাসব্যাপী ‘চট্টগ্রাম ফুল উৎসব’ শুরু

কারাভোগ শেষে ফিরে গেছে ভারতীয় ৬৪ জেলে

কারাভোগ শেষে ফিরে গেছে ভারতীয় ৬৪ জেলে

সিবিএমএস সফটওয়্যার জটিলতা নিরসনে বন্ড কমিশনারেট অফিসার্সদের মানববন্ধন

সিবিএমএস সফটওয়্যার জটিলতা নিরসনে বন্ড কমিশনারেট অফিসার্সদের মানববন্ধন

প্রথম কূটনৈতিক সফরে সউদী আরবে সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম কূটনৈতিক সফরে সউদী আরবে সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

মুজিবনগরের বহুল আলোচিত আলম হত্যা মামলায় বাদিসহ চার জন আটক

মুজিবনগরের বহুল আলোচিত আলম হত্যা মামলায় বাদিসহ চার জন আটক

মানিকগঞ্জে যুবলীগ কর্মী আকাশ গ্রেফতার

মানিকগঞ্জে যুবলীগ কর্মী আকাশ গ্রেফতার

সৈয়দপুরে মিলছে না সূর্যের দেখা, শীতে জনজীবন কাহিল

সৈয়দপুরে মিলছে না সূর্যের দেখা, শীতে জনজীবন কাহিল

নগদ টাকা, স্বর্ণালঙ্কার ও মালামাল লুট     নোয়াখালীতে এক রাতে ৪ বাড়িতে ডাকাতের হানা

নগদ টাকা, স্বর্ণালঙ্কার ও মালামাল লুট     নোয়াখালীতে এক রাতে ৪ বাড়িতে ডাকাতের হানা

আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা বিদেশি প্রভুদের সহযোগিতায় ষড়যন্ত্র করে বেড়াচ্ছে: আমিনুল হক

আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা বিদেশি প্রভুদের সহযোগিতায় ষড়যন্ত্র করে বেড়াচ্ছে: আমিনুল হক

রাসিকে দুদকের হানা, ধরা পড়ল অনিয়ম

রাসিকে দুদকের হানা, ধরা পড়ল অনিয়ম

দক্ষিণ আফ্রিকা প্রবাসীদের বিভিন্ন দাবী নিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে চিঠি

দক্ষিণ আফ্রিকা প্রবাসীদের বিভিন্ন দাবী নিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে চিঠি

তালবাহানা চলবে না মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে: শহিদুল ইসলাম বাবুল

তালবাহানা চলবে না মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে: শহিদুল ইসলাম বাবুল

সাউথইস্ট ব্যাংক থেকে ৫২৬ কোটি টাকা লুটপাট, কেয়া গ্রুপের বিরুদ্ধে ২ মামলা

সাউথইস্ট ব্যাংক থেকে ৫২৬ কোটি টাকা লুটপাট, কেয়া গ্রুপের বিরুদ্ধে ২ মামলা

এসএমপির সেই শাদিদ এখন যাচ্ছেন রংপুরে, কোন বাধাই ঘুষে বিরত রাখেনি তাকে

এসএমপির সেই শাদিদ এখন যাচ্ছেন রংপুরে, কোন বাধাই ঘুষে বিরত রাখেনি তাকে

ইজতেমা ময়দানে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

ইজতেমা ময়দানে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার