নেফ্রাইটিস থেকে কিডনি বিকল
০৭ জুন ২০২৪, ১২:১৩ এএম | আপডেট: ০৭ জুন ২০২৪, ১২:১৩ এএম
বয়স্কদের নেফ্রাইটিস, শিশুদের থেকে বেশ পৃথক ধরনের। কারণ উপসর্গ, চিকিৎসা এসব কিছুরই তফাৎ রয়েছে। জীবাণুজনিত কারণে বয়স্কদের নেফ্রাইটিস বাচ্চাদের তুলনায় অনেক কম। যে সমস্ত জীবাণু দ্বারা বড়দের নেফ্রাইটিস হয়ে থাকে তাদের মধ্যে স্ট্রেপটোকক্কাল জীবাণু, হেপাটাইটিস বি-ভাইরাস, সিফিলিস, লেপ্রসি এবং ম্যালেরিয়া জীবাণু বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। স্ট্রেপটোকক্কাল জীবাণু বাচ্চাদের মতই প্রথমে টনসিল এবং চামড়ার খোস-পাঁচড়ায় আক্রমণ করে এবং পরে সেখান থেকে রক্তে জীবাণুর এনটিজেন ছড়িয়ে দেয়। এই জীবাণুর এনটিজেন অনেক সময় স্ট্রেপটোকক্কাল এম প্রোটিন হিসাবে ভাবা হয়। শরীরের এনটিজেন ছড়িয়ে গেলেই শরীরে বিভিন্ন কোষ এবং শরীরকে রক্ষার জন্য শরীরের প্রতিশোধক পর্দাথ বেরিয়ে আসে, আর এ সময় শুরু হয় এনটিজেন ও এনটিবডির মধ্যে যুদ্ধ। শরীর থেকে রক্তে এই এনটিজেন এনটিবডির বের হওয়ার পথই হচ্ছে কিডনির ছাঁকনি এবং বের হওয়ার সময় এরা ছাঁকনিকে আক্রমণ করে ক্ষত-বিক্ষত করে দেয়। কিডনির ছাঁকনিকে আক্রমণ করার দরুন তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ছাঁকনি দিয়ে শরীরের আমিষ বা অ্যালবুমিন বের হয়, সেই সাথে রক্তের লোহিত কণিকা ও শ্বেত কণিকাও বের হয়ে আসে। আর এই অসুবিধাটাকেই নেফ্রাইটিস বলা হয়ে থাকে। স্ট্রেপটোকাল জীবাণু কিডনির ছাকনীকে আক্রমণ করে যেভাবে নেফ্রাইটিস করে থাকে ঠিক একইভাবে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস জীবাণু এবং ম্যালেরিয়ার মতো পরজীবীও নেফ্রাইটিস করে থাকে। আমাদের দেশে ম্যালেরিয়া পরজীবী দ্বারা নেফ্রাইটিসের সংখ্যা কম। কিন্তু আফ্রিকার কোন কোন দেশে সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় নেফ্রাইটিস, ম্যালেরিয়া পরজীবী দ্বারাই হয়ে থাকে। আর হেপাটাইটস বি ভাইরাসজনিত কারণে নেফ্রাইটিস বাংলাদেশ ছাড়াও এশিয়া, আফ্রিকা পূর্ব ইউরোপ, স্কেনডেনেভিয়া, জাপান ও অস্ট্রেলিয়াতেও দেখা যায়।
উপসর্গ
যে ধরনের উপসর্গ নিয়ে রোগী ডাক্তারের নিকট উপস্থিত হয়ে থাকে তাকে মোটামুটি ৬ ভাগে ভাগ করা যায়। তবে বেশির ভাগ রোগীই আসে-
(ক) ধীরে ধীরে শরীর, মুখম-ল ফোলা নিয়ে। এদের প্রস্রাব অল্প কমতে পারে, রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। প্রস্রাব পরীক্ষায় এলবুমিন বা আমিষ ধরা পড়ে যা ২৪ ঘণ্টার প্রস্রাবে ৩-৪ গ্রামের উপর। এদের রক্তে আমিষের পরিমাণ কমে যায়।
(খ) কিছু কিছু রোগীর হঠাৎ করে মুখম-ল ফুলে যায়, প্রস্রাব কমে যায় এবং তা রক্তবর্ণ হতে পারে। এদের রক্তচাপ বেশি থাকে এবং প্রস্রাবে আমিষের পরিমাণ প্রায় ৩ গ্রামের কম। প্রস্রাবে লোহিত কণিকা, শ্বেত কণিকা, ও কাষ্ট থাকতে পারে।
(গ) আরও কিছু রোগী আছে যাদের মুখম-ল ফুলে থাকে না। তবে মাঝে মাঝে প্রস্রাব রক্তবর্ণ ধারণ করে। এদের অনেকেই আবার প্রস্রাব রক্তবর্ণ হবার আগে ফ্লু-জাতীয় রোগে ভুগে।
(ঘ) ৮ থেকে ১০ ভাগ রোগীর কোন উপসর্গই থাকে না। হঠাৎ চাকরির বা ইনসুরেন্সের মেডিকেল চেক-আপে ধরা পড়ে যে এদের প্রস্রাবে অল্প বিস্তর আমিষ যাচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এ জাতীয় অসুস্থতা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। ফলে এরা অনেক দেরিতে ডাক্তারের কাছে উপস্থিত হয়।
(ঙ) কিডনি অকেজো হয়ে গেলে। শতকরা ৫ ভাগ ক্ষেত্রে হঠাৎ করে কিডনির কার্যকারিতা অস্বাভাবিকভাবে কমে যেতে পারে। এদের শরীর ফুলে যায়। প্রস্রাব কমে যায়। রোগীর বমিভাব, ক্ষুধামন্দা, দুর্বলতা, শ্বাসকষ্ট প্রভৃতি উপসর্গ থাকে।
(চ) উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে।
রোগ নির্ণয়
যে কোন কারণে শরীর যদি ফুলে যায়, চোখের নিচে পানি আসে, তা হলে প্রথমে উচিত প্রস্রাব পরীক্ষা করা। সকালের প্রস্রাব পরীক্ষা করা ভালো কিন্তু যে কোন সময়ের প্রস্রাব পরীক্ষা করা যায়। প্রস্রাব পরীক্ষা করে যদি অ্যালবুমিন পাওয়া যায় তা হলে ধরে নেয়া হয় রোগীর নেফ্রাইটিস বা নেফ্রটিক সিনড্রম হয়েছে। সাধারণত : প্রস্রাবে এলবুমিন আছে কিনা বাসায় বসেও দেখা যেতে পারে। একটা টেস্ট টিউবের ২/৩ অংশ প্রস্রাব ভরে যদি টেস্টটিউবের মাঝামাঝি গরম করা যায় এবং কিছুক্ষণের মধ্যে প্রস্রাবের উপরের অংশ দুধের সরের মত জমে যায় তা হলে বুঝতে হবে যে, প্রস্রাবে অ্যালবুমিন বা ফসফেট আছে। এর পরে ৪-৫ ফোঁটা এসিটোএসিটিক এসিড টেস্টটিউবে ঢেলে দেয়া যায় তাহলে এলবুমিন আরো ঘন হবে কিন্তু ফসফেট হলে ঘন সাদা অংশ অদৃশ্য হয়ে যাবে। এছাড়া প্রস্রাবে অ্যালবুমিন আছে কিনা তা জানার জন্য বাজারে বিশেষ ধরনের এ্যালবুসটিক্্স পাওয়া যায়। এই এ্যালবুসটিকস প্র¯্রাবে ডুবিয়ে বের করে কি ধরনের পরিবর্তন হয়েছে তা দেখে এ্যালবুমিনের পরিমাণ বুঝা যায়। যত বেশি পরিমাণ এ্যালবুমিন প্র¯্রাবে নির্গত হবে শরীরও ততবেশী ফুলে যাবে। এ্যালবুমিন ছাড়াও প্র¯্রাব দিয়ে রক্তের লোহিত কণিকা, শ্বেত কণিকা ও কাষ্ট বের হয়ে আসে যা অনুবীক্ষণ যন্ত্র দ্বারা সহজেই ধরা পড়ে।
শরীর ফোলা এবং প্র¯্রাবে এ্যালবুমিন নির্গত হলে নেফরাইটিস হয়েছে বলে ধরে নেয়া হয়। সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হল যে কি কারণে নেফ্ররাইটিস হয় এবং নেফ্রাইটিস রোগের দ্বারা শরীরে কি ক্ষতি হচ্ছে তা নির্ণয় করা এবং তার জন্য চাই আরো অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা। কিডনির ছাকনী কতখানি ক্ষত-বিক্ষত হয়েছে তা নির্ণয় করার জন্য রক্তের ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিন, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্লোরাইড, বাই-করবোনেট পরীক্ষা করা একান্ত প্রয়োজন। ইউরিয়া লিভারে তৈরি হয়ে রক্তে মিশে যায় এবং সুস্থ কিডনি দ্বারা প্র¯্রাবের সঙ্গে বের হয়ে থাকে। তেমনি ক্রিয়েটিনিন মাংসে তৈরি হয়ে রক্তে মিশে প্র¯্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে আসে। আর রক্তের লবণ, বা সোডিয়াম, পটাশিয়াম, বাইকার্বোটে, এরা শরীরের রক্ত-মাংস, হৃৎপিন্ড এবং কোষকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে থাকে। সোডিয়াম, পটাশিয়া অথবা বাইকার্বোনেটের কমবেশী তারতম্য হলে শরীর তাই অসুস্থ বোধ করে। এদেরকে কিডনিই নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। তাই কিডনি যখন অসুস্থ হয়ে পড়ে, তখন শরীরের রক্তে এদের তারতম্য হয়, তখন রোগী আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে। নেফ্রাইটিস বা নেফ্রোটিক সিনড্রমে রক্তের সোডিয়াম কোষ থেকে বেরিয়ে আসে এবং কিডনির ছাকনী নষ্ট থাকার দরুন তা প্র¯্রাব দিয়ে সঠিক পরিমাণে বেরিয়ে আসতে পারে না। ফলে নেফ্রাইটিস রোগের সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে।
এ সময়ে পটাশিয়ামও রক্তে বেশি পরিমাণে জমতে পারে। আর তাই যে কোন কারণে নেফ্রাইটিস হলে রক্তের ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিন, সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও বাইকার্বোনেট পরীক্ষা করে দেখা হয়। এছাড়াও ২৪ ঘণ্টায় কতখানি আমিষ বা এ্যালবুমিন শরীর থেকে প্র¯্রাব দিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে, তাও পরীক্ষা করে দেখা হয়। ২৪ ঘণ্টার প্র¯্রাব একই সঙ্গে জমাতে হয়। প্র¯্রাব জমিয়ে রাখার জন্য প্রথমত একটা প্লাস্টিকের বোয়োম যোগাড় করতে হবে। এরপর বোয়োমটা ভালোভাবে পরিষ্কার করে তাতে কিছু প্রিজারভেটিভ দিতে হবে যেটা পরীক্ষাগারে পাওয়া যায়। যে কোন ছুটির দিনে প্র¯্রাব জমানো বেশি সুবিধাজনক বা সকাল ৮টা অথবা ৯টা থেকে শুরু করে পরের দিন সকাল ৮টা বা ৯টা পর্যন্ত সমস্ত প্রস্রাব এ পাত্রে জমা করতে হবে। মনে রাখতে হবে, যে সময় থেকে শুরু করা হবে, তার আগের মুহূর্তের প্র¯্রাব পাত্রে না রেখে বাইরে ফেলে দিতে হবে। পরের দিনে সময় শেষ হবার পূর্ব মুহূর্তের প্র¯্রাবটা আবার পাত্রে জমাতে হবে। সবচেয়ে বেশি ভুল হয়, প্র¯্রাব যে সময় থেকে শুরু করার কথা তার পূর্বেকার প্র¯্রাব ফেলে না দিয়ে জমা করা।
২৪ ঘণ্টার প্র¯্রাবে যদি ‘এ্যালবুমিন’ ৩.৫ গ্রামের উপর বেরিয়ে আসে তবে তাকে নেফ্রোটিক সিনড্রম বলা হয় আর যদি ৩.৫ গ্রামের কম নির্গত হয়, তখন তাকে নেফ্রাইটস বলা হয়। ‘নেফ্রোটক সিনড্রম’ হলে শরীরের কলেস্টোরেল বেশি পরিমাণে জমা শুরু হয়। রক্তের আমিষ বা এ্যালবুমিন কমে যায় এবং শরীর ফুলে যায়।
এগুলো ছাড়াও নেফ্রাইটিস বা নেফ্রোটিক সিনডম-এর কারণ জানার জন্য রক্তের মধ্যে হেপাইটিস বি ভাইরাস, ম্যালেরিয়ার জীবাণু, স্ট্রেপটোকক্কাল জীবাণু আছে কিনা তাও পরীক্ষা করে দেখা যায়। এ ছাড়া রক্তের আরও কিছু বিশেষ পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়ে থাকে।
এই সমস্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নেফ্রাইটিস বা নেট্রাটিক সিনড্রমের কারণ সম্বন্ধে কিছুটা জানতে বা বুঝতে পারা যায়। তবুও জানার অনেক কিছুই বাকি থাকে। আর তাই প্রয়োজন পড়ে কিডনির মাংসপি- বা ছাঁকনিকে পরীক্ষা করে দেখা (বায়োলজি)।
চিকিৎসা ঃ
বড়দের নেফ্রাইটিস এর চিকিৎসা নির্ভর করে (বায়োপসির ফলাফল যাই হোক না কেন প্রাথমিক পর্যায়ে শরীরে পানি বেশি জমা থাকলে তা প্র¯্রাব বর্ধক ওষুধ দিয়ে কমানো হয় এবং উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণের ভিতর রাখা হয়। যদি কিডনির কার্যকারিতা স্বাভাবিক থাকে তবে রোগীকে বেশি পরিমাণ আমিষ খাবারের পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে। এই সব চিকিৎসা ছাড়াও মূল চিকিৎসা নির্ভর করে কিডনি বায়োপসির ফলাফলের উপর।
শতকরা ২০ ভাগ ক্ষেত্রে কিডনি বায়োপসিতে কোন ধরনের পরিবর্তন দেখা যায় না। কিন্তু প্রসাবে প্রচুর পরিমাণে আমিষ নির্গত হয়। এদের রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে এবং কিডনির কার্যকারিতাও স্বাভাবিক থাকে। এই ধরনের নেফ্রাইটিসকে চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে মেনিমাল চেঞ্চ নেফ্রাইটিস বলা হয়। যেটা শিশুদের ক্ষেত্রে শতকরা ৬০-৭০ ভাগ হয়ে থাকে। এদের শিশুদের মতই প্রেডনিশোলন ট্যাবলেট দিয়ে চিকিৎসা করা হয়ে থাকে, যদিও ঔষধের মাত্রা ও সেবনকাল ভিন্ন ধরনের যা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ নির্ধারণ করে থাকেন।
ঠিক এমনিভাবে আমরা অন্যান্য নেফ্রাইটিসকেও কিডনি বায়োপসির উপর ভিত্তি করে আলাদা করে থাকি, যেমন ঃ
ক) মেমব্রেনাস নেফ্রোপ্যাথি,
খ) মেসেনজিও ক্যাপিলারী নেফ্রাইটিস
গ) ডিফিউজ অথবা ফোকাল প্রলিফারেটিভ নেফ্রাইটিস
এ ধরনের নেফ্রাইটিসের চিকিৎসা পদ্ধতি আরো জটিল। দুর্ভাগ্যবশতঃ যারা এই ধনের নেফ্রাইটিসে ভোগেন তাদের পরবর্তী পর্যায়ে কিডনি বিকল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই কিডনি রোগ হয়েছে সন্দেহ হলেই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদ
বিভাগ : স্বাস্থ্য
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ফায়ার ফাইটার নয়নের জানাজা সম্পন্ন
প্রফেসর কামাল উদ্দিন চৌধুরী কলেজে রজতজয়ন্তী উদ্যাপন
‘সচিবালয়ে আগুনের পেছনে আওয়ামী দোসরদের ষড়যন্ত্র রয়েছে’
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ড : প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করার দাবি ফখরুলের
আটঘরিয়া-চাঁদভা হাড়লপাড়া সড়কের ব্রিজ ভেঙ্গে দুর্ভোগে পথচারীরা
পুড়ে যাওয়া ২ মন্ত্রণালয় দেখে আসিফ মাহমুদ: ‘আমাদের সব শেষ হয়ে গেছে’
দেশে ফিরলেন মিজানুর রহমান আজহারী, অংশ নেবেন মাহফিলে
আরেকটি বিধ্বংসী দ্বিশতক হাঁকালেন রিজভি
অবৈধ শিসা তৈরির কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর
সচিবালয়ে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন , বন্ধ দাপ্তরিক কাজ
স্থানীয় প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে তারা আজ স্বাবলম্বি
মনোহরগঞ্জে দারুল উলূম বান্দুয়াইন মাদরাসার বার্ষিক মাহফিললে-আল্লামা মামুনুল হক
ঈশ্বরগঞ্জে আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের মানববন্ধন
আ'লীগ দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালিয়েছে- মির্জাগঞ্জে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
বুমরাহকে অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ড উপহার দেওয়া কনস্টাসের দিন
সাভারে বন্ধ থাকা টিএমআর কারখানা চালু করার নির্দেশনা উপদেষ্টার
ঐশ্বরিয়ার লেহেঙ্গা অস্কারের জাদুঘরে
কক্সবাজারে ছাত্রদল নেতা রাফির মুক্তির দাবীতে বিক্ষোভ, যানবাহন ভাঙচুর ও রাস্তা ব্লক
কুড়িগ্রামে দেখা মিলেছে বিপন্ন প্রজাতির শকুনের
ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৪ জন নিহত