১৯৭১ : ডিসেম্বরের শেষে : পিন্ডি ছেড়েছি, দিল্লি যাবো না : ২০২৪ এর বিপ্লব : দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা
১৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১৯ এএম | আপডেট: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১৯ এএম
গত ১১ ডিসেম্বর আগরতলা অভিমুখে লং মার্চের শুরুতে নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় অফিসের সামনে জমায়েত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘পি-ি থেকে স্বাধীনতা এনেছি, দিল্লির কাছে আত্মসমর্পণ করার জন্য নয়’। তিনি আরো বলেন, ভারত রক্তপিপাসু লেডি ফেরাউনকে টিকিয়ে রাখার জন্য সমর্থন দিয়েছিল। কিন্তু জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের ফলে বাংলাদেশ দিল্লির হাত থেকে বেরিয়ে গেছে।
রিজভী সাহেব একজন তেজস্বী পলিটিশিয়ান। ছাত্র আন্দোলনের সময় গুলি খেয়েছিলেন। তাই আজও তিনি লাঠি নিয়ে হাঁটেন। আসলে রিজভী সাহেব যে কথাটি বলেছেন সেই কথাটিকেই শ্লোগান আকারে সারাদেশে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন আরেক জন অগ্নিপুরুষ। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করার ৫ দিন পরেই দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে দক্ষিণাঞ্চলে বিভিন্ন ভবনে এবং দেওয়ালগাত্রে একটি চিকা (দেওয়াল লিখন) দেখা যায়। ঐ চিকাতে উৎকীর্ণ ছিল এই শ্লোগান, ‘পি-ি ছেড়েছি, দিল্লি যাব না / কমরেড সিরাজ শিকদার জিন্দাবাদ’। এই যে চিকার কথা বললাম, এটা কোনো শোনা কথা নয়। বরং বাংলাদেশ দখলমুক্ত হওয়ার ৬ দিনের মাথায় বাগেরহাটে ইউনিফর্মধারী দু’ জন ভারতীয় সৈন্যের লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এটি আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা। বেগম খালেদা জিয়া যখন ফুল ফর্মে ছিলেন তখন তার বিশাল সব জনসভায় শ্লোগান দেওয়া হতো, ‘সিকিম নয় ভুটান নয় / এদেশ আমার বাংলাদেশ’। এরপর আর এই শ্লোগান দিতে দেখা যায় না। দৈনিক ইনকিলাব ৩৪/৩৫ বছর আগে থেকেই ভারতীয় প্রভূত্ব এবং আধিপত্যের বিরুদ্ধে কলম চালিয়ে যাচ্ছে। ১৯৯০ সালের ১২ জানুয়ারি দৈনিক ইনকিলাবে একটি লেখা ছাপা হয়েছিল। সেই লেখার শিরোনাম, ‘সিরাজ সিকদারের সেই উক্তি: পি-ি ছেড়েছি, দিল্লি যাবো না’। ঘটনাক্রমে সেই লেখাটির লেখক এই অধম। এই অধম তখন একটি স্বায়ত্বশাসিত সংস্থায় কাজ করিছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় আগরতলার কলেজটিলার মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্পে ছিলেন। এই ক্যাম্পেই ছিলেন আ স ম আব্দুর রব, মমতাজ বেগম প্রমুখ।
১৬ ডিসেম্বরের পর সম্ভবত ২১ ডিসেম্বর (স্মৃতি থেকে বলছি, ভুল হলে প্রিয় পাঠক ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখবেন আশা করি) ঐ স্বায়ত্বশাসিত সংস্থার এক সামাবেশে লেখক ঘোষণা করেন, এতদিন আগরতলায় যা দেখে এলাম তার সারমর্ম এভাবে বলা যায়, ঙহ ১৬ঃয উবপবসনবৎ ১৯৭১ চধশ অৎসু যধং ংঁৎৎবহফবৎবফ, নঁঃ ড়ঁৎ শবু ঃড় ওহফবঢ়বহফবহপব যধং নববহ ঃৎধহংভবৎৎবফ ভৎড়স ঃযব ড়িড়ফবহ নড়ী ড়ভ জধধিষঢ়রহফর ঃড় ঃযব রৎড়হ পযবংঃ ড়ভ ঘবি উবষযর. অর্থাৎ ‘১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাক বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছে ঠিকই, কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতা রাওয়ালপি-ির কাঠের সিন্দুক থেকে দিল্লির লোহার সিন্দুকে স্থানান্তরিত হয়েছে।’
স্মরণ করা যেতে পারে যে, সিরাজ শিকদার পেশাগতভাবে ছিলেন একজন ইঞ্জিনিয়ার। মুক্তিযুদ্ধকালে তিনি ভারতে যাননি। কারণ, ঐ তরুণ বয়সেই তিনি বুঝেছিলেন যে, ভারতের খেয়ে, ভারতের পরে, ভারতের ট্রেনিং নিয়ে, ভারতের অস্ত্র হাতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে দেশকে পাক আর্মির দখলমুক্ত করা হয়তো সম্ভব। কিন্তু সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভারতের একটি করদ বা তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত হবে। শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরে প্রমাণিত হয়েছে, যে এই বক্তব্য কতখানি সঠিক ছিল। যাই হোক, তিনি ভারতে না গিয়ে বাংলাদেশের পেয়ারা বাগানে বাংলাদেশি ছেলেদেরকে রিক্রুট করে তৈরি করেন একটি মুক্তি বাহিনী এবং সেই বাহিনী দিয়ে তিনি অনেক জায়গায় পাক আর্মির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন।
॥দুই॥
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাকে আর জনসমক্ষে দেখা যায়নি। কারণ ১৬ ডিসেম্বরের অব্যবহিত পর এই ঢাকা শহরেরও বিভিন্ন জায়গায় দেওয়াল লিখন দেখা যায়, যেখানে উৎকীর্ণ ছিল, ‘১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়নি। পাকবাহিনীর পরিবর্তে ভারতীয় বাহিনীর পদানত হয়েছে। এখন ভারতীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই করতে হবে। তারপর ছিল সেই শ্লোগান, পি-ি ছেড়েছি, দিল্লি যাবো না। কমরেড সিরাজ শিকদার জিন্দাবাদ।’
বাংলাদেশের অভ্যুদ্বয়ের পর দেশের বুক থেকে ভারতের আধিপত্যবাদী জগদ্দল পাথর অপসারণের জন্য যাঁরা জীবন-মৃত্যুকে পায়ের ভৃত্য করেছিলেন তাদের মধ্যে প্রোজ্জ্বল তিনটি নাম হচ্ছে মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী, মেজর জলিল এবং কমরেড সিরাজ শিকদার। এ ব্যাপারে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।
আমরা ১১ ভাই-বোন। এছাড়া আব্বা-আম্মা তখনও বেঁচে ছিলেন। আমাদের বাড়ি ছিল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র সূত্রাপুরে। মুক্তিযুদ্ধকালে আমাদের বাড়ির সামনে মর্টার শেল এসে পড়ে। প্রাণভয়ে আব্বা-আম্মা গ্রামের বাড়ি শিবগঞ্জে চলে যান। আমাদের বাড়ির সবকিছু লুট হয়ে যায়। অন্যান্য ভাই-বোন বিভিন্ন জেলায় কর্মরত ছিলেন। ১৬ ডিসেম্বরের পর আব্বা-আম্মা ও ভাই-বোন তথা আত্মীয়-স্বজনের খবর নিতে থাকি। আমার আম্মারা ৪ বোন ও ১ ভাই ছিলেন। প্রথম দুঃসংবাদ হলো, আমার একমাত্র মামা লুৎফর রহমান ২৫ মার্চ রাতেই শহীদ হয়েছেন। অন্য ভাই-বোনদের খবর পেলাম। আমার বড় ভাই বাগেরহাটে সরকারি হাসপাতালে মেডিক্যাল অফিসার ছিলেন। তার খবর পেলাম না।
সুতরাং তার খবর নেওয়ার জন্য বিজয় দিবসের ষষ্ঠ দিনে অর্থাৎ ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর বাগেরহাটের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলাম। আমাদের বহনকারী লঞ্চটি ২৩ ডিসেম্বর হুলারহাটে থামলে আমরা নেমে গেলাম। সেখান থেকে বাসে বাগেরহাট যাওয়ার কথা। কিন্তু কোনো বাস বাগেরহাট যাবে না। কারণ, বাগেরহাটে নাকি খুব বড় গন্ডগোল হয়েছে। যাই হোক, অনেক কষ্ট করে বাগেরহাট পৌঁছলাম। কিন্তু বাগেরহাটের রাস্তা প্রায় জনশূন্য। যে কয়েকজন পথচারীকে দেখলাম তাদের চোখে মুখে ভয় এবং আতঙ্ক। ভোঁ ভোঁ করে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর জিপ ও ট্রাক ছুটাছুটি করছে। ট্রাক ও জিপ ভর্তি ভারতীয় সৈন্য। হাতে উদ্যত সঙ্গীন। আরও কিছুদূর এগিয়ে গেলাম। দেখলাম দুইটি লাশ। লাশের পরনে ভারতীয় সৈন্যের জলপাই রঙের পোশাক। আরও কিছুদূর এগিয়ে যাওয়ার পর দেখলাম, বিএলএফ বা বাংলাদেশ লিবারেশন ফ্রন্টের (পরবর্তীকালে মুজিব বাহিনী রূপে পরিচিত হয়) ক্যাম্প। মুজিব বাহিনীর যুবকেরা এস, এল, আরের নল পরিষ্কারে ব্যস্ত। বিজয় দিবসের মাত্র ৬ দিন পর বিজয়ী ভারতীয় বাহিনীর দু’ জন সৈন্য নিহত! চিন্তা করতেই গা শিওরে উঠলো। এর ভয়াবহ পরিণীতির কথা ভেবে শিরদাঁড়া দিয়ে একটা ঠান্ডা ¯্রােত বয়ে গেল।
॥তিন॥
আমি ভীত-সন্ত্রস্ত। কম্পিত বক্ষে উঠলাম মেডিক্যাল অফিসার বড় ভাইয়ের সরকারি কোয়ার্টারে। শুধালাম, ব্যাপার কী? ওষ্ঠে তর্জনি ঠেকালেন ভাই। অর্থাৎ চুপ। বললেন, খেয়ে দেয়ে পড়ে পড়ে ঘুমাও। রাতে এমনিতেই সব টের পাবে।’ তারপর রজনীর অন্ধকার দিনের আলোকে গ্রাস করলো। যামিনীর প্রহর গড়িয়ে চললো। সম্ভবতঃ তখন যামিনীর দ্বিতীয় প্রহর। অকস্মাৎ রাত্রির নীরবতা বিদীর্ণ করে শোনা গেল স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রের অবিশ্রান্ত আওয়াজ। আর তাঁর সাথে উত্থিত হলো তিনটি সমন্বর শ্লোগান: ‘পি-ি ছেড়েছি, দিল্লী যাবো না, কমরেড সিরাজ শিকদার জিন্দাবাদ’, ‘পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টি জিন্দাবাদ’। চকিতে আমার চোখের সামনে ভেসে উঠলো দিনে দেখা দুইটি ভারতীয় সৈন্যের মৃতদেহ। ভাই আর ভাবীর সাথে দৃষ্টি বিনিময় হলো। আর এই দৃষ্টি বিনিময়ের মধ্যদিয়ে ওঁরা শব্দহীন ব্যাখ্যা দিলেন দিনে কী ঘটেছিল।
সময়ের রথচক্র এগিয়ে চলে। ধীরে বহে বুড়ীগঙ্গা। শেখ মুজিবের শাসনের বিরুদ্ধে উচ্চকিত হলেন অশতিপর বৃদ্ধ মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী, কণ্ঠে যার আগুন ঝরে সেই অনলবর্ষী বক্তা মেজর জলিল, ভাষা সৈনিক অলি আহাদ প্রমুখ। ওদিকে সিরাজ শিকদার তো আছেনই। এদের সকলের শ্লোগানের মর্মবাণী হল দু’টো: ‘শেখ মুজিবের গদিতে, আগুন জ্বালো এক সাথে’ আর ‘পি-ি ছেড়েছি, দিল্লী যাবো না’।
সিরাজ শিকদার তার জীবদ্দশাতে তাঁর লড়াইয়ের সফল পরিণতি দেখে যেতে পারেননি। ১৯৭৫ সালের ২ জানুয়ারি তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি প্রথম বিচারবহির্ভূত হত্যা। ১৯৭১ সালের ২৩ ডিসেম্বর কমরেড সিরাজ শিকদার ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রামের যে মশাল প্রজ্বলিত করেন, বিভিন্ন ব্যানারে পরবর্তীকালে মওলানা ভাসানী, মেজর জলিল, আবদুল হক, মোহাম্মদ তোয়াহা, অলী আহাদ, কর্নেল জিয়াউদ্দিন জনগণের মাঝে তাকে দাবানলের মত ছড়িয়ে দেন।
তারপর ৫৪ বছর পার হয়ে গেছে। ধীরে বহে মেঘনা। বাংলাদেশে অনেক সরকার এসেছে এবং অনেক সরকার গেছে। শেখ মুজিব ইন্দিরা গান্ধীর সাথে ২৫ বছরের গোলামী চুক্তি করেছিলেন। তিনি যে স্বৈরতন্ত্রের সূচনা করে গেছেন তার কন্যা শেখ হাসিনা তার সাড়ে ১৫ বছরে সেই স্বৈরাচারকে আরো নিকৃষ্ট, আরো নিষ্ঠুর এবং আরো লুটপাটের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। হাসিনার রাজত্ব ছিল উত্তর কোরিয়ার ঘৃণ্য ডিক্টেটর কিম জং উনের মতই ঘৃণ্য। অধীনতামূলক মিত্রতার আড়ালে বাংলাদেশকে তিনি ভারতের করদ রাজ্যে পরিণত করেছিলেন। যখন বড় বড় রাজনৈতিক দল সাড়ে ১৫ বছর ধরে আন্দোলন করেও হাসিনার গদি উল্টাতে পারেনি, তখন বাংলাদেশের দামাল ছাত্র সমাজের নেতৃত্বে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের মাধ্যমে ছাত্র-জনতা সম্মিলিতভাবে তার গণেশ উল্টে দেয়। বিপ্লবী ছাত্ররা বজ্রের ধ্বনি কেড়ে নিয়ে আওয়াজ তোলে, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ এবং চব্বিশের গণবিপ্লব তখনই স্বার্থক হবে যখন এই শ্লোগান (দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা) সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত হবে। (১৯৯০ সালের ১২ জানুয়ারি দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত নিবন্ধ, ‘পি-ি ছেড়েছি, দিল্লি যাবো না’ অবলম্বনে)।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
১৭ বছর পর ফিফার বর্ষসেরা একাদশে নেই মেসি
ফের ফিফার বর্ষসেরা গোলরক্ষক মার্তিনেজ
ফিফার বর্ষসেরা ভিনিসিয়ুস
আইয়ুব-সালমানের রেকর্ড জুটিতে জয় দিয়ে শুরু পাকিস্তানের
পঞ্চদশ সংশোধনী রায় জনগণের প্রত্যাশা পূরণে একধাপ অগ্রগতি
বন্দরে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিজয় দিবস পালন
নির্বাচিত সরকারই সংসদে পরিপূর্ণ সংস্কার করবে : আমীর খসরু
সাংবাদিক সামাদের ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
টানা তৃতীয়বার সিডিপির সদস্য হলেন ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
ছিনতাইকারীর কবলে সোনারগাঁও প্রেসক্লাবের সভাপতি
খেলাফত প্রতিষ্ঠিত হলে মানুষ পাবে মৌলিক অধিকার
সংস্কার কমিশনের কার্যক্রমে ইইউ’র পূর্ণ সমর্থন রয়েছে
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেল সাবেক ডিবি প্রধান হারুন ও জাহাঙ্গীর-তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেল যাত্রীদের ভোগান্তি
বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক আমদানি কমেছে, বেড়েছে ভিয়েতনাম-ভারত থেকে
বাংলাদেশে অংশীদারিত্বে বড় সম্ভাবনা দেখছি সুইডেনের : নিকোলাস উইকস
এশীয় অঞ্চলের স্থিতিশীলতায় পারস্পরিক সহযোগিতার বিকল্প নেই : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে
স্টিভ ব্যাননের দাবি : ট্রাম্প তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হবেন
‘সমগ্র বিশ্ব রুশ ক্ষেপণাস্ত্রের নাগালে রয়েছে’ : রাশিয়ার পারমাণবিক সুরক্ষা বাহিনীর প্রধান নিহত