ঢাকা   শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

আখিরাতের বাসিন্দা মানুষ মুসাফির দুনিয়ায়

Daily Inqilab অধ্যাপক মীর মোশারফ হোসেন

২১ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম

(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
তৃতীয় হচ্ছে কুকুর নিগৃহীত প্রাণী হয়েও মালিকের বাড়ী ছেড়ে যায় না। তেমনি ভাবে মানুষেরও বিপদাপদে পড়ে আল্লাকে ভুলে যাওয়া উচিৎ নয়। কুকুর প্রভূ ভক্ত প্রাণীর একছত্র নিদর্শন সত্ত্বেও খুব কম মালিকই কুকুরের প্রতি যতনশীল দেখাযায়। কুকুরের প্রতি বাড়ির মালিক যতœশীল হোক আর নাই হোক তথাপিও কুকুর প্রভূর বাড়ী ছেড়ে কোথাও যায় না এবং প্রভুর প্রতি অকৃতজ্ঞতা স্বরূপ বাড়ী পাহাড়া থেকে বিরত থাকে না। কুকুর কে তার স্বভাবধর্ম থেকে দূরে সরে থাকতে দেখা যায় না। মানুষকে আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন শুধু তার এবাদত করার জন্যে। কোরআনুল কারিমের সূরা বাকারার ৪৩নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন- ্রওয়াআকিমুস সলাতাগ্ধ অথ্যাৎ তোমরা নামাজ কায়েম কর। এবাদতের মধ্যে নামাজ হচ্ছে শেষ্ঠ এবাদত। আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাকে নিজ অনুগ্রহ বশত শত নিয়মত ভোগযোগ্য অতি সুন্দর এবং পরিপূর্ণ জীবনদান করেছেন, যা পৃথিবীর আর কোনো প্রানীকে দান করেন নি। মানুষকে সৃষ্টিই করেছেন তার বন্দেগীর জন্যে আর তার প্রতিদান স্বরূপ অঙ্গিকার করেছেন পরম সুখের স্থান জান্নাত। দুনিয়ার মোহে ও বিপদাপদে মানুষ তার পরম কর্তব্য আল্লাহ তায়ালার নির্দেশিত বিধানাবলী ভূলে যায়। এমন কয় জন বান্দা পাওয়া যাবে যে দুনিয়ার সর্বাবস্থায় সুখে-দুখে, বিপদে-আপদে, আল্লাহর এবাদতে মগ্ন থাকে, তার পরম করণীয় কাজে মোটই অবহেলা করেনা। মানুষ বাদে সৃষ্টির সমস্ত প্রাণী সর্বদা আল্লাহর জিকিরে ব্যস্ত থাকে। পশু-পাখি পর্যন্ত সর্বদা আল্লাহর জিকিরে মগ্ন থাকে। পশু-পাখির জান কবজের জন্যে কোন ফেরেস্তা নিয়োজিত থাকে না, স্বয়ং আল্লাহ তায়ালার কুদরতি হাতেই তাদের জান কবজের ব্যবস্থা রয়েছে। যখন কোন প্রাণী আল্লাহর নামের জিকির বন্দ কোরে দেয় তখনই আল্লাহতায়ালার তরফ হতে তার মৃত্যু হয়ে যায়। কিন্তু মানুষকে আল্লাহ মেহেরবান যে কত ভালবাসেন সে তার নাফারমানী করা সত্ত্বেও রিজিকের ব্যাবস্থা করে থাকেন। পবিত্র কোরআনে সুরা হুদের ৫ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন- “ওয়ামা মিন দাব্বাতিন ফিল আরদি ইল্লা আলাল্লাহি রিজকুহা”। অর্থাৎ পৃথীবির প্রত্যেক জীবের জীবিকার দ্বায়িত্ব আল্লাহরই। উপার্জনের কর্মকে খুজে নিতে হয় শরিয়তের বৈধ পথে। ইসলাম যে ধর্ম পথ ও কর্মকে বৈধতা ঘোষনা দিয়েছে সে হালাল পথে রুজি রোজগার কোরে জীবন যাপন করলে দুনিয়া ও আখেরাতে উভয় জগতে আল্লাহ তায়ালার রহমত-বরকত পাওয়া যায়। মানুষ উপার্জন করে থাকে নিজের প্রচেষ্ঠা, দক্ষতা ও যোগ্যতা মনে করে। কিন্তু এর পেছনে যে মহান রাব্বুল আলামীনের অতি সুক্ষতম মদদ রয়েছে তা যে ব্যক্তি বুঝে চলে সে অবশ্যই আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি লাভ করে থকে। মানুষের স্বভাব অতি অল্পেই আল্লাহকে ভুলে যাওয়া। সুখের মাত্রা একটু বেশী হলেও দেখা যায় ব্যস্ততার দায় দিয়ে মসজিদে জামাতে অনুপস্থিত, আবার দুঃখের মাত্রাও একটু বেশী হলে দেখা যায় জামাতের খবর নেই। হাদিসে উল্লেখ রয়েছে ্রজামাত বর্জন কারী জান্নাতের সুঘ্রাণ থেকে বঞ্চিত হবে, যদিও সে সকল মানুষ অপেক্ষা অধিক আমলের অধিকারী হয়। আল্লাহ তায়ালা তার ফরজ ও নফল কোনো প্রকার ঈবাদত কবুল করবেন না”। রাসুল পাক সা. এরশাদ করেন ্রখ্রষ্টান ও ইহুদীদের কে সালাম করো কিন্তু আমার উম্মতের ইহুদীদেরকে সালাম করো না। হযরত সাদ্দাদ রা. আরজ করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ; আপনার উম্মতের ইহুদী কারা? প্রত্যুত্তরে হুজুর সা. বললেন, আযান শুনেও যারা জামাতে গমণ করেনা, তারাই আমার উম্মতের ইহুদীগ্ধ। অন্যত্র এক হাদিসে উল্লেখ রয়েছে-গ্ধজামাত বর্জন কারী কে যে লোক অতি অল্প পরিমান রুটি দিয়েও সহায়তা করে, সে যেন নবী হত্যাকারীকে সহায়তা করল। মৃত্যুর পরে তাকে গোছল দিওনা, মুসলমানদের সমাধিস্থলে তাকে কবর দিওনাগ্ধ। কবরের পুঁজি অর্জন করতে হলে মসজিদের সাথে অন্তরটিকে গেঁথে নিতে হবে। মসজিদ ছাড়া, জামাত ছাড়া এবাদতের পরিনাম কি তা অত্র হাদিসে উল্লেখ করা হয়েছে। সুতরাং দুনিয়ায় মুসাফির হয়ে কিছু অর্জন করতে হলে অবশ্যই “জামাত-মসজিদ” হবে মুসাফিরের প্রাণকেন্দ্র স্বরুপ। মুসাফিরের সম্বল অর্জনের জন্যে দুনিয়ার সব বর্জন করা যেতে পারে কিন্তু নামাজ-জামাতকে কোনো প্রকারেই বর্জন করা যাবে না।

চতুর্থ হচ্ছে কুকুরের কোনো সুর্নিদিষ্ট আবাসস্থল নেই, তেমনি সৎলোকেরও কোনো সুনির্দিষ্ট বাসস্থানের প্রয়োজন হয় না। কুকুরের মধ্যে মানুষের অনুরুপ জৈবিক জীবন রয়েছে। কুকুর প্রভু অনুরক্ত প্রাণী হয়েও প্রভূর বাড়ীর নির্জন মাটির পরিবেশেই সে দায়িত্বের চরম পরাকাষ্টার পরিচয় দিয়ে থাকে, তার জন্যে সে কোনো আরামদায়ক বিছানা ও স্থানের আদৌ প্রয়োজন মনে করে না। একটি নিগৃহীত প্রাণী হয়েও যদি কুকুর নিজের আরাম আয়েশের তোয়াক্কা না করে মালিকের ক্ষেদমতে নজীরবিহীন নিদর্শন দেখাতে পারে সে ক্ষেত্রে সৃষ্টির শ্রেষ্ট প্রাণী বিবেক বুদ্ধি শক্তি ও জ্ঞানের অধিকারী মানুষের পক্ষে পরম করুনাময়ের একান্ত অনুগত দাসত্বের পরিচয় দিতে কোন বিলাস বসনের এবং পাকা বাড়িঘরের প্রয়োজন হয় না। মানুষকে আল্লাহ পাক সৃষ্টি করেছেন তার গোলামী করার জন্যে। সুতরাং গোলামীর দায়িত্ব পালোনের জন্যে দুনিয়ায় অগাধ ধণ-সম্পদ বিত্ত বৈভব বাড়ী গাড়ি তার জন্যে মোটেই শোভনীয় নয়। ছরোয়ারে কায়েনাত অথ্যাৎ সৃষ্টির শ্রেষ্ট মানুষ রাসুলে পাক সা. বিশাল আরব জাহানের অধিপতি হয়েও জীবন যাপন করেছেন অতি দীনহীন ভাবে। সাহাবায়ে কেরাম নিজের যথা সামান্য সম্পদও ইসলামের নামে বিলিয়ে দিয়ে, অনাহরে, অর্ধাহারে জীবন কটিয়েছেন। ওলীআল্লাহ দরবেশ গন জীর্ণ বস্ত্রে জীর্ণ কুঠিরে জীবন যাপন কোরে ওলিত্ব পেয়েছেন। বাদশাহ আব্রাহাম রাজত্ব ছেড়ে নির্জন বনে আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থেকেছেন। হযরত রাবেয়া বসরী র. একটি মাত্র মাটির পানির পাত্র দিয়ে জীবন কাটিয়েছেন। দাসত্বের জীবনের সম্পদ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে থাকে। তাই ইসলামের ছায়াতলে এসে হযরত আবু বকর রা. তার ধণ- সম্পদ ইসলামের জন্যে দান কোরে নিঃস্ব অবস্থায় ইসলামের পতাকা তলে আসীন ছিলেন। আরব জাহানের ধনী মহিলা হযরত খাদিজা রা. ইসলামের নিজের অগাধ ধনসম্পদ বিলিয়ে দিয়ে নিঃস্ব অবস্থায় নবীর স্ত্রী হয়ে, নবী কারিম সা. এর সংসারে নিত্য অভাবের সাথী হয়ে সারা জীবন কাটিয়েছেন। নবী দুলালী জান্নাতের সর্দারনী হযরত ফাতিমা রা.›র জীবন চিত্র অতি বেদনা দায়ক। বস্ত্রাভাবে ঘরের ভেতরে থেকে সম্ভ্রম রক্ষা করেছেন। পিতার মাথার পাগড়ী পরিধান করে পিতার সামনে এসে সালাম দিয়েছেন। হাসান হোসেনকে নিয়ে তিন দিন পর্যন্ত অনাহারে শয্যাশায়ী থেকেছেন তথাপিও বিন্দু মাত্র কষ্ট মনে করেন নি। যারা কবরের চিন্তা দুনিয়ায় করেন, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কবরের সমস্যার পুজি অর্জনের পথে তাদেরকে চালিত করে থাকেন। ঐশ্বর্য ও প্রাচুর্যের মধ্যে ডুবে থেকে কবরের পুঁজি অর্জন করা বড়ই কঠিন।

দুনিয়ার ধন সম্পদের মালিক হতে তাকে যেমন শ্রম দিতে হয় তেমনি আখেরাতের পুঁজি অর্জনের জন্যে দুনয়াতেই তার জন্যে শ্রম দিতে হয় শরিয়তের বিধান মতে। এই শ্রম হচ্ছে নেক আমল। কাজ ছাড়া ফলের আশা করা বৃথা। আখেরাতের জন্যে পুঁজি, দুনিয়ার বালাখানার মধ্যে থেকে অর্জন দূরহ ব্যাপার। বালাখানার মধ্যে মন ভোগের চিন্তা করে। আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্যে যে নেক আমল ও স্থানের প্রয়োজন তা আল্লাহর ঘর মসজিদ এবং হযরত রাবেয়া বসরীর মত অতি জরা-জীর্ণ কুঠিরেই সম্ভব। কুকুর যদি মালিকের পাশেই রাতের দায়িত্ব পালন করত তাহলে কুকুরের পক্ষে মালিকের বড়ী পাহাড়ার কাজ সম্ভব হতো না। পাহাড়ার কাজ বালাখানার বাহিরে, ভেতরে থেকে আর যাই হোক পাহাড়ার কাজ হয় না। কবরের চিন্তা ফুল সজ্জায় আসে না। দুনিয়ার শত দুঃখ কষ্টই কবরের কষ্টের কথা মনে করিয়ে দেয়। আল্লাহর ভয় মনে জাগ্রত হয়। মানুষ আল্লাহর নির্দেশ পালনে মগ্ন থাকে।

পঞ্চম হচ্ছে কুকুর তার উত্তরাধিকারীর জন্যে কিছুই রেখে যায় না। সৎ লোকেরও কিছু রেখে যাওয়া প্রয়োজন হয় না। কুকুর জৈবিক প্রাণী। জৈবিকত্বের ধারায় কুকুরের উত্তরসুরী অর্থাৎ বংশের সৃষ্টি হয়। কুকুর মাত্র ৬৪ দিনে বাচ্চা প্রস্রব করে। এক দিন মাত্র পরিপূর্ণ খাবার খেলে কুকুর তর-তাজা হয়। এই নিগৃহীত প্রাণীটি অতি অল্পে তুষ্ট হয়। প্রভূ ভক্ত সমস্ত প্রাণীর মধ্যে কুকুরের নাম অগ্রে সরণ করতে হয়। বাক শক্তিহীন এই প্রাণীর মধ্যে মাতৃত্বের স্নেহ বাৎসল্যের বহির্প্রকাশ পায়, যখন শেয়াল তার বাচ্চা নিয়ে যায়। কুকুরের মধ্যে এত সব গুনাবলী থাকা, সত্ত্বেও তার বংশ বৃদ্ধির কোন নিয়ম নীতি নেই। তদুপরি আল্লাহতায়ালার তরফ হতে তার বৃদ্ধিও নেই। যদি থাকত তাহলে কুকুরের সংখ্যা মানুষের চেয়ে বেশি হতো। কেননা চতুষ্পদ প্রাণীর মধ্যে কুকুরের পেটেই একত্রে অধিক বাচ্চা হয়। অনিশ্চিত বংশধরের প্রতি কুকুরের মাতৃত্বের দরদ থাকা সত্ত্বেও কুকুর কিছুই রেখে যেতে পারে না। রেখে যায় শুধু একটি আদর্শ- তা হচ্ছে নিঃসম্বল উত্তরাধিকারী। মানুষের বেলায় বিষয়টি আলাদা। কেননা বান্দার জীবনে রক্ষনাবেক্ষন সয়ং আল্লাহ তায়ালার হাতে, নিয়ম তান্ত্রিকতার মধ্য দিয়ে তা প্রতিফলিত হয়। সূরা যুখরুকের ৩২নং আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেন- ্রআমি ওদের মধ্যে জীবিকা বণ্টণ করি।” সুরা ইনউনুসের ৩১নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন- “কুল মাই ইয়ার যুকুকুম মিনাছ ছামায়ি।” অর্থ্যৎ বল জীবনোপকরণ, কে তোমাদের আকাশ ও পৃথিবী হতে সরবরাহ করে। সুতরাং মানুষের জীবনের নির্ভরতা সম্পূর্ণই মহান আল্লাহ তায়ালার হাতে। আল্লহ পাক বান্দার রিজিক দান করে থাকেন। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে সুরা হুদের ৬নং আয়াতে আল্লাহ পাক বলেন- ্রওয়ামা মিন দাব্বাতিন ফিল আরদি ইন্না আলাল্লাহি রিজকুহা।” অর্থ্যৎ পৃথিবীর প্রত্যেক জীবের জীবিকার দাযিত্ব আল্লাহরই। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন যখন তার বান্দার রিজিকের জামিনদার তখন সন্তানের জন্যে পিতামাতার আর্থিক চিন্তার কারণ থাকে না। বান্দা যখন জন্ম নেয় তখন তার কাছে রিজিক পৌছে দেওয়ার দায়িত্ব আল্লাহ তায়ালার। আল্লাহ তায়ালার তরফ হতে বান্দার জন্যে নির্ধারিত ফয়সালাই কর্মপথ রুপে মানুষের জীবনের জীবনোপকরণ রুপে প্রতিভাত হয়। পিতামাতা এখানে সম্পদের ব্যাপারে ভিত্তিহীন। সন্তান কে উত্তম আদর্শ ও শিক্ষা দেয়াই পিতা মাতার দায়িত্ব। রিজিকের ব্যবস্থা মহান আল্লাহ তায়ালার উপর ন্যস্ত। সুতরাং সৎ লোক যখন তার সন্তানকে নৈতিক শিক্ষা দিয়ে আল্লাহ তায়ালার উপর সফর্দ কোরে দুনিয়া থেকে বিদায় নেন, আল্লাহ পাক অবশ্যই তার ওয়াদা মাফিক বান্দার জীবনোপকরণ মিটিয়ে থাকেন। তাইতো দেখা যায় অগাধ ধন সম্পদের মধ্যে সন্তান কে রেখে অনেক ধনাঢ্য ব্যক্তি কবরে যাবার সাথে সাথে তার সম্পদ বিলিন হতে সময় লাগে না। আবার এটাও দেখা যায় পিতার রেখে যাওয়া নিঃসম্বল সন্তান পরবর্তিতে অনেক সুখ স্বাচ্ছন্দে জীবন কাটায়। মর্জি আল্লাহ তায়ালার। আখেরাতের বাসিন্দা হয়ে দুনিয়ার প্রবাসে এসে বৃথাই বেঁধেছি ঘর, প্রবাসের সাথী যারা কেওনা যাবে তারা, সকলই হয়ে যাবে পর। (সমাপ্ত)

লেখক শিক্ষাবীদ গবেষক ইসলামী চিন্তাবীদ

 


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

ইসলামী আইনে অমুসলিমদের নিরাপত্তা ও মর্যাদার অধিকার
তোমার রব এত দেবেন, তুমি খুশি হয়ে যাবে
হযরত রাসুল (দ) : আধার রাতে, আলোর প্রদীপ
শিক্ষা প্রশিক্ষণের সর্বস্তরে ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা অত্যাবশ্যক
আল্লামা আলহাজ¦ আবুবকর সিদ্দিকি ফুরফুরাভীর জীবন ও কর্ম
আরও

আরও পড়ুন

রাজপথে পরিকল্পিত নৈরাজ্য

রাজপথে পরিকল্পিত নৈরাজ্য

বড়কে মান্য করুন, বৃদ্ধকে সম্মান করুন-১

বড়কে মান্য করুন, বৃদ্ধকে সম্মান করুন-১

সম্রাট জাহাঙ্গীর : রূপান্তরের বাদশাহী-৩

সম্রাট জাহাঙ্গীর : রূপান্তরের বাদশাহী-৩

বেগম খালেদা জিয়াকে পেয়ে সেনাকুঞ্জ গর্বিত : প্রধান উপদেষ্টা

বেগম খালেদা জিয়াকে পেয়ে সেনাকুঞ্জ গর্বিত : প্রধান উপদেষ্টা

এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া : যার হাসিতে হেসে উঠেছে বাংলাদেশ

এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া : যার হাসিতে হেসে উঠেছে বাংলাদেশ

নতুন জেনারেশনের চিন্তা-চেতনা সবাইকে বুঝতে হবে : এ এম এম বাহাউদ্দীন

নতুন জেনারেশনের চিন্তা-চেতনা সবাইকে বুঝতে হবে : এ এম এম বাহাউদ্দীন

নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন : প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীন

নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন : প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীন

পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক : শেখ হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে

পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক : শেখ হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে সম্মান জানানোয় গোটা জাতি আনন্দিত : মির্জা ফখরুল

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে সম্মান জানানোয় গোটা জাতি আনন্দিত : মির্জা ফখরুল

পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে মিলার :  বাংলাদেশে মানবাধিকার বহাল থাকবে এটিই যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা

পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে মিলার :  বাংলাদেশে মানবাধিকার বহাল থাকবে এটিই যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পরামর্শক নিয়োগ পেলেন টবি ক্যাডম্যান

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পরামর্শক নিয়োগ পেলেন টবি ক্যাডম্যান

হাইকোর্টের অভিমত :  কুরআন অবমাননা ও মহানবীকে কট‚ক্তির শাস্তি মৃত্যুদন্ডের বিধান করতে পারে সংসদ

হাইকোর্টের অভিমত :  কুরআন অবমাননা ও মহানবীকে কট‚ক্তির শাস্তি মৃত্যুদন্ডের বিধান করতে পারে সংসদ

জ্বালানি তেলের দাম কমানোর সুযোগ আছে : সিপিডি

জ্বালানি তেলের দাম কমানোর সুযোগ আছে : সিপিডি

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল : খুনি হাসিনার পক্ষে লড়বেন জেড আই খান পান্না

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল : খুনি হাসিনার পক্ষে লড়বেন জেড আই খান পান্না

বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে যারা অপরাধ করেছেন তাদের শাস্তির সুপারিশ : সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়

বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে যারা অপরাধ করেছেন তাদের শাস্তির সুপারিশ : সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়

ডয়চে ভেলের প্রতিবেদন : ট্রাম্প ফেরায় বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা

ডয়চে ভেলের প্রতিবেদন : ট্রাম্প ফেরায় বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা

এডিস মশার ভয়াবহ রূপ : একদিনে ডেঙ্গুতে আরো ৯ জনের মৃত্যু

এডিস মশার ভয়াবহ রূপ : একদিনে ডেঙ্গুতে আরো ৯ জনের মৃত্যু

ব্যবসায়ীরা হতাশ : বাংলাদেশিদের ভিসা না দিয়ে উল্টো বিপাকে ভারত!

ব্যবসায়ীরা হতাশ : বাংলাদেশিদের ভিসা না দিয়ে উল্টো বিপাকে ভারত!

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ -এ পদার্পণ : শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ -এ পদার্পণ : শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি

ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ প্রকল্প, ব্যয় ২৯৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা

ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ প্রকল্প, ব্যয় ২৯৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা