আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)

Daily Inqilab এ. কে. এম ফজলুর রহমান মুন্শী

০২ জানুয়ারি ২০২৫, ০১:৫৪ এএম | আপডেট: ০২ জানুয়ারি ২০২৫, ০১:৫৪ এএম

(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
এ পর্যায়ে প্রসঙ্গত দেওবন্দী চিন্তাশীলদের প্রসিদ্ধ আলেমে দ্বীন মাওলানা আশরাফ আলী থানুভী (১২৯০-১৩৬২) (রহ:)-এর দৃষ্টিভঙ্গি হতেও সচেতনতা অর্জন করা বক্ষমান বিষয়বস্তুুর বিশ্লেষণের জন্য খবুই জরুরি। যেমন পূর্বেই আরজ করা হয়েছে যে, রহমত এবং ফযল-এর মুরাদ হল হুযুর নবীয়ে আকরাম (সা:)। এ পর্যায়ে সম্মানিত মাওলানা অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে স্বীয় ভাষণের মাধ্যমে বিবৃত পুস্তক আকারে মীলাদুন্নবী (সা:) নামে প্রকাশিত গ্রন্থে এই বিষয়ের হাকিকত তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন : নি:সন্দেহে এবং মতবিরোধিতাবিহীনভাবে বলা যায় যে, হুজুর নবীয়ে আকরাম (সা:) আল্লাহ তায়ালার সবচেয়ে বড় নেয়ামত এবং তাঁর পরিপূর্ণ ফযল ও অনুগ্রহ। এ জন্য উল্লিখিত আয়াতে কারীমা দ্বারা দালালাতুন নছ-এর আলোকে এই অর্থ ও গ্রহণ করা যায় যে, এখানে রহমত এবং ফযল দ্বারা মুরাদ হলো স্বয়ং হুযুর কারীম (সা:)। যার জন্মের ওপর আল্লাহ তায়ালার খুশী উদযাপনের হুকুম দিচ্ছেন। তারপর এর বিশ্লেষণ ও করেছেন যে, এই নেয়ামত যাবতীয় জাগতিক এবং ধর্মীয় নেয়ামতের মূল এবং এর পূর্ণাঙ্গ বিকাশ ঘটেছে হুজুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-এর আগমনের মাধ্যমে। যদি কেউ ফযল এবং রহমতকে আকৃতিগতভাবে এবং উদাহরণিকভাবে দেখতে চায় তবে তার উচিত হুযুর নবী আকরাম (সা:) কে অবলোকন করা, যাকে আল্লাহ পাক পূর্ণাঙ্গ ফযল এবং রহমত করে প্রেরণ করেছেন। এ জন্য ফযল রহমত একই সত্তা অর্থাৎ মোহাম্মদ মোস্তফা (সা:)-এর সত্তায় বিধৃত হয়েছে, যাকে কোন স্থান-কালের পার্থক্য ব্যতীত সকলের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে। সুতরাং এই বিশ্লেষণের দ্বারা বুঝা গেল যে, ফালইয়াফরাহু’র হুকুম সকল মুসলমানদের জন্যই প্রযোজ্য। রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর সৌভাগ্যপূর্ণ আগমনের ওপর শরীয়তের সীমা ও তার নীতি মোতাবেক খুশি ও আনন্দ উদযাপন যতখানিই করা সম্ভব তা জায়েয এবং বৈধ হবে এতে কোন সন্দেহ নেই। প্রসঙ্গত আরও উল্লেখ্য যে, মাওলানা আশরাফ আলী থানুভী (রহ:) উপরোল্লিখিত আয়াতে কোরআনের ফযল এবং রহমতের আসল মর্ম কোরআনকে সাব্যস্ত করত: বর্ণনা করেছেন যে, এখন কোরআন মজিদের অন্যান্য স্থানগুলোতে দেখা দরকার যে, এই দুটি শব্দের ফযল এবং রহমত অর্থ ও মর্ম। কি? এক্ষেত্রে জানা দরকার কোরআন মাজীদে এই দুটি শব্দ বহুবার ব্যবহৃত হয়েছে। কোথাও এই দুটি শব্দের অর্থ ও মর্ম এক ধরা হয়েছে এবং কোথাও পৃথক ধরা হয়েছে। সুতরাং একটি স্থানে ইরশাদ হয়েছে :

অর্থাৎÑ যদি তোমাদের উপর আল্লাহর ফযল এবং তার রহমত না হত, তাহলে তোমরা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তশীল ও বরবাদ হয়ে যেতে। (সূরা বাকারাহ : আয়াত-৬৪)। এখানে অধিকাংশ মুফাসসের ফযল এবং রহমত-এর দ্বারা হুজুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-এর পবিত্র সত্তাকে বুঝিয়েছেন। অন্য এক স্থানে ইরশাদ হয়েছে : অর্থাৎ যদি তোমাদের উপর আল্লাহর ফযল এবং রহমত না হত তবে নিশ্চিতভাবে তোমরা কয়েকজন ছাড়া সকলেই শয়তানের পায়রবী শুরু করে দিতে। (সূরা নিসা: আয়াত-৮৩)।

এখানেও অধিকাংশ মুফাসসিরীন ফযল এবং রহমত দ্বারা হুজুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-কে উদ্দেশ্য বলে গ্রহণ করেছেন। আবার কোন কোন আয়াতে ফযল-এর দ্বারা মর্ম হলো জাগতিক রহমত এবং নেয়ামতের দ্বারা মুরাদ হলো ধর্মীয় রহমত। সুতরাং সমষ্টিগতভাবে সকল তাফসীরের দ্বারা মুরাদ হল জাগতিক রহমত এবং ধর্মীয় রহমত। মাওলানা আশরাফ আলী থানুভী (রহ:) আরও লিখেছেন : এই স্থানে আয়াতে কারীমার পূর্বালোচনার ভিত্তিতে ফযল-এর দ্বারা মুরাদ হল ধর্মীয় রহমত। সুতরাং সমষ্টিগতভাবে সকল তাফসীরের দ্বারা মুরাদ হল জাগতিক রহমত এবং ধর্মীয় রহমত।

মাওলানা আশরাফ আলী থানুভী (রহ:) আরও লিখেছেন : এই স্থানে আয়াতে কারীমার পূর্বালোচনার ভিত্তিতে ফযল-এর দ্বারা মুরাদ হল কোরআন মাজীদ। কিন্তু যদি এরূপ অর্থ সাধারণভাবে গ্রহণ করা হয় যে, কুরআন মাজীদ ও এর একটি অংশ থাকবে, তাহলে ইহা খুবই উত্তম হবে। সেটা এই যে, ফযল এবং রহমত-এর দ্বারা মুরাদ হল হুযুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-এর আগমন। এই ব্যাখ্যা অনুযায়ী যত নেয়ামত এবং রহমতই হোক না কেন, জাগতিক হোক চাই ধর্মীয় হোক, এর মধ্যে কুরআন মাজীদসহ সবকিছুই শামিল হবে। অতএব, এই তফসীর অনুসারে এই আয়াতের সারকথা এই হবে যে, আমাদেরকে আল্লাহতায়ালা হুকুম করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর পবিত্র অস্তিত্বের উপর, চাই সেই অস্তিত্ব, নূরী হোক কিংবা জাহেরী বেলাদত হোক, ইহার উপর খুশি ও আনন্দিত হওয়া। এই জন্য যে, হুজুর নবীয়ে আকরাম (সা:) আমাদের জন্য সকল নেয়ামতের মাধ্যম বা ওসিলা (অন্যান্য সাধারণ নেয়ামতসমূহ ছাড়া)। সর্বোত্তম নেয়ামত এবং সবচেয়ে বড় দৌলত হল ঈমান। যা হুজুর নবীয়ে আকরাম (সা:)-এর মাধ্যমে আমাদের পর্যন্ত পৌছা বিলকুল জাহের ও সুস্পষ্ট। মোটকথা, সকল নীতি ও আদর্শের মূল উৎস এবং ফযল ও রহমতের আসল উপাদানের কেন্দ্র হল রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর বরকতময় ও পবিত্র সত্তার অস্তিত্বের উপর যতখানি খুশি ও আনন্দ প্রকাশ করা হোক না কেন, তা কম বলেই বিবেচ্য হবে। (আশরাফ আলী থানভী : খুতবাতে মীলাদুন্নবী, পৃষ্ঠা-৬৩-৬৫)।

(৩) ফযল এবং রহমতের আগমনের উপর কীভাবে খুশি ও আনন্দ উদযাপন করবে?
সূরা ইউনূসের আয়াত নম্বর ৫৮-তে আল্লাহতায়ালা স্বীয় ফযল এবং রহমতের উপর খুশি উদযাপনের হুকুম কেন দিয়েছেন? ঐ সকল কারণ কি, যার ভিত্তিতে আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত সেই ফযল ও রহমত লাভ করার জন্য খুশি ও আনন্দ উদযাপনের নির্দেশ প্রদান করেছেন? ইহার উত্তর দেয়ার পূর্বে এই কথা অনুধাবন করা জরুরি যে, ফযল এবং রহমত শব্দদ্বয় একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যে বয়ান করা হয়েছে। কুরআনুল কারীম এই দৃষ্টিভঙ্গিকে বিভিন্ন আয়াতে বর্ণনা করেছে, যেগুলোর উল্লেক আমরা পূর্বেই করেছি। আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত মুসলমানদেরকে লক্ষ্য করে ইরশাদ করেছেন যে, যদি তোমাদের উপর আমার প্রিয় হাবীব (সা:)-এর আগমনের সুরতে আমার ফযল এবং রহমত না হত, তাহলে তোমাদের অধিকাংশ লোক মুষ্টিমেয় লোক ছাড়া গোমরাহ হয়ে যেত এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণকারী হয়ে ধ্বংস হয়ে যেত।

যদি রাসূলে মুয়াজ্জাম (সা:)-কে মানব বিশ্বের প্রতি প্রেরণ করা না হত, তাহলে মানুষকে জেহালত এবং গোমরাহী, শিরক এবং কুফুরীর অন্ধকার হতে বের করে সত্য প্রভু এবং সত্যবাদিতা ও হেদায়েতের রৌশনী দ্বারা কে সৌভাগ্যাশালী করত? যদি হাদিয়ে বরহক (সা:) প্রেরিত না হতেন তাহলে মানুষকে জুলুম, অত্যাচার এবং পাপাচারের চক্র হতে কে বের করে আনত এবং তার বুনিয়াদী অধিকারগুলো হেফাজতের জিম্মাদারী কে সরবরাহ করত? সেই পবিত্র সত্তা, যিনি অন্ধকারে পথভ্রান্ত মানবতাকে হেদায়েতে ইলাহীর আলোতে আনয়ন করেছেন, তাঁর জহুর ও আগমনের উপর মানব সম্প্রদায়কে খুশি মানানোর হুকুম দেয়া হয়েছে যে, তাঁর এই রং ও গন্ধময় পৃথিবীতে আগমন আল্লাহতায়ালার ফযল এবং রহমতের ফলশ্রুতি। যার উপর খুশি ও আনন্দ প্রকাশ করা মূলত : মহব্বত ও ঈমানেরই পরিচায়ক।

(৪) উল্লিখিত আয়াতে হাছর এবং বাধ্য বাধকতার উপকারিতা।
উল্লিখিত আয়াতে কারীমার মধ্যে ‘ফাবিজালিকা ফাল ইয়াফরাহু-এর অন্তর্নিহিত রহস্যাবলীকে উপলব্ধি করা খুবই জরুরি। ইহার তফসীর করতে গিয়ে ফখরুল মুফাসসিরীন ইমাম রাজী (৫৪৩-৬০৬ হি:) এই শব্দাবলীর বাধ্যবাধকতা এবং সুনির্দিষ্টিতা ও বিশেষত্বকে এভাবে বিশ্লেষণ করেছেন :
অর্থাৎ আল্লাহতায়ালার ফরমান ‘ফাবিজালিকা ফাল ইয়াফরাহু’ বাধ্যবাধকতা সুনির্দিষ্টতার ফায়দা প্রদান করছে অর্থাৎ এটা ওয়াজিব যে, মানুষ শুধু তারই আগমনের উপর খুশি উদযাপন করবে। (ইমাম রাজী : মাফাতিহুল কবীর, খ--১৭, পৃষ্ঠা-১১৭)।

ইমাম রাজী এই আয়াতে কারীমার মধ্যে অন্তর্নিহিত বাধ্যবাধকতা এবং সুনির্দিষ্টতাকে বিস্তারিতভাবে বয়ান করত: ফারহ অর্থাৎ খুশি ও আনন্দ প্রকাশের উপর আলোকপাত করেছেন। এই শব্দের মাঝে ঐ সকল খুশি এবং আনন্দ সংযুক্ত রয়েছে যা শুধু জায়েযই নয় বরং নির্দেশগত পন্থায় ইহা উদযাপনেরও তাগাদা করা হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে, আল্লাহর ফযল এবং রহমতের উপর আনন্দ প্রকাশ কর এবং খুশি উদযাপন কর।

বিজ্ঞ পাঠকম-লীর এই কথাটি মনে রাখা দরকার যে, আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত ওই শ্রেণীর খুশি ও আনন্দ প্রকাশ করতে নিষেধ করেছেন, যেখানে আত্মপ্রচার ও লোক দেখানো প্রবণতা আছে। আল্লাহতায়ালা পছন্দ করেন না যে, মানুষ কোনও জাগতিক নেয়ামতের উপর এই পরিমাণ খুশি প্রকাশ করুক, যা রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর প্রশংসা হতেও অধিক হয়ে যায় এবং যা প্রশংসার সকল সীমারেখা অতিক্রম করে নিজের দিক থেকেও ভিন্নতর হয়ে যায়। আল্লাহপাক আল কুরআনে ঘোষণা করেছেন :

অর্থাৎÑনিশ্চয়ই আল্লাহপাক মাত্রাতিরিক্ত আনন্দ উদযানকারীদেরকে পছন্দ করেন না। (সূরা কাসাস : আয়াত-৭৬)।

কিন্তুু এর বিপরীত আপনি যখন ফযলের কথা বলেন, তখন আপনাকে এই হুকুম থেকে বিমুক্ত করা হয়েছে যে, যদি আল্লাহপাকের ফযল এবং রহমত নসীব হয়ে যায়, তখন এতে আল্লাহপাকেরই নির্দেশ রয়েছে। অর্থাৎ খুব খুশি উদযাপন কর এবং ওয়াহুয়া খাইরিম মিম্মা ইয়াজমাউন ঘোষণার দ্বারা বলে দেয়া হয়েছে যে, যে সকল লোক জশনে মীলাদের সময় পর্যাপ্ত আলোর জন্য বাতি জ্বালায়, ফুল ছিটায়, কালীন ও গালিচা বিছায়, জলসা, জুলুস, মাহফিল সমাবেশের আয়োজন করে, দরিদ্র ও প্রিয়জনদের মাঝে বিতরণের জন্য খানা পাকায়, অর্থাৎ স্বত:স্ফূতভাবে আনন্দ প্রকাশের জন্য যে সকল আয়োজন করে, সেসব রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর মহব্বত প্রকাশের জন্যই করে থাকে। এই আমল আল্লাহপাকের নিকট খুবই পছন্দনীয়। সুতরাং তাদের এই খরচ ও ব্যয়, মাল ও দৌলত জমা করা থেকে বহুগুণে উত্তম ও বেহতের। সুতরাং যখনই মাহে রবিউল আউয়ালের প্রারম্ভ হয়, তখন সারাবিশ্বের আশেকানে রাসূল প্রিয় নবী মোহাম্মাদ রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর বেলাদতের খুশিতে একান্তভাবে নিমগ্ন হয়ে যায়। চারদিকে খুশি ও আনন্দের ঢেউ খেলতে থাকে। কায়েনাতের সকল খুশি, সকল আনন্দ এবং সকল প্রাণবন্যা এই একটি খুশির উপর কোরবান হলেও সৌভাগ্যপূর্ণ দিনের হক আদায় হবে না। এর বৈধ হওয়ার বিষয়টি কুরআনুল কারীমের আয়াত দ্বারা প্রমাণিত ও প্রতিষ্ঠিত, আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত স্বয়ং এই খুশি উদযাপনের শুধু কেবল আয়োজনই করেননি; বরং উপরোল্লিখিত আয়াতে কুরআনের নির্দেশের দ্বারা আমাদেরকেও এই সর্বশ্রেষ্ঠ নেয়ামত লাভের উপর খুশি উদযাপনের হুকুম প্রদান করেছেন। (চলবে)


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

ইজতেমা ময়দানে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
প্রশ্ন: পবিত্র কুরআন কাদের জন্য সুপারিশ করবে?
আত্মহত্যা ও ইসলাম
ভারত উপমহাদেশে মুসলিম সভ্যতার জাগরণে আবুল হাসান আলী নদভির শিক্ষাচিন্তা
আমরা বিনতে আব্দুর রহমান ঃ হাদিসের জগতের এক মহিয়সী নারী
আরও

আরও পড়ুন

রাজশাহীর পুঠিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতাকে বিদ্যুতের পোলের সঙ্গে বেঁধে পিটিয়েছে দুর্বৃত্তরা

রাজশাহীর পুঠিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতাকে বিদ্যুতের পোলের সঙ্গে বেঁধে পিটিয়েছে দুর্বৃত্তরা

বগুড়ার নন্দীগ্রামে প্রবাসীর স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

বগুড়ার নন্দীগ্রামে প্রবাসীর স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

নীলফামারীতে ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেফতার

নীলফামারীতে ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেফতার

টাঙ্গাইলে সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর পক্ষ থেকে চার শতাধিক শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

টাঙ্গাইলে সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর পক্ষ থেকে চার শতাধিক শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

যশোর পৌষের দাপটে কাঁপছে

যশোর পৌষের দাপটে কাঁপছে

যশোরে সফল নারী কৃষি উদ্যোক্তা ফারহানা ইয়াসমিন

যশোরে সফল নারী কৃষি উদ্যোক্তা ফারহানা ইয়াসমিন

নারায়ণগঞ্জের বাবুরাইলে খাঁজা মঈনুদ্দিন চিশতীর বাৎসরিক ওরশ শুরু

নারায়ণগঞ্জের বাবুরাইলে খাঁজা মঈনুদ্দিন চিশতীর বাৎসরিক ওরশ শুরু

আইসিইউতে ভর্তি অভিনেতা মুশফিক আর ফারহান

আইসিইউতে ভর্তি অভিনেতা মুশফিক আর ফারহান

চীনে সবজি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিহত ৮

চীনে সবজি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিহত ৮

শেখ হাসিনার কড়া সমালোচনা করে যা বললেন তসলিমা নাসরিন

শেখ হাসিনার কড়া সমালোচনা করে যা বললেন তসলিমা নাসরিন

যশোর বাঘারপাড়ায় দুই হিন্দুবাড়িতে ডাকাতি

যশোর বাঘারপাড়ায় দুই হিন্দুবাড়িতে ডাকাতি

লিভারপুলে এটাই সালাহর শেষ মৌসুম

লিভারপুলে এটাই সালাহর শেষ মৌসুম

দাবি না মানলে বেরোবিতে তালা ঝুলানোর হুমকি শিক্ষার্থীদের

দাবি না মানলে বেরোবিতে তালা ঝুলানোর হুমকি শিক্ষার্থীদের

কালীগঞ্জে শীতার্তদের মধ্যে কম্বল বিতরণ

কালীগঞ্জে শীতার্তদের মধ্যে কম্বল বিতরণ

কাশ্মীরে ট্রাক দূর্ঘটনায় ভারতের ৪ সেনার মৃত্যু

কাশ্মীরে ট্রাক দূর্ঘটনায় ভারতের ৪ সেনার মৃত্যু

আ.লীগের বিতর্কিত তিন সংসদ নির্বাচন তদন্ত করবে ইসি

আ.লীগের বিতর্কিত তিন সংসদ নির্বাচন তদন্ত করবে ইসি

হাসিনা-কাদেরসহ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের ছবিতে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জুতা নিক্ষেপ

হাসিনা-কাদেরসহ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের ছবিতে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জুতা নিক্ষেপ

দনিয়া কলেজ ছাত্রদলের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

দনিয়া কলেজ ছাত্রদলের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

আদমদীঘিতে তালগাছের ডাল কাটতে গিয়ে বিদ্যুতের তারে জরিয়ে ১ ব্যাক্তির মুত্যু হয়েছে

আদমদীঘিতে তালগাছের ডাল কাটতে গিয়ে বিদ্যুতের তারে জরিয়ে ১ ব্যাক্তির মুত্যু হয়েছে

খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলায় জড়িত নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলায় জড়িত নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার