হজরতুল্লামা আলহাজ¦ আবুবকর সিদ্দিকি ফুরফুরাভীর জীবন ও কর্ম

Daily Inqilab মুহাম্মদ কায়ছার উদ্দীন আল-মালেকী

২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৫ এএম

 

কালের আবর্তনে সময়ের পরিবর্তনে মানব সভ্যতার আচার-আচারণ, কৃষ্টি, কালচার এবং সভ্যতার যেভাবে আমূল পরিবর্তন সাধিত হয়, অনুরূপে ধর্মের মধ্যেও নানান কুসংষ্কার ও ফেতনার সংযোজন ও বিয়োজন ঘটে। নবতর গোমরাহী থেকে মানবজাতিকে হেদায়াতের পথে আনার জন্য আল্লাহ তা’আলা যুগে যুগে অসংখ্য পীর-মাশায়েখ এবং অলি-আল্লাহদের পৃথিবীতে প্রেরণ করে থাকেন। যাঁদেরকে হাদিসের ভাষায় মুজাদ্দেদ বলা হয়। ভারতের ফুরফুরা দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা- হজরতুল্লামা শাহ্সুফি আলহাজ¦ আবুবকর সিদ্দিকি আল-কুরাইশী (র.) ছিলেন তেমনি একজন মুজাদ্দেদ, যাঁর সংস্কারমূলক কার্যক্রমে সমগ্র পৃথিবীতে বিশেষত দক্ষিণ এশিয়ায় প্রকৃত ইসলাম চর্চা ও প্রচার-প্রসারে এক নতুন দিগন্তের সূচনা হয়েছিলো। ঊনবিংশ শতকের এ মহান খ্যাতিমান ধর্মপ্রচারক ও যুগশ্রেষ্ঠ সমাজ সংস্কারক- শ্রেষ্ঠ সাহাবী হজরত আবু বকর সিদ্দিক (রাদ্বি.)’র পবিত্র বংশে আনুমানিক ১৮৫৯/ ১৮৬০ সালে শহীদদের বিজয়ী নগরী ভারতের ফুরফুরা অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেন। পিতার নাম- আলহাজ¦ মাও. আব্দুল মুক্তাদির সিদ্দিকি এবং মাতার নাম- মুহাব্বতুন্নিসা। ৯ মাস বয়সে পিতা জান্নাতবাসী হন। বুযুর্গ মায়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় হাটি হাটি পা পা করে কুরআন ও হাদিসের উচ্চতর শিক্ষা নিয়ে দ্বীনের কাজে ব্রতি হন। শৈশব থেকে তীক্ষè মেধাশক্তি ও সুমধুর কণ্ঠের অধিকারী ছিলেন। দ্বীনদারিতা এবং পরহেজগারিতা ছিলো তাঁর চরিত্রের অপূর্ব দিক। পারিবারিক পরিবেশে প্রাথমিক ধর্মশিক্ষা ও কুরআন শরীফ পাঠ শেষ করেন। এরপর হাওড়া জেলার জগৎবল্লভপুরের সীতাপুর মাদ্রাসা থেকে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে হুগলি মোহসিনীয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে সেখান হতে জামা’আতে উলা (ফাযিল) পাশ করে ১ম স্থান অধিকার করে। এরপর কলকাতার সিন্দুরিয়া পট্টি (অধুনা কলুটলা, কলকাতা) মসজিদে সৈয়দ আহমদ শহীদ রায়ব্রেলভী (র.)’র খলিফা হাফেজ মাওলানা জামালুদ্দিন মুঙ্গেরী (র.)’র নিকট হাদিস ও তফসির শিক্ষা সমাপ্ত করেন। তৎপর নাখোদা মসজিদের ফিরিঙ্গী মহলের মাওলানা বিলায়েত হোসাঈনের নিকট মানতিক ও হিকমত শিক্ষা লাভ করেন। এভাবে ২৩/২৪ বছর পর্যন্ত নববী জ্ঞানার্জন করে জ্ঞানের পরিধিকে আরোও বাড়াতে থাকেন। তৎপর দীর্ঘ আঠারো বছর পর্যন্ত বিভিন্ন দুর্লভ গ্রন্থাবলি সংগ্রহ করে জ্ঞানার্জন শুরু করেন। অদম্য প্রত্যয় ও সংকল্প নিয়ে ইলমে হাদিসের উচ্চতর জ্ঞানার্জনের জন্য ১৮৯২ সালে ছুটে যান মদিনা শরীফে। মদিনা মুনাওয়ারায় শায়খুদ দালাইল আমিন রিজওয়ানের কাছ থেকে ৪০ টি হাদিস গ্রন্থের সনদ লাভ করে এক অনন্য গৌরব ও মর্যাদার অধিকারী হন। এভাবে তিনি ইলমে কুরআন, ইলমে হাদিস, ইলমে তফসির, ইলমে ফিকাহ, ইলমে উসূল, ইলমে মানতিক, ইলমে বালাগাতসহ নানাবিদ কল্পনাতীত অসাধারণ শরয়ি জ্ঞান অর্জন করেন। শৈশব কাল থেকে নানাবিধ ঐশ^রিক ঘটনা প্রবাহের কারণে তাঁর মধ্যে খোদাপ্রীতি ও নবীপ্রেমের অভিলাষের সন্নিবেশিত রূপকে বাস্তবে প্রতিফলন ঘটাতে একজন কামেল পীরের সন্ধানে ছিলেন। তৎকালীন সময়ে প্রথম বাঙ্গালী ফারসি কবি ও শায়খুদ তরিক্বত হজরতুল আল্লামা শাহ্সফি সৈয়দ ফতেহ আলী ওয়াইসি বর্ধমানী (র.)’র সুখ্যাতি আর জয়ধ্বনি পুরো ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়ে। সেসময়ে সৈয়দ ফতেহ আলী (র.) কলকাতায় অবস্থান করছিলেন। তরিক্বতের নিসবত গ্রহণের উপযুক্ত সময়ে হজরত আবুবকর ফুরফুরাভী (র.)- রাসূলনোমা সৈয়দ ফতেহ আলী (র.)’র সাহচর্যে এসে মুবারক হাতে বায়’আত গ্রহণ করে। এরপর থেকে অত্যন্ত যতেœর সাথে তাঁকে শরিয়ত ও তরিক্বতের তা’লিম দেন এবং কাদেরিয়া, চিশতিয়া, নক্সবন্দিয়া, মুজাদ্দেদিয়া, মুহাম্মাদিয়া- তরিক্বার খেলাফত বহশিশ করেন। সৈয়দ ফতেহ আলী (র.)’র হুকুম ব্যতিত তিনি না বসে দাঁড়িয়ে থাকতেন। ওয়াইসি হজরত- মাথায় বালিশ দিয়ে ঘুমালে তিনি তাঁর সন্নিকটে মাথার নিচে ইট দিয়ে পাশে ঘুমাতেন। ফুরফুরাভী (র.) যৌবনকাল থেকে শুরু করে ফতেহ আলী হজরতের ইন্তেকাল পর্যন্ত তাঁর সান্নিধ্যে ছিলেন। হজরত ফতেহ আলী (র.) থেকে তিনি দুটি ধারার জ্ঞান অর্জন করেন। যথা- ইলমে শরিয়ত ও ইলমে তরিক্বত। সৈয়দ ফতেহ আলী (র.)- প্রায় সময় বলতেন, “আবুবকর সিদ্দিকি (র.) জাহেরি পীর (খোলা বাক্স) আর মাওলানা গোলাম সালমানি আব্বাসী (র.) বাতেনি পীর (ঢাকা বাক্স)। আল্লাহ পাক তাঁকে খোদাপ্রদত্ত জ্ঞান দান করে তাঁর সিনাকে প্রশস্ত করে দিয়েছিলেন। যুগের বড়বড় আলেমরাও তাঁর কাছে মাসআলা-মাসায়েল জিজ্ঞেস করতেন। তিনি বিন্দুমাত্র চিন্তা না করে, কিতাব না দেখে সঠিক উত্তর দিয়ে দিতেন। শররি ইলম ও বাতেনি ইলমের সমন্বয়ে র্প্বূ ভারত ও বাংলায় ইসলাম প্রচার ও সমাজ সংস্কারে অসামান্য অবদান রাখেন। তিনি ইসলামের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখায় খেদমত করার সুযোগ পেয়েছিলেন। আর তিনি বিভিন্ন কলাকৌশল আর পরিকল্পনার মাধ্যমে তা বাস্তবায়ন করেছিলেন। তন্মধ্যে- বিশেষত ৪ টি কর্মপন্থা উল্লেখযোগ্য। যথা- ১. ওয়াজ-নসিহত, ২. পীর-মুরিদি, ৩. গ্রন্থরচনা ও প্রকাশ, ৪. পত্র-পত্রিকা প্রকাশ। তিনি এবং অনুগামীদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলা এবং ভারতে অসংখ্য ওয়াজ মাহফিল বা ধর্মসভা প্রতিষ্ঠা হয়। শতশত ওয়াজ মাহফিল- বাংলা এবং ভারতে এখনো দায়েম আছে। তাঁর নির্দেশনায় প্রায় এক হাজারের বেশি বই লেখা হয়েছে। তিনি নিজেও সুলেখক ছিলেন। তার লিখিত বই- তারীখুল ইসলাম, অছীয়ৎনামা, কাউলুল হক, আদিল্লাতুল মুহাম্মাদিয়্যাহ (অপ্রকাশিত)। পত্র-পত্রিকার গুরুত্ব সর্ম্পকে তিনি বলেন, ‘ভাই মুসলমানগণ! বর্তমান সময়ে ইসলামের উপর চারিদিক হইতে যেরূপভাবে মছিবত আসিয়া পড়িতেছে; বিশেষতঃ খৃষ্টান আর্য্য-সমাজ, কাদিয়ানি প্রভৃতি দল ছুন্নত জামায়াতের উপর যেরূপভাবে আক্রমণ করিতে আরম্ভ করিয়াছে, তাহাতে ইসলামকে রক্ষা করা সুকঠিন হইয়া দাঁড়াইয়াছে। এরূপ অবস্থায় খাছ করিয়া ছুন্নত জামায়াতের খায়ের খাহ এবং এসলামী আকায়েদ ও আহকাম আরকান প্রচার করিয়া তাদের আক্রমণ হইতে ইসলামকে রক্ষা করিবার উপযোগী সংবাদপত্রের বিশেষ প্রয়োজন’। সমাজ সংস্কারের সাথেসাথে তিনি সমান্তরালভাবে শিক্ষা বিস্তারের ক্ষেত্রে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এক হাজারের অধিক প্রতিষ্ঠান। তন্মধ্যে- মসজিদ, মাদ্রাসা, মক্তব, ফতোয়া বিভাগ, পাঠাগার, ছাত্রাবাস, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, দাতব্য চিকিৎসালয় উল্লেখযোগ্য। ইংরেজি শিক্ষা ও নারী শিক্ষার প্রতি তিনি বেশি গুরুত্বারোপ করেছিলেন। উনিশ শতকের শেষার্ধের দিনগুলি ছিল মুসলমানদের জন্য চরম দুর্যোগ ও দুর্ভোগের দিন। তন্মধ্যে- ফারায়েজী আন্দোলনের তীব্রতা, ভাষাগত দ্বন্দ্ব, স্বজাতি ও বিজাতীর মধ্যে দ্বন্দ্ব, ধর্মগত বিরোধ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংঘাত, শিয়া বিরোধ, বিদয়াতি পীর-ফকিরের উত্থান, কাদিয়ানী বিরোধ, ধর্মত্যাগ, ধর্মীয় গোড়ামী, ধর্ম অন্ধতা, বিধর্মীয় কৃষ্টি-কালচারের সাথে মুসলমানদের ধর্র্মীয় যোগসাজশসহ নানান ঘটনা ছিলো নিত্যদিনের সংবাদ। এমন নাজুক সময়ে আবু বকর সিদ্দিকি (র.) এপার বাংলা ও ওপার বাংলার মুসলমানদের ঈমান বিধ্বংসী মূলক কার্যক্রম থেকে বাঁচাতে ধর্মীয় সংস্কার মূলক আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েন। বাংলা ও ভারতের মুসলমানদের ব্রিটিশ কর্তৃক শোষণমুক্ত করতে এবং মুসলমান সম্প্রদায়ের অধিকার আদায় তিনি রাজনীতির মাঠেও সক্রিয় ছিলেন। তাঁর যোগ্য নেতৃত্বে মুসলিম সম্প্রদায় তাঁদের ন্যায্য অধিকার ফিরে পেয়েছিলো।

মুসলিম উম্মাহের ঐক্য আনায়নের ক্ষেত্রে সাংগঠনিকভাবে তিনি যথেষ্ট অবদান রেখেছিলেন। ভারতে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে অহিংস পদ্ধতিতে স্বাধীনতা সংগ্রাম পরিচালনার জন্য ১৯১৯ সালের নভেম্বর মাসে ‘জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ’ প্রতিষ্ঠা হয়। ‘জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ’ আর ‘জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম আসাম’ এ দুটি সংগঠনের সভাপতি ছিলেন- পীর আবুবকর সিদ্দিক (র.)। জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ-এর একটি অধিবেশনে তিনি বলেছিলেন, ‘শরিয়ত, তরিকত, হাকিকত ও মারেফতে পূর্ণরূপে আমল করিয়া দেশ ও কওমের খিদমতের জন্য আলিমদের রাজনীতি, সমাজনীতি প্রভৃতিতে যোগ দেওয়া আবশ্যক’। পাশাপাশি তিনি- আযাদী আন্দেলনেও অংশ নিয়েছিলেন। হজরত আবুবকর সিদ্দিকি, মৌলবি ওয়াহেদ হোসাইন এবং মিহির ও সুধাকর পত্রিকার সম্পাদক মুন্সী শেখ আব্দুর রহিম কর্তৃক ১৯১১ সালে সামাজিক-ধর্মীয়-রাজনৈতিক সংগঠন ‘আঞ্জুমান-ই-ওয়াজিন-ই-বাংলা’ কলকাতায় প্রতিষ্ঠা হয়। পীর আবুবকর সিদ্দিকি (র.) ছিলেন আঞ্জুমানের প্রধান পৃষ্ঠপোষক এবং আজীবন সভাপতি। মুসলিম লীগের এক সভা উপলক্ষে পীর আবুবকর (র.) একবার ঢাকায় তশরিফ এনে ভাষাবিদ ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ’র বাসভবনে (বর্তমান মেডিকেল কলেজের উত্তর গেট হাউসে) অবস্থান করছিলেন। সভাটি শাহবাগে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সভায় হাততালি দিতে দেখে তিনি সবার উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, ‘এটি ইসলাম বহির্ভূত কাজ, আপনারা হাততালির পরিবর্তে ‘মারহাবা’ বলবেন’। তাঁর এ উপদেশ সকলে শিরোধার্য করে নিয়েছিলো। মসজিদের সামনে বাদ্য বাজানোর ফলে কলিকতায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়েছিল, তা বন্ধের জন্য সভায় কর্তৃপক্ষের নিকট অনুরোধ জানিয়েছিলেন তিনি। উক্ত সভায় গভর্ণরের সামনে তিনি বলেছিলেন, ‘ইংরেজ রাজত্ব একটি বৃক্ষরূপের ন্যায়। এ বৃক্ষরূপের তিনটি শিকড় আছে। যথা- হিন্দু, মুসলমান, খ্রীষ্টান। তিন জাতির ন্যায্য দাবি সমান অংশে পূরণ করে শিকড় মজবুত রাখতে হবে। অন্যথায় বৃক্ষ স্থায়ীভাবে মজবুত থাকবেনা’। ফলে ছোটবড় সকল মসজিদের সামনে বাদ্য-বাজনা সরকারিভাবে নিষিদ্ধ করা হয়। (চলবে)

লেখক: কবি-সাহিত্যিক ও ব্যাংকার।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

রোহিঙ্গাসংকট: সমাধানের পথ খুলুক দ্রুত
মাইজভা-ার শরিফ : ঐশ প্রেক্ষিত
রমজানে খাদ্য গ্রহণে সচেতন হোন
রমজানের রহমত-মাগফিরাত-নাজাতের বানে ভেসে যাক পাপ
আল্লাহ ছাড়া কোন আশ্রয়স্থল নাই
আরও
X

আরও পড়ুন

বিতর্কিত ওয়াকফ বিল নিয়ে উত্তাল ভারতের মুর্শিদাবাদ

বিতর্কিত ওয়াকফ বিল নিয়ে উত্তাল ভারতের মুর্শিদাবাদ

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

জুলাই গণঅভ্যুত্থান উজ্জীবিত আশার প্রতীক: মেক্সিকোতে স্বাধীনতা দিবসের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত মুশফিক

জুলাই গণঅভ্যুত্থান উজ্জীবিত আশার প্রতীক: মেক্সিকোতে স্বাধীনতা দিবসের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত মুশফিক

গাজা ‘পৃথিবীর দোযখে’ পরিণত হয়েছে, সংকট চরমে

গাজা ‘পৃথিবীর দোযখে’ পরিণত হয়েছে, সংকট চরমে

উত্তাল কলকাতা, মোদি-অমিত শাহের কুশপুত্তলিকা দাহ

উত্তাল কলকাতা, মোদি-অমিত শাহের কুশপুত্তলিকা দাহ

হার দিয়ে পিএসএল শুরু রিশাদের দলের

হার দিয়ে পিএসএল শুরু রিশাদের দলের

শেরাটন ভবনের মালিকানা বিতর্কের অবসান, হিস্যা বুঝে নিল ডিএনসিসি

শেরাটন ভবনের মালিকানা বিতর্কের অবসান, হিস্যা বুঝে নিল ডিএনসিসি

দেশের সাংবিধানিক নামে ‘জনকল্যাণ’ শব্দ চায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

দেশের সাংবিধানিক নামে ‘জনকল্যাণ’ শব্দ চায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

ছাগলনাইয়ায় অবৈধভাবে মাটি কাটার অভিযোগে সাতটি পিক-আপ জব্দ ও দুইটি এস্কেভেটর অকেজো

ছাগলনাইয়ায় অবৈধভাবে মাটি কাটার অভিযোগে সাতটি পিক-আপ জব্দ ও দুইটি এস্কেভেটর অকেজো

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ বিলের বিরুদ্ধে  রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিবাদ জানাতে হবে : মাওলানা আহমদ হাসান ফুলতলী

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ বিলের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিবাদ জানাতে হবে : মাওলানা আহমদ হাসান ফুলতলী

ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় গাজায়  এক দিনে নিহত ২৬ ফিলিস্তিনি

ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় গাজায় এক দিনে নিহত ২৬ ফিলিস্তিনি

সম্প্রীতির দেশে আগুন লাগাতে চায় এরা কারা

সম্প্রীতির দেশে আগুন লাগাতে চায় এরা কারা

অর্থনীতিতে আমরা স্বস্তির জায়গায় রয়েছি : গভর্ণর

অর্থনীতিতে আমরা স্বস্তির জায়গায় রয়েছি : গভর্ণর

উৎসবের নামে মুসলিমদের শিরকের পথে ঠেলে দিচ্ছে সরকার

উৎসবের নামে মুসলিমদের শিরকের পথে ঠেলে দিচ্ছে সরকার

নির্বাচন নইলে আন্দোলন

নির্বাচন নইলে আন্দোলন

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্ব বাংলাদেশের জন্য সমৃদ্ধি বয়ে আনবে : আমিরাতের প্রেসিডেন্ট

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্ব বাংলাদেশের জন্য সমৃদ্ধি বয়ে আনবে : আমিরাতের প্রেসিডেন্ট

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

কালুরঘাট সেতুসহ ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের জায়গা পরিদর্শন রেল সচিবের

কালুরঘাট সেতুসহ ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের জায়গা পরিদর্শন রেল সচিবের

মডেল মেঘনা কারাগারে

মডেল মেঘনা কারাগারে

ফিলিস্তিনের জনগণের পক্ষে ঐক্য গড়ে তোলার আহবান গণসংহতি আন্দোলনের

ফিলিস্তিনের জনগণের পক্ষে ঐক্য গড়ে তোলার আহবান গণসংহতি আন্দোলনের