নতুন ধারার মানচিত্র

Daily Inqilab আবির হাসান

০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:১৯ এএম | আপডেট: ০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:১৯ এএম

সময়ের সাথে সাথে বদলে যাচ্ছে পৃথিবী। আধুনিকতার নতুন ছন্দে অসংখ্য মানুষ যাপন করছে জীবন। ধীরে ধীরে সভ্যতা, ইতিহাস, ভূগোল সাহিত্য সংস্কৃতিসহ মানবজীবনের যাবতীয় বিষয়ের ধারা পরিবর্তন, বিয়োজন, পরিবর্ধন হয়ে আসছে। পুরোনো গতানুগতিক ক্রমধারা ডিঙিয়ে মানুষ এখন দিনদিন নতুনত্বের ছোঁয়ায় নিজেকে রাঙিয়ে তুলছে। যা মানুষের আত্মিক, মানষিক সহজাত প্রবৃত্তির সিফাত।

সেই প্রাচীন আমল থেকে আজ পর্যন্ত মানুষের মাঝে সাহিত্যের চর্চার ধারা চলে আসছে। সাহিত্য মূলত শিল্পের একটি অংশ, অথবা এমন কোনো লেখনী, যেখানে শিল্পের বা বুদ্ধিমত্তার আঁচ পাওয়া যায়, অর্থাৎ ইন্দ্রিয় দ্বারা জাগতিক বা মহাজাগতিক চিন্তা চেতনা, অনুভূতি, সৌন্দর্য ও শিল্পের লিখিত বা লেখকের বাস্তব জীবনের অনুভূতি হচ্ছে সাহিত্য। ধরন অনুযায়ী সাহিত্যকে কল্পকাহিনি বা বাস্তব কাহিনি কিংবা পদ্য, গদ্য এই দুইভাগে ভাগ করা যায়। পদ্য মূলত জীবনের সারনির্জাস। তুর্কীর এক প্রখ্যাত কবি বলেন: “কবিতা মূলত হৃদয়ে সৃষ্টি করা একটা পৃথিবী। যেখানে কবিসত্তা নিজেই তার স্রষ্টা।যে তার নিজেস্ব ধারায় প্রতিটি ভাবনা, উপমা, শব্দ ও বাক্যের অন্ত্যমিলের মাধ্যমে সেই পৃথিবীকে সাবলীলভাবে পরিচালনা করে। আর এই ক্রমধারায় ছন্দপতন, গড়মিল হলেই সমস্ত কিছুর বিনাশ অনিবার্য।”

বাংলা ভাষা তথা সাহিত্যের ইতিহাসে ‘চর্যাপদকে’ প্রথম কবিতার নিদর্শন হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম কাব্য তথা সাহিত্য নিদর্শন। এগুলোর রচনাকাল ধরা হয় খ্রিষ্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়। চর্যাপদের রচয়িতারা ছিলেন সহজিয়া বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ।

“টালত মোর ঘর নাহি পড়বেষী।
হাড়ীত ভাত নাঁহি নিতি আবেশী।”
চর্যাপদের এই ভাষাকে ‘সন্ধ্যাভাষা’ নামে অভিহিত করা হয়। কারণ বোধগম্যতার ক্ষেত্রে চর্যাপদের এই ভাষা অধিক দুর্বোধ্য হওয়ার কারণে এই নামকরণ করা হয়েছে। এই ভাষা রীতির দুটি অর্থ থাকে; একটি সাধারণ, অন্যটি নিগুঢ় অর্থ সমৃদ্ধ। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে ১২০০-১৩৫০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সময়কে অন্ধকার যুগ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। আলো-আঁধারি ভাষার স্তর পেরিয়ে মোটামুটি একটা সহজ স্বচ্ছন্দ ভাষার ব্যবহার পরবর্তী কাব্য ধারাকে অনেকটা সাবলীল গতি দিয়েছে। এই সময়ে রচিত বড়– চ-ীদাসের ( ১৩৭০-১৪৩০) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন। মধ্যযুগের প্রথম সাহিত্যিক নিদর্শন।

বাংলা কাব্য সাহিত্যের ধারা এভাবে পরিবর্তন হতে থাকে। পরবর্তী পর্যায়ে বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যের ভাষা আরো জড়তামুক্ত হয়। এই ধারার খ্যাতিমান কবিগণ হলেন বিদ্যাপতি, জ্ঞানদাস, গোবিন্দদাস প্রমুখ।

“রূপ লাগি আঁখি ঝুরে গুণে মন ভোর।
প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর।”
এভাবে করে করে প্রখ্যাত কবি মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের হাত ধরে বাংলা কবিতা ও কাব্যের জগতে একটা বিরাট পরিবর্তন হয়।১৮২৪-১৮৭৩)। বাংলা সাহিত্য জগতে যাঁকে আধুনিকতার জনক নামে অভিহিত করা হয়। তবে তার ধারা কম লোকের মধ্যে পরিলক্ষিত হয়। মধুসূদন ভেঙে দিলেন প্রচলিত পয়ারের বেড়ি, মুক্ত ছন্দের স্রষ্টা তিনি। অন্ত্যমিল ঘুচিয়ে যত্রতত্র ছেদ চিহ্নের ব্যবহার ঘটালেন মধুসূদন। ইতালির কবি পেত্রার্কের অনুসরণে বাংলা কবিতায় সূত্রপাত করলেন ‘সনেটের।’

“বিদ্যার সাগর তুমি বিখ্যাত ভারতে।
করুণার সিন্ধু তুমি, সেই জানে মনে,
দীন যে, দীনের বন্ধু !”

মধ্যযুগের কাব্য ইতিহাসের একটা বিরাট সময়কাল ধরে মাইকেল মধুসূদনের যে ধারা চলে আসছিল তা ভেঙে দিলেন রবীন্দ্রনাথ (১৮৬১-১৯৪১)। রবীন্দ্রনাথ ছিলেন পৃথিবীর কাব্য সাহিত্যের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মানুষটি কৃত্রিম ভাষা পরিহার করে নিজস্ব কাব্য ভাষার সৃষ্টির মধ্য দিয়ে আপামর বাঙালি পাঠকের হৃদয়ে প্রবেশ করলেন।

“হৃদয় আজি মোর কেমনে গেল খুলি,
জগত আসি সেথা করিছে কোলাকুলি।”

রবীন্দ্রনাথ তার কবিতায় প্রেম, মমতা, সমাজ, ধর্ম, আধ্যাত্মিক, সামাজিকসহ যাবতীয় বিষয়াবলি ফুটিয়ে তুলেছিলো। তার বিচিত্র চিন্তা-চেতনা এবং নিজেস্ব ধারায় বাংলা কবিতা হয়ে উঠেছিলো মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক ও ভালোবাসার প্রতীক। মূলত রবীন্দ্রযুগ থেকেই আধুনিক কবিতা প্রাণ পেয়েছে। ইতিপূর্বে কারো কবিতায় আধুনিকতা ছিলোনা।

এরপর নজরুল যুগ। কবি নজরুল তার কবিতার ছন্দে ছন্দে বলে গিয়েছেন দেশপ্রেম, জীবন, সমাজ, প্রতিবাদ, প্রতিশোধ ও প্রতিরোধের কথা। এবং কবিতার গতানুগতিক নিয়মনীতির বিরুদ্ধে করেছেন বিদ্রোহ। নজরুলের মৃত্যুর পর বাংলা কবিতার সম্রাট হয়ে ওঠেন জীবনানন্দ দাশ। জীবনানন্দের কবিতায় ভিন্নরকম ভাবনা, মমতামিশ্রিত শব্দ ও বিস্ময়কর উপমায় বাংলা কবিতা হয়ে উঠে আরো জীবন্ত ও প্রাণবন্ত। জীবনানন্দের মাধ্যমেই আধুনিক কবিতা মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে এবং দারুণ প্রসিদ্ধি লাভ করে।

এভাবে কেটে যায় সময়।বদলে যায় সাহিত্য। পুরনো চিন্তাধারার রীতিনীতি ছুড়ে ফেলে গড়ে ওঠে নতুন ধারার ইস্তিহার। মূলত বাংলা সাহিত্যে এই প্রথম কোনো কবিতার ধারা সর্বাস্তরের মানুষের মাঝে পরিণত ও যুগোপযোগী মনে হয়েছে। আর এই নতুন ধারার ইশতেহার যার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে দিকে দিকে। যার ফলে সাহিত্যের মূলভাবধারা এবং বোধগম্যতার বিচারে কবিতা হয়ে উঠেছে অনন্য, সর্বশ্রেষ্ঠ। তিনি হলেন ফাহিম ফিরোজ। যা কখনো বিরক্তিকর কিংবা পুরনো মনে হবেনা। আর নতুন ধারার কবিতা কঠিন নয়। শুধু ২০ ভাগ কিংবা ৩০ ভাগ লোকাল থাকলে, সাথে প্রমিত ৭০ ভাগ থাকলে নতুন ধারা মানান সই হবে। এভাবেই নতুন ধারা পরিবর্তন হবে। তবে ইস্তেহারের অন্য বিষয় গুলো পরিবর্তন হবেনা। এতে আধুনিক কবিদের নতুন ধারা গ্রহন করতে সুবিধা হবে। নিম্নে উদাহরণ স্বরূপ নতুন ধারার কয়েকটি কবিতার উদ্ধৃতি দেওয়া যাক।

১. ‘বড় আপুর বিয়ে অচিন্তপুর, সুরাসুর /লড়াই লাইগা থাকে।/
বাঁকে। ঝাঁকে। ইশ্/বালিশ লইয়া হুইয়া চুপ। /এরা রহস্যময় হয়ে ওঠে।/ঠোঁটে বগুড়ার লংকা শংকা।ঝাঁঝ! /মরছিনা বাঁচছি কিছুই জানিনা।/সাহিনা বু ছুটে এসে এসব থামায়/নিরোপায় কিন্তু আমি। পালের বড় বউ।’/..(মাইয়া কোন্দল-ফাহিম ফিরোজ)

২. ‘নিন্দা রটে; শীতলক্ষ্যা বান্ধে কিনার দিয়া/ হেঁটে যায় প্রণয়িণী একা--/ আইজ মেঘবাদলা আলো কিচ্ছু নাই/ তবু মুঠোয় ধরা তার অর্থহীন ফাঁপা আধো/ জাগরুক ছাতা!’ (প্রণয়িণী একা/ কবির আহাম্মদ রুমী)

৩. আকাশ-মাটির মাঝে ঝুলে থাকা কলা আমার/চাপামুখ খুইলে দিছে; যখন আমরা চারজন!/ দু’হাজার আট, বারো, সতেরো আর বিশ/ সর্বোপরি নিজ্জলা পবিত্র কলঙ্ক/ কনটেন্ট ক্রিয়েটর স্টিফেন মুলার দেশের হয়ে/ আমাকে গায়েবী নিমন্ত্রণপত্র পাঠায়/ সেন্টপল এর উল কাহিনী এবং জর্জিয়ার তাপ...(এমজি একটা দুঃস্বপ্ন- রেশম লতা)।

৪. বাগে, য্যান এক অটোমেটিক গ্রিনহাউস।
হের লগে মাঠের পর মাঠ ভাঙে,
রাতের পর রাত জাগে, দোয়া মাগে মান্নত করে ফকির।”
(বশির শেখ ম্যাঘ ধরততে চায়, কিংকর দাস)

৫. তোর্ষার ঘাটে রোজ খেয়া বায় মধুরানাথ দাস/ তবুও তার ঘরপোড়া মনডা পইড়া থাকে সেই/ টোক নয়ানবাজারে রং পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের ঘাটে/ সাত পুরুষের ইজারার ঘাট ছাইড়া আইছে কবে/ তবুও মনে আছে কাশেম চাচা, সালেমার কথা...(খেয়া ঘাটে ওঠে গান- উৎপলেন্দু পাল)।

৬. ‘মুখোমুখি বসে চাঁদ আজ চাঁদে/যন্ত্র চালিত যানে/শিরোনামে দেশ/বুক ঠোকে জাতি/কিছু ইতিহাস, বিজ্ঞান বড়!/সময়ের অভিধানে/বড় খোকা আজ, বুড়া খালু হল/বুড়ি কয় চাঁদনীরে/অবনীর মাঠে মিয়া হাল চাষে,/ নাউ বেয়ে আজ বনলতা আসে/রাজকারবারি বোঝে সব ঘোট/খেটে মরে চাষী শ্রমিকের জোট/একবার যদি রেখে যেতে পারে/জনগণনায় ভোট।’/..(চান্দের পোলা-উত্তম কুমার দাশ)

৭. ‘আশ্বিনেও বৃষ্টি নামে কাশফুল ভিজ্যা যায়/ সিটি- শহরের ম্যানহোল-ড্রেনের ঢাকনা খুইল্যা যায় উন্নাকালে/ ফুলে ফেঁপে ওঠে নগর উন্নয়ন, বাতি ঘরে বাতি নাই গো সেলিনা বু কাঁদে-/ এইকালে এহন শরৎকাল”....(সব সময়- নূর মোহাম্মদ দীন)

৮. ‘মাইয়া, আইজ আমার আস্ত মনটারে ভাঙা হইসে, / যে যার মত কইরা এক একটা টুকরা খুইলা লইয়া যাইতাছে ঘরে.../ কেউ কেউ লইছে আমার স্মৃতি আবার কেউ লইয়া গেছে আমার কল্পনা/ আমার মেজ বউ, আমার আবেগ লইয়া ছিনিমিনি খেলিতেছে’...(আস্ত মনটারে- সঞ্জয় সাহা)।

নতুন ধারার কবিতায় মূলত সমাজের প্রান্তিক মানুষ, স্বজন-বন্ধু, বিশেষ সম্বোধন, গ্রাম বাংলার প্রকৃতি, সাবলীল উপলব্ধি এবং বিভিন্ন বিষয়াদির কারণে অধিক মানুষের কাছে অধিক গ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে। কারণ নতুন ধারা এটা গতানুগতিক ধার করা কোনো কবিতার রীতিনীতি না। এটা একান্ত নিজেস্ব সৃষ্টি। যা অনুভূতির গভীরে মিশে কবিতাকে আরো পরিপক্ক ও শ্রুতিমধুর করে। যার ফলে কবিতা হয়ে ওঠে পুরোনো ও আধুনিক কবিতার তুলনায় উৎকৃষ্টতার বিচারে সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশীর্ষে। এরপরও কিছু সমালোচনাকারী এর পিছনে লেগে থাকবে। এটাকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করবে। কিন্তু সেটা কখনই সম্ভবপর হয়ে উঠবেনা। কারণ বিপ্লব সৃষ্টিকারী কোনো কাজ অহেতুকভাবে কখনোই বিনাশ হয়ে যায়না। আর প্রতিটি কল্পনারই মূলত একটা আকৃতি থাকে। আর সেই আকৃতি অস্তিত্বের দাবি করে। যখন সেটা অস্তিত্বপূর্ণ আকৃতিতে রূপান্তরিত হয়,তখন তা বাস্তবতা ও সময়ের স্রোতে চলতে পারে।কখনো বিনাশ হয় না। নতুন ধারার কবিতাও মানুষের মাঝে এমনভাবে জীবন্ত ও প্রাণবন্ত হয়ে অনুপ্রবেশ করেছে।যার কারনে মানুষ জীর্ণশীর্ণ কবিতার রীতিনীতি ছুড়ে ফেলে নতুন ধারাকে সাদরে গ্রহণ করছে। এবং দিনদিন এর প্রসিদ্ধি বেড়েই চলছে।


বিভাগ : সাহিত্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

এ্যাপারেল অনলাইন বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড পেল শাহ্ আদীব চৌধুরী

এ্যাপারেল অনলাইন বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড পেল শাহ্ আদীব চৌধুরী

কংগ্রেসম্যানদের সই জালকারী বিএনপি একটা জালিয়াত রাজনৈতিক দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

কংগ্রেসম্যানদের সই জালকারী বিএনপি একটা জালিয়াত রাজনৈতিক দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

কুমিল্লায় এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

কুমিল্লায় এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

কুমিল্লায় উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে পিস্তল ঠেকিয়ে মারধরের অভিযোগ

কুমিল্লায় উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে পিস্তল ঠেকিয়ে মারধরের অভিযোগ

বাংলাদেশ ব্যাংক কী নিষিদ্ধ পল্লী: গয়েশ^র

বাংলাদেশ ব্যাংক কী নিষিদ্ধ পল্লী: গয়েশ^র

তরুণরাই স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রার সূর্য সারথি : তথ্য ও সম্প্রচার সচিব

তরুণরাই স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রার সূর্য সারথি : তথ্য ও সম্প্রচার সচিব

পশুর প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদ প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর

পশুর প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদ প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর

কুড়িগ্রামে উত্তরবঙ্গ জাদুঘর পরিদর্শন করলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী

কুড়িগ্রামে উত্তরবঙ্গ জাদুঘর পরিদর্শন করলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী

ঢাকা-১৮ আসনকে স্মার্ট আসন হিসেবে গড়তে কাজ করে যাচ্ছি: খসরু চৌধুরী এমপি

ঢাকা-১৮ আসনকে স্মার্ট আসন হিসেবে গড়তে কাজ করে যাচ্ছি: খসরু চৌধুরী এমপি

বাংলাদেশে গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য ভারত সরকার দায়ী : কর্নেল অলি

বাংলাদেশে গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য ভারত সরকার দায়ী : কর্নেল অলি

গাজায় ১০ দিন ধরে চিকিৎসা সামগ্রী পাওয়া যাচ্ছে না

গাজায় ১০ দিন ধরে চিকিৎসা সামগ্রী পাওয়া যাচ্ছে না

ইয়েমেনে তেলের ট্যাঙ্কারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ইয়েমেনে তেলের ট্যাঙ্কারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

তালতলীতে জমি নিয়ে বিরোধে নারীসহ ৫জনকে কুপিয়ে জখমঃ লুটপাটের অভিযোগ

তালতলীতে জমি নিয়ে বিরোধে নারীসহ ৫জনকে কুপিয়ে জখমঃ লুটপাটের অভিযোগ

দেশে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে : আইজিপি

দেশে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে : আইজিপি

জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: প্রেসিডেন্ট

জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: প্রেসিডেন্ট

দুঃস্বপ্নের আসর শেষে পেলেন নিষেধাজ্ঞাও

দুঃস্বপ্নের আসর শেষে পেলেন নিষেধাজ্ঞাও

ট্রানজিট বাতিলের হুমকি দিন সীমান্ত হত্যা শূন্য হয়ে যাবে

ট্রানজিট বাতিলের হুমকি দিন সীমান্ত হত্যা শূন্য হয়ে যাবে

সুপ্রিম কোর্টে শুনানিকালে আইনজীবীদের কালো গাউন পড়তে হবে

সুপ্রিম কোর্টে শুনানিকালে আইনজীবীদের কালো গাউন পড়তে হবে

নরসিংদীর চরাঞ্চলে বজ্রপাতে মা ছেলেসহ নিহত ৩

নরসিংদীর চরাঞ্চলে বজ্রপাতে মা ছেলেসহ নিহত ৩

রাশিয়া ও ইরান একক ব্রিকস মুদ্রা তৈরির কাজ করছে: ইরান

রাশিয়া ও ইরান একক ব্রিকস মুদ্রা তৈরির কাজ করছে: ইরান