ইটিপি-প্রতারণায় ক্রেতা হারানোর ঝুঁকিতে টেক্সটাইল বিআইডব্লিউটিএর দুর্নীতিবাজদের নোটিশ বাণিজ্য

নদীখেকো নূরুল তুরাগে ঢালছেন বিষ

Daily Inqilab বিশেষ সংবাদদাতা

০৩ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ০৩ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম

জবাইকৃত গরুর গলা থেকে যেন গলগল করে নির্গত হচ্ছে রক্ত! অবিরাম নির্গত এ ‘রক্ত’ কখনো গাঢ় লাল, কখনো হলুদ, কখনো বা সবুজাভ। রঙধনুর সাত রঙের মতোই ঘণ্টায় ঘণ্টায় বদলায় এর রঙ। ২০ ডায়াগ্রামের আন্ডারগ্রাউন্ড কংক্রিটের নর্দমা দিয়ে নিঃসৃত এই তরলকে কেউ স্রেফ ‘দূষিত পানি’ জ্ঞান করে উড়িয়ে দিতে পারেন, কিন্তু না। এ তরল হচ্ছে প্রাণনাশক বিষাক্ত কেমিক্যাল বা বিষ। লিক্যুইড বিষ পানিতে, মাটিতে, বাতাসে ছড়িয়ে দিচ্ছে নূরুল ইসলামের মালিকানাধীন পাঁচ টেক্সটাইল মিল। এ বিষয় শুধু ‘জীবন্ত সত্তা’ তুরাগেরই প্রাণ যাচ্ছে না। বিনাশ হচ্ছে পানিতে থাকা সব ধরনের উপাদান। সূতা উৎপাদন ও ডায়িংয়ে ব্যবহৃত কেমিক্যাল, পেট্রোলিয়াম, তেজষ্ক্রিয় পদার্থ, প্যাথোজেনিক অণুজীব, নিষ্কাশন অযোগ্য অজৈব বর্জ্য মেরে ফেলছে তুরাগ নদের ভাইরাস-ব্যাক্টেরিয়াসহ সব। বিনষ্ট হচ্ছে জলজপ্রাণী, মাছ, ব্যাঙ, সাপ, পোকামাকড়, ভাসমান কচুরিপানা, তীরবর্তী উদ্ভিদের বেঁচে থাকার সমস্ত উপকরণ। টেক্সটাইল মিলগুলো মানুষসহ সব প্রাণসত্তা হত্যার লাইসেন্সটি পেয়েছে কিছু কর্মসংস্থান সৃষ্টি আর ব্যাংক থেকে লুট করা টাকার বিনিময়ে। এদের যেন কোনো জবাবদিহিতাই নেই। আইন, বিধি-বিধানেরও তোয়াক্কা নেই কোনো।

আদালত সূত্র জানায়, ২০১৯ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ তুরাগ নদকে ‘জীবন্ত সত্তা’ ঘোষণা করে। একই সঙ্গে দেশের সব নদ-নদী, খাল-বিল ও জলাশয় রক্ষায় জাতীয় নদী কমিশনকে ‘আইনগত অভিভাবক’ ঘোষণা করা হয়েছে। এই জীবন্ত সত্তার হত্যা রোধে বিদ্যমান আইন সংস্কার করে কঠোর শাস্তির বিধান করতে বলা হয় সরকারকে। পাশাপাশি তুরাগ দখলকারী অবৈধ স্থাপনা নির্মাণকারীর তালিকা প্রকাশ, স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সব নদ-নদী, খাল-বিল ও জলাশয়ের ডিজিটাল ডেটাবেইজ তৈরি এবং সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিল্প-কারখানায় নিয়মিত সচেতনতামূলক কর্মসূচি নিতে বলা হয় ওই রায়ে। কিন্তু কে শোনে কার কথা! হাইকোর্টের এ নির্দেশনাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে তুরাগ নদে ক্রমাগত তরল বিষ ঢেলে চলেছে নূরুল ইসলামের মালিকানাধীন ‘জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিক্স লি:’সহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান।

প্রতিষ্ঠানগুলো এক কেজি সূতা উৎপাদনে গড়ে দুই থেকে আড়াই শ’ লিটার ভূ-গর্ভস্থ পানি অপচয় করছে। যা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের তুলনায় পাঁচগুণ বেশি। কেমিক্যাল বর্জ্যমিশ্রিত পানি প্রাণী, পরিবেশ-প্রতিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে না দাঁড়ায় সে লক্ষ্যে টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে বাধ্যতামূলক ইফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট (ইটিপি) ব্যবহারের বিধান করা হয়। অথচ ‘জাবের অ্যান্ড জুবায়ের ফেব্রিকস লি:’ ইটিপি ব্যবহারে আশ্রয় নিয়েছে প্রতারণার। ইটিপি রয়েছে দাবি করে প্রতিষ্ঠানটি বায়ারদের কাছে ‘উন্নত করপোরেট ইমেজ’ সৃষ্টি করছে। কার্যত, সরকারি সম্পত্তি দখল করে স্থাপন করা হয়েছে লোকদেখানো ইটিপি। বিদেশি ক্রেতারা কারখানা পরিদর্শনে এলে ইটিপি চালু রাখা হয় কিছু সময়ের জন্য। অথচ ইটিপি চালু থাকার কথা ২৪ ঘণ্টা। বিদ্যুৎ খরচ বাঁচাতে ইটিপি সব সময় বন্ধ করে রাখা হয়। খুলে দেয়া হয় ‘ওয়াকওয়ে’র নিচ দিয়ে বসানো আন্ডারগ্রাউন্ড চোরা পাইপলাইন। তুরাগ নদে ঢেলে দেয়া হয় নূরুল ইসলামের পাঁচটি টেক্সটাইল মিলের লাখ লাখ গ্যালন কেমিক্যাল বর্জ্য। কথিত এ শিল্পপতি দীর্ঘ দিন ধরে চালিয়ে আসছেন এই ‘ইটিপি-প্রতারণা’। এখন এক ব্যক্তির প্রতারণার ফলে বৈদেশিক বাজার হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে দেশের পুরো টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি।

গোপন পরিদর্শনে দেখা যায়, টঙ্গী তুরাগ নদের তীরে গাজীপুরস্থ টঙ্গীপাগাড় এলাকায় মো. নূরুল ইসলাম স্ত্রী-সন্তানদের নামে গড়ে তুলেছেন পাঁচটি টেক্সটাইল মিল। নাম ‘জাবের অ্যান্ড জুবাইয়ের ফেব্রিক্স লি:’ ‘নোমান ফ্যাশন ফেব্রিক্স লি:’ ‘নোমান ফেব্রিক্স লি:’ ‘সুফিয়া ফেব্রিক্স লি:’ ও ‘ইসমাইল আন্জুমান আরা ফেব্রিক্স লি:’। আইনগত বাধ্যবাধকতার পূরণে ক্যামিকেল বর্জ্য নিঃসরণে তুরাগ নদী তীরের (সরকারি সম্পত্তি) সীমানা পিলার চুরি করে নেন আগেই। প্রায় এক কিলোমিটার দৈর্ঘ্য (সিএস ও এসএ দাগ নং-৪৯৩, ৪৯৪, ৪৯৫ ও ৪৯৬ এবং ৪৯৭) ফ্যাক্টরির আওতায় এনে স্থাপন করেন ইটিপি। পাশাপাশি বর্জ্য নিগর্মণে কৌশলে নির্মাণ করেন ভুগর্ভস্থ চোরাই পাইপলাইন। দীর্ঘ পাইপলাইনের শেষ প্রান্তটি ঠেকেছে তুরাগ নদে। এই পাইপলাইন দিয়ে তুরাগ নদীতে বিষ ঢেলেই ক্ষান্ত নন নূরুল, আওয়ামী শক্তিতে বলীয়ান নূরুল ইসলাম গ্রাস করেন নদের তীরবর্তী দীর্ঘ জমি।

বিআইডব্লিউটিএ সূত্র জানায়, বিভিন্ন নদ-নদীর অবৈধ দখলদারিত্ব চ্যালেঞ্জ করে ২০০৯ সালে ‘হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ-এইচআরপিবি’ জনস্বার্থে একটি রিট (৩৫০৩/২০০৯) করে। শুনানি শেষে রিটকারীর পক্ষে রায় দেন হাইকোর্ট। রায়ে তুরাগ নদ তীরবর্তী সব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের নির্দেশ দেয়া হয়। সে অনুযায়ী ‘বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ’ (বিআইডব্লিউটিএ) অ্যাকশনে নামে। এ প্রক্রিয়ায় বিআইডব্লিউটিএর তৎকালীন যুগ্ম পরিচালক মো. শহীদ উল্ল্যাহ ২০১৪ সালের ২০ নভেম্বর মো. নূরুল ইসলামকে অন্তত পাঁচটি আইন লঙ্ঘনের দায়ে অভিযুক্ত (নথি নং-ডিপি-১০/২৮/বালি/মাটি অপসারণ/অংশ-২/৪১১১) করে নোটিশ দেন। ‘জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিক্স লি:’কে দেয়া নোটিশে বলা হয়Ñ মহামান্য হাইকোর্টের রিট নং-৩৫০৩/২০০৯-এর আদেশ অনুযায়ী ঢাকার চারপার্শ্বস্ত নদীসমূহের সীমানা নির্ধারণপূর্বক নদীর পিলার স্থাপন করা হয়েছে। ঢাকা নদী বন্দরের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিনিধি সরেজমিন পরিদর্শন করে তুরাগ নদীর তীরবর্তী আপনার/আপনার মালিকানাধীন স্থানে প্রায় ৫০০ ফুট জায়গায় কোনো সীমানা পিলার লক্ষ করা যায়নি। অভিযোগ পাওয়া যায়, আপনি/আপনার প্রতিষ্ঠান কর্তৃত টঙ্গী নদী বন্দর এলাকায় পাগাড় মৌজায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক স্থাপিত তুরাগ নদীর সীমানা পিলার অপসারণ (চুরি) করা হয়েছে।

নদীর সীমানা পিলার এরূপ অপসারণ অভ্যন্তরীণ ‘নৌ-চলাচল অধ্যাদেশ, ১৯৭৬ (সংশোধিত-২০০৫) এর ৫৭(ক) ও ৬৮(ক) ধারা’, ‘বন্দর আইন, ১৯০৮’ এবং ‘বন্দর বিধি-১৯৬৬’, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন-১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০), ‘পরিবেশ সংরক্ষণ বিধি-১৯৯৮’-এর সংশ্লিষ্ট ধারা অমান্যের শামিল এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

উল্লেখ্য, নূরুল ইসলাম মূলত তার অবৈধ দখল-সাম্রাজ্য বিস্তারে নদীর ২১৫৯ ফুট দীর্ঘ সীমানা পিলার (ব্যাংক প্রোটেকশন) চুরি করেন। হাইকোর্টের নির্দেশে নোটিশ দিতে বাধ্য হলেও দুই কোটি টাকা ঘুষ দিয়ে বিনিময়ে বিআইডব্লিউটিএর দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নোটিশটি চেপে যান। ২০১৫ সালের ২৫ মার্চ একই কর্মকর্তা ইস্যু করেন একটি অনাপত্তিপত্র {ডিপি-১০/১ (অনাপত্তি)/৪৮৮৫}। এতে নোমান গ্রুপ কর্তৃক সীমানা পিলার চুরির বিষয়টি উহ্য রাখা হয়। মো. শহীদুল্লাহ চেপে যান মূল অপরাধ। নূরুল ইসলামের স্বার্থ সুরক্ষা করে পরপর এমন কয়েকটি নোটিশ দেন তিনি। বিনিময়ে নূরুলের কাছ থেকে পান মোটা অঙ্কের নজরানা। এ ধরনের মতলবপূর্ণ ‘অনাপত্তি পত্র’ চ্যালেঞ্জ করে আরেকটি রিট (১৩৯৮৯/২০১৬) করে এইচআরপিবি। শুনানি শেষে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ তুরাগ নদীর পুরোনো অবৈধ দখলদারদের তালিকা এবং অবৈধভাবে দখলকৃত নদীর পরিমাণ নির্ণয়ের নির্দেশ দেন। তদন্ত শেষে গাজীপুর জেলা প্রশাসন নোমান গ্রুপের তিনটি প্রতিষ্ঠানসহ ৩০টি প্রতিষ্ঠানের অবৈধ দখলদারিত্বের বিষয়ে রিপোর্ট দেয়। প্রতিবেদনের ভিত্তিতে হাইকোর্ট ৩০ প্রতিষ্ঠান অবৈধ দখল উচ্ছেদ করতে বিআইডব্লিউটিএকে নির্দেশ দেন। হাইকোর্টের আদেশে অনেক শিল্প-কারখানা নিজ খরচে অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেয়। কিন্তু মামলাবাজ নূরুল ইসলাম এইচআরপিবির রিটের তথ্য গোপন করে বিআইডব্লিউটিএ এবং গাজীপুর জেলা প্রশাসককে বিবাদি করে পৃথক বেঞ্চে একটি রিট (৪৫৭২/২০১৯) করেন। এ রিটে ‘বিবাদি পক্ষ’ হিসেবে বিআইডব্লিটিএ আইনজীবী নিয়োগ দেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদকে। এ রিটের শুনানিতে তিনি এইচআরপিবির রিটের প্রসঙ্গ তোলেন। ধূর্ত নূরুল তখন নিজের করা রিটটি প্রত্যাহার করে নেন। হাইকোর্ট আবারো অবৈধ দখল উচ্ছেদের নির্দেশ দেন বিআইডব্লিউটিএকে। কিন্তু বিআইডব্লিউটিএর দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নোমান গ্রুপের সঙ্গে আঁতাত করে চালায় উচ্ছেদের আইওয়াশ। প্রস্থে ২০ ফুট- দৈর্ঘ্যে ২১৫৯ ফুট জুড়ে গড়ে তোলা অবৈধ ইটিপি অক্ষত রেখে বিআইডব্লিউটিএ ইতি টানে উচ্ছেদ উচ্ছেদ খেলার। এভাবেই টিকে আছে নদীখেকো শিল্প পরিবার ‘নোমান গ্রপ’। নুরুল ইসলামও অব্যাহত রেখেছেন তুরাগে বিষের প্রশ্রবণ।

তবে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠন ‘ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ’-এর সমন্বয়ক শরীফ জামিল বলেন, তুরাগ নদের অবৈধ দখল ও দূষণ সমস্যা দীর্ঘদিনের। কিন্তু তুরাগের অবৈধ দখলদার ও দূষণরোধে নির্মোহভাবে সরকারের সমন্বিত কোনো উদ্যোগ দেখছি না। তিনি হাইকোর্টের নির্দেশে ৩০ অবৈধ দখলদারের তালিকা করা হয়েছে। ২০১৯ সালে নদী কমিশন যে তালিকা করেছে সে অনুযায়ী এ সংখ্যা আরো বেশি। তিনি বলেন, তুরাগের আদি নাম ‘কহর দরিয়া’। সেই দরিয়ায় এখন পাশাপাশি দু’টি নৌকা চলতে পারে না। যে প্রক্রিয়ায় তুরাগের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ সংরক্ষণের চেষ্টা চলছে সেটি অব্যাহত থাকলে তুরাগ একটি খালে পরিণত হবে। তুরাগ নদীটিকে যদি মেরে ফেলা হয় তাহলে বর্ষায় ঢাকা ও গাজীপুর জলাবদ্ধ নগরীতে পরিণত হবে বলে যোগ করেন শরীফ জামিল।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আরব বসন্ত থেকে বাংলাদেশ: স্বৈরাচার মুক্ত নতুন ব্যবস্থার সন্ধানে
সিন্ডিকেটের প্রভাবে কুষ্টিয়ায় পেঁয়াজচাষীদের মাথায় হাত
বছরজুড়ে সড়কে অনিয়ম-বিশৃঙ্খলা
বর্ষপণ্য আসবাবপত্রের মূল্য আকাশচুম্বি
চাঁদাবাজ-দখলদারমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই :কুষ্টিয়ায় জামায়াতের আমির
আরও

আরও পড়ুন

টানা দ্বিতীয় জয়ে ছন্দে ফেরার ইঙ্গিত সিটির

টানা দ্বিতীয় জয়ে ছন্দে ফেরার ইঙ্গিত সিটির

রিকেলটনের মহাকাব্যিক ইনিংস,রান পাহাড়ের চাপে পাকিস্তান

রিকেলটনের মহাকাব্যিক ইনিংস,রান পাহাড়ের চাপে পাকিস্তান

রহমতের লড়াকু সেঞ্চুরিতে জয়ের স্বপ্ন দেখছে আফগানিস্তান

রহমতের লড়াকু সেঞ্চুরিতে জয়ের স্বপ্ন দেখছে আফগানিস্তান

আশুলিয়ায় ছাত্র হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

আশুলিয়ায় ছাত্র হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

আটঘরিয়ায় প্রভাষকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি

আটঘরিয়ায় প্রভাষকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি

আরব বসন্ত থেকে বাংলাদেশ: স্বৈরাচার মুক্ত নতুন ব্যবস্থার সন্ধানে

আরব বসন্ত থেকে বাংলাদেশ: স্বৈরাচার মুক্ত নতুন ব্যবস্থার সন্ধানে

৫০০ হজ কোটা বহাল রাখতে প্রধান উপদেষ্টার সহায়তা কামনা

৫০০ হজ কোটা বহাল রাখতে প্রধান উপদেষ্টার সহায়তা কামনা

ফেব্রুয়ারিতে আয়ারল্যান্ড-জিম্বাবুয়ে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

ফেব্রুয়ারিতে আয়ারল্যান্ড-জিম্বাবুয়ে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

পাওনা টাকা ফেরত দিতে বিলম্ব যাওয়ায় পাওনাদার টাকা ফেরত নিতে না চাওয়া প্রসঙ্গে।

পাওনা টাকা ফেরত দিতে বিলম্ব যাওয়ায় পাওনাদার টাকা ফেরত নিতে না চাওয়া প্রসঙ্গে।

‘রাষ্ট্র সংস্কার শেষ করে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচন দিতে হবে’

‘রাষ্ট্র সংস্কার শেষ করে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচন দিতে হবে’

শীতে পশু-পাখিদের যত্ন

শীতে পশু-পাখিদের যত্ন

মানব পাচার রোধ করতে হবে

মানব পাচার রোধ করতে হবে

মজলুমের বিজয় ও জালেমের পরাজয় অবধারিত

মজলুমের বিজয় ও জালেমের পরাজয় অবধারিত

বিনিয়োগ বাড়ানোর কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে

বিনিয়োগ বাড়ানোর কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে

১১৬ বছর বয়সে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তির মৃত্যু

১১৬ বছর বয়সে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তির মৃত্যু

লাদাখে দুই প্রশাসনিক অঞ্চল তৈরী চীনের

লাদাখে দুই প্রশাসনিক অঞ্চল তৈরী চীনের

চিনির নিম্নমুখী বাজারে বিশ্বে কমেছে খাদ্যপণ্যের দাম

চিনির নিম্নমুখী বাজারে বিশ্বে কমেছে খাদ্যপণ্যের দাম

মার্কিন শপিং সেন্টারে প্রাণ গেল ৫ শতাধিক প্রাণীর

মার্কিন শপিং সেন্টারে প্রাণ গেল ৫ শতাধিক প্রাণীর

জাতীয় ঐক্য এখন আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন: মির্জা ফখরুল

জাতীয় ঐক্য এখন আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন: মির্জা ফখরুল

গাজায় ইসরাইলি বিমান হামলায় দুইদিনে নিহত ১৫০

গাজায় ইসরাইলি বিমান হামলায় দুইদিনে নিহত ১৫০