তওবার পুরস্কার

Daily Inqilab আবদুল কাইয়ুম শেখ

৩০ আগস্ট ২০২৩, ০৮:৫২ পিএম | আপডেট: ৩১ আগস্ট ২০২৩, ১২:০২ এএম

তওবা একটি আরবি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ হলো ফিরে আসা, অনুশোচনা করা ও অনুতাপ করা। পরিভাষায় তওবা বলা হয় অতীতে কৃত পাপকর্মের উপর পরিতাপদগ্ধ ও অনুশোচিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা বর্জন করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে লিপ্ত না হওয়ার দৃঢ় সংকল্পে আবদ্ধ হওয়া। মহাগ্রন্থ আলকুরআনে আল্লাহ তাআলা মুমিনগণকে আন্তরিকভাবে তওবা করার নির্দেশ দিয়েছেন। যারা কায়মনোবাক্যে তওবা করবে তাদেরকে বেহেশতে প্রবিষ্ট করার প্রতিশ্রুতিও তিনি প্রদান করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‹হে ঈমানদারগণ! তোমরা মহান আল্লাহর কাছে তওবা কর-আন্তরিক তওবা। আশা করা যায়, তোমাদের পালনকর্তা তোমাদের মন্দ কর্মসমূহ মোচন করে দেবেন এবং তোমাদেরকে দাখিল করবেন জান্নাতে, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত। (সুরা তাহরিম, আয়াত : ০৮)

তওবায় আল্লাহর আনন্দ : কোন মানুষ যদি পাপের সাগরে নিমজ্জিত থাকে, কলুষ-কালিমায় লিপ্ত থাকে, তা হলে আল্লাহ তাআলা তার প্রতি অসন্তুষ্ট হন। পক্ষান্তরে যখন কোন ব্যক্তি পাপ কর্ম বর্জন করে আল্লাহ তাআলার দিকে ফিরে আসে, মহান আল্লাহকে স্মরণ করে তার প্রতি মনোযোগী হয় ও কৃত অপকর্মের ব্যাপারে অনুশোচিত হয় এবং তওবা করে তখন আল্লাহ তাআলা অত্যন্ত সন্তুষ্ট ও আনন্দিত হন। ‘হজরত আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ রা. বলেন, মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মনে কর কোন এক ব্যক্তি সফরের কোন এক স্থানে অবতরণ করলো, সেখানে প্রাণেরও ভয় ছিল। তার সঙ্গে তার সফরের বাহন ছিল। যার উপর তার খাদ্য ও পানীয় ছিল, সে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়লো এবং জেগে দেখলো তার বাহন চলে গেছে। তখন সে গরমে ও পিপাসায় কাতর হয়ে পড়লো। বর্ণনাকারী বলেন, আল্লাহ যা চাইলেন তা হলো। তখন সে বললো, আমি যে স্থানে ছিলাম সেখানেই ফিরে যাই। এরপর সে নিজ স্থানে ফিরে এসে আবার ঘুমিয়ে পড়লো। তারপর জেগে দেখলো যে, তার বাহনটি তার পাশেই দাঁড়িয়ে আছে। তখন সে ব্যক্তি যতটা খুশি হলো, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দার তওবা করার কারণে এর চেয়েও অনেক অধিক খুশি হন!’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৩০৮)

মহানবির তওবা : বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষ্পাপ ও মাসুম ছিলেন। তার জীবনে কোনো ভুলভ্রান্তি ও অন্যায়-অপরাধ ছিল না। তিনি ছিলেন নিষ্কলঙ্ক ও নিষ্কলুষ। পাপের কালিমায় কলঙ্কিত না হওয়া সত্ত্বেও তিনি প্রতিদিন সত্তরবারের অধিক তওবা করতেন। হজরত আবু হুরায়রা রা. বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহর শপথ! আমি প্রতিদিন আল্লাহর কাছে সত্তরবারেরও অধিক ইস্তিগফার ও তওবা করে থাকি।’(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৩০৭) অন্য আরেকটি হাদিসে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দৈনিক একশতবার তওবা করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ‘হজরত আবু হুরায়রা রা. বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, নিশ্চয়ই আমি দৈনিক শতবার আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করি এবং তওবা করি।› (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৮১৫) মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বপ্রকার পাপের কলঙ্ক ও কলুষতার কালিমা হতে মুক্ত থাকা সত্ত্বেও যদি দৈনিক একশতবার তওবা করেন, তাহলে আমাদের কতবার তওবা করা উচিত?

তওবাকারীকে আল্লাহ ভালবাসেন : মানুষের মধ্যে সৎকাজ করার প্রবণতা যেমন আছে তেমন আছে অসৎ কাজ করার প্রবণতা। সৃষ্টিগতভাবেই মানুষের স্বভাবের মধ্যে ভালো কাজ করার আগ্রহ গচ্ছিত রাখা হয়েছে। ঠিক তেমনিভাবে তাদের স্বভাব-প্রকৃতির মধ্যে মন্দ কাজ করার প্রেরণাও নিহিত রয়েছে। তাই মানুষের মাধ্যমে গুনাহ-খাতা, ভুল-ভ্রান্তি ও অন্যায়-অপরাধ হয়ে যাওয়া স্বাভাবিক। পৃথিবীতে এমন কোন ব্যক্তি নেই যার ভুল হয় না। যার দ্বারা অন্যায়-অপরাধ সংঘটিত হয় না। প্রতিটি মানুষই ভুল করে। কিন্তু ভুল করার পর যদি কোনো ব্যক্তি সেই ভুল হতে তওবা করে ফিরে আসে, তা হলে সেই ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলা ভালবাসেন ও পছন্দ করেন। মহান আল্লাহ বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারী এবং অপবিত্রতা থেকে যারা বেঁচে থাকে তাদেরকে পছন্দ করেন।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ২২২)

নিষ্পাপ সমতুল্য শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি : আদম সন্তানের মধ্যে এমন কোনো মানুষ নেই যার গুনাহ নেই। ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় প্রাত্যহিক জীবনে গোনাহ-খাতা হয়েই যায়। জ্ঞাতসারে বা অজ্ঞাতসারে ভুল-ভ্রান্তি সংঘটিত হতেই থাকে। তবে ভুল কারীদের মধ্যে তারাই ভালো মানুষ যারা নিজেদের ভুল স্বীকার করে। আল্লাহ তাআলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে ও তওবা করে। হাদিস শরিফে পাপীষ্ঠ ব্যক্তিদের মধ্য হতে যারা তওবা করে তাদেরকে শ্রেষ্ঠ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। হজরত আনাস রা. বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, প্রত্যেক আদম সন্তানই গুনাহগার। আর গুনাহগারদের মধ্যে তওবাকারীগণ উত্তম।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪২৫১) অন্য আরেকটি হাদিসে গুনাহগার তওবাকারী ব্যক্তিকে নিষ্পাপ মানুষের সমান্তরালে দাঁড় করানো হয়েছে। ‘হজরত আবদুল্লাহ বিন মাসঊদ রা. বলেন, মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, গুনাহ থেকে তওবাকারী নিষ্পাপ ব্যক্তিতুল্য।› (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪২৫০)

ক্ষমা করার প্রতিশ্রুতি : নিজের পাপের পাহাড় দেখে অনেক সময় মানুষ হতাশ ও নিরাশ হয়। ভেবে বসে, আমাকে কি আল্লাহ তাআলা কখনো ক্ষমা করবেন? আমি কি ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য? এই হতাশা ও নিরাশা শয়তানের ধোঁকা ছাড়া আর কিছুই নয়। কেননা একজন মানুষের পাপ আল্লাহ তাআলার রহমতের মোকাবেলায় একটি বালুকণার সমতুল্যও হতে পারে না। মহান আল্লাহর অপার অসীম দয়া ও করুণার তুলনায় মানুষের পাপ নিতান্ত নগণ্য। তাই নিজের ক্ষমা প্রাপ্তির ব্যাপারে হতাশ বা নিরাশ না হওয়া বাঞ্চনীয়। কেননা আল্লাহ তাআলা নিজের বান্দারদেরকে ক্ষমা করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে রেখেছেন। তিনি লোকদেরকে হতাশ হতে বারণ করে বলেছেন, হে আমার বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর জুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গোনাহ মাফ করেন। তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সুরা জুমার, আয়াত : ৫৩)

তওবার সময় : তওবার কোনো সময়সীমা নেই। তওবা করার জন্য আল্লাহ তাআলার দরজা সব সময় খোলা। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যেকোনো মুহূর্তে যদি খাঁটি অন্তরে আল্লাহ তাআলার দরবারে তওবা করা হয়, কায়মনোবাক্যে ক্ষমা চাওয়া হয়, তাহলে আল্লাহ তাআলা সেই ব্যক্তিকে ক্ষমা করা ও তার তওবা কবুল করার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। তবে মৃত্যু-যন্ত্রণা শুরু হওয়ার পর যদি কোন ব্যক্তি তওবা করে, তাহলে তার তওবা আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অবশ্যই আল্লাহ তাদের তওবা কবুল করবেন, যারা ভুলবশতঃ মন্দ কাজ করে, অতঃপর অনতিবিলম্বে তওবা করে; এরাই হল সেসব লোক যাদেরকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, রহস্যবিদ। আর এমন লোকদের জন্য কোন ক্ষমা নেই, যারা মন্দ কাজ করতেই থাকে, এমন কি যখন তাদের কারো মাথার উপর মৃত্যু উপস্থিত হয়, তখন বলতে থাকে, আমি এখন তওবা করছি।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ১৭-১৮) মহাগ্রন্থ আল-কুরআনের মত হাদিস শরিফেও মৃত্যু যন্ত্রণা শুরু হওয়ার পর তওবা কবুল না হওয়ার বিষয়টি উঠে এসেছে। ‘হজরত ইবনু উমার রা. বলেন, মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, রূহ কণ্ঠাগত না হওয়া (মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত) পর্যন্ত আল্লাহ তাআলা বান্দার তওবা কবুল করেন।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৫৩৭)

তওবার শর্ত : তাওবার শর্ত হলো নিরেট আল্লাহ তাআলাকে রাজি-খুশি করার জন্য, তাঁর নৈকট্য হাসিল করার জন্য, তার ইবাদত-বন্দেগির তৌফিক পাওয়ার জন্য ও তার ভালোবাসায় সিক্ত হওয়ার জন্য তওবা করা। ইতঃপূর্বে যে পাপে জড়িত ছিল সেই পাপ হতে পূর্ণাঙ্গভাবে ফিরে আসার খাঁটি নিয়ত করা। যে অন্যায় ও অপরাধ তার মাধ্যমে সংঘটিত হয়েছে তার প্রতি লজ্জিত ও অনুশোচিত হওয়া এবং মনে মনে আকাঙ্ক্ষা করা, হায়! যদি আমি এই গুনাহ না করতাম। আমার দ্বারা এমন অপরাধ সংঘটিত না হতো! অপরাধী ব্যক্তি যে অপরাধ পূর্বে করত তা বর্জন করার দৃঢ় সংকল্প করা এবং ভবিষ্যতে এই অন্যায় কাজে লিপ্ত না হওয়ার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করা। কারো সম্পদ আত্মসাৎ করে থাকলে বা কাউকে কষ্ট দিয়ে থাকলে আত্মসাৎকৃত সম্পদ সংশ্লিষ্ট মালিককে ফিরিয়ে দেওয়া এবং কষ্টদানকৃত ব্যক্তির কাছে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া।’ হজরত আবু হুরায়রা রা.
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি তার ভাই-এর ওপর জুলুম করেছে সে যেন তার কাছ থেকে ক্ষমা নিয়ে নেয়, তার ভাই-এর পক্ষে তার নিকট হতে পুণ্য কেটে নেওয়ার আগেই। কারণ সেখানে কোন দিনার বা দিরহাম পাওয়া যাবে না। তার কাছে যদি পুণ্য না থাকে, তা হলে তার মাজলুম ভাই-এর পাপ এনে তার উপর চাপিয়ে দেওয়া হবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৫৩৪)

তওবা করায় ইহলৌকিক কল্যাণ ও পারলৌকিক মঙ্গল নিহিত রয়েছে। যদি কোন ব্যক্তি তওবা করে, তাহলে আল্লাহ তাআলা তাকে ইহকালে ক্ষমা করে দেবেন এবং পরকালে নাজাত দান করবেন। তওবাকারী ব্যক্তিদেরকে সফল বলে আখ্যায়িত করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‹মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো।’ ( সুরা নুর, আয়াত : ৩১) তাই আসুন! আমরা তওবা করে নিজেদের ইহ ও পারলৌকিক জীবনকে সাফল্যম-িত করে তুলি। মহান আল্লাহ সকলকে তৌফিক দান করুন।

লেখক : শিক্ষক, জামিয়া ইসলামিয়া ইসলামবাগ, চকবাজার, ঢাকা-১২১১


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বড়দিনের ধর্মীয় ইতিহাস ও তাৎপর্য
ইসলামি অর্থনীতির স্বরূপইসলামি অর্থনীতির স্বরূপ
হাজারো পীর-আউলিয়ার শিরোভূষণ সৈয়দ সুফি ফতেহ আলী ওয়াইসি (র.)
আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)
ঘুষ : দেয়া-নেয়া দুটিই অপরাধ
আরও

আরও পড়ুন

আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি আর হাসিনার ভরসা ভারতে -দুলু

আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি আর হাসিনার ভরসা ভারতে -দুলু

বাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন

বাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন

২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের

২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের

ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা

চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা

চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত

চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত

এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে

এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে

ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী

ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী

আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ

আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ

বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত

বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক

ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন

ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন

কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু

কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু

আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ

আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ

ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী

ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী

সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু

সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু

যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের

যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন

শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন

শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন