হালাল উপার্জন ও হারাম বর্জন

Daily Inqilab মুহাম্মদ মনজুর হোসেন খান

০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:৪৩ পিএম | আপডেট: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম

বৈধ ও হালাল উপার্জনের উপর নির্ভর করা এবং অবৈধ ও হারাম উপার্জন বর্জন করা মুসলিমের জন্য অন্যতম ফরয ইবাদত। শুধু তাই নয়, এর উপর নির্ভর করে তার অন্যান্য ফরয ও নফল ইবাদত আল্লাহর নিকট কবুল হওয়া বা না হওয়া। বিষয়টির গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন না হওয়ার কারণে অনেক মুসলিম এ বিষয়ে কঠিন বিভ্রান্তির মধ্যে নিপতিত। অনেক ধার্মিক মানুষ রয়েছেন যারা সুন্নাত, মুস্তাহাব ইত্যাদির বিষয়ে অনেক সচেতন হলেও হারাম উপার্জনের বিষয়ে মোটেও সচেতন নন। কুরআন-হাদীসের দৃষ্টিতে এটি বক-ধার্মিকতা ছাড়া কিছুই নয়। আল্লাহ বলেন : “হে রাসূলগণ, তোমরা পবিত্র বস্তু হতে আহার কর এবং সৎকর্ম কর। তোমরা যা কর সে বিষয়ে আমি অবহিত।”

এখানে আমরা দেখছি যে, পবিত্র বস্তু হতে আহার করা সৎকর্ম করার পূর্ব শর্ত। বৈধ ও অবৈধতার দুইটি প্রকার রয়েছে। এক প্রকার খাদ্য স্থায়ী ভাবে অবৈধ। যেমন শুকরের মাংস, মদ, প্রবাহিত রক্ত, মৃত জীবের মাংস ইত্যাদি। এই প্রকারের অবৈধ খাদ্য বাধ্য হলে ভক্ষণ করা যাবে বলে কুরআন কারীমে বিভিন্ন স্থানে বলা হয়েছে। দ্বিতীয় প্রকারের অবৈধ খাদ্য উপার্জন সংক্রান্ত। সূদ, জুয়া, ঘুষ, ডাকাতি, যুলুম, যৌতুক, অবৈধ মজুদদারি, অবৈধ ব্যবসা, চাঁদাবাজি, ওজনে-পরিমাপে কম দেওয়া, ভেজাল দেওয়া, প্রতারণা বা মিথ্যার মাধ্যমে ক্রয়বিক্রয় করা, চাকুরিতে চুক্তিমত দায়িত্ব পালন না করে বেতন নেওয়া, সরকারের বা জনগণের সম্পদ অবৈধভাবে ভোগ করা ইত্যাদি এ জাতীয় অবৈধ খাদ্য। কুরআন-হাদীসে এ প্রকারের অবৈধ খাদ্য কোনো কারণে বা প্রয়োজনে বৈধ হবে বলে বলা হয়নি।

অবৈধ উপার্জন থেকে আত্মরক্ষার নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ বলেন, “তোমরা নিজেদের মধ্যে একে অপরের অর্থ-সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষের ধন-সম্পদ জেনে শুনে অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করার জন্য তা বিচারকগণের নিকট পেশ করো না।” সূরা নিসার ২৯ আয়াতে এরশাদ করা হয়েছে,- “হে মু’মিনগণ, তোমরা নিজেদের মধ্যে একে অপরের অর্থ-সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না; তবে তোমাদের পরস্পর রাযী হয়ে ব্যবসা করা বৈধ।”

এভাবে আমরা দেখছি যে, অন্যের ধন-সম্পদ বৈধ ইসলাম সম্মত ব্যবসায়িক লেনদেনের মাধ্যম ছাড়া গ্রহণ করাই অবৈধ। যে কোনো ভাবে অন্যের অধিকার নষ্ট করা অবৈধ। কুরআন ও হাদীসে বিশেষ কয়েক প্রকার অবৈধ উপার্জনের বিষয়ে বিশেষভাবে সতর্ক করা হয়েছে। যেমন উপরের একটি আয়াতে বৈধ ব্যবসায়িক লেনদেন ছাড়া অন্যের সম্পদ গ্রহণ নিষেধ করা হয়েছে। যৌতুক, চাঁদাবাজি ইত্যাদি সকল যুলুম এর অন্তর্ভুক্ত। যৌতুকও অন্যান্য প্রকারের চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসকর্মের মত অন্যের সম্পদ জোর করে বা চাপ দিয়ে গ্রহণ করা। বিবাহের ইসলাম সম্মত লেনদেন হলো কনে বা কনে-পক্ষ পাত্র বা পাত্রপক্ষকে কিছুই দেবেন না। শুধুমাত্র কনেই পাত্রের ঘরে আসবে। আর পাত্রপক্ষ কনেকে মোহরানা প্রদান করবেন। বিবাহ উপলক্ষে ওলীমার দায়িত্ব পাত্রের। এর বাইরে কোনো প্রকারের দাবি দাওয়া অবৈধ। এমনকি কনের পিতার ইচ্ছা ও আগ্রহের অতিরিক্ত ‘বরযাত্রী’র মেহমানদারী করতে তাকে বাধ্য করাও বৈধ নয়। আল্লাহ আমাদেরক হারাম থেকে রক্ষা করুন।

উপরের অন্য আয়াতে আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে অন্যের সম্পদ গ্রাস করার ভয়াবহ পরিণতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এ বিষয়ে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “যে ব্যক্তি মিথ্যা শপথ বা অবৈধভাবে কোনো মুসলিমের অধিকার ছিনিয়ে নিবে আল্লাহ তার জন্য জাহান্নাম ওয়াজিব করবেন এবং জান্নাত তার জন্য নিষিদ্ধ করবেন।” এক ব্যক্তি প্রশ্ন করল, হে আল্লাহর রাসূল, যদি সামান্য কোনো দ্রব্য হয়? তিনি বললেন, “আরাক গাছের একটি কর্তিত ডালও যদি এভাবে গ্রহণ করে তাহলে এই শাস্তি।” অন্য হাদীসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে বা যুলুম করে এক বিঘত পরিমান যমিন গ্রহণ করবে কেয়ামতের দিন তাকে সপ্ত পৃথিবী সহ সেই যমিন তার গলায় বেড়ি বানিয়ে দেওয়া হবে।”

অন্যান্য আয়াত ও হাদীসে বিশেষত এতিম, সমাজের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় বা দুর্বল শ্রেণীর সম্পদ এভাবে গ্রাস করার নিষেধাজ্ঞা ও কঠিন শাস্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ বলেন: “নিশ্চয় যারা এতিমদের সম্পদ যুলুমকরে ভক্ষণ করে তারা নিঃসন্দেহে তাদের উদরে অগ্নি ভক্ষণ করে এবং তারা অচিরেই জ্বলন্ত আগুনে জ্বলবে।”(সূরা নিসা ১০ আয়াত।)

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন: “যদি কেউ কোনো অমুসলিম নাগরিক বা প্রবাসীকে যুলুম করে, তাকে অপমান করে, তাকে তার সাধ্যাতীত দায়িত্ব প্রদান করে বা তার ইচ্ছা ও আগ্রহ ছাড়া তার নিকট থেকে কোনো কিছু গ্রহণ করে তাহলে কেয়ামতের দিন আমি তার বিপক্ষে বাদী হব।
কুরআন ও হাদীসে বিশেষভাবে নিষিদ্ধ অবৈধ লেনদেনের মধ্যে অন্যতম হলো, ওযনে বা মাপে কম দেওয়া, ভেজাল দেওয়া, ধোঁকা দেওয়া, ফাঁকি দেওয়া, সরকার বা জনগণের সম্পদ গ্রহণ করা, সূদ গ্রহণ বা প্রদান, ঘুষ গ্রহণ বা প্রদান ইত্যাদি। ওযনে বা মাপে কম দেওয়া বা ভেজাল দেওয়ার নিষেধাজ্ঞায় এত বেশি আয়াত ও হাদীস রয়েছে যে, সেগুলি একত্রে উল্লেখ করার জন্য একটি পৃথক পুস্তকের প্রয়োজন।

সূরা মুতাফ্ফিফীন এর ১ম আয়াতে এরশাদ করা হয়েছে, “ওআইল জাহান্নামের ভয়াবহ পরিণাম তাদের জন্য যারা মাপে-পরিমাপে কম দেয়, এভাবে কুরআন কারীমে বারংবার পূর্ণরূপে ওযন, মাপ ও পরিমাপ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং সকল প্রকারের ফাঁকি, কমতি বা কমপ্রদানের কঠিন নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়েছে। এরূপ করলে পৃথিবীতে কঠিন গযব ও আখিরাতে কঠিন শাস্তির কথা ঘোষণা করা হয়েছে।

রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন: “যখন কোন সম্প্রদায়ের মানুষেরা মাপে-ওজনে বা পরিমাপে কম বা ভেজাল দিতে থাকে, তখন তারা দুর্ভিক্ষ, জীবনযাত্রার কাঠিন্য ও প্রশাসনের বা ক্ষমতাশীলদের অত্যাচারের শিকার হয়।”

অন্য যে বিষয়টি হাদীস শরীফে বিশেষভাবে নিষেধ করা হয়েছে তা হলো ফাঁকি, ধোঁকা প্রবঞ্চনা বা ভেজাল দেওয়া। প্রস্তুতকারক সংস্থা বা দেশের নাম পরিবর্তন করা, (রহমৎবফরবহঃং) বা উপাদান-উপকরণ হিসেবে পণ্যের লেবেলে যা লেখা তার অন্যথা করা ইত্যাদিও এই ‘গিশ্শ’-এর অন্তর্ভুক্ত। যে কোনো প্রকারে ধোঁকা দেওয়া বা প্রকৃত অবস্থা গোপন করার নামই গিশ্শ। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে রাসূলুল্লাহ (সা.) গিশ্শ বা প্রবঞ্চনা থেকে নিষেধ করেছেন।

এক হাদীসে আবূ হুরাইরা (রা) বলেন, “রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন: যে ব্যক্তি আমাদেরকে ফাঁকি বা ধোঁকা দিবে আমাদের সাথে তার কোনো সম্পর্ক নেই।”

অন্যের সম্পদ অবৈধভাবে গ্রহণ ও প্রবঞ্চনা উভয়ের একত্রিত একটি রূপ হলো, চাকুরিজীবির জন্য কর্মেফাঁকি দিয়ে পুরো বেতন গ্রহণ করা। সরকারী বা বেসরকারী যে কোনো কর্মস্থলে কর্মদাতার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কর্মস্থলে অনুপস্থিতি, কর্মে অবহেলা ইত্যাদি সবই এই পর্যায়ের।

কুরআন ও হাদীসে নিষিদ্ধ একটি বিষয় হলো গুলূল! সকল প্রকার অবৈধ উপার্জনকেই গুলূল বলা হয়। তবে বিশেষভাবে সরকারী বা জনগণের সম্পদ কোনো নেতা, কর্মকর্তা, কর্মচারী বা নাগরিক কতৃক দখল, গ্রাস বা ভক্ষণ করাকে গুলূল বলা হয়। পাপী ছাড়া কোনো নবী-রাসূল বা কোনো সৎ মানুষের জন্য এভাবে সরকারী বা অন্যের ধন সম্পদ গোপন করে গ্রাস করা সম্ভব নয়। আল্লাহ বলেন:

“কোনো নবীর পক্ষে অসম্ভব যে তিনি অবৈধভাবে কিছু গোপন করে গ্রাস করবেন। এবং কেউ অবৈধভাবে কিছু গোপন করে তাহলে কেয়ামতের দিন সে তা নিয়ে আসবে। অতঃপর প্রত্যেককে যা যে অর্জন করেছে তা পূর্ণ মাত্রায় দেওয়া হবে। তাদের প্রতি কোনো জুলুম করা হবে না।”

অবৈধ উপার্জনের অন্যতম পদ্ধতি ঘুষ। যে ব্যক্তি কোনো কর্মের জন্য বেতন, সম্মানী বা ভাতা গ্রহণ করেন, সেই কাজের জন্য ‘সেবা গ্রহণকারী’, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা অন্য কারো থেকে কোনো প্রকার হাদীয়া, বখশিশ বা বদলা নেওয়াই ঘুষ। এ ছাড়া নেতা, কর্মকর্তা, কর্মচারী, বিচারক প্রমুখকে তাদের কৃপাদৃষ্টি আকৃষ্ট করার জন্য যে হাদিয়া প্রদান করা হয় তাও ঘুষ বলে হাদীস শরীফে উল্লেখ করা হয়েছে। আব্দুল্লাহ ইবনু উমার (রা) বলেন, “ঘুষ গ্রহিতা ও ঘুষদাতাকে লানত অভিশাপ করেছেন রাসূলুল্লাহ (সা.)।”

অবৈধ উপার্জনের অন্যতম হলো রিবা বা সুদ। ঋণ হিসাবে প্রদত্ত অর্থের উপরে সময়ের বিনিময়ে অর্থ গ্রহণই ইসলামী শরীয়তে সুদ। এছাড়া একই জাতীয় দ্রব্যের লেনদেনে কমবেশি করাও ইসলামে সুদ বলে গণ্য। কুরআন ও হাদীসে অত্যন্ত কঠিনভাবে সুদ নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং এর কঠিন শাস্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সূরা বাকারাহ-এর ২৭৫-২৭৯ আয়াতে এরশাদ করা হয়েছে,

“যারা সুদ খায় তারা সেই ব্যক্তির মত দাঁড়াবে যাকে শয়তান স্পর্শ করে পাগল করে। তা এজন্য যে, ‘তারা বলে, ব্যবসা তো সুদের মত।’ অথচ আল্লাহ ব্যবসাকে বৈধ করেছেন এবং সুদকে অবৈধ করেছেন। যার নিকট তার প্রতিপালকের উপদেশ এসেছে এবং সে বিরত হয়েছে, তবে অতীতে যা হয়েছে তা তারই এবং তার বিষয় আল্লাহর এখতিয়ারে। আর যারা (এই নিষেধাজ্ঞার পরে) পুনরায় (সুদের কারবার) আরম্ভ করবে তারাই জাহান্নামের অধিবাসী, সেখানে তারা স্থায়ী হবে। আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দানকে বর্ধিত করেন। আল্লাহ কোনো অকৃতজ্ঞ পাপীকে ভালবাসেন না।ৃ হে মু’মিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সুদের যা বাকি আছে তা ছেড়ে দাও, যদি তোমরা মু’মিন হও। যদি তোমরা তা না ছাড় তবে জেনে রাখ যে, ইহা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে যুদ্ধ।”

বিভিন্ন হাদীসে সুদের পাপের ভয়াবহতা ও ঘৃণ্যতা বুঝাতে বিভিন্ন উদাহরণ উল্লেখ করা হয়েছে। বিভিন্ন হাদীসে সুদকে ব্যভিচারের চেয়ে জঘন্যতর ও ভয়ঙ্করতর পাপ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। (চলবে)

লেখক: গবেষক, কলামিস্ট, পাঠান পাড়া,
(খান বাড়ী) কদমতলী, সদর, সিলেট-৩১১১।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

রোহিঙ্গাসংকট: সমাধানের পথ খুলুক দ্রুত
মাইজভা-ার শরিফ : ঐশ প্রেক্ষিত
রমজানে খাদ্য গ্রহণে সচেতন হোন
রমজানের রহমত-মাগফিরাত-নাজাতের বানে ভেসে যাক পাপ
আল্লাহ ছাড়া কোন আশ্রয়স্থল নাই
আরও
X

আরও পড়ুন

ভারতে আবাসিক ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, যেভাবে নাটকীয়ভাবে বেঁচে গেল একটি পরিবার

ভারতে আবাসিক ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, যেভাবে নাটকীয়ভাবে বেঁচে গেল একটি পরিবার

অবশেষে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেলেন উখিয়ার ১৩ এসএসসি পরীক্ষার্থী

অবশেষে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেলেন উখিয়ার ১৩ এসএসসি পরীক্ষার্থী

পবিপ্রবি শিক্ষার্থী পানিতে পড়ে আহত হওয়ার পরে চিকিৎসা অবহেলার মৃত্যুর অভিযোগ

পবিপ্রবি শিক্ষার্থী পানিতে পড়ে আহত হওয়ার পরে চিকিৎসা অবহেলার মৃত্যুর অভিযোগ

শেরপুর জেলা উপজেলায় নানা আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

শেরপুর জেলা উপজেলায় নানা আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

নববর্ষ উদযাপনে মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আনন্দ শোভাযাত্রা

নববর্ষ উদযাপনে মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আনন্দ শোভাযাত্রা

মাজারের বার্ষিক ওরসের মেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা করল স্বামী

মাজারের বার্ষিক ওরসের মেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা করল স্বামী

কুমিল্লার রাজগঞ্জ বাজারে অগ্নিকাণ্ডে পৌনে দুই কোটি টাকার মালামাল ভস্মীভূত

কুমিল্লার রাজগঞ্জ বাজারে অগ্নিকাণ্ডে পৌনে দুই কোটি টাকার মালামাল ভস্মীভূত

সরকার নয়, আমরা একটি দেশ হিসেবে কাজ করছি: জ্বালানি উপদেষ্টা

সরকার নয়, আমরা একটি দেশ হিসেবে কাজ করছি: জ্বালানি উপদেষ্টা

মতলবে উপজেলা বিএনপির বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

মতলবে উপজেলা বিএনপির বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

ফিলিস্তিনবাসীদের শান্তি কামনায়   বিশেষ দোয়া মাহফিল

ফিলিস্তিনবাসীদের শান্তি কামনায়  বিশেষ দোয়া মাহফিল

বর্ণাঢ্য ‘ড্রোন শো’ দেখে মুগ্ধ লাখো মানুষ

বর্ণাঢ্য ‘ড্রোন শো’ দেখে মুগ্ধ লাখো মানুষ

নতুন বছরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর হোক  : মঞ্জু

নতুন বছরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর হোক : মঞ্জু

বুধবার ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী

বুধবার ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পুরোনো পদে ফিরলেন গাঙ্গুলি

পুরোনো পদে ফিরলেন গাঙ্গুলি

আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল

আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল

রূপায়ণ সিটিতে শতকন্ঠে বর্ষবরণ

রূপায়ণ সিটিতে শতকন্ঠে বর্ষবরণ

বর্ষবরণকে স্বাগত জানিয়ে গাজীপুরে জেলা বিএনপির শোভাযাত্রা

বর্ষবরণকে স্বাগত জানিয়ে গাজীপুরে জেলা বিএনপির শোভাযাত্রা

আমরা নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছি: ফারুকী

আমরা নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছি: ফারুকী

ভারতীয়দের হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমাল সৌদি

ভারতীয়দের হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমাল সৌদি

চীনা দূতাবাসের সৌজন্যে ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো

চীনা দূতাবাসের সৌজন্যে ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো