তারেক রহমানের রাষ্ট্র চিন্তা
২০ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৪৩ এএম | আপডেট: ২০ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৪৭ এএম
এক.
বাংলাদেশের রাজনীতি একটি বৃহৎ পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। একটি ফ্যাসিস্ট,খুনী,স্বৈরাচার সরকারের পতন হয়েছে মুক্তিকামী সকল শ্রেণি পেশার মানুষের ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ে সৃষ্ট গণঅভ্যুত্থানে।এদেশের বিপ্লবী মানুষেরা যুগে যুগেই জুলুম এবং জালিমের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে আপোষহীন সংগ্রাম চালিয়ে গেছে, বিদ্রোহ করেছে, দুঃশাসনকে বিদায় জানিয়েছে। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর এদেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক ঘটনা জুলাই গণঅভ্যুত্থান।ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থান বলা হলেও মূল সংগঠিত শক্তি হিসেবে কাজ করেছে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া গণতন্ত্রপন্থী রাজনৈতিক দল গুলো। এই এন্টি ফ্যাসিস্ট মুভমেন্টে পনেরোটি বছর ধরে লড়াই করে গেছে গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল গুলো।যার প্রধান নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জুলাই গণঅভ্যুত্থান মূলত তরুণদের লড়াই, তরুণদের গণঅভ্যুত্থান। তরুণদের এই গণঅভ্যুত্থানকে চূড়ান্ত পরিনতি দিতে রাজপথের বিরোধী দল গুলোর ভূমিকা ছিল চোখে পড়ার মতো। দেশ নিয়ে তরুণদের স্বপ্ন এবং প্রত্যাশা আকাশ ছোঁয়া। তারেক রহমানের রাজনীতির
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে এদেশের তরুণদের আশা এবং আকাংখাকে ধারণ করে নতুন দিনের রাজনীতি বিনির্মাণ। তিনি তরুণদের নিয়ে কী ভাবেন,বাংলাদেশের ভবিষ্যত নিয়ে তাঁর রাষ্ট্র চিন্তা কী, তিনি কেমন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখেন,বাংলাদেশকে নিয়ে তারেক রহমানের মিশন, ভিশন কী, এই প্রশ্ন সামনে আসছে এখন বার বার?এই বিষয় গুলো নিয়ে দেশের ছাত্র জনতার আগ্রহও অনেক। এই লেখা এই ধরনের প্রশ্নের উত্তর জানার আগ্রহ থেকেই।
দুই.
বগুড়া জেলার গাবতলী উপজেলা বিএনপির সদস্য হিসেবে তারেক রহমানের রাজনৈতিক জীবনের পথচলা শুরু। তৃণমূল থেকেই যাত্রা। মোকাবিলা করতে হয়েছে অনেক জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র। বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ঘোষক,বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা,একজন সফল রাষ্ট্রপতি,বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী, নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের কিংবদন্তী, আপোষহীন দেশনেত্রী, বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুযোগ্য সন্তান তিনি। মা- বাবার দিক থেকে রাজনৈতিক লিগাসি বহন করলেও তারেক রহমান থেকে তাঁকে আজকের অবস্থানে আসতে অনেক কঠিন পথ পাড়ি দিতে হয়েছে। গ্রেপ্তার, রিমান্ড,কারাগার এবং দীর্ঘদিনের নির্বাসিত রাজনৈতিক জীবন তাঁকে যে অভিজ্ঞতা, দক্ষতা,নেতৃত্ব এবং ব্যক্তিত্বের জায়গায় নিয়ে গেছে সেখান থেকেই তিনি আগামী দিনে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেওয়ার একজন সুযোগ্য নেতায় পরিণত হয়েছেন।
বাংলাদেশের পথে প্রান্তরে মায়ের সাথে রাজনৈতিক সভা- সমাবেশে অংশ নিতে গিয়ে সেই তরুণ বয়স থেকেই এটা বুঝার চেষ্টা করেছেন,নিজ চোখে দেখে আসছেন, বাংলাদেশের মানুষের সংকট এবং সম্ভাবণার জায়গা আসলে কোনটি? এদেশের জনগণের মুক্তির জন্য কী প্রয়োজন, কী করা উচিৎ, কী উচিৎ নয়? মানুষের চাওয়া- পাওয়া, সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা, রাষ্ট্রের দায় কোথায় এসব প্রশ্নের উত্তর হয়তো তিনিও খুঁজেছেন,যার জন্য রাজনীতিই তাঁর জীবনের বাস্তবতা। এপথেই তিনি আজ কোটি তারুণ্যের স্বপ্ন সারথি। তরুণ প্রজন্মের প্রত্যাশা এবং বাংলাদেশের জনগণের সমস্যা 'সমাধানের রাজনীতি'ই তারেক রহমানের রাজনীতির মূল দর্শন।
তিন.
তারেক রহমানের রাজনৈতিক দর্শন বা রাষ্ট্র চিন্তার বিষয়ে একটি স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায় বিএনপি কর্তৃক ঘোষিত রাষ্ট্র মেরামতের রুপরেখায়।একত্রিশ দফা সংবলিত এই রাষ্ট্র মেরামতের রুপরেখাটি বাংলাদেশের রাজনীতির 'ম্যাগনা কার্টা'ই বলা চলে। স্বাধীন বাংলাদেশে কোনো পলিটিকাল পার্টির রাজনৈতিক অবস্থান এতো স্মার্ট, গোছালো খুব কমই দেখা গেছে। গণমানুষের যে ইনডিভিজুয়াল পলিটিকাল এজেন্ডা তার রিফলেকশন দেখতে পাই বিএনপির রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রুপরেখায়। বিএনপির রাষ্ট্র মেরামতের রুপরেখাটি তারেক রহমানের রাষ্ট্র চিন্তার বহিঃপ্রকাশ। তারেক রহমান কেমন বাংলাদেশ চান এই প্রশ্নের খুব সহজ উত্তর বিএনপির রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের একত্রিশ দফা কর্মসূচীটি। রাষ্ট্র সংস্কার এবং নতুন সমাজ বিনির্মাণের জন্য তিনি রাষ্ট্রের বেসিক স্ট্রাকচারাল কিছু পরিবর্তনের কথা বলেছেন। এই পরিবর্তন গুলো ছাড়া আসলে জনগণের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব। ১৩ জুলাই, ২০২৩ সালে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রুপরেখায় তিনি জাতির উদ্দেশ্য ঘোষণা দিয়েছিলেন-জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করতে হবে। তিনি বলেছেন-বাংলাদেশকে একটি রেইনবো নেশন হিসাবে গড়ে তুলতে চান। তিনি রিকনসিলিয়েশনের কথা বলেছেন। রাষ্ট্রপতি,প্রধানমন্ত্রী, আইনসভা, ক্যাবিনেটের ক্ষমতার ভারসাম্যের কথা বলেছেন। বিগত পনেরো বছরে এক নাম্বার রাজনৈতিক সংকট ছিল জনগণ ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারেনি। এই সংকট সমাধান ছাড়া এই রাষ্ট্র মেরামত অসম্ভব। তারেক রহমান এই অবস্থা থেকে উত্তরণে স্বচ্ছ, গ্রহণ যোগ্য নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার কথা বলছেন। একাধারে দুই বারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। এমন প্রস্তাব দিয়েছেন।বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের হাতে ন্যাস্ত করার পক্ষে তিনি। সবার জন্য স্বাস্থ্য, সার্বজনীন চিকিৎসা,দেশে সার্টিফিকেট বেইজড এডুকেশন থেকে নিড বেইজড এডুকেশনের স্বপ্ন তাঁর। সংবিধানের সত্তর অনুচ্ছেদ সংশোধন, দুর্নীতি দমনে নিরপেক্ষ ন্যায়পাল নিয়োগ, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং মানবাধিকারের অঙ্গীকার তারেক রহমানের রাজনীতির মূল বক্তব্য।
চার.
জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন এখন সবার চোখে মুখে। এই স্বপ্ন যেন রাষ্ট্র মেরামতে রিফ্লেক্টেড হয় তারেক রহমান সেই গণমানুষের রাজনীতি নিয়ে সিরিয়াসলি ভাবছেন। বিএনপি তার অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতেও পাঁচ আগস্টের পর থেকে জিরো টলারেন্স নীতিতে চলছে। অনেক প্রভাবশালী নেতা বহিস্কার হয়েছেন সংগঠন বিরোধী কাজে যুক্ত থাকায়। শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়েও সুনির্দিষ্ট কিছু বিষয়াবলী সম্পর্কে কথা বলছেন, জাতির উদ্দেশ্য বক্তব্য রাখছেন, প্রস্তাব তুলে ধরছেন তারেক রহমান। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিনি বিশেষ করে কর্মমূখী বা ভোকেশনাল এডুকেশনে জোর দিতে চান।স্ট্রাকচারাল ডেভেলপমেন্টের চেয়ে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট নিয়ে তিনি বেশি আগ্রহী। ইংরেজি, স্প্যানিশ, মান্দারিন, জার্মানি, আরবি সহ গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি ভাষা শিক্ষার বিষয়ে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে বৃহৎ পরিসরে কাজ করতে চান। শিক্ষিত তরুণরা বাংলা,ইংরেজির পাশাপাশি নুন্যতম আরেকটা ভাষা শিখবে যাতে বাইরের কোনো রাষ্ট্রে জীবন ও জীবিকার সন্ধানে গেলে সহজে ঐ সমাজের সাথে মিশে যাওয়া যায়। একটি আন্তর্জাতিক ভাষা শিক্ষা বিদেশগামী তরুণদের জন্য খুব জরুরী। তারেক রহমান এই বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন। তিনি ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে দরিদ্র পরিবারের নুন্যতম জীবন ধারণের জন্য যে খাদ্য সামগ্রী লাগে তা রাষ্ট্র দিবে এমন একটি ধারণাও শেয়ার করেছেন।
কাউন্ডনেস বা নৈতিক শিক্ষা, খেলাধূলার গুরুত্ব নিয়ে তিনি বার বার বলছেন। বৃদ্ধাশ্রম গুলো বন্ধ হোক-এইটা চাইলে শিক্ষা ব্যবস্থায় নৈতিকতা লাগবেই। মানুষের প্রতি মানুষের দরদ, মায়া, মমতা এবং ভালোবাসা পূর্ণ একটি সমাজের জন্য শিক্ষার সাথে নৈতিকতার বিকল্প নেই, তারেক রহমানের রাষ্ট্র চিন্তায় এসব মানবিক বিষয়ের উপস্থিতি লক্ষণীয়। তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারে উন্নয়ন এবং অগ্রগতি তিনি তাঁর চিন্তা আছে। শিক্ষিত বেকার যুবকদের জন্য ভাতার কথা ভাবছেন তিনি। আগামী দিনে একটি সাম্য,মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক সুবিচারের বাংলাদেশ আমাদের খুব বেশি প্রয়োজন। মহান মুক্তিযুদ্ধের মূল স্পিরিট এইটাই ছিল। কিন্তু সেরকম রাষ্ট্র আমরা আজও গড়ে তুলতে পারি নাই। তারেক রহমানের রাষ্ট্র চিন্তার ফোকাস হচ্ছে রাষ্ট্রের জনগণ, মানুষের চাওয়া, পাওয়া,তাঁর রাজনীতির কেন্দ্রে।
পাঁচ.
বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ তারেক রহমানের রাজনীতির মূল দর্শন। সমাজে ইনসাফ বা ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করাই যার একমাত্র লক্ষ্য। কোটা আন্দোলন, নিরাপদ সড়ক এবং বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মূল স্লোগানই কিন্তু ছিল জাস্টিস বা ন্যায়বিচার।ধর্ম,বর্ণ,ভাষা,মতবাদ,বিশ্বাস,চিন্তার বৈচিত্র্য, সমতল- হাওর-পাহাড় সব জায়গায়, সবখানে তিনি সাম্য এবং মানবিক রাজনীতির কথা বলছেন, যেখানে সবার পরিচয় হবে একটাই -আমরা বাংলাদেশী। তারেক রহমানের রাজনীতির ফোকাস পয়েন্টে বিভাজন নেই, আছে ঐক্য এবং সংহতির বার্তা। সবাই মিলে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ়প্রত্যয়। বিএনপির গত মেয়াদে তিনি চাইলেই সরকারের পার্ট হতে পারতেন, কিন্তু তিনি তা না করে দেশের নানা প্রান্তে বিএনপির ইউনিয়ন প্রতিনিধি সভার মতো কিছু ইউনিক কর্মসূচী পালন করে দেশের নানাপ্রান্তের মানুষের সমস্যা এবং সম্ভাবনা নিজ চোখে দেখেছেন, কানে শুনেছেন, যা তাকে পরবর্তী সময়ে তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক ন্যারেটিভ দাঁড় করাতে সহায়তা করেছে। নিকট অতীতে বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশ করার মাধ্যমে তারেক রহমান এই বার্তাই দিতে চেয়েছেন যে তরুণরাই তাঁর রাজনীতির আগ্রহের জায়গা। উদার গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল গুলোর কিছু সমস্যা থাকে এবং এর বাস্তবতাও আছে। বিএনপিও হয়তো এর বাইরে নয়।আপনি যদি বিএনপির রাজনীতির রিসেন্ট পলিসির দিকে খেয়াল করেন তাহলে সেখানে নিশ্চয়ই তারেক রহমানের পলিসি এবং পলিটিক্সের একটি স্মার্ট মুভ চোখে পড়বে।
ছয়.
পাঁচ ই আগস্ট ঢাকার রাজপথ কারও একার দখলে ছিল না,ছিল বাংলাদেশের আপামর জনগণের দখলে। নয়জন হিন্দু শিশু- কিশোর-তরুণ জীবন দিয়েছে। বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই অংশ নিয়েছে বাংলাদেশের জনগণের মুক্তির এই সংগ্রামে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বার্তা হচ্ছে এই দেশ কারো একার নয়, সবার। সব মানুষের জন্য একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়ার রাজনৈতিক শক্তি এদেশে কম। জিয়াউর রহমান এই জায়গাটা ধরতে পেরেছিলেন। এজন্যই তিনি বিশেষ কোনো ইজমের পলিটিক্সের বাইরে গিয়ে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদকে ধারণ করেছেন। তারেক রহমানও বাংলাদেশের রাজনীতির এই বাংলাদেশপন্থী শক্তিটাকেই রিপ্রেজেন্ট করেন। তিনি সাম্য এবং মানবিক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন। অবকাঠামোগত উন্নয়নের চেয়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, মানবিক মূল্যবোধ,আইনের শাসন এবং মানবাধিকারের জায়গা তারেক রহমানের ফার্স্ট প্রায়োরিটি। তারেক রহমানের রাষ্ট্র চিন্তায় আছে মাটি,মানুষ আর বাংলাদেশের মানচিত্র, আছে এক মানবিক বাংলাদেশ গড়ার আকাংখা,যেখানে মানুষকে মানুষ হিসাবে বিবেচনা করা হবে, কোনো বৈষম্য থাকবে না। পনেরোটি বছর ধরে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ যে রাষ্ট্র গঠনের জন্য জেল, জুলুম, নিপীড়ন, নির্যাতন, খুন, গুম সহ্য করেছে সেই বাংলাদেশ গড়ার চিন্তাই তারেক রহমানের রাষ্ট্র চিন্তা। বাংলাদেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের স্বপ্নকে ধারণ করে আগামী দিনে নতুন প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ বাংলাদেশ গড়াই তাঁর রাজনীতির মূল লক্ষ্য।
বিভাগ : বিশেষ প্রতিবেদন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
মাদকের টাকা না পেয়ে মাকে কুপিয়ে হত্যা করে থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ
তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে আন্দোলনের হুমকি হিন্দু সম্প্রদায়ের
সুরমা-কুশিয়ারার জন্য ১৭৮৫ কোটি টাকার প্রকল্প
নকলায় নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কালীগঞ্জে বিএনপি'র মহাসচিব মির্জা ফখরুলকে ফুলের শুভেচ্ছা জানালেন হামিদ
পর্ন তারকা স্টর্মিকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘুষ প্রদান মামলার রায় স্থগিত করলো আদালত
দৌলতপুরে মাদকাসক্ত যুবকের হাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন : যুবক আটক
রাস্তা আটকে যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে বিক্ষোভ, অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
পবিত্র কোরআন শরীফের পরে সত্য হিসেবে মানুষ সংবাদপত্রকে মনে করতো-বিটিভি মহা পরিচালক
লালমোহনে বিদ্যুৎ স্পৃষ্টে ৭০ বছরের বৃদ্ধ নিহত
বিচারের আগে ফ্যাসিস্ট আ. লীগের রাজনীতিতে ফেরার সুযোগ নেই : নাহিদ
ড. ইউনূসকে নিয়ে এক দশক আগে যা বলেছিলেন নরেন্দ্র মোদি
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুতের তারের স্পর্শে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
লেবাননে জাতিসংঘ মিশনে হামলা, চার ইতালীয় সেনা আহত
এ আর রহমানের নামে মিথ্যাচার রটানোর অভিযোগে তীব্র ক্ষোভ ঝাড়লেন ছেলে এ আর আমিন
ধর্মদ্রোহী সরকারের সময় কোন ধর্মই নিরাপদ ছিল না-এড.আহমেদ আযম খান
শব্দের চেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন বাধ মানে না এমন ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত আছে : পুতিন
ঢাকা আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় চতুর্থ
পলাতক পুলিশ সদস্যদের বেতন বন্ধ, হচ্ছে মামলা
ছয়-সাত মাসেই টিয়ার কাবিখার ২০০ কোটি লুটেছিলেন হাসিনা দোসর মহিবুর