ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

অনাবিল আনন্দোৎসব ঈদুল ফিতর

Daily Inqilab ড. আবদুল আলীম তালুকদার

০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৭ এএম

পবিত্র রমজান মাসের সিয়াম সাধনার পর শাওয়াল মাসের প্রথম তারিখে মুসলিম জাহানে যে আনন্দোৎসব উদ্যাপিত হয়ে থাকে, তা ‘ঈদুল ফিতর’ নামে অভিহিত। ঈদুল ফিতর আরবি ভাষার দু’টি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। ‘ঈদ’ অর্থ খুশি, আনন্দ; আর ‘ফিতর’ শব্দের অর্থ স্বভাব, উপবাস ভঙ্গকরণ। দীর্ঘ একটি মাস মহান আল্লাহ্ তায়ালার নির্দেশ পালনার্থে উপবাস ও সংযম সাধনার পর বিশ্ব জাহানের মুসলমানগণ এই দিনে উপবাস থেকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে এবং এ উপলক্ষে আনন্দোৎসব করে থাকে; এজন্য এই উৎসবের নামকরণ করা হয়েছে ঈদুল ফিতর বা স্বাভাবিকতায় প্রত্যাবর্তন বা রোজা ভঙ্গের উৎসব।

উম্মাতে মুহম্মদিকে আল্লাহ্ তায়ালা বিশেষ কিছু বরকতময় অনুষ্ঠান প্রদান করেছেন, যা অন্য কোনো নবি রাসূলের অনুসারীরা লাভ করেনি। তন্মধ্যে পরস্পর ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা, প্রীতি ও সৌহার্দের এক অনুপম দৃষ্টান্ত প্রদর্শন ও মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ তায়ালার অনুকম্পা লাভের অন্যতম প্রধান অনুষ্ঠান পবিত্র ঈদ।

প্রাচীনকাল থেকেই এ বিশ^চরাচরের প্রায় প্রতিটি জাতি, গোষ্ঠী, সম্প্রদায় তাদের নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালন করে আসছে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে। এ সব উৎসবে কোনো প্রকার উচুঁ-নীচুর বৈষম্য, ধনী-গরীবের শ্রেণি-বিভেদ, কালো-ধলোর দ্বন্দ্ব সচরাচর তেমন লক্ষ করা যায় না। তবে ক্ষেত্র বিশেষে এর ব্যত্যয় যে ঘটে না তা হলফ করে বলা যাবে না। তেমনিভাবে সমগ্র বিশ^জাহানের বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর বিভিন্ন উৎসবের মধ্যে ঈদ হচ্ছে বিশ^ মুসলিমের একটি বার্ষিক সম্মিলন ও উৎসবের দিন। এই বিশেষ দিন মুসলমানদের জীবনে বছরে দু’বার ফিরে আসে। সৌরবছরের এই দুটি প্রধান উৎসবকে ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় বলা হয় ঈদ; এর একটি ‘ঈদুল ফিতর’, অন্যটি ‘ঈদুল আজহা’। ঈদের দিন বিশ^ মুসলিম পরস্পর হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ঈদগাহে গিয়ে ছোট-বড়, ধনি-নির্ধন, আমির-ফকির মিলিতভাবে একই কাতারে দাঁড়িয়ে এই বিশেষ দু’রাকাত ওয়াজিব নামায আদায় করে থাকে। এ নামায আদায়ের উৎকৃষ্ট সময় সূর্যোদয়ের পর থেকে দ্বিপ্রহরের পূর্ব পর্যন্ত। কেউ বিশেষ কোনো কারণে এ নামায আদায় করতে না পারলে এর কোনো কাযা আদায় করার প্রয়োজন পড়ে না। কারণ ইসলামি শরিয়ায় ঈদের নামাযের কাযা আদায় করার কোনো বিধান নেই।

হযরত রাসূলে করিম (সা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার পর সেখানে দেখতে পান যে, প্রতিবছর মদিনায় পারসিকদের প্রভাবে শরতের পূর্ণিমায় ‘নওরোজ উৎসব’ এবং বসন্তের পূর্ণিমায় ‘মিহিরজান উৎসব’ উদ্যাপিত হয়ে আসছে। এ দু’টি বিজাতীয় উৎসবের রীতি-নীতি ইসলামি রীতি-নীতির পরিপন্থি ছিল বলে নবি করিম (সা.) মুসলমানদের এতে যোগদান হতে বিরত থাকার নির্দেশ প্রদান করেন এবং তদস্থলে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহাÑ এই দু’টি উৎসব পালনের রীতি প্রবর্তন করেন।

ইসলাম এমন একটি পরিপূর্ণ জীবনাদর্শ, যার কোনো বিধি-বিধান, রীতি-নীতি তথা কোনো কার্যাবলীই তাৎপর্যহীন, অকল্যাণকর, অনর্থক ও সওয়াবশূন্য নয়। এজন্যই মুসলমানগণ একই সাথে আনন্দোৎসব পালন ও নানা রকম ইবাদাত পালনের মাধ্যমে অশেষ সওয়াব হাসিল করে থাকে। আল্লাহ্ তায়ালার মহান দরবারে সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণ করার নামই ইসলাম, আর তার তাওহীদ বা একত্বের স্বীকৃতিই ইসলাম ধর্মের মূলকথা। মু’মিন ব্যক্তির আকীদায় আল্লাহ্ তায়ালা সর্বশক্তিমান ও সর্বস্থানে সদা বিরাজমান। এই বিষয়ের আন্তরিক বিশ^াস, মৌখিক স্বীকৃতি এবং কার্যত এর অনুষ্ঠানাদিÑ এই তিনটি উপাদানের সমাবেশে ঈমান পরিপূর্ণতা লাভ করে। কেবলমাত্র বিশ^াস অথবা শুধুমাত্র মৌখিক স্বীকৃতির ফলে কেউ খাঁটি মু’মিন বা সত্যিকার মুসলমান হতে পারে না। উক্ত উপাদানত্রয়ের একত্র সমাবেশের মাধ্যমেই প্রকৃত মু’মিন হওয়া যায়। দীর্ঘ এক মাস রোজা পালনের মাধ্যমে মুসলমানগণ বিশ^াসের স্বীকৃতি ও কার্যত প্রমাণ দিয়ে থাকে; তৎসঙ্গে খোদাপ্রীতি, ধর্মনিষ্ঠা, সংযম ও সাধনার পরিচয়ও দিয়ে থাকে। এভাবে ঈদের দিনে মুসলিম জীবনের বিশ^াস ও সাধনার বিজয় ঘোষিত হয়ে থাকে।

ঈদের দিন মুসলিম মিল্লাতের জন্য এক পরম আনন্দ উৎসব ও সামগ্রিক উৎকর্ষ সাধনের দিন। নবি করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন: রোজাদারের জন্য দু’টি আনন্দ হলো: ১. রোজা ভঙ্গের সময় অর্থাৎ ইফ্তারের সময় এবং ২. শেষ বিচারের দিনে তার প্রতিপালকের সাথে সাক্ষাতের সময়। পূর্ণ এক মাস সিয়াম সাধনা আর কঠোর সংযম ও কৃচ্ছতা সাধন শেষে রোযাদারের অবস্থা পুরোপুরি উদ্ভাসিত হয় আত্মীয়-স¦জন, পাড়া-প্রতিবেশী তথা সকলের সাথে পবিত্র ঈদের আনন্দ ভাগাভাগির মধ্য দিয়ে।

আল্লাহর হুকুমে তারই সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য মাসব্যাপী রোজা রাখার পর ঈদের নামাজ আদায় করার উদ্দেশ্যে ঈদগাহে গেলে একে অপরের হাতে হাত, বুকে বুক রাখলে মুসলমান ভুলে যায় সারা মাসের উপবাসের কষ্ট। ঈদের নামায হলো সামাজিক নামায। বছরান্তে দু’দিন সমাজের সর্বস্তরের মানুষ ঈদের জামা’আতে সানন্দে উপস্থিত হয়। একে অন্যের সাথে সাক্ষাত ও কুশল বিনিময়ের একটা অপূর্ব সুযোগ আসে এইদিনে। তখন ছোট-বড়, ধনী-নির্ধন, আমির-ফকির, শিক্ষিত-অশিক্ষিতের কোনো ভেদাভেদ থাকে না। মহান আল্লাহর কাছে আত্মনিবেদনের পর একে অন্যের সাথে বুক মিলিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময়ের যে অনন্য সুযোগ লাভ করা যায়, তার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে ঈদের নামাজ। ঈদুল ফিতরের সময় সমাজের গরিব-দুঃখিকে সাদ্কা-ফিতর প্রদান এবং একে অপরের সাথে সাক্ষাতে যে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশের সৃষ্টি হয় তা-ই দুনিয়াকে বেহেশ্তের বাগানে পরিণত করে।

ঈদের দিন ও ঈদের রাতের ফযিলত অসীম। হযরত নবি করিম (সা.) যে পাঁচটি রাতের দু’আ কবুল হওয়ার কথা বলেছেন, তার মধ্যে ঈদুল ফিতরের রাতটি অন্যতম। নবি করিম (সা.) আরো বলেন: প্রত্যেক জাতিরই খুশির দিন থাকে, আর আমাদের খুশির দিন হচ্ছে ঈদুল ফিতরের দিন (সহিহ্ বুখারি ও সহিহ্ মুসলিম)।

ঈদ উৎসবের সন্ধিক্ষণে কে কতো দামি এবং সুন্দর পোশাক পরলো বা কে কতো উন্নতমানের, সুস্বাদু পানাহার করলো সেটা কখনো বিচার্য নয়, বরং বিচার্য বিষয় হচ্ছে পার্থিব জগতের সর্ব প্রকার লোভ-লালসা বিসর্জন দিয়ে নিজ আত্মাকে কে কতটুকু নিষ্পাপ রাখতে পেরেছে, আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের দরবারে ত্যাগ স্বীকার করে তার নৈকট্য লাভে সফলকাম হয়ে কে কতটা ধন্য হয়েছে।

এক হাদিসে আছে, রাসূলুল্লাহ্ (সা.) বলেছেন, ‘ঈদুল ফিতরের দিন উপস্থিত হলে আল্লাহ তায়ালা রোজাদার বান্দাদের বিষয়ে ফেরেশ্তাদের নিকট গৌরব করে থাকেন। তিনি ফেরেশ্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, হে ফেরেশ্তা সকল! কারো উপর কোনো কাজের দায়িত্ব অর্পিত হলে সে যদি পুরোপুরিভাবে তা পালন করে, তবে তাকে কীরূপ প্রতিদান দেয়া উচিত? ফেরেশ্তারা উত্তরে বলেন, তাকে তার পরোপুরি পারিশ্রমিক দেয়া উচিত। তখন আল্লাহ্ তায়ালা বলেন, আমি আমার বান্দাদের উপর যে দায়িত্ব ন্যস্ত করেছিলাম, তারা তা যথাযথভাবে পালন করেছে। অতঃপর মু’মিন বান্দাগণ যখন দলে দলে দু’আ পাঠ করতে করতে ঈদগাহের দিকে রওয়ানা হয়, তখন আল্লাহ্ তায়ালা তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমার ইজ্জত-প্রভাব-প্রতিপত্তির কসম! আমি অবশ্যই তাদের দু’আ কবুল করবো। তারপর তিনি বান্দাদের উদ্দেশ্যে ডেকে ডেকে বলেন, হে আমার প্রিয় বান্দাগণ! আমি তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছি, তোমাদের পাপকার্যসমূহকে পূন্যে পরিণত করে দিয়েছি; এবার তোমরা নিজ নিজ গৃহে প্রত্যাবর্তন কর। তখন তারা নিষ্পাপ অবস্থায় এবং প্রভূত পূন্যের অধিকারী হয়ে স্ব-স্ব গৃহে প্রত্যাবর্তন করে।

ঈদুল ফিতরের দিন কতিপয় কাজ করা সুন্নত। আর তাহলো: (১) যতদূর সম্ভব অতি প্রত্যুষে শয্যা ত্যাগ করা। (২) মিস্ওয়াক করা এবং সকাল সকাল গোসল করা। (৩) নিজের সাধ্যানুযায়ী উৎকৃষ্ট তথা পবিত্র, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পোশাক পরিধান করা। (৪) সুগন্ধিদ্রব্য ও চোখে সুরমা ব্যবহার করা। (৫) যথাশীঘ্র প্রত্যুষে ঈদগাহে গমনে অযথা বিলম্ব না করা। (৬) সামর্থ্য অনুযায়ী উত্তম খাবারের বন্দোবস্ত করা এবং প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, ইয়াতিম, ফকির-মিসকিন, গরিব-দুঃখিকে পানাহার করানো। (৭) ঈদুল ফিতরের দিন ঈদগাহে যাওয়ার পূর্বে মিষ্টিমুখ করা, আর ঈদুল আজহার নামাজের পূর্বে কোনো প্রকার আহার গ্রহণ না করে নামাজের পর যথাশীঘ্র সম্ভব পশু কুরবানি করে সেই গোশ্ত দ্বারা আহার করা। (৮) ঈদগাহে গমনের পূর্বেই সাদ্কায়ে ফিতর আদায় করা। (৯) ঈদগাহে এক পথে যাওয়া আর ফেরার সময় অন্য পথে আসা এবং যথাসম্ভব পায়ে হেঁটে ঈদগাহে যাওয়া। (১০) ঈদুল ফিতরের দিন ঈদগাহে যাওয়ার পথে চুপে চুপে তাক্বির (আল্লাহু আক্বার আল্লাহু আক্বার লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আক্বার ওয়াল্লাহু আক্বার ওয়া লিল্লাহিল হাম্দ) পাঠ করা আর ঈদুল আজহা তথা কুরবানির ঈদের দিন উচ্চস্বরে উক্ত তাক্বির পাঠ করা।

ঈদের দিন এবং রাতের মতো ঈদের নামাজের গুরুত্বও অপরিসীম। ঈদ আসে বিশ^-মুসলিমের দ্বারপ্রান্তে বাৎসরিক আনন্দের বার্তা নিয়ে, আসে সীমাহীন প্রেম-প্রীতি, সৌহার্দ-ভালোবাসা ও কল্যাণের সওগাত নিয়ে, সেই ঈদকে যথার্থ মর্যাদায় উদ্যাপন করা এবং ঈদের নামাজ যথাযথভাবে আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের অবশ্য কর্তব্য। বছরে দু’দিন বিশ^ মুসলিমের জন্য যে মহাসম্মিলনের ব্যবস্থা মহান আল্লাহ তায়ালা করে দিয়েছেন, যার অনুপ্রেরণায় সর্বশ্রেষ্ঠ জীব মানুষ পারে কুরআন নির্দেশিত সমাজ নির্মাণ করতে, পারে ন্যায়-নীতি ও ইন্সাফভিত্তিক সুশাসন প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপ নিতে, সমাজের কলুষতা বিদূরিত করতে, পারে দল-মত নির্বিশেষে হিংসা-বিদ্বেষ-কলহ ভুলে পরস্পর প্রেম-প্রীতির ডোরে আবদ্ধ হয়ে ঈদের আনন্দের মধ্য দিয়ে শান্তিপূর্ণ সমাজ বিনির্মাণ করতে, যার মাধ্যমে এই কণ্টকাকীর্ণ ও সংঘাতময় পৃথিবীতে স্বর্গীয় আবেশ সৃষ্টি হতে পারে।

লেখক: কবি, গবেষক ও সহকারী অধ্যাপক, শেরপুর সরকারি মহিলা কলেজ, শেরপুর


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আওয়ামী সিন্ডিকেট দমানো যায়নি
প্রশাসনিক সংস্কার সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ
জনশক্তি রফতানিতে কাক্সিক্ষত গতি বাড়েনি
পুনঃতদন্তের উদ্যোগ নেই
নাগরিক সেবায় দুই সিটির চ্যালেঞ্জ
আরও

আরও পড়ুন

মহাখালীতে এটিএম বুথ ভাঙচুর চালান ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকরা

মহাখালীতে এটিএম বুথ ভাঙচুর চালান ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকরা

শুধু আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী নয়, সন্ত্রাস লালনকারী দলটিরও বিচার হতে হবে - খেলাফত মজলিস

শুধু আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী নয়, সন্ত্রাস লালনকারী দলটিরও বিচার হতে হবে - খেলাফত মজলিস

চাপ মেনে নিয়েই হুঙ্কার ছাড়লেন কামিন্স

চাপ মেনে নিয়েই হুঙ্কার ছাড়লেন কামিন্স

৬ ঘণ্টা পর মহাখালীতে যান চলাচল শুরু,  কমেনি যানজট

৬ ঘণ্টা পর মহাখালীতে যান চলাচল শুরু, কমেনি যানজট

খাগড়াছড়িতে দুর্গম লম্বাছড়া গ্রামে স্কুল অ্যান্ড কলেজ নির্মিত

খাগড়াছড়িতে দুর্গম লম্বাছড়া গ্রামে স্কুল অ্যান্ড কলেজ নির্মিত

ইউক্রেনে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করল রাশিয়া

ইউক্রেনে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করল রাশিয়া

সখিপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের উপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ২

সখিপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের উপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ২

সাফজয়ী ঠাকুরগাঁওয়ের তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের সংবর্ধনা

সাফজয়ী ঠাকুরগাঁওয়ের তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের সংবর্ধনা

শিক্ষার্থীদের ওপর অটোরিকশা চালকদের হামলা

শিক্ষার্থীদের ওপর অটোরিকশা চালকদের হামলা

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ এ পদার্পণ, শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ এ পদার্পণ, শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি

বিশ্ব ওয়ান হেলথ দিবসের প্রতিযোগিতায় সিভাসু’র শিক্ষার্থীদের সাফল্য

বিশ্ব ওয়ান হেলথ দিবসের প্রতিযোগিতায় সিভাসু’র শিক্ষার্থীদের সাফল্য

নতুন লুকে দর্শকদের নজর কেড়েছেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

নতুন লুকে দর্শকদের নজর কেড়েছেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

পদ্মা ব্যাংকের ঋণ খেলাপি শেরপুর চেম্বার অবকমার্সের সাবেক সভাপতি সেলিম গ্রেপ্তার

পদ্মা ব্যাংকের ঋণ খেলাপি শেরপুর চেম্বার অবকমার্সের সাবেক সভাপতি সেলিম গ্রেপ্তার

সাতক্ষীরা খেলোয়াড় তৈরির উর্বর ভূমি: অধিনায়ক সাবিনা খাতুন

সাতক্ষীরা খেলোয়াড় তৈরির উর্বর ভূমি: অধিনায়ক সাবিনা খাতুন

বাংলাদেশকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন সার দিচ্ছে রাশিয়া

বাংলাদেশকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন সার দিচ্ছে রাশিয়া

যৌক্তিক সমালোচনা মানতে সমস্যা নেই পাকিস্তানের নতুন কোচের

যৌক্তিক সমালোচনা মানতে সমস্যা নেই পাকিস্তানের নতুন কোচের

সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন খালেদা জিয়া

সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন খালেদা জিয়া

ধামরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় পোশাক শ্রমিক নিহত, মহাসড়ক অবরোধ

ধামরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় পোশাক শ্রমিক নিহত, মহাসড়ক অবরোধ

সেনাবাহিনী যেতেই রাস্তা ছেড়ে পালালেন রিকশাচালকরা!

সেনাবাহিনী যেতেই রাস্তা ছেড়ে পালালেন রিকশাচালকরা!

বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তার জন্য বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচিতে সহযোগিতা বাড়িয়েছে কোরিয়া

বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তার জন্য বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচিতে সহযোগিতা বাড়িয়েছে কোরিয়া

Veet