ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১

মিয়ানমারে গৃহযুদ্ধ

Daily Inqilab আফতাব চৌধুরী

১৪ মে ২০২৩, ০৮:২৯ পিএম | আপডেট: ১৫ মে ২০২৩, ১২:০১ এএম

মায়ানমারের নৃ-গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সামরিক বাহিনী বা সরকারের সংঘাতের ইতিহাস পুরনো। এখন সেটা আরও জোরদার ও বিস্তৃত হয়ে উঠেছে। বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপগুলোর সঙ্গে সামরিক বাহিনীর লড়াই করেছে গণতন্ত্রপন্থীরাও। সীমান্ত বা দূরবর্তী অঞ্চলগুলো এক সময় সংঘাতপ্রবণ হলেও এখন সেই সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে মধ্যাঞ্চল এবং গ্রামাঞ্চলেও।

পর্যবেক্ষকরা আশঙ্কা করছেন, মায়ানমারে এখন যে অবস্থা চলছে, তাতে অচিরেই দেশটি একটি পুরোদস্তুর গৃহযুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে পারে। মায়ানমারের এই সংঘাতের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে প্রতিবেশী বাংলাদেশ এবং ভারতেও। ইতোপূর্বে বাংলাদেশের ঘুমধুম ও উখিয়া সীমান্ত এলাকায় অব্যাহত গোলাগুলির কারণে স্থানীয় বাসিন্দারা ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছে। সীমান্তের ভিতরে গোলা পড়ায় মায়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে কয়েকবার সতর্কও করেছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে মায়ানমার থেকে অনেক মানুষ নতুন করে পালিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতে আশ্রয় নিয়েছে।

দেশজুড়ে সংঘাতময় পরিস্থিতিতে রাজধানী নেপিডো এবং আশপাশের শহরগুলোয় রাতে কার্ফু জারি করেছে মায়ানমারের সামরিক জান্টা। মধ্যরাত থেকে ভোর পর্যন্ত শহরে চলাফেরা করা যাবে না। মায়ানমারের সংবাদমাধ্যম ও সংবাদ সংস্থাগুলোর খবর অনুযায়ী, হিংসাপ্রবণ এলাকাগুলো ছাড়াও মায়ানমারের অসংখ্য শহরে কার্ফু এবং মানুষজনের চলাচলে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে রেখেছে সামরিক বাহিনী। ২০২১-এর মার্চে তারা নতুন একটি আইন জারি করে যে, সামাজিক মাধ্যমে সরকারবিরোধী কোনও পোস্টে লাইক বা শেয়ার করা হলে কারাদ- দেয়া হবে।

সে দেশের সংবাদ মাধ্যম ইরাওয়ার্দি জানায়, সহিংসতা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে মায়ানমারের শীর্ষ সাতটি সশস্ত্র জাতিগত গোষ্ঠীর সদস্যরা সম্প্রতি ওয়া রাজ্যের পাংসাংয়ে এক বৈঠকে বসে। কোভিড মহামারির পর এই প্রথম এসব গোষ্ঠীর নেতারা একত্রে বৈঠকে বসেন। এসব গোষ্ঠীর প্রায় ৩০ হাজার সদস্য রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। আরাকান আর্মির একজন মুখপাত্রের ভাষ্য মতে, প্রয়োজনের কারণেই তাদের এই বৈঠকে বসা এবং তাদের মূল লক্ষ্য নিজেদের মধ্যে একতা আরও মজবুদ করা।

সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, এখন উত্তর রাখাইন, চীন রাজ্য, শান ও কাচিন এলাকায় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য যুদ্ধ করে যাচ্ছে বার্মিজ সেনাবাহিনী। তারা ভারী অস্ত্র ও ট্যাঙ্কের সহায়তায় অনেক শহরে প্রবেশ করতে শুরু করেছে। তারা সেখানকার একাধিক মুসলিম অধ্যষিত গ্রাম পুড়িয়ে দিয়েছে এবং গ্রামে গ্রামে অভিযান চালিয়েছে। মায়ানমারের সেনাবাহিনী নির্মমভাবে নিরীহ মুসলিম জনতাকে গুলি করে হত্যা করেছে এবং তাদের মধ্যে যারা বেঁচে আছেন তাদের জোর করে বাংলাদেশে তাড়িয়ে দিয়েছে। এখানেই শেষ নয় সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, সাধারণ জনগণের ওপর সামরিক বাহিনীর ভারী অস্ত্র ব্যবহারের মধ্য দিয়ে সামরিক সরকারের রণকৌশলে বড় ধরনের পরিবর্তনের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। যেখানে সম্প্রতি এই হামলার ঘটনা ঘটেছে, সেখানকার বেশিরভাগ মানুষ সংখ্যাগরিষ্ঠ বার্মান জাতিগোষ্ঠীর সদস্য। মায়ানমাারের সামরিক বাহিনীতে এই জাতিগোষ্ঠীর মানুষের সংখ্যাই বেশি। ফলে এদের মধ্যে থেকে বিদ্রোহী তৎপরতা শুরু হওয়ায় বোঝা যাচ্ছে সামরিক সরকারের প্রতি তাদের মনোভাব বদলে যাচ্ছে। মায়ানমারের সেনাবাহিনী দাবি করেছে, বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্ত এলাকা থেকে আরাকান আর্মির কয়েকটি ঘাঁটি তারা দখল করে নিয়েছে। তবে সংবাদ সংস্থার পক্ষ থেকে এসব তথ্য নিরপেক্ষভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি। রাখাইনের মংডু এবং পালেতয়া শহর ঘিরে সড়ক এবং নৌপথ অবরুদ্ধ করে রেখেছে মায়ানমারের সেনাবাহিনী। ফলে সে-সব এলাকায় খাবার ও জরুরি সামগ্রীর সঙ্কট দেখা দিয়েছে। সামরিক বাহিনীর অভিযানের ফলে মায়ানমারের লক্ষ লক্ষ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছেন।

বিভিন্ন দেশের সংঘাতময় পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে থাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইনস্টিটিউট অব পিস। মায়ানমারের সংঘাতের পুরো ঘটনার তারা একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, মায়ানমারে ব্যাপক সহিংসতার সূত্রপাত হয় ২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যখন গণতন্ত্রপন্থী অং সান সুচির সরকারকে উৎখাত করা হয়। কিন্তু দেশের জনগোষ্ঠীর বড় একটি অংশ আর আগের মতো সামরিক শাসনে ফিরে যেতে চায়নি। ফলে তারা দেশজুড়ে বিক্ষোভ ও আন্দোলন করতে শুরু করে, যেখানে অংশ নিয়েছিল প্রধানত তরুণ গোষ্ঠী আর গণতান্ত্রিক সরকারের কর্মীরা। পরে তাদের সঙ্গে যুক্ত হয় ক্ষমতাচ্যুত ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি’র নির্বাচিত অংশটি।

স্থানীয় বিভিন্ন জাতিগত সংখ্যালঘু গোষ্ঠী, নাগরিক সমাজ, ক্ষমতাচ্যুত জনপ্রতিনিধি আর গোষ্ঠীগুলোর প্রতিনিধিদের একটি সরকার গঠন করে, যার নাম দেওয়া হয়, এনইউজি। তাদের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রকাশ্যে দেখা করেছেন আসিয়ান ও মালয়েশিয়ার বিদেশ মন্ত্রী। মতপার্থক্য নিরসন করে সরকার বিরোধী আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে এনএলডি, রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধি আর সরকার বিরোধী বিভিন্ন গোষ্ঠী ও জাতিগত গোষ্ঠী মিলে সম্মিলিত সিদ্ধান্ত নিতে আরেকটি জোট গঠন করে, যার নাম দেওয়া হয় ন্যাশনাল ইউনিটি কনসালটেটিভ কাউন্সিল, এনইউসিসি। কিন্তু গণতন্ত্রপন্থীদের উপর যখন সামরিক বাহিনী দমন-পীড়ন শুরু করে, তখন তাদের অনেকে দেশের প্রত্যন্ত এলাকাগুলোয় গিয়ে আশ্রয় নেয়। সেখানে তারা জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর কাছে সহায়তা ও সামরিক প্রশিক্ষণ নেয়। এরপর তারা সারাদেশের গণতন্ত্রপন্থীদের সংগঠিত করে একটি বাহিনী গঠন করে, যার নাম দেওয়া হয় পিপল্স ডিফেন্স ফোর্স, পিডিএফ।
মায়ানমারের কেন্দ্রীয় এলাকাগুলোর শহর, নগর আর গ্রামে তারা সামরিক শাসনের ও স্থানীয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলে। ২০২১ সালের অক্টোবর নাগাদ দেশের সব শহর এলাকায় নিজেদের অবস্থান তৈরি করে পিডিএফ। এই অস্থিরতার সুযোগে মায়ানমারের আরাকান, কাচিন, কারেন, শান এবং ওয়া বাহিনীর মতো ১১টি জাতিগত গোষ্ঠী, যারা বহুদিন ধরে মায়ানমারের স্বায়ত্তশাসন বা স্বাধীনতার দাবিতে সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে, তারা নিজেদের আধিপত্য এবং দখল বাড়ানোর জন্য নতুন করে লড়াই শুরু করে। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়ে সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে সামরিক অভিজ্ঞতা লাভ করে পিডিএফের যোদ্ধারাও। এদিকে যুবকদের উপর সেনারা চালাচ্ছে নির্মম অত্যাচার।

মায়ানমারে অসামরিক সরকারের কাছ থেকে ২ বছর আগে ক্ষমতা কেড়ে নেয় সামরিক জান্টা। এরপর হাজার হাজার মানুষকে হত্যা এবং গ্রেফতার করা হয়। এর আগে মায়ানমারের দক্ষিণাঞ্চলের শহর দাওয়ে তৈ শান্তিতে বসবাস করছিলেন হনিন সি। ওই সময়ে তিনি যখন অফিসে যেতেন, সপ্তাহান্তে ঘুরতে বেরোতেন, তখন তিনি বাইসাইকেলে চারপাশের প্রকৃতি দেখতেন অথবা বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছে যেতেন আন্দামান সাগরের সৌন্দর্য্য অবলোকনের জন্য। কিন্তু সেসব দিন আর নেই।

সামরিক অভ্যুত্থানের পর সেনাশাসনের বিরুদ্ধে যারাই গিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ভয়াবহ দমন-পীড়ন শুরু করেছে সামরিক জান্টা। বিশেষ করে, তাদের বড় প্রতিপক্ষ হলো যুবসমাজ। তারাই বেশি প্রতিবাদমুখর হয়েছে। কিন্তু এই যুবসমাজের ওপর যখন দেশের অর্থনীতির ভার থাকার কথা, তখন তাদের পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে। এতে মায়ানমারের অর্থনীতি ধসে পড়ছে। তারা শিক্ষা গ্রহণ করে যে স্বপ্ন রচনা করেছিল, তা-ও নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে।
অ্যাসিসট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনার্স’র জয়েন্ট সেক্রেটারি কো বো চি জানিয়েছেন, প্রতিটি যুবককে দেশের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে দেখছে সামরিক জান্টা। অধিকার বিষয়ক গ্রুপগুলো যেসব ডকুমেন্টারি করেছে, তাতে বলা হয়েছে, সামরিক অভ্যুত্থানের পর গণতন্ত্রপন্থীদের বিরুদ্ধে জান্টা সরকারের দমন-পীড়নে ১৬ থেকে ৩৫ বছর বয়সি কমপক্ষে ৯০০ যুবক নিহত হয়েছে এবং কমপক্ষে ৩ হাজার যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি জানান, যুবসমাজের হওয়া উচিত দেশের ভবিষ্যৎ, কিন্তু সামরিক বাহিনী কর্তৃক আটক, নির্যাতন ও হত্যার মধ্য দিয়ে তাদের শেষ করে দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে দেশ এবং ভবিষ্যৎ সমাজ ধ্বংসের পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে।
মায়ানমারের একেবারে দক্ষিণের তানিনথারিয়ি এলাকার আটজন যুবকের সঙ্গে কথা বলেন সাংবাদিকরা। যুবকরা জানিয়েছেন, শহরগুলোতে যুব শ্রেণির মানুষ নেই বললেই চলে। তাদের বেশিরভাগই গ্রেপ্তার বা খুন হয়েছেন, যারা বেঁচে আছেন তারা পালিয়ে বিভিন্ন এলাকায় আশ্রয় নিয়েছেন অথবা যোগ দিয়েছেন প্রতিরোধ আন্দোলনে। যারা এখনও এলাকায় আছেন, তাদের মধ্যে সর্বক্ষণ ভয়, হতাশা। হনিন সি’র বয়স ২০’র কোটার শেষের দিকে। তিনি শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ বিক্ষোভ করছিলেন। অভ্যুত্থানের পর সরকারি কর্মচারীদের ধর্মঘটের জন্য তিনি ফেসবুকে অর্থ সংগ্রহ শুরু করেন। কিন্তু এখন তিনি বাইরে যান না বললেই চলে। ফেসবুকে বা কোনও মাধ্যমে কোনও পোস্ট দেন না। সম্প্রতি তার সঙ্গে যোগাযোগ আছে এমন কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কারণ, মানবিক সাপোর্ট দিচ্ছিলেন এসব মানুষ বাস্তুচ্যুত মানুষদের। একথা জানার পর কয়েকদিনের জন্য এক বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে আত্মগোপন করেন হনিন সি। তিনি জানান, আমাদের জীবন থেমে গেছে। আমাদের ভবিষ্যতের কোনও আশা নেই।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মায়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটে। নির্বাচিত অসামরিক নেত্রী অং সান সুচি’র সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী। এর প্রতিবাদে ফুঁসে ওঠেন মায়ানমারের জনতা। কিন্তু তাদের দমন করতে সামরিক জান্টা ব্যবহার করে প্রাণঘাতী অস্ত্র। নিরস্ত্র এসব মানুষের বিরুদ্ধে তারা কঠোর দমন-পীড়ন চালায়। কিন্তু জনগণ তাদের বিপ্লবের কৌশল পরিবর্তন করেন। ফলে সেনাশাসনের বিরোধী কেউ রয়েছেন, এমন কোনও স্থান টিকিয়ে রাখতে চায়নি জান্টা সরকার। সন্দেহজনকদের বাড়ি নিয়মিত ঘেরাও করতে থাকে সেনাবাহিনী এবং পুলিশ। তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি চালাতে থাকে। রাতের বেলা তল্লাশি চালিয়ে চেক করে, কোন বাড়িতে কোন অতিথি আছেন কিনা। কর্তৃপক্ষের কাছে নিবন্ধন নেই, এমন কাউকে পেলেই তারা ধরে নিয়ে যায়। অনলাইনে কর্মকা- চালানোও এখন বিপজ্জনক। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উস্কানি এবং সন্ত্রাস সৃষ্টির অভিযোগে গ্রেফতার করা হচ্ছে যুবকদের। সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎ দেওয়া ব্যক্তিরা জানান, মায়ানমার তাদের জন্য এখন আর নিরাপদ নয় মোটেই।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের যুদ্ধবিমান

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের যুদ্ধবিমান