ইমরান খানের গ্রেফতার ও দুর্বার আন্দোলন সাবাস পাকিস্তানের বীর জনগণ ও সুপ্রিম কোর্ট
১৫ মে ২০২৩, ০৮:২৫ পিএম | আপডেট: ১৬ মে ২০২৩, ১২:০১ এএম
গত ৯ মে থেকে ১১ মে তিন দিন পাকিস্তানের বুকে যা ঘটে গেল, সেটি অধিকাংশ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, পাকিস্তানের ৭৬ বছরের ইতিহাসেও ঘটেনি। যে মুহূর্তে ৯ মে ইমরান খানকে অনেকটা অপহরণ বা কিডন্যাপিংয়ের কায়দায় গ্রেফতার করা হয়, তারপর থেকেই বাংলাদেশসহ এই উপমহাদেশের মানুষ নড়েচড়ে বসে। পাকিস্তানের কোনো পত্রিকা বাংলাদেশে আসে না। কিন্তু ইন্টারনেটের কল্যাণে এখন পৃথিবীর যে কোনো দেশের পত্রপত্রিকা পড়া যায়। শুধু আপনি যদি সংশ্লিষ্ট পত্রিকার নামটি সঠিকভাবে লিখে সার্চ করতে পারেন তাহলে মুহূর্তের মধ্যে ঐ পত্রিকাটি আপনার ডেস্কটপ বা ল্যাপটপের মনিটরে ভেসে উঠবে। তাই আমি যখন অনলাইনে খবরটি পড়লাম, তারপর থেকে পাকিস্তানের পাঁচটি পত্রিকা পরবর্তী কয়েক দিন নিয়মিত পড়তে শুরু করি। এগুলো হলো, পাকিস্তানের ¯্রষ্টা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ প্রতিষ্ঠিত ইংরেজি দৈনিক ডন, ইংরেজি দৈনিক জিও নিউজ, ইংরেজি দৈনিক এক্সপ্রেস ট্রিবিউন, ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি নিউজ এবং ইংরেজি দৈনিক এআরওয়াই নিউজ।
অবিশ^াস্য দ্রæততার সাথে রুদ্ধশ^াসে পড়তে লাগলাম এই তিন দিনের ঐতিহাসিক ঘটনাবলী। তবে এখানে একটি কথা বলতে চাই যে, ইমরান খানের গ্রেফতার আমার কাছে আকস্মিকও মনে হয়নি, আবার অপ্রত্যাশিতও মনে হয়নি। গত বছরের জুলাই মাসে অনাস্থা ভোটে যখন ইমরান খানকে গদিচ্যুত করা হয় তখন আমি ইনকিলাবের এই কলামে দুই-তিনটি উপ-সম্পাদকীয় লিখি। আমি তখনই বলেছিলাম যে, ক্ষমতাচ্যুত হওয়াটাই শেষ কথা নয়, বরং এটি ইমরান পর্বের শেষের শুরু। আমার যতদূর মনে পড়ে যে, পাকিস্তানের আরেকজন নেতা মরহুম জুলফিকার আলী ভুট্টো পাকিস্তানের সেনাশাসক প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হকের নেক নজর থেকে পড়ে গেলে ভুট্টো সারা পাকিস্তান চষে বেড়ান এবং তার পতিত জনপ্রিয়তা পুনরুদ্ধার হতে শুরু করে। তার এই নতুন জনপ্রিয়তাকে জেনারেল জিয়াউল হক তার ক্ষমতার প্রতি হুমকি মনে করেন। এছাড়া পারমাণবিক বোমা বানানোর নেতা হওয়ায় আমেরিকা ভুট্টোর প্রতি চরম নাখোশ ছিল। সুতরাং পাক মিলিটারি এবং আমেরিকার নেক্সাসে যা ঘটবার তাই ঘটলো। ভুট্টোকে জিয়াউল হক প্রথমে গ্রেফতার করেন এবং তারপর এক সাজানো মামলায় তাকে ফাঁসি দেন।
পাকিস্তানের মিলিটারির একটি অংশ জেনারেল জিয়াউল হকের পথেই হাঁটছিল। কিন্তু ভুট্টো এবং ইমরান খান এক ধাতুতে গড়া নন। আর তাছাড়া পাকিস্তানের মিলিটারিতে ইমরান প্রশ্নে দ্বিধা বিভক্তি রয়েছে। ১৩ মে বাংলাদেশের একটি ইংরেজি পত্রিকায় ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে, জেনারেল অসিম মুনিরকে পাকিস্তানের সেনা প্রধান হিসেবে ৭ লক্ষ অফিসার ও জওয়ান সমন্বয়ে গঠিত শক্তিশালী সেনাবাহিনী সর্বসম্মতভাবে গ্রহণ করেনি। অনাস্থা ভোটে ইমরানকে যেভাবে ক্ষমতা থেকে হটানো হয়েছে, সেটি পাকিস্তানের জনগণ গ্রহণ করেনি। এ ব্যাপারে ইমরানের ন্যারেটিভ ছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তৎকালীন সেনা প্রধান জেনারেল কামার বাজওয়ার আঁতাতের ফলে তাকে ক্ষমতা থেকে হটানো হয়েছে। দেখা যায় যে, পাকিস্তানের জনসাধারণ ইমরান খানের এই ন্যারেটিভকে গ্রহণ করেছে। ক্ষমতা হারানোর পর ইমরান খান পাকিস্তানের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ছুটে বেড়িয়েছেন। প্রতিটি জনসভায় তার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেতে থাকে। সমুদ্রের জোয়ার যেমন দ্রæত গতিতে এগিয়ে আসে তেমনি ইমরানের জনপ্রিয়তা দ্রæত গতিতে বাড়তে থাকে।
\দুই\
ঐ সময় ইমরানের স্ত্রী বুশরা বিবি আশঙ্কা করেছিলেন যে, এই ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তাই তার স্বামীর কাল হতে পারে। তিনি এমন আশঙ্কাও করেছিলেন যে, তার স্বামীর পরিণতি জুলফিকার আলী ভুট্টোর মতো হতে পারে। ৯ মে থেকে ১১ মের অবিশ^াস্য ঘটনাবলী প্রমাণ করলো যে, বুশরা বিবির মতো অনেকের আশঙ্কা আপাতত সত্য প্রমাণিত হলো না। তাই বলে ইমরান খান যে, ভবিষ্যতের জন্য সম্পূর্ণ আশঙ্কা মুক্ত হয়ে গেলেন সে কথাও বলা যাবে না। কারণ, তার বিরুদ্ধে প্রায় ১০০ মামলা দেওয়া হয়েছে। ইমরানের অকল্পনীয় জনপ্রিয়তা দেখে নওয়াজ শরীফের মুসলিম লীগ, বেনজির পুত্র বিলওয়ালের পিপলস্ পার্টি, মওলানা ফজলুর রহমানের দল, সেনাবাহিনীতে সাবেক জেনারেল কামার বাজওয়ার অনুসারীরা এবং পর্দার অন্তরাল থেকে মর্কিন যুক্তরাষ্ট্র সুতা নাড়ছে। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ওমর আতা বন্দিয়াল এবং তার সহযোগী দুই বিচারপতির দুঃসাহসিক রায়ে শুধু ইমরান খান নন, পাকিস্তানের ভয়াবহ রাজনৈতিক সংকট সাময়িকভাবে কেটে গেছে। কিন্তু পেছনে রেখে গেছে অনেক প্রশ্ন।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল আগে থেকেই ইমরানের জনপ্রিয়তা সম্পর্কে সঠিক ধারণা পোষণ করছিলেন। কিন্তু ৯ থেকে ১১ মে এই তিন দিনের ঘটনাবলী সকলের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছে যে, আগে যেখানে ইমরান শুধুমাত্র পাঞ্জাব এবং সীমান্ত প্রদেশে (খাইবার পাখতুনখোয়া) জনপ্রিয় ছিলেন, এখন সেখানে তার জনপ্রিয়তা সিন্ধু প্রদেশ এবং বেলুচিস্তানেও ছড়িয়ে পড়েছে। লক্ষ করার বিষয় হলো এই যে, ইমরানের গ্রেফতারের বিরুদ্ধে সমগ্র পাকিস্তানের আনাচে কানাচে যে অশ্রæতপূর্ব গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি হয়, সেখানে পুলিশ অথবা রেঞ্জার্সের গুলিতে প্রথম নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটে বেলুচিস্তানের কোয়েটায়। এখন এটি দিবালোকের মতো স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, যখনই পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন দেওয়া হোক না কেন, তখনই ইমরান খান নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বিজয়ী হবেন। নির্বাচনের মাধ্যমে তার বিজয়ী হওয়াকে কেউই রুখতে পারবে না। কারণ, সেখানকার শাসনতন্ত্রে রয়েছে তত্ত¡াবধায়ক সরকারের বিধান। সেই বিধানে নির্বাচন করতেই হবে।
গত ১২ মে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহ্বাজ শরীফ বলেছেন যে, এবার ইমরান খানের গ্রেফতারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের নামে যে সহিংসতা হলো (জনরোষকে তিনি সহিংসতা বলেছেন) তা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ ইস্যুতে যে সহিংসতা হয়েছিল তারই অনুরূপ। শাহ্বাজ শরীফ, বিলওয়াল ভুট্টো বা মওলানা ফজলুর রহমান যেভাবেই ব্যাখ্যা করুন না কেন, ১৯৭১ সালে জনগণের অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। ‘৭০ ও ‘৭১ সালে শেখ মুজিবের জনপ্রিয়তা নিয়ে প্রশ্নের কোনো অবকাশ নাই। আগামী অক্টোবর মাসে পাকিস্তানে জাতীয় পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। সেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ইমরান খান প্রশ্নাতীতভাবে পাকিস্তানের অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে উত্থিত হবেন।
১৯৭১ সালে সারা পাকিস্তানের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হিসেবে শেখ মুজিবের হাতে ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। এবার নির্বাচন হলে সেই জায়গায় থাকবেন ইমরান খান। একমাত্র বেলুচিস্তানে তিনি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতেও পারেন, নাও পেতে পারেন। সেটা কিন্তু তার নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে কোনো বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। তেমন একটি পরিস্থিতি কি আমেরিকা এবং পাক সেনাবাহিনীর নিকট গ্রহণযোগ্য হবে? তাই সংকটটি সেখানে থেকেই গেল।
\তিন\
এবারে পাকিস্তানে তিন দিনের যে দুর্বার গণআন্দোলন ঘটে গেল তার প্রধান টার্গেট ছিল সেনাবাহিনীর কায়েমী স্বার্থবাদী মহল। তাই দেখা যায় লে. জেনারেল র্যাঙ্কের লাহোরের কোর কমান্ডারের অফিসিয়াল রেসিডেন্সে হামলা করা হয়েছে। ঐ বাসভবনের আসবাবপত্র বাইরে এনে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। ইসলামাবাদে সেনা ছাউনির মেইন গেট এবং আশে পাশের স্থাপনায় হামলা করা হয়েছে। খাইবার পাখতুনখোয়ায় পুলিশ আন্দোলনরত জনতার ওপর গুলিবর্ষণে অস্বীকার করে। তখন রেঞ্জার্স এনে (বাংলাদেশের বিজিবি বা ভারতের বিএসএফের মতো সীমান্ত রক্ষী বাহিনী) গুলি চালানো হয়। ফলে ৫ ব্যক্তি নিহত হয়। এ ধরনের অনেক কাহিনী আছে।
তবে এসব কাহিনীর মধ্যে দুটি বিষয় সমগ্র পৃথিবীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। প্রথমত, ইমরান খান গ্রেফতার হওয়ার আগে একটি ভিডিও রেকর্ড করেছিলেন। সেখানে তিনি বলেছিলেন যে, তিনি যদি তাদের মাঝে নাও থাকেন তাহলেও যেন জনগণ রাস্তায় নেমে আসেন। তাই দেখা যায় যে, তার গ্রেফতার হওয়ার সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যে খাইবার থেকে করাচি পর্যন্ত পাকিস্তানের বিস্তীর্ণ ভ‚খÐ ইমরান সমর্থক জনতার পদভারে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। বেলুচিস্তানের কোয়েটা, পাঞ্জাবের মুলতান থেকে শুরু করে প্রতিটি প্রদেশের নরনারী নির্বিশেষে জনগণ রাস্তায় নেমে আসে। সমুদ্রউত্তাল জনতা দেখে পাক সেনাবাহিনী হতভম্ব হয়ে যায়। তারাও গুলি ছুঁড়তে বিরত থাকে।
দ্বিতীয়ত পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট জানতো যে, ইমরানকে রাজনৈতিক দৃশ্যপট থেকে হটিয়ে দেওয়ার জন্য আমেরিকা এবং সেনাবাহিনী একাট্টা হয়েছে। তারপরেও তারা দুঃসাহসী ভ‚মিকা গ্রহণ করে। প্রধান বিচারপতিসহ সুপ্রিম কোর্টের তিন বিচারপতি পুলিশকে ১ ঘণ্টার মধ্যে ইমরানকে কোর্টে হাজির করার হুকুম দেন। মাত্র ১৫ মিনিটের শুনানির পর প্রধান বিচারপতি বন্দিয়াল এবং অপর একজন বিচারপতি মন্তব্য করেন যে ইসলামাবাদ হাইকোর্ট ইমরানের আটককে বৈধ বলে যে রায় দিয়েছে, সেটি বিচার বিভাগে কলঙ্কজনক অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত থাকবে। বাংলাদেশে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আব্দুল মতিন বলেছেন যে, পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টের এই রায় দুঃসাহসী এবং অভিনন্দনযোগ্য। তিনি আরো বলেন যে, অতীতে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টও কিছু সাহসী রায় দিয়েছেন। কিন্তু এখন সেই সাহসের অভাব লক্ষ করা যাচ্ছে।
পাকিস্তানের তিন দিনের আন্দোলন একটি বিষয় সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করলো যে, দিল্লি ওয়াশিংটন নয়, জনগণই ক্ষমতার প্রধান উৎস। তাই পাকিস্তানের শক্তিশালী সামরিক বাহিনী এবং পৃথিবীর একমাত্র পরাশক্তি আমেরিকার নেক্সাস ইমরান খানকে জেলে আটকে রাখতে পারেনি। ২২ কোটি মানুষের দেশ পাকিস্তান। কোটি কোটি মানুষ পরাশক্তি আমেরিকা, শক্তিশালী সেনাবাহিনী এবং মুসলিম লীগ ও পিপিপির রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে তাদের নেতাকে মুক্ত করেছে। জনতার শক্তিই সুপ্রিম কোর্টকে এমন দুঃসাহসিক রায় দিতে শক্তি যুগিয়েছে।
তাই যখন ইমরান খানকে সুপ্রিম কোর্টে হাজির করা হয় তখন প্রধান বিচারপতি বন্দিয়াল সহাস্যে বলেন, আপনাকে দেখে ভালো লাগছে। আপনি কি জানেন, বাইরে কি ঘটছে? উত্তরে ইমরান বলেন, গ্রেফতারের পর ওরা আমার মোবাইল কেড়ে নেয় এবং পত্রপত্রিকা পড়ার বা রেডিও টেলিভিশন শোনা বা দেখার সুযোগ দেয়নি। তিন বিচারপতির বেঞ্চ তখন ইমরানকে মুক্তি দেওয়ার আদেশ দেন এবং তাকে যথাযোগ্য সম্মানের সাথে পুলিশ লাইনের রেস্ট হাউজে রাখার আদেশ দেন আইজিপিকে। সুপ্রিম কোর্টের এই বলিষ্ঠ রায়ে উজ্জীবিত হয়ে ইসলামাবাদ হাইকোর্ট ইমরানকে ১৫ দিনের জামিন দেন।
কায়েমী স্বার্থবাদীদের বিরুদ্ধে অনন্য নজির স্থাপনের জন্য পাকিস্তানের সিভিল সোসাইটি এবং গণতন্ত্রকামী বিশ^বাসী সমস্বরে বলেছে, হ্যাটস অফ টু দ্য সুপ্রিম কোর্ট অব পাকিস্তান। পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টের প্রতি অভিনন্দন। স্যালুট টু দ্য ফাইটিং পিপলস্ অব পাকিস্তান। পাকিস্তানের সংগ্রামী জনগণের প্রতি অভিনন্দন।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
এফএ কাপে সিটির গোল উৎসব
মাদুরোকে গ্রেপ্তারে ২৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই একটি স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায় :বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত
অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে ইরানে অস্থিরতা বাড়ছে
দ্রুত নির্বাচন হলে সৃষ্ট সংকট দূর হবে : মির্জা ফখরুল
গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহত আরও ২১
নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাবে
অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট বাসভবনকে ‘দুর্গে’ পরিণত করেছেন
ভারতের সঙ্গে করা জনস্বার্থবিরোধী চুক্তি বাতিলের দাবি আনু মুহাম্মদের
পাকিস্তানিদের জন্য ভিসার শর্ত শিথিল করল বাংলাদেশ
মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের ঐক্যবদ্ধ কার্যকরী ভূমিকা সময়ের অপরিহার্য দাবি
রাজনীতি হওয়া উচিত জনমানুষের কল্যাণে -বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আসলাম চৌধুরী
বিএনপির সাথে জামায়াতের দূরত্ব নয় বরং সুসম্পর্ক রয়েছে -চাঁদপুরে ডা. তাহের
আদমদীঘিতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া
ছাত্রাবাস থেকে রুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
দেশীয় চোলাই মদের ট্রানজিট বোয়ালখালী
সোনারগাঁওয়ে বিনামূল্যে চক্ষু শিবির
রূপগঞ্জ অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা, সংবর্ধনা ও বার্ষিক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরাও ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়নের শিকার : অধ্যাপক মুজিবুর রহমান
সাম্প্রদায়িক হামলার অভিযোগে ১১৫টি মামলা, ১০০ জন গ্রেফতার