আল্লাহর দয়া ও ক্ষমা অপরিসীম

Daily Inqilab জাফর আহমাদ

২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৫ এএম

ইবনে আব্বাস রা: থেকে বর্ণিত রয, নবী সা: বলেছেন: আল্লাহ তা’আলা যখন ফিরাউনকে ডুবিয়ে দেন তখন সে বলল, আমি ঈমান আনলাম যে, কোন ইলাহ নেই, বনী ইসরাঈল যে আল্লাহর উপর ঈমান এনেছে সে ইলাহ ব্যতীত। জিবরীল আ: বললেন, হে মুহাম্মাদ! আপনি যদি আমার সে অবস্থা দেখতেন, যখন আমি সমুদ্রের কাল কাদা নিয়ে তার মুখে ঠেসে দিয়েছিলাম এ আশংকায় যে, তার প্রতিও আল্লাহর রহমত হয়ে যেতে পারে।”( সুনানে তিরমিযি: ৩১০৭, কিতাুবুত তাফসীর, বাবু মিন সুরাতে ইউনুস, ইমাম তিরমিযি হাদীসটি হাসান বা সহীহ বলেছেন) ইবনে আব্বাস রা: থেকে বর্ণিত যে, নবী সা: বলেছেন: জিবরীল আ: ফিরউনের মুখে মাটি ঠেসে ধরছিলেন এই আশংকায় যে, সে হয়ত লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলে ফেলবে আর আল্লাহ তা’আলা তার উপর রহম করে ফেলবেন।”(সুনানে তিরমিযি:৩১০৮, কিতাুবুত তাফসীর, বাবু মিন সুরাতে ইউনুস, ইমাম তিরমিযি হাদীসটি হাসান-গরীব-সহীহ বলেছেন)  
আল্লাহর রহমান ও রহিম। তাঁর দয়া ও ক্ষমাশীলতা অত্যন্ত প্রবল। এই দয়া ও ক্ষমার পরিমাণ এতবেশী যে, পৃথিবী বিখ্যাত তাগুত, অহংকারী, আল্লাহদ্রোহী ও আল্লাহর দুশমন যে নিজেকে ‘সবচেয়ে বড় রব দাবী করেছিল’ তার এ বিদ্রোহ ও অবাধ্যতা থেকেও আল্লাহর দয়া ও ক্ষমা অনেক অনেক বেশী। সম্মানিত ফেরেশতা হযরত জিবরীল আমীন আল্লাহর অত্যন্ত প্রিয়ভাজন ও অত্যন্ত কাছের একজন ফেরেশতা। তিনি আল্লাহর দয়া ও ক্ষমার প্রাবল্যতার চিন্তা করেই ফেরাউনের সকল বিদ্রোহ ও অবাধ্যতা সত্ত্বেও আল্লাহর তাকে মাফ করে দিতে পারেন, এ ভয়ে তিনি ফেরাউনের মুখে মাটি ঠেসে দিয়েছিলেন। 
আল্লাহর করুণার ধারাবাহিকতা কখনো ছিন্ন হয় না। যার করুণা অত্যন্ত নিরবিচ্ছিন্ন ও চিরন্তন। যিনি দয়া করে নিখিল বিশ্ব জাহান প্রতিপালন করে যাচ্ছেন অত্যন্ত নিরবিচ্ছিন্নভাবে। কেই তাঁর গোলামী করুক বা না করুক। তাতে তাঁর দয়ার ধারাবাহিকতায় কোন প্রভাব বিস্তার করতে পারে না। সৃষ্টির প্রতি আল্লাহর রহমত ও মেহেরবানী এত বেশী ও ব্যাপক এবং এত সীমাসংখ্যাহীন যে, তা বয়ান করার জন্য সবচেয়ে বেশী ও বড় আধিক্যবোধক শব্দ রাহমান ব্যবহার করার পরও মন ভরে না। তাই তার আধিক্য প্রকাশের হক আদায় করার জন্য আবার ‘রহীম’ শব্দটিও বলা হয়েছে। এর দৃষ্টান্ত এভাবে দেয়া যেতে পারে, যেমন আমরা কোন ব্যক্তির দানশীলতার গুণ বর্ণনা করার জন্য ‘দাতা’ বলার পরও যখন অতৃপ্তি অনুভব করি তখন এর সাথে ‘দানবীর’ শব্দটিও লাগিয়ে দেই। রঙের প্রশংসায় ‘সাদা’ শব্দটি বলার পর আবার ‘দুধের মতো সাদা’ বলে থাকি। 
আল্লাহ বলেন,“আল্লাহই সে মহান সত্তা যিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই। অদৃশ্য ও প্রকাশ্য সবকিছুই তিনি জানেন। তিনিই রহমান ও রহীম।”(সুরা হাশর: ২২) অর্থাৎ একমাত্র তিনিই এমন এক সত্তা যার রহমত অসীম ও অফুরন্ত সমগ্র বিশ্ব চরাচরব্যাপী পরিব্যপ্ত এবং বিশ্ব-জাহানের প্রতিটি জিনিসই তার বদান্যতা ও অনুগ্রহই লাভ করে থাকে। গোটা বিশ্ব-জাহানে আর একজনও এই সর্বাত্মক ও অফুরন্ত রহমতের অধিকারী নেই। আর যেসব সত্তার মধ্যে দয়মায়ার এই গুণটি দেখা যায় তা আংশিক ও সীমিত। তাও আবার তার নিজস্ব গুণ বা বৈশিষ্ট নয়। বরং স্রষ্টা কোন উদ্দেশ্য ও প্রয়োজন সামনে রেখে তা তাকে দান করেছেন তিনি কোন সৃষ্টির মধ্যে দয়ামায়ার আবেগ অনুভূতি সৃষ্টি করে থাকলে তা এ জন্য করেছেন যে, তিনি একটি সৃষ্টিকে দিয়ে আরেকটি সৃষ্টির প্রতিপালন ও সুখ-স্বাচ্ছন্দের ব্যবস্থা করতে চান। এটাও তারই রহমতের প্রমাণ। 
যারা আল্লাহর বাণীকে মিথ্যা বানোয়াট বলে আখ্যায়িত করতে কুন্ঠিত নয়, আল্লাহ রহিম এই গুণের কারণেই তারা পৃথিবীতে বুক ফুলিয়ে চলতে পারছে। কোন নির্দয়, কঠোর ও স্বৈরাচারী খোদা যদি এই বিশ্ব জাহানের মালিক হতেন তাহলে এরূপ ধৃষ্টতা প্রদর্শনকারীদের একটি শ্বাস গ্রহণের পর আরেকটি শ্বাস গ্রহণের ভাগ্য হতো না। এ সমস্ত জালেমরা যদি এখনো হঠকারিতা থেকে বিরত হয় তাহলে আল্লাহর রহমতের দ্বার তাদের জন্য খোলা আছে। অদ্যাবধি তারা যা কিছু করেছে তা মাফ হতে পারে। মুসলমানদের মনে এ অনুভূতি সৃষ্টি করাই এর উদ্দেশ্য যে, কাফের ও মুনাফিকদের মনের সমস্ত জ্বালা ও আক্রোশের কারণ হচ্ছে আল্লাহর রহমত, যা তাঁর রসূলের বদৌলতে তোমাদের ওপর বর্ষিত হয়েছে। এরি মাধ্যমে তোমরা ঈমানী সম্পদ লাভ করেছো, কুফরী ও জাহেলিয়াতের অন্ধকার ভেদ করে ইসলামের আলোকে চলে এসেছো এবং তোমাদের মধ্যে এমন উন্নত নৈতিক বৃত্তি ও গুণাবলীর সৃষ্টি হয়েছে যেগুলোর কারণে অন্যদের থেকে তোমাদের সুস্পষ্ট শ্রেষ্টত্ব প্রতিভাত হচ্ছে। হিংসুটেরা রসূলের ওপর এরি ঝাল ঝাড়ছে। এ অবস্থায় এমন কোন নীতির অবলম্বন করো না যার ফলে তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত হয়ে যাও।  আমাদের সামান্য ভুল হলেই অমনি তিনি আমাদের ওপর চড়াও হন, তা নয়। আসলে নিজের সকল সৃষ্টির প্রতি তিনি বড়ই মেহেরবান। নিজের সার্বভৌম কর্তৃত্ব পরিচালনার ব্যাপারে তিনি চরম দয়া, করুণা, অনুগ্রহ ও অনুকম্পার পরিচয় দিয়ে চলছেন। তাই তিনি একের পর এক তোমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করে যেতে থাকেন। তোমরা নাফরমানী করতে যেতো থাকো, অপরাধ করতে থাকো, তাঁর দেয়া জীবিকায় প্রতিপালিত হয়ে তাঁরই বিধান অমান্য করতে থাকো। কিন্তু তিনি ধৈর্য, সহিষ্ণুতা ও ক্ষমার আশ্রয় নেন এবং তোমাদের উপলব্ধি করার ও সংশোধিত হবার জন্য ছাড় ও অবকাশ দিয়ে যেতে থাকেন। অন্যথায় তিনি যদি কঠোরভাবে পাকড়াও করতেন, তাহলে তোমাদের এ দুনিয়া থেকে বিদায় দিয়ে তোমাদের জায়গায় অন্য একটি জাতির উত্থান ঘটানো অথবা সমগ্র মানব জাতিকে ধ্বংস করে দিয়ে আর একটি নতুন প্রজাতির জন্ম দেয়া তাঁর পক্ষে মোটেই কঠিন ছিল না। কিন্তু করুণাময় মহান আল্লাহ তা করেননি। 
আল্লাহ তা’আলা বলেন,“(হে নবী) বলে দাও, হে আমার বান্দারা! যারা নিজের আত্মার ওপর জুলুম করেছো আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চিতভাবেই আল্লাহ সমস্ত গোনাহ মাফ করে দেন। তিনি ক্ষমাশীল ও দয়ালু।”(জুমার:৫৩) এখানে সমস্ত মানুষকে সম্বোধন করা হয়েছে। এ আয়াতটি প্রকৃতপক্ষে সেসব লোকের জন্য আশার বাণী বয়ে আনে যারা জাহেলী যুগে হত্যা, ব্যাভিচার, চুরি, ডাকাতি এবং এ ধরণের বড় বড় গোনাহর কাজে লিপ্ত ছিল আর এসব অপরাধ যে কখনো মাফ হতে পারে সে ব্যাপারে নিরাশ ছিল। তাদের বলা হয়েছে, আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। তোমরা যা কিছুই করেছো এখনো যদি তোমাদের রবের আনুগত্যের দিকে ফিরে আস তাহলে সবকিছু মাফ হয়ে যাবে। ইবনে আব্বাস রা:, কাতাদা, মুজাহিদ ও ইবনে যায়েদ এই ব্যাখাই দিয়েছেন। (বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ, তিরমিযি) 

তিনি আল গাফ্ফার ও আল গাফুর অর্থাৎ অতিশয় ক্ষমাশীল, ক্ষমাকারী ও মহাক্ষমাশীল। শব্দ দুটির মূল একই। গাফ্ফার শব্দটি আরবী ভাষায় আধিক্যবোধক শব্দ।  আল্লাহ বলেন, “অতপর আমি (নুহ আঃ) তাদেরকে উচ্চকন্ঠে আহবান জানিয়েছি। তারপর প্রকাশ্যে তাদের কাছে তাবলীগ করেছি এবং গোপনে চুপে চুপে বুঝিয়েছি। আমি বলেছি তোমরা নিজেদের প্রতিপালকের কাছে ক্ষমা চাও। নিসন্দেহে তিনি গাফ্ফার বা অতিশয় ক্ষমাশীল।”( সুরা নুহঃ ৯-১০) আল্লাহ তা’আলা বলেন,“ যারা নিজেদের ওপর জুলুম করছিল। ফেরেশতারা তাদের জান কবজ করার সময় জিজ্ঞেস করলোঃ তোমরা কি অবস্থায় ছিলে ? তারা জবাব দিল, আমরা পৃথিবীতে ছিলাম দূর্বল ও অক্ষম। ফেরেশতারা বললোঃ আল্লাহর যমীন কি প্রশস্ত ছিল না? তোমরা কি হিজরত করে অন্যস্থানে যেতে পারতে না? জাহান্নাম এ সকল লোকদের জন্য স্থিরীকৃত হয়েছে এবং আবাস হিসাবে এটি বড়ই খারাপ জায়গা। তবে যে সব পুরুষ, নারী ও শিশু যথার্থই অসহায় এবং তারা বের হবার কোন পথ-উপায় খুঁজে পায় না, আল্লাহ তাদের মাফ করে দিবেন এবং আল্লাহ গাফুর বা বড়ই ক্ষমাশীল ও করণাময়।”(সুরা নিসাঃ ৯৭-৯৯) আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাশীল ও মহা ক্ষমাকারী। বান্দাহ বার বার ভুল করে আল্লাহর দিকে ফিরে এসে ক্ষমা প্রার্থনা করলে, আল্লাহ তা’আলা মাফ করে দেন। কারণ আল্লাহ তা’আলা বড়ই ক্ষমাশীল ও করুণাময়। 
আল্লাহ তা’আলা এমনই করুণাময় গাফ্ফার যে, চরম অপরাধের পর ফিরে এলে তিনি কাউকে ফিরিয়ে দেন না। আল্লাহ তা’আলা বলেন,“ হা-মীম। এ কিতাব আল্লাহর পক্ষ থেকে নাযিলকৃত যিনি মহাপরাক্রমশালী, সবকিছু সম্পর্কে অতিশয় জ্ঞাত, গোনাহ মাফকারী, তওবা কবুলকারী, কঠোর শাস্তিদাতা এবং অত্যন্ত দয়ালু। তিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই। সবাইকে তার দিকে ফিরে যেতে হবে।”(সুরা মু’মিন:১-২) এখানে লক্ষণীয় যে, ক্রমানুসারে আল্লাহর কতগুলো গুণাবলী উল্লেখ করা হয়েছে। প্রথম দূটি গুণের পর ‘আল্লাহ গোনাহ মাফকারী ও তওবা কবুলকারী’ গুনটি বর্ণনা করার উদ্দেশ্য হচ্ছে যারা এখনো পর্যন্ত বিদ্রোহ করে চলেছে তারা যেন নিরাশ না হয় বরং একথা ভেবে নিজেদের আচরণ পুনর্বিবেচনা করে যে, এখনো যদি তারা এ আচরণ থেকে বিরত হয় তাহলে আল্লাহর রহমত লাভ করতে পারেন।
আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাশীল ও মহা ক্ষমাকারী। বান্দাহ বার বার ভুল করে আল্লাহর দিকে ফিরে এসে ক্ষমা প্রার্থনা করলে, আল্লাহ তা’আলা মাফ করে দেন। কারণ আল্লাহ তা’আলা বড়ই ক্ষমাশীল ও করুণাময়। যদি তারা আল্লাহর রাসুলের কর্মনীতিকে ভালবেসে তা গ্রহণ করে তবে তাদের সকল গুণাহ মাফ করে দিবেন। কারণ আল্লাহ তা’আলা বড়ই ক্ষমাশীল ও করুণাময়। 
যতদিন মানুষ মানুষ হিসেবে দুনিয়ার বুকে বেঁচে আছে ততদিন তার আমলনামা শুধুমাত্র উৎকৃষ্ট মানের কার্যকলাপে ভর্তি থাকবে এবং দোষ-ত্রুটি ও ভুল-ভ্রান্তি থেকে পুরোপুরি মুক্ত থাকবে এমনটি হতে পারে না। কিন্তু মহান আল্লাহর বড় রহমত হচ্ছে এই যে, যতদিন মানুষ বন্দেগীর অনিবার্য শর্তসমূহ পূর্ণ করে ততদিন আল্লাহ গাফুরুর রাহিম তার ভুলত্রুটি উপেক্ষা করতে থাকেন এবং তার কার্যাবলী যে ধরণের প্রতিদান লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন হয় নিজ অনুগ্রহে তার চেয়ে কিছু বেশী প্রতিদান তাকে দান করেন নয়তো যদি প্রত্যেকটি ভুলের শাস্তি ও প্রত্যেকটি ভাল কাজের পুরস্কার আলাদাভাবে দেবার নিয়ম করা হতো তাহলে অতি বড় কোন সৎলোকও শাস্তির হাত থেকে রেহাই পেতো না। 
লেখক: শিক্ষাবিদ, গবেষক ও কলাম লেখক।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

রোহিঙ্গাসংকট: সমাধানের পথ খুলুক দ্রুত
মাইজভা-ার শরিফ : ঐশ প্রেক্ষিত
রমজানে খাদ্য গ্রহণে সচেতন হোন
রমজানের রহমত-মাগফিরাত-নাজাতের বানে ভেসে যাক পাপ
আল্লাহ ছাড়া কোন আশ্রয়স্থল নাই
আরও
X

আরও পড়ুন

ইসরায়েলি অবরোধে ত্রাণহীন গাজায় মানবিক বিপর্যয়

ইসরায়েলি অবরোধে ত্রাণহীন গাজায় মানবিক বিপর্যয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

নদীতে গোসল করতে নেমে প্রাণ গেল দুই বোনের

নদীতে গোসল করতে নেমে প্রাণ গেল দুই বোনের

জীবিত অভিবাসীদের ‘মৃত’ ঘোষণা করে তাড়াচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

জীবিত অভিবাসীদের ‘মৃত’ ঘোষণা করে তাড়াচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮

বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮

এক সপ্তাহে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৬০৮

এক সপ্তাহে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৬০৮

নিউইয়র্কে নদীতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, শিশুসহ নিহত ৬

নিউইয়র্কে নদীতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, শিশুসহ নিহত ৬

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৪০ ফিলিস্তিনি

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৪০ ফিলিস্তিনি

রামগতিতে চাঁদা না দেয়ায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের হামলায় দিনমজুর আহত, আটক ১

রামগতিতে চাঁদা না দেয়ায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের হামলায় দিনমজুর আহত, আটক ১

দোয়ারাবাজার সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে বাংলাদেশী নিহত

দোয়ারাবাজার সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে বাংলাদেশী নিহত

ছাগলনাইয়ায় অস্ত্রসহ যুবক আটক

ছাগলনাইয়ায় অস্ত্রসহ যুবক আটক

এবার এসএসসিতে পরীক্ষার্থী কমেছে ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ডে

এবার এসএসসিতে পরীক্ষার্থী কমেছে ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ডে

যাত্রী বেশে সিএনজি অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ২

যাত্রী বেশে সিএনজি অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ২

নগরকান্দায় বৃষ্টিতে কাঁদায় পিচ্ছিল সড়কে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

নগরকান্দায় বৃষ্টিতে কাঁদায় পিচ্ছিল সড়কে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

সউদীতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন ট্রাম্প

সউদীতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন ট্রাম্প

ভারতের চেয়ে বেশি কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল চায় না

ভারতের চেয়ে বেশি কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল চায় না

জার্মানিতে গঠিত হচ্ছে নতুন জোট সরকার

জার্মানিতে গঠিত হচ্ছে নতুন জোট সরকার

সদরঘাটের ব্যবসায়ীকে হত্যা: স্বামী-স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

সদরঘাটের ব্যবসায়ীকে হত্যা: স্বামী-স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

সান্দা বিশ্বকাপে স্বর্ণপদক জিতেছেন ইরানের দারিয়াই

সান্দা বিশ্বকাপে স্বর্ণপদক জিতেছেন ইরানের দারিয়াই

সবুজ প্রবৃদ্ধির জন্য অংশগ্রহণমূলক বাণিজ্য ও কৌশলগত অংশীদারিত্বে জোর দিলেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

সবুজ প্রবৃদ্ধির জন্য অংশগ্রহণমূলক বাণিজ্য ও কৌশলগত অংশীদারিত্বে জোর দিলেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান