অবিলম্বে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা হোক
২২ মার্চ ২০২৫, ০১:২৯ এএম | আপডেট: ২২ মার্চ ২০২৫, ০১:২৯ এএম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হাতে খুব বেশি সময় নেই। আমরা ইতোমধ্যে সাত মাস পার করে এসেছি। আমরা বলছি, ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে। কাজেই কী কী সংস্কার করতে চাই করে ফেলতে হবে।’ (ডেইলি স্টার, ১৭/৩/২০২৫) সরকার প্রধান যেহেতু নিজমুখে বলেছেন ‘ডিসেম্বরে নির্বাচন’ সেহেতু নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা অনিবার্য হয়ে উঠেছে। সংস্কার যা করার তা অতি দ্রুত সম্পন্ন করে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হওয়া জরুরি গণতান্ত্রিক বিধান বলে মনে করেন জনগণ ও রাজনীতিবিদগণ।
অর্থাৎ এখন জনপ্রত্যাশা নির্বাচনি রোডম্যাপ। রোডম্যাপ হলোÑ নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা। যেখানে একটি স্বৈরাচারী সরকারের পতনের পর জনমনে গণতন্ত্র, সুশাসন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের ব্যাপারে নতুন করে আশার সঞ্চার হয়েছে সেখানে নির্বাচনী রোডম্যাপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণের পর একটি স্বচ্ছ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে হলে দরকার ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা। এর পর নির্বাচন কমিশন প্রয়োজনীয় অর্থায়ন ও সরঞ্জাম বরাদ্দ নিশ্চিত করবেন। বিশেষভাবে দুর্গম এলাকার ভোটারদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নির্বাচনী কর্মকর্তা নিয়োগের মাধ্যমে ভোটার নিবন্ধীকরণ এবং স্থানীয় পর্যায়ে প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক পদক্ষেপগুলো নিশ্চিত করতে হবে। নির্বাচনসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ঐকমত্য গড়ে তুলতে নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু করবেন, যাতে উভয় পক্ষের মধ্যে একটা আস্থা ও সহযোগিতার পরিবেশ তৈরি হয়। সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ার পর ইসি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে। এটি রাজনৈতিক দলগুলোকে তাদের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করতে ও ভোটারদের কাছে তাদের ইশতেহার তুলে ধরার সুযোগ দেবে। নির্বাচনি রোডম্যাপের এই কার্যক্রম সম্পন্ন হলে প্রকৃতপক্ষে নির্বাচনি ট্রেনের গতি ঊর্ধ্বমুখী হবে। জনমানুষ এটাই প্রত্যাশা করছে। তাদের আকাক্সক্ষার জায়গা এটা। প্রকৃতপক্ষে সব মানুষের প্রত্যাশা দ্রুত রোডম্যাপ ঘোষণা করা।
১৭ মার্চ নির্বাচন আসন্ন উল্লেখ করে ড. ইউনূস আরো বলেছেন, ‘যেহেতু নির্বাচন আসছে, নানা রকমের সমস্যা হবে, নানা রকম চাপ আসবে। অনেকে ডেসপারেট হয়ে যাবেÑ আমার কেন্দ্রে জিতাতে হবে, ওর কেন্দ্রে জিতাতে হবে। সেখানে পুলিশ আইন মানতে চাইলে তারা ক্ষ্যাপাক্ষেপি করবে। আমাদের সেখানে শক্ত থাকতে হবে, আইনের ভেতরে থাকতে হবে, যাতে করে যে সরকার নির্বাচিত হয়ে আসবে, সে সরকার আইনের সরকার হয়। যে আইন ভেঙে আসবে, সে কখনো আইন ধরে রাখতে পারবে না। কারণ, আইন ভাঙাই তার অভ্যাস।’
৫ আগস্টের (২০২৪) পর গত ৭ মাস যাবৎ দেশের আইনশৃঙ্খলার বেহাল দশাকে স্মরণ করলে প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচন ত্বরান্বিত করার গুরুত্বকে উপলব্ধি করা যায়। কারণ আইন ও শৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক অধিকার, মানুষের অধিকার, নাগরিকের অধিকার রক্ষা করা সম্ভব। তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন, ‘আইনশৃঙ্খলা না থাকলে যত বড় বড় চিন্তাই হোক, যত টাকাই থাকুক, কোনো কাজে আসবে না।’ গত ৭ মাসে যেভাবে অপরাধ প্রবণতা, মব জাস্টিসের হার বেড়েছে তাতে দেশের সাধারণ মানুষের সরকারের উপর আস্থা অনেকটাই কমে গেছে। ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে সরকারের হাতে যে সীমিত সময় রয়েছে তার মধ্যেই নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা করে মানুষকে স্বস্তির পথে নিয়ে যেতে হবে।
রোডম্যাপ আদৌ ঘোষিত হবে কিনাÑ তা নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ রয়েছে জনগণের মনে। কারণ, ১৬ মার্চ জাতিসংঘ মহাসচিবের সামনে প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন, নির্বাচন এ বছরের ডিসেম্বরে বা আগামী বছরের জুনে হতে পারে। বিষয়টি নির্ভর করবে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রস্তাবিত সংস্কারের ওপর। রাজনৈতিক দলগুলো স্বল্প পরিসরে সংস্কার চাইলে নির্বাচন এ বছরের ডিসেম্বরে হতে পারে। তবে, তারা বড় পরিসরে সংস্কার চাইলে নির্বাচন হবে আগামী বছর জুনে। আবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, নির্বাচন আগামী বছরের মার্চ কিংবা জুনে হতে পারে। নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা কিংবা সরকার সংশ্লিষ্টদের বক্তব্যে একাধিক সময়সীমা আসায় সংশয়ে আছে দেশের বৃহত্তম ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ বিগত গণতান্ত্রিক আন্দোলনে থাকা অন্য রাজনৈতিক দলগুলো। সরকারের পক্ষ থেকে একাধিক বক্তব্য আসায় রাজনৈতিক দলগুলো মনে করছে, নানা কৌশলে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এজন্য আগামী ঈদের পর এপ্রিল থেকেই দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের দাবিতে কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি।
‘এপ্রিলে রাজপথে নামার প্রস্তুতি বিএনপির গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকারবিরোধী অপকৌশল প্রতিহতের ঘোষণা তৃণমূলের। নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র!’ শীর্ষক প্রতিবেদনে (ফারুক হোসাইন, ইনকিলাব, ১৯/৩/২০২৫) বেশ কয়েকজন নেতার মন্তব্য প্রকাশিত হয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘বর্তমানে সরকার প্রায় ৮ মাস হয়ে গেল কিন্তু তারা সংস্কারের স্পষ্ট কোনো কিছু দিতে পারেনি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব জনগণকে ভোটের সুযোগ করে দেয়া, যাতে তারা ভোটের মাধ্যমে তাদের সরকার প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। অতএব জনগণের জন্য আমরা দাবি করছি, অবিলম্বে নির্বাচনের দিন-তারিখ ঠিক করে ঘোষণা করা হোক। রোডম্যাপ ঘোষণা করা হোক। যখন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে, তখন জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে যাবে। তখন পতিত সরকার কোনো ষড়যন্ত্র করলে তা জনগণই মোকাবিলা করবে। সেই সুযোগ সৃষ্টি করার জন্য বর্তমান সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি।’
রোডম্যাপ দাবি করেছেন বিএনপি’র আরো অনেক সিনিয়র নেতা। যেমন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘সংস্কারের দীর্ঘমেয়াদি বা স্বল্পমেয়াদের কোনো বিষয় নয়। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। আজ যে সংস্কার হচ্ছে সেটি পরবর্তীতে আবার সংস্কার হতে পারে। যেজন্য সংস্কার দীর্ঘমেয়াদের কথা বলে যারা, তারা নির্বাচন নিয়ে কালক্ষেপণ করছেন সেটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি মানুষের এবং গণতন্ত্রকামী দলগুলোর যে সমর্থন রয়েছে সেটি সরকারকেই যথাযথভাবে মূল্যায়ন করতে হবে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা থেকে শুরু করে উপদেষ্টারা নির্বাচনের দিনক্ষণ ভিন্ন ভিন্ন রকম কথা বলছেন। যে কারণে বিষয়টি নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হচ্ছে। জনমনে এ বিষয়ে এক ধরনের বিভ্রান্তিও তৈরি হচ্ছে।’
খোদ সরকারের ভেতর থেকেই নির্বাচন বিলম্বিত করার প্রচেষ্টার কয়েকটি দৃষ্টান্ত এরকমÑ ক) গত ১০/২/২০২৫ তারিখে ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের পর বিএনপির সিনিয়র নেতারা বলেছিলেন, তাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে, নির্বাচন ডিসেম্বরে হবে। তবে এর দুই সপ্তাহ পর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, রাজনৈতিক ঐকমত্যের ওপর ভিত্তি করে নির্বাচন আগামী বছরের মার্চেও হতে পারে। বিএনপি নেতারা মনে করেন, সরকার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়েই এমন পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছে। খ) জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রধান নাহিদ ইসলাম সম্প্রতি রয়টার্সকে বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কারণে ডিসেম্বরে নির্বাচন করা কঠিন হতে পারে। তিনি আরও বলেছেন, নির্বাচনের আগে ‘জুলাই সনদ’ নিয়ে রাজনৈতিক দল ও ছাত্র আন্দোলনকারীদের ঐকমত্যে পৌঁছানো জরুরি। তিনি জানান, এই ঐকমত্য এক মাসের মধ্যে হয়ে গেলে তারপরই নির্বাচন হতে পারে। কিন্তু এর জন্য সময় বেশি লাগলে নির্বাচন পেছানো উচিত। নাহিদের এমন মন্তব্যে নির্বাচন দেরি হওয়ার ইঙ্গিত স্পষ্ট। গ) জাতীয় নাগরিক পার্টির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের একটি বক্তব্য নির্বাচন পেছানোর সম্ভাবনাকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার ফাঁসি কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে কেউ যেন কথা না বলে।
দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র সক্রিয়। ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে পুনর্বাসন করে হারানো আধিপত্য ফিরে পেতে মরিয়া আগ্রাসী রাষ্ট্র ভারত। তাই পুরো রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রে মেতেছে সাম্প্রদায়িক দেশটি। সর্বশেষ মাঠে খেলা হলো হিজবুত তাহরিরে কথিত ‘ইসলামি খেলাফত’ কার্ড। নিষিদ্ধ সংগঠনটিকে পরিকল্পিতভাবে সামনে আনা হলো মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান তুলসী গ্যাবার্ডের ভারত সফরের এক সপ্তাহ আগে। তুলসী গ্যাবার্ডের মিথ্যাচারিতা বাংলাদেশের নির্বাচনকে প্রলম্বিত করার ষড়যন্ত্র। কারণ বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে যা বলা হচ্ছে তা কেবলই অতিরঞ্জিত, মিথ্যা ও বিভ্রান্তিমূলক। ফ্যাক্ট চেকিংয়েও ইতোমধ্যে বহু অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নির্ভরযোগ্য অনেক পোস্ট রয়েছে এসব ইস্যুতে। আসলে ফ্যাসিবাদী সক্রিয় এবং শেখ হাসিনাকে প্রশ্রয় দিয়ে সরকারকে বিতর্কিত করছে ভারত। এজন্য ড. ইউনূস সরকারের ভালো ইমেজ থাকা অবস্থায় নির্বাচন হওয়া দরকার। সেইফ এক্সিট হওয়া দরকার। বিতর্কিত হওয়া উচিত নয়। ইমেজ সংকট তৈরির আগেই রোডম্যাপের পথে প্রবেশ জরুরি। সরকারকে তাড়ানোর জন্য যেন মাঠে নামতে না হয় কোনো রাজনৈতিক দলকে। কারণ রাষ্ট্রের ভেতরের ষড়যন্ত্র সকলের কাছে পরিষ্কার। নানা ধরনের হাইপোথিসিস শোনা যাচ্ছে। কারো কারো কথায় মনে হচ্ছে সরকারের শাসন প্রলম্বিত হতে পারে, বেশি দিন ক্ষমতায় থাকতে পারেন ড. ইউনূস। এহেন পরিস্থিতিতে নির্বাচন নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন সকলে। এই মুহূর্তে নির্বাচনই জরুরি। তাই নির্বাচন নিয়ে একেক সময় একেক কথা না বলে সরকারের উচিত রাজনৈতিক দলগুলোকে ডেকে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করে একটি রোডম্যাপ ঘোষণা করা। এতে সকলে নির্বাচনমুখী হবে, দেশে স্থিতিশীলতা আসবে এবং সব ধরনের সন্দেহ-সংশয় কেটে যাবে।
রোডম্যাপ দাবির যৌক্তিক কারণ হলোÑনির্বাচন কমিশন ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছে। তাদের লজিস্টিকের বিষয়ে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার সামর্থ রয়েছে। অন্যদিকে নির্বাচন যদি ডিসেম্বরে না হয়, তাহলে এর সম্ভাব্য সময় হতে পারে ২০২৬ সালের অক্টোবর। কারণ, ফেব্রুয়ারি থেকে জুনের মধ্যে রমজান, এইচএসসি পরীক্ষা ও বর্ষাকাল থাকবে। ফলে দেশ গভীর সংকটে নিমজ্জিত হবে।
বস্তুত নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হওয়ায় জনমনে সন্দেহ সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন দেরি হলে কেবল রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও সরকারের প্রতি অবিশ্বাসই বাড়বে। আর সব সমস্যার সমাধান হবে নির্বাচনের মাধ্যমে। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আমরা যে সুফল পেয়েছি, সেটি ধরে রাখতে হলে প্রয়োজন নির্বাচন। ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পর মানুষের প্রত্যাশা ছিল গণতন্ত্র ফিরে পাবে। আর গণতন্ত্রের পরিপূর্ণতা দিতে পারে নির্বাচনে ভোটের অধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে। আর এটি যদি না হয় তাহলে স্বৈরতন্ত্র ও গণতন্ত্রের মাঝামাঝি আমরা পড়ে থাকবো। তাই সরকারকে অতিদ্রুত নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে।
লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান, থিয়েটার এন্ড পারফরমেন্স স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

সল্ট-কোহলির ঝড়ে অন্যরকম শুরু বেঙ্গালুরুর

চ্যাম্পিয়ন বিকেএসপি

‘বিদেশি’ আনছে ভারতও!

কর্ণফুলীতে বন্যহাতির আক্রমণে শিশুর মৃত্যু

কিশোরগঞ্জে স্কুল ম্যানেজিং কমিটি নিয়ে সংঘর্ষে ছাত্রদল নেতা নিহত

ঝিনাইদহে জমে উঠেছে ঈদের বাজার ক্রেতাদের ঝোঁক দেশি পোশাকে

সুশীল বিপ্লবীরা আ.লীগের পুনর্বাসন করতে চায় : রাশেদ খান

ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ হিজবুত তাহরীরের ৭ সদস্য রিমান্ডে

সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ৯০% ভোট পেয়ে বিএনপি জয়লাভ করবে : কায়কোবাদ

আপন চাচাতো ভাইয়ের বিরুদ্ধে ৪ বছরের বোনকে ধর্ষণের অভিযোগ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণই নেবে : মাহমুদুর রহমান মান্না

টিভিতে দেখুন

অমর একুশে হল ছাত্রদলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

বিশ্বকাপে এক পা আর্জেন্টিনার

মোবাইল ফোন কেড়ে নেয়ায় হাফেজ ছেলের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে নামাজরত অবস্থায় বাবা নিহত

‘‘রাম্বল ইন দ্য জাঙ্গল’ কিংবদন্তি জর্জ ফোরম্যান আর নেই

বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধভাবে ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে : নাসিরউদ্দীন পাটোয়ারী

৬ এপ্রিল ক্যাম্পে ফিরছেন সাবিনারা

আর্জেন্টিনা ম্যাচে ‘বেকার’ আলিসনও

ইউট্যাবের ইফতার মাহফিলে খালেদা জিয়ার সুস্থতার কামনা