‘সমস্ত গ্ল্যামার শেষ’
০৩ জুলাই ২০২৪, ১২:১৬ এএম | আপডেট: ০৩ জুলাই ২০২৪, ১২:১৬ এএম
জীবনের গল্প সিনেমাকেও হার মানায়। যেকোনও মুহূর্তে বিপর্যয় ঘটতে পারে। এমনই এক বিপর্যয় হিনা খানের জীবনে নেমে এসেছে। স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত অভিনেত্রী। স্টেজ ৩। পুরো পৃথিবীটাই যেন ওলট-পালট হয়ে গিয়েছে হিনার। এক মুহূর্তে সমস্ত গ্ল্যামার শেষ! হাসপাতালের বিছানায় শুরু কঠিন লড়াই। প্রথম কেমোথেরাপির ভিডিও শেয়ার করলেন অভিনেত্রী। আর সেই সঙ্গে দিলেন আবেগঘন বার্তা।
ভিডিওতে প্রথমে হিনাকে গ্ল্যামারাস লুকে দেখা যাচ্ছে। ফটোশুট সেরে একটি অ্যাওয়ার্ড ফাংশনে যান তিনি। বিশেষ পুরস্কার দেয়া হয় তাকে। এর পরেই হাসপাতালে দেখা যায় হিনাকে। হাসতে হাসতেই অভিনেত্রী বলেন, ‘সমস্ত গ্ল্যামার শেষ!’ হাসপাতালের করিডর পেরিয়ে নিজের বেডে পৌঁছে যান হিনা। শুরু হয় কেমোথেরাপি। ভিডিওর ক্যাপশনে হিনা জানান, অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার এই দিনটাতেই তার জীবন পালটে যায়। পুরস্কার নিতে যাওয়ার আগেই অভিনেত্রী জানতেন তার শরীরে ক্যানসারের মতো মারণ রোগ বাসা বেঁধেছে। আর এর জন্য কেমোথেরাপি করতে যেতে হবে। তবে হার মানতে রাজি নন হিনা। এই লড়াইকে সঙ্গী করেই জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান তিনি।
হিনা জানান, পুরস্কার নিয়েই তিনি সোজা হাসপাতালে চলে গিয়েছিলেন প্রথম কেমোথেরাপির জন্য। অভিনেত্রীর কথায়, ‘আমরা যা বিশ্বাস করি তাই হয়ে উঠতে পারি আর আমি নিজেকে নতুনভাবে উদ্ভাবনের সুযোগ হিসাবে এই চ্যালেঞ্জ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এর জন্য আমার আমার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার ইতিবাচক চিন্তা। আমি অত্যন্ত স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করছি। আর যা হবে তার জন্য নিজেকে প্রস্তুত রাখছি। আমার কাছে ..আমার কাজের প্রতিশ্রুতি গুরুত্বপূর্ণ। গুরুত্বপূর্ণ আমার অনুপ্রেরণা, আবেগ এবং শিল্পীসত্তা। আমি হার মানব না।’
বিভাগ : আন্তর্জাতিক
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
কন্যার নাম প্রকাশ করলেন রণবীর-দীপিকা দম্পতি,দিয়েছেন মিষ্টি ছবি
তুরস্কে বিজয়ী বাংলাদেশের হাফেজ মুয়াজকে অভিনন্দন জানালেন পীর সাহেব চরমোনাই
সিলেট মহানগর ‘বৈষম্য বিরোধী হকার ঐক্য পরিষদ’র ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন
শেরপুরে তারে জড়িয়ে বন্য হাতির মৃত্যু
কাঁচা সড়কে জনদুর্ভোগ
দেরি করে ভাত দেওয়ায় হত্যা
গ্রামে প্রবেশের সড়ক নেই
বন্য হাতি হামলা
পলো বাওয়া উৎসব
গোদাগাড়ীর মহিশালবাড়ী হাটে ময়লার স্তূপ
কুয়াকাটায় ব্যবসা বাণিজ্যে গতি ফিরছে
গারো পাহাড়ে কলার আবাদ
সেতুর পনেরো শতাংশ কাজ করতেই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ
ডেঙ্গুতে ১০ মাসে মৃত্যু ৩০০
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্ন এবং বাস্তবতা
স্বেচ্ছায় রক্ত ও চক্ষু দানকে উৎসাহিত করতে হবে
অনন্য চিন্তক-দার্শনিক দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে
বিদ্যুৎ সংকট আর্থ-সামাজিক অস্থিরতার কারণ হতে পারে
শার্শায় আফিল জুট উইভিং ফ্যাক্টরি শ্রমিক নিহত