নূরনবীর আগমনে খুশির জোয়ার

Daily Inqilab মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মাসুম

১৯ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৯ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৫ এএম

ইরশাদ হচ্ছে- হে নবী! আপনি বলুন, মুসলমানগণ আল্লাহর ফযল ও রহমত পাওয়ার কারণে যেন নির্মল খুশি ও আনন্দোৎসব করে। এটা তাদের যাবতীয় সঞ্চিত সম্পদ থেকে উত্তম। উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় প্রখ্যাত মুফাস্সির হযরত ইবনে আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, ফযল ও রহমত দ্বারা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামাই উদ্দেশ্য। সুতরাং নেয়ামতপ্রাপ্তি উপলক্ষ্যে শুকরিয়া আদায়ের জন্য বিভিন্ন বৈধ অনুষ্ঠান করাই কোরআনের নির্দেশ। (তাফসীরে রুহুল মায়ানী, সূরা ইউনুস, আয়াত: ৫৮) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বীয় বেলাদত দিবসের ব্যাপারে খুব খুশি ছিলেন এবং আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্যে প্রতি সোমবার রোযা রাখতেন। এ প্রসঙ্গে তাঁকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘সেদিন আমার জন্ম হয়েছে, আমি নবী হিসেবে প্রেরিত হয়েছি এবং আমার ওপর কুরআন অবতীর্ণ করা হয়েছে।’ (সহিহ মুসলিম,হাদীস: ২৬০৬) রোযা রাখা এক ধরনের ইবাদত; সুতরাং যে কোনো ধরনের ইবাদত পালন করে এই দিনকে উদযাপন করা যায়। কেউ রোযা রাখতেও পারেন, আবার মীলাদের মাহফিল (নবীজির জীবনী আলোচনা) করতেও পারেন; কেননা এগুলোর সবই ইবাদত। তিনি জন্মদিন উপলক্ষে রোজা রাখার মাধ্যমে আল্লাহর শুকরিয়া জ্ঞাপন করতেন। সুতরাং আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া জ্ঞাপনার্থে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উদযাপন করা রাসূলুল্লাহর সুন্নাত।

আনন্দিত হওয়ার সুফল: ইমাম ইবনে হাজর আসকালানী রহমাতুল্লাহি আলাইহি ইমাম সুহাইলী আলাইহির রাহমাহ থেকে বর্ণনা করেন- হযরত আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আবু লাহাবের মৃত্যুর এক বছর পর আমি তাকে স্বপ্নে দেখেছি যে, সে খুব খারাপ অবস্থায় আছে। অতঃপর সে বলল, তোমাদের ছেড়ে আসার পর আমি কোন শান্তি পাইনি; তবে প্রতি সোমবার আমার শাস্তি কিছুটা কমানো হয়। (ইমাম সুহাইলি বলেন) কারণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সোমবারে জন্ম গ্রহণ করেছেন আর আবু লাহাবের দাসী ছুয়াইবা রাসূলুল্লাহর জন্ম গ্রহণের সুসংবাদ আবু লাহাবকে দিলে সে তাকে আনন্দিত হয়ে দাসত্ব থেকে মুক্ত করে দেয়।’ এ হাদিছের ব্যাখ্যায় হাফেয ইবনুয জাযরী ও শাইখ আব্দুল হক মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমাতুল্লাহি আলাইহিমা বলেন- এ হাদিস ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনকারী এবং এর জন্য সম্পদ ব্যয়কারীদের প্রতিদান প্রাপ্তির প্রমাণ। আবু লাহাব, যার নিন্দায় কুরআনের একটি সূরা (লাহাব) অবতীর্ণ হয়েছে, সে যদি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার জন্মের ওপর খুশি হয়ে তার দাসী (ছুয়াইবা) কে স্বাধীন করে দেয়ার কারণে শাস্তি কম ভোগ করে, তাহলে সে মুসলিমের কী অবস্থা হবে, যে রাসূলুল্লাহর ভালবাসা নিয়ে ‘ঈদে মিলাদুন্নবী’ উদযাপন করে এবং ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনে সম্পদ ব্যায় করে? তবে মন্দ বিদয়াত যেমন নাচ, গান, হারাম বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার ইত্যাদি থেকে বিরত থাকা উচিত; কেননা এগুলোর কারণে (মিলাদুন্নবী উদযাপনের) বরকত পাওয়া যাবে না।”((সহিহ বুখারী, ২/ ৭৬৪ পৃ.; ফতহুল বারী শরহে বুখারী, ৭/ ১২৫ পৃ.;মাদারিজুন নবুয়ত, ২/২৬ পৃঃ)

পানাহারের আয়োজন করা যাবে কি? হযরত আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, নবুয়ত প্রকাশের পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেই নিজের আক্বীক্বা করেছেন। এ হাদিসের ব্যাখ্যায় বিশ্ববিখ্যাত ইমাম জালাল উদ্দিন সূয়ূতী রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার দাদা আবদুল মুত্তালিব নবীজির জন্মের সপ্তম দিনে রাসূলুল্লাহর আকিকা করেছেন। অথচ আক্বীক্বা দু’বার হয় না। সুতরাং রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দ্বিতীয়বার যে আক্বীক্বা করেছেন, তা ছিল আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া জ্ঞাপনার্থে। কেননা, আল্লাহ তায়ালা তাঁকে ‘রাহমাতুল্লিল আলামীন’ এবং উম্মতের কাছে সম্মানিত করে সৃষ্টি করেছেন। এভাবে রাসূলুল্লাহ আল্লাহর শোকরিয়া জ্ঞাপনার্থে নিজের ওপর দরুদ শরীফও পাঠ করতেন। অতএব রাসূলুল্লাহর জন্ম উপলক্ষে মুসলিম ভাইদের একত্রিত করার মাধ্যমে খানা খাওয়ানো, অন্যান্য ইবাদত পালন এবং ঈদ উদযাপনের মাধ্যমে আল্লাহর শোকরিয়া জ্ঞাপন করা আমাদের জন্যও মুস্তাহাব।

নবী- সাহাবী মিলাদুন্নবী পালন করেছেন কী?:
১.নবী করিম সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবুয়ত পরবর্তীকালে নিজেই সাহাবীদেরকে নিয়ে নিজের মিলাদ সম্পর্কে আলোকপাত (তথা মিলাদুন্নবীর মাহফিল) করেছেন। হযরত ইরবায ইবনে ছারিয়া রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু একদিন হুযূর পুরনূর সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামাকে তাঁর মিলাদ তথা আদি বৃত্তান্ত বর্ণনা করার জন্য আরয করলে রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন- “আমি তখনও নবী ছিলাম- যখন আদম আলাইহিস সালাম এর দেহের উপাদান - মাটি ও পানি পৃথক পৃথক অবস্থায় ছিল। অর্থাৎ আদম নবীর সৃষ্টির পূর্বেই আমি নবী হিসেবে মনোনীত ছিলাম। আমাকে হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালামের দোয়ার বরকতে তাঁর বংশে প্রেরণ করা হয়েছে। সুতরাং আমি তাঁর দোয়ার ফসল। হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তাঁর উম্মতের নিকট আমার আগমনের সুসংবাদ দিয়েছিলেন। তাঁরা উভয়েই আমার সম্পর্কে পূর্ণ অবহিত ছিলেন। আমার জননী বিবি আমেনা আমার প্রসবকালীন সময়ে যে নূর তাঁর গর্ভ হতে প্রকাশ পেয়ে সুদূর সিরিয়ার প্রাসাদসমূহ আলোকিত করতে দেখেছিলেন, আমিই সেই নূর । (মিশকাত শরীফ)

২. একদিন হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু নিজগৃহে মিলাদ মাহফিল (তথা মিলাদুন্নবীর মাহফিল) অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছিলেন। উপস্থিত সাহাবাগণের নিকট নবী করিম সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামার পবিত্র বেলাদত সম্পর্কিত ঘটনাবলী বর্ণনা করছিলেন। শ্রোতামন্ডলী শুনতে শুনতে মীলাদুন্নবীর আনন্দ উপভোগ করছিলেন এবং আল্লাহর প্রশংসা ও নবীজির দরূদ পড়ছিলেন। এমন সময় রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেখানে উপস্থিত হয়ে ইরশাদ করলেন, “তোমাদের সকলের প্রতি আমার সুপারিশ ও শাফাআত অবধারিত হয়ে গেল। সুবহানাল্লাহ! (আদ দুররুল মুনাযযাম)। মিলাদুন্নবী ও সিরাতুন্নবী: মিলাদুন্নবী ও সিরাতুন্নবী হল ব্যাপক আলোচিত শব্দ। শাব্দিক অর্থে মিলাদুন্নবী দ্বারা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লামার শুভাগমন এবং সিরাতুন্নবী দ্বারা রাসূলে আরবি সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লামার চরিত্র বুঝালেও ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায় উভয় শব্দ বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত। ইমাম নাসাফী রহমাতুল্লাহি আলায়হি বলেন, জিহাদ তথা যুদ্ধের কর্ম পদ্ধতির নাম হল সিরাত। তাই সিরাতুন্নবী নবী করীম সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লামার ৮ বৎসরে যুদ্ধ জীবনের সাথে সম্পৃক্ত; নবীজির জিহাদী জিন্দেগীর অংশের নাম। (হিদায়া;কাওয়াঈদুল ফিকহ) পক্ষান্তরে মিলাদুন্নবী হল রাসূলুল্লাহর আদি বৃত্তান্তের নাম। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার নূরী জগতের সৃষ্টি হতে শুরু করে নূরানী জগতে লক্ষ লক্ষ বৎসর বিচরণ, তারপর দুনিয়ার বুকে শুভাগমন ও দুধপান করার অবস্থা থেকে ৬৩ বছর নূরানী জাহেরি হায়াতে তৈয়্যবার প্রতিটি বিষয় আলোচনায় স্থান পায় মিলাদুন্নবীর মাহফিলে বা অনুষ্ঠানে। কোন কোন কুচক্রী মহল মিলাদুন্নবীর বিশাল আয়োজনকে সহ্য করতে না পেরে ফিতনা ফ্যাসাদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বরকতময় ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লামার নূরানী মাহফিল থেকে মুসলমানদের দূরে সরানোর অপচেষ্টা হিসেবে সিরাতুন্নবী মাহফিলের অবতারণা করেছে। তাদের উদ্দেশ্য হল নবী প্রেমিক মুমিনদের সাথে ঈদে মিলাদুন্নবীর সাথে সংঘর্ষ ও বিরোধিতা করা এবং মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লামার প্রতি আঘাত ও কটূক্তি করা। এ প্রসঙ্গে মুফতী আমীমুল ইহসান বরকতী রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, শাব্দিক দৃষ্টিকোণ থেকে সীরাত বলতে ভাল-মন্দ উভয় চরিত্র বুঝায়। বস্তুত নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লামার অনুপম চরিত্রে মন্দের লেশ মাত্রও নেই। তাই সীরাতুন্নবী শব্দ ব্যবহার করা উচিৎ নয়। তদুপরি সীরাতুন্নবী মাহফিল নামে কোন অনুষ্ঠান অতীত যুগে ছিল না। তাই নব্য বিদআত। যুগ যুগ ধরে বিশ্বের মুসলমানগণ রবিউল আওয়াল মাসে ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম নামে নবীজির শুভাগমনকে অতি ভক্তি-শ্রদ্ধার সাথে পালন করে আসছেন। ইসলামী শরীয়তের মুফতিগণ বিশেষত মক্কা-মদীনার ৯০ জন শীর্ষস্থানীয় আলেম ১২৮৬ হিজরীতে এটাকে বরকতময় ও মুস্তাহাব হিসেবে চুড়ান্ত ফায়সালা দিয়ে নি¤েœাক্ত ফতোয়া বিভিন্ন রাষ্ট্রে প্রেরণ করেছেন। “হে মুসলমানগণ! আপনারা জেনে রাখুন যে, মীলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামার আলোচনা ও তাঁর সমস্ত শান-মান বর্ণনা করা এবং ঐ মাহফিলে উপস্থিত হওয়া সবই সুন্নাত। যা প্রকৃত ওলামায়ে কেরাম ও আউলিয়া কেরামের অনুসৃত তরিকা। তাছাড়া বাংলাদেশসহ বর্তমান বিশ্বের প্রতিটি মুসলিম দেশে এ দিনটিকে সরকারি ছুটি ঘোষণা দিয়ে ঈদে মিলাদুন্নবীকে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদযাপন করছে। আর এর বিপরীত করা মিলাদুন্নবীকে অস্বীকার করার নামান্তর এবং নবী-বিদ্বেষী ও ফিতনাবাজ কুচক্রী মুনাফিকদের চরিত্র হিসেবে প্রতীয়মান। আল্লাহ হিদায়ত নসিব করুক। (ফতোয়ায়ে হারামাঈন)

লেখক: আরবী প্রভাষক, তাজুশ শরী’আহ দরসে নিযামী মাদরাসা, ষোলশহর, চট্টগ্রাম।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বড়দিনের ধর্মীয় ইতিহাস ও তাৎপর্য
ইসলামি অর্থনীতির স্বরূপইসলামি অর্থনীতির স্বরূপ
হাজারো পীর-আউলিয়ার শিরোভূষণ সৈয়দ সুফি ফতেহ আলী ওয়াইসি (র.)
আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)
ঘুষ : দেয়া-নেয়া দুটিই অপরাধ
আরও

আরও পড়ুন

কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু

কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু

আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ

আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ

ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী

ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী

সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু

সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু

যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের

যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন

শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন

শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন

টেকসই উন্নয়নের কথা মাথায় রেখেই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য নীতি করার তাগিদ

টেকসই উন্নয়নের কথা মাথায় রেখেই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য নীতি করার তাগিদ

লোকসংগীত শিল্পী নিপা আহমেদ সারাহ্ এর একক সঙ্গীত সন্ধ্যা

লোকসংগীত শিল্পী নিপা আহমেদ সারাহ্ এর একক সঙ্গীত সন্ধ্যা

বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি ও হার্ট ফাউন্ডেশনের কর্মশালা

বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি ও হার্ট ফাউন্ডেশনের কর্মশালা

বাফেদার ৩১তম এজিএম অনুষ্ঠিত

বাফেদার ৩১তম এজিএম অনুষ্ঠিত

পাকিস্তান থেকে যেসব পণ্য নিয়ে এবার এলো জাহাজ

পাকিস্তান থেকে যেসব পণ্য নিয়ে এবার এলো জাহাজ

হারের বৃত্তে সিটি, নেমে গেল ছয়ে

হারের বৃত্তে সিটি, নেমে গেল ছয়ে

ঈশ্বরদীতে দূর্বৃত্তের হামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আহত

ঈশ্বরদীতে দূর্বৃত্তের হামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আহত

আখাউড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

আখাউড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

অ্যানুয়াল বিজনেস কন্টিনিউয়িটি প্ল্যান ড্রিল ২০২৪ আয়োজন করলো ব্র্যাক ব্যাংক

অ্যানুয়াল বিজনেস কন্টিনিউয়িটি প্ল্যান ড্রিল ২০২৪ আয়োজন করলো ব্র্যাক ব্যাংক

মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে

মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ নিহত ৪

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ নিহত ৪

মাগুরায় পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেসি কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

মাগুরায় পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেসি কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

দেশের প্রাণিসম্পদ উৎপাদনে নতুন সম্ভাবনা তৈরিতে বাজারে অত্যাধুনিক ফিড নিয়ে এল আকিজ রিসোর্স

দেশের প্রাণিসম্পদ উৎপাদনে নতুন সম্ভাবনা তৈরিতে বাজারে অত্যাধুনিক ফিড নিয়ে এল আকিজ রিসোর্স