সমাজকল্যাণে পথিকৃৎ নবীজি সা:

Daily Inqilab মুহাম্মদ মনজুর হোসেন খান

০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৮ এএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৮ এএম

(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
সমগ্র দেশ জুড়ে অসভ্য আরব জাতির অকথ্য অত্যাচার অবলীলায় মাথায় নিয়ে তিনিই ছিলেন পবিত্র কুরআনের প্রথম প্রবক্তা ও প্রধান প্রচারক। তাঁর জীবনই ছিল কুরআন শরীফের প্রতিটি উক্তির প্রথম প্রয়োগ ভূমি।

যে আর্দশবাদের ওপর গড়ে উঠেছিল তাঁর মহান জীবনধারা, যে আদর্শবাদের ওপর তিনি লাভ করেছিলেন নবুয়্যত। এখানে নিরস বা নিছক ধর্মের কোনো বাড়াবাড়ি ছিল না। ছিল না কোনো স্বর্গে যাওয়ার সস্তা চাবিকাঠির সুযোগ সন্ধান। ছিল সমাজ সংস্কারের বিভিন্ন নির্দেশ ও আন্তরিক চেষ্টা যা সব মানুষকেই সঠিক পথ দেখায় এবং সত্যিকারের মানুষ হতে সাহায্য করে, মনুষ্যত্বের উত্তরণ ঘটায়। তিনি সমাজ সংস্কারের উদ্দেশ্যে কিছু বিধান দিয়েছিলেন।

যেমন- আল্লাহর সাথে কাউকে অংশীদার করোনা। তাঁকে স্মরণ কর।

পিতা মাতার অবাধ্য হয়োনা, তাদের সম্মান করো। যার যেটা প্রাপ্য, তাকে তা পরিশোধ করো।

অমিতব্যয়ী হয়ো না, কৃপণও হয়ো না, মধ্যম পন্থা অবলম্বন করো। কন্যাদের হত্যা করো না। আল্লাহর নিয়ম পালন করো।ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না, সময় মতো বিয়ে করো।
কাউকে হত্যা করো না, ক্ষমা করো, রক্ষা করো।
ইয়াতিমের ধন লুটে খেয়োনা, তার সাথে সুন্দর আচরণ করো। কখনো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করো না। জমিনের ওপর গর্ব ভরে চলো না। অহংকার শয়তানের রূপ।

সুদ খেয়োনা। দুর্বলের প্রতি অত্যাচার করো না।
গরিবকে দান করো। দাস মুক্ত করো।
অত্যাচারীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও।
কোনো মানুষকে ঘৃণা করোনা, এমনকি পাপিকেও না। তাকে সংশোধনের চেষ্টা করো।
নারীকে মর্যাদা দান করো।
সদা সত্য কথা বলো, মিথ্যা পরিহার করো।
আপন কর্মের ওপর ভিত্তি করো। নিজ কর্মে দাঁড়াও।
জাত বংশ বা কুলের গর্ব করো না, কর্মই আসল।
শ্রমের ও শ্রমিকের মর্যাদা দাও।

আল্লাহ কোনো জাতির অবস্থা পরিবর্তন করে দেয় না যতক্ষণ তারা নিজের অবস্থার পরিবর্তনের চেষ্টা না করে।এসবই তাঁর নবুয়্যত প্রাপ্তির আগের চেষ্টা। নবী হওয়ার আগেই তিনি একজন সমাজ সেবক ও সমাজ সংস্কারক ছিলেন। নবুয়্যত প্রাপ্তির পর তাঁর জীবনে ছিল নিরলস সমাজ সংস্কার এবং বিভিন্ন ভাবে সমাজের মানুষের সেবা করা। মানুষকে সৎ পথে পরিচালিত করার জন্য ছিল অনুরোধ, কাকুতি মিনতি, সেখানে কেউ কোনো বাঁধা দিতে এলে, তখন তিনি ছিলেন আপোসহীন সংগ্রামী মানুষ। এক আল্লাহর স্মরণে ও সভ্য জীবনের আহ্বানে, দুর্গত মানবতার সেবায়, নিপীড়িত মানুষের সেবায়, অবহেলিত নারী সমাজের মর্যাদাদানে তিনি নিয়োজিত ছিলেন সারাটি জীবন।

রাসূল (সাঃ) আল্লাহর একত্বে বিশ্বাস স্থাপনের জন্য মানুষকে দ্বীনের পথে আনার জন্য জীবন ভর সাধনা করেছেন। দিনের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কায়েম করা শিখিয়েছেন। কিভাবে একমাস সয়াম সাধনা করতে হবে সে ব্যপারে শিক্ষা দিয়েছেন। কাদের পক্ষে হজ্জব্রত পালন করা ফরজ তার শিক্ষা দিয়েছেন। কীভাবে তা পালন করতে হয় তা শিখিয়ে গেছেন সমগ্র মুসলিম জাতিকে। যাকাত দেওয়ার নিয়ম এবং তার গুরুত্ব বুঝিয়েছেন। এই কাজগুলো মানুষকে খারাপ কাজ হতে বিরত রাখবে। কদর্য অশ্লীলতা থেকে দূরে রাখবে তাও বুঝিয়ে গেছেন বড় আন্তরিকভাবে। তাঁর উম্মত তথা সমাজের মানুষ যাতে দুনিয়ায় এবং আখিরাতে ভালো থাকে তিনি সে চিন্তায় অস্থির থাকতেন। তাইতো সবসময় সাবধান করেছেন অন্যায়ের পথ থেকে, ভুল পথ থেকে বেঁচে থাকতে। আর তিনিই সঠিক পথের সন্ধান দিয়েছেন।

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) সম্পর্কে সারা বিশ্বের শ্রেষ্ঠতম মনীষীরা একটা কথাই বলে থাকেন, যদি হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এ বিশ্বে নবী নাও হতেন, তাহলেও সমাজ কল্যাণের লক্ষ্যে সারা বিশ্বের শ্রেষ্ঠ সমাজ সংস্কারক রূপেই পরিচিত থাকতেন। কথাটি তাঁর জীবনে অক্ষরে অক্ষরে সত্য। চল্লিশ বছর বয়স থেকে তিপ্পান্ন বছর বয়স পর্যন্ত মক্কার মাটিতে তিনি নবীরূপে থাকলেন। এই তের বছর সময়ে আল্লাহর হুকুম পালন করে তিনি একটানা সমাজ সংস্কারের কাজ করে গেলেন যে সংস্কারগুলো আরব সমাজের এক নতুন যুগের সূচনা করে।

আরবের তখনকার অবস্থা ছিল ভয়ংকর। পৃথিবীর এমন কোন জঘন্যতম পাপ ছিল না যে পাপে তারা ডুবেনি। পাপের পঙ্কিলতায় ডুবন্ত জাতিকে বিশ্বের শ্রেষ্ঠতম গৌরবের আসনে বসিয়ে দিয়ে গেলেন। পঙ্কিল জলরাশি থেকে আপন দেশকে আপন জাতিকে উন্নতির চরম শিখরে তুলে দিয়ে গেছেন একনিষ্ঠ সমাজসেবী রাসূল (সাঃ)। এ এক অভূতপূর্ব ঘটনা। ইতিহাসে যা দেখা যায়নি।

সমাজের এমন কোনো দিক নেই যা তিনি স্পর্শ করেনি এবং তিনি যা স্পর্শ করেছেন তার আমূল পরিবর্তন করেছেন। এই সুন্দর সমাজ কল্যানে বা সংস্কারের ভিতর দিয়ে তিনি একদিকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা, অন্যদিকে রাজ্যেরও প্রতিষ্ঠাতা এবং ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা। এ কৃতকার্যতা সত্যিই কল্পনাতীত। তিপ্পান্ন বছর বয়স থেকে তেষষ্টি বছর পর্যন্ত আরবের বুকে আন্তর্জাতিক বুঝা-পড়ার যে শান্তি বৃক্ষ তিনি রোপণ করে গেলেন, বিশ্বের প্রলয় দিন পর্যন্ত সে বৃক্ষ তার সময়চিত ফল দান করবে।

তিনি ছিলেন মহাপুরুষ তাই এত বিরাট সফলতা তাকে গর্বিত করতে পারেনি। তেমনি যেকোনো বিফলতাও তাকে বিচলিত করতে পারেনি।
বাল্যকালে জীবন সূচনায় মেষপালক হয়েও জীবন সংগ্রামে দেশের মহান ব্যক্তি দুনিয়ার জাগতিক কার্যের নির্দেশক আবার আধ্যাত্মিক জগতেরও পথ প্রদর্শক তিনি। এক সময় আরববাসিদের পাপ যে কোনো পশুত্বকে অনায়াসে হার মানিয়েছে। আপন ঔরষজাত পাঁচ বছরের নিষ্পাপ শিশু কন্যাকে পিতা সহস্তে হত্যা করে কতইনা গর্ববোধ করত। রাসূল (সাঃ) তার অসাধারণ শক্তি দিয়ে এই অভাগা জাতির সমস্ত গ্লানিকে একের পর এক আপন হাতে ধুয়ে মুছে পরিস্কার করে দেন ।

বিশ্বনবী এই উচ্ছৃংখল আরব্য অসভ্য জাতিকে একটি সুশৃংখল সরকারের অধীনে নিয়ে এলেন। যে সরকার রচনা করল সুসভ্য সমাজের জয়গান, যে সরকার একদিন সারা বিশ্বের অর্ধেকটা জয় করে প্রমাণ করল, রাসূল (সাঃ) তার রাজনৈতি জ্ঞান দিয়েও সমাজের কল্যাণ করেছেন।

হযরত ইব্রাহিম (আঃ) এর নির্মিত কাবাগৃহকে ৩৬০টি মূর্তির আখড়ায় পরিণত করে রেখেছিল। বিশ্বনবী (সাঃ) কাফিরদের অকথ্য অত্যাচার সহ্য করে সমস্ত জঞ্জাল দূরীভূত করে সমগ্র আরবের জনগণকে এক আল্লহর ঐশী অনুপ্রেরণায় উদ্ভাসিত করে তোলেন।

তখনকার দিনে আরবের লোকেরা সুদের ব্যবসায় খুব সিদ্ধহস্ত ছিল। এতে গরিব মানুষ খুব অসহায় আর নিঃস্ব হয়ে পড়ছিল। বিশ্বনবীর মহান ব্রতের এক হাতে ছিল আল্লাহর আরাধনা অন্য হাতে ছিল গরিবের সংরক্ষণ।

তাই তিনি আল্লাহর নির্দেশে সুদকে অবৈধ ঘোষণা করলেন, এবং যাকাত, ফেৎরা, সদকা ইত্যাদি নানা দানের প্রচলন করে জাতীয় অর্থনীতির একটি কাঠামো প্রতিষ্ঠা করলেন, যাতে গরিব দুঃখী রক্ষা পায়। আবার ধনীদের ব্যবসায় ও চাষে অনুপ্রাণিত করে প্রভুত মুনাফা অর্জনের পথও দেখিয়ে দিলেন। তিনি (সাঃ) আল্লাহর বাণী শুনিয়ে বুঝিয়েছেন-

আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন। সুদকে হারাম করেছেন। (সূরা বাকারা:২৭৫)।
আমি দিবা ভাগকে জীবিকা অর্জনের উপায় নির্ধারন করেছি। (আল কুরআন-৭৮ঃ১১)।
তোমাদের প্রভুর নিকট ধন সম্পত্তি প্রার্থনা করাতে কোনো পাপ নেই। (আল কুরআন-২ঃ১৯৮)

বিশ্বনবী সমাজ কল্যাণার্থে সমাজ সংস্কারের যে ধারা এ পৃথিবীতে দান করে গেছেন, তার মধ্যে সামাজিক অসমতা দূরীকরণ শ্রেষ্ঠতম। তিনি কঠোর ভাবে ঘোষণা করেছিলেন-মানুষে মানুষে কোনো ব্যবধান নেই, উচ্চ বংশের জন্য গর্ব করার কিছু নেই, কৌলিণ্যের কোনো মূল্য নেই। দেশ পাত্র কালের কোনো ভেদাভেদ নেই। আল্লাহর নিকট সকল মানুষই সমান। রাসূল (সাঃ) এর সুদূর প্রসারী যে চিন্তাধারা ছিল তা হলো-এক আল্লাহ, এক বিশ্ব এক জাতি। মানব জাতি। রাসূল (সাঃ) দুটো দিক চিন্তা করেছিলেন, এক -মানুষ এক আল্লাহর ইবাদত করবে এবং তাঁর দেওয়া নিয়ম মেনে চলবে। দুই-এক আল্লাহর অধীনে সকল মানুষের মধ্যে বিশ্ব ভ্রাতৃত্বের বন্ধন স্থাপন হবে।

সমাজ সেবার এই অসাধারণ কাজ করতে গিয়ে তার চোখে পড়ল, সমগ্র মানব সমাজের অর্ধেক, মানুষ র্নিযাতিত অর্থাৎ অবহেলিত রমনীকুল, আর নির্যাতিত গরিব মানুষ। নারীদের অমর্যাদা ও বিশৃংখল জীবনযাপন আরব সমাজের অশান্তির কারণ ছিল। নারী জাতিকে নির্যাতন ও দুর্দশার হাত থেকে উদ্ধার করে, তিনি বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, মায়ের পদতলে সন্তানের বেহেশত। (আহমাদ, নাসাঈ)।
রাসূল (সাঃ) রুখে দাঁড়িয়েছিলেন সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে, তাঁর আন্তরিক চেষ্টায় সমাজে শান্তির বাতাস বয়েছিল।

পশুপক্ষী জীব জন্তুর মতো মানুষও বেচাকেনা হতো। তিনি তখনো বজ্রকণ্ঠে বলেছিলেন, মানুষ তোমার ভাই। রাসূল (সাঃ) প্রথম বিশ্বনেতা যিনি সমাজ থেকে দাসত্ব প্রথার বিলোপ সাধন করেন। তিনি তাঁর উম্মতদের উদ্বুদ্ধ করলেন, দাসমুক্তি অপেক্ষা আল্লাহর নিকট বেশি প্রিয় বেশি গ্রহণীয় কাজ আর কিছু নেই।

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো মুসলমানকে দাসত্ব শৃংখল থেকে মুক্ত করবে, তার প্রতিটি অঙ্গের বিনিময়ে আল্লাহ তার প্রতিটি অঙ্গকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করবে। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর এসব কথা শুনে দাস মুক্তি শুরু হয়। এক সময় এই নিকৃষ্ট প্রথা বন্ধ হয়ে যায়।

রাসূল (সাঃ) দুনিয়ার কোনো বিশ্ব বিদ্যালয়ে আইন অধ্যায়ন করেননি। অসভ্য আরবজাতির মনের আদালতে তিনি প্রথম-আল আমিন, (চির বিশ্বাসী) উপাধি লাভ করেন। সেই বালক আল আমিন একদিন বিশ্বের দরবারে মহান বিচারকের আসন লাভ করেন। শুধু মানবমণ্ডলী নয়, সমগ্র সৃষ্টি জগতের জন্য যে অসংখ্য নীতি তিনি ঘোষণা করে গেছেন তা স্থান-কাল-পাত্র, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের বিবেকের বিচারাসনে বিচারের দিক নির্ণয়ে আলো দান করবে।

বিশ্বনবী (সাঃ)-কে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ আইন প্রণেতা বলার কারণ তিনি শুধু পরলোকের সুখ-শান্তির জন্য নীতি নির্ধারণ করে যাননি। তার সাথে দুনিয়ার জীবনেও মানুষ কীভাবে সুখে শান্তিতে বাস করতে পারবে, তার চরম নির্দেশ বা নীতি নির্ধারণ করে গেছেন। তার দেওয়া নীতিগুলো ঠিকমত অনুসরণ করলে পৃথিবীতে বা মানব সমাজে কোনোদিনই অশান্তি আসতে পারবে না। ব্যক্তি জীবন থেকে পারিবারিক জীবন, সমাজ ও জাতীয় জীবন থেকে আন্তর্জাতিক জীবনের নীতি নির্ধারণ করে গেছেন। দেওয়ানী আইনের ধারায় ইসলাম দান,ওয়াকফ, জীবনস্বত্ব অছিয়ত, উত্তরাধিকার আইন, সম্পত্তি ভাগ, সামাজিক আইন, প্রতিবেশী আইন, নারী রক্ষণ আইন, নৈতিক আইন, দেশ পরিচালনার গণতন্ত্রের আইন, আবার দণ্ডবিধি আইনের সকল ধারাই সমানভাবে স্থান পেয়েছে তাঁর দৃষ্টিতে। তাঁর দেওয়া আইন ও আর্দশের অম্লান জ্যোতিতে জগৎ আজো উদ্ভাসিত হতে পারে। (চলবে)

লেখক: গবেষক, কলামিস্ট, পাঠান পাড়া, (খান বাড়ী) কদমতলী, সদর, সিলেট-৩১১১।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

রোহিঙ্গাসংকট: সমাধানের পথ খুলুক দ্রুত
মাইজভা-ার শরিফ : ঐশ প্রেক্ষিত
রমজানে খাদ্য গ্রহণে সচেতন হোন
রমজানের রহমত-মাগফিরাত-নাজাতের বানে ভেসে যাক পাপ
আল্লাহ ছাড়া কোন আশ্রয়স্থল নাই
আরও
X

আরও পড়ুন

মতলব মুন্সীর হাট বাজারে আগুনে পুড়েছে ১৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

মতলব মুন্সীর হাট বাজারে আগুনে পুড়েছে ১৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

আর্টেমিস অ্যাকর্ডে যুক্ত হওয়ায় বাংলাদেশকে স্বাগত জানাল যুক্তরাষ্ট্র

আর্টেমিস অ্যাকর্ডে যুক্ত হওয়ায় বাংলাদেশকে স্বাগত জানাল যুক্তরাষ্ট্র

দেশের চার অঞ্চলে দুপুরের মধ্যেই ঝড়ের শঙ্কা, নদীবন্দরগুলোকে সতর্ক বার্তা

দেশের চার অঞ্চলে দুপুরের মধ্যেই ঝড়ের শঙ্কা, নদীবন্দরগুলোকে সতর্ক বার্তা

সাগরে ডাকাতি: ২ কোটি টাকার মালপত্র লুট, ২৫ ঘণ্টা পর ৬৮ জেলে উদ্ধার

সাগরে ডাকাতি: ২ কোটি টাকার মালপত্র লুট, ২৫ ঘণ্টা পর ৬৮ জেলে উদ্ধার

ইসরাইলি অবরোধে অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার ৬০,০০০ শিশু : জাতিসংঘ

ইসরাইলি অবরোধে অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার ৬০,০০০ শিশু : জাতিসংঘ

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের গোপন ঢাকামুখী যাত্রা, গোয়েন্দা তথ্যে চাঞ্চল্য

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের গোপন ঢাকামুখী যাত্রা, গোয়েন্দা তথ্যে চাঞ্চল্য

ঢাকায় তাপমাত্রা কমার আভাস, শীতল দিনে স্বস্তির সম্ভাবনা

ঢাকায় তাপমাত্রা কমার আভাস, শীতল দিনে স্বস্তির সম্ভাবনা

হঠাৎ বাংলাদেশের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল, ভারতের উদ্দেশ্য কী ছিল?

হঠাৎ বাংলাদেশের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল, ভারতের উদ্দেশ্য কী ছিল?

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৯ জিএমকে ডিএমডি পদে পদোন্নতি

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৯ জিএমকে ডিএমডি পদে পদোন্নতি

নোয়াখালীতে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর স্থাপনের দাবিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি ডিসি'র

নোয়াখালীতে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর স্থাপনের দাবিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি ডিসি'র

ইসরায়েলের বর্বরতার প্রতিবাদে রাজধানীতে মোটরসাইকেল র‌্যালি

ইসরায়েলের বর্বরতার প্রতিবাদে রাজধানীতে মোটরসাইকেল র‌্যালি

সৈয়দপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার বাড়ি থেকে বোমা সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার

সৈয়দপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার বাড়ি থেকে বোমা সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার

বিনিয়োগকারীদের চোখ আগামী নির্বাচিত সরকারের দিকে: খসরু

বিনিয়োগকারীদের চোখ আগামী নির্বাচিত সরকারের দিকে: খসরু

ভারতজুড়ে ওয়াকফ আইন নিয়ে তীব্র বিক্ষোভ ও আইনি লড়াই

ভারতজুড়ে ওয়াকফ আইন নিয়ে তীব্র বিক্ষোভ ও আইনি লড়াই

ভক্ত, দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখোরিত মোরেলগঞ্জের লক্ষীখালি বারুনী স্নানোৎসব ও ধর্মীয় মাতুয়া মেলা

ভক্ত, দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখোরিত মোরেলগঞ্জের লক্ষীখালি বারুনী স্নানোৎসব ও ধর্মীয় মাতুয়া মেলা

ইসরায়েলি অবরোধে ত্রাণহীন গাজায় মানবিক বিপর্যয়

ইসরায়েলি অবরোধে ত্রাণহীন গাজায় মানবিক বিপর্যয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

নদীতে গোসল করতে নেমে প্রাণ গেল দুই বোনের

নদীতে গোসল করতে নেমে প্রাণ গেল দুই বোনের

জীবিত অভিবাসীদের ‘মৃত’ ঘোষণা করে তাড়াচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

জীবিত অভিবাসীদের ‘মৃত’ ঘোষণা করে তাড়াচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮

বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮